নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

সূরা বাকারা

২০ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৩



কোরআন শরীফের আমার প্রিয় সূরা 'আল বাকারা'
আল বাকারা কুরআনের দ্বিতীয় সূরা। এর আয়াত সংখ্যা ২৮৬ টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ৪০ টি। আল বাকারা সূরাটি মদিনায় অবতীর্ণ হয়। বাকারা মানে 'গাভী'। ইসলামের মৌলিক নীতি, বিশ্বাস ও শরিয়তের বিধিবিধানের যতটুকু বিস্তারিত বর্ণনা সূরা বাকারায় করা হয়েছে, ততটুকু আলোচনা অন্য কোনো সূরায় করা হয়নি। এ সূরায় এক হাজার আদেশ, এক হাজার নিষেধ, এক হাজার হেকমত এবং এক হাজার সংবাদ ও কাহিনী আছে। সূরা বাকারার ৬৭ থেকে ৭৩নং পর্যন্ত আয়াতে একটি গাভীর ঘটনা বর্ণিত হয়েছে, যে গাভীটি জবেহ করার জন্য বনি ইসরাইলকে আদেশ করা হয়েছিল। সে হিসাবেই এ সূরার নাম সূরা বাকারা। এই সূরার বেশীরভাগ অংশই নাজিল হয়েছিল হিজরতের প্রথম দেড় থেকে দুই বছরে। যদিও পুরো সূরাটি নাজিল হতে সময় লেগেছিল ৯ বছর।

এতটুকু সবার জানা জরুরীঃ
কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে এক অভিনব পদ্ধতিতে। আল্লাহতায়ালা সম্পূর্ণ কুরআনকে একসাথে নাযিল না করে অল্প অল্প করে নাযিল করেছেন। কখনো এক সূরার কিছু অংশ, তারপর অন্যান্য সূরার কিছু অংশ, অত:পর আবার সেই আগের সূরার কিছু অংশ- এভাবে। আর কুরআনের একটা বিশাল অংশ নাযিল হয়েছে বিভিন্ন অবস্হার পরিপ্রেক্ষিতে। প্রয়োজনে। কখনো অবিশ্বাসীদের প্রশ্নের উত্তরে, কখনো তাদের ব্যঙ্গ-বিদ্রূপের প্রত্যুত্তরে, কখনো উদ্ভূত পরিস্থিতির সমাধান বিধানে, কখনো মুসলিমদের সাহস যোগাতে বা সতর্ক করতে, ইত্যাদি কারনে। কোরআন মানুষকে সৌভাগ্য ও সফলতার দিকে পরিচালিত হওয়ার সব উপায় বলে দিয়েছে। কাজেই যে ব্যক্তি সফলকাম হতে চায় তাকে অবশ্যই স্রষ্টার কাছ থেকে প্রেরিত দিক নির্দেশনার শরণাপন্ন হতে হবে। সূরা বাকারা'র বাংলা উচ্চারন ও অর্থ।

কোরআনের শীর্ষচূড়া হলো সূরা বাকারা।
এতে এমন একটি আয়াত আছে, যা কোরআনের সব আয়াতের সরদার। তা হলো আয়াতুল কুরসি। আল্লাহর রাসূল (সা.) বলেছেন, তোমরা তোমাদের ঘরকে কবরখানা বানাবে না। নিশ্চয় শয়তান ওই ঘর থেকে পলায়ন করে যে ঘরে সূরা বাকারা তেলাওয়াত করা হয়। তোমরা কোরআন পড়ো। কেননা তা কেয়ামতের দিন তার পাঠকারীর জন্য সুপারিশকারী হবে। বিশেষ করে তোমরা এই দুটি নূরানী সূরা (বাকারা) ও (ইমরান) পড়ো। কেননা এগুলো কেয়ামতে তার পাঠকারীকে এভাবে ছায়া দেবে এগুলো যেন দুটি মেঘ খণ্ড অথবা শামিয়ানা বা পাখির ঝাঁক। নিশ্চয় আল্লাহতায়ালা জমিন ও আসমান সৃষ্টির দুই হাজার বছর আগে একটি কিতাব লিপিবদ্ধ করেছেন। তার থেকে দুটি আয়াত সূরা বাকারার মাধ্যমে শেষ করেছেন। যে ঘরে তিন দিন এটা পড়া হবে না, শয়তান সেই ঘরের নিকটবর্তী হয়ে যাবে।

সূরা বাকারা দীর্ঘতম সূরা হিসাবে বিবেচিত।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ তা’আলা সূরা বাকারাকে এমন দুটি আয়াত দ্বারা সমাপ্ত করেছেন যা আমাকে আল্লাহর আরশের নিচে দান করা হয়েছে। সুতরাং তোমরা তা শিক্ষা করবে এবং তোমাদের নারীদেরকেও তা শিক্ষা দিবে। কেননা তাতে রয়েছে ক্ষমা প্রার্থনা এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভের উপায় ও দোয়া। সূরা বাকারাহ নাযিলের সময় বিভিন্ন ধরনের মুনাফিক গোষ্ঠীর আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল। তাই মহান আল্লাহ এখানে তাদের প্রতি সংক্ষিপ্ত ইংগিত করেছেন। পরবর্তীকালে তাদের চরিত্র ও গতি-প্রকৃতি যতই সুস্পষ্ট হতে থাকলো ততই বিস্তারিতভাবে আল্লাহ তা’আলা বিভিন্ন মুনাফিক গোষ্ঠীর প্রকৃতি অনুযায়ী পরবর্তী সূরা গুলোয় তাদের সম্পর্কে আলাদা আলাদাভাবে নির্দেশ দিয়েছেন।

সেই সময়, মদিনায় ইহুদীদের তিনটি বড় গোত্র বাস করত।
প্রথমবারের মতো মুসলিমরা যেহেতু ইহুদিদের সংস্পর্শে আসছে, কাজেই তাদের সাথে কিভাবে ব্যবহার ও লেনদেন করতে হবে তা-ও বলা হয়েছে সূরা বাকারা'য়। এই সূরায় আদম (আ) ও ইবলিশের কাহিনী বর্ণনা করা হয়েছে। কারণ এতে মুসলিমদের জন্য শিক্ষনীয় অনেক কিছু আছে। আর বলা হয়েছে মুসা (আ) ও বনী ইসরাইলের কাহিনী কারণ তাদের বংশ ধরেরাই হলো ইহুদিরা।

সকালে ঘুম থেকে উঠে সূরা বাকারা ইউটিউবে শুনবেন, দেখবেন অনেক ভালো লাগবে। সারাটা দিন ভালো যাবে। টেনশন কমে যাবে। হতাশা কমে যাবে। পরীক্ষিত। আল্লাহ আমাদের সকলকে তাঁর আয়াত গুলি আমাদের অন্তরে আনতে এবং তাদেরকে আমাদের হৃদয়, আমাদের জীবন এবং আমাদের কবরকে আলোকিত করার একটি মাধ্যম হিসাবে গড়ে তুলতে সক্ষম করুন! আমীন।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাইবেলও কুরানের কথাগুলো তোরাহ থেকে এসেছে; তোরাহ লিখেছিলেন নবী মুসা (আ: ); তিনি সেই সময়ের জন্য বড় জ্ঞানী মানুষ ছিলেন।

২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০১

রাজীব নুর বলেছেন: চিন্তায় ফেলে দিলেন।

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বাকারা মানে দি কাউ।
কোরানে অনেক প্রাণীর নামে সুরার নাম আছে।।

২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। আমি আবার নতুন করে পড়া শুরু করেছি। জানছি। ভালো লাগছে।

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ধম্ম কম্মে বেশ মতি হয়েছে দেখছি !
বেশ ভালো খবর

২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মের প্রতি আমার টান আছে।

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫

মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন: সুন্দর বলেছেন ভাইয়া।

২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: এখানে আমার কিছুই নাই।
আমিয়া পড়েছি, জেনেছি। লিখেছি আমার মতো করে।

২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: এখানে আমার কিছুই নাই।
আমিয়া পড়েছি, জেনেছি। লিখেছি আমার মতো করে।

৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০৬

ইসিয়াক বলেছেন: কাজী নজরুল ইসলাম কে নিয়ে লেখা সিরিজের পরবর্তী পর্ব কবে দিবেন?

২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: কিছু বই সংগ্রহ করার দরকার। হয়ে গেলে। লিখে ফেলব।

৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বাকারা (বগার)= এর অর্থ গরু

২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে ।

৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: কোরআন কাদের জন্য?

এমনি ভাবে আমি আপনার প্রতি আরবী ভাষায় কোরআন নাজিল করেছি যাতে আপনি মক্ক ও তার আশ- পাশের লোকদের সতর্ক করেন এবং সতর্ক করেন সমাবেশের দিন সম্পর্কে,যাতে কোন সন্দেহ নেই।
একদল জান্নাতে এবং একদল জাহান্নামে প্রবেশ করবে।(সুরা শূর আয়াত ৭)

২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর কথা।

৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৫৯

এমেরিকা বলেছেন: সূরা বাকারাহর শেষ আয়াতের শেষ অংশটুকু কি আপনার কাছে সাম্প্রদায়িক উস্কানি মনে হয়না? মনে হয়না, আল্লাহ্‌ তার বান্দাদেরকে অমুসলিমদের প্রতি খেপিয়ে তুলছেন?

২১ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০২

রাজীব নুর বলেছেন: না। মোটেও না।
এজন্য একটা সূরা অনেক বার করে পড়া উচিত। তাতে সূরার প্রতি ভালোবাসা জাগবে।

৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: @ এমেরিকা ---- আপনার অবস্থান নিম্নরূপ।

পোস্ট করেছি: ০টি
মন্তব্য করেছি: ৪২টি
মন্তব্য পেয়েছি: ০টি
ব্লগ লিখেছি: ১ সপ্তাহ ৩ দিন
অনুসরণ করছি: ০ জন
অনুসরণ করছে: ০ জন

এই কয়দিনেই উস্কানীমূলক কথাবার্তা শুরু করে দিলেন।

২১ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: তাকে সময় দিন। ঠিক হয়ে যাবে।

১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২৩

রানার ব্লগ বলেছেন: দেশ প্রেমিক বাঙালী @ উনি এমেরিকা তো তাই উস্কানী দিচ্ছেন, যেদিন ইসরাইল হবেন সেই দিন আক্রমন চালাবেন।

কোরানের সুরার ক্রম ঠিক কি নিতি অনুসরন করে হয়েছে এটা ঠিক বুঝতে পারছি না, কোরানের প্রথম আয়াত হোল ইকরা বিসমি রাব্বিকেলেলেজী হালাক, সুরা আল আলাক। কিন্তু প্রথম সূরা হোল সুরা ফাতেহা। কোরান সংকলিত বা পুনঃ মূর্দন হয়েছে হযরত উসমান (রঃ) এর সময় তার আগের কুরানের কপি পাওয়া গেলে বোঝা যেত আসলে কি হয়েছিলো।

২১ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে বিষয়টা আমার কাছে পরিস্কার না।
আমি জানবো< তারপর আপনাকে জানাবো।

১১| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২০

জিকোব্লগ বলেছেন:



চাঁদগাজী বিভ্রান্তি তথ্য দিয়েছে আর ব্লগার চিন্তায় পড়ে গেছে।
ঠুনকো বিশ্বাস নিয়ে রাজীব নুর ধর্ম নিয়ে লিখতে বসেছে। ঠিক
কেউ যেন তাকে টাকা দিয়েছে ব্লগে ধর্ম নিয়ে বস্তাপচা লেখা
লেখে মানুষের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে দেয়। তাই বিশ্বাস থাকলেও
কী না থাকলেও কী! টাকা দিয়েছে তাই লিখে দিতে হবে। আরে
চাঁদগাজী কী কোন নবীর থেকে বড় হয়ে গেছে যে চাঁদগাজীর কথা
নবীর কথার আগে বিশ্বাস করতে হবে!; এই সাধারণ যুক্তি সহজেই
একজন বিশ্বাসীর মাথায় ধরবে। এছাড়া চাঁদগাজী ধর্মের উপর
কোনো ডক্টরেট ডিগ্রি নেয় নি। তার কথার চার পয়সাও দাম নাই।

২১ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: কেন শুধু শুধু চাঁদগাজীকে হিংসা করছেন?

১২| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২২

জিকোব্লগ বলেছেন:



কেন শুধু শুধু বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন? আপনি
কি ইসলামের দুশমনদের পেইড এজেন্ট?

২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: না আমি কারো এজেন্ট না।
আমি একজন সহজ সরল মানুষ।

১৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৭

এমেরিকা বলেছেন: ১০ নং প্রশ্নের উত্তরঃ

কুরআন রাসূলের (স) প্রতি ২৩ বছর ধরে একটু একটু করে নাযিল হবার আগেই এর একটি পূর্ণ রূপ লাওহে মাহফুজে অবতীর্ণ হয় (সূরা বুরুজঃ২২) রাসূল (স) সেই সিরিয়াল অনুযায়ী কুরআনের সূরাগুলি সংকলন করেন, কিন্তু পুস্তকাকারে নয়। পরবর্তীতে ভন্ড নবী মুসায়লামার বিরুদ্ধে সংঘটিত ইয়ামামার যুদ্ধে ৭০ জন সাহাবী শহীদ হলে কুরআনের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ে। তখন ওমর (রা) এর পরামর্শে আবু বকর (রা) কুরআন গ্রন্থবদ্ধ করার জটিল কাজে হাত দেন, যেটি শেষ পর্যন্ত উসমান (রা) এর সময়ে গিয়ে সমাপ্ত হয়। সেই সংকলনে মাদানি সূরাগুলো আগে এবং মাক্কি সূরাগুলো পরে আসে।

২২ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই।

১৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫১

নতুন নকিব বলেছেন:



কিছু মনে না করলে কয়েকটা প্রশ্ন করতে চাই আপনাকে। উত্তর দিলে খুশি হবো।

১। আপনি কি আরবিতে লেখা কুরআন শরিফ দেখে পড়তে পারেন?
২। কোনো অনুবাদকের সাহায্য না নিয়ে কুরআনুল কারিমের আরবিতে লেখা আয়াত দেখে দেখে অর্থ বোধগম্য হয় আপনার নিকট?

ভালো থাকবেন।

২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: ১। না।
২। আমি বাংলা অনুবাদ পড়ছি। তাফসীর পড়ছি, শানে নুযুল পড়ছি, সূরাস ইতিহাস পড়ছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.