নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
মানুষ যা বুঝতে পারে না, যার কারন ব্যখ্যা করতে পারে না, যা কিছু নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, ও যাকে ভয় পায় তাকেই ঈশ্বর বলে মানে। তবে তার জন্য সে নিজে দায়ী নয়। তার পিতামাতা, জন্মগত পরিবেশ, পরিবার ও পারিপার্শ্বিক সমাজ ছোটবেলা থেকে তাকে এমন কাল্পনিক একজনের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। চারপাশের সবার দেখাদেখি, সে ভীষণ শক্তিশালী এমন কাউকে কল্পনা করে নেয়। যিনি ভালো করলে পুরষ্কার দেন ও খারাপ করলে শাস্তি দেন- মৃত্যুর পর। আল্লাহ বলেছেন, "তবে কী তারা স্রষ্টা ছাড়াই সৃষ্টি হয়েছে, নাকি তারা নিজেরাই নিজেদের স্রষ্টা" [আত তূরঃ৩৫] কীভাবে নাস্তিকেরা, স্রষ্টাকে অস্বীকার করে! আমাদের কিডনি, হার্ট, ব্লাড সার্কুলেশন, চোখের কী সুন্দর গঠন, কি সুন্দর নিঃশ্বাস নিচ্ছি- এগুলো নিয়ে নিজেই একবার চিন্তা করুন! হাইজেনবার্গ সাহেব বলেছিলেন, “The first gulp from the glass of natural sciences will turn you into an atheist, but at the bottom of the glass God is waiting for you.”
বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে, অদূর ভবিষ্যতে পুরো বিশ্ব নাস্তিক হয়ে যাবে এমনটা ভাবা ঠিক না। তবে অতীত থেকে বর্তমান পর্যন্ত বিচার বিশ্লেষন করলে বলা যায়- মানুষের মনে ধীরে ধীরে ঈশ্বরের প্রতি ভয় ও ভক্তি দিন দিন কমছে। ধর্ম এখন হয়ে উঠেছে, মুষ্টিমেয় কিছু ধর্মগুরুর (ধর্মব্যবসায়ীও বলতে পারেন) অর্থ ও ক্ষমতার লালসা চরিতার্থ করার আর রাজনীতিবিদদের হাতিয়ার। মানুষ আজকাল তেতো সত্যির থেকে মিষ্টি মিথ্যে শুনতেই বেশি পছন্দ করছে। নাস্তিকেরা ভাবেন 'এক সুন্দর সকালে এই বিশ্বের সবাই নাস্তিক হয়ে যাবে- তাতে এই বিশ্বের লাভ বই ক্ষতি কিছু হবে বলে তো মনে হয় না। ধর্ম ছাড়াও এই বিশ্বসংসার বেশ ভালো ভাবেই চলবে'। মহাবিশ্বের কারিগরস্বরূপ ঈশ্বরকে নিয়ে নাস্তিকদের মনে যে সন্দেহের অবকাশটুকু রয়েছে সেটা মূলত এই কারণেই এবং এই সন্দেহ দূর করা কোনো ধর্মগ্রন্থের কর্ম নয় বলেই নাস্তিকেরা মনে করেন। গাড়ির উদ্ভাবক কার্ল বেঞ্জ। তাহলে মানুষের উদ্ভাবক কে? নৃবিজ্ঞানের বই খুলে যদি পড়তে শুরু করেন নিশ্চিত ভাবে আপনিও ভেবে অবাক হবেন যে, এই আজকের দিনের আধুনিক মানুষ মাত্র কয়েক লক্ষ বছর আগেই এসেছে। তারপর এসেছে ধর্ম। আগে ঘরের দরকার না আগে মানুষের দরকার?
নাস্তিকদের মূল দর্শন, যুক্তি-প্রমান-তথ্য দ্বারা যা প্রতিষ্ঠিত তাই বিশ্বাসযোগ্য। আমি মনে করি, 'একজন আসল আস্তিক হওয়ার জন্য অবশ্যই একজন ভালো নাস্তিক হওয়া প্রয়োজন'। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ বিবেকানন্দ হতেই পারেন। আস্তিকতা বা নাস্তিকতা দুটি সুন্দর দর্শন। দর্শন থাকে মননে। তবে, কর্মে সঠিক থাকলে জীবন ঠিকই তার প্রবাহে চলবে। মানব শিশুকে জঙ্গলে ছেড়ে দিলে, বা সভ্যতা থেকে আলাদা করে রাখলে তারা কোন ধর্মই শেখে না। প্রকৃতীর নিয়ম গুলো শেখে। তারা হয় মুক্তমনা। অর্থ্যাত 'যার মন বন্ধী করে রাখা যায় না। মুক্তমনা মানে তো মনের দরজা খুলে রাখা। মন যখন সত্যের সন্ধান করে তখন সে মুক্ত'। ধার্মিকেরা মনের জানালা খুলতে ভয় পায়। ধর্মীয় গ্রন্থ গুলোও তাদের মনের ঝানালা খুলে দিতে পারে না। 'ধর্মগ্রন্থগুলো মনের জিজ্ঞাসা না মিটিয়ে, চোখ বুজে মেনে নেওয়ার নির্দেশ দেয় তখন কারো কারো মন বিদ্রোহী হয়ে ওঠে, ধর্মবিমুখ হয়ে ওঠে'। ধর্মবিমুখ লোকজনদের সমাজ নাস্তিক বলে। জীবনে সব থেকে বড় অনুচিত কাজ হল- মনের দরজা বন্ধ রাখা। আমি যা জানি- সেটাই সত্য, বাকি সব মিথ্যা এত টাইপ অজ্ঞানতার জন্ম দেয় ধার্মিকদের।
নাস্তিকেরা যখন বেশি যুক্তি দিয়ে চিন্তা করে, ঈশ্বর, ভগবান বা আল্লাহর অস্তিত্ব মানুষের কল্পনাপ্রসূত। কল্পনার রাজ্য থেকে বের হয়ে এলেই নাস্তিকেরা মনে করেন, ঈশ্বর নামের ধারণাটি আধুনিক সমাজে সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয়। ধর্মের আফিমে বুঁদ না হয়ে তাই এখন বেশি সংখ্যক মানুষ নাস্তিক হচ্ছে। আস্তিক বা নাস্তিক হওয়াটা যথেষ্ট নয়, 'জরুরি হচ্ছে জগতের মোহ-মায়া-লোভ-লালসা-হিংসা-বিদ্বেষ ত্যাগ করা, সকল জীবের উপকার করা, নিজের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করা'। আস্তিক হয়েও কেউ বড় বড় অপরাধ করতে পারে, আবার কেউ নাস্তিক হয়ে কোন কিছু পাবার আশা না করে সবার উপকারও করতে পারে। ধর্মকর্ম পালন করা বা পালন করার ভান করা উভয়েই লাভজনক। ব্যবসা বাণিজ্য সব কিছুতে ধর্ম পালন করার বিশেষ সুবিধা আছে, এতে সিন্ডিকেট ব্যবসা ভালো জমে। খাতুনগঞ্জের প্রতিটি সিন্ডিকেট ব্যবসায়ী ধর্মীয় লেবাসে চ্যাম্পিয়ন। তাদের চিন্তায় সারাক্ষন কিভাবে দ্বিগুন লাভ করা যায়, প্রাকৃতিক দুর্যোগে মাল সরিয়ে কৃত্রিম মূল্য বাড়ানো যায়, তারা সেই চিন্তায় মশগুল থাকে। নাস্তিকদের কোন ধর্মীয় লেবাস নেই। দাড়ি ও টুপিওয়ালা যে লোকটি ঘুষ ও সুদ খাচ্ছে, খাদ্যে ভেজাল দিচ্ছে, পণ্য মজুদ করছে আবার মসজিদে নামাজেও যাচ্ছে, তার সাথে নাস্তিকের কি বা পার্থক্য? কিন্তু সমাজে তার অনেক কদর যেটা নাস্তিকের নেই বললেই চলে।
'আমাদের এলাকায় একটা রেস্টুরেন্ট আছে। রেস্টুরেন্টের মালিকের সাথে আমার বেশ খাতির। বয়স তার আমার মতোই হবে। তবে তার মুখ ভরতি দাড়ি। অল্প বয়সী একজনের মুখ ভরতি দাড়ি দেখতে ভালো লাগে না। অনেক আগে একজন সচিব আমাকে বলেছিলেন, বয়সের আগেই যারা দাড়ি রাখে তাদের বিষয়ে সাবধান। এরা মন্দ লোক। যাই হোক, একদিন আমি রেস্টুরেন্টের মালিককে প্রশ্ন করলাম- আপনি তো আধুনিক মানুষ। গান শুনেন, নাচেন, প্রেম করেন আবার আপনার বয়সও বেশী না- তবে মুখ ভরতি দাড়ি কেন? তিনি বললেন, দাড়ি রেখেছি ব্যসায়িক সুবিধার জন্য। আপনি তো ব্যবসা করেন না, তাই বিষয়টা বুঝতে পারবেন না। ব্যসার সাথে দাড়ির কি সম্পর্ক সেটা আমার বোধগম্য হলো না'।
একজন মানুষ যেদিন বুঝে যায় বহুদিন ধরে আঁকড়ে রাখা বিশ্বাস বা সংস্কার গুলোর কোন ভিত্তি নেই, সেই উপলব্ধিটাই অবিশ্বাস। অবিশ্বাস শিখিয়ে দেওয়া যায় না, ক্রিটিকাল চিন্তা করে নিজে নিজে এটা অর্জন করতে হয়। নাস্তিকেরা এটাই করে থাকেন। এভাবেই নাস্তিক হয়। মন্দিরের যে 'পুরোহিত', যিনি ঈশ্বরের সেবায় রত থাকেন, তাকেই গ্রেফতার করে পুলিশ ধর্ষণের দায়ে। গির্জার ফাদারকে ধর্ষনের অভিযযোগে পুলিশ গ্রফতার করে। মসজিদের যে মোয়াজ্জিম, খাদেম বা মাদ্রাসার শিক্ষক তাকেই পুলিশ গ্রেফতার করে ধর্ষনের অপরাধে। সে যাই হোক, মজার বিষয় হচ্ছে তথাকথিত আস্তিক অথবা নাস্তিক কারোর সাথেই এখন আমার মতের মিল হয় না। পৃথিবীর বড় বড় নাস্তিকরা কিন্তু বেশ পন্ডিত ব্যক্তি, মানুষ হিসেবে তাঁরা সত্যই মানবিকতার পরিচয় দিয়েছেন। আমি ব্যক্তিগত ভাবে সেই সব নাস্তিদের অন্তর থেকে শ্রদ্ধা করি।
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ মানুষের মাথায় জ্ঞান দিয়েছেন। দিয়েছেন মহান গ্রন্থ আল কোরআন। মানুষের জ্ঞান এবং কোরআন রিসার্চ করে প্লেন বানিয়েছেন। এখানে মানুষ উছিলা।
আমি জানি প্লেন কিভাবে উড়ে।
যে কোন বস্তুর চারদিকে বাতাসের চাপ সব সময় সমান। কিন্তু তাকে শুন্যে ছেড়ে দিলে তা মাটিতে পরে যায় বস্তুর ওজন ও মধ্যাকর্ষন শক্তি'র কারনে । যে কোন ভাবে হোক বস্তুর উপরের অংশের বাতাসে চাপ কমালেই ভেসে থাকা সম্ভব। ইন্জিনের ধাক্কাকে কাজে লাগিয়ে বিমান উপরের দিকে উঠে যেতে পারে তর তর করে। আর একবার উপরে উঠে গেলে আর বাতাশের চাপ নিয়ে ভাবতে হয় না। জেট ইন্জিনের অনবরত ধাক্কায় বিপুল গতিতে এগিয়ে যেতে থাকে প্লেন।
২| ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৯
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: অসীম এই মহাবিশ্বে অসংখ্য উদাহরন রয়েছে চিন্তাশীল মানুষের জন্য।
ধর্ম প্রগতি তথা জাগতিক উন্নয়নের প্রতিবন্ধক নয় বরং সহায়ক । সকল ধর্মেই জগতের প্রগতি তথা জাগতিক উন্নয়নের কথা বলা হয়েছে।
আমরা যে যেই ধর্মের ই অনুসারী হইনা কেন ,প্রত্যেক ধর্মের ই কিছু সাধারণ নিয়ম রয়েছে যা মেনে চলা মানুষ মাত্রের ই উচিত।
আমরা যদি ধর্মের অনুসরন না করি বা নিয়মকানুন মেনে না চলি ,সৃষ্টিকর্তার কোন ক্ষতি নেই বরং তা আমাদের জন্যই ক্ষতিকর। কারন সম্মানিতকে সম্মান করার মাধ্যমে পরোক্ষভাবে নিজেকেই সম্মানিত করা হয়।
ধর্মকে কেউ যদি তার স্বার্থ হাসিলের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে এটা তার মানষিকতার সমস্যা এবং এ জাতীয় মানুষকে বলা হয় মুনাফিক।আর মুনাফিকদের জন্য সব ধর্মেই রয়েছে কঠিন শাস্তি।
পরওয়ারদিগার মহামহিম আল্লাহ,আমাকে-আপনাকে ভালবেসে আমদের সকলকে সুন্দর আকৃতি ও প্রকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন।আর আমাদের দিয়েছেন চিন্তা করার ও স্বাধীন ভাবে সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা।ধর্ম মানা না মানা সম্পূর্ণভাবে ব্যক্তিগত ব্যাপার।কারন প্রত্যেক মানুষ ই তার কৃতকর্মের জন্য সেই ব্যক্তিগত ভাবে সৃষ্টিকর্তার নিকট জবাবদিহী করবে।অন্য কেউ তার হয়ে সৃষ্টিকর্তাকে জাবাবদিহী করবেনা এমনকি তার মা-বাবা,স্ত্রী-পুত্র - কন্যা কেউনা।
সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টির বিশালতা উপলব্ধি করতে আমাকে - আপনাকে তওফিক দান করুন, এবং তওফিক দান করুন তাকে জানার ,চেনার ও মেনে চলার।
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০১
রাজীব নুর বলেছেন: অমুসলিম বিজ্ঞানীদের আবিষ্কৃত এত এত সুবিধা, টেকনোলজি, ঔষধ ভোগ করেও আমরা তাদের প্রতি এতটুকু কৃতজ্ঞতা পোষণ করিনা, বরং তাদেরকে জাহান্নামী/কাফের/নরকের কীট মনে করি। আমাদের মত স্বার্থপর ও অকৃতজ্ঞ আর কে হতে পারে!
৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
কার ব্লগ ছেড়ে চলে যাওয়ার কথা বলেছিলেন, জাহিদ হাসানের?
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০১
রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী। উনি চলে যেতে চাচ্ছেন।
৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৩
সিগনেচার নসিব বলেছেন: পুঁজিবাদের ছোবলে সবকিছুই ব্যবসা। আমার অনেক পরিচিত নাস্তিক ভাই-ব্রাদার আছেন যাদের সাথে ডিসকাস খুব এনজয় করি তবে কিছু ভাই-বাদ্রার আছেন (আস্তিক-নাস্তিক উভয়) অন্যদের ছোট করে কথাবার্তা বলেন এই শ্রেণির মানুষ আমার ভালো লাগে না।
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২০
রাজীব নুর বলেছেন: সব মানুষই বিবাহ বহির্ভূত যৌনসম্পর্কে মনে মনে সমর্থন করেন, কিন্তু বলেন তার উলটা । এর থেকে বেশি কিছু বলতে চাই না।
আমি কি বুঝাতে চেয়েছি, বুঝেছেন?
৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পৃথিবীতে যত মহান আবিষ্কার হয়েছে তার সবগুলোই ধর্মগ্রন্থ থেকে তথ্য নিয়ে পরে গবেষণাগারে পরিশোধিত করে আবিষ্কার করা হয়েছে।
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২১
রাজীব নুর বলেছেন: আমিন।
৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৮
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: রাজিব ভাই ,এ দুনিয়ায় প্রায় এক লাখ কিংবা দুই লাখ চব্বিশ হাজার নবী ও রাসুলের আগমন হয়েছে এবং তাদের প্রচারিত ধর্মের অনুসারী রাই এ দুনিয়াতে বিরাজমান।
আর ইসলাম ধর্মে কোন ধর্ম বা ধর্মের অনুসারীদের ঘৃণা করতে নির্দেশ দেয়া হয়নি বরং সকল ধর্মের প্রতি সম্মানের নির্দেশ দেয়া হয়ছে।
জ্ঞান-বিজ্ঞানের উন্নয়নের সুফল আস্তিক-নাস্তিক সবাই ভোগ করে।আর সৃষ্টিকর্তা কাউকে বিচারের ভার এ দুনিয়াতে কাউকে দেননি আর প্রত্যেকেই তার কাজের জন্য জিজ্ঞাসিত হবে এবং তার যথাযথ প্রতিদান পাবে।
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: প্রতিদান মৃত্যুর আগে পেলে ভালো হতো।
৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পৃথিবীতে 4300 ধর্ম আছে।
সুতরাং কোনটা রেখে কোনটা ধরবেন?!
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: বাপ মার কাছ থেকে যে ধর্ম পাওয়া সেটা ধরাই উত্তম।
৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:২৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: মানুষের মাঝে ন্যুনতম দয়া মায়া নাই । মানুষ অমানবিক হচ্ছে দিনকে দিন । কিসের আস্তিক মোল্লারা শিশু বলৎকারি।
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: তার মানে ধর্ম কোনো কাজে লাগছে না।
৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৪৯
সোনালি কাবিন বলেছেন: জাস্ট অসাধারণ।
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: আল মাহমুদ এর সোনালী কাবিন বইটা পড়েছি।
১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৬
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: যুক্তি দিয়ে ভাল বুঝিয়েছেন,অসাধারন।
অন্যান্য ধর্মগুলো জনপ্রিয় হবার পর রাজারা সেটা গ্রহন করে রাজ্য বিস্তারের সুবিধার জন্য,কিন্তু নবী মুহাম্মদ ধর্ম দিয়েই রাজ্য তৈরী করেন।
ইসলাম ছাড়া বস ধর্মই রাজকার্য থেকে অবসর নিয়েছে,আমরা আন্দোলন করি ধর্মকে রাজকার্জে আনার জন্য।
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২২
রাজীব নুর বলেছেন: আমি আন্দোলন করবো পৃথিবী থেকে ধর্মকে নির্মুল করার জন্য।
১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০৯
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এই কাজ ভুলেও করতে যাবেন না।কল্লা ফেলে দেবার বহু সুরা আছে,এবং পালন করার লোকের অভাব নেই।এটা রাজ ধর্ম।
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: ওরা কল্লা না কাটলেও একদিন তো মরতেই হবে। আগেই মরলাম।
১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৪৯
ঊণকৌটী বলেছেন: Just great তুলনাহীন আমি এমন পৃথিবী চাই যাতে মানবতার জয় গান হবে, ধর্মের নয়
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
১৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৮:২৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নিজের মত ঈশ্বরে বিশ্বাস করলে বিপদে পরবেন মরার পর।
২২ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: বিপদ নিয়ে কোনো ভয় নেই।
সারাক্ষণ বিপদের মধ্যেই আছি।
১৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বড্ড গুরুগম্ভীর কথাবার্তা।
২২ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: বয়স বাড়ছে তো।
১৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৪৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
তিনি পৃথিবীতে ৪৩০০টি ধর্ম দিয়েছেন ।
সুতরাং তুমি তার কোন কোন ধর্মকে অস্বীকার করবে?
২২ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: সব গুলোকে।
১৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৩:৪৪
অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশের ৯৯% লোক বক-ধার্মিক।
তাই এরা নিজেরা চুরি-দুর্নীতি-সুদ-সদ-মাদক-জুয়া-সব অপরাধ করে আর এসবের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিবাদও করেনা।
এদের কাছে তারাই খারাপ, যারা প্রকৃত সৎ নীতিবান বা আস্তিক।
এদের মতো ভন্ডদেরই এরা খুব সন্মান করে ও নেতা বানায়
২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দরকার মানুষ। ধার্মিক নয়।
১৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৬:৫৪
পঞ্চগড়ের বাসিন্দা বলেছেন: শুনতে তিতা হলেও এটাই সত্য যে মাদার তেরেসাও কিন্তু জাহান্নামী হয়েছেন
২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা----
কিন্তু জাহান্নামে যাওয়ার কথা ধার্মিকদের।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এখনো ৫০ ভাগ বাংগালী বুঝতে পারেন না, এরোপ্লেন কেন উড়তে পারে!