নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

পঙ্গু প্রজন্ম, টিকটক প্রজন্ম

০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ২:৪২



টিকটক বিশ্বের জনপ্রিয় ৩০০ টি এপস গুলোর একটি।
টিকটক চায়নার একটি স্টার্টআপ কোম্পানি। এর ডেভলপার কোম্পানি Byte Dance। গত ৮ বছরে ২০ বিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হয়ে গেছে। টিকটক একটি ট্যালেন্ট প্রকাশের মাধ্যম। কিন্তূ টিকটক ব্যবহারকারীরা ট্যালেন্ট এর নামে নোংরামি আর ভন্ডামি করছে। টিকটক, অতি সম্প্রতি ভারতে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কারণ, দেশের জনগণের ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা রক্ষায়, এই পদক্ষেপ প্রয়োজন বলে সরকারী ভাবেই বিবেচিত হয়েছে। বিশ্বায়ন আর টেকনোলজির যুগে কোন কিচ্ছু বন্ধ করেই পরিস্থিতি উন্নয়ন করা যাবে না। মানুষের স্বভাব চরিত্রের উন্নয়ন ঘটাতে হবে, নয়তো কখনও পরিস্তিতি বদলাবে না। কোন উপকার নেই, উল্টা তরুণ প্রজন্ম ধ্বংস করার হাতিয়ার। আমাদের দেশে টিকটক প্রজন্ম টিকটকের বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে।

টিকটকের পূর্বসুরী ছিল ‘মিউজিক্যালি’ নামে একটি অ্যাপ।
টিকটকের সদর দপ্তর এখন ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে অবস্থিত। অ্যাপটির ব্যবহারকারী যতই বৃদ্ধি পাচ্ছে ততই নতুন নতুন সোশ্যাল মিডিয়া সেলিব্রিটির জন্ম দিয়ে যাচ্ছে। যারা টিকটক করছেন, তাদের ভাষ্য ফেসবুক, ইন্সট্রাগ্রাম পুরোনো হয়ে গেছে। এখন সময় টিকটকের। বাংলাদেশে টিকটক জুড়ে রয়েছে নানা ধরনের জনপ্রিয় গান, সিনেমার ডায়ালগ অথবা কোন ভাইরাল হওয়া কোন বক্তব্যের সাথে ঠোঁট মিলিয়ে অভিনয়, নাচ দিয়ে মূলত হাস্যরসের ভিডিও। পনের সেকেন্ডের ভিডিও। আজকের দিনে তরুণ প্রজন্মের সামনে ঠিক তেমন কোন নির্দেশনা নেই। কোন রোল মডেল নেই। তারা মজার কিছু একটা পেয়েছে। এখন আর ভিডিও তৈরিতে প্রফেশনাল ক্যামেরা, শব্দ যন্ত্র, নানা ধরনের কারিগরি প্রশিক্ষণ এসব কিছুই দরকার নেই। টিকটক এতটাই সহজ। আপনার দরকার একটা স্মার্টফোন আর ইন্টারনেট সংযোগ।

একটা নির্বোধ কিভাবে টিকটক করে বলি-
অসুস্থ ও প্রতিবন্ধী দাদা বিছানায় শুয়ে আছেন। দাদার জীবন যায় যায় অবস্থা। টিকটকার অসুস্থ দাদার চারপাশে ঘুরে ঘুরে নেচে নেচে টিকটক করছে। সে প্রচুর লাইক পেয়েছে। তার ফলোয়ারও প্রচুর। কথা হলো- এখানে এত লাইক দেওয়ার কি আছে? কারা এখানে লাইক দিচ্ছে? ছেলেটা কোনো উন্নত বা ভালো টিকটক করে নি। বাজে মানসিকতার পরিচয় দিয়েছে। এই টিকটক প্রজন্ম পাগল হয়ে গেছে। রিকশায় টিকটক করছে, বাথরুমকে টিকটক করছে, গাড়ীতে, সিএনজিতে, ফাস্টফুড এর দোকানে, শপিংমলে, ফুটপাতে, রান্না ঘরে, অফিসে, বারান্দায়, রমনা পার্কে, বাসে, বাইকে, রেস্টূরেন্টে এমন কোনো জায়গা বাদ নেই যেখানে টিকটক করছে না। এই প্রজন্ম অসুস্থ। অসুস্থ তাদের মানসিকতা। এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের বাপ-মা কি দেখছে না? জানছে না? কোন দিকে যাচ্ছে জাতি? এদের ভবিষ্যৎ কি? এদের কথা কেউ ভাবছে না কেন? তবে টিকটকে অল্প কিছু ভালো, শিক্ষিত এবং রুচিশীল টিকটকার আছেন। তারা খুব সুন্দর ভিডিও বানাচ্ছেন। যা দেখতে ভালো লাগে।

আমি গত দুই মাস ধরে নিয়মিত এক ঘন্টা করে টিকটক দেখছি।
টিকটক দেখে অনেক অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করলাম। টিকটক অন্য এক দুনিয়া। ইয়াবার চেয়ে কোনো অংশে কম নয় এই টিকটক নেশা। বাংলাদেশে টিকটকের ভয়াবহ অবস্থা। দুই একটা উদাহরন আমি দিচ্ছি। একজন বয়স্ক লোক টিকটক করছে। পঞ্চাশ এর উপরে তার বয়স। লাল চুল, লাল দাড়ি। নাগিন নাচ দিয়ে এই লোক টিকটক করছে। অতি কুৎসিত তার অঙ্গভঙ্গি। কোনো রুচিশীল মানুষ এরকম অঙ্গভঙ্গি করতে পারে না। এই বুড়ো তার টিকটক সঙ্গীদের নিয়ে প্রায়ই বাইরে দেখা সাক্ষাৎ করে। আরেকজন আছে এরকম বদ টিকটকার। উনি হাত পা ছড়িয়ে রোমান্টিক গানের সাথে টিকটক করেন। দেখতে খুবই বাজে লাগে। কিন্তু তাদের ফলোয়ার এর সংখ্যা অনেক। কারা তাদের ফলো করছে? কি তাদের উদ্দেশ্য? এখান থেকে শেখার কি আছে? নুন্যতম রুচিবোধ থাকবে না? তাদের কি চক্ষু লজ্জাও নেই? মানুষ এতটা লজ্জাহীন হয় কি করে? লোকজন যে এদের খারাপ গালি দেয় মনে মনে তা কি এরা বুঝে না?

আরেক ছাগল আছে।
সে নিজেকে বাংলা সিনেমার নায়ক মনে করে। হাত বা পা বাঁকা করে কিভাবে যেন নাচে। দেখলে মনে হয় প্রতিবন্ধী। সে মনে হয় খুব পয়সাওয়ালা লোক। টিকটকের মধ্যে নিজের গাড়ি, বাড়ি দেখায়। এই ছাগলের একটা টিকটক দেখলাম, সেখানে সে একটা ভিক্ষুক মহিলাকে নাচতে নাচতে রুটি, কলা দিচ্ছে। সবচেয়ে বড় কথা এই ছাগল যেখানেই যাবে সেখানেই একটা করে টিকটক করে। ইদানিং টিকটকওয়ালারা বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ হয়ে গেছে। তারা বিভিন্ন উৎসবে সবাই মিলে দেখা করে। হইচই করে। সেখানেও টিকটক করে। যার ফলয়ারের সংখ্যা কম, একটা ভিডিও করে অনুরোধ করা হয়- 'অমুক ভাই খুব পরিশ্রম করছেন। আপনারা তাকে সাপোর্ট করবেন। ফলো দিবেন। লাইক করবেন। সে খুব ভালো ছেলে। যারা দরিদ্র টিকটকার, তারা রমনা পার্ক বা চন্দ্রিমা উদ্যানে দেখা সাক্ষাৎ করে। যারা ধনী টিকটকার তারা বড় চায়নিজ রেস্টুরেন্টে দেখা সাক্ষাৎ করে পুরো গ্রুপ মিলে। এক মেয়ে আছে টিকটকার, দেখলেই মনে হয় বেশ্যা। সে পেট বের করে টিকটক করে। শাড়ির আচল ঠিক থাকে না। ছাদে গিয়ে বৃষ্টিতে ভিজে টিকটক করে। দেখতে খুবই বাজে লাগে। আমি তাকে মন্তব্য করলাম- 'বোন আপনার সমস্যা কি? সুন্দর স্বচ্ছভাবে কি টিকটক করা যায় না? সামান্য লাইক আর ফলোয়ার বাড়ানোর জন্য নিজেকে এভাবে উপস্থাপন করতে হবে'? এরকম বহু নোংরা মেয়ে আছে টিকটকে।

টিকটকে এক মহিলা আছেন।
দেখতে সুন্দরী না। সে সুন্দরী না এটা কোনো সমস্যা না। এই মহিলা তার কাজের মহিলাকে সাথে নিয়ে টিকটক করেন। কাজের মহুইলাকে বলেন, তোমাকে নিয়ে আমি প্লেনে করে ইন্ডিয়া নিয়ে যাবো। প্রতিদিন কমপক্ষে ত্রিশ টা টিকটক করবে কাজের মহিলার সাথে। আর ফলোয়ারদের বুঝাতে চেষ্টা করেন উনি বিরাট ধনী। বেশ কয়েকজন টিকটকারকে উনি তার বাসায় দাওয়াত দিয়ে নিয়ে আসেন। বাসায় তাদের সাথে টিকটক করেন। টিকটকে একটা মেয়ে আছে, সে একটা ভিডিও দেওয়ার সাথে সাথে ৯০ হাজার লাইক পড়ে যায়। ৫ শ' কমেন্ট পড়ে যায়। একদিন একজন মন্তব্য করলো, আপনি মনে হয় মেকাপ করে সুন্দর হয়েছেন। তখন সেই মেয়ে একটা ভিডিও ছাড়লো। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে মেয়েটা পানি দিয়ে নিজের মুখ ধুচ্ছে। তারপর টাওয়াল দিয়ে মুখ মুছছে। অর্থাৎ সে মেকাপ করেনি। সে এমনিতেই সুন্দর। আরেক মেয়ে টিকটক করে, দেখলে মনে হয় বস্তির মেয়ে। আচার আচরন, জামা কাপড় অতি বাজে। কুৎসিত সব জামা পড়ে। মেয়েটাকে ছেলেরা ভয়াবহ সব বাজে মন্তব্য করে। সেই মন্তব্য পড়লে যে কারো অযু ভেঙ্গে যাবে। এক বয়স্ক মহিলা আছেন, উনি বুঝাতে চান উনি অনেক ধনী। উনি উনার ঘরে কি কি জিনিসপত্র আছে সব দেখিয়ে ফেলেছেন। ফ্রিজ আছে চার টা। ডিপ ফ্রিজ চার টা। সেই ফ্রিজ ভরতি মাছ, মাংস আর নানান ধরনের খাবার।

এক মেয়ে আছে, টিকটকে হিন্দি সিনেমার আইটেম গার্লদের মতো নাচে। তার অনেক ফলোয়ার। একটা ভিডিও ছাড়ার সাথে সাথে সতের হাজার লাইক। টিকটক দিয়ে বেশ কয়েকজন বেশ বিরাট বিরাট সেলিব্রেটি হয়ে গেছেন। তারা রাস্তায় বের হলে জ্যাম লেগে যায়। তাদের দেখার জন্য, তাদের সাথে ছবি তোলার জন্য। একটা ছেলে আছে টিকটক করে। দেখলেই পরিস্কার বুঝা যায় গাজা খায়। সেই ছেলের ফলোয়ার লাখের উপরে। একটা ভিডিও ছাড়লে মুহুর্তেই দশ হাজার লাইক পড়ে যায়। কিন্তু গাজাখোরটায় কোনো ভালো ভিডিও দেয় না। কুৎসিত কিছু অঙ্গভঙ্গি করে, চোখ মুখ খিচিয়ে কেমন যেন করে। এই গাজাখোরকে লাইক করার কি আছে? কারা লাইক করছে? কোন শ্রেনীর মানুষ? কেন লাইক করছে? সেলুনের দোকানের এক লোক আছে। টিকটক করছে। তার ফলোয়ারের সংখ্যা দুই লাখ। টিকটক দেখলে আসলেই মনে হয়- 'উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ'। সব নষ্টদের দখলে চলে গেছে। সেদিন আমি এরকম কিছু টিকটকারকে বুঝালাম। আপনাদের কর্মকান্ড দেখলে মনে হয় আপনারা অসুস্থ। আপনাদের চিকিৎসা দরকার। প্লীজ ভাই ও বোনেরা নোংরামী বন্ধ করেন। জীবনটাকে উপভোগ করার জন্য অনেক সুন্দর সুন্দর পথ আছে। পরের দিন দেখি তারা সবাই মিলে আমাকে রিপোর্ট করে টিকটক থেকে পার্মানেন্টলি ব্যান করে দিয়েছে।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ ভোর ৫:১৯

রিফাত হোসেন বলেছেন: আমি দেখতাম, মানে যখন জানা হল তখন থেকে কিছু দূর। আমি খাবার রান্না দেখতাম, মজার কান্ড গুলো ভাল লাগে। কিন্তু আপনি অন্যদিকে পর্যবেক্ষণ করেছেন। সেভাবে সেই চ্যানেলগুলো দেখা হয়নি। খুব অবসর না হলে দেখাই হয় না। তবে যা বলেছেন তা টুকটাক ভারতীয়দের চোখে পরেছিল আর বাংলাদেশী একট ছেলের যার ব্যাপারে প্রত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। শিক্ষনীয় কিছু না থাকলে ঐ চ্যানেল বর্জন করা উচিত, টিকটকের দোষ কম বরং এর ব্যবহারকারীদের ও দর্শকদের বেশী।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: বর্তমানে যারা টিকটক করছেন, তাদের মানসিকতা আরো উন্নত করতে হবে। আনন্দময় একটা বিষয়কে নোঙামী দিয়ে ভরে ফেলছে।

২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৫৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




দারুন জনপ্রিয় একটি এপ নিয়ে লিখেছেন ।

টিকটক সাধারণত প্রত্যেকেই ব্যবহার করে।
অনেকেই ছোট্ট ভিডিও ক্লিপ তৈরি করছে এবং মন্তব্য এবং পছন্দগুলি পাওয়ার জন্য তাদের অনুগামীদের সাথে এটি ইয়োজ করছে এবং অনেকেই এই টিকটক অ্যাপ্লিকেশনটির দ্বারা খ্যাতিমান হওয়ার জন্যও চেষ্টা করছে ।

অবসরকালীন সময়ে ব্যবহার করলে এটি অত্যন্ত সন্তোষজনক এবং দুর্দান্ত বলে মনে হতে পারে।
এটাতে বিভিন্ন ধরণের পটভূমি সম্বলিত সংগীত রয়েছে এবং লোকেরা পছন্দের সংগীত অনুযায়ী আনন্দ লাভ করতে পারে।
সুতরাং এর অনেক সুবিধা রয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে টিকটক ব্যবহার করে এর সুবিধাগুলি দেখেছি এবং পর্যবেক্ষণ করেছি।

ইচ্ছা করলে যে কেও তার প্রোফাইল পৃষ্ঠাৃয় নীজ পছন্দের অনুমোদিত লিঙ্কটি রেখে একটি অনুমোদিত বিপণন প্ল্যাটফর্ম হিসাবে টিক টক ব্যবহার করতে পারে।কেউ যদি লিঙ্কটির মাধ্যমে ক্লিক করে কিছু কিনে তাহলে সে কিছু কমিশনও পেতে পারে।

কারো নীজের ভবিষ্যতের ক্যারিয়ারের জন্য উপকারী ভিডিওগুলির একটি পোর্টফোলিও তৈরি করে নিতে পারে।
নীজের দক্ষতার ভিডিও আপলোড করে বেশ কিছু অর্জন করতে পারে। যথা কেও যদি ভাল নাচতে জানে তাহলে সে তার নাচের দক্ষতা প্রদর্শন করতে পারে। কোনও নৃত্য এজেন্সির মালিক এটির সুযোগ পেয়ে তাকে পরবর্তী পপ তারকা তৈরি
করতে পারে।

টিকটকের কোনও অসুবিধা নেই যদি এটি তার অবসর সময়ে ব্যবহার করে।তবে কেও যদি নীজের প্রয়োজনীয় কাজকে অবহেলা করে দিনে বেশ কয়েক ঘন্টা টিক টক ব্যবহার চালিয়ে যায় তবে এটি একটি বিরাট সমস্যার কারণ হয়ে দেখা
দিতে পারে ।

নীজের ভারসাম্য বোধটি এই এপ ব্যবহারে সবচেয়ে বড় শক্তি, সুতরাং নীজের প্রয়োজনীয় সময় ও ব্যক্তিত্বের সাথে ভারসাম্য রক্ষা করে সর্বনিন্ম পর্যায়ে টিকটক ব্যবহার করলে তেমন ক্ষতি নেই।তবে এর পিছনে বেশী সময় দিল এবং এই
পোষ্টে বর্ণীত অপব্যহারগুলি প্রয়োগ করলে টিক টকের অনেক অসুবিধাই দেখা দিবে। এবং এর অপব্যবহারে অনেকেই
এর কুফলও ভোগ করছেন ।

যাহোক, ভাল লাগল লেখাটি পাঠে ।

শুভেচ্ছা রইল


০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: বিশাল মন্তব্য করেছেন।
গ্রেট।
সুন্দর মন্তব্য। আমার পছন্দ হয়েছে।

৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৫৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: টিকটক এটা আবার কি?খায় নাকি মাথায় দেয়।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: ওটা আপনি বুঝবে না। সেটা অন্য এক দুনিয়া। চ্যাংড়া পুলাপানদের জন্য।

৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

এটা আমি কখনোই ব্যবহার করিনি।
আ্মার অত সময় নেই।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মধ্যে রসকস কম।

৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪৩

নতুন বলেছেন: লাইক পাবার জন্য অনেকে যা করে সেটা দেখে তাদের মানুষিক প্রতিবন্ধীই মনে হয়।

এটার একটা এডিকটিভ দিক হচ্ছে আপনি পরের ভিডিও দেখতে স্ক্রল করতেই থাকবেন।

অনেক সময় নস্ট হয় এই এপপসে।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: ইয়াবার মতোন এটাও একটা নেশা। খারাপ নেশা।

৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সব কিছুরই ভালো মন্দ দিক আছে, কিন্তু অসুস্থ প্রজন্ম আধা ন্যাংটা হয়ে টিকটক করে অসহ্য।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: এদের ধরে চাবকানো দরকার।

৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০০

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ ও খুবই প্রাসঙ্গিক এবটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন।
অনেক ধন্যবাদ।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ভদ্র হতে হবে, মানবিক হতে হবে। তা না হলে এ জাতির কপালে দু;খ আছে।

৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমি আমার মেয়ে ছেলেদের এইসব সতে এখনো দুরে রাখতে পেরেছি বাকিদিন পারি কিনা কি জানি

০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: ভেরি গুড।

৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩১

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




টিকটক একটি ট্যালেন্ট প্রকাশের মাধ্যম এটা ভুল বললেন, বরং এটা নকল করার মাধ্যম, যাদের কোনো ট্যালেন্ট নেই এটা তাদের জন্য, কারণ এখানে অন্যের ট্যালেন্টকে ব্যাবহার করা হয়।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস। সহমত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.