নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
কাজী নজরুল ইসলামের পিতা কাজী ফকির আহমদের সঠিক জন্ম তারিখ পাওয়া যায় না। তিনি বাংলা ১৩১৪ সালের ৭ চৈত্র ইংরেজী ১৯০৮ খ্রিষ্টাব্দে পরিণত বয়সে পরলোক গমন করেন। বয়স হয়েছিল ষাট বছর। তিনি আরবি, ফারসি জানতেন তবে তাঁর বাংলা ও উর্দূ ভাষার উপর রীতিমত দখল ছিল। তাঁর হস্তাক্ষর ছিল অতীব সুন্দর। চুরুলিয়া অঞ্চলের নামকরা দলিল লিখিয়ে ছিলেন তিনি। উচ্চাঙ্গের মিলাদ পাঠক বলেও তাঁর সুনাম ছিল। মসজিদের ইমাম ছিলেন। কাজী ফকির আহমদের পিতার নাম কাজী আমিনুল্লাহ।
কাজী ফকির আহমদ সুপুরুষ ছিলেন। পিতার ওয়ারিশ সুত্রে প্রায় চল্লিশ বিঘার মতো চাষের জমি পেয়েছিলেন। কিন্তু শেষ বয়সে এক বসত বাড়ী ছাড়া তাঁর বিষয় সম্পত্তি কিছুই ছিল না। তবে বিষয় সম্পত্তি হাতছাড়া হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ ছিল পাশাখেলা। এই খেলা তাঁকে প্রবল ভাবে পেয়ে বসেছিল। তাঁর এই পাশা খেলার অন্যতম জুড়ি ছিলেন মহানন্দ আশ নামক এক বণিক, তাঁর কাছেই কাজী ফকির আহমদ তাঁর বেশির ভাগ সম্পত্তি হেরেছেন পাশা খেলায়।
কাজী ফকির আহমেদ প্রথম স্ত্রীর নাম কাজী সৈয়দা খাতুন। তিনি চুরুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। তাঁর গর্ভে একমাত্র কন্যা সাজেদা খাতুন। সৈয়দা খাতুনের মৃত্যুর পর ফকির আহমদ বিবাহ করেন জাহেদা খাতুন কে। তিনি চুরুলিয়ার পাশ্ববর্তী ভূড়ি গ্রামের উচ্চ বংশজাত মহিলা ছিলেন। তিনি অতি দয়াবতী রমনী ছিলেন। জাহেদা খাতুনের গর্ভে তিন পুত্র এবং এককন্যা সন্তানের জন্ম হয়।
কাজী সাহেব জান,
কাজী নজরুল ইসলাম,
কাজী আলি হোসেন ও
বোন উম্মে কুলসুম।
কাজী সাহেব জান পিতার দারিদ্র্য বশত উচ্চ শিক্ষা লাভের সুযোগ পাননি। পিতার মৃত্যুর পর অন্ন সংস্থানের জন্য রানীগঞ্জের কয়লা খনিতে চাকরি নিয়ে ছিলেন। দীর্ঘদিন কয়লা খনিতে নিযুক্ত থাকায় তাঁর স্বাস্থ্য ভঙ্গ হয় এবং অসুখে ভূগে পঞ্চাশ বছর বয়সে পরলোক গমন করেন। কাজী সাহেব জানও অবসরে দলিল লেখকের কাজ করতেন।
কাজী আলি হোসেন পড়াশুনা করেন কাজী পাড়ায় মক্তবে। পারিবারিক সূত্রে দলিল লেখকের কাজে পরবর্তীকালে নিযুক্ত হন এবং আইন আদালত বিষয়ে পাকাপোক্ত হয়ে ওঠেন। এলাকার কৃষক শ্রমিকদের হয়ে সমাজ সেবকের কাজ করতে গিয়ে গ্রামের তৎকালীন জমিদার জোতদারদের রোষানলে পড়েন এবং ১৯৫১ সালের ৭ জানুয়ারী নিজ গ্রামে প্রকাশ্য দিবালোকে খুন হন।
নজরুলের মা জাহেদা খাতুন ছিলেন অপূর্ব সুন্দরী। সে সময় তাঁর বয়সও ছিল কম। একজন বয়স্কা সুন্দরী বিধবা রমনী সম্মানের সঙ্গে নিজের ইজ্জত আব্রু রক্ষা এবং নিজের ও সন্তানদের ভরণপোষণের নিশ্চয়তার জন্য যদি মৃত স্বামীর ভাইকে বিয়ে করেই থাকেন তাহলে অবস্থার প্রেক্ষাপটে সেটাকে কোন অন্যায় বলা চলে না। তা ছাড়া ইসলামের দৃষ্টি কোন থেকে এ ধরণের বিয়েকে বরং উৎসাহিতই করা হয়েছে। উভয় বঙ্গের গ্রামীণ পরিবেশের প্রচলিত সমাজ ব্যবস্থা এতটাই অনুদার যে, সম্পূর্ণ বৈধ হলেও এ ধরণের বিয়েকে অনেকে কিছুটা হেয় চোখেই দেখে থাকে। সম্ভবত নজরুল ও সেই মানসিকতার উর্ধ্বে উঠে মায়ের দ্বিতীয় বিয়েকে মেনে নিতে পারেন নি। এমনও হতে পারে নজরুলকে তাঁর মায়ের দ্বিতীয় বিয়ে নিয়ে কেউ হাসি-মসকরা করেছিলো যা তাঁর মনে গেঁথে গিয়েছিল এবং যা তিনিই কখনোই ভূলতে পারেন নি। মেনে নিতে পারেন নি। হয়তো এসব কারনেই কাজী নজরুল ইসলাম বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়েছিলেন। এবং মায়ের উপর বেশ রাগ পুষে ছিলেন।
১৯২৮ সালের ৩০ মে চুরুলিয়ায় মায়ের মৃত্যুর খবর পেয়েও নজরুল গ্রামের বাড়িতে যাননি। শেষবারের মতো মায়ের মুখখানি দেখেন নি। অবশেষে এক বুক কষ্ট নিয়ে জাহেদা খাতুন এ পৃথিবী থেকে চিরবিদায় গ্রহণ করেছেন। মা জাহেদা খাতুন পুত্র নজরুলকে এক নজর দেখার জন্য অন্তিম বাসনা প্রকাশ করেছিলেন।
অভিমান বশে মায়ের সাথে নজরুল সম্পর্ক ছিন্ন করলেও পরবর্তী সময়ে নজরুলের বুভূক্ষ মন কিন্তু সবর্দা কাঙ্গালের মতো কেঁদে ফিরেছে মাতৃস্নেহের সামান্যতম পরশ পাওয়ার জন্য। বিভিন্ন সময়ে কতিপয় মহিয়সী নারীকে কাজী নজরুল ইসলাম প্রাণ ভরে মা বলে সম্মোধন করেছেন। তাঁদেরকে কবি যেমন মায়ের মতোই অন্তর দিয়ে ভক্তি শ্রদ্ধা করেছেন। তেমনি তাঁরাও তাকে পুত্রবৎ স্নেহ করেছেন। নজরুলের মা সম্মোধনে যারা ধন্যা হয়েছিলেন তাদের মধ্যে দৌলতপুরের আলী আকবর খানের মেজো বোন নার্গিসের খালা আম্মা এখতারুন্নেসা খানম, বিপ্লবী হেমপ্রভা দেবী, হুগলীর মিসেস এম. রহমান, কুমিল্লার বিরজা সুন্দরী দেবী এবং দেশ বন্ধু চিত্তরঞ্জন দাসের স্ত্রী বাসন্তী দেবী অন্যতমা। বহুনারীর মাতৃস্নেহ আদর, মমতা, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা পেয়েছেন কবি। আরেক অগ্নি কন্যা হেম প্রভাবকে নজরুল “মা” বলে ডাকতেন। এই হেমপ্রভাকে নিয়ে কবি রচনা করেন “হৈমপ্রভা” কবিতাটি। মায়ের মৃত্যু সংবাদ শুনে, কাজী নজরুল ইসলাম গ্রামের বাড়িতে যাননি, কিন্তু তিনিই আবার পাতানো মায়ের মৃত্যুতে কেঁদে বুক ভাসিয়েছেন।
কোন অতীতের আঁধার ভেদিয়া
আসিলো আলোক জননী।
প্রভায় তোর উদিল প্রভাত
হেম-প্রভ হল ধরণী ॥
এসো বাংলার চাঁদ সুলতানা
বীর মাতা বীর জায়া গো।
তোমাতে পড়েছে সকল কালের
বীর নারীদের ছায়াগো ॥
শিব সাথে সতী শিবানী সাজিয়া
ফিরছি শ্মশানে জীবন মাগিয়া,
তব আগমনে নব বাঙালীর
কাটুক আঁধার রজনী ॥
(সংক্ষেপিত)
অদ্ভুদ রহস্য ভরা এই মানুষের মন। খেয়ালী কবি নজরুলের খাম খেয়ালী তো আর কম ছিল না। কে জানে মায়ের সাথে বিরোধ জিইয়ে রেখে মাকে কষ্ট দিয়ে নিজে কষ্ট পেয়ে অন্য মহিলাদের প্রাণ ভরে ‘মা’ ডেকে তাঁর বুভূক্ষ হৃদয়ের মাতৃস্নেহের তৃষ্ণা মেটানোর বিষয়টিও তেমনি খেয়ালীপনা ছিল কিনা। চির ক্ষুদ্ধ, চির অভিমানী খেয়ালী নজরুল নিজের মায়ের থেকে দূরে সরে গিয়ে মাতৃস্নেহ পাবার জন্যে উন্মাদের মতো ছুটে বেরিয়েছেন এবং যার কাছেই সে স্নেহটুকু পেয়েছেন তাঁকেই হৃদয়ের সবটুকু শ্রদ্ধা, ভালোবাসা উজাড় করে দিয়ে প্রবল আবেগে আকঁড় ধরেছেন। কিন্তু এই পাতানো নকল মায়েরা কি মাতৃস্নেহের কাঙাল কবির মায়ের অভাব সবটুকু পূরণ করতে পেরেছেন কি?
তথ্য সূত্রঃ
১। কবি নজরুল বিচিত্র পথের পথিক -সম্পাদিত আফরিনা হোসেন রিমু
২। নজরুল জীবনে নারী ও প্রেম -ডঃ আবুল আজাদ
৩। নজরুল জীবনের ট্র্যাজেডি -শেখ মুহম্মদ নূরল ইসলাম
৪। নজরুল প্রতিভার নানা দিগন্ত -আফতাব চৌধুরী
৫। নজরুল জীবনের শেষ অধ্যায় -সুফী জুলফিকার হায়দার
৬। নজরুল ও নাসির উদ্দীন (স্মারক গ্রন্থ) -সম্পাদিত মোহাম্মদ মাহফুজউল্লাহ।
০৫ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
২| ০৫ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:২৪
ইসিয়াক বলেছেন: একবার কবি কাজী নজরুল ইসলাম পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের বাড়ি বেড়াতে গেলেন। নজরুল চা পান করার আগ্রহ প্রকাশ করলে পল্লীকবি বাজার থেকে চা পাতা এনে বাড়ির বউ-ঝিকে বানানোর জন্য দেন। বউ-ঝিরা এর আগে চা বানাননি। তারা বাড়িতে যত রকম মসলা ছিল (আদা, মরিচ, পেঁয়াজ, ধনে, জিরা ইত্যাদি) সবকিছু দিয়ে জম্পেশ এক কাপ চা খাওয়ালেন নজরুলকে।
০৫ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: হুম এ বিষয়ও আসবে।
৩| ০৫ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:২৫
ইসিয়াক বলেছেন:
একদিন শিল্পী আব্বাসউদ্দিন অনেক খোঁজাখুঁজি করে নজরুলকে না পেয়ে সকালে তার বাসায় গেলেন। বাসায় গিয়ে দেখেন নজরুল গভীর মনোযোগ দিয়ে কি যেন লিখছেন। নজরুল ইশারায় তাকে বসতে বললেন। অনেকক্ষণ বসে থাকার পর জোহরের নামাজের সময় হলে তিনি উসখুস করতে লাগলেন। নজরুল বললেন, ‘কি তাড়া আছে, যেতে হবে ?’ আব্বাসউদ্দিন বললেন, ‘ঠিক তাড়া নেই, তবে আমার জোহরের নামাজ পড়তে হবে। আর এসেছি একটা ইসলামি গজল নেবার জন্য।’ নামাজ পড়ার কথা শুনে নজরুল তাড়াতাড়ি একটি পরিষ্কার চাদর তার ঘরের আলমারি থেকে বের করে বিছিয়ে দিলেন।
জোহরের নামাজ শেষ করার সাথে সাথে নজরুল তার হাতে একটি কাগজ দিয়ে বললেন, ‘এই নাও তোমার গজল’। নামাজ পড়তে যে সময় লেগেছে ঠিক সেই সময়ের মধ্যে নজরুল একটি নতুন গজল লিখে ফেলেছেন। গজলটি ছিলো, ‘হে নামাজী আমার ঘরে নামাজ পড় আজ/ দিলাম তোমার চরণ তলে হৃদয় জায়নামাজ।’
০৫ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: বাহ!
৪| ০৫ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৫
ইসিয়াক বলেছেন: কাজী নজরুল আসাদউদ্দৌলা সিরাজীর ঘরে খেতে বসেছেন। আসাদউদ্দৌলা নিজেই ইলিশ ভাজা দিচ্ছেন সবার পাতে। পাতে ইলিশ পড়া মাত্র নজরুল সেটা খেয়ে ফেললেন। তখন কে যেন আরও কয়েক টুকরো ইলিশ দিতে যাচ্ছিলেন কবির পাতে। কবি তাকে বাধা দিয়ে বললেন, ‘আরে করছ কী?’ তিনি বললেন, ‘ইলিশভাজা দিচ্ছি!’ কবি বললেন, ‘আমাকে এত ইলিশ দিও না। শেষকালে বিড়াল কামড়াবে তো?’
সবাই অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলেন কবির মুখের দিকে। হঠাৎ হাসতে হাসতে কবি বললেন, ‘ইলিশ মাছের গন্ধ মুখে লালা ঝরায়। বিড়াল মাতাল হয়ে যায় এর ঘ্রাণে। বেশি খেলে কি আর রক্ষে আছে? সারা দেহ থেকে গন্ধ ছুটবে আর সে গন্ধ পেয়ে বিড়াল তেড়ে আসবে।’
৫| ০৫ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৯
ইসিয়াক বলেছেন: কবি নজরুল আসানসোলে রুটির দোকানে কাজ করতেন। তিনি রুটি বানাতে বানাতে ছড়া কাটতেন। আটা মাখছেন আর কিশোর নজরুলের গা বেয়ে টপটপ করে ঘাম ঝরছে। আর মুখে ছড়া, ‘মাখতে মাখতে গমের আটা/ ঘামে ভিজল আমার গা-টা।’
৬| ০৫ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০১
রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী।
৭| ০৫ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০১
ইসিয়াক বলেছেন: কাজী নজরুল ইসলাম ‘ধূমকেতু’ পত্রিকা সম্পাদনা করতেন। ধূমকেতু অফিসে সবসময় চলতো হাসি-আনন্দের বন্যা। মাটির ভাঁড়ে চা চলতো কিছুক্ষণ পর পর। কবি যখন চায়ে চুমুক দিতেন কিংবা কোনো হাসির কথা মনে পড়ত কিংবা কোনো রসিক বন্ধু অফিসে ঢুকত, অমনি কবি অট্টহাসি দিতেন। মাটির পেয়ালা ছুঁড়ে মারতেন। আর মুখে বলতেন, ‘দে গরুর গা ধুইয়ে’।
০৫ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:১০
রাজীব নুর বলেছেন: কবি নিয়ে অনেক জানেন আপনি।
৮| ০৫ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৭
মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: মাধ্যমিক লেভেলের পাঠ্যবইতে নজরুল এর কবিতা আরও বেশি বেশি রাখা উচিত।
০৫ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:১০
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
৯| ০৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ৭:২২
ইসিয়াক বলেছেন: যত ফুল তত ভুল কণ্টক জাগে
**************************
কাজী নজরুল ইসলাম
+++++++++++++++++
যত ফুল তত ভুল কণ্টক জাগে
মাটির পৃথিবী তাই এত ভালো লাগে।।
হেথাচাঁদে আছে কলঙ্ক, সাধে অবসাদ
হেথাপ্রেমে আছে গুরুগঞ্জনা অপবাদ;
আছেমান-অভিমান পিরিতি-সোহাগে।।
হেথাহারাই হারাই ভয়, প্রিয়তমে তাই
ব’ক্ষে জড়ায়ে কাঁদি ছাড়িতে না চাই।
স্বর্গের প্রেমে নাই বিরহ-অনল
সুন্দর আঁখি আছে, নাই আখি-জল;
রাধার অশ্রু নাই কুমকুম-ফাগে।।
নাটকঃ অন্নপূর্ণা (নাট্যকারঃ মণিলাল বন্দোপাধ্যায়)
০৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:২২
রাজীব নুর বলেছেন: বাহ!
১০| ০৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ৮:০১
০৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:২২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ০৬ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:৩৬
কল্পদ্রুম বলেছেন: আমাদের জাতীয় কবি।অথচ কত কিছুই জানতাম না।ইসিয়াক ভাইয়ের ট্রিভিয়া মন্তব্যগুলোও পড়ছি।আপনি কি সেফ হয়েছেন?
০৬ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:২১
রাজীব নুর বলেছেন: না সেফ হইনি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১৩
ইসিয়াক বলেছেন: ধন্যবাদ