নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
দুনিয়াতে অপ্রয়োজনীয় কিছুই না।
আল্লাহ অকারনে কিছুই সৃষ্টি করেন নি। সামান্য রসুনেরও অনেক উপকার। ব্লাড প্রসোর নিয়ন্ত্রণে রাখে, রক্ত বিষমুক্ত হয়, ইমিউনিটি বাড়ে, যক্ষ্মা প্রতিরোধক ইত্যাদি বহু উপকারে আসে। প্রতিদিন ১০০ গ্রাম করে সেদ্ধ ঢেঁড়স খাওয়া শুরু করলে শরীরে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফাইবার, নিয়াসিন, ভিটামিন সি, ই, কে, সেই সঙ্গে ক্যালসিয়াম, কপার, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাসের প্রবেশ ঘটতে শুরু করে। এক বাটি করে ঢেঁড়সের তরকারি খেলে কিডনির অন্দরে জমতে থাকা ক্ষতিকর উপাদানেরা বেরিয়ে যেতে শুরু করে। জোরে নিঃশ্বাস নিলেও উপকার পাওয়া যায়। গভীর নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস দেহ থেকে অস্বস্তিকর অনুভুতি-আবেগকে সরিয়ে ফেলতে সাহায্য করে। গভীর নিঃশ্বাস দেহ থেকে সব কার্বন-ডাই-অক্সাইড বের করে দেয় এবং রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে, ফলে রক্তের মান ভালো হয়। গভীর ভাবে নিঃশ্বাস নিবেন আপনার ফুসফুস আরও সুস্থ এবং শক্তিশালী হবে।
ডাব নিয়মিত খেলে কিডনি রোগ হয় না।
ডাবের পানি শরীরে লবণের মাত্রা ঠিক রাখে। ফলে ওয়াটার রিটেনশন বেড়ে গিয়ে ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কাও হ্রাস পায়। ডাবের পানি প্রতিদিন খাওয়া উচিত নয়। তবে সপ্তাহে দু’একদিন খেতেই পারেন। ভারী বর্ষণের সময় পরিবেশে যে জলীয় বাষ্প থাকে তা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। গ্যাস্ট্রিক কিংবা পেট ফাঁপা সমস্যায় ভোগেন অনেকেই, নানা ধরণের ওষুধও খান রোগ থেকে মুক্তি পেতে। এখন থেকে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিন চামচ বৃষ্টির পানি পান করুন। অ্যাসিডিটি ও গ্যাসজনিত সমস্যা দূর হবে নিমিষেই। সেই সঙ্গে ঘটবে হজম শক্তির উন্নতি। তুলসী মাথা ব্যাথা ও শরীর ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে। তুলসী পাতা হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়ায় ও এর স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ঠাণ্ডা-কাশি থেকে রক্ষা পেতে তুলসী পাতা ও আদার রসের সঙ্গে একটু মধু মিশিয়ে খেলে ঠাণ্ডা-কাশি ভালো হয়। মন আর শরীরকে নিয়ন্ত্রণে রাখার একই সাথে কার্যকরী ব্যায়াম হচ্ছে যোগ। মস্তিষ্ক সতেজ রাখে, পাকস্থলির হজম প্রক্রিয়াপ্রক্রিয়ায় উন্নতি ঘটায়। হজমের পক্ষে আলু খুব ভাল। কারণ আলুতে হাই ফাইভার থাকে।
মানুষের যা দরকার, সবই আল্লাহ দিয়েছেন।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে মাল্টা বেশ উপকারী। ভিটামিন সি 'র অভাবে যেসব রোগ হয় মাল্টা তা পূরণ করতে সাহায্য করে। এতে থাকা খনিজ লবণ, ম্যাগশিয়াম, আয়রণ, পটাশিয়াম, ফসফরাস, জিঙ্ক, হজমে সাহায্য করে, হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এবং পাকস্থলীর কার্যক্ষমতা বাড়ায়। প্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলের সাদা বা লাল অংশে ২১ মি.গ্রা. ভিটামিন সি পাওয়া যায় যা দৈনিক ভিটামিন সি’র চাহিদার ৩৪ শতাংশ পূরণ করতে সাহায্য করে। ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে যে পরিমাণ ভিটামিন সি পাওয়া যায় তা একটি কমলার সমান বা তিনটি গাজরের চেয়ে বেশি ভিটামিন সি সরবারহ করতে সক্ষম। প্রতিদিন ১/২ কাপ ছোলা, শিম এবং মটর খায় তাদের পায়ের আর্টারিতে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। ছোলা শরীরের অপ্রয়োজনীয় কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয়। খাদ্যতালিকায় ছোলা থাকলে মাছ মাংসের প্রয়োজন পরে না। ত্বকে আনে মসৃণতা। কাঁচা ছোলা ভীষণ উপকারী। কলা হজমে সহায়তা করে এবং পেট ফাঁপা সমস্যা সমাধান করে। কলায় প্রচুর পটাশিয়াম থাকে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য ভালো।
আল্লাহ খুব হিসাব করে পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন।
খেজুরের প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে এবং এক গবেষণায় দেখা গেছে যারা নিয়মিত খেজুর খান তাদের পেটের ক্যান্সারের ঝুঁকি কম। মাথাব্যথায় ভুগছেন? কোনো চিন্তা নেই। কপালের দুই পাশ এবং কানে পাশে দিনে তিন-চারবার কালোজিরার তেল মালিশ করুন। স্মরণ শক্তি বাড়াতে চান? তাহলে নিয়মিত কালোজিরা খান। এটি মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বাড়িয়ে দেয়। যার দরুন স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়। এর সঙ্গে এটি প্রাণশক্তি বাড়ায় ও ক্লান্তি দূর করে। গলা ব্যথায় আদা,পাতিলেবু, লবণ মিশিয়ে পান করলে গলা ব্যথা কমে যায়। গ্রিন টি খাদ্যনালীর ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। গ্রিন টি এক দিনে ৭০ ক্যালোরি পর্যন্ত ফ্যাট বার্ন করতে পারে। লিচুতে প্রচুর ফাইবার ও পানি থাকে যা হজমে সাহায্য করে এবং ওজন কমাতে ও সাহায্য করে। লিচু শরিরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। কিসমিস কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে। ওজন বাড়ানোতে সাহায্য করে। দাঁতের জন্য উপকারি। কাঁচা মরিচ মেটাবলিসম বাড়িয়ে ক্যালোরি পোড়াতে সহায়তা করে। নিয়মিত মরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং রক্তের কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে।
সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকার জন্য সবই আল্লাহ দিয়েছেন।
প্রতিদিন খাবার তালিকায় মাত্র এক গ্লাস দুধ আমাদের দেহের যতোটা উপকার করে তা অন্য কোনো খাবার করতে পারে না। লেবুতে যে পরিমাণ ভিটামিন থাকে তার চেয়ে প্রায় ৫-১০ গুণ বেশি থাকে লেবুর খোসায়। বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং ভিটামিন যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, মনকে সতেজ করে এবং দৈহিক গঠন সুন্দর করে থাকে। নিয়মিত বাদাম খেলে কিডনি ও লিভার ভাল থাকে। তাছাড়া শ্বাসকষ্ট ও কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে বাদাম সহায়তা করে থাকে। পালংশাকের ফ্ল্যাভনয়েড নারীদের শরীরে ওষুধের কাজ করে। নিয়মিত পালংশাক খেলে গর্ভাশয়ে ক্যানসারের আশঙ্কা প্রায় ৪০ শতাংশ কমে যায়। এ ছাড়া পালংশাকে থাকা ক্যারটিনয়েড, নিওজ্যানথিন প্রস্টেট ক্যানসারের কোষকে মেরে ফেলতে সক্ষম। ত্বক সুন্দর রাখতে চাইলে গাজর খেতে পারেন। গাজর দাঁত ও মুখ গহ্বর পরিষ্কার রাখে। আমরা দৈনন্দিন জীবনে বেচেঁ থাকার জন্য অনেক কিছুই খেয়ে থাকি। এদের মধ্যে কিছু না কিছু ক্ষতিকারক পদার্থ থাকে। ফলে আমাদের লিভারের কিছু অংশ ক্ষতি হতে শুরু করে। আর সেজন্য লিভারকে সুস্থ রাখাটা খুবই জরুরী হয়ে পড়ে। তবে লিভারকে ১০০ শতাংশ সুস্থ রাখতে পারে আপেল অনেক বড় ভূমিকা পালন করতে পারে।
পুষ্টি বিষয়ে সচেতন হলে,
মেধাবী জাতি উঠবে গড়ে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমি এখন হাবিজাবি খাওয়া বাদ দিয়েছি। আরও আগে বাদ দিলে শরীরটা ভালো থাকতো।
২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৭
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: খুব সুন্দর বিষয়ে পোস্ট করেছে রাজীব দা
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩
ডাব্বা বলেছেন: ছোট বয়স থেকে এভাবে দেখে বুঝে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনলে বড় হয়ে এর ফলটা পাওয়া যায়।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এগুলো আল্লাহ যদি দিতেন, সবার জন্য দিতেন। যাদের এসব ফল বেশী দরকার: পুষ্টিহীন শিশু, ভগ্নস্বাস্হ্যের গরীব নারী, দরিদ্র বয়স্করা, তারাই এগুলো কিনতে পারে না; আপনার মনে হয়, আল্লাহ এসব দিয়েছে?
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: এসব খাবার কে দিয়েছেন সেই আলচনায় যাবো না।
তবে এসব খাবার আসলেই শরীরের জন্য উপকারী। একটা খাবারও ফেলনা না। দরকারী।
৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
@গফুর ভাই
আপনি বলেছেন, "আমি নিয়মিত খাবার চেষ্টা করি ফল ও দুধ।জাঙ্ক ফুড বলতে গেলে খাই নাহ। কোক পেপসি বাদ চিরতরে, বিষ বলে কথা মানে চিনি। "
-আপনি কোন বস্তিতে বাস করেন?
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার এই মন্তব্য পড়ে আমার খুব হাসি পাচ্ছে।
৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৬
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: যাদের আল্লাহ নেই তাদের প্রকৃতি আছে।তারা প্রকৃতি থেকে পায়।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: কি সুন্দর মন্তব্য!!
৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৫
শাহ আজিজ বলেছেন: পেপে খুব উপকারি ফল । কাচা পেপে ও পাকা পেপে দুটোই অসাধারন উপকারি লিভারের জন্য । আমি রাতে পাকা পেপে খাই এজন্য যে পেপেতে গ্লুকোজ একদম কম ফাইবার ও ভিটামিন বেশি । আমাদের দেশে শাক সবজি এবং ফল যা পাওয়া যায় সবটাই উপকারি ।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
কাঁচা বা পাকা পেঁপে আমি খাই না ছোটবেলা থেকেই।
৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আল হামদুলিল্লাহ, সব প্রশংসার
মালিক এক মাত্র আল্লাহ
এই সুন্দর ফল, সুন্দর ফুল
মিঠা নদীর পানি খোদা
তোমার মেহেরবানী!
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: এই গানটা আমার খুব প্রিয়।
৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কোরআনে বর্ণিত ফলগুলোর অন্যতম একটি ফল বা জয়তুন।
সুরা ত্বিনের প্রথম আয়াতে মহান আল্লাহ যে ফলের কসম খেয়েছেন।
এই ফলের গাছকে আখ্যা দিয়েছেন মুবারক গাছ হিসেবে। ইরশাদ হয়েছে,
‘আল্লাহ আসমানসমূহ ও জমিনের নুর। তার নুরের উপমা একটি দীপাধারের মতো।
তাতে রয়েছে একটি প্রদীপ, প্রদীপটি রয়েছে একটি চিমনির মধ্যে। চিমনিটি উজ্জ্বল
তারকার মতোই। প্রদীপটি বরকতময় জয়তুন গাছের তেল দ্বারা জ্বালানো হয়, যা পূর্ব
দিকেরও নয় এবং পশ্চিম দিকেরও নয়। এর তেল যেন আলো বিকিরণ করে, যদিও
তাতে আগুন স্পর্শ না করে...।’ (সুরা নুর, আয়াত : ২৪)
মহানবী (সা.)-এর পছন্দের ফলগুলোর একটি ছিল জয়তুন (জলপাই)।
জয়তুনের তেল শরীরের জন্য বেশ উপকারী। রাসুল (সা.) নিজে ব্যবহার
করতেন এবং সাহাবায়ে কেরামকেও জয়তুনের তেল ব্যবহারের তাগিদ দিতেন।
হজরত ওমর ইবনে খাত্তাব (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘তোমরা (জয়তুনের) তেল খাও এবং তা শরীরে মালিশ করো। কেননা এটি
বরকত ও প্রাচুর্যময় গাছের তেল। (তিরমিজি, হাদিস : ১৮৫১)
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: তার জন্ম যে অঞ্চলেই হোক। উনার বাপ দাদার বাড়ি বিক্রমপুর।
১০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: img|https://s3.amazonaws.com/somewherein/pictures/nurubrl/nurubrl-1606149708-d6a2822_xlarge.jpg]
কোরআনে বর্ণিত ফলগুলোর অন্যতম একটি ফল বা জয়তুন।
সুরা ত্বিনের প্রথম আয়াতে মহান আল্লাহ যে ফলের কসম খেয়েছেন।
এই ফলের গাছকে আখ্যা দিয়েছেন মুবারক গাছ হিসেবে। ইরশাদ হয়েছে,
‘আল্লাহ আসমানসমূহ ও জমিনের নুর। তার নুরের উপমা একটি দীপাধারের মতো।
তাতে রয়েছে একটি প্রদীপ, প্রদীপটি রয়েছে একটি চিমনির মধ্যে। চিমনিটি উজ্জ্বল
তারকার মতোই। প্রদীপটি বরকতময় জয়তুন গাছের তেল দ্বারা জ্বালানো হয়, যা পূর্ব
দিকেরও নয় এবং পশ্চিম দিকেরও নয়। এর তেল যেন আলো বিকিরণ করে, যদিও
তাতে আগুন স্পর্শ না করে...।’ (সুরা নুর, আয়াত : ২৪)
মহানবী (সা.)-এর পছন্দের ফলগুলোর একটি ছিল জয়তুন (জলপাই)।
জয়তুনের তেল শরীরের জন্য বেশ উপকারী। রাসুল (সা.) নিজে ব্যবহার
করতেন এবং সাহাবায়ে কেরামকেও জয়তুনের তেল ব্যবহারের তাগিদ দিতেন।
হজরত ওমর ইবনে খাত্তাব (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘তোমরা (জয়তুনের) তেল খাও এবং তা শরীরে মালিশ করো। কেননা এটি
বরকত ও প্রাচুর্যময় গাছের তেল। (তিরমিজি, হাদিস : ১৮৫১)
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মুরুব্বী।
এখন বাজারে প্রচুর জলপাই পাওয়া যাচ্ছে।
১১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
উপরের দুটি মন্তব্যই মুছে দিন।
নিচে আবার ফ্রেস মন্তব্য দিলাম
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমি মুছতে চাচ্ছি না। থাক না। সমস্যা কি?
১২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কোরআনে বর্ণিত ফলগুলোর অন্যতম একটি ফল বা জয়তুন।
সুরা ত্বিনের প্রথম আয়াতে মহান আল্লাহ যে ফলের কসম খেয়েছেন।
এই ফলের গাছকে আখ্যা দিয়েছেন মুবারক গাছ হিসেবে। ইরশাদ হয়েছে,
‘আল্লাহ আসমানসমূহ ও জমিনের নুর। তার নুরের উপমা একটি দীপাধারের মতো।
তাতে রয়েছে একটি প্রদীপ, প্রদীপটি রয়েছে একটি চিমনির মধ্যে। চিমনিটি উজ্জ্বল
তারকার মতোই। প্রদীপটি বরকতময় জয়তুন গাছের তেল দ্বারা জ্বালানো হয়, যা পূর্ব
দিকেরও নয় এবং পশ্চিম দিকেরও নয়। এর তেল যেন আলো বিকিরণ করে, যদিও
তাতে আগুন স্পর্শ না করে...।’ (সুরা নুর, আয়াত : ২৪)
মহানবী (সা.)-এর পছন্দের ফলগুলোর একটি ছিল জয়তুন (জলপাই)।
জয়তুনের তেল শরীরের জন্য বেশ উপকারী। রাসুল (সা.) নিজে ব্যবহার
করতেন এবং সাহাবায়ে কেরামকেও জয়তুনের তেল ব্যবহারের তাগিদ দিতেন।
হজরত ওমর ইবনে খাত্তাব (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন,
‘তোমরা (জয়তুনের) তেল খাও এবং তা শরীরে মালিশ করো। কেননা এটি
বরকত ও প্রাচুর্যময় গাছের তেল। (তিরমিজি, হাদিস : ১৮৫১)
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১১
এমেরিকা বলেছেন: আল্লাহ অকারণে কিছু সৃষ্টি করেননি মানলাম। বলুন তো, মশা আমাদের কি উপকারে আসে?
মানুষের যা দরকার, আল্লাহ্ তা সবই দিয়েছেন। মানুষের তো উড়ে বেড়ানোরও দরকার ছিল। আল্লাহ্ পাখা দিলেন না কেন?
আল্লাহ খুব হিসাব করে পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন। তাহলে পৃথিবীর ঘুর্ণন গতিতে মাঝে মধ্যে গোলযোগ দেখা দেয় কেন? সামান্য ধোঁয়ার কারণে ওজোনস্তর ক্ষতিগ্রস্ত হয় কেন?
সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য আল্লাহ্ সবই দিয়েছেন। তাহলে সেগুলো সেবন করেও মানুষ সুস্থ হয়না কেন?
২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: মশা উপকারে আসে। যদি সত্যিই জানতে চান তাহলে বলতে পারি।
মানুষের জন্য উড়োজাহাজ আছে।
দুনিয়াতে গোলযোগ দেখা দেয় মানুষের ভুলের জন্য, মানুষের লোভের জন্য।
কারন সে সব খাবারে ফরমালিন আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৪
গফুর ভাই বলেছেন: আমি নিয়মিত খাবার চেষ্টা করি ফল ও দুধ।জাঙ্ক ফুড বলতে গেলে খাই নাহ। কোক পেপসি বাদ চিরতরে, বিষ বলে কথা মানে চিনি।