নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ব্র্যাক একটি আন্তর্জাতিক অলাভজনক সংস্থা। এর স্বপ্নদ্রষ্টা স্যার ফজলে হাসান আবেদ। ১৯৭২ সালে দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক অবস্হার উন্নয়নের জন্য তিনি গ্রাম পর্যায়ে এই প্রতিষ্ঠানটি শুরু করেন। তাঁর নিরলস পরিশ্রমে ব্র্যাক বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম একটি উন্নয়নমূলক প্রতিষ্ঠান।
ব্রাকের মতো সুবৃহৎ প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন স্যার ফজলে হাসান আবেদ। তার দূরদৃষ্টি, দেশপ্রেম ও নেতৃত্বগুণ অসামান্য। লক্ষ লক্ষ দরিদ্র মানুষের জীবন পাল্টে দিয়েছে ব্রাক, তিনি যার দ্রষ্টা ও রূপকার। নোবেল পুরস্কার ব্যতীত জগতের সকল শান্তি ও সমাজসেবার পুরস্কার তিনি পেয়েছেন তাঁর অতুলনীয় ভূমিকা ও নেতৃত্বের জন্য।
১। 'বড় মানুষ' বলতে সত্যিকারভাবে যাদের বুঝায় স্যার ফজলে হাসান আবেদ ছিলেন তেমন একজন।
২। বহুদিন পর শুনলাম একজন বড়লোক দেশের মাটিতে মারা গেছেন। মরণেও আপনি দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন স্যার ফজলে হাসান আবেদ।
৩। উনি যখন আমেরিকায় চিকিৎসা নিচ্ছিলেন তখন ডাঃ অপেরেশন করতে চেয়েছিলো কিন্তু উনি অপেরেশন না করে দেশে চলে এসেছিলো কারন অপেরশন করলে ৫০/৫০ চান্স ছিলো তিনি দেশেই মরতে চেয়েছিলেন। তিনি বাংলাদেশের জন্য একটা সম্পদ ছিলো আমরা একজন স্বপ্নদ্রষ্টাকে হারালাম।
৪। ফজলে হাসান আবেদ শিখিয়ে গেছেন কীভাবে অনেক বড় স্বপ্ন দেখতে হয়, কীভাবে অনেক বড় করে প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে হয়। বাঙালি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারে না, এই অপবাদের বিরুদ্ধে ফজলে হাসান আবেদের ব্র্যাক একটি জ্বলজ্বলে প্রমান।
৫। ব্রাক নিয়ে আলোচনায় সমাজের মধ্যবিত্ত শ্রেণি প্রথমত আলোচনা করে আড়ংএর পোষাকের দাম নিয়ে, তারপর ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়, ব্যাঙ্ক নিয়ে। সকল নিজের স্বার্থের সাথে সম্পর্কিত। সকল প্রতিষ্ঠান খারাপ। ক্ষুদ্র ঋণ মানেই সুদের ব্যবসা, আরো খারাপ। গরীবের আবার ঋণ লাগবে কেন? গরীব হলো ফকির, তাদের দাও বিনামূল্যে নষ্ট খাবার, পুরাতন কাপড়। একদা মোবাইল ফোনের দাম কমা শুরু করলে কোন রিক্সাওয়ালার হাতে মোবাইল দেখলে মধ্যবিত্ত বলতো, ' দেখছেন ফুটানি, রিক্সা চালায় আবার মোবাইলে কথা কয়।' এই হলো মধ্যবিত্তের হারামিপনা। এই হলো আমাদের মত হারামিদের অরাজনৈতিক, অঅর্থনৈতিক সামাজিক উপলব্ধি মাইক্রো ক্রেডিট ও গরীব নিয়ে।
৬। ব্র্যাক ব্যাংক, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, ব্র্যাক স্কুল, ব্র্যাক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, বহুল প্রচলিত বিকাশ, ঋণ দানকারী ব্র্যাক, ব্র্যাকের স্যানিটেশন ইত্যাদি সত্যিই প্রশংসনীয়।
৭। মুসলমান নামধারী হয়ে দেশের আনাচে কানাচে সুদী কারবার বিস্তৃতকরণে বিরাট অবদান রেখে গেছেন তিনি। এর ফল পাবেন চিরকাল।
৮। বিভিন্ন প্রকারের অপরাধের মধ্যে "ভদ্রবেশী অপরাধ " এক প্রকার অপরাধ যা বিভিন্ন এনজিওগুলো করতেছে । দারিদ্র্য বিমোচনের নামে এদেশের গরীব মানুষের জমানো টাকা নিয়ে যাচ্ছে। দেখার কেউ নেই। এরা কি পরিমাণ সুদ নেয় আপনি কল্পনা করতে পারবেন না।
৯। একজন জমিদার উচ্চশিক্ষিত এলিট শ্রেণীর মানুষ , কিন্তু কি প্রচন্ড দেশে প্রেম ! দেশে গরিব দুখী মানুষের সেবা করার মানসিকতা ! এমন দেশ প্রেম খুব কম মানুষের আছে।
১০। চক্রবৃদ্ধি সূদের আধুনিক সংস্করণের প্রবক্তা ফজলে হাসানের ব্র্যাক কিভাবে গরীবের চোখে আঙুল দিয়ে টাকা তোলে এটাতো রোজই দেখি, এতো স্যার স্যার করে গলা শুকানোর কি হলো?
১১। ব্র্যাকের ঋণে জর্জরিত হয়ে যেসব মানুষ আত্মহত্যা করেছিলেন তাদের জন্য কি শোক প্রকাশ করেছিলেন?
১২। আপনার অভাব বাংলাদেশের জন্য অপূরণীয়!আপনার আত্মার মাগফিরাত কামনা করি!আল্লাহ আপনাকে বেহেশত নসিব করুক!আমীন!
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমিন।
২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১১
জাহিদ হাসান বলেছেন: বাংলাদেশের আজকের উন্নতির পিছনে এই লোকের বিরাট অবদান আছে। পল্লী সমাজকে তিনিই টেনে তুলেছেন।
এই দেশকে ক্ষুধামুক্ত ও রোগমুক্ত করে সুখী দেশ হিসেবে গড়ে তোলতে ফজলে হাসান আবেদের অবদান চিরকাল সবাই মনে রাখবে।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
তার মতো মানুষ আমাদের আরো দরকার।
৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২৭
ইসিয়াক বলেছেন: ৮নং ১০নং ১১নং গ্রামের মানুষের মনের কথা। গরীব ভুক্তভুগী মানুষের মনের কথা।
এইসব ক্ষুদ্র ঋণের কোন দরকার নাই । গরীব মারার ফাঁদ। এই ফাঁদে যে পড়েছে সেই জানে । ঘরের হাঁস,মুরগী,গরু,ছাগল এমন কি মাথার উপর যে টিনের ছাদ তাও খুলে নিয়ে যাবার নজির আছে এদের।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখজনক।
৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৯
সাইন বোর্ড বলেছেন: গত রাত থেকে উনার সম্পর্কে অনেকটা জানলাম, বিশেষ করে উনার বেশ কয়েকটা সাক্ষাৎকার পড়ে । তরুণ প্রজন্ম উনাকে একজন আদর্শ মডেল হিসেবে নিতে পারে অনায়াশে ।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: আমরা হারিয়েছি একজন সত্যিকারের ভালো মানুষ।
আমার জীবনের প্রথম চাকুরির নিয়োগপত্র পেয়েছিলাম ব্রাক থেকে। নিয়োগ পত্রে সিগ্নেচার করেছিলেন স্বয়ং সর্বজন শ্রদ্ধেয় আবেদ স্যার। যদিও সেই চাকুরীতে আমার জয়েন করার সুযোগ হয়নি।
আল্লাহরব্বুল আলামীন আবেদ স্যারকে বেহেশত নসীব করুন।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমিন।
৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আবেদরা, ইউনুসরা বিদেশী নাগরিকদের ডোনেশানের টাকা বা বিনা সুদের ফান্ডের টাকা ৩২% সুদে ক্ষুদ্রঋনে খাটিয়ে ডোনেশনের টাকা নয়ছয় করে নিজেরাই বিলিয়নার হয়ে গেছে।
শুধু আবেদ, ইউনুসদের দোষ দিয়ে লাভ কি, ধার্মিক ইসলামিষ্টরাই বা কম যায় নাকি?
লন্ডন নিউইয়র্কের ধনাড্ড প্রবাসি মুসলিম ধার্মিকদের জাকাত ফেতরার টাকা ইসলামের কল্যানে লাগানোর নামে রাজনৈতিক দলের (জামাতের) কল্যানে লাগায়। এরপরও বাকিটাকা নয়ছয় করে ব্যাক্তিনামে ১৪ হাজার কোটি টাকার এসেটের মালিক হয়ে গেছিল রাবেতা পরিচালক মিরকাশেম।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১১
রাজীব নুর বলেছেন: এরকম চলবেই।
৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৭
ইসিয়াক বলেছেন:
স্যার ফজলে হাসান আবেদ ও বাংলাদেশের তথাকথিত দারিদ্রবিমোচন
=============================================
ইকবাল কবীর
=============
স্যার ফজলে হাসান আবেদ সাহেব মারা গেলেন গত রাতে। বাংলাদেশের প্রতিটি মিডিয়া উনাকে দারিদ্র বিমোচনের অন্যতম সেরা পথিকৃৎ বলে দাবি করে তাঁর বর্ন্যট্য জীবন নিয়ে ফিচার করছে মোটামোটি সবকয়টি নিউজ মিডিয়ায় তিনি একজন দারিদ্রবিমোচক।কিছুক্ষন আগে স্যার আবেদ সাহেবকে নিয়া একটা ফিচার পড়লাম কিন্তু উক্ত ফিচার লেখকের সাথে আমি সবকিছুতে একমত হতে পারলাম না। সেই ফিচার লেখকের ভাষ্যমতে মুক্তিযুদ্ধের সহায়তার জন্য স্যার আবেদ সাহেব ১৯৭১ সালের মে মাসে শেল অয়েল কোম্পানির চাকুরি ছেড়ে ইসলামাবাদ ও কাবুল হয়ে লন্ডন চলে যান। এটাকে কি চলে যাওয়া বলে নাকি সেইভ কান্ট্রিতে পালিয়া যাওয়া বলে?? ফিচার লেখকের কাছে আমার জানতে ইচ্ছে করেছিল। পালিয়ে গিয়ে এ্যাকশন বাংলাদেশ ও হেল্প বাংলাদেশ নামে দুইটি সংগঠন করে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সাহায্য করেছেন তারপর তিনি দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭১ ডিসেম্বরে স্বাধীন দেশে ফেরত আসেন। মানে দুঃসময়ে পালিয়ে গিয়ে সুসমে দেশে এসে সময় ও সুযোগের যথার্থ ব্যবহার করেন এবং ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারীতে প্রতিষ্ঠিত করেন ব্র্যাক।
এখন কথা হচ্ছে ব্র্যাক এর কাজ কি?এই পর্যন্ত যত এন,জি,ও বাংলাদেশে হয়েছে তাদের কাজ কি? আপনি ঘুরে ফিরে বাংলাদেশে এন,জি,ও নিয়ে যখন গভীর থেকে গভীরে পর্যবেক্ষন করবেন তখন দেখতে পাবেন বাংলাদেশের ৯৯% এন,জি,ও মাইক্রোক্রেডিট বা ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ করে থাকে, যা কাগজে কলমে দারিদ্র বিমোচন প্রকল্প হলেও বাস্তবে হচ্ছে সুদি ব্যবসা। প্রতিটা এন,জি,ও গঠনতন্ত্রে অলাভজকন প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিবন্ধন করলেও বাস্তবে তারা লাভ করে লাভজনক প্রতিষ্ঠানের চেয়েও বেশী। আপনি জানেন ব্র্যাকের ক্ষুদ্র ঋণের সুদের হার কত? ব্র্যাকের ঋণ প্রকল্পের সবচেয়ে কম লাভ বা সুদের হার হচ্ছে বরগা চাষী ঋণ যার সুদের হার ক্রমহ্রাসহাড়ে ২০%। এখন ধরেন আপনি এই ঋণ নিলেন তারপর দুই মাস বা তিন মাস পর আপনার মনে হলো পুরো ঋণের টাকা সুদসহ ফেরত দিবেন তখন কিন্তু তারা সেটা একবারে জমা নিতে চায়না কারন ওই যে ক্রমহ্রাসমান হার!! এই হারে তাদের লাভ কম আসে। এটা গেলো সুদের কারবারের ছোট একটা উদাহরণ তাদের আরো আরো অনেক ঋণ প্রকল্প আছে যা আরো বেশী লাভজকন সূদের ব্যবসা।
এবার আসুন শিক্ষা ব্যাবসা নিয়ে কিছু বলি, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি সম্পর্কে কি কারো ধারণা আছে? যদি থাকে তাহলে আমার কথার মর্মাথ তারা বুঝতে পারবেন। হ্যা আমি জানি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালরের শিক্ষার মানদণ্ডে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় অনেক এগিয়ে আছে কিন্তু এত বড় এন,জি,ও এর অলাভজনক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে নামে মাত্র টিউশন ফি দিয়েও তো যোগ্য শিক্ষার্থীদের পড়াশুনার সুযোগ দিতে পারতো তাই না? এই বিশ্ববিদ্যালয়ও একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসবে নিবন্ধন করা কিন্তু লাভের পরিমান কোনদিক থেকেই কম না। বাংলাদেশের কোন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ই লাভ ছাড়া চলে না। এইগুলা হবার কথা ছিল বোর্ড অফ ট্রাষ্টিজে যারা আছে তাদের সমাজ সেবামূলক দাতব্য সংস্থা কিন্তু আদতে কি এইগুলা দাতব্য সংস্থা??
তারপর আসুন আড়ং। কিছুদিন আগে নির্বাহী ম্যাজিট্রেট গোলাম সারোয়ারের বদলি নিয়ে মিডিয়ায় কিন্তু কম কথা হয়নি! শেষ পর্যন্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রবল আন্দোলন ও সমালোচনার ফলে সেই বদলি বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে সরকার। নির্বাহী ম্যাজিট্রেট গোলাম সারোয়ারের দোষ কি ছিল জানেন? অতি উচ্চ মাত্রায় কাপড় বিক্রির জন্য আড়ং কে জরিমানা করেছিলেন তিনি। এখন অনেকেই বলবেন ব্যবসা করে লাভ করতেই পারে। হ্যা ভাই আমিও একমত ব্যবসা লাভের জন্যই কিন্তু সেই লাভের একটা নীতিমালা কি থাকা দরকার নাই?? আপনি জানেন আড়ং কোথা থেকে কাপড় সংগ্রহ করে? প্রত্যান্ত অঞ্চলের সাধারণ মানুষের অসাধারণ প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে নামে মাত্র মুল্যে আড়ং কাপড়, হ্যান্ডিক্রাফট সংগ্রহ করে।ক্ষেত্র বিশেষে আড়ং এর কাপড়ের দাম বিশ্বের নামী দামী ব্র্যান্ড যেমন এইচ এন্ড এম, মার্ক এন্ড স্পেন্সার, নেক্সট, রিভার আইল্যান্ডের চেয়েও বেশী। কিন্তু মানের দিক বিবেচনা করলে সেসকল ব্র্যান্ডের কাছাকাছি সূচকেও আড়ং টিকবে না।
এবার আসি ব্র্যাকের ভিক্টীম সাপোর্ট এইড, যক্ষা নিরাময় প্রোগ্রাম, স্যানিটেশন প্রোগ্রাম বিষয়ে। যদি ভাবেন এসকল সার্ভিস ব্র্যাকের সমাজ সচেতনা মূলক ফ্রী সার্ভিস তাহলে আপনি বোকার স্বর্গে বাস করছেন এইসকল কার্যক্রম দেখিয়ে ব্র্যাক হাজার কোটি টাকা বিদেশী ডোনেশন কালেকশন করে যার অর্ধেকও এসকল প্রকল্পে ব্যায় হয় কিনা সন্দেহ আছে। একটা জিনিস মনে রাখবেন বাংলাদেশের কোন এন,জি,ও অলাভজনক দাতব্য সংস্থা না। সবাই বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা ও দারীদ্রতা কে পুজি করে নিজের লাভের আখের গোছাতে ব্যস্ত থাকে। ব্র্যাক যদি দারিদ্র বিমোচনই করে তাহলে গ্রামীণ ব্যাংক তো একই কাজ করছে তাহলে একজনকে এত সম্মান আর আরেকজন (ডক্টর মোহাম্মদ ইউনূস) কে কেন সূদখোর বলে এত অপমান করি?এটাকেই বলে রাজনীতি (বিস্তারিত লিখলাম না) দুইটি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম কিন্তু একই তবে ব্র্যাকের আয়ের ফাক ফোকর অনেক বেশী। পরিশেষে বলতে চাই ‘’নাথিং ইজ ফ্রি ইন বাংলাদেশ’’ আর বাংলাদেশের কোন এন,জি,ও দারিদ্র বিমোচনে কাজ করে না তার দারিদ্রতাকে পুজি করে লাভের ব্যবসা করে।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১২
রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম অনেক কিছু।
৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অসাধারণ এক জন মানুষ।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০২
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।
৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৫
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন: স্যার ফজলে হাসান আবেদ এর মৃত্যুতে আপনি কি ভাবছেন তা কিন্তু বললেন না।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষের ভালো ভাবনা গুলোই আমার ভাবনা।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫১
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: জান্নাত বাসিক করুণ আমিন-------