নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
আমি এক অমানুষ। অমানুষ হয়ে জন্ম নিইনি। জন্মের পর অমানুষ হয়ে গেছি। যদিও ভালো হওয়ার রাস্তা ছিল তবু খারাপ পথটাই বেছে নিয়েছি। ছোটবেলা থেকেই আমি বিরাট বদ। মেয়েরা গোছল করলে ফুটো দিয়ে তাকিয়ে দেখতাম। আহ কি যে ভালো লাগতো বিশাল বিশাল বক্ষ দেখতে! দিনের পর দিন এই কাজ করেছি। তখন ক্লাশ সেভেন বা এইটে পড়ি হয়তো। আর একটু বড় হয়ে সাহস গেলে বেড়ে। তখন গুলিস্তান যেতাম ইংরেজি সিনেমা দেখতে। এক টিকিটে দুই ছবি। প্রথম একটা ইংরেজি সিনেমা দেখাতো তারপর শুরু হতো আসল সিনেমা। সিনেমা দেখে ঘেমে টেমে অস্থির হয়ে যেতাম। গুলিস্তানে বাজে বই বিক্রি করতো। সেই বইতে রঙ্গিন ছবি থাকতো। দিনের পর দিন স্কুলের টয়লেটে বসে সব বন্ধুরা মিলে ছবি গুলো দেখতাম। একেক দিন একের বন্ধু ছবিওয়ালা সেই চটি বই বাসায় নিয়ে যেতাম।
কলেজে উঠে যেন হুট করে অনেক বড় হয়ে গেলাম। তখন আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে হোটেলে যাতায়াত শুরু করলাম। খুব কষ্ট করে টাকা জমাতাম। বাসায় বলতাম কোচিং করতে হবে। আসলে কোচিং করতাম না। সেই টাকা দিয়ে আমরা ফুর্তি করতাম। স্কুলে থাকতেই সিগারেট খাওয়া শিখে যাই। তখন তো আর ইন্টারনেট ছিল না। বন্ধুর বাসায় গিয়ে লুকিয়ে লুকিয়ে ভিসিআরে থ্রি এক্স ভিডিও দেখতাম। কি যে ভালো লাগতো! রাতে ভিডিওতে দেখা মেয়ে গুলোর কথা ভাবতাম। রাস্তার সব বয়সী মেয়েদের বুকের দিকে হা করে তাকিয়ে থাকতাম। মার্কেটে গিয়ে ভিড়ের মধ্যে মিশে যেতাম। কোনো মেয়ের সাথে গায়ে একটু ছোঁয়া লাগলেই সীমাহীন সুখ পেতাম যেন। মেয়ে দেখলেই চোখ বন্ধ করে চিন্তা করতাম যেন তার সাথে বিছানায় শুয়ে আছি। সমস্ত শরীর জুড়ে কি যে শিহরণ লাগতো! নিষিদ্ধ ভুবনের আনন্দ বেশি। স্কুলে থাকতে শিখে গেছি পাপেই আনন্দ।
চটি বই পড়ে, ছবি দেখে এমনকি ভিসিআরে দেখেও মন ভরে না। এখন ইচ্ছা করে বাস্তবে কাছে পেতে। সাহস করে যাই হোটেলে। প্রতিমাসে দুই বারের বেশি হোটেলে যেতে পারি না টাকার অভাবে। ছাত্র মানুষ এত টাকা কোথায় পাবো। তখন কাজের মেয়েকে অল্প টাকার বিনিময়ে হাত করলাম। রাতে ঘুমানোর আগে স্কুল, কলেজ আর মার্কেটে দেখা সুন্দরী নারীদের নিয়েও মনে মনে সেই সব চিন্তা গুলো করতাম। আহা কি যে সুখ! কি যে আনন্দ! বয়স বাড়ার সাথে সাথে রুচির পরিবর্তন হয়। কলেজ পাশ করার আগেই জেনে গেলাম কোন হোটেলের রেট কত। কোনো হোটেলে মেয়ে গুলো বেশি ঝাক্কাস! খারাপের সাথে খারাপ জুটে যায়। ঠিক আমি যেরকম আমার বন্ধুরাও সেরকম। বন্ধুরা সবাই মিলে প্রচুর সস্তা সিগারেট খাই। রাস্তায় মেয়ে দেখলে বাজে মন্তব্য করি। লেখা পড়া নাই সারাদিন ওইসব করেই কাটিয়ে দিতাম।
এরপর শুরু করলাম গাঁজা খাওয়া। গাঁজা খেয়ে চোখ টোখ লাল হয়ে যেত। বিশেষ বিশেষ দিনে আমরা মদ খেতাম। টাকা পয়সা থাকলে হয়তো প্রতিদিনই খেতাম। রেল লাইনের আড্ডায় আমরা খুব গল্প করতাম। গল্প মানে অশ্লীল গল্প। নিষিদ্ধ গল্প। আমরা যে এত পেকে গেছি তা আমাদের পরিবারের কেউ জানতো না। পরিবারের কাছে সব সময় বোকা সেজে থাকতাম। তবে আমাদের বাবা মা খুব ভালো। তারা নামাজ রোজা করেন। এদিকে লেখা পড়ায় কোনো রকমে টেনে টুনে পাশ করে যেতাম। খুব বুদ্ধি করে চললতাম বলে বাবা মা আমাদের খারাপ দিক গুলো জানতে পারেন নি কখনও। কে জানে বাবা মা যখন ছোট ছিলেন তারাও হয়তো এমন করতো! দেখতে দেখতে হুট করে বড় হয়ে গেলাম। আর আমাদের খেলাও জমে উঠলো। তবে বেশির ভাগ ছেলেরা আমাদের মতোই আমরা প্রকাশ করি, তারা গোপন রাখে।
একই সাথে বেশ কয়েকজন মেয়েদের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলতাম। আমার কাছে প্রেমটা আসল না। তাদেরকে বিছানায় নিয়ে যাওয়াটাই আমার আসল উদ্যেশ্য। বোকা মেয়ে গুলো বুঝে না। আচ্ছা, মেয়েরা এত নির্বোধ হয় কেন? একটু আবেগ দিয়ে কথা বললেই তারা কাঁত হয়ে পড়ে। একটা মেয়েকে পুরোপুরি আবিস্কার করার পর আমার আর ভালো লাগে না। তখন নতুন শিকার ধরি। এভাবে যে কত মেয়ের সাথে সম্পর্ক করেছি তার হিসাব নেই। সে যাই হোক, সব ফাজলামো বাদ দিয়ে বিয়ে করলাম। এখনও আমার বদমাইশি বন্ধ হয় নাই। এখনও রাস্তায় মেয়ে দেখলে হা করে তাকিয়ে থাকি বুকের দিকে। বিয়ের পরও অনেক মেয়ের সাথে আমার সম্পর্ক আছে। আমার বউ এসবের কিছুই জানে না। নিখুঁত অভিনয় করি আমি। বউ বুঝতেই পারে না। আসলে বদমাইশি আমার রক্তের সাথে মিশে গেছে। এখন আমৃত্যু আমাকে বদমাইশি করে যেতে হবে। হবেই।
আমি রাস্তার রংসাইড দিয়ে হোন্ডা চালিয়ে যাই। রাস্তায় জ্যাম থাকলে ফুটপাতে হোন্ডা উঠিয়ে দেই। বাসে উঠলে গেটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকি। সুযোগ পেলেই মেয়েদের সাথে একটু ঘষাঘষি করে নিই। আমার বাসের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকার কারনে কে বাসে উঠতে পারলো বা কে নামতে পারলো না তা আমার দেখার দরকার নাই। অফিসে নারী সহকর্মীদের সাথে খুব বেশি রঙ্গতামাশা করি। অফিসে কাজ কিছুই করি না তবু অফিসের বস'রা আমাকে খুব পছন্দ করে। আমি এত সুন্দর করে মিথ্যা বলি, কেউ আমার মিথ্যা ধরতে পারে না। সবাই মনে করে আমি খুব ভালো ছেলে। অফিসে যাকেই আমার ভালো লাগে না, তাকেই বিদায়ের ব্যবস্থা করে দেই। আমি কিন্তু পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি। নামাজ পড়তে পড়তে কপালে স্থায়ী কালো দাগ বসে গেছে। যত বদমাইশি করে বেড়াই না কেন- নামাজটা নিয়মিত পড়ি। নামাজ বেহেশতে চাবি। বেহেশতের রাস্তাটা তো ক্লিয়ার রাখতে হবে। বদমাইশির সময় বদমাইশি, নামাজের সময় নামাজ। দু'টাই আমি ঠিক রেখেছি।
০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: যথার্থ বলিয়াছেন।
মানিয়া লইলাম।
২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৫
ল বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে প্রিয়
এরকম অনেকেই আছে এই সমাজে
০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী এটাই আমি বলতে চেয়েছি।
৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশের আবক্ষ সমাজের চিত্র রে !!! হারাধনের সাতটি পোলা সবটি জাওরার জাওরা !!! আপনার গল্প বাংলাদেশের মানচিত্র ।।
ধন্যবাদ, ধন্যবাদ ।।
০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: দেখা যাক, বদমাইশি করে কতদিন সুখে থাকা যায়...
০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: বদমাইশরা শেষ মেষ সুখেই কাটিয়ে দেয় সারাটা জীবন।
মৃত্যুর পর তাদের কি হয় তাহা আর জানা যায় না।
৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
গপ্পের গরু গাছে উঠেছে রাজীব ভাই।।
ভালো হয়েছে দেশীয় প্রেক্ষাপটে। পেক্ষাগৃহ জমজমাট
০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: এখানেই গল্পের মজা।
৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৪
সুদীপ কুমার বলেছেন: সুযোগ পেলেই মেয়েদের সাথে ঘষাঘষি।-বেশ তো
০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: এভাবেই তো চলছে দিন রাত।
৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: একটা লাইন যোগ করতে ভুলে গিয়েছেন মনে হয় - "আমি(বদমাইশ) আমার বোনের দিকে নজর দেয়ার কারণে এ পর্যন্ত ৪ টা ছেলেকে বেদম মার দিয়েছি"...
১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে লেখার সময় দরকারি অনেক কিছু ভুলে যাই। পরে মনে পড়ে তখন খুব আফসোস লাগে।
৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: বদমাইশরা শেষ মেষ সুখেই কাটিয়ে দেয় সারাটা জীবন।
মৃত্যুর পর তাদের কি হয় তাহা আর জানা যায় না। - সর্বোসম্মত একমত সহ স্যালুট ।
১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মাহমুদ ভাই।
ভালো থাকবেন।
৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৮
সাইন বোর্ড বলেছেন: নষ্ট হওয়া অনেক কিশোর, ছেলে, যুবককে নিজের মধ্যে ধারণ করে সত্যকে বলার চেষ্টা, মন্দ না ।
১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
আজ আপনার ব্লগে ঢুকে ছিলাম। বেশ কয়েকটা পোষ্ট পড়েছি, মন্তব্য করেছি।
১০| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
কিশোর তরুণরা মোটামুটি সমস্যার মাঝ দিয়ে যাচ্ছে, মনে হয়।
১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: সমস্যা সবারই আছে।
কোন মানুষ সমস্যা ছাড়া?
এই দেশে জন্ম গ্রহন করা মানেই সমস্যার ভিতর তাদের বড় হতে হবে।
১১| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:১৯
শামচুল হক বলেছেন: বদমাইশরা কিল খাওয়ার পূর্বপর্যন্ত সবসময় সুখেই থাকে।
১০ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: দুষ্ট লোকেরা কেন সুখে থাকবে?
আল্লাহ কেন তাদের উচিত শিক্ষা দেয় না?
১২| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:১৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বয়স হয়ে গেলে একটু খরচ করে তওবা করে নিয়েন।
এরপর দাড়ি, সালমান স্টাইল না। নরমাল।
ভাল একটা সাদা টুপি।
এরপর হজ করতে পারলে তো পারফেক্ট!
১০ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: এরকমই হয়।
১৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:২৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কারো কারো গালে এই লেখাটা ঘষে দিলে অবশ্যই তা থাপ্পড়ের কাজ করবে রাজীব ভাই। ব্রাভো....
১০ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:১২
সিগন্যাস বলেছেন: যাদের উদ্দেশ্যে লিখেছেন তারা পড়লে তো বিরাট শক খাইবো।এমন মানুষ অভাব নাই
১০ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, এমন মানুষের অভাব নাই।
১৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:০৫
চেংকু প্যাঁক বলেছেন: আপনি তখনই অমানুষ যখন অমানুষের কাজগুলোকে আপনি আর অমানুষের কাজ মনে করবেন না। এই হিসাবে আপনি এখনও মানুষই আছেন।
১০ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা---
এই যুক্তি পুরোপুরি সঠিক না।
১৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
রক বেনন বলেছেন: অমানুষ নামে দুইটি সিনেমা আছে। অমানুষ ও অমানুষ ২। ভালো লেগেছে পোস্ট। তবে আরেকটু অমানুষি কাজকর্মের বিবরণ দিলে ভালো লাগত।
১০ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: অমানুষ নামে হুমায়ূন আহমেদের একটা বই আছে।
অনুবাদ বই।
১৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪৮
তারেক ফাহিম বলেছেন: নামায মানুষকে পাপচার থেকে মুক্তি দেয়।
নামাযের ভিতর পাপাচারের হিসেব নিকেষ কষলে মুক্তি পাবে কি না কে জানে
১০ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: কই তারা তো নামাজ পড়ছে কিন্তু মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকছে না।
১৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
শেষ মেষ আবার নামজকে জুড়ে দিলেন কেন?
নামাজহীন, আদর্শহীন, ধর্মহীন মানুষগুলোই এসবে লিপ্ত।
১০ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: না না ভাই, তারা নামাজ পড়ে। রোজাও রাখে।
১৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনার সংগে একমত হতে পারলামনা।
১০ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: ভেরি গুড।
২০| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: চমৎকার!
একটা চরম বাস্তব দৃশ্যপট তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
১০ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
২১| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
সনেট কবি বলেছেন: দেখলাম কে কি বলে!
১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:০২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ চাচা ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫০
কানিজ রিনা বলেছেন: আপনি যতই অন্যায় করিবেক নমজ পড়িয়া
আল্লাহর কাছে মাফ চাইলে মাফ পাইয়া
যাইবেক। তাই প্রতি রাত্রে মদ খাইবেক মেয়ে
মানুষ নিয়ে আনন্দ করিবেক আর নমাজে
যাইয়া মাফ চাইবেক মাফ হইয়া যাইবেক।
তয় বুঝা যাইতেছে আপনি বড় অভিজ্ঞ।