নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
হে বীর হৃদয় যুবকগণ-
তোমরা বিশ্বাস কর যে, তোমরা বড় বড় কাজ করবার জন্য জন্মেছো। ওঠো, জাগো, আর ঘুমিও না। সকল অভাব, সমস্ত সমস্যা, সকল দুঃখ ঘুচাবার শক্তি তোমাদের ভিতরেই আছে। এ কথা বিশ্বাস করো, তা হলেই ঐ শক্তি জেগে উঠবে। আপনাতে বিশ্বাস রাখো। প্রবল বিশ্বাসই বড় কাজের জনক। অধিকাংশ প্রাচীন সভ্যতায় উল্লেখ থাকে যে, অলৌকিক ক্ষমতাসম্পন্ন কেউ একজন দূর থেকে আমাদের নিয়ন্ত্রণ করছেন। জীবনের প্রতিটি খুঁটিনাটি ঘটনা সেই একজনের বিশাল বড় এক ঐশ্বরিক প্ল্যানের অংশ বিশেষ।
ঐ যে 'বিগ ব্যাং'- এরপর নিউক্লিয়ন ইত্যাদি কিছু কণিকা সৃষ্টি হয়েছিল সে তো শূণ্য থেকে হয়নি। নিশ্চয় কিছু ছিল যা থেকে হয়েছিল। কারণ বিজ্ঞানের গোড়ার কথাই হল– matter cannot be created nor can it be destroyed। শুধু ম্যাটার নয়, এনার্জীর বেলায়ও এই একই কথা। তাহলে দেখা যাচ্ছে, ম্যাটার আর এনার্জী বিশ্বসৃষ্টির আগেও ছিল, বিশ্ব যদি কোনদিন ধ্বংস হয়ে যায় তখনো থাকবে। তবে আজ যেভাবে আছে সেইভাবে হয়তো থাকবে না। হয়তো আবার 'ব্ল্যাক হোল'- এর মতো কিছু একটা হয়ে ম্যাটার গুলো সব এক জায়গায় জড়ো হয়ে যাবে, যেমন দেড় হাজার কোটি বছর আগে 'বিগ ব্যাং '-এর আগে যেমন ছিল। তার মানে ম্যাটার আর এনার্জী আগেও ছিল, পরেও থাকবে-চিরকালই থাকবে। কেবল রূপ বদলাবে হয়তো।
ঈশ্বর সম্পূর্ণ কাল্পনিক ব্যাপার।
ঈশ্বর জীব জগৎ সৃষ্টি করেন নি। জীবজন্তু পশু-পাখি কীটপতঙ্গ, মানুষ ইত্যাদি কিছুই ঈশ্বরের সৃষ্টি নয়। এসবই হয়েছে সৃষ্টির নিয়মে, বিবর্তনের হাত ধরে। প্রাণের ইউনিট যে অ্যামিনো এসিড তা এখন ল্যাবরেটরীতে কৃত্রিমভাবে তৈরি করা সম্ভব হয়েছে, অর্থ্যাৎ প্রাণের উপাদান ইতোমধ্যেই ল্যাবরেটরীতে তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। কে জানে হয়তো একদিন প্রাণও তৈরি করা সম্ভব হবে। বিজ্ঞান যে দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে, তাতে ল্যাবরেটরীতে প্রাণ তৈরির সম্ভাবনা অসম্ভব নয়। সুতরাং বোঝা যাচ্ছে, যে জিনিস এখন ল্যাবরেটরীতে হতে চলেছে, সুদূর অতীতে এইভাবেই সে জিনিস প্রকৃতিতে সৃষ্টি হয়েছিল, এর সঙ্গে ঈশ্বরের কোন সম্পর্ক নেই। ঈশ্বর প্রাণ সৃষ্টি করেন নি।
বিগ ব্যাং এর এক সেকেন্ডের মধ্যেই মহাবিশ্ব সৃষ্টির পরমাণু গঠন হতে থাকলো। এরপর আরও দুই বিলিয়ন বছর সময় লাগলো প্রথম নক্ষত্র এবং ছায়াপথ তৈরি হতে। বিগ ব্যাং এর দুই বিলিয়ন বছর পর হাইড্রোজেন ও হিলিয়ামের গ্যাসীয় মেঘ ও ধূলিকণা থেকে প্রথম নক্ষত্র এবং ছায়াপথের আবির্ভাব হতে শুরু করে। আপনি বিজ্ঞানের ঘটনাক্রম ইউটিউব বা গুগোলে সার্চ করতে পারেন বিগ ব্যাং যখন হয়েছিল তখন মহাবিশ্বে ঘুরে বেড়াচ্ছিল শুধু এনার্জি পার্টিক্যাল আর সেটাই পরে ম্যাটার এবং এন্টিম্যাটার রূপে আত্মপ্রকাশ করে।
আল্লাহ্ মানুষকে বলছেন শুরুতে সব কিছু একত্রিত ছিল, তারপর তিনি এদের বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছেন। শুধু তাই না, আল্লাহ্ বলছেন, সকল প্রাণের উন্মেষ তিনি পানি থেকে ঘটিয়েছেন। এই কথাটিকে আবার বিবর্তনবাদও সমর্থন করে। "আমি নিজ মহিমার শক্তিতে মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছি। আমিই এর ক্রমাগত সম্প্রসারণকারী।" (সূরা জারিয়াহ, আয়াত ৪৭) হিন্দু ধর্মেও বিগ ব্যাঙ্গ সম্পর্কে বলা আছে। অনেকেরই ধারণা বিগ ব্যাং তত্ত্বের প্রবক্তা স্টিফেন হকিং। এটি ভুল ধারণা। বিগ ব্যাং তত্ত্বের প্রবক্তা বেলজিয়ান বিজ্ঞানী জর্জ ল্যামেটার। স্টিফেন হকিং শুধুমাত্র বিগ ব্যাং তত্ত্বের আধুনিক ব্যাখ্যা প্রদান করেন।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: প্রথম পাতায় আমার একটা পোষ্ট আছে, সেটা একটা কবিতা। আর এই পোষ্ট কবিতা নয়।
দুটা দুই রকমের পোষ্ট। কাজেই কোনো সমস্যা হওয়ার কথা না। তাছাড়া নিচু কোনো উদ্দ্যেশ্য নিয়েও এ পোষ্ট না। কাজেই কোনো সমস্যা নাই। তারপরও যদি সমস্যা হয়- এডমিন যদি বলেন, তাহলে আমি আমার পোষ্ট সরিয়ে নেবো হাসি মুখে। আমি যেহেতু ব্লগে আছি, ব্লগের নিয়ম মেনেই থাকতে চাই। ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে, আমাকে ভুল ত্রুটি ধরিয়ে দিবেন। আমি শুধরে নিবো।
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৭
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আমাদের অগোচরে বা আড়ালে একজন সত্যিই আছেন যিনি সব কিছু তৈরি এবং নিয়ন্ত্রিন করছেন।
তবে এক্ষেত্রে ধর্মের ব্যাখ্যা একরকম আবার সংশয়বাদী -বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা আরেক রকম। তবে যে যেভাবেই ব্যাখ্যা করুক সবশেষে একজনের উপস্থিতি বা অস্তিত্ব নিশ্চিত হয়। আর এটাই মূল প্রশ্ন।
কে সে বা সেই অদৃশ্য শক্তি?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আমাদের অগোচরে বা আড়ালে একজন সত্যিই আছেন যিনি সব কিছু তৈরি এবং নিয়ন্ত্রিন করছেন।
এটা ভাবতে আমারও ভালো লাগে। সবচেয়ে বড় কথা এটা আমি ইনজয় করি।
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০১
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: চমৎকার
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: আচ্ছা।
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২০
সোনালি কাবিন বলেছেন: @ রাজীব ভাই, আপনি আয়াতের অনুবাদ কোথা থেকে নিয়েছেন ?
আমি কুরান।কমে এটা পেয়েছি ঃ
We have built the heaven with might, and We it is Who make the vast extent (thereof).
Pickthall
With power and skill did We construct the Firmament: for it is We Who create the vastness of space.
Yusuf Ali
আমি নিজ হাত দ্বারা আসমান সৃষ্টি করেছি আর আমি অবশ্যই মহা প্রশস্তকারী।
Taisirul Quran
51:48
ﯶ ﯷ ﯸ ﯹ ﯺ
And the earth have We laid out, how gracious is the Spreader (thereof)!
Pickthall
And We have spread out the (spacious) earth: How excellently We do spread out!
Yusuf Ali
আর যমীন- তাকে আমিই বিছিয়েছি, আমি কতই না সুন্দর (সমতল) প্রসারণকারী!
Taisirul Quran
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৪
রানার ব্লগ বলেছেন: আপনিও বিগব্যাং করতে পারেন। পানিতে ঢিল মেরে চেয়ে দেখুন, যা ঘটে এটাই বিগব্যাং।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: বাহ এত সহজ।
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১১
সিগনেচার নসিব বলেছেন: বিগ ব্যাং পড়লাম।
আপনি দেখি অলয়েজ আছেন লিখতে থাকুন....
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাদের দোয়া।
৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মেটার, এনার্জি, এই দুটো ছিল ধরেই মানুষের ভাবনার শুরু হয়; যদি ধরা হয়, এই ২টি উপাদান ছিলো না, তখন মানুষের চিন্তা খেই হারেয়ে ফেলে; মনে হয়, এটার আর পরিবর্তন হবে না, এটাকে পরিবর্তন করার মতো মানুষের ভাবশক্তি নেই।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২২
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মন্তব্য আমাকে ভাবনার খোরাক দিয়েছে।
৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শেষ জমানায় দজ্জাল মানুষকে হত্যা করে আবার তাকে জীবিত করে দেখাবে। তার এক হাতে থাকবে বেহেশত আর আরেক হাতে থাকবে জাহান্নাম। সে যেটাকে বেহেশত বলবে সেটা আসলে জাহান্নাম আর যেটা জাহান্নাম বলবে সেটা আসলে বেহেশত।
বিগ ব্যাং থিউরি ঠিক আছে তো? নাকি বিজ্ঞানীরা আবার পরে বলবে যে এটা ভুল ছিল। তখন মুসলমানরাও বিপদে পরে যাবে কোরআনের ব্যাখ্যা নিয়ে। এই যে বিলিয়ন বিলিয়ন বছর বলে এই হিসাব ভালো মত হিসাব করে বলছে তো?
৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: বিজ্ঞানীরা যা বলেছেন সঠিক বলেছেন।
১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিজ্ঞানের অনেক ভুল যা পরে সংশোধন হয়েছে তা নিয়ে একটা পোস্ট দেন। আপনি অনেক পড়াশুনা জানা লোক আপনি পারবেন।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১১
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মের কোনো অবদান নেই। বিজ্ঞানই আমাদের শেষ ভরসা। লিখতে হলে প্রচুর পড়তে হয়। বই পত্র সংগ্রহ করতে হয়। আমি কিছুটা সমস্যায় আছি।
১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৫
কল্পদ্রুম বলেছেন: কঠিন চিন্তা ভাবনা। কিছুটা এলোমেলো যদিও।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: ওই আমার এক দোষ। চিন্তা ভাবনা গুছিয়ে করতে পারি না।
১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৪
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সিলেবাস কি পাল্টালেন।গল্প উপন্যাস বাদ দিয়ে বিজ্ঞান।
বিজ্ঞান একটা চলমান বিষয়।প্রতিনিয়ত সংযোজন বিয়োজন হয় এখানে।চরম সত্য বলে কিছু নেই।চরম সত্য আছে বিশ্বাসে,যার কোন প্রমানের প্রয়োজন হয় না।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর বলেছেন।
আমি শুধু গল্প লিখব। গল্প লিখতে আমার বেশি ভালো লাগে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: একটা পোস্ট প্রথম পেইজ থেকে সরার আগেই আরেকটা পোস্ট দিয়ে দেন। আপনি তো বারবার নিয়ম ভাঙ্গছেন সিনিয়র ব্লগার হয়েও