নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

সূরা আত-তাওবা

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:১৭



অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হলো-
বহু লোক কোরআন পড়তে পারলেও বাংলা অর্থ জানে না। অথচ তার পুরো কোরআন মূখস্ত। পুরো কোরআন মূখস্ত করে বসে আছে অথচ জানে না- সূরার তাফসীর, আর শানে নুযুল। জানে না সূরার ব্যাখ্যা। কাজেই যারা কোরআন পড়েন তাদের উচিত বাংলা অর্থ বুঝে পড়া। প্রতিটা সূরার তাফসীর আর শানে নুযূল জানা। কোন সূরা কেন নাযিল হয়েছে। কখন নাযিল হয়েছে। উদ্দেশ্য কি। এখন ভালো ভালো প্রিন্টের কোরআন পাওয়া যায়। তাতে বাংলা অনুবাদ, অর্থ, উচ্চারন, তাফসীর, শানে নুযুল সবই থাকে। আমি মাদ্রাসার বহু ছেলেপেলে কে দেখেছি অল্প বয়সেই কোরআন মূখস্ত করে ফেলেছে। কিন্তু তারা বাংলা অর্থ জানে না।

সূরা 'আত-তাওবাহ' কোরআনের নবম সূরা।
এই সূরাটি মদিনায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ১২৯ টি। তওবা অর্থ ক্ষমা। মুসলমানদের তওবা কবুল হওয়ার বর্ণনা রয়েছে এই সূরায়। এই সূরার বৈশিষ্ট্য হলো এর শুরুতে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম লেখা হয় না। কারণ কোরআন শরীফের বিভিন্ন অংশ ২৩ বছরের দীর্ঘ পরিসরে অবতীর্ণ হয়েছিল। কখনও একটি পূর্ণাঙ্গ সূরাও ভেঙে ভেঙে অবতীর্ণ হতো। জিব্রাইল (আ:) তা কোথায় বসাতে হবে, তা বলে দিতেন। অনেকে এ সূরাকে আনফালের অংশ মনে করেন। সূরা তাওবা পড়তে চাইলে।

সূরা তাওবার বিষয়বস্তুঃ এই সুরায় মূলত ইসলামের দৃষ্টিতে যুদ্ধবিগ্রহ, জিহাদের আহকাম, স্বরূপ ও প্রেক্ষাপট বর্ণিত হয়েছে। বিশেষত কাফিরদের সঙ্গে চুক্তি বাতিল, মক্কা বিজয়, তাবুক ও হুনাইনের যুদ্ধের বর্ণনা রয়েছে এখানে। মুনাফিকদের চরিত্র ও পাপাচারের আলোচনা রয়েছে। মুহাজির ও আনসারদের প্রশংসা করা হয়েছে। ইসলাম গ্রহণ ও মহানবী (সা.)-এর হাতে 'বাইআত' গ্রহণের প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে বৈশিষ্ট্য মণ্ডিত এই সুরায়। সূরার সর্বত্র কিছু যুদ্ধ (মক্কা বিজয়, হোনাইন যুদ্ধ, তাবুক যুদ্ধ) যুদ্ধ সংক্রান্ত ঘটনাবলী এবং এ সংক্রান্ত হুকুম, মাসায়েল ইত্যাদির বর্ণনা রয়েছে। এসকল যুদ্ধের প্রেক্ষিতে আরবের সকল গোত্রের সাথে সকল চুক্তি বাতিলের নির্দেশ আসে।

সূরা আত-তাওবার ১০০ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন- "মুহাজের ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রসর হয়েছে এবং যারা নিষ্ঠা ও সততার সাথে তাদেরকে আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট, আল্লাহ তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন, জান্নাত বা বেহেশতী কুঞ্জ কানন, যার নিম্নদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে এটাই মহা সাফল্য। এই সূরার ১০‌১ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে- “তোমাদের চর্তুদিকে থাকা মরু বাসীদের মধ্যকার একটি দল হচ্ছে মুনাফিক এবং মদীনা বাসীদের মধ্যেও অনেকে কপটতায় সিদ্ধ। তুমি তাদেরকে চেন না। আমি তাদেরকে চিনি। অচিরেই আমি তাদেরকে দুইবার শাস্তি দেব। পরে তাদেরকে আরও বড় শাস্তির জন্য ফিরিয়ে আনা হবে।

মনে রাখবেনঃ
ইসলাম শুধু এবাদত সর্বস্ব ধর্ম নয় যে, মানুষ শুধু উপাসনা ও বিশেষ এবাদত বন্দেগীর মধ্যেই নিমজ্জিত থাকবে। বরং দারিদ্র, সুবিধা বঞ্চিত অসহায় মানুষের জন্য কাজ করা, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় বিষয়ে সক্রিয় ভূমিকা পালন করা প্রত্যেক মুসলমানদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। কাজেই প্রত্যেক মুসলমানের ধর্মীয় কর্তব্য হচ্ছে উপার্জিত অর্থের একটি অংশ আল্লাহর রাস্তায় দান করে দেয়া। এর মধ্যে যাকাত হচ্ছে বাধ্যতামূলক, আর সদকা বাধ্যতামূলক না হলেও এর ওপর অনেক গুরুত্বারোপ করা হয়েছে এবং সদকা অত্যন্ত সওয়াব বা পূণ্য হিসেবে বিবেচিত হয়।

অষ্টম হিজরিতে মুসলমানরা মক্কা জয় করেছিলেন।
এ বিজয়ের পর বিশ্বনবী (সা.) সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। ফলে মক্কার মুশরিকরা আগের মতই এ শহরে জীবন-যাত্রা অব্যাহত রাখে। অর্থাৎ তারা তখনও কুসংস্কার, কুফর ও শিরকে পরিপূর্ণ আচার-অনুষ্ঠানগুলো অব্যাহত রাখে। তাদের কেউ কেউ তখনও কাবা ঘরের চারদিকে উলঙ্গ অবস্থায় তাওয়াফ করতো। এইসব অনুষ্ঠান ছিল মুসলমানদের জন্য অসহ্য বিষয়। তারা এ বিষয়ে আল্লাহর নির্দেশের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। এ অবস্থায় সুরা তওবার প্রথম আয়াত নাজিল হয়।

মানুষের কল্যাণে কুরআ নাজিল করা হয়েছে।
যা মুমিনের পথ প্রদর্শক এবং সকল সমস্যার সমাধানকারী। যার মধ্যে নিহিত রয়েছে সকল সমস্যার সমাধান। মানুষের পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণে রয়েছে বিশেষ কিছু আয়াত। সূরা তাওবা প্রত্যেকদিন যে একশত বার পাঠ করবে, সে পার্থিব ও পরকালীন সকল বিপদ-আপদ হতে মুক্তি পাবে। যে দুই বা তিনবার পড়বে সে বিচারকের সামনে যাবে বিচারক তার প্রতি সহৃদয়তা ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন করবে। যে এই সূরা দিনে কমপক্ষে একবার পড়বে সে দিন তার মৃত্যু হবে না।

আগের পোষ্ট গুলোঃ

১। সূরা আল ফাতিহা
২। সূরা বাকারা
৩। সূরা আল ইমরান
৪। সূরা আন নিসা
৫। সূরা মায়েদা
৬। সুরা আন’য়াম
৭। সূরা আল আরাফ
৮। সূরা আনফাল

মন্তব্য ৬৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:৩৪

প্যারাডাইম বলেছেন: জিব্রাইল (আ:) তা কোথায় বসাতে হবে, তা বলে দিতেন।
অনেকে এ সূরাকে আনফালের অংশ মনে করেন।

এই দুটি তথ্য জানা ছিলনা, এটার তথ্য সূত্র টা কি দেয়া যাবে?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: ইউকিপিডিয়ায় পাবেন।
এবং তাওবা নামে একটা বই আছে। সেই বইয়ে পাবেন।

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আজকে এগুলোর অর্থ জানলে, কিংবা না জানলে কিছু আসবে যাবে না; এখন মানুষের সাধারণ জ্ঞান, ধারণা ও সংস্কৃতি অনেক অনেক উন্নত।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
এই জন্যই বলেছি বুঝে পড়তে হবে। বিবেক দিয়ে পড়তে হবে।

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাকাত, সদকা, জিজিয়া, এগুলো ততকালীন মানুষের অথনৈতিক ও ফাইন্যান্স ভাবনা; এগুলো ভিক্ষা মিক্ষা, সন্মানহীন সমাধান।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: সে সময় মানুষের জ্ঞান কম ছিলো।
সময়ের মানুষের দোষ দিয়ে লাভ টা কি? তাছাড়া সেইতখন মোবাইল ছিলো না। ইন্টারনেট ছিলো না। টিভি ছিলো না। মিডিয়া ছিলো না। কলকারখানা ছিলো। হাসপাতাল ছিলো না। বড় বড় বিল্ডিং ছিলো। শপিং মল ছিলো না। তারা সুযোগ সুবিধাহীন জীবন যাপন করেছেন।

৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:৫৪

ঢাকার লোক বলেছেন: "সূরা তাওবা প্রত্যেকদিন যে একশত বার পাঠ করবে, সে পার্থিব ও পরকালীন সকল বিপদ-আপদ হতে মুক্তি পাবে। যে দুই বা তিনবার পড়বে সে বিচারকের সামনে যাবে বিচারক তার প্রতি সহৃদয়তা ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন করবে। যে এই সূরা দিনে কমপক্ষে একবার পড়বে সে দিন তার মৃত্যু হবে না।" এ সকল ফজিলতের সপক্ষে কোন সহী হাদীসের রেফারেন্স আছে? থাকলে জানাবেন।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১০

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই রেফারেন্স আছে।
বড় বড় স্কলাররা এসব কথা বলেছেন। তাছাড়া 'মুকসুলুল মুমেন' বইতে পরিস্কার লেখা আছে।

৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেদিন ১ জন মানুষ ইহা ১ বার পড়বেন, সেদিন তাঁর মৃত্যু হবে না; তা'হলে এটাই 'অমরত্বের' চাবিকাঠি?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১১

রাজীব নুর বলেছেন: এরকম বহু হাস্যকর, মনগড়া কথা প্রচলিত আছে।

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:২১

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি তাফসির লিখছেন এটা ভালো উদ্যগ, আশা করি কোরানের অলি গলি সব জানতে পারবে সাধারন জনগন।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১২

রাজীব নুর বলেছেন: তাফসীর, শানে নুযূল এসব অবশ্যই জানা দরকার।

৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:৫৮

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এক সুরার ৫ এবং২৯ নং আয়াতে স্পষ্ট বলা আছে যদি তারা মুসলমান না হয় তবে হত্যা কর।এটা মানবিক হতে পারে না।প্রত্যেকের স্বাধীনতা আছে নিজ নিজ ধর্ম পালন করার।এটা মানবধিকার সনদে লিখা আছে।এটা পৃথীবির যে কোন সভ্য আইনের লংঙ্গন।এমন কি বাংলাদেশের আইনেরও লংঙ্গন।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: আহ হা, আপনি আবার সেসব আলোচনায় যাচ্ছেন কেন?
দেখেন না, আমি এসব বিষয় এড়িয়ে গেছি। এডিয়ে যান।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: বক ধার্মিকেরা যুক্তি বুঝে না। তাদের আছে শুধু বিশ্বাস।

৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:২৬

ঢাকার লোক বলেছেন: ৭ নং এ মন্তব্য যিনি করেছেন তিনি কি ৩ ও ৪ নং আয়াত পড়েছেন? এখানে যে মুশরিকরা রাসুলুল্লাহ(স) বিরোধিতা করে যুদ্ধে লিপ্ত ছিল তাদেরকে হত্যা করতে বলা হয়েছে। সাধারনভাবে যে কোন মুশরিকে হত্যা করতে বলা হয়নি। অসংখ্য মুশরিক ইহুদি নাসারা মক্কা মদীনায় রসুলুল্লাহ (স) এর জীবিতকালে যারা যার যার ধর্মই পালন করত, তিনি নিজে এবং অন্য মুসলমানরা তাদের সাথে উঠাবসা ব্যবসা বানিজ্য করেছে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর বলেছেন।
এরকম আলোচনার দরকার আছে।

৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৩৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি কোরানের বাংলা অর্থ জানেন
তার পরেও কোরানের নির্দেশ মানেন না।
দোজখে যেতে চান। আপনার চেয়ে তারা
উত্তম যারা কোরআনের অর্থ জানেনা তবে
আল্লাহর আদেশ নির্দেশ মেনে চলে ও কোরআন
পড়ে। কোরআন বুঝে পড়া আর না বুঝে পড়াতেও
সমান নেকি পাওয়া যায়। শুনলেও একই ছওয়াব।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সহী বুঝ দান করুন। আমিন

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: নেকী ছুয়াব নিয়ে আমি চিন্তিত না।
দোজকে যেতে চাই কারন বিষয়টা আমার কাছে ইন্টারেস্টিং লেগেছে।

১০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:১৭

রানার ব্লগ বলেছেন: ভাই নুরু একটা জিনিস বুঝলাম না, আজকাল কিছু মানুষ জোর জবরদস্তি করে ধর্ম মানাতে চাচ্ছে। একটা মানুষ কি মানবে কি মানবে না এটা তো তার ব্যাক্তি স্বাধীনতা তাই না!! উনি কি জানেন কি জানেন না এটা কি যথেষ্ট ওনার মানা না মানার বিষয়ে?? সিগারেটের প্যাকেটে লেখা থাকে ইহা মৃত্যুর কারন যার ইচ্ছা মানবে না ইচ্ছা হলে মানবে না ব্যাস। তারপরও কিছু মানুষ জোর জবরদস্তি করবেই করবে। ভাই জীবন যার দ্বায়িত্ব তার!!!

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।

১১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: “অতঃপর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে মুসরিকদের হত্যা কর যেখানে তাদের পাও”৩এবং৪ নং আয়াতে যাই থাক তাতে এই কথা গুলোর অর্থ অন্য কিছু হয়ে যায় না।
মুমিনদের এটা একটা নতুন কৌশল, কোরান বুঝা যায় না এই আয়াত বুঝতে ঐ আয়াত লাগবে।কোরানের কোথায় এমন কথা লেখা আছে দয়া করে দেখান।প্রতিটা আয়াত বিশেষ প্রেক্ষাপটে নাজিল হয় ।বরং কোরানের বহু যায়গায় লেখা আছে তোমাদের বুঝার জন্য বক্র করি নাই, সহজ করিয়া দিয়াছি।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: আপন সিরিয়াস হবেন না।
যারা জেগে ঘুমায় তাদের কোনো দিনই ঘুম ভাঙ্গবে না।

১২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
রানার ব্লগ বলেছেনঃ ভাই নুরু একটা জিনিস বুঝলাম না, আজকাল কিছু মানুষ জোর জবরদস্তি করে ধর্ম মানাতে চাচ্ছে। একটা মানুষ কি মানবে কি মানবে না এটা তো তার ব্যাক্তি স্বাধীনতা তাই না!!

একদম খাটি কথা বলেছেন ভাই। কে আস্তিক কে নাস্তিক, কে স্রষ্টায় বিশ্বাস করবে কে করবেনা,
কে ইহকাল মানবে কে মানবেনা তা যার যার ব্যক্তিগত বিষয়। তবে শুদ্ধ মানুষের ধর্ম হলে মুখে যা
বলবে অন্তরে তা ধারণ করা। কথা ও কাজে মিল থাকা চাই। তা না হলে সে মোনাফেক।
তাই কারোই দুই নৌকায় পা দেয়া ঠিক নয়। কথা ও কাজের সঠিক সমন্বয় করা মানুষের
খুব অভাব ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: কথা কাজে মিল না থাকলে আপনার সমস্যা কি?
তাকে শাস্তি আল্লাহ দিবেন।

১৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২৭

এম ডি মুসা বলেছেন: তৎপর্য ঠিক আছে অনেক ভালো লাগলো

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

১৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই সুরায় যেসব বিষয়ে বলা হয়েছে, এগুলো সৃষ্টিকর্তার বাণী হতে পারে না; এগুলো সাধারণ মানুষের মুখের কথা।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২০

রাজীব নুর বলেছেন: ১০০% সহমত।

১৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৬

রানার ব্লগ বলেছেন: নুরু ভাই তাইলে গিরিস চন্দ সেন কে খাটি নিখাদ মুসলমান ও মুমিন বলা যায় তাই নয় কি?? অতি উৎসাহীরা যাকে ভাই বলে ডাকে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা ঠিক।

১৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১০

আমি সাজিদ বলেছেন: আপনি সূরার ব্যাখা দিচ্ছেন আবার কমেন্টে সায় দিচ্ছেন এগুলো মানুষের মুখের কথা, এতে নাকি আপনি একশত ভাগ সঙ্গে সহমত। আপনার উদ্দেশ্য নিয়ে আমি আসলেই সন্দিহান। এমন মকারি করার যুগ ব্লগে অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে। আপনি কি চান আমি তা ভাবছি। অবশ্য আমার মনে হয় আপনি কি চান তা আপনিও জানেন না। দয়া করে ব্লগে এমন অদ্ভুত আচরন করবেন না। ধন্যবাদ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: এক পথের সাথে আরেক পথ মিলাতে গেলে সমস্যা।
আগের কথা, পরের কথা একসাথে মিলানোর দরকাটা কি?
দুই পথ দুই দিকে যায়।দুই পথকে একসাথে মিলাবেন না। প্লীজ।

১৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২৭

আমি সাজিদ বলেছেন:


বিশ্বাস করেন এগুলো দেখলে বেশ হতাশ হই। যে বিষয়ে আপনি সন্দিহান সেবিষয়ে একেকবার একেকদিকে মন্তব্য করে কি লাভ?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: আগের পরের কথা বাদ দিয়ে, অল্প কিছু কথা কোট করলে হিজিবিজি পরিবেশ হয়ে যাবে।

১৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি অনেক পুরানো ব্লগার। নিজের মান সম্মান ও গ্রহণযোগ্যতা ধরে রাখার চেষ্টা করেন। ব্লগারদের নির্বোধ ভাববেন না।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা আমি মাঝে মাঝে ভুল করি। এবং ভুল টা বুঝার পর নিজেকে শুধরে নিই।

১৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩২

আমি সাজিদ বলেছেন: একজন ব্লগার মানে ওপেন প্ল্যাটফর্মে যা ইচ্ছে লেখা নয় বরং দ্বায়িত্ববোধ নিয়ে লেখা। নিয়মিত ব্লগারদের কাছ থেকে এই দ্বায়িত্ববোধ আরও বেশী প্রত্যাশিত।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: সামু ব্লগ আছে বলেই নিজের মনের কথা গুলো বলতে পারি। দুই একজন থাক না ছন্নছাড়া। অন্য সবাই দায়িত্ব নিয়ে লিখুক। ভালো লিখুক। আমাকে ছাড় দেন।

২০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেনঃ কথা কাজে মিল না থাকলে আপনার সমস্যা কি? তাকে শাস্তি আল্লাহ দিবেন।

আমার কোন সমস্যা নাই: তবে একজন মুসলমান হিসেবে
অপর মুসলমান ভাইকে সৎপথের নসিহত করাই যায়। বলেন !

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: কেউ অসুস্থ হলে তার চিকিৎসা করান?
কেউ না খেয়ে থাকলে তার খাবের ব্যবস্থা করেন?
কেউ বেকার থাকলে তাকে চাকরি দেন?
অসহায়কে বুকে জড়িয়ে ধরেন?

এইসব সস্তা ব্যাপার স্যাপার বাদ দিন। আসল কাজ করুন।

২১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫১

আমি সাজিদ বলেছেন: বারে আপনার মনের কথা যে মাঝে মাঝে অন্যের বিরক্তের কারন হয়ে দাঁড়াতে পারে তা বলা যাবে না?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: ধানাই পানাই বাদ দিয়ে আসল কথা বলি, কেউ কেউ চায় না আমি সামুতে থাকি। তারা আমাকে তাড়াতে উঠে পরে লেগেছে।
আমি ঝগড়া করতে পারবো না। সবাই মিলে একটা ফেয়ারওয়েল করে আমাকে বিদায় দেন।

২২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫৯

করুণাধারা বলেছেন: ১৪ নম্বর মন্তব্যে আপনি সায় দিয়ে বলছেন কুরআন মানুষের কথা। প্রমাণ দিন।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: প্রমান দিলেও আপনি বুঝবেন না।
যাদের মধ্যে অন্ধবিশ্বাস বেশি তাদের কোনো কিছুই বুঝানো যায় না। তালগাছ আপনাদের।

২৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: এই সুরায় যেসব বিষয়ে বলা হয়েছে, এগুলো সৃষ্টিকর্তার বাণী হতে পারে না; এগুলো সাধারণ মানুষের মুখের কথা।
লেখক বলেছেন: ১০০% সহমত।


পবিত্র কোরআন শরীফ কোন মশকরা করার জিনিস না। আপনি বিশ্বাস না করলে না করবেন, তাতে কোন সমস্যা নাই। কিন্তু এই ধরনের পোষ্ট দেয়া দয়া করে বন্ধ করেন। আপনার এই ধরনের পোষ্ট দেয়ার উদ্দেশ্যই হলো, কোরআন শরীফকে নিয়ে হাসি তামাশা করা। আশা করি পরিস্কারভাবে বোঝাতে পেরেছি।

২৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: না ভুল বললেন।
কোরআন পবিত্র গ্রন্থ। আমার ঘরে কোরআন আছে। আমি কোরআন পড়ি।

২৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কথা প্যাচাবেন না।

এই সায় দিলেন কোরআনের সুরা সাধারন মানুষের মুখের কথা, আবার বলেন, কোরআন পবিত্র গ্রন্থ!!

আপনার ঘরে কোরআন শরীফ থাকতেই পারে। আপনি বিশ্বাস না করলেও বিশ্বাস করার মানুষ আছে। আর কোরআন শরীফ পড়া মানেই বিশ্বাস করা না। অনেকে ফাইজলামী করার ধান্ধা করার জন্যও কোরআন পড়তে পারে।

এটা আপনার এ'ধরনের নয় নাম্বার পোষ্ট। আপনার কাছে অনুরোধ থাকবে দশ নাম্বারে না যাওয়ার জন্য।

২৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১০

রাজীব নুর বলেছেন: যদি ব্লগ এডমিন বলে তাহলে ১০ নম্বর সূরা নিয়ে পোষ্ট দিবো না।
আরেহ ভাই, ব্লগেও যদি মনের মতো লিখতে না পারি, বলতে না পারি তাহলে কোথায় যাবো?

২৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: Regret!

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: !

২৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪৩

আমি সাজিদ বলেছেন: রাজিব নূর আপনার জেদের কারনে যদি ব্লগ বিপদে পড়ে আপনি দায় নিবেন? ব্লগে মনের কথা লেখা মানে একেকবার একেক কথা বলা নয়। মডারেশন প্যানেলের মন্তব্য চাচ্ছি।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: না বিপদ আপদ আসুক এরকম কাজ আমি করবো না।
আপনাদেরও দায়িত্ব আছে। উককে দিবেন না।
পাগলকে বলবেন না সাঁকো নাড়া দিতে।

২৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১১

ঢাকার লোক বলেছেন: ১১ নং এ মন্তব্যকারী নুরুলইসলা কে :
অনেক ক্ষেত্রেই শুধু একটা আয়াত পড়ে এর অর্থ করলে আপনি ভুল অর্থ করবেন, আগে পরে কি প্রসঙ্গে কথা হচ্ছে তা না জানলে কিভাবে বুঝবেন কি বলা হচ্ছে ? সূরা নিসার ৪৩ নং আয়াতে বলা হয়েছে "হে ঈমাণদারগণ! , তোমরা নামাযের ধারে-কাছেও যেওনা, যখন তোমরা নেশাগ্রস্ত থাক।" আপনি শুধু প্রথম অংশ পড়ে যদি বলেন কোরানে আল্লাহ বলেছেন "হে ঈমাণদারগণ! , তোমরা নামাযের ধারে-কাছেও যেওনা" তা কি ঠিক? বুঝে শুনে কেউ কেউ এ ধরণের অপব্যাখ্যা করে লোকজনকে বিভ্রান্ত করে আত্মতৃপ্তি লাভ করতে পারেন কিন্তু পরিণামে ধরা খেয়ে নিজে হেয় হবেন।
সূরা তৌবার উল্লেখিত আয়াতে যুদ্ধকালীন সময়ের কথা বলা হয়েছে, সাধারণ সময়ের জন্য নয়। যুদ্ধে শত্রুকে হত্যা করা আইনসম্মত, সে যে কোনো ধর্ম বা যে কোনো দেশীয় আইনই হোক না কেন। আপনাকেও সে পারলে মারবে, আপনিও তাকে পেলে মারবেন, যদি না আত্মসমর্পণ বা উভয় পক্ষের মাঝে শান্তি চুক্তি হয়। একে সাধারণ সময়ের হুকুম বলে গুলিয়ে ফেলে অপপ্রচার চালিয়ে দয়া করে লোকজনকে বিভ্রান্ত করবেন না, সমাজে অশান্তি সৃষ্টি করবেন না। ধন্যবাদ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৭

ঢাকার লোক বলেছেন:
ভাই রাজীব, এই সব কাল্পনিক ফজিলতের প্রমান হিসাবে মকসুদুল মুমিনীনের মতো তৃতীয় শ্রেণীর বইকে যদি আপনার দলিল হিসাবে গ্রহণ করেন তো আমার কিছু বলার নেই! ইউ নিড তো গ্রো আপ !

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমার ভুল হতে পারে। ধরিয়ে দিলে শুধরে নিবো।

৩১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৬

নীল আকাশ বলেছেন: সার্কাসে গেলে যেমন জোকারদের দেখে আনন্দ পাওয়া যায়, ব্লগে আসলেও দুইটা জোকার ব্লগার দেখে বিমল আনন্দ পাওয়া যায়। একজন চোখে কম দেখে আর আরেকজন চোখ ঠিক থাকার পরও কিছু দেখতে পায়না।
বহু বছর ব্লগীং করে এসে কেউ কেউ নিজেকে জোকার প্রমাণ করার আপ্রাণ চেষ্টা করে যায় তাহলে আর কিছুই বলার নেই।
ঠাট্টা মসকার কার সাথে এবং কি বিষয় নিয়ে করছে সেটা বুঝতে পারছে না।
এইজন্যই আমি আগের পোস্টেই জিজ্ঞেস করেছিলাম এরপর কোন সূরা?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: একজন বক ধার্মিকের মতোই মন্তব্য করেছেন।

৩২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৩

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: @ ঢাকার লোক,আপনি ভুল উদাহরণ দিয়েছেন।পুরো কথাটা এক আয়াতেই আছে,এর জন্য অন্য আয়াতে যেতে হয় নাই।আপনার কথা শুনে স্পষ্ট বুঝা যায় ৫ বা২৯ নং আয়াত পড়ে আপনি কিছুই বুঝেন নাই।ইবনে ইসহাক বা ইবনে কাসীর এর তাফসির পড়ুন,বিস্তারিত জানতে পারবেন।মূর্খ মোল্লাদের ওয়াজ শুনে অনুপ্রানীত হবেন না।একটু কোরান হাদিস পড়ুন।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।

৩৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মক্কা বিজয়ের পর মক্কা মদিনায় কোন যুদ্ধ চলছিল না।একটা সময় বেঁধে দিয়েছিল,ঐ দিনের মধ্যে তোমরা ইসলাম গ্রহন কর নয়তো এলাকা ছেড়ে চলে যাও অথবা মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন কর।ঐ দিনের পর যেখানে পাও হত্যা কর।আপনি যুদ্ধ কোথায় পেলেন।আর ইহুদি ও খৃষ্টানরা জিযিয়া কর দিয়ে এলাকায় থাকতে পারে।কিন্তু পৌত্তলিকদের মুসলমান হওয়া ছাড়া পথ ছিল না।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: আবার সহমত।

৩৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৯

রানার ব্লগ বলেছেন: গরম গরম জিলাপি নিয়া আসলাম


কে কে খাবেন??

গরম গরম জিলাপি নিয়া আসলাম


কে কে খাবেন??

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: ওরে---
এত জিলাপী খাবে কে?
আমি না হয় একটুকরো খেলাম।

৩৫| ০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:২৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার পোস্টে কোন রেফারেন্স উল্লেখ করেন নি। আমরা বার বার অনুরোধ করেছি, অনুগ্রহ করে পোস্টে রেফারেন্স দিবেন। কিন্তু আপনি সহ আরো কিছু ব্লগার তা ইচ্ছেকৃতভাবে মানছেন না।

ধর্ম নিয়ে যে কেউ পড়াশোনা করতে পারেন, তাঁর মতামত, দর্শন ইত্যাদি জানাতে পারেন। এই নিয়ে তর্ক বিতর্ককে আমরাও সমর্থন করি। তবে ইচ্ছেকৃতভাবে যে কোন বিভ্রান্তিকে আমরা সমর্থন করি না।

ব্যক্তিগতভাবে বলছি, আপনার ব্লগিং আচরন দিন দিন হাস্যরসের সৃষ্টি করছে। দেখা যাবে, আপনি আমার এই কথা শুনে খুব সিরিয়াস হয়ে বলবেন, ঠিক আছে আমি এখন থেকে আর এমন করব না, খুব ভালো ব্লগার হবো। এতদিন কোরানের ছোট ছোট তারফীর করার নামে উইকিপিডিয়া বা অন্য সাইট থেকে লেখা কপি করে এনেছেন আগামীকাল দেখা যাবে আপনি আরো বড় তাফসির নিয়ে পড়েছেন। সকালে আপনার পোস্ট পড়ে মনে হবে আপনি খুব ধর্মভীরু মানুষ, ভাগ্য ভালো হলে বিকেল পর্যন্ত অপেক্ষা করে দেখব - আপনি বলছেন ধুর! এই সব আল্লাহ, নবী রাসুল সবই বানানো কিচ্চা। আর যদি ভাগ্য খারাপ হয় তাহলে দুপুরের মধ্যেই আপনার বক্তব্যের পরিবর্তন আসবে। এই ভাবে চললে আপনাকে মানুষ ব্লগের এরশাদ বলে ডাকবে।

ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
আমার কবিতা বা গল্প পোষ্ট করলে কোনো সমস্যা হয় না। ধর্মীয় কিছু পোষ্ট করলেই কেমন যেন সমস্যা হয়ে যায়। কাজেই স্বিদ্ধান্ত নিয়েছি ধর্মীয় পোস্ট দেওয়া অফ করে দিবো।

ব্লগের নিয়মের ব্যাপারে আমি সজাগ থাকতে চেষ্টা করি। হয় কি মাঝে মাঝে ভুলে যাই। তখন আমার একটা ধাক্কার প্রয়োজন হয়ে পড়ে। সেই ধাক্কা আপনি যথাসময়েই দেন। এই ধাক্কার প্রয়োজন আছে। তা না হলে আমি হুশ হারিয়ে ফেলব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.