নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই সমাজ- ৩৩

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৮



ভদ্রমহিলা আমাদের পাশের বাসায় থাকেন।
উনার দুই সন্তান। একটা ছেলে, একটা মেয়ে। বাচ্চাদের চার পাঁচ বছর বয়স। উনি প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষিকা। চাকরির শুরুতে উনার পোষ্টিং হয়েছিলো নাটোর। উনি এক নেতা ধরে এবং কিছু টাকাপয়সা খরচ করে ঢাকায় স্থায়ী চাকরির ব্যবস্থা করেন। উনার বাসার কাছেই প্রাইমারী স্কুল। উনি সেখানে বাচ্চাদের পড়ান। আমার সাথে উনার মাঝে মাঝে রাস্তায় দেখা হয়। কথা হয়। একদিন উনি বললেন, উনার ছেলেমেয়েদের স্কুলে ভর্তি করাবেন। কিন্তু ভালো স্কুল খুঁজে পাচ্ছেন না। আমি বললাম, আপনি যে স্কুলে পড়ান সেই স্কুলেই ভর্তি করিয়ে দেন। এই কথা বলা মাত্র ভদ্রমহিলা আমার উপর রেগে গেলেন। খুব বেশী রেগে গেলেন। বললেন, আমার সন্তানদের এই ফালতু স্কুলে পড়াবো? আমার বাচ্চাদের!

ভদ্রমহিলা পারলে রাস্তার মধ্যে আমার গলা টিপে ধরেন।
আমি বললাম, আপনি যে স্কুলে বাচ্চাদের পড়ান সেই স্কুল কি খারাপ? ভদ্রমহিলা বললেন, ঐ স্কুলে সব ফকিন্নির বাচ্চারা পড়ে। আমার বাচ্চা কি ফকিন্নী? রিকশাচালকের ছেমেয়েরা ঐ স্কুলে পড়ে। বাসার কাজের বুয়ার ছেলেমেয়েরা ঐ স্কুলে পোড়ে। আমি কেন ওই স্কুলে আমার ছেলেমেয়েদের পড়াবো। আমি বললাম, তার মানে আমাদের দেশের প্রাইমারী স্কুল গুলো খারাপ! লেখাপড়ার মান খারাপ! তাহলে নিশ্চয়ই স্কুলের টিচাররাও খারাপ! ভদ্রমহিলা আরো রেগে গেলেন। বললেন, আমি আমার যোগ্যতা দিয়ে চাকরি পেয়েছি। বারো বছর পার করে ফেলেছি। আরো বারো বছর পার করলে আমি কমপক্ষে চল্লিশ লাখ টাকা পাবো। আমি বললাম, যে প্রাইমারী স্কুলে বাচ্চাদের পড়িয়ে আপনি এত টাকা পাবেন, আবার প্রতিমাসের বেতন তো আছেই। তাহলে দরিদ্র বাবা মায়ের সন্তানদের একটু ভালো শিক্ষা দিন। তারা তো এদেশেরই সন্তান। তারাই তো ভবিষ্যৎ প্রজন্ম।

ভদ্রমহিলার মানসিকতা অতি নীচু মানের।
সমাজে কিছু আছে বদমাইশ টাইপ মহিলা এরকম। যদিও উনি শিক্ষিকা। উনাকে দিয়েই প্রাইমারী স্কুলের অন্যান্য শিক্ষক শিক্ষিকার মানসিকতা আঁচ করতে পারা যায়। আমি নিজেকে দেখেছি প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষকরা সঠিকভাবে শিক্ষা দেন না। আসলে তারা জানেনই না শিশুদের কিভাবে শিক্ষা দিতে হয়। প্রতি বছর প্রাইমারী স্কুল থেকেই বহু শিক্ষার্থী ঝরে পড়ে এর কারন মানহীন শিক্ষক। শিক্ষকরা শিক্ষা দানে দক্ষ নন। তারা জানেনই না শিশুদের কিভাবে শিক্ষা দিতে হয়। কিভাবে পড়ালেখা করাতে হয়। আজকে দেশের এই পরিস্থির জন্য দায়ী মানহীন শিক্ষক। যদি শিক্ষকেরা ছাত্রছাত্রীদের সঠিক শিক্ষা দিতে পারতো তাহলে দেশের অর্ধেক অপরাধ'ই কমে যেত। সরকার প্রতিটা গ্রামে একটা করে প্রাইমারী স্কুলে দিলেও লাভ নেই। যদি ভালো শিক্ষক নিয়োগ দিতে না পারে। আমাদের দেশে শিক্ষকের অভাব নাই। কিন্তু ভালো শিক্ষক নেই।

পড়ালেখা হলো দুনিয়াতে সবচেয়ে আনন্দের একটা বিষয়।
রবীন্দ্রনাথ বলে গেছেন শিশুদের কিভাবে শিক্ষা দিতে হবে। শান্তিনিকেতন থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না। শিক্ষাগ্রহন করতে আনন্দের সাথে। অথচ প্রাইমারী স্কুলের ছেলেমেয়েরা পড়ালেখাকে ভয় পায়। তারা স্কুল ফাঁকি দেয়। নানান তালবাহনায় স্কুলে যেতে চায় না। এর কারন প্রামারী স্কুলের শিক্ষকরা শিশুদের মধ্যে পড়ালেখার প্রতি আগ্রহ জাগাতে পারেন নি। শিক্ষকেরা এমন পরিস্থিতি করে যে ছাত্রছাত্রীরা স্কুলকে ভয় পায়। পড়ালেখাকে ভয় পায়। শেষমেষ ছেলেমেয়েরা পড়ালেখা বাদ দিয়ে বাপের সাথে জমিতে কাজ করে, চায়ের দোকানে কাজ, বিস্কুটের কারখানায় কাজ করে। এজন্য দায়ী শিক্ষকরা। প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষকরা কেন তাদের ছেলেমেয়েদের অন্য স্কুলে ভর্তি করে? নিশ্চয়ই প্রাইমারী স্কুল খারাপ। যদিও প্রাইমারী স্কুল খারাপ হয় তাহলে সেখানে তারা শিক্ষক হোন কেন? বর্তমানে যারা প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক তাদের অনেক কিছু শেখার আছে, জানার আছে। তাদের পর্যাপ্ত ট্রেনিং এর প্রয়োজন আছে।

আমার একজন প্রিয় শিক্ষক আছেন।
তার নাম প্রফেসর আলতাফ হোসেন। স্যারের বাড়ী রাজশাহী। কিন্তু উনি ফরিদপুরে জীবনটা পার করে দিলেন। ফরিদপুরের সব ছাত্রছাত্রীরা তাকে চিনেন। প্রচন্ড ভালোবাসেন। আলতাফ স্যারের একজন অসাধারন মানুষ। উনার মতো শিক্ষক আমি খুব বেশি দেখি নি। স্যার মাঝে মাঝে ঢাকা আসেন। ঢাকা এলেই স্যারের সাথে আমি দেখা করি। স্যারের সাথে কথা বলতে ভালো লাগে। দারুন হাসি খুশি মানুষ। প্রচন্ড প্রানবন্ত একজন মানুষ। স্যার ঢাকা এলে মাঝে মাঝে আমার বাসায় আসেন। কয়েকদিন থাকেন। অবশ্য স্যারকে আমি জোর করেই রেখে দেই। আলতাফ স্যার অসংখ্য ভালো বইয়ের সন্ধান আমাকে দিয়েছেন। তিনি নিজে আমাকে অনেক বই কুরিয়ার করে পাঠিয়ে দিয়েছেন। সামুতে আমি রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে ১০০ পর্বের ধারাবাহিক লেখা লিখেছি। এই আলতাফ স্যারই আমাকে উৎসাহ দিয়েছেন। স্যারের সাথে যতক্ষন থাকি মনে হয়- জীবনটা আনন্দময়। জীবনটা অনেক সুন্দর।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৩৫

আমি সাজিদ বলেছেন: ওর চল্লিশ লাখ টাকা আর ওর চাকরী দুটোই ** খাক

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:০০

রাজীব নুর বলেছেন: বদমাইশ শিক্ষিকা। ওর দ্বারা ছাত্রছাত্রীরা কোনো উপকৃত হবে না।

২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৯

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনার লেখাগুলো অন্যরকম হয়।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: ব্যর্থতা আমার।
লেখালেখি করা আমার কর্ম না।

৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩৭

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মহিলা তার নিজের সম্পর্কেও জানেন তার স্কুল সম্পর্কে ও জানেন।সে চেয়েছিল আপনি একটা ভাল ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের খবর দিবেন তা না করে আপনি বিষটাকে জট পাকিয়ে ফেলেছেন।এখন বলতে পারেন কিভাবে জট পাকালাম?

এটা একটা জটিল মানসিক বিষয়।কারো আকাঙ্খার অনুরুপ কথা না বলা।বিষয়টা ওখানেই শেষ হয়ে যেত,যদি আপনি বলতেন,কেমন স্কুল চান?
তার স্কুলের খবর তো তার কাছেই আছে,সেটা আপনার কাছ থেকে জানতে চাইবে কেন?এই ভুলটা আমরা প্রায় সবাই করি।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: প্রাইমারী স্কুলে যদি উনি সঠিকভাবে পড়াতেন তাহলে উনি উনার সন্তানকে তার স্কুলেই ভর্তি করাতেন। নিজের সন্তানের জন্য এত চিন্তা, অন্যের সন্তানের কথা ভাবছেন না। দেশের কথা ভাবছেন না।

৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:০১

কলাবাগান১ বলেছেন: আবারো ও কল্পনাপ্রসুত পোস্ট।
পারলে স্কুলের নাম দেন যেখানে শুধু বস্তির/রিকশাওয়ালা দের বাচ্চাদের পড়ানোর জন্য স্কুল..।

যেহেতু উনি ৮০ লাখ টাকা পেনশন পাবেন, তাহলে নিশ্চয়ই এটা সরকারী... সরকার এমন কোন স্কুল করবে না যেখানে শুধু বস্তির ছেলেমেয়েরা পড়বে আর যদি এমন স্কুল থাকেই, তাহলে যে কেউ সরকার এর বিরূদ্ধে মামলা করতে পারে এমন বৈষম্যমলুক স্কুল খুলে দেবার জন্য

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: সাধারনত প্রাইমারী স্কুলে দরিদ্র বাবা মায়ের ছেলেমেয়েরা পড়ে। সেখানে বস্তির বা রিকশা-সিএনজি চালকের ছেলেমেয়েরাও পড়ে।
৮০ লাখ টাকার কথা আমি কোথাও লিখি নি।

নিজের মনের অবিশ্বাস দিয়ে অন্যের বিশ্বাসকে আহত করা ঠিক না।

৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:০৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: গ্রাম অঞ্চলে হাজারো আছে নিজে গ্রামের প্রাইমারি স্কুলের কমিটিতে আছে উপবৃত্তির টাকা মেরে খায় আর নিজের বাচ্চা পড়ে কেজি স্কুলে এবং ইংরেজি স্কুলে

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: সঠিক এবং উপযুক্ত শিক্ষার মাধ্যমেই দেশ এগিয়ে যায়। তাই প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষার মান উন্নত হওয়ার দরকার আছে।

৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:০৭

কলাবাগান১ বলেছেন: ৪০ লাখ হবে..বাংলা আর ইংরেজী ৪ ও ৮ দেখতে একই রকম হওয়াতে ভুল হয়েছে...

কিন্তু আপনি তো স্কুলের নাম বলতে পারলেন না যাতে যাচাই করা যেত আমার কথা টা? সেই স্কুলে কেন শুধু বস্তির বাচ্চারা পড়বে সরকারী স্কুলে.।দরকার হলে শিক্ষামন্ত্রীর কাছে অভিযোগ করা যেতে পারে এমন বৈষম্যপূর্ন সরকারী স্কুল স্হাপন করার জন্য। প্লিজ নাম টা বলেন ....তার পর আমি দেখব কোথায় অভিযোগ টা করা যায়

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
স্কুলের নাম, ঐ শিক্ষকিকার নাম সবই বলতে পারি। সমস্যা তো শুধু ঐ স্কুলে না, সমস্ত প্রাইমারী স্কুলেই। আর একটা স্কুলে সব শ্রেনীর বাবা মায়ের সন্তানেরাই পড়ে।

আমি আসলে পোষ্টে মূল সমস্যাটা আপনাকে বুঝাতে পারি নাই। এটা আমার ব্যর্থতা।

৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৫:৪৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


সাহসী পোস্টে গোল্ডেন এ প্লাস।
এমন লেখাই তো দরকার।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ বড় ভাই।

৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:১৪

দেবদাস বাবু বলেছেন: লেখাটা আরো দীর্ঘ করতে পারতেন পড়তে ভালোই লাগছিলো।

আপনার এই লেখাটা প্রতিটি প্রাইমারীর স্কুল শিক্ষকদের পড়া উচিত

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: এই পোষ্টে আমার সমস্ত বক্তব্য বলতে পারি নাই। এটা আমার দোষ। তবে আমি এই বিষয় নিয়ে আরো লিখব।

৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩০

সাগর শরীফ বলেছেন: প্রাইমারীর বেশিরভাগ শিক্ষকরাই এখন ভাল বেতন চাকরী নিশ্চয়তা আর মোটা টাকা পেনশনের আশায় প্রাইমারী পরীক্ষায় বসেন। আর হা করে থাকেন ওই টাকার দিকে। শিক্ষা ব্যবস্থা আর বাচ্চাদের ভবিষ্যৎ যাক গোল্লায়। ঠিক মত শিক্ষা ব্যবস্থা সরকার যদি তদারকি করত সবার আগে পাছায় লাথি খেত প্রাইমারী টিচাররা।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: প্রাইমারী স্কুলের বেতন বাড়িয়েছে সরকার। অন্যান্য সুবিধাও দিয়েছে অনেক।
কিন্তু ছেলে মেয়েদের শিক্ষার মান বাড়ে নি। এটাই আসলস অমস্যা। একটা ছাত্র স্কুলে না এলে কোনো শিক্ষক সেই ছাত্রের খোঁজ নেয় না। কিন্তু কেন সে স্কুলে আসছে না তার খোঁজ নেওয়াটা দড়কার। তাকে স্কুলে ফিরিয়ে আনা দড়কার।

শিক্ষকদের ব্যাপারে তদারকি করার জন্য বিশেষ টিম দরকার।

১০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৮

সাগর শরীফ বলেছেন: পিটিআই তৈরী করে কোন লাভ হয় নি ভাই।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: পিছিয়ে পড়া জাতিই থেকে গেলাম আমরা।

১১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভালো পোস্ট।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১১

রাজীব নুর বলেছেন: সব আপনাদের দোয়া আর ভালোবাসা।

১২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৯

রবিন.হুড বলেছেন: শিক্ষা বিষয়ক সুন্দর একটা তথ্য তুলে ধরেছেন। এখন এই সমস্যার সমাধান কিভাবে পাওয়া যাবে?

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১২

রাজীব নুর বলেছেন: সমাধান হবে না। কারন দক্ষ যোগ্য ও পরিশ্রমী লোকের অভাব।

১৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১৮

কল্পদ্রুম বলেছেন: প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক/শিক্ষিকাদের কাজটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বাচ্চাদের চরিত্রের ভিত্তিটা তারাই তৈরি করে দেয়। আমি নিজের প্রাইমারি স্কুলের জীবনের মাত্র দুইজন শিক্ষককে স্মরণ করতে পারি। যারা প্রকৃতপক্ষে উত্তম শিক্ষা দিয়েছিলেন। বাকীরা যেসব আচরণ করেছিলেন এখন বুঝতে পারি তা কতটা বাজে ছিলো। বেশিরভাগেরই শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকলেও শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা ছিলো না।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: দামী কথা বলেছেন, শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকলেও শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা ছিলো না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.