নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
বাইডেন বাংলাদেশের মানুষ।
তার জন্ম আমাদের বাংলাদেশের বরিশাল অঞ্চলে। বর্তমানে ট্রাম্পকে হারিয়ে এই প্রথম যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হলেন বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত আমেরিকান নাগরিক বাইডেন। এটা আমাদের জন্য অনেক আনন্দের। আশা করি এবার বাংলাদেশের প্রতি বাইডেনের সুনজর পড়বে। বহু বাঙ্গালী আমেরিকা যাওয়ার সুবর্ন সুযোগ পাবে। এবং ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে আমেরিকা যে বাংলাদেশকে সাপোর্ট না দিয়ে পাকিস্তানকে সাপোর্ট করেছে, জাহাজ ভরতি গোলাবারুদ পাঠিয়েছে তার তার জন্য ক্ষমা চাইবেন। বাইডেনের ছোটবেলা কেটেছে গ্রামে। সে খুব ভালো সাঁতার পারতো এবং যে কোনো গাছে মুহুর্তের মধ্যে উঠে পরতে পারতো। গ্রামের মানুষ বাইডেনকে খুব পছন্দ করতো। সবচেয়ে বড় কথা বাইডেন লেখাপড়ায় খুব ভালো ছিলো। তার স্কুলের শিক্ষকরা তাকে নিয়ে খুব আশাবাদী ছিলেন। অবশ্য তখন তার নাম ছিলো বাতেন। আমেরিকার মানুষ 'ত' উচ্চারন করতে পারে না। আমেরিকা গিয়ে আমাদের বাতেন হয়ে গেলো বাইডেন। তেইশ বছর বয়সে বাতেন আমেরিকা আসেন। এর মধ্যে একবারও দেশে ফিরেন নি তিনি।
বাইডেন মেট্রিক পাশ করেন গ্রামের স্কুল থেকেই।
মেট্রিকে তিনি বরিশাল বিভাগ থেকে মেধাতালিকাত প্রথম স্থান দখল করেন। বরিশাল থেকে উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্যে ঢাকা আসে বাতেন মকসুদ। প্রত্যন্ত গ্রামের দরিদ্র কৃষকের পরিবারে জন্মগ্রহণ করায় বাতেন মকসুদের ঢাকায় থাকা খাওয়া ও লেখাপড়ার খরচ দিতে হিমশিম খেতে থাকে তার পরিবার। তার পিতা বারবার বলেছেন, তোমার লেখাপড়া করতে হবে না। তুমি গ্রামে ফিরে আসো। লেখাপড়া গরীব মানুষদের জন্য না। তুমি গ্রামে ফিরে আমার সাথে চাষবাস করবে। কিন্তু বাতেন গ্রামে ফিরে যান নি। কলেজ ভরতি হয়েই শুরু করলেন রাজনীতি। বড় বড় নেতারা তাকে খুব পছন্দ করে ফেললেন। শহরে খেয়ে না খেয়ে তার দিন যাচ্ছিলো। বহু দিন সে তিনবেলা পেট পুরে খেতে পায় নি। অথচ কারো কাছে অর্থ সাহায্য চায় নি। মনের তীব্র জিদ আর সাহস তাকে আজ তাকে এই অবস্থানে এনেছে। তার বিশ্বাস পরিশ্রম করলে সাফল্য পাওয়া যায়।
বাতেন জানে লেখাপড়া ছাড়া উপায় নাই।
রাজনীতি আপাতত তাকে ভাত দিবে না। যে করেই হোক তাকে লেখাপড়া করতেই হবে। বারবার পিতার কাছে টাকা চেয়ে পত্র লিখে পিতাকে টাকার জন্য চাপ দিতে থাকলে এক সময় বাতেন মকসুদের পিতা অতিষ্ঠ হয়ে পোস্টাল আইপি ব্লক করে ত্যাজ্যপূত্র করে দেয় তাকে। পিতার এমন ব্যবহারে প্রচণ্ড মানসিক আঘাত পান বাতেন। আজ সে একা। দুনিয়াতে তার আপনজন বলে কেউ রইলো না। সেদিন সারারাত সে কান্না করলো। কান্নায় বালিশ ভিজে গেলো। কলেজ জীবনে বাতেনের কোনো প্রেমিকা ছিলো না। নিজের দুঃখ কষ্টের কথা বলার মতোও কাউকেই পায়নি যাপিত সেই দুঃসময়ে। চারটা টিউশনি যোগাড় করে ফেলল বুদ্ধিমান আর মেধাবী বাতেন। বাতেন বিশ্বাস করে তার ভালোত্ব আর মেধা প্রভু দিয়েছেন মানুষের কল্যানের জন্য। এভাবেই মানসিক যন্ত্রণার সাথে এগিয়ে চলতে থাকে বাতেন মকসুদের জীবন।
কলেজ জীবনে বাতেন বেশ কিছু ভালো বন্ধু পেয়ে যায়।
অল্প কিছুদিনের মধ্যেই গড়ে উঠে বাতেন মকসুদের নতুন ফ্রেন্ড সার্কেল। উন্মুক্ত হতে থাকে তার নতুন জগৎ। কষ্ট ভুলে থাকতে নিজেকে আরো আপডেট করে নেয় সে। প্রচুর বই পড়ে সে। সবই জ্ঞান বিজ্ঞানের বই। বেশির ভাগ সময় তার পার হয় পাবলিক লাইব্রেরীতে। নতুন বন্ধুদের সাথে ঘন ঘন আলোচনায় বসে মহাকাশ, বিজ্ঞান, ধর্ম, রাজনীতি এবং আইন নিয়ে। তুমুল তর্ক হয় বন্ধুদের সাথে। তার যুক্তির কাছে বন্ধুরা অসহায় হয়ে পড়ে। বাড়তে থাকে বাতেন মকসুদের জ্ঞানের পরিধি। এক সময় বন্ধুদের মধ্যেই একজন বাতেন মকসুদের জ্ঞানের পরিধি দেখে বাতেনকে বিদেশে চলে যেতে বলে। বাতেনও বুঝতে পারে মহাকাশ, বিজ্ঞান, পদার্থ, রাজনীতি ও আইনের উপর এত জ্ঞান থাকলেও তার সঠিক মূল্যায়ন হবে না এই দেশে। তীব্র ইচ্ছার কারনেই একদিন সত্যি
সত্যি আমাদের বাতেন আমেরিকা চলে গেলো।
যেই ভাবা সেই কাজ।
এবার সোনার হরিণ ধরতে ঢাকা থেকে আমেরিকায় পাড়ি জমায় বাতেন মকসুদ। তার আমেরিকা যাওয়ার ঘটনা তার বাপ, মা ভাইবোন বা গ্রামের কেউই জানলো না। আমেরিকায় এসে প্রথমে একটি রেস্টুরেন্টে কাজ নিলেও নিজের অগাত পরিশ্রম এবং জ্ঞান আহরণের পিপাসা তাকে অনেকের মধ্যে অন্যতম করে তুলে। ধীরে ধীরে রেস্টুরেন্টের থালা বাসন মাজার কাজের পাশাপাশি জড়িয়ে যান রাজনীতির সাথে। এবং সেই সাথে একটা নামকরা কলেজে ভরতি হয়ে যান। কর্ম, রাজনীতি এবং লেখাপড়া সমান তালে চলতে থাকলো। ঢাকার রাজপথ কাঁপানো সংগ্রামী সৈনিক বাতেন মকসুদ এক সময় কাঁপাতে থাকে আমেরিকার রাজপথ। আমেরিকার জনগন তাকে ভালোবাসতে শুরু করলো। এদিকে সে তার মা,বাবা, ভাইবোন এবং নিজ দেশের কথা সম্পূর্ন ভুলে গেলো। বাংলাদেশ নামে যে একটা দেশ আছে এখন সে সেটাই মনে হয় ভুলে গেছে।
আমেরিকাতে রাজনীতিবিদ হিসেবে সাফল্যের সাথে বাড়তে থাকে পরিচিতি। ব্যক্তিগত সেক্রেটারি এবং বন্ধু স্টেলানো মালেনার উপদেশে নাম পরিবর্তন করে রাতারাতি গ্রামের বাতেন মকসুদ হয়ে যান আমেরিকার বাইডেন। তলে তলে ছাত্র সংগঠন গড়ে তুলে অংশগ্রহণ করেন আমেরিকার নির্বাচনে। আর কয়েকদিন পর আমাদের বাতেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হবেন। থাকবেন হওয়াই হাউজে। বাতেন বা বাইডেনের জন্য অনেক শুভ কামনা। তার মাধ্যমে আমেরিকার উন্নতি হোক। সারা বিশ্বের উন্নতি হোক। বাতেনের জন্য আন্তরিক শুভ কামনা। তবে আমি চাই, সে তার জন্মভূমিতে একবার এসে ঘুরে যাক।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: বরিশাল হলো বাংলার শস্য ভান্ডার।
২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৯
করুণাধারা বলেছেন: আপনার গতানুগতিক ধারার লেখা নয়; অন্যরকম লেখাটা বেশ ভালো লাগলো।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: হে হে---
৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: গল্প ভালা হইসে
০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪৭
গায়েন রইসউদ্দিন বলেছেন: অভিনন্দন রাজীব নুর ভাই, লেখাটির জন্য! 'বাতেন থেকে বাইডেন'-এর জীবনেতিহাস প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ!
০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুন্দর লেখা । জয়ে অভিনন্দন বাইডেন।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১০
রাজীব নুর বলেছেন: মনে হচ্ছে ট্রাম্প একটা শেষস ছোবল দিবে। কারন সে মোটা বুদ্ধির মানুষ।
৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: এই বাতেন সাবকে আমি চিনতে পারছি।
মনে পরছে এক সময় তার সাথে
ডুব সাতার খেলতাম। তার বাড়িটা
খান সাবের শশুর বাড়ির দক্ষিনে
যে বেড়ার ঘরটা পরিত্যাক্ত অবস্থ্যায়
আছে সেই বড়িটা।
তার বাপ মরার আগে বাতেন বাতেন বলে
অমেক কান্না কাটি করছে কিন্তু বাতেন
আর ফিরলোনা। বাতেন লেখাপড়ায় ভালোই
আছিল কিন্তু অভাব তাকে ছাড়লোনা।তাই বাধ্য
হয়ে তাকে বিদেশ যেতে হয়। আমড়া, ছলম,
গয়া তার প্রিয় ছিল। আজ বাতেনকে
খুব মনে পড়ে
০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা-----
বাতেন আপনার সাথে দেখা করতে আসবে।
৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: ইতোমধ্যে বাইডেনের বাসার কাছাকাছি আকাশ সীমা 'নো ফ্লাই যোন' হিসেবে ঘোষিত হয়েছে। অদৃশ্য সিক্রেট সার্ভিস এর লোকজন তার নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন হয়েছে। সুতরাং, 'শেষ ছোবল' দেয়ার মত সুযোগ ট্রাম্প আর পাবেন বলে মনে হয় না। তবে বিনা অপরাধে বেশ কিছু নিরীহ লোকজন মারা যেতে পারে।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: বাইডেন তাহলে বিপদ মুক্ত!! কিন্তু সাধারণ মানুষ?
৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৪
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: বাহ বাতেনভাই বেঁচে থাকুক।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
DV lottery আমরা এক সাথেই পোস্ট করেছিলাম ।
উনারটা লেগে গেছে ।
আমারটা লাগেনি।
আফসোস।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: ও এই ঘটনা!!! আহারে---
১০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: খুব শীঘ্রই বাতেন থুক্কু বাইডেন এর দাদীর সাক্ষ্মাতকার নেয়া হবে।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০১
রাজীব নুর বলেছেন: বাইডেনের আপন কেউ বেঁচে নেই দেশে।
১১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০২
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: চিন্তাভাবনা খারাপ না,ওবামার ইতিহাস এমনি ছিল।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১০
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি অভিজ্ঞ মানুষ। ভুল বলবেন না, এটা জানি।
১২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৮
আহমেদ রুহুল আমিন বলেছেন: ‘বাইডেন সাহেব’ এর পূর্ব পুরুষেরা ইংল্যান্ড থেকে এসে বরিশাল অঞ্চলে বসবাস শুরু করে লর্ড ক্লাইভের শাসনামলে । তাঁর বাবা ছিলেন ইন্দো-ইন্ডিয়ান সাদা চামড়াওয়ালা আর মা ছিলেন দক্ষিণ ভারতীয় তথা উড়িয়া বাঙালী.......!
০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: গুরুতকপূর্ন তথ্য দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
১৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
তাইতো বাইডেনের জয়ে বরিশালের গৌরনদীতে ভুরী ভোজের আয়োজন করা হয়েছে
ছবি সুত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন Click This Link
০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:০০
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা ছবিটা ফেসবুকে বেশ ভাইরাল হয়েছে।
১৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৩:৫৬
কানিজ রিনা বলেছেন: আহারে এতোকাল ধইরা বাতেন সাব বরিশাইল্লা ইলিশ মাছ থেকে বঞ্চিত বরিশাইল্লা পোলা পান এক কন্টেইনার ইলিশ পাঠাইলে ভালো হয়।।
০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: এই দেশের সাথে সকল সম্পর্ক বাতেন ছিন্ন করিয়াছে। ইলিশ না কিছুই সে খাবে না।
১৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:৫৪
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: নুরু ভাই বাতেন ভাইকে চিনতে না পাড়ার কোনো কারণই নাই। এক সময়ে বাতেন ভাইয়ের বোনের সাথে তিনি অনেক টাংকি মারতেন বলে পাড়ার ছাওয়ালদের কাছে শুনেছি।
০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: ঘটনা সত্য হতে পারে।
১৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৫০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভীষণ ভালো লেগেছে বরিশালের পোলার মার্কিন রাষ্ট্রপতি হওয়ার কথা শুনে। তবে সাংবাদিক গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে নুরু ভাইয়ের খবরটি শেয়ার করা আগে দরকার ছিল। উনি যে ছোটবেলায় ওনার সঙ্গে খেলাধুলা করেছেন নুরু ভাই কেন চেপে যাচ্ছেন বুঝছিনা। এবার ভায়ের কাছে অনুরোধ, দেশের পোলাকে দেশে আইনা একটা জমকালো সংবর্ধনা দেওয়া হোক।
আচ্ছা! উনি কি কখনো ব্লগে লেখালেখি করতেন? করলে উনার আইডিটি কি?
০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: না বাতেন এই দেশে আর ফিরবে না। দেশের ব্যাপারে পুরো পুরি হাত ধুয়ে ফেলেছে।
১৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: নুরু ভাই বাতেন ভাইকে চিনতে না পাড়ার কোনো কারণই নাই। এক সময়ে বাতেন ভাইয়ের বোনের সাথে তিনি অনেক টাংকি মারতেন বলে পাড়ার ছাওয়ালদের কাছে শুনেছি।
ভুল শুনেছেন স্বামীজি !!
কারণ বাতেনের অন্য কোন ভাই বোন ছিলোনা। সে ছিলো বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান !!
তবে খানসাবের দাদা-শ্বশুর আর বাতেনের বাবা মিলে বাতেনের দাদা পাশের বাড়ির এক মেয়ের সাথে
ভাব ভালোবাসা নিয়ে দা-কুড়াল সম্পর্ক গড়ে উঠেছিলো। আমরা তা নিয়ে খুব মজা করতাম। পোলাপাইন
ছিলাম তখন তাই মজা আর মজা!!
০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২০
রাজীব নুর বলেছেন: ্মুরুব্বী খুব নিরবে এড়িয়ে যেতে চাচ্ছেন কেন?
শাক দিয়ে মাছ ঢাকছেন?
১৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০২
পদ্মপুকুর বলেছেন: ছোটবেলায় বাবার কাছ থেকে টাকা না পাওয়ার প্রতিশোধ এবার দেশের উপর না নিলেই হয়!! দারুণ গল্প রাজীব ভাই।
০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২১
রাজীব নুর বলেছেন: না তা মনে হয় নিবে না।
১৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১১
নতুন নকিব বলেছেন:
বাইডেন জয়ের পথে।
০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২২
রাজীব নুর বলেছেন: এরকম টাই আশা করেছিলাম।
২০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৫
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: লেখেছেন বটে
০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: হে হে----
২১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৭
ইসিয়াক বলেছেন: ডাক্তার দেখান। রাতে ঠিকঠাক না ঘুমালে আরো কিছুদিনের মধ্যেই আপনি পাগল হয়ে যাবেন হা হা হা।
০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী অবশ্যই।
২২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দেশে থাকতে ওনার পুরা নাম ছিল জামশেদ রবিউল বাতেন। আমেরিকাতে গিয়ে নাম বদলে রেখেছেন জোসেফ রবিনেতি বাইডেন। তবে বরিশালের কথার টান কিন্তু এখনও আছে। আমার মামার বন্ধু ছিল।
০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: হে হে----
২৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০৪
স্থিতধী বলেছেন: এমন কত মেধাবী বাতেন যে আমাদের মত দেশ থেকে গিয়ে শেষে আমেরিকায় গিয়ে ঠেকে! ভারতেও এর কাছাকাছি একটা ঘটনা শুনেছিলাম। ভারতের দক্ষিণে জন্ম নেওয়া একদম ছোট্ট বয়স থেকেই গান বাজনা আর সেই সাথে দুর্দান্ত নাচের গুন থাকা এক ছেলে ছিলো, আদর করে বাবা মা নাম দিয়েছিলো মাইকা লাল কিষান। সেই ছেলেকে সাদা চামড়ার ছেলে ধড়ারা ভারত থেকে আমেরিকায় পাচার করে দেয়। সেখানে এক কৃষ্ণাঙ্গ পরিবারে ছেলেটা বড় হয়ে পরে বিরাট বিখ্যাত সঙ্গীত তারকা হয়। সেই ছেলেটিকে আমরা এখন চিনি মাইকেল জ্যাকসন নামে।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা----
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাইডেন জয়ী হলে, প্রথমেই বরিশালের আমড়া খেতে চাইতে পারে; ব্লগার নুরু সাহেবের কাজ বেড়ে যাচ্ছে।