নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
১। কলা
কলা আমি খুব একটা খাই না। মাঝে মাঝে এক আধদিন খাই। তবে আমার বাসার জন্য আমি নিয়মিত কলা কিনি। মাঝে মাঝে আমি ইচ্ছা করে কাঁচা কলা কিনি। তখন একদম গাঢ় সবুজ থাকে। একটু একটু করে হলুদ বর্ন ধারন করে। এটা আমার খুব ভালো লাগে। সবুজ একটা জিনিস হলুদ হয়ে যাচ্ছে! সকালে এক রঙ থাকে, দুপুরে একটু বদলে যায়, আর রাতে অনেকখানি হলুদ হয়ে যায়। কলার এই পরিবর্তন টা আমার বেশ লাগে। গতকাল এরকম গাঢ় সবুজ কলা পেয়ে গেলাম বাজার থেকে ফেরার পথে।
২।রজনীগন্ধা
রজনীগন্ধ্যা ফুলটা আমার ভীষন প্রিয়। আমি মাঝে মাঝে এই ফুলটা বাসায় আনি। বারোটা স্টিক। ফুল গুলো সুরভির হাতে দিয়ে সুর করে বলি- ''এক গোছা রজনীগন্ধা হাতে দিয়ে বললাম, চললাম। বেশ কিছু সময় তো থাকলাম, ডাকলাম, মন রাখলাম'। এই ফুল গুলো রাতের বেলা একটু একটু করে ফোটে। আর চারিদিকে সুন্দর মিষ্টি গন্ধে ভরে যায়। আমি দারুন উপভোগ করি এই গন্ধ। একটা কবিতা আছে, ''তুমি যদি রজনীগন্ধা ফুল হতে, টবে করে আমার জানালার পাশে রেখে দিতাম। আমি ঘুমিয়ে যাওয়ার পরেও তুমি সৌরভ ছড়াতে''।
৩। দুধ
মাঝে মাঝে আমি সুরভিকে ঘরের কাজে সহযোগিতা করি। বেশীর ভাগ কাজই করতে গিয়ে আউলায়ে ফেলি। শেষে সুরভি বলে, 'তোমার কিছু করতে হবে না। তুমি উপকার করতে গিয়ে, আমার কাজ আরো বাড়িয়ে দাও'। আমি যতদিন দুধ গরম করতে গিয়েছি দুধ ফেলে দিয়েছি। যতই সর্তক থাকি কোনো লাভ নেই। মুহুর্তের মধ্যে দুধ বলক এসে পড়ে যায়। চুলায় দুধ পড়ে গিয়ে পোড়া গন্ধ বের হয়। দুধ গরম দিয়ে আমি চুলার সামনে দাঁড়িয়ে থাকি। তবু দুধ পড়ে যায়।
৪।চাঁদগাজী
চাঁদগাজী আমার অসম্ভব প্রিয় একজন ব্লগার। কিন্তু তাকে আমার মাঝে মাঝে একরোখা মানুষ বলে মনে হয়। একবার তার মাথায় কোনো কিছু ঢুকে গেলে সহজে আর বের হয় না। যেমন- শেখ মুজিব, তাজ উদ্দিন আহমেদ, শেখ হাসিনা বা খালেদা জিয়া সম্পর্কে তার চিন্তা ভাবনা বদলাচ্ছে না। বছরের পর বছর একই রকম। তারা দেশের জন্য ভালো কাজ করেন নি। কর্মসংস্থান করেন নি। শেখ হাসিনার মাথায় বুদ্ধি কম। ইত্যাদি, ইত্যাদি। আমি অপেক্ষায় থাকি একদিন হয় তো উনি তাদের সম্পর্কে ভালো কিছু বলবেন। অপেক্ষা করতে আমার ভালোই লাগে।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: ২। এতিমদের জন্য মাদ্রাসা করেছেন। এবং কোথাও কোথাও তাদের পূর্নবাসনের জন্য ব্যবস্থা নিয়েছেন সরকারী ভাবে। এমন কি যুদ্ধে সেযব নারী ধর্ষনের শিকার হয়েছে, তাদের উনি নিজের মেয়ে বলে সম্বোধন করেছেন। সব কাজ তার হাতে ছিলো না। এদিকে দুষ্টলোকজন কাজের বদলে অকাজ করেছেন। কিন্তু শেখ মুজিব তখন দেশ গড়ার কাজে ভীষন ব্যস্ত ছিলেন। একটা মানুষ তো সব দিকে নজর রাখতে পারেন না। সবচেয়ে দুঃখের বিষয়, শেখ মুজিব যাকেই দায়িত্ব দিয়েছেন, তিনিই দূর্নীতি করেছেন। এদিকে দেশের সব শ্রেণীর মানুষ তার কাছে প্রতিদিন হাজার হাজার নালিশ নিয়ে আসতো।
৩। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য উনি অনেক করেছেন। অনেক।
৪। পদক্ষেপ নিতেন। কঠিন পদক্ষেপ নিতেন কিন্তু তার আগেই তাকে হত্যা করা হলো।
২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:১১
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ৪,যারা না বুঝে একটা ধারনা পোষণ করে তাদের ধারনা ঘন ঘন বদলায় আর যারা বুঝে কোন ধারনা পোষণ করে তাদের ধারনা বদলায় না।
যারা বিশ্বাস করে আল্লাহ সবকিছু পারে,তারা না জেনেই বিশ্বাস করে।সবকিছু পারে কথাটার অর্থ কি?তার মানে এমন কিছু কাজ নেই যা আল্লাহ পারে না।আল্লাহ কি পারবে তিন কোনা বৃত্ত আকতে,অথবা আঁকাবাঁকা সরল রেখা আকতে।পারবে না।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:২০
রাজীব নুর বলেছেন: ১। আপনার মধ্যে ধর্ম বিশ্বাস অতি দুর্বল অথবা হয়তো নেই। অবশ্য এটা আপনার ব্যাক্তিগত ব্যাপার।
২। চাঁদগাজীর সাথে আপনার বেশ ভালো মিল আছে। মাঝে মাঝে আমার মনে হয় আপনারা দুজন আলাদা মানুষ নন। আপনারা একই ব্যাক্তি।
৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:১৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শেখ সাহেব সম্পর্কে চাঁদগাজী স্যারের মন্তব্যের সাথে আমিও এক মত। এছাড়া আরো কিছু ভুল তিনি করেছেন। সেগুলি না বলি। শুধু বলি আমার মতে বাকশাল ছিলো উনার সবচেয়ে বড় সঠিক পরিকল্পনা। আর এ পরিকল্পনা করার পরে নিজের সুরক্ষার সঠিক ব্যাবস্থা না করাটাই ছিলো উনার সবচেয়ে বড় ভুল। এই ভুলের কারণে উনি জীবন দিয়েছেন আর আমরা অন্ধকারে তলিয়েছি।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:২২
রাজীব নুর বলেছেন: বঙ্গবন্ধু নিজের দেশ এবং দেশের মানুষকে বিশ্বাস করতেন, ভালোবাসতেন। তাই নিজের সুরক্ষার কথা কখনও ভাবেন নি।
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪২
আমি সাজিদ বলেছেন: চাঁদগাজী সাহেব ইমোশনাল কথা কম বলেন।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: এই জন্যই উনি কবিতা লিখতে পাড়েন না।
৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৫৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: উনি যে ভাবে শেখ মুজিবকে বিশ্লেষণ করেছেন এমন সুন্দর করে বিশ্লেষণ করা আমার পক্ষে কোন কালেই সম্ভব হবে না।
শেখ মুজিবের শ্রেনী চরিত্রের কারনে তিনি যা যা করেছেন তার বাইরে খুব একটা কিছু করা তার পক্ষে সম্ভব ছিল না।
আমার ধর্ম বিশ্বাস পাথরের চেয়ে শক্ত।নট নড়ন চড়ন
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১১
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন জনাব।
আমার সালাম গ্রহন করুন।
৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:২৭
অনল চৌধুরী বলেছেন: আমি দিনে ৪ টা কলা খাই।
জনাব গাজী অন্ধভক্ত হওয়ার পরও জীবনে কয়বার সন্ত্রাসী এ্যামেরিকায় বর্ণবাদী আচরণের শিকার হয়েছেন- সেটা নিয়ে একটা লেখা দেন।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১২
রাজীব নুর বলেছেন: প্রতিদিন কলা খাওয়া খুবই ভালো শরীরের জন্য। ডাক্তাররা বলেন, প্রতিদিন কলা খেলে প্রেসক্রিপশন থেকে দূরে থাকা যায়।
৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ সাহেব কোনদিন বলেছিলেন, নির্যাতীত ২ লাখ মহিলার জন্য তিনি কি করেছিলেন?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: তাদের ইজ্জত তো ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব না। অবশ্য তাদের সবার সাহায্য দরকার ছিলো না।
৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:০৭
ঢাকার লোক বলেছেন: পান্জাবের শিখদের নিয়ে অসংখ্য জোক আছে যাতে তাদের মাথায় মগজ আছে বিশ্বাস করা কঠিন! অথচ সবাই জানেন ওদের মত ব্যবসায়ী জাতি খুব কমই আছে, সারা ভারতেই শুধু নয়, সারা দুনিয়ায় অসংখ্য প্রতিষ্ঠিত ব্যবসার সফল মালিক এই শিখরা। আমাদের শেখ হাসিনাকেও যে কেউ বুদ্ধিহীন ভাবতে পারে, সে তার নিজস্ব ব্যপার, তবে তাঁর কাজ তিনি ভালোই জানেন সে অস্বীকার করার উপায় নেই। তিনি যা চাচ্ছেন তাই করতে পারছেন। তাঁর চেয়ে বেশী বুদ্ধি নিয়ে আর কে কি এচিভ্ করতে পেরেছে?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই শেখ হাসিনা বুদ্ধিমতি একজন মানুষ। এ বিষয়ে আমার কোনো দ্বিধা নেই।
৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:০০
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: কলা - বানরের প্রিয় খাদ্য।
রজনীগন্ধা - স্বৈরাচারী লুচ্চা লাফাঙ্গা লেজেহোমো এরশাদের প্রিয় ফুল।
দুধ - হুলো-বেড়ালের প্রিয় খাবার।
চাঁদগাজী - নুরু ভাইয়ের পেয়ারের ব্লগার।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২০
রাজীব নুর বলেছেন: এত কিছু আমি জানতাম না।
১০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:১২
স্থিতধী বলেছেন: ৩। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য উনি অনেক করেছেন। অনেক।
এটা ব্লগের মুক্তিযোদ্ধারা সহ দেশের বাকি সকল জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে একটা জরিপ চালালে খুব ভালোভাবে বোঝা যেতো। অনেক অনেক কি কি হয়েছে সেসময়ে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য । তাঁরাই ভালো ব্যাখ্যা দিবেন।
যুদ্ধ শেষে দেশ গড়ার কাজে সবচেয়ে ভালোভাবে কাজে লাগানো যেতো মুক্তিযোদ্ধাদের ।এখন দুনিয়ার এক নাম্বার এন জি ও; ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা জনাব আবেদ শেল কোম্পানীতে তাঁর উঁচু পদের চাকরির নিরাপত্তা ছেড়ে দিয়ে, লন্ডনের এপার্টমেন্ট বিক্রি করার টাকা দিয়ে যখন নিজ এলাকা সিলেটের শাল্লা নামক স্থানে গিয়ে কাজ শুরু করেন তখন তিনি তাঁর সহকর্মী হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন একাধিক স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাকে । কারন তিনি জানতেন যে তাঁদের থেকে বেশী নিবেদিত প্রাণ হয়ে দেশের জন্য তখন অন্য কেউ কাজ করতে পারেনা।
ফিদেল ক্যাস্ত্রোর সাথে বঙ্গবন্ধুর একটি সাক্ষ্যাতকার পেয়ে যাবেন খুঁজলেই । পড়ে দেখবেন সেখানে ক্যাস্ত্রো বঙ্গবন্ধুর রাষ্ট্র পরিচালনায় কোন কোন বড় ভুলকে তুলে ধরেছেন। ক্যাস্ত্রো বলেই দিয়েছিলেন যে আপনি সব ভুল লোকদের নিয়োগ দিয়ে ভুল কাজ করাচ্ছেন মুজিব, এতে করে আপনার জন্য একটা বুলেট বরাদ্দ হবে কেবল। ক্যাস্ত্রোর ভবিষ্যৎ বাণী সত্যি হতে ২ বছরও লাগেনাই ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২২
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
১১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৪৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
চার রঙা ফুলের সুবাস ছড়ালেন আজ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা-----
১২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৪৮
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: চাঁদগাজী সাহেবের পয়েন্টগুলো খুবই যুক্তিযুক্ত। (১) স্বাধীনতার পর ছাত্রলীগকে দল হিসেবে রাখা
(২) যুদ্ধে যেসব বাচ্চারা এতিম হয়েছে, তাদের জন্য কিছুই না করা; পড়ালেখা ফ্রি না করা। সব মানুষকে কাজ না দেয়া।
(৩) উনার নিজের চাকুরী রেখে মুক্তিযোদ্ধাদের চাকুরী না দেয়া
(৪) উনার শাসন আমলে দলের ও প্রশাসনের লোকদের চুরি ও অরাজকতার সম্পর্কে বক্তব্য রাখা, কিন্তু পদক্ষেপ না নেয়া
(৫) ৯ মাসের যুদ্ধ-ক্লান্ত সৈনিকদের ও ইপিআরকে আবার একই কাজে রাখা; পাকিস্তান থেকে ফেরত-আসা সৈনিকদের সৈন্য বাহিনীতে স্হান দেয়া।
(৬) বাকশাল পরিকল্পনা করার পর, মানুষের সমর্থন না নিয়ে, মানুষকে উহার উপকারিতা না বুঝায়ে, মানুষকে সম্পৃক্ত না করে, নিজে নিজে ইহা করে বেঘোরে প্রাণ দেয়া।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
১৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ০১। আমি কলা পছন্দ করি। আল্লাহর রহমতে সব ফলই আমার পছন্দ তবে সফেদা আর বাংগি ছাড়া।
০২। রজনীগন্ধ্যা হাসনাহেনা শিউলী বকুল এসব ফুলই সুন্দর এবং ভালোবাসি। তবে তাসীনের বাপ আপনের মত রোমান্টিক না । কোনোদিনও ফুল দেয়নি।
০৩। আমিও আপনার মতই অগুছালো। দেবরের বউ গুছিয়ে কাজ করে আর আমি আউলা ঝাউলা যদিও দেবরের বউয়ের ছেয়ে পরিচ্ছন্নতার কাজ সুন্দর করে করি। প্রথমে আউলা ঝাউলা তারপর পরিষ্কার করে ফেলি। আর দুধ তো প্রতিদিনই পুড়ি। দুধের কাছে দাড়ায় থাকলে বদের হাড্ডি উতলায় না একটু সরলেই শেষ।
০৪। নো কমেন্টস, উনি আমার প্রিয়ও না অপ্রিয়ও না
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: ১। আমি বহু ফল খাই না। হাতে গোনা কয়েকটা ফল খাই।
২। তার হয়তো ফুলে এলার্জি আছে।
৩। চেষ্টা চালিয়ে যান।
১৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২০
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ১। কলা - ব্যাপোক বালা বাই তবে অনেক দিন খাওয়া হ্য়না (আসলে কিনার সামর্থ্য নেই)
২।রজনীগন্ধ্যা - অফিসের পার্টি ছাড়া কখনো কিনা হয়নি তবে গোলাপ কিনেছিনু তাহাকে পটানোর জন্য।
৩।দুধ - পুষ্টিকর খাবার ।সামর্থ্য থাকলে সবার দৈনিক ১ গ্লাস করে খাওয়া উচিত।
৪।চাঁদ গাজী - ব্লগের মহীরুহ ।উনি ব্লগে না থাকলে ব্লগ জমেনা (তবে উনার ভাষায় উনাকে অনেকেই পছন্দ করেনা। কেন? তার কারন বলেনি)।
তবে আমি উনাকে ব্যাপোক বালা বাই ,আমার প্রথম লেখা উনাকেই উৎসর্গ করছিনু।আর তাহার লেখা পড়তে পড়তেই ব্লগে আসার ইচছা হয়েছিল।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকুন।
১৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
চাঁদগাজী অনেক বড় মাপের মানুষ।
তিনি অনেক শিক্ষিত আর গুণী এক জন মানুষ।
তিনি কালোকে কালো এবং সাদাকে সাদা বলার সাহস রাখেন।
এটা অনেক বড় গুণ।
আমি তাকে শ্রদ্ধা করি।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: উনি দেশের জন্য যুদ্ধ করেছেন। এটা সেরা একটা কাজ। কিন্তু দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দেশের জন্য কি করেছেন?
১৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
অনেক দিন আপনার ওয়াজ শুনি না।
ওয়াজ পোস্ট দিন।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: ওয়াজ আসবে।
একটূ ঝামেলায় আছি। ঝামেলা কমলেই ওয়াজ শুরু হবে বড় ভাই।
১৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আর আপনি আজকাল বিরানী নিয়ে কোন পোস্ট দিচ্ছেন না।
এটা খুবই জরুরী। বিরানীর পোস্ট দিন।
হাজী সাহেব, ফখরুদ্দিন সাহেব উনাদের বিরানী নিয়ে এখন পোস্ট দেয়া খুবই দরকার।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: একটু সমস্যা যাচ্ছে।
বিরানী পোষ্ট আসবে।
১৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৭
রিফাত হোসেন বলেছেন: (১) স্বাধীনতার পর ছাত্রলীগকে দল হিসেবে রাখা।
পূর্ণ সহমত।
সমাজের উন্নয়নমূলক কাজে তারা অংশীদার হতে পারত কিন্তু ...
তবে উনার অবদান অস্বীকার করা যাবে না।
কলা ভ্রমণের জাতীয় খাবার। কলার হালুয়া অসাধারণ। চেটেপুটে খেতে ইচ্ছা করে। তবে সাধারণ হালুয়ার মত একসাথে খেতে নেই, ধীরে ধীরে খেতে হবে। তাহলেই মজা পাওয়া যাবে। চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: আমি কোনো দিন কলার হালুয়া খাই নি। খাবোও না।
১৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৫৩
রানার ব্লগ বলেছেন: শেখ সাহেব যুদ্ধের ভয়াবহতা দেখেন নাই তিনি কেবল শুনেছেন তাই তার উপলব্ধি শোনা পর্যন্ত। শেখা সাহেব দেখেন নাই কি করে পাকিস্তানিরা মেয়েদের তুলে এনে ধর্ষন করে তার যৌনাঙ্গ ও স্তন বেয়নেট দিয়ে কেটে হাত পা তারি চুল দিয়ে বেধে রাখতো, শেখে সাহেব দেখেন নাই কি করে মুক্তিযোদ্ধাদের উল্টা করে রেখে পেটাত, হাত পায়ের নখ তুলে দিত এই গুলা তিনি শুনেছেন। স্বভাবিক ভাবে দেশ স্বাধিন হওয়ার পর তার পাশে চাটুকাররা যা বলেছে উনি তাই বুঝেছেন। অত্যাচারিত নারীদের পুনর্বাসন জুরুরি ছিলো, পংগু ও কপর্দকহীন মুক্তিযুদ্ধাদের আয় রোজগারের ব্যাবস্থা করা জরুরি ছিলো। উনি দেশ নতুন করে গড়তে চেয়েছেন কিন্তু দেশ গড়তে গিয়ে তিনি দেশ গড়ার কারিগরিদের অবহেলা করেছেন। তিনি রাজাকারদের সাধারণ ক্ষমা করেছেন যা ছিলো শতাব্দীর স্রেস্ট ভুল, এই রাজাকাররাই মাথায় চরে বসেছে, এরা এদের এজেন্ডা বাস্তবায়নের সুজুগ পেয়েছে, আর এই দেশের সব থেকে বড় ক্ষতি করেছেন জিয়াউর রহমান। এই লোক নিজের ক্ষমতা কে টিকিয়ে রাখতে গিয়ে সাধারণত মানুষের মদ্ধ্যে বিভেদ তৈরি করেছেন। i will make the politics difficult আর money is no problem তার এই দুই বানি দেশের ক্ষতিকে তরান্বিত করেছে। তিনি ছাত্র রাজনীতি তে অস্রের ব্যবহার করেছেন। শেখ সাহেব রাজাকারদের সাধারণ ক্ষমা করে রাজাকারদের সাহস বেরিয়েছেন জিয়া এদের প্রতিষ্ঠিত করেছন বেগম সাব এদের পতাকা দান করেছেন।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
মন্তব্যের উত্তর কি দেব বুঝতে পারছি না।
শেখ সাহেব কিন্তু সকল রাজাকারকে ক্ষমা করেন নি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি শেখ সাহেবকে পছন্দ করি; কেহ উনার কাজকর্মকে ভুল ব্যাখ্যা করলে আমি ক্ষিপ্ত হই; কিন্তু উনি বড় বড় যেসব ভুল করেছেন, তার কারণে বাংগালী জাতি ১০০ বছরের বেশী ভুগবে, ৫০ বছর গেছে, আরো ৫০ বছর হয়তো এভাবে যাবে। উনার বড় বড় ভুলগুলো:
(১) স্বাধীনতার পর ছাত্রলীগকে দল হিসেবে রাখা
(২) যুদ্ধে যেসব বাচ্চারা এতিম হয়েছে, তাদের জন্য কিছুই না করা; পড়ালেখা ফ্রি না করা। সব মানুষকে কাজ না দেয়া।
(৩) উনার নিজের চাকুরী রেখে মুক্তিযোদ্ধাদের চাকুরী না দেয়া
(৪) উনার শাসন আমলে দলের ও প্রশাসনের লোকদের চুরি ও অরাজকতার সম্পর্কে বক্তব্য রাখা, কিন্তু পদক্ষেপ না নেয়া
(৫) ৯ মাসের যুদ্ধ-ক্লান্ত সৈনিকদের ও ইপিআরকে আবার একই কাজে রাখা; পাকিস্তান থেকে ফেরত-আসা সৈনিকদের সৈন্য বাহিনীতে স্হান দেয়া।
(৬) বাকশাল পরিকল্পনা করার পর, মানুষের সমর্থন না নিয়ে, মানুষকে উহার উপকারিতা না বুঝায়ে, মানুষকে সম্পৃক্ত না করে, নিজে নিজে ইহা করে বেঘোরে প্রাণ দেয়া।