১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৫৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: মানুষের মৃত্যুতে চল্লিশা বলে যেকথা
বা লোক দাওয়াত করে খাওয়ানো -এর চল কবে থেকে
শুরু হয়েছে বলতে পারেন ?
................................................................................
কেউ কেউ বলে তা না করে কিছু গরীব মিসকিনকে অর্থমুল্য
প্রদান অনেক সওয়াবের কাজ ।

২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:১০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমি বেশ কিছু গুনী ও শ্রদ্বেয় ও মানুষকে দেখেছি মৃত্যুর পূর্বে
নিকটস্হ জনদের নসিহত করে গেছেন যে, সামর্থ অনুসারে
ঐ সময়ে দান খয়রাত ও দোয়ার ব্যবস্হা করার জন্য ।
....................................................................................
আমার বাবা ও মায়ের মৃত্যু দিবসে আমি তাই করার চেষ্টা করি ।
আপনার বাবার মৃত্যুর এই সময়ে আমার থাকল দোয়া ও ভালবাসা ।

৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:০০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ভালই চেনা যাচ্ছে।বুদ্ধিমান লোকের ধান খেতে পানি দিতে হবে।পাতা হলুদ হয়ে যাচ্ছে।পরী আর আরিশ ,বড় কে?

৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


৮, ১৫

কিসের ছবি দিয়ে বলছেন, নদী শুকিয়ে গেছে? নদীর কোন ছবি তোলেননি?

৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:১৮

ঢাকার লোক বলেছেন: আপনার বাবা সম্প্রতি মারা গেছেন জেনে দুঃখিত, দোয়া করি আল্লাহ উনাকে জান্নাত নসীব করুন! আপনাদের কাজ এখন উনার জন্য দোয়া করা এবং গরীব মিসকিনকে যথা সাধ্য দান খয়রাত করা। উনার পারলৌকিক কল্যাণ কমনা করে সম্ভব হলে কোন স্হায়ী জনকল্যাণমুলক স্হাপনা (সদকায়ে জারিয়া) থেকেও উনি সরাসরি উপকৃত হতে পারেন। আল্লাহ আপনাদের এর সবই করার সুযোগ ও সামর্থ্য দান করুন।

৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৩৫

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: আপনার বাবা জান্নাত বাসি করুন আমিন
ভাল লাগল আপনার গ্রামের বাড়ির ছবিগুলো

৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

I can't support this type of feast.
A man has passed away from the world.

This is not a matter of enjoyment.

৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৫৪

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আল্লাহ আপনার বাবা সহ সকল কবরবাসীকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসীব করুন।

সমায়িক বাড়ীর রাস্তা চমতকার হয় তবে চিরস্থায়ী বাড়ি (কবর) তে যাবার রাস্তা সবজায়গায় একই রকম হয়ে থাকে।আর আবহমান গ্রাম-বাংলার ছবি গুলি বাংগালীর জীবন জীবিকার বাস্তব ছবি।

৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০০

করুণাধারা বলেছেন: চমৎকার সব ছবি। প্রথম ছবিতে পরীর হাত?

১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১১

রামিসা রোজা বলেছেন:

কবরস্থানে যাওয়ার পথ এতো ছোট আশেপাশে কোন বাড়ি
মসজিদ বা মাদ্রাসা নেই ?

১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩১

বনসাই বলেছেন: বাবার জন্যে যে কোনো সৎসংঘে দান করা ভাল হতে পারে।

১২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩১

বনসাই বলেছেন: বাবার জন্যে যে কোনো সৎসংঘে দান করা ভাল হতে পারে।

১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: গ্রাম বাংলার চির চেনা পথ ও হাট বাজার। অনেকে এখন চল্লিশাতে খাওয়ায় না সমপরিমাণ টাকা গরিব মিসকিন ও মাদ্রাসায় দান করে

১৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০৩

মাসুদুর রহমান (শাওন) বলেছেন: বাংলার প্রতিটা গ্রামই যেন চিরচেনা যদিও আপনার গ্রাম আমার দেখা হয়নি কখনো তবুও পরিচিত মনে হয়...

১৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৪৮

ইসিয়াক বলেছেন: আপনাদের গ্রামে কি মাটির ঘর আছে?
#করলা বাজি নয় করলা ভাজি হবে।

১৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৯

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: খালুজানের জন্য দোয়া রইল, আল্লাহ তাকে জান্নাতবাসী করুন। দরিদ্রদের দান করা, এতিমদেরকে দান করা, কোন অবহেলিত মসজিদ গড়ে দেয়া, গাছ লাগানো ইত্যাদি কাজগুলো করলে ফেরেস্তাগণ খালুজানের জন্য সওয়াবের খাতায় নেকি লিখতে থাকবেন।
আপনার তোলা প্রতিটি ছবিই চমৎকার হয়েছে।

১৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভাইয়েরা বোধহয় ওখানকার জমিদার ছিলেন।বিরাট জায়গা ধানক্ষেত সহ ছবিগুলো খুব সুন্দর।
আচ্ছা সেদিন কতলোক খাওয়া দাওয়া করেছিল?

আঙ্কেলের মাগফিরাত কামনা করছি। ভাইয়ের পরিবারবর্গের প্রতি রইলো শুভকামনা।

১৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৭

ইসিয়াক বলেছেন: মন্তব্যর উত্তর না দিয়ে কোথায় কি করছেন?
# আপনার মন্তব্য আপনাকেই ফিরিয়ে দিলান।

১৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমিও শুক্রবার গ্রামে গিয়েছিলাম। আমার বড় বোনের বাসায়। সেখান থেকে গেলাম নাটেশ্বর বৌদ্ধ মন্দির।
সারাদিন অনেক মজায় কেটেছে।
আপনার ছবিগুলো অনেক সুন্দর।

২০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩১

জুন বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর লাগলো । আল্লাহ রাব্বুল আল আমীন আপনার বাবাকে বেহেশত নসীব করুন। আপনার ছবি দেখে মনে পরলো গতবছর দেশে গিয়েছিলাম সে কথা । বাড়িতে যাওয়ার আগে বান্দুরা বাজারে বসে দই আর মিষ্টি খেয়েছিলাম আর নিয়েছিলাম বাড়ির জন্য । অসাধারন স্বাদ মুখে লেগে আছে । আমার বাবা চাচারা যেই স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাশ করেছিলেন সেই বান্দুরা হলিক্রস স্কুলটাও দেখলাম ঘুরে ঘুরে । দোতলা বিল্ডিং কিন্ত আব্বা বলেছিল বাংলাদেশের প্রথম মিশনারী স্কুল এই বান্দুরা হলিক্রস ছিল নদীর পাড়ে লাল টালির ছাদ দেয়া লম্বা একতালা পাকা বাড়ি, সামনে বিশাল সবুজ মাঠ। ভাবতেই কি অসাধারনই না লাগলো ।

২১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর ছবি