নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন নাস্তিক, একজন দরবেশ

২০ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:২৪



এক নাস্তিক একজন দরবেশের কাছে এসে চারটি প্রশ্ন করে তার জবাব জানতে চাইলো।

প্রশ্ন চারটি হলোঃ

১। বলা হয় যে, আল্লাহ সব জায়গায়ই আছেন, যদি থেকেই থাকেন তবে আমরা তাকে দেখতে পাই না কেন?
২। না দেখেই আল্লাহকে বিশ্বাস করার কথা বলা হয় কেন?
৩। ইবলিশ তথা গোটা জিন জাতি আগুনের তৈরি। ওরা দোজখের আগুনে কিভাবে পুড়বে? অর্থাৎ আগুনকে আগুন দিয়ে কিভাবে পোড়ান যাবে।
৪। বলা হয় যে, আল্লাহর ইচ্ছা ছাড়া কিছুই হয় না। তাই যদি হয়, তাহলে মানুষ তার কৃতকর্মের জন্য শাস্তি পাবে কেন?

দরবেশ নাস্তিক লোকটির প্রশ্নগুলো শুনে কৃত্রিম ক্রোধ দেখিয়ে একটি মাটির ঢেলা তার দিকে ছুড়ে মারলেন। লোকটির মাথায় আঘাত লেগে কেটে গেল। আহত লোকটি কাজির দরবারে দরবেশের বিরুদ্ধে নালিশ করল। কাজি ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ শুনে দরবেশকে লোকটির মথায় এভাবে আঘাত করার কারণ জিজ্ঞেস করলেন। দরবেশ উত্তরে বললেন- আমি তো তার চারটি প্রশ্নের জবাবই দিয়েছি মাত্র। তাকে আহত করা আমার উদ্দেশ্য ছিল না।

ঢিল ছুড়ে কিভাবে প্রশ্ন চারটির জবাব দেয়া হলো এ রহস্য উদঘাটন করার অনুরোধ করা হলে দরবেশ জবাব দিলেন লোকটির প্রশ্ন ছিলো- আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান থাকলেও তাকে দেখা যায় না কেন?
উত্তর হলোঃ ঢিলের আঘাতে এ ব্যক্তি ব্যথা পেয়েছে, বলছে। ব্যথার যদি অস্তিত্ব থেকে থাকে তবে তা দেখা যায় না কেন? ব্যথা বিদ্যমান থাকা সত্ত্বেও যেমন তা চোখে দেখা যায় না তেমনি আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান থাকা সত্ত্বেও থাকে চর্মচক্ষে দেখা যায় না।

তার দ্বিতীয় প্রশ্ন ছিলোঃ আল্লাহকে না দেখে বিশ্বাস করব কেন?
চোখে না দেখে যদি ব্যথার কথা বিশ্বাস করা যায় তবে আল্লাহকে না দেখে বিশ্বাস করার কী অসুবিধা?

তৃতীয় প্রশ্ন ছিলো- শয়তান ও জিন আগুনের তৈরি হয়েও দোজখের আগুনে পুড়বে কিভাবে?
মানুষ তো মাটির তৈরি। মাটির তৈরি মানুষকে যদি মাটির ঢেলার আঘাতে কষ্ট দেয়া যায়, তবে আগুনের তৈরি জিনকে আগুনে পোড়ান কি তেমন কষ্টকর?

তার চতুর্থ প্রশ্ন ছিলো- আল্লাহর ইচ্ছা ছাড়া কোন কিছুই ঘটে না, তাহলে মানুষের কৃতকর্মের জন্য মানুষকে শাস্তি দেয়া হবে কেন?
আল্লাহর ইচ্ছায়ই যখন সব হয় তবে ঢিল ছোড়া, তার গায়ে আঘাত লাগা, রক্তপাত ও ব্যথা সবইতো তার ইচ্ছায়ই হয়েছে, সুতরাং এ ব্যাপারে অভিযোগ করার কী আছে? এরও যদি অভিযোগ ও বিচার চলে এবং শাস্তি বর্তায়, তবে মানুষের কৃতকর্মের বিচার, সুফল ও কুফল ভোগ কেন মিথ্যা হবে?

মানুষ সৃষ্ট বলেই তার দৈহিক ও জৈব গতিবিধি এবং মানসিক বৃত্তি ও বুদ্ধিমত্তা সীমিত। সাধনাবলে মানুষ যতই ঊর্ধ্বে উঠুক না কেন, অসীমের জ্ঞান লাভ করা তার পক্ষে অসম্ভব। কারণ তার ধারণা, ক্ষমতা ও আধারই অসম্পূর্ণ সৃষ্ট। সুতরাং সীমিত। স্রষ্টার জ্ঞান অসীম আর সৃষ্টির সাধনালব্ধ জ্ঞান সামান্য মাত্র। আল্লাহ তার অসীম জ্ঞান থেকে সামান্য মাত্র মানুষকে দিয়েছেন। সুতরাং সবই আল্লাহর কুদরত। আমরা যদি কেবলমাত্র মিথ্যা দূর করে সত্য গ্রহণ করতে পারি, তবেই স্রষ্টার সৃষ্টির উদ্দেশ্য সার্থক হবে।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৩১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বর্তমান জীবন চলার কথা

২০ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

২| ২০ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৩২

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: একটু আপত্তি আছে। মানুষ মাটির তৈরি এইটা কে বলল? আমরা কথায় কথায় অনেক সময় বলি, 'একেবারে মাটির মানুষ লোকটা।' বাট এইটাতো একটা 'ভাবে' বা রূপকার্থে ব্যবহৃত বাগধারা। মানুষের শরীরে মাটির উপাদান কিন্তু জীববিজ্ঞান পায়নি। তাই দরবেশের তৃতীয় প্রশ্নের উত্তরের বিরুদ্ধে আদালতের বিচারককে পুনরায় অভিযোগটি বিবেচনা করার আপিল জানালাম।

২০ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: আহহা মেনে নিন। প্যাচিয়ে লাভ কি?

৩| ২০ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৩৮

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: আরেকটা ব্যাপার হল, 'নাস্তিক'-এর 'দরবেশ' -এর কাছে যাওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। কারণ সে আগেই 'নাস্তিক'। আল্লাহকে অস্বীকার করেই সে 'নাস্তিক'। সুতরাং, আল্লাহ নিয়ে কোন প্রকার প্রশ্ন তার মনে জাগার কথা নয় যেহেতু এগুলোর সমাধান সে করে ফেলে নাস্তিক হয়ে বসে আছে। যদি সে দরবেশের কাছে যায় তার নিজস্ব কোন প্রশ্ন নিয়ে, তবে বুঝে নিতে সে 'নাস্তিক' নয়। সর্বোচ্চ সে 'সংশয়বাদী' হতে পারে। যে কারণে নিজের মনের কিছু প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য সে দরবেশের শরণাপন্ন হয়েছে।

৪| ২০ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: সংশয়বাদীও নাস্তিকের কাতারে পড়বে।

৫| ২০ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৪৯

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: মেনে নিয়েছি বলেইতো দরবেশদের ভালো পাই, এবং ওনাদের সাথে আরো বাৎচিত করতে মন চায়। B-)

২০ শে মে, ২০২০ বিকাল ৩:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: হে হে---

৬| ২০ শে মে, ২০২০ বিকাল ৩:২৮

আলোকরশ্মি22 বলেছেন: চারটি প্রশ্নের মধ্যে প্রথম প্রশ্নটাই আপত্তিকর ও আমাদে সবার ভুল ধারণা নাস্তি কি আস্তিক , এইটা ঈমানের সাথে সম্পর্কীয় অবশ্যই আমাদের এই ভুল ধারণা থেকে বের হয়ে আসতে হবে।

আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান নন বরং তিনি আরশের উপর সমুন্নত
আমাদের সমাজে একটি প্রচলিত ধারণা হচ্ছে আল্লাহ তায়ালা সর্বত্র বিরাজমান। এটি একটি ভুল ধারণা। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ তায়ালা সপ্তম আসমানের উপর অবস্থিত আরশে আযীমের উপরে সমুন্নত রয়েছেন। তবে তাঁর ক্ষমতা, রাজত্ব, পরিচালনা, নিয়ন্ত্রণ, জ্ঞান, দৃষ্টি ইত্যাদি সর্বত্র ও সব কিছুতে বিরাজমান। এ বক্তব্যের স্বপক্ষে কয়েকটি কুরআনের আয়াত, সহীহ হাদিস নিম্নে উল্লেখ করা হলঃ
.
১) আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি আসমান সমূহ ও যমীন ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশের উপর উঠেছেন। [সূরা আরাফ, আয়াত ৫৪]
.
২) তিনি আরো বলেনঃ নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হন। [সূরা ইউনুস, আয়াত ৩]
.
৩) তিনি আরো বলেনঃ আল্লাহ যিনি আসমান সমূহ উপরে স্থাপন করেছেন খুঁটি ছাড়া, তোমরা তা দেখছো। অতঃপর তিনি আরশের উপর উঠেছেন। [সূরা রাদ, আয়াত ২]
আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান নন বরং তিনি আরশের উপর সমুন্নত
.
আমাদের সমাজে একটি প্রচলিত ধারণা হচ্ছে আল্লাহ তায়ালা সর্বত্র বিরাজমান। এটি একটি ভুল ধারণা। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ তায়ালা সপ্তম আসমানের উপর অবস্থিত আরশে আযীমের উপরে সমুন্নত রয়েছেন। তবে তাঁর ক্ষমতা, রাজত্ব, পরিচালনা, নিয়ন্ত্রণ, জ্ঞান, দৃষ্টি ইত্যাদি সর্বত্র ও সব কিছুতে বিরাজমান। এ বক্তব্যের স্বপক্ষে কয়েকটি কুরআনের আয়াত, সহীহ হাদিস এবং সম্মানিত চার ইমামের উক্তি নিম্নে উল্লেখ করা হলঃ
.
১) আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি আসমান সমূহ ও যমীন ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশের উপর উঠেছেন। [সূরা আরাফ, আয়াত ৫৪]
.
২) তিনি আরো বলেনঃ নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হন। [সূরা ইউনুস, আয়াত ৩]
.
৩) তিনি আরো বলেনঃ আল্লাহ যিনি আসমান সমূহ উপরে স্থাপন করেছেন খুঁটি ছাড়া, তোমরা তা দেখছো। অতঃপর তিনি আরশের উপর উঠেছেন। [সূরা রাদ, আয়াত ২]

৪)আব্দুল্লাহ ইবন আমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যমীনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া করা, আকাশে যিনি আছেন (আল্লাহ) তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। [তিরমিযী, হাদিস নং ১৮৪৭ ।। আবু দাউদ, হাদিস নং ৪২০৯]
৫) মু’আবিয়া বিন আল হাকাম আস সুলামী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ আমার এক দাসী ছিল। সে উহুদ ও জাওওয়ানিয়্যাহ এলাকায় আমার বকরীপাল চরাতো। একদিন আমি হঠাৎ সেখানে গিয়ে দেখলাম তার বকরীপাল থেকে বাঘে একটি বকরী নিয়ে গিয়েছে। আমি তো অন্যান্য আদম সন্তানের মত একজন মানুষ। তাদের মত আমিও ক্ষোভ ও চপেটাঘাত করলাম। এরপর আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কাছে আসলাম (এবং সব কথা বললাম) কেননা বিষয়টি আমার কাছে খুবই গুরুতর মনে হলো। আমি জিজ্ঞেস করলামঃ হে আল্লাহর রসূল, আমি কি তাকে মুক্ত করে দিবো? তিনি বললেনঃ তাকে আমার কাছে নিয়ে আসো। সুতরাং আমি তাকে এনে রসূলুল্লাহর কাছে হাজির করলাম। তিনি তাকে (দাসীকে) জিজ্ঞেস করলেনঃ আল্লাহ কোথায়? সে বললঃ আকাশে। নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল। তখন রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও, সে একজন মুমিনাহ নারী। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদঃ মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস নং ১০৮৬]

২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: তর্কে যাবো না।

৭| ২০ শে মে, ২০২০ বিকাল ৩:৩১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

আপনি ভুল লজিকে কথা বলছেন। এই জাতীয় দরবেশ এর কোন কথায়ই লজিক নেই। লজিক ছাড়া কথা নিয়ে কোন আলোচনা হতে পারে না।

২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: লজিকের বাইরেও অনেক কিছু আছে।

৮| ২০ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:০৪

নতুন বলেছেন: ঐ দরবেশকে জিঙ্গাসা করতে হবে যদি সৃস্টিকতার অস্তিত্ব থেকে থাকে তবে সে যেন প্রমান করে দেখাক।

যে দাবি করে সৃস্টিকতা আছে প্রমান করার দায়ীত্ব তার।

এখন আমি যদি বলি আমি উড়তে পারি। আপনি বিশ্বাস করে নেন যে আমি উড়তে পারি। মেনে নেবেন? নাকি আমি উড়তে পারিনা এটা প্রমান করতে আপনাকে বলবো?

সৃস্টিকতার বত`মান কনসেপ্টে ঘাপলা আছে। সৃস্টিকতা থাকেই পারে কিন্তু সকল ধম` তাদের সৃস্টিকতা এই সব করেছে বলেই দাবি করে। কিন্তু তাদের কোন প্রমান নেই যে সৃস্টিকতা তাদের প্রতিনিধির সাথে যোগাযোগ করেছে।

২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।

৯| ২০ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

মানুষের সব চেয়ে বড় ব্যর্থতা এই যে তারা কেউই আজ পর্যন্ত সৃষ্টিকর্তা কে উদঘাটন করতে পারেনি। আরব দেশের অনেকেই দাবী করেছিলেন যে ঈশ্বর তাদের কাছে দেবদূত পাঠিয়েছেন। যদিও এটা কোন দ্বিতীয় ব্যক্তি দেখেনি।

বর্তমানে আমরা যে আকারে সৃষ্টিকর্তাকে কল্পনা করি সৃষ্টি কর্তা আকারে নাও থাকতে পারেন। কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা ভাষার প্রতিও সৃষ্টি কর্তার পক্ষপাতিত্ব থাকার কথা নয়।

মানুষ হয়তো কখনোই সৃষ্টিকর্তাকে জানতে পারবে না। গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে ধর্মপ্রচারকরা যা বলেছেন তাই মেনে নেবে অবলীলায়। মানুষ বড় কঠিন জীব।

২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম।

১০| ২০ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:৩৭

আল-ইকরাম বলেছেন: আপনার বক্তব্যের শেষ লাইনটির জন্য আপনাকে মোবারকবাদ জানাই। এই শেষ বাক্যটি আজন্ম কালের জন্য সত্য। আমাদের সকলের ‍উচিত প্রকৃতই এর ধারক ও বাহক হওয়া। তাহলে আশা করা যায় জগৎ থেকে যতো নোংরামী, অসঙ্গতি দূর হবে। শুভেচ্ছা অগনিত।

২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: ভালোবাসা ভাই।

১১| ২০ শে মে, ২০২০ বিকাল ৫:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


নাস্তিক শব্দটা কম ব্যবহার করবেন, ইহা অশিক্ষিত বাংগালীদের পরিভাষা

২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।

১২| ২০ শে মে, ২০২০ বিকাল ৫:৫৫

সোনালি কাবিন বলেছেন: @ লেখক, নিজেকে atheist/ theist সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করতে চাইলে নিজস্ব কোন মতবাদ কিন্তু থাকে না

২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১০

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

১৩| ২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৫

শের শায়রী বলেছেন: পোষ্ট কমেন্ট সব কিছুতে মজা পাইছি রাজীব ভাই, আপনিও ভালোই মজা লইতাছেন =p~

২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১০

রাজীব নুর বলেছেন: একঘেমেয়ি দূর করছি।

১৪| ২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০২

কল্পদ্রুম বলেছেন: "নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে রয়েছো নয়নে নয়নে।"
এই রবীন্দ্র সঙ্গীত আমার পছন্দের।অনেকেই এটাকে নর নারীর প্রেমের গান হিসেবে গাইলেও এটা আসলে ধর্মীয় গান।

২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১১

রাজীব নুর বলেছেন: খুব একটা ভুল বলেন নাই।

১৫| ২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লেখক বলেছেন: লজিকের বাইরেও অনেক কিছু আছে।

লজিক এর বাইরে যেটা আছে সেটা হচ্ছে অজ্ঞতা। জানার চেষ্টা না করা । প্রচুর পরিমাণে পড়তে হবে । নিরপেক্ষ ভাবে জানার চেষ্টা করতে হবে । আগে থেকেই নুরু সাহবদের মতো সিদ্ধান্ত নিয়ে বসে থাকলে হবে না। শিখতে হবে প্রচুর পরিমাণে।

২০ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: আরে ভাই যাদের পেটে ভাত আছে তারা শিখবে। আর যাদের পেটে ভাত নাই তারা শুধু ভা্ত কিভাবে পাওয়া যাবে সেই চিন্তা করবে।

১৬| ২০ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

নতুন বলেছেন: ছবির পিঠা কিন্তু খুবই মজার। কিশোরগঞ্ঝে প্রথম খেয়েছিলাম। ওরা মনে হয় মচমইচা পিঠা বলে।

২০ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: সেদিন বাসায় বানিয়ে ছিলো। খেতে মোটামোটি।

২০ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: সেদিন বাসায় বানিয়ে ছিলো। খেতে মোটামোটি।

১৭| ২০ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৪৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

মহান আল্লাহর অস্তিত্বে যে সব মানুষ বিশ্বাস করতে চায়না তাদের একমাত্র
যুক্তি বা আপত্তি হলো আল্লাহকে দেখা যায় না, তাই তার যে অস্তিত্ব আছে তা
কেমনে মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু প্রশ্ন হলো তাদের এ যুক্তি কি সঠিক? সঠিক
যদি হবে তাহলে পাল্টা প্রশ্ন আসে আল্লাহর হাজার মাখলুক বা সৃষ্টি এমন আছে,
যা চর্ম চক্ষে মানুষ কোন দিন দেখতে পায় না তবে তার অস্তিত্বের প্রতি কেন
আমরা নির্দ্বিধায় বিশ্বাস করি? যেমন বাতাস একটা আল্লাহর সৃষ্টি, এ বাতাস
একটা অদৃশ্য বস্তু হওয়া সত্ত্বেও যখন প্রচন্ড গরম পড়ে তখন পাখার সাহায্য
গ্রহণ করলে কেন শান্তি ও স্বস্তি বোধ করি। আবার ঐ বাতাস যখন ভয়াবহ রূপ
ধারণ করে তখন কেন গাছ বৃক্ষ বাড়ী সব কিছু ধ্বংস করে তার অস্তিত্বের
অকাট্য বাস্তব প্রমাণ দেখায়? এমনিভাবে মানুষ পশু পক্ষী কীট পতঙ্গ তথা
অনুভূতিশীল প্রতিটা সৃষ্টির ভিতর যে আত্মা বা রুহ অবস্থান করে, তা যত
সময় মানুষ বা অন্যান্য সৃষ্টি জীবের ভেতর বিদ্যমান থাকে, ততো সময়
তারা সচল থাকে কিন্তু যখন তা এ-জড় দেহ থেকে চলে যায় তখন ঐ জড়
দেহ বা গোস্ত মাংসের দেহ খানা সম্পূর্ণ অক্ষম বা অচল হয়ে পড়ে কেন?
তাহলে এটা কি দ্ব্যর্থহীন ভাবে প্রমাণ করে না রুহ বা আত্মা এমন একটা
অদৃশ্যমান বস্তু যা চোখে দেখা যায়না তথাপিও তার অস্তিত্ব অবশ্যম্ভাবী
বিদ্যমান এতে কোন সন্দেহের সামান্যতম অবকাশ থাকতে পারে না।
যারা সন্দেহ করে তারা নিতান্ত নির্বোধ বা অজ্ঞ

২০ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: নিজের বিশ্বাস দিয়ে অন্যের বিশ্বাসকে ছোট করা ঠিক না।

১৮| ২০ শে মে, ২০২০ রাত ১১:১৮

সুপারডুপার বলেছেন:




নতুন ভাইয়ের মন্তব্যের সাথে আমি কিছু যোগ করতে চাই।

সৃষ্টিকর্তা নাই এটা প্রমান করার দরকার নাই। সৃষ্টিকর্তা যে আছে এটাই প্রমান করার প্রশ্ন ওঠে। যেমনঃ আমি বললাম অদৃশ্য একটি বল পাশের রুমে রেখেছি, আপনি গিয়ে দেখুন। আপনি পুরা রুম ইন্সপেকশন করে বলটি খুঁজে না পেয়ে বললেন, বলটি নাই। তখন আপনার কী বলটি যে নাই তা প্রমান করার দায়িত্ব? নাকি আমার দায়িত্ব অদৃশ্য বলটি যে আছে তা প্রমান করার! কাজেই আস্তিকের দায়িত্ব সৃষ্টিকর্তা যে আছে তার প্রমান করার, নাস্তিকের সৃষ্টিকর্তা যে নাই এটা প্রমান করার প্রশ্নই ওঠে না।

দরবেশের লজিকের অনেক ফ্যালাসি আছে। কিন্তু ফানের পোস্ট , ইলোজিক্যাল কথাও এক্সেপ্টেড। আর খবর কাগজে ও ব্লগে আস্তিক ভন্ড ধার্মিকদের ঠুনকো বিশ্বাস যে ঠিক তার জন্য হাজার হাজার পোস্ট মন্তব্য দিয়ে প্রচারণা চালাতে হয়। কারণ হিটলারের বন্ধু গোবেল বলেছিল , একটা মিথ্যা কথা বার বার বলতে বলতে লোকজন তা বিশ্বাস করবে।

২১ শে মে, ২০২০ রাত ২:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি বুদ্ধিমান মানুষ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.