নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
আসল ধার্মিকেরা নিজ ধর্ম নিয়ে থাকে আর অন্য সব ধর্মকে সম্মান করে।
যে নাস্তিক তার উচিত না অন্যদের আস্থা বা বিশ্বাসকে নিয়ে কথা বলা। যে কোনো ধর্ম নিয়ে আপনার জানার থাকলে ধর্মগ্রন্থ পড়বেন। পড়ে জানবেন। মানুষের কাছ থেকে ধর্ম জানতে গেলে সেই মানুষটি ধর্মের মধ্যে যদি বিষ ঢেলে দেয় তাহলে তো সেটাই বিশ্বাস করবেন। কাজেই নিজে পড়ে জানুন। এটাই বেস্ট।
আমাকে যদি প্রশ্ন করেন, ধর্ম মানুষকে কী দেয়? আমি বলব, ধর্ম মানুষকে মিথ্যা সান্ত্বনা দেয়। কাজেই কাউকে জিজ্ঞেস না করে, পড়ে জানুন আসল সত্যটা। অন্যের মুখের স্বাদ খেতে যাবেন না। পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম ধর্ম হচ্ছে নাস্তিকতা। মুসলমানদের আসল শত্রু হল মুসলমানেরা নিজেই। গত একশো বছরে যত মুসলিম খ্রিস্টান বা ইহুদিদের হাতে মারা গেছে তার চেয়ে সহস্রগুণ বেশি মারা গেছে মুসলিমদের হাতে। পশ্চিমা ইহুদি নাছারাদের গালি দেবার আগে একটু ভাবুন। ধর্মকে অতিরিক্ত আক্ষরিকভাবে অনুসরণ করতে গিয়েই মুসলিমদের এই দুর্দশা। দুর্দশার জন্য আপনি অন্যদের যত খুশি গালি দিতে পারেন না।
ধর্মীয় বিষয়ে একটা সামাজিক চাপ থাকে।
তা মোকাবেলা করা কঠিন বটে। বাংলাদেশের মানুষেরা সামাজিক চাপ আর মানসিক স্বস্তির জন্য ধর্ম পালন করছে। তারা ধর্মের নৈতিক শিক্ষাকে গ্রহণ করছে না। তাই বলা যায়, বাংলাদেশের মানুষেরা প্রকৃত ধার্মিক বা ধর্ম ভীরু না হয়েও ধর্মের আনুষ্ঠানিকতার দিকে ঝুকে পড়ছে। ইসলাম ধর্মেও দ্বীনের নবী হযরত মুহম্মদ (সাঃ) কেউ যুদ্ধ করতে হয়েছে। ভাবলে অবাক হতে হয়, খোদ আল্লাহ প্রেরিত পৃথিবীর একমাত্র সত্য ধর্ম (ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে) ইসলামও দাসপ্রথা বিলুপ্ত করেনি। ধর্ম জিনিসটা বর্তমানে আত্মসম্মানে রূপ নিচ্ছে, অলৌকিক সত্তা নিয়ে অনেকেই চিন্তাও করে না, বা বিশ্বাসও করে না। কিন্তু ধর্ম নিয়ে কেউ কিছু বললে ক্ষেপে যায়, তখন তারা যে কোন কিছু করতে পারে, এটাই সবচেয়ে দুঃখজনক। অবশ্য যেখানে একই মায়ের পেটের দুই সন্তান আলাদা আলাদা মানসিকতার হয়, সেখানে দুটি বিপরীত ধর্মের রীতিনীতি আলাদা হবে এটাই স্বাভাবিক।
কিছু ধার্মিক ঈশ্বরকে বাঁচাতে তার ধর্মকে বাঁচাতে একে অপরের কল্লা কেটে নিতে দুইবার ভাবে না! ঈশ্বরের ক্ষমতার উপর তাদের কত বড় বিশ্বাস ভাবুন একবার! ওহে ধার্মিক, ধর্ম কোনোদিন বিরোধী হতে পারে না। যেই মানুষ ধর্মের কারণে বিরোধ খুজেঁ পায়, আমি তাকে আর যাই হোক ধার্মিক মানতে পারি না। কিন্তু রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক যেই কারণেই হোক, ধর্মের বিরোধিতা তৈরী করা হয়েছে। হচ্ছে। একটা শিশুকে ধার্মিক হওয়া শেখানোর আগে 'মানুষ' হওয়া শেখাতে হবে সবার আগে। সমাজে ধার্মিক নয় ভালো 'মানুষ' দরকার। ধর্ম মানুষকে মরালিটি শেখায়, সহিষ্ণুতা শেখায়, প্রকৃতি ও সব জীবকে ভালোবাসতে শেখায়। কিন্তু ধার্মিকেরা এসব শিখছে না। যখন ডাক্তার চিকিৎসা না করে যদি বলতে আরম্ভ করে যে দোয়া দরুদ পড়ুন, বিচারক যদি বলেন যে, ধর্মে বলা আছে যে- অপরাধ প্রমান করতে চারজন সাক্ষী লাগবে, নাহলে অপরাধী সাজা পাবে না। নিচু জাতি বলে কাউকে জল দেওয়া যাবে না ইত্যাদি।
লালন ফকির একজন সমাজ সংস্কারক।
লালন সব ধর্মই পালন করতেন, যে নিয়মগুলো মানুষের কল্যাণের জন্য, সেগুলো মানতেন, আর যেগুলো কুসংস্কারে ভরা সেগুলো বাদ দিতেন। মহৎ বাউল ফকিরদের ধর্মটাই এমন। তারা অধিক যুক্তিবাদী, চোখ বুজে 'কেতাবে' বলেছে বলে কিছু তারা বিশ্বাস করেন না। মহামানবেরা কোন নির্দিষ্ট ধর্মের গন্ডিতে আবদ্ধ থাকেন না। থাকতে পারেন না। তারা ধর্ম, জাতি, দেশ, কালের সীমানার অনেক অনেক উপরে।
পৃথিবীতে প্রচুর মানুষ আছে, যাদের একমাত্র কাজ কিভাবে অন্যকে একটু খাটো করে দেখানো যায়, কিভাবে অন্যের সাফল্যকে কালিমাযুক্ত করা যায়। এই মানুষগুলোর একমাত্র সুখ আপনার মনকে বিষিয়ে তুলে, আপনার অর্জনকে যতদূর সম্ভব খাটো করে দেখাবে। এই মানুষগুলোর কটু কথায় নিজেকে নিয়ে এক বিন্দু দ্বিধা করবে না। জেনে রাখবেন, পৃথিবীতে এদের সংখ্যাই বেশি। গৌতম বুদ্ধ ধম্মপদে বলেছেন, 'যুদ্ধের ময়দানে হাতীর গায়ে হাজারটা তীর নিক্ষেপ করলেও সে যেমন ধীরস্থির থাকে, আপনাকেও একই রকম স্থিতধী হতে হবে। নিন্দুকের কটু কথা, যে সহ্য করতে পারে সে রাজ্যজয়ী বীরের চাইতেও উত্তম'।
আপনার ধর্ম হোক মানবতার।
জগতের কল্যাণের, চিন্তাশক্তির বিকাশ, বিজ্ঞান ও যুক্তির উন্মেষ। ছেলেভুলানো আষাঢ়ে গালগল্পকে কখনোই ধর্ম হিসেবে মেনে নিও না বন্ধু। প্রশ্ন করো, সবকিছুকে প্রশ্ন করো- বিনা প্রশ্নে মেনে নেয়াকেই পরম পাপ বলে জেনো। ধার্মিক হতে চান, ঈশ্বর মানতে চান আপত্তি নেই কিন্তু বিশ্বাসকে বিশ্বাসের জায়গায় রাখতে শিখুন। একজন মূর্তি পুজোয় বিশ্বাস করে না বলে অন্যজন মূর্তি পুজো করতে পারবে না এটা যে একটা আধিপত্যবাদী মনোভাব সেটা বুঝতে শিখুন। এই মনোভাব কোনো ধার্মিককে শোভা দেয় না। অন্যের বিশ্বাসের প্রতি যে সহিষ্ণুতা দেখাতে পারে না তাঁর নিজের ঈশ্বর বিশ্বাসের কোনো সার্থকতা নেই, সে ঈশ্বর মূর্ত হোক কি বিমূর্ত। এমন কোনো দেশের নাম জানেন যেখানে সকল ধর্মই নিষিদ্ধ? হয়ত জানেন কেউ কেউ। সেটি হলো উত্তর কোরিয়া। ওখানে ভগবান কেবল একজনই, তিনি কিম-জং-উন! উত্তর কোরিয়া দেশটিতে হয়ত 'শান্তির বিস্তার' আছে।
আমার চিন্তা করার জন্য একটা মস্তিষ্ক রয়েছে।
আর ভালোমন্দ বিচার করার মত সামান্য হলেও বোধবুদ্ধি আর শিক্ষা রয়েছে (যদিও সেটা যথেষ্ট না তাই গুরুজন আর শিক্ষক বা গুরুরা গুরুত্বপূর্ণ)। এই দু'য়ে মিলে বিচার করে যেটা আমার ঠিক মনে হয় এবং যেটা আমাকে আনন্দিত করে সেটা করি বা অনুসরণ করতে চেষ্টা করি (অনেকসময়েই পারি না) আর যেটা ভুল বা বিরক্তিকর মনে হয় সেটা মানি না।
পাশের বাড়ির ছেলেটি চিকিৎসার অভাবে তিলে তিলে মরছে। সেদিকে খেয়াল নেই। খেয়াল আছে হজ্বে তিনবার গিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করার, খেয়াল আছে ১ লক্ষ টাকা দিয়ে কুরবানি করার। এরই নাম ধর্ম?
সহজ সরল সরল সত্য কথা হলো- এই সমাজ, এই ধর্ম কোনদিন কোন মানুষের উপকার করে নি। সমাজের উপকার হতো যদি ধার্মিক না হয়ে মানুষ 'মানুষ' হতো। ধর্ম নিরপেক্ষতার আরেকটা ব্যপার হচ্ছে, যিনি বা যারা কোনো ধর্মই বিশ্বাস করে না, বা মানে না তাদের প্রেশার দেয়া যাবে না। কেউ ধর্ম বিশ্বাস নাও করতে পারে। মাইক লাগিয়ে ধর্মের গুনগান করা গেলে, প্রকাশ্যে কেন ধর্ম মানি না সেটা বলা যাবে না? Act as if what you do makes a difference. It does!
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমার সোজা কথা, সবার আগে 'মানুষ' হতে হবে।
একজন মানুষ, প্রথমে ভালো মানুষ হতে হবে। এরপর সে ডাক্তার হোক, ধার্মিক হোক, নাবিক হোক বা যা খুশি হোক।
২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ধর্ম যাই হোক মানবতা থাকবে সবার উপরে ।
যার মধ্যে মানবতা নেই সে ধার্মিক হলেও কোন লাভ নেই।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মের নাম দিয়ে বদমাইশি আমার পছন্দ না।
বড় ভাই, মাদ্রাসায় বিজ্ঞান শিখাতে হিবে। বাধ্যতামূলক।
৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
নাগরিক জীবনের উপর ধর্মের দরকারী কোন প্রভাব না থাকায়, বিশ্বের শিক্ষিত দেশগুলোর শাসনতন্ত্রে ধর্মের স্হান নেই।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি চমৎকার কথা বলেছেন।
আপনার মন্তব্যের উপরে আমার অনেক কিছু বলতে ইচ্ছা করছে। কিন্তু আমি বাইরে। মোবাইলে মন্তব্যের উত্তর দিচ্ছি।
আমার একহাতে চায়ের কাপ। অন্য হাতে মোবাইল। এই চায়ের দোকানে অনেক ভিড়। আর এক ঘন্টা পর বাসায় ফিরবো।
৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪২
একাল-সেকাল বলেছেন:
ধর্ম একটা স্পর্শ কাতর বিষয় বলেই ইহা সব সময় উত্তপ্ত থাকে। তাই গরম বস্ত সাবধানে নাড়াচাড়া করতে হয়। ভারতে একটা গরুর জন্য মানুষ মেরে ফেলে বিশ্ব সেটাও দেখেছে।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: বাশিই হলো আসল সমস্যা। বাঁশি না থাকলে কোনো সমস্যাও থাকে না।
৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০৯
নতুন বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ অনেক ধামিক। সবাই ভালো মানুষ। ঈদ, রোজা,জুম্মাতে মুসলমানের ঢল। কাটুনের জন্য লাখ লাখ মানুষের প্রতিবাদ।
কিন্তু এতো ধামিক থাকলে দূনিতি কারা করে? ঘুষ কারা খায়? সুদ কারা খায়? মাদক, মদ, পতিতার কাছে কারা যায়? খাবারে ভ্যাজাল দেয় কারা? টেন্ডারবাজী করে কারা?
ভন্ডামীদে আমাদের দেশের মতন এতোটা মনে হয় অন্য কোন দেশ এগিয়ে নেই।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: এসব সমস্যার সমাধান নিয়ে কিছু লিখুন।
৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ধর্ম যদি মানুষকে মানবিক করতে না পারে তাহলে ওই লোকের ধর্মের দরকার নেই
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।
৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:১০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৮১
লেখক বলেছেন: ধর্মের নাম দিয়ে বদমাইশি আমার পছন্দ না।
বড় ভাই, মাদ্রাসায় বিজ্ঞান শিখাতে হিবে। বাধ্যতামূলক।
একই দেশে কয়েক ধরনের শিক্ষা ব্যবস্থা থাকা উচিত নয়।
একই ধরনের শিক্ষা ব্যবস্থা থাকবে ।
প্রয়োজনে ধর্মীয় শিক্ষার জন্য একই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শাখা থাকতে পারে ।
মাদ্রাসা কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৭
বুর্জোয়া বলেছেন: খুব সতর্কভাবে এধরনের ব্লগ এড়িয়ে যাই, আজও উচিত ছিল একই কাজটা করার।
দুঃখিত পুরোটা পরার মত আগ্রহ আমি করতে পারিনি, আপনাকে আমি খুবই অভিজ্ঞ ব্লগার আমি জানি, আশা রাখি নিচের বিষয়গুলি দয়া করে গুছিয়ে বলবেন।
ধর্মকে আক্ষরিকভাবে পালন করতে গিয়ে মুসলমানদের এই দুর্দশা, কিভাবে দয়া করে জানাবেন।
বাংলাদেশের মানুষরা সামাজিক চাপ আর মানসিক চাপের স্বস্তির জন্য ধর্ম পালন করছে, এটা কি কোন জরিপ থেকে পাওয়া উপাত্ত্ব?
ইসলাম থেকে কেন দাসপ্রথা বিলুপ্ত না হবার কারন আপনাকে অবাক করে, কেন করা হয়নি জানতে চেষ্টা করেছেন কখনো? আর জেনে থাকলে একটি বল্গের অপেক্ষায় রইলাম। দয়া করে রেফান্স ব্যাবহার করলে পাঠকের সুবিধা হয় নিজের জানাকে অন্যের জানার সাথে সম্পৃক্ত করতে।
বকধার্মিক শব্দ বিদ্যমান থাকার পরেও বল্গে ধার্মিক শব্দের ব্যবহারের কারনটা কি জানতে পারি? সেই সাথে ধার্মিক শব্দের অর্থটা ভিন্ন আঙ্গিকে জানার আবেদন রেখে গেলাম।
ইসলাম কখনই কাউকে মানুষ করার দায়িত্ব নেয়নি, আর যারাই ইসলাম নিজ জীবনে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছেন তারা হয়েছেন আসরাফুল মাসলুকাত। সূরা বাইয়্যেনাঃ ৭ নং আয়াতে বলা হয়েছে "যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তারাই আশরাফুল মাখলুকাত বা সৃষ্টির সেরা।"
সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি নিজ ধর্ম পালনের প্রতি আমাদের উচিত মনোযোগী হওয়া এর ব্যাবচ্ছেদ নয়।
জনৈক দুর্জন বিদ্বান বলেছেনঃ নাগরিক জীবনের উপর ধর্মের দরকারী কোন প্রভাব না থাকায়, বিশ্বের শিক্ষিত দেশগুলোর শাসনতন্ত্রে ধর্মের স্থান নেই। অন্যের মুখে ঝাল না চেখে নিজের মস্তিস্কের ব্যাবহারে মনোযোগী হোন, সুনিশ্চিতভাবে জীবনের সকলক্ষেত্রে ধর্মের সম্পৃক্ততা আপনি খুজে পাবেন। আর না পেলে সে বিষয়েও বর্নিত আছে সুরা ইয়াসীনে "36-9 : আমি উহাদের সম্মুখে প্রাচীর ও পশ্চাতে প্রাচীর স্থাপন করিয়াছি এবং উহাদেরকে আবৃত করিয়াছি; ফলে উহারা দেখিতে পায় না।"
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: বুর্জোয়া মন্তব্যের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
১। বাঁশি থাকলেই বাঁশি বাজে। বাঁশি না থাকলে বাঁশি বাজে না। ধর্ম নিয়ে হানাহানি তো কম হয় নাই দেশ বিদেশে।
২। আমাদের এখানে একটা রেস্টুরেন্ট আছে। রেস্টুরেন্টের মালিকের মুখ ভরতি দাড়ি। অথচ সে নামাজি বা ধার্মিক নয়। ব্যবসার কারনে দাড়ি রেখেছেন।
৩। ব্লগে ইচ্ছা থাকলেও মিথ্যা লেকঝা যায় না। ব্লগার বোকা নয়।
৪। আমার মন্দ ভাগ্য আমি শুধু চারিদিকে ধার্মিকদের দেখেছি। কিন্তু ভালো মানুষ দেখিনি।
৫। মানুষ খেয়েপরে বেঁচে থাকতে চায়। ধর্ম বা ইসলাম নিয়ে পড়ে থাকলে মানুষের চলবে না।
৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৬
রাশিয়া বলেছেন: মানুষ বলতে আপনি কি বোঝেন? খুনী, ধর্ষক, লম্পট, দুর্নীতিবাজ - এরা কি মানুষ না?
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:১১
রাজীব নুর বলেছেন: খুনী, ধর্ষক, লম্পট, দুর্নীতিবাজ এরা অমানুষ।
১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০১
পঞ্চগড়ের বাসিন্দা বলেছেন: অফ টপিক ব্রাদার, আপনার প্র তে লেখা আছে "নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি" (?)
এভাবে জানিয়ে শুনিয়ে ভালুবাসা কিন্তু জনৈক বাল পার্টি খুব ভালভাবেই প্রকাশ করে কিন্তু ৭১ এর যুদ্ধে তাদের নেতা কর্মীদের
যুদ্ধের ময়দানে খুঁজে পাওয়া যায়নি, শুধু তাই নয় প্রকাশিত রাজাকার তালিকায় দেখা যায় সেই পার্টির ৮০% এর বেশি কর্মীদের
নাম রয়েছে,এখন আপনি সহ জনৈক বৃদ্ধ প্রবাসি ব্লগারকে দেখা যায় দেশের প্রতি এই ভালুবাসা (?) আপনারা বাজারে তুলে বিক্রি করছেন, আমরা সবাই সেটাই দেখছি, এখন যদি দেশে বার্মার সাথে যুদ্ধ লাগে তাহলে আপনাদের খুঁজে পাওয়া যাবে তো ?
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:১২
রাজীব নুর বলেছেন: তর্ক করবো না।
ভালো থাকুন।
১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:২০
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ধর্মের অবমাননার কথা বলে কল্লা ফেলে দিলেও নাস্তিকরা ধর্ম সম্পর্কে কিছু বলেতে পারবে না।
“ কুইনিনন খেলে জ্বর সারে,কিন্তু কুইনিন সারবে কি খেলে”
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মই দেশটারে খাইলো।
১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:৩০
সিগনেচার নসিব বলেছেন: সোস্যাল মিডিয়া পুরায় কাপায় ফেলতেছে দেখা যায় চারদিক শুধু বয়কট আর বয়কট। সাবমেরিন কেবলের ৭০%+ মালিকানা এলকাটেলের, ফরাসি কোম্পানি। এই প্লাস্টিক পাবলিক গুলারে ইন্টারনেট চালানো বন্ধ করে বাসায় বসে আল্লাহ আল্লাহ করার ঘোষনা দিয়ে দেন। ফ্রান্স যে আফ্রিকায় এত বছর মুসলমানদের মারার উপর রাখছে, গ্যাবন, শাদ, লিবিয়া, সেন্ট্রাল আফ্রিকায় এত ঘটনা ঘটাইছে তখন কই ছিল এইসব প্লাস্টিক ? নাকি খবর পায় নাই?
২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: এরা হুজুকে বাঙ্গালী।
১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:১৩
একাল-সেকাল বলেছেন:
চোরায় না শুনে ধর্মবাণী। মানবিকতার সংজ্ঞা নির্ধারণ করবে কে ? ধর্ম না মানুষ ??
২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ।
১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৫১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সেই সময় কোন শিল্পী কর্তৃক নবীজির কোন ছবি কি আঁকা হয়েছিল।
তাহলে এখন যে সমস্ত কার্টুন আঁকা হচ্ছে সেই সমস্ত কার্টুন যে নবীজির তারা কিভাবে বুঝতে পারলেন?
২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০১
রাজীব নুর বলেছেন: অন্তদৃষ্টি দিয়ে।
১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫০
অনল চৌধুরী বলেছেন: ধার্মিক নয় মানুষ হও- প্রকৃত ধার্মিকরা সত্যিকারের মানুষ। সৎ নাস্তিকরাও তাই।
কিন্ত ভন্ড. মোনাফেক বক-ধার্মিকরা ধর্ম ব্যাবসায়ী আর ধোকাবাজ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: কথা সত্য।
১৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৫৬
একাল-সেকাল বলেছেন:
মানুষের তৈরি সংবিধান দেশ ভেদে ভিন্ন হয়। সেইরূপ বিশ্ব মানবতা হবে কারেন্সির মত। ইউরোপ, এশিয়া, আফ্রিকায় মানবতা হবে
ইউরো, ডলার, টাকা, রুপি,র মত। মানচিত্র পেরুলেই অচল।
জয় আর জাতীয়তা পন্থীদের কাছে মানবতা ভিন্ন রকম। শুরুতেই লাগবে ক্যচাল। কমিটি পালটাবে, সাথে সংজ্ঞাও। আর অনুসারীরা করবে মারামারি। খাল কেটে কুমির আনার মত সিদ্ধান্ত নিজের পায়ে কুড়াল মারা বৈ কিছু নয়।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৩
এম ডি মুসা বলেছেন: হেডলাইন টা পড়ে বুঝতে পারছি আমার মনের কথাটা বলছেন