নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
একটা জাতি যদি স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও নিজেদের পরিবর্তন করতে না পারে তাহেল সেই জাতিকে নিকৃষ্ট জাতি ছাড়া আর কি বলা যায়? নীতি-আদর্শ, সততা, দেশপ্রেম, আইনের প্রতি শ্রদ্ধা আর সৎ ব্যাক্তিদের নেতা নির্বাচিত করলে যেকোনো দেশের উন্নয়ন অবধারিত। কিন্ত বাংলাদেশের লোকজন প্রতিটা ক্ষেত্রে করছে এর বিপরীত কাজ-কর্ম। সুতরাং ধ্বংস ছাড়া আর হবে কি? একজীবনে ভোগ করতে পারবে না জেনেও যারা হাজার হাজার কোটি টাকা চুরি করেছে এবং তারপরও চুরি-দুর্নীতি অব্যাহত রেখে দেশ ধ্বংস করছে। বাংলাদেশের জনগণ সুস্থ-স্বাভাকিক না। তারা লোভ হিংসা স্বার্থপরতা- সবরকম নীতিহীনতার নেশায় আসক্ত।
পরিবার থেকেও রাষ্ট্রের দায় সবচাইতে বেশি। রাষ্ট্রের সবচাইতে বড় ব্যর্থতা হচ্ছে নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করা, অপরাধীর শাস্তি বিধান না করা এবং দ্রুত ও যথোপযুক্ত আইন প্রণয়ন না করা। এখন কি এই কথা বলা অনুচিত হবে- ক্ষমতাসীনেরা এসব সংগঠন পোষে ক্ষমতা সমুন্নত রাখতে। আর তাই প্রশ্রয় দিয়ে যায় সবসময়। ছাত্ররাজনীতি কখনই দরকার ছিল না আমাদের দেশে। ঘোষণা দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে ছাত্র রাজনীতি বিলুপ্ত করা উচিত। আজকে একটা ভালো দিন। এই ঘোষনা আজই দেওয়া যেতে পারে।
কার্যত এখন আসলে এই খারাপ কাজ গুলো যারা করে তারাই ক্ষমতাসীন। এভাবে চলতে থাকলে একদিন যখন রাজপ্রাসাদে আক্রমণ হবে সেদিন রাজদরবার কি করবেন? একদিন রাজকন্যা ধর্ষণ হবেন না তার নিশ্চয়তা কে দেবে? দুঃখজনক বিষয় সাতজন লম্পটের ছয়জনের মুখে আল হেলালী দাড়ি! এরা হুজুর মোল্লাহ বা মাদ্রাসার ছাত্র নয়! এদের পরিচয়, এরা রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় পালিত চরিত্রহীন লম্পট। বয়সের আগে যারা দাড়ি রাখে তারা বদ হয়। বদমাশ হয়। মেয়েটির অতীত ফিরিয়ে দেওয়া যাবে না, তবে একটি কাজ সম্ভব, আর তা হচ্ছে ন্যায় বিচার এবং দৃষ্টান্তমূলক ন্যায় বিচার। একটা গণ জোয়ার দরকার যেন এই ধরণের কাজ করতে কেউ সাহস না পায়। এই সমস্যার সমাধান ক্ষমতাসীনদের হাতে। এ দেশের মানুষ বেশী বেশী ইসলাম ইসলাম করে, এখন শুকর গুলোকে ইসলামী আইনে বিচার করা হোক।
সমস্যা হলো, ছাত্রলীগের এসব অপকর্ম নিয়ে কথা বলতে গেলেই কান টানলে মাথা আসার মতো ঘটনা ঘটবে। সেটা করতে গেলেই ডিজিটাল আইনের ঘড়গ নেমে আসবে। বাংলাদেশে আজ পর্যন্ত কোন ক্ষমতাসীনরাই এর বিরুদ্ধে দাড়ায়নি। নির্দিষ্ট কিছু ঘটনা মিডিয়াতে ফলাও হলেই শুধুমাত্র কিছু পদক্ষেপ নেয়া হয়। কিছু লেখালেখি হয়, টক শোতে গরম গরম বক্তব্য শোনা যায়, রাজপথে কিছু মানববন্ধন হয়....ব্যাস, ওই পর্যন্তই। সমস্যা কিন্তু সমস্যার জায়গাতেই থাকে।
অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি সবাই প্রতিবাদ করতে ভয় পায় আর করেই বা কি হয় ! যাদের কাছে জাস্টিস আশা করে প্রতিবাদ করবে সব জায়গায় তাদেরই লোক থাকে। ক্ষমতার অপব্যবহার, সমাজের এই অভিশপ্ত দিকটা থেকে কিভাবে যে মুক্তি মিলবে, সেটার উত্তর আসলেই জানা নেই ! একক ব্যক্তি যেমন সমাজ নষ্ট করতে পারেন না তেমনি একক ব্যক্তি বা ব্যক্তি উদ্যেগ সমাজ পরিবর্তনও করতে পারেন না। সমাজ নষ্ট বা ভালো করার জন্য একটি বৃহত্তর জনগোষ্টি প্রয়োজন। ছাত্রলীগ দীর্ঘদিন যাবত জঘন্য কাজে জড়িত। এবার তাদের চিরদিনের জন্য 'অফ' করে দেওয়ার সময় আসছে।
আমরা যতই পড়ালেখা করি, যতই সংস্কৃতবান হই আর যতই উচ্চ শিক্ষিত হই কিন্ত আমাদের মনটাকে ততটা উচ্চতায় নিতে পারি না, উদার হতে পারি না। এটা জাতির জন্য অনেক বড় সমস্যা। ভয়ংকর অবস্থা সারাদেশে!
দেশের জন্য এইসব অমানুষ কোন দরকার নাই। বাংলাদেশে এখনো প্রচুর পরিমাণে পতিতালয় রয়েছে। সেখানে গিয়ে নরপশুরা হাল্কা হয়ে এলেই পারে। ধর্ষণ কেন করতে হবে? পতিতাকে তো জোর করতে হয় না। যেখানে জোরাজুরি নেই সেখানে হয়তো অমানুষেরা পুরুষত্ব খুঁজে পায় না। হে মহামান্য সরকার, আইন শক্ত করেন উত্তর কোরিয়ার মতো, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেন- দেখবেন, হরমোন কিলবিল করবে কিন্তু ধর্ষণ বা বলৎকারের চিন্তা আসলেও সাহস আর হবে না।
যেসব দেশে কঠোর আইন আছে সেসব দেশে ধর্ষণ কম।
বাংলাদেশে ৮০ ভাগ যৌন হয়রানির তথ্যই প্রকাশিত হয় না। পরিবার গুলো এবং মেয়েরা তা গোপন করে রাখে। ইউরোপের একজন নারী তার অধিকার রক্ষায় প্রতিবাদ করতে পারে। আর আমাদের নারীরা মুখ বুজে সহ্য করেন। একের পর এক নারীরা ধর্ষিতা হচ্ছে, গ্যাং র্যাপ হচ্ছে। আমাদের সৈনিকেরা মারাত্মক ভাবেই যৌন সম্পর্কহীনতায় ভোগে।
পুরুষের 'জায়গা' মতো কষে কিছু লাথি মারার বিদ্যাটি নারীদের প্রাকটিস করিয়ে রাখাতে হবে কম বয়স থেকেই। রাষ্ট্র যখন নিরাপত্তার নিশ্চয়তা ও আইনের শাসন দিতে পারে না, তখন পাল্টা আক্রমণ করে নাগরিকদের নিজে নিজেকে রক্ষা করাটা মৌলিক অধিকার হয়ে যায়। বেশীর ভাগ আমেরিকানরা নিজেদের ঘরে বন্দুক রাখে। আমার তো ইচ্ছা করে আমি নিজে গিয়ে এদের শাস্তি দিই। পারি না বলেই আরো অসহায় লাগে। সরকার থেকে প্রতিটা মেয়েকে পিস্তল দেওয়া হোক। ধর্ষণ করার চেষ্টা করলে মার্ডার করে দেবেন।
সবারই সোচ্চার হওয়া উচিত।
যার যার অবস্থান থেকে সবাইকে সোচ্চার হতে হবে। আমজনতা ছাড়া কেউ রুখে দাঁড়াবে না কারণ তারা সুবিধাভোগী। অসম্মানী মানুষদের প্রতি সম্মান দেখালে ওরা বেপরোয়া হয়ে উঠবে। সুতরাং সম্মান না দেখানোই ভালো। প্রশাসন যদি কঠোর অবস্থানে না আসে তবে মেয়েরা এমন নির্যাতিতই হতেই থাকবে। মানুষ'ই একমাত্র প্রানী যার জন্ম মানুষ হিসাবে হলেও তাকে মানুষ হিসাবে গড়ে উঠতে হয়। ধর্ষক, জুলুমবাজ এবং দুর্নীতিবাজরা দেশ ও জাতির শত্রু। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সব জানেন। সব বুঝেন। উনিই নিশ্চয়ই সব দেখছেন। উনার কাছে নালিশ দেওয়া ছাড়া অন্য কোনো উপায় তো নাই।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: একদম খাটি কথা বলেছেন।
২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৪:৪১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি মনে হয় বিভিন্ন ব্লগারদের কমেন্ট বা বক্তব্য তুলে ধরেছেন এই পোষ্টে। কারন দেখছি, চতুর্থ প্যারাটা আমারই একটা কমেন্ট। কাজেই ধরে নিচ্ছি, প্রথম প্যারাটাও কোন এক ব্লগারের বক্তব্য। এটার সাথে দ্বিমত পোষণ করে কিছু কথা বলা প্রয়োজন মনে করছি।
এই জাতি গত ৫০ বছরে ক'বার সত্যিকারভাবে নেতা নির্বাচনের সুযোগ পেয়েছে? আর কবে সুযোগ্য নেতৃত্ব পেয়েছে? প্রকৃত নেতৃত্বহীন একটা জাতি ক্যাপ্টেন ছাড়া জাহাজের মতো। দিকভ্রান্ত। সাধারন জনগন পুতুলের মতো। তাদেরকে যেভাবে চালিত করা হবে, সেভাবেই চলবে। তাদের সামনে নেতৃত্বের যে উদাহরণ থাকবে, তারা সেটাই অনুসরণ করবে। এখন বলেন, আইনের শাসন, বাক-স্বাধীনতা, প্রকৃত দেশপ্রেম, দূর্ণীতিমুক্ত প্রশাসন, চরিত্রবান নেতা/নেত্রী ইত্যাদি দেশ গঠন সংক্রান্ত যেসব প্রয়োজনীয় বিষয় আছে, সেটা আমাদের কোন নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে? জনগন কি ঐশী বাণী পেয়ে সঠিক পথে আপনা-আপনি পরিচালিত হবে? ব্লগারদের বোঝায় যদি গোড়াতেই গলদ থাকে, তাহলে তারা সমাজে ভুল বার্তা কনভে করবে, যেটা ভালো কিছু না।
জাতিকে দোষারোপ করার মানে কি? ''নিকৃষ্ট জাতি'', ''বাংলাদেশের জনগণ সুস্থ-স্বাভাবিক না'' এসব স্টেটমেন্টও অসুস্থতার পরিচায়ক। দোষ আমাদের নেতৃত্বের, সরকারের; যারা জাতিকে সঠিকভাবে পরিচালিত করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ। আর সঠিক ভাবে পরিচালনার অভাবে সমাজে যেসব ক্যান্সারের সৃষ্টি হয়, তাই হচ্ছে আমাদের দেশে।
সমাজে ভুল বার্তা দেয়া বন্ধ করা উচিত। আপনিও এর দায় এড়াতে পারেন না, যেহেতু এটা আপনার দেয়া পোষ্ট।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৬:০১
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: জনগন জখন নিরাপত্তা হীনতায় ভোগে তখন তারা অদৃশ্য শক্তির আশ্রয় চায়। বাংলাদেশের জনগনের অবস্থা এখন তাই।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৬:০৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এডাল্ট সাইটগুলো বাংলাদেশের জন্য বন্ধ করাও দরকার।
যারা নিজেদেরকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না তাদের জন্য এটার কোন দরকার নেই।
দ্রুত বিচার করা দরকার।
এক বিচার করতে ২০ বছর লাগলে হবে না।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: এডাল্ট সাইট তো বন্ধ। যারা দেখছে তারা ভি পি এন দিয়ে দেখছে।
৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:০৬
রাশিয়া বলেছেন: দাড়ি থাকলেই যে ধর্ষণ করবেনা - এরকম কেউ ভাবেনা। এখনকার তরুণদের ট্রেন্ডই হচ্ছে দাড়ি রাখা। একদিকে যেমন সুন্নত পালন করা হয়, অন্যদিকে তেমনি রোজ রোজ শেভিংয়ের ঝামেলা থেকে বাঁচা যায়। আমার ডেইলি শেভ করতে ১২-১৫ মিনিট লাগে। প্রায়ই ভাবি দাঁড়ি রাখব, কিন্তু মালকিনের জন্য সেটা সম্ভব হয়না।
৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: দাড়ি রাখে সাউথ ইন্ডিয়ান মুভি দেখে। অথচ ভাব দেখায় ধর্মীয় কারন।
৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১৩
শায়মা বলেছেন: সামু থেকে অনেক কিছুই জানা যায়।
অনেক কিছুই জেনেছি আমি। স্টিল জানছি ভাইয়ু!
তবে সবার আগে পরিবারের শিক্ষা বিশেষ প্রয়োজন তারপর স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটি।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: দামী কথা বোন।
৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৩:০৪
অনল চৌধুরী বলেছেন: ভুয়া মফিজ বলেছেন:জাতিকে দোষারোপ করার মানে কি? ''নিকৃষ্ট জাতি'', ''বাংলাদেশের জনগণ সুস্থ-স্বাভাবিক না'' এসব স্টেটমেন্টও অসুস্থতার পরিচায়ক। দোষ আমাদের নেতৃত্বের, সরকারের; যারা জাতিকে সঠিকভাবে পরিচালিত করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ। আর সঠিক ভাবে পরিচালনার অভাবে সমাজে যেসব ক্যান্সারের সৃষ্টি হয়, তাই হচ্ছে আমাদের দেশে।- বাংলাদেশীদের মতো নিকৃষ্ট জাতি এক আফ্রিকার কিছু দেশ ছাড়া পৃথিবীর আর কোথাও নাই।
জনগণ কেনো ভালো নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে পারে না?
কেনো তারা রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ছাড়াও সব রকম অপরাধ-অপকর্মে জড়িত হয়?
সরকার কি বলেছে সরকারী বেসরকারী সব কর্মচারীকে ঘুষ-দুর্নীতি করতে?
পরীক্ষায় নকল-পরকিয়া, মদ-মাদক-খাবারে ভেজাল-মাপে কম দেয়া-ফরমালিন মেশানো-ধর্ষণ এসবের কোনটা বা কয়টা সরকারী মদদে হয়?
জনগণ কি সাধু ?
দেশের প্রতিটা প্রতিষ্ঠানে সবচেয়ে নিকৃষ্ট লোকদের এদেশের জনগণ ছাড়া আর কে নেতা এবং সন্মানিত বলে নির্বাচন করেছে? কারা সৎ-নীতিবান লোকদের তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করছে?
দেশপ্রেমের নামি অতি আবেগ দেশের আরো ক্ষতি করবে।
দেশের মানুষ ঠিক হলে মাত্র ১ দিনেই দেশের সব কিছু ঠিক হয়ে যেতো।
০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: যথার্থ বলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৩:১৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।
আমার মনে হয়, বাংলাদেশের বেশীরভাগ লোক আত্মপ্রতারণা রোগে ভুগছে।
কারণ প্রত্যেকেই জানে তাদের দেশের সমস্যা কি, কেনো এবং কি করলে এসবের অবসান হতে পারে।
আমি নিজেও দীর্ঘদির বিভিন্ন মাধ্যমে লিখে এসবের সমাধান দিয়েছি, এখনো দিচ্ছি।
কিন্ত চুরি-দুর্নীতি-মদ-মাদক-নারী নির্যতনের মতো সমস্যা সমাধানের প্রয়োজনীয় উদ্যোগ না নিয়ে তারা নিজেরাই এসব সৃষ্টি করছে, তারপর আবার নিজেদের,পরিবার বা পরিচিত কারো ক্ষতি হলে সেসবের প্রতিবাদ করছে।
একে আত্মপ্রতারণা ছাড়া আর কি বলা যায়?