নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
আমার সোনা বন্ধুরে তুমি কোথায় রইলা রে
দিনে রাইতে তোমায় আমি খুইজা মরি রে
যদি না পাই তোমারে আমার জীবনের তরে
সোনার জীবন আঙ্গার হইবে
মরন কালে যেন বন্ধু একবার তোমায় পাই
যদি না পাই সে কালে প্রেম যাইব বিফলে
তখন কিন্তু বলব আমি প্রেম কিছুই না রে...
ছবি তো শেষ হয় নাই।
আরও কিছু ছবি রয়ে গেছে। সব মিলিয়ে ছবি তুলেছি ৯৭ টা। আমি ছবি জমিয়ে রাখি না। কিছু দিন পর মুছে ফেলি। এত এত ছবি রাখার জায়গা আমার নাই। তাছাড়া আমি কিছু জমিয়ে রাখি না। যেখানে মানুষই চিরকাল থাকে না। সেখানে সামান্য ছবি! আপাতত আগামী তিন মাস কোথাও যাবো না। এ মাসের শেষে দিনাজপুর যাওয়ার কথা ছিলো। ক্যান্সেল করে দিয়েছি। কিছু মানুষ স্ক্যানডাল পছন্দ করে, শুনতে চায় এবং বিশ্বাস করে। কিন্তু একজন লোক সম্পর্কে ভালো কথা বলা হলে লোকে বেশি আগ্রহ বোধ করে না। খুব কমন সাইকোলজি।
১।
এক পাহাড়ি শিশু। বিকেল হাঁটতে বের হয়েছে।
২।
পানিকে বন্ধী করে রাখা যায় না। সে তার পথ নিজেই করে নেয়।
৩।
দেবতাখুম এলাকায় এই একটাই চায়ের দোকান। এখানে ডিম সিদ্ধও পাওয়া যায়।
৪।
সাঁতার জানি না বলে, বাশের ভেলাতে উঠতে সাহস পাই নি।
৫।
এই মেয়েটার সাহস আছে।
৬।
একটা ব্রীজ। বর্ষাকালে ব্রীজের নিচে সারাক্ষণ পানি ছল ছল শব্দ করে।
৭।
দুই পাহাড়ের মাঝ দিয়ে চলছে পানির স্রোত।
৮। পানিতে বিশাল বিশাল পাথরের খন্ড। নৌকায় ধাক্কা লাগে পাথরের।
৯।
এই ছবিটা জুম করে তুলেছি। আমি একদম পাহাড়ের নিচে ছিলাম।
১০।
দরিদ্র আদীবাসীদের বাড়ি। বিদ্যুৎ নেই, গ্যাস নেই, ওয়াসার পানি নেই। ডিশ নেই, ইন্টার নেট নেই, মোবাইল নেই।
১১।
দেবতাখুম, মানে দুই পাহাড়ের মাঝ দিয়ে যাওয়ার জন্য নৌকা আর ভেলা'ই ভরসা।
১২।
লোকজন ভেলা আর নৌকার অপেক্ষায়।
১৩।
দারুন সুন্দর জায়গা। মন ভরে যায়। এই সুন্দরে মানুষের কোনো হাত নেই।
১৪।
পাহাড়ি পেঁপে। আড়াই কেজি ওজন এই পেপের।
১৫।
বাচ্চাটা সবজি সংগ্রহ করতে জমিতে যাচ্ছে।
১৬।
এই চান্দের গাড়িতে করে রোয়াংছড়ি গিয়েছি। পাহাড়ের আকা বাঁকা রাস্তায় এই গাড়ি চলে। খুব দ্রুত চলে। কোনো কারনে গাড়ি এসিডেন্ট হলে হাজার ফুট নিচে পড়ে মৃত্যু নিশ্চিত।
১৭।
এই আমাদের গ্রুপ।
১৮।
সকালের নাস্তা এই হোটেলে খেয়েছি।
১৯।
বুড়িগঙ্গার মতোন পানি ময়লা না।
২০।
বান্দরবানের সবচেয়ে বড় হোটেল।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০১
রাজীব নুর বলেছেন: দাদা ভালোবাসা জানবেন।
২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৫ নং:
বাচ্ছাটা স্কুলে যায়? বাংলা বলতে পারে?
১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: বাচ্চাটা খুব বেশি ছোট। ঠিকভাবে হাটতেই পারে না। তবে সরকারী স্কুল আছে। আদীবাসী, উপজাতি এরা সবাই নিজেদের ভাষা এবং বাংলা ভাষা দুইটাই পারে।
৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: প্রতিটি নন্দিত । বেশ ভালো লাগলো
১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০২
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ১, ২ আর ১৫ সবচেয়ে ভালো হয়েছে।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩৯
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: প্রতিটা ছবিই প্রাকৃতিক সৌল্দর্যে ভরপুর।আমাদের দেশ এত সুন্দর।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: তবে মানুষ গুলো ভালো না।
৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১১
জিকোব্লগ বলেছেন: সুন্দর
১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। করোনা থেকে সাবধান থাকুন।
৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৩৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
১০। আদি বাসীর বাড়িতে সোলার প্যানেল আছে দেখে খুবই ভালো লাগলো। তার মানে উনি বিদ্যুত ব্যবহার করতে পারেন । নেটওয়ার্ক থাকলে মোবাইল ফোনও ব্যবহার করতে পারবেন।
বেঁচে থাকুন সাহসী মানুষগুলো।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: নেটওয়ার্ক নাই। সুরভির সাথে সারাদিনে যোগাযোগ করতে পারি নাই।
৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩১
ইসিয়াক বলেছেন: সুন্দর।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৫৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মনে হলো ভায়ের সঙ্গে আমরাও বান্দরবান থেকে ঘুরে এলাম। ++
সুন্দর ছবিগুলোতে মুগ্ধতা।
শুভকামনা রইলো।