নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
মানুষ এখন শুনে কোন কিছুতে বিশ্বাস করে না, প্রমাণ চায়।
আপনি নিজ ধর্মের বিশ্বাসকে তুলে ধরতে পারেন, ধর্মের বীরত্বগাঁথা শোনাতে পারেন। কিন্তু অবশ্যই অন্য ধর্মকে খাটো করে নয়। লোক দেখানো নাস্তিক না হয়ে সত্যি সত্যি নাস্তিক হতে গেলে আপনাকে ধর্মীয় বইগুলি ভালো করে পড়তে হবে। আর আস্তিকের বিশ্বাসের প্রতিটা যুক্তি খন্ডন করতে হবে লজিক দিয়ে। আলতু ফালতু যুক্তি দেখালে হবে না, এমন যুক্তি দেখাতে হবে যার মধ্যে সত্যতা থাকে। আমি যতটুকু জানি, পৃথিবীর বড় বড় নাস্তিকরা কিন্তু বেশ পন্ডিত ব্যক্তি, মানুষ হিসেবে তাঁরা সত্যই মানবিকতার পরিচয় দিয়েছেন। আমি ব্যক্তিগত ভাবে সেই সব নাস্তিদের অন্তর থেকে শ্রদ্ধা করি। লোক দেখানো ভক্তি অনেকেই করে, আসল ভক্ত হওয়া সহজ নয়! কারো বিশ্বাসে আঘাত করা ঠিক না।
বাঙালী মুসলমানরা নামেই মুসলমান ছিল।
কোরআনে কি আছে, না আছে- বেশির ভাগ লোকজনই কোনদিন জানার চেষ্টাও করে নি। কেউ কেউ অনেকবার কোরআন খতম দিয়েছেন কিন্তু বাংলা অর্থ কোনোদিন পড়েন নি। ফলে ইসলামটা অধিকাংশ বাঙালী মুসলমানদের কাছে একটা ধর্মীয় আইডেন্টির বেশী কিছু না। চার্লস ডারউইনের বিবর্তনতত্ত্ব দিয়ে যদি বলে থাকেন ডারউইন সাহেব নাস্তিক ছিলেন, বড় ভুল হয়ে যাবে কিন্তু। তিনি একজন আস্তিক মানুষ ছিলেন। নিউটন, আইন্সটাইনের মতো বিজ্ঞানি আস্তিক ছিলেন। প্যাসকেল, হ্যাকেল, গ্যালিলিও, শ্রোডিঙ্গার, বেকন, মেন্ডেল, কেপলার, পাস্তুর, ম্যাক্স প্লাংক, মাইকেল ফ্যারাডে নাস্তিক ছিলেন না। বিজ্ঞান চলবে বিজ্ঞানের রাস্তায়, ধর্ম চলবে ধর্মের রাস্তায়। উভয়ের রাস্তা মাঝে মধ্যে কাছাকাছি হয়ে যেতে পারে কিন্তু সংঘর্ষ বাধিয়ে বসবে না। মানুষ নাস্তিক হয়ে থাকে নিজস্ব কিছু চিন্তা চেতনা, পারিবারিক কিংবা সামাজিক প্রভাবে, এখানে শুধু শুধু বিজ্ঞানকে দোষারোপ করা অনুচিত।
বিজ্ঞানের জন্ম ধর্ম থেকে নয়।
বরং ধর্মীয় বিশ্বাস এবং বিজ্ঞান উভয়েরই জন্ম মানব মনের অনুসন্ধিৎসা থেকে। মানুষ যখন বেশী জেনে যায়, তখন অন্যদের থেকে আলাদা হয়ে ওঠে। কল্পনা শক্তি বাড়তে থাকলে মানুষ তার অজানার মধ্যে অনেক কিছু কল্পনা করে নিতে থাকে। অন্ধকার আর অজ্ঞতার মধ্যে বিভিন্ন প্রশ্নের আপাত যুক্তিসম্মত উত্তর পেতে চেষ্টা করে। ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য সীমিত জ্ঞানের মধ্যেই যে গুলোকে তারা যতটুকু বুঝতে পারে, সেগুলোর উপাসনা করতে থাকে। ধর্মের জন্ম আগে হয়, কারণ মানুষের মনে প্রশ্ন আসা মাত্র তৎক্ষনাৎ সেই সময়কার জ্ঞানের সীমার মধ্যে চলনসই কিছু একটা বিশ্বাস করে নিলেই ধর্মের দায়িত্ব শেষ। বিজ্ঞান ক্রমশ নিজেকে সমৃদ্ধ করতে গিয়ে ধর্মের চলার পথকে কঠিন করে তুলেছে নতুন নতুন জ্ঞান দিয়ে। যতটুকু জানা হয়, ততটুকুই বলে। এই জগতে সত্যের কোন প্রকারভেদ হয় না, সত্যের কোন উঁচু-নিচু, জাতি-সম্প্রদায় থাকে না, বিজ্ঞানেরও তাই। কাজেই ধর্ম আরা বিজ্ঞান এঁকে অপরের বন্ধু। কিন্তু দুষ্টলোকেরা এ দুটোকে নিয়ে ক্যাচাল তৈরি করে।
গৌতম বুদ্ধকে আমার বেশ লাগে।
সিদ্বার্থ সমাজের চারপাশের দুঃখ দুর্দশার কারণ ও এর সমাধান জানতে গৃহত্যাগী হলেন বউ, বাচ্চা, সংসার ফেলে। তিনি দীর্ঘদিন সাধনা করে কিছু দার্শনিক মতাদর্শ তৈরী করলেন যার বেশীর ভাগই সূক্ষ জীবনবোধের ফসল। যুগে যুগে ধর্ম প্রচারকরা ছিলেন এটা সত্য। কিন্তু ধর্মকে আমরা যে জায়গায় এখন দেখছি ধর্ম প্রচারকগন কখনোই সেভাবে প্রচার করতে চেয়েছেন বা আদৌ কোন ধর্ম প্রচার করেছেন কিনা তা বলা যাবে না। বিভিন্ন ধর্মের অনুসারীরা তাদের ধর্ম প্রচারককে বিভিন্ন ভাবে গৌরবান্বিত করতে চান। এটা হাস্যকর। আমি একাকিত্ব ভালবাসি, নিরবে চিন্তার গভীরে হারিয়ে যাই প্রায়ই। আমার মতে নাস্তিকতা হওয়া উচিত এমন যে, সে কখনো নিয়মের পথই মাড়াবে না। যেখানেই এধরণের আলোচনা হবে নিজেকে সেখান থেকে সরিয়ে নেবে। তথাকথিত আস্তিক অথবা নাস্তিক কারোর সাথেই এখন আমার মতের মিল হয় না। কারন আমি মানুষকে ভালোবাসতে শিখেছি।
সে ইসলাম মানে না, তাতে আমার কি?
সেটার বিচার আল্লাহ করবেন। কাফেরের ঈমান নাই তো আমার কি? আমার ঈমান তো কাফেরের কাছ থেকে ধার করা কিছু নয়। কাফের নামায পড়ে না তাতে আমার কি? আমি আমার নামায পড়ে নেবো, কাফের যাই করুক বা না করুক। কাফের নবীকে নবী বলে স্বীকার করে না, নবীকে গালি দেয়। তাতে আমার কি? নবীর প্রতি আমার ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা তো কাফেরের কাছ থেকে চুরি করে আনিনি বা ধার আনিনি। কাফের ভালো না বাসলেও আমি তো ভালোবাসতেই পারি। কাফের গালমন্দ করে গেলেই কি, আমি তো প্রশংসা করেই যাচ্ছি। কাফের যাকাত না দিলেও আমি আমার যাকাত দিতে পারি। কাফের হজে না গেলেও আমি আমার হজে যেতে পারি। কাফের কিতাব না পড়লেও আমি কিতাব পড়তে পারি। অসুবিধা কোথায়? কোরআনের বাইরে গিয়ে যে যেই অপরাধ করবেন, তাকে মৃত্যুর পর আল্লাহ শাস্তি দিবেন।
গুন্ডামি করে ইসলাম রক্ষা করা যাবে না।
ইসলামের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বললে অমনি গুন্ডার মত তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়লে ইসলাম মেনে নেবে ওরা? কড়া মাইর দিলে ইসলাম বিদ্বেষীরা ইসলাম প্রেমিক হয়ে যাবে? মারধোর করে প্রেম শিখাবেন? না কি নিজের হিংস্রতার প্রমাণ রেখে প্রতিশোধ নেবেন? কিসের প্রতিশোধ? আল্লাহর দুশমনের সাথে আপনার কোন দুশমনি নেই। আল্লাহকে গালাগালি করলে আপনার গায়ে লাগে কেন? আল্লাহকে প্রশংসা করা আল্লাহর হক, আপনার হক নয়। আল্লাহকে গালি দিলে আপনার কোন হক নষ্ট হয় না। কিন্তু আপনাকে গালি দিলে আপনার হক নষ্ট হয়। কেউ না খেয়ে থাকলে তো আপনি তাকে খাবার দিতে যান না। মূসা (আ) এর সমুদ্র ভাগের ঘটনা একটা বড় miracle, তাই নয় কি? কিন্তু এখন কি আর সেটা miracle আছে? না, নেই। এখন সেটা শুধু মাত্র দাদা-নানীর গল্প। অর্থাৎ এই ধরনের miracle বা অলৌকিক ঘটনা একসময় গল্প হয়ে যায়। আবার ধরুন, সাত ফোঁটা রক্ত থেকে একফোঁটা বীর্য তৈরি হয়। এ তথ্যটা একদম ভুঁয়া। বীর্যের উৎসস্থল অণ্ডকোষ। ব্রেন থেকে এক ধরনের হরমন নিঃসরণ হয় অণ্ডকোষে। সেই হরমন থেকেই বীর্যকণার সৃষ্টি।
নবীর কাজ হচ্ছে বান্দাকে সতর্ক করা ও সুসংবাদ দেওয়া, কিন্তু শাসন করা নয়। আল্লাহর হক না মানলে কড়া শাস্তি হবে সেই সতর্বাক বাণী উচ্চারণ করা, আর আল্লাহর ইবাদত করলে বড় পুরস্কার আছে সেই সুসংবাদ দেওয়ার কাজটা করতে হবে নম্রতার সাথে। উন্নত দেশ আমেরিকা, তেলের সন্ধানে মুসলিম কিছু রাষ্ট্রকে জঙ্গী বাদের তকমা লাগিয়ে ধ্বংস করে দিয়েছে। পুরো একটা জাতি কিভাবে জঙ্গী হতে পারে তা আমার বোধগম্য নয়।
একবার একজন বিখ্যাত বিজ্ঞানীর বন্ধু তাঁকে প্রশ্ন করলো, 'এতো বড় বিজ্ঞানী হয়েও তুমি কেন ঈশ্বরে বিশ্বাস করো?' উত্তরে উনি যা বলেছিলেন তা অনেকটা এরকম, 'ধরলাম ঈশ্বর নেই। যদি থেকে থাকে তুমি ধরা খেয়ে যাবে বন্ধু, আমি কিন্তু বেঁচে যাবো।'
১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়স। ইউ রাইট।
২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৫
এম ডি মুসা বলেছেন: বাঙালি সালাম ধর্ম ছিল ধর্মে কি আছে না আছে জানার প্রয়োজন মনে করেন না
বিজ্ঞানের ধর্ম, গুন্ডামি ধর্মকে উপরে উঠানোর চিন্তাধারা। সবগুলো পড়বি ভালো লেগেছে
১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৬
লর্ড ভ্যারিস বলেছেন: নাস্তিক কাফেরের উপর চড়াও হওয়ার কারণ হিসেবে একটা কথাই শোনা যায় সেটা হচ্ছে নাস্তিক বা কাফেরের কথা শুনলে বা কথা বললে নাকি ইমান হালকা হয়ে যায়। বিশ্বাসের উপর প্রশ্ন আছে। আমি বুঝিনা কারো কথা বা চিন্তায় যদি কারো বিশ্বাসের উপর সন্দেহ জাগে তাহলে সেই বিশ্বাসের মূল্যটা কোথায়?
১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো বলেছেন।
৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০২
মরুর ধুলি বলেছেন: কোথায় কে কাকে নাস্তিকতার দায়ে মেরেছে সেই সকল তথ্য দিয়ে লিখুন না। খামোখা গাঁজাখোরি কথাবার্তার পসরা নিয়ে বসেন কেন সবসময়?
সারাদিন শুধু আপনার মতো কয়েকজন ব্লগারকেই দেখি ইসলাম নিয়ে চুলকাচুলকি করতে।
আপনাদের সমস্যা কোথায় ? ইসলামে না ইসলাম মানায় ?
১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: রেগে যাচ্ছেন কেন?
আলোচনা করুন। রেগে গেলেই হেরে যাবেন।
আমার কোনো প্রকার চুলকানি নেই। আমি চুলকানি মুক্ত মানুষ।
যদি পোষ্ট ভালো না লাগে বলুন, মুছে দিবো।
৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৫
জিকোব্লগ বলেছেন: বস্তাপচা লেখা
১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি ভালো লিখুন।
৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
নবীদের বড় সিক্রেট হলো, তাঁরা নিজের বুদ্ধিতে নবী হয়েছেন।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: সে সময় আমি থাকলে কি নবী হতে পারতাম?
৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
চাঁদগাজী বলেছেন:
নবীদের বড় সিক্রেট হলো, তাঁরা নিজের বুদ্ধিতে নবী হয়েছেন।
এবং বর্তমান সময়ে তারা জন্মগ্রহণ করলে বড়জোর তারা একজন ওয়াজকারী হতে পারতেন।
এর বেশি কিছু নয়।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: ওয়াজ করা চারটেখানি কথা না। সামনে থাকে হাজার হাজার মানুষ। সবাইকে এক কাতারে আনা বিরাট ব্যাপার।
৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১
মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেকগুলো বিষয় নিয়ে লিখেছেন।
মানুষ প্রমাণ চায় এটা কিছু মানুষের ক্ষেত্রে সত্য। এমন মানুষ তৈরি হলে আমাদের অনেক সংকট কেটে যেতো।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ধর্ম আলোচনা ভালো অযুক্তিক আলোচনা ভালো না
১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২০
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই।
১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৩
মরুর ধুলি বলেছেন: আপনারা কয়েকজন ভদ্রলোক ব্লগপাড়াটাকে নাস্তিকতার বিজ্ঞাপনাগার বানিয়ে রেখেছেন। আপনাদের জন্য মানুষ ব্লগ সম্পর্কে নেতীবাচক ধারণা পায় এবং মন্তব্য করে যে, ব্লগে যারা লেখে তারা নাকি নাস্তিক।
তাদের যুক্তিকে মিথ্যা বলা যায় না যখন আপনাদের লেখার দৃষ্টান্তগুলো সামনে তুলে ধরা হয়।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি ভুলের মধ্যে আছেন।
১১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৮
মরুর ধুলি বলেছেন: জনাব চান্দগাজী বলেছেন, নবীদের বড় সিক্রেট হলো, তাঁরা নিজের বুদ্ধিতে নবী হয়েছেন।
বতর্মান সভ্যতায় এর চেয়ে মিথ্যা ও মিথ্যুকের বচন আর কিছু হতে পারে না। কতটা ঘাড়ত্যাড়া আর বলদ হলে এমন তোহমত মিশ্রিত মন্তব্য করতে পারে। শয়তানও লজ্জাপাবে এমন মন্তব্য শুনে।
নবীদের নবীত্বের সত্যায়ন মহান আল্লাহ তার কিতাবসমূহে করেছেন। এই অমোঘ সত্য ক্লাশ ওয়ান পড়ুয়ারাও জানে। জানেনা শুধু চান্দগাজী মার্কা বলদগুলো।
ব্লগাররা চান্দগাজীকে কেমন বুদ্ধিজীবি হিসাবে জানে সেটা কি তিনি জানেন ?
১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে আপনার মানসিকতা কিছুটা বুঝতে পারছি না।
১২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৫
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ব্যাখ্যা করা কি বিজ্ঞান,নাকি প্রমান করা বিজ্ঞান।নাকি ব্যাখ্যা প্রমান একই বিষয়।
আরেকজন নবী আসবেন,চেষ্টা করে দেখতে পারেন।এর আগে অনেকে চেষ্টা করেছে সফল হয় নাই।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার দোয়া থাকলে পারবো।
১৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৪
অধীতি বলেছেন: মূল টেক্সট পড়ে মন্তব্যে এসে গোঁজামিল হেয় গেলো। লেখাটা যত শান্ত মন্তব্য তত অশান্ত।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: কি জানি!!
১৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমার ব্যক্তিগত অবজারভেশন মূলতঃ
১। যারা অনেক জানার পরেও মনে করেন বা স্বীকার করেন জানার এখনো অনেক বাকি আছে বা অনেক প্রশ্নের উত্তর তারা খুঁজে পান নি তারা বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই আস্তিক হয়ে থাকেন।
২। যারা মনে করেন তারা সব বা মোটামুটি সব জানেন তারা মূলত নাস্তিক হয়ে থাকেন। এ ধরনের মানুষগুলো মূলত তাদের সংজ্ঞায় সবকিছু সংজ্ঞায়িত করার প্রয়াস করেন (যৌক্তিক বা অযৌক্তিক)।
বিজ্ঞান অনেক ক্ষেত্রেই জানা বা না জানার অথবা সত্য বা মিথ্যে যাচাই করার অন্যতম একটি উপায় হলেও তা শতভাগ সঠিক সেটা সব সময় বলা সম্ভব নয় (এখানে জানা বা না জানার বিষয় আছে)। অতীতের বিজ্ঞান পৃথিবী না সূর্য, কাকে কেন্দ্র করে সব আবর্তিত হচ্ছে সেটা নিয়ে বহু বছর আগেও মানুষের ভুল ধারনা ছিলো। গ্র্যাভিটি নিউটনের আগে থেকেই ছিলো, নিউটন সেটা খুঁজে পেয়েছেন মাত্র এর বেশী কিছু নয়। মানে দাঁড়ালো অতীতে কোন কিছুর সত্যতা বা অস্তিত্ব মানুষ জানুক বা না জানুক তাতে তার বৈশিষ্ট্যর কোন তারতম্য হয় নি। বেশীরভাগ তথাকথিক লোকজন যারা মনে করেন শূণ্য থেকে বিগ ব্যাং এর আর্বিভাব তারাই মূলত নাস্তিকবাদী হয়ে থাকেন। তার কারণ তারা জানেন যে শূণ্য থেকে কোন বিজ্ঞান দিয়ে কোন কিছুর আর্বিভাব প্রমাণ করা সম্ভব নয় তদুপরি শুধুমাত্র কোন ইন্টিলিজেন্স এনটিটির (গড) অস্তিত্বকে এই সমীকরণ থেকে সরানোর প্রয়াসেই তারা এই ধরনের খোঁড়া যুক্তি উপস্থাপন করেন যা কেবলই হাস্যকর।
মহাবিশ্ব তথা সকল প্রাণের শেষ বিনাশ কি বিগ ক্রাঞ্চ না বিগ ফ্রিজ-এ হবে সেটা নিয়ে দ্বিমত থাকলেও এগুলো কেবলই ধারনা। এর সত্যতা যাচাই করা সম্ভব নয়। পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব বিজ্ঞানীরা যেটাই বলুক না কেন, সেটা শতভাগ সঠিক তা আমরা মানুষ মেনে নিলেও তার কোন অকাট্য প্রমাণ নেই। সেই সত্যতার বাস্তবতা কেবল মানুষের জন্য প্রযোজ্য কারন ওটা মাপা সম্ভব নয় আর তাই শতভাগ সত্য দূরত্ব জানাও সম্ভব নয়। বিভিন্ন ধর্মে সাত আসমানের (সেভেন হেভেন) কথা বলা হয়েছে বহুবছর আগে আর এখন বিজ্ঞনীরা মাল্টিভার্স ধারনার কথা বলছেন যা প্রায় সমার্থক।
মানুষের জীবন এবং মৃত্যুর মাঝে যে ব্যবধান তা হলো প্রাণ। সেটা কেবল কার্বণ আর মলিকিউল এর মিক্সার নয় বরং তার চেয়েও বেশী কিছু। সেটাকে তথাকথিত বিজ্ঞান খুঁজে না পেলেও তার অস্তিত্বকে কে অস্বীকার করা সম্ভব? অদৃশ্য কোয়ান্টাম পার্টিকেল মানুষ মাত্র খুঁজে পেতে শুরু করেছে, তাই সময় নিন, এখনই গড ধারনাকে সরিয়ে দেয়ার অবকাশ নেই।
সমস্যা প্রকৃত বিজ্ঞানীদের নয়, সমস্যা নামধারী কিছু নব্য "পন্ডিত"-দের যারা মনে করেন সব জানেন। ধন্যবাদ।
২০ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
এই মন্তব্য দিয়েই সুন্দর একটা পোষ্ট হয়ে যায়।
১৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লেখক বলেছেন: ওয়াজ করা চারটেখানি কথা না। সামনে থাকে হাজার হাজার মানুষ। সবাইকে এক কাতারে আনা বিরাট ব্যাপার।
সামনে যে সবাই মানুষ থাকে আপনি নিশ্চিত তো?
আমার তো ধারণা , সামনে থাকে হাজার হাজার ভেড়ার পাল।
বলেন ঠিক কিনা?
চিল্লাইয়া বলেন ঠিক কিনা??
২০ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: না ভুল বললেন। মানুষকে এতটা ছোট করে দেখতে হয় না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধর্ম ও বিজ্ঞান আগের দিনের মানব সমাজের ভাবনার ২টি দিক; যারা বিশ্বকে সঠিকভাবে বুঝেছেন ও ব্যাখ্যা করেছেন, তাদের লজিক্যাল ব্যাখাই বিজ্ঞান।