নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ছবিঃ আমার তোলা।
এই বাংলায় লেখক কবি'র সংখ্যা একটু বেশী।
বেশী হওয়ারই কথা। প্রাচীন কাল থেকেই এই উপমহাদেশে দারিদ্র কবলিত হলেও সাহিত্য গদ্য, পদ্য পুথি, পালা, খনার বচন, লালন বচন ইত্যাদিতে 'বাংলা অঞ্চল' বেশ এগিয়ে ছিল। ভাত খেতে না পারলেও গুটি গুটি পুথিকাব্যের ছন্দ মিলানোর চেষ্টা করতো। বাউল গানের চাহিদা রবীন্দ্র সংগীতের চেয়ে চাহিদা কম নয়। সমস্যা হলো ইদানিং দুষ্টলোকজন সাহিত্য করতে বসেছে। তারা তাদের মন্দ কর্মকান্ড আড়াল করার জন্য সাহিত্য মূখী হয়েছে। কিন্তু ওদের সাহিত্য করার মতো জ্ঞান নাই।
কবি, সাহিত্যিকদের বিশাল ব্যক্তিত্ব থাকতে হয়।
হৃদয়বান হতে হয়। তেলবাজি আর চাটুকারিতা পরিহার করতে হয়। ছ্যাবলামি বন্ধ করতে হয়। চিন্তা, ভাবনা আর মন মানসিকতা আধুনিক হতে হয়। বেশির ভাগ লেখকগন তাদের বইয়ের প্রচারের জন্য ফেসবুককে বেছে নিয়েছেন। ফেসবুক না থাকলে তাদের কি হতো? লেখকরা এটা কেন বুঝেন না- যারা সারাদিন ফেসবুকে থাকে তারা বই পড়ে না। হুমায়ূন আহমেদ, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সমরেশ মজুমদার, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় ফেসবুক ব্যবহার করেন নাই। ফেসবুক আপনার সাহিত্যের মাপকাঠি হতে পারে না।
বই বের করাটা এখন একটা ফ্যাশন হয়ে গেছে।
সবচেয়ে বেশী খারাপ লাগে মেলার সময় বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের লাইভ অনুষ্ঠানে হ্যাংলার মত বই হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। তারপর উপস্থাপক পরিচয় দেয়ার এক মিনিটের মধ্যে লেখককে সরিয়ে দিয়ে আরেকজনকে ডাক দেয়। কথাও শেষ করতে দেয় না...! তথাকথিত লেখকগন নির্লজ্জের মতো সেটুকুতেই গর্ববোধ করে। সরকারি আমলারা এক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই। তারা অফিসের কামকাজ বাদ দিয়ে সাহিত্য নিয়ে বস্ত। অফিসে নিজের রুমে বসে বই নিয়ে জ্ঞানের কথা বলে। সেগুলো ভিডিও করে ফেসবুকে ছাড়ে।
আমি একজন লেখককে আরো উঁচু স্থানে বসাতে চাই।
লেখক মানুষ লেখে তার নিজের গরজে। নিজের নাম প্রচারের জন্যে, নিজেকে উঁচুতে তুলে ধরার মানস থেকেও কোনও কোনও মানুষ লেখে। এই দুই ধরনের লেখার মাঝে ফারাক অনেক। লেককদের মধ্যে ক্ষুদ্রতা দেখলে আমার কষ্ট হয়। ভন্ডামি দেখলে আমার রাগ হয়। আমি তো আমাদের দেশে শীর্ষেন্দুর মতো, সমরেশ মজুমদারের মতো কোনো লেখক দেখি না। একজন নিজেকে নিজেই লেখক দাবী করেন, কথা সাহিত্যিক দাবী করেন। তাহলে পাঠকের কাজ কি?
আমি লেখক এবং প্রকাশকদের নিয়ে হতাশ।
প্রচন্ড হতাশ। হাতে একটা এসএলআর ক্যামেরা থাকলে যেমন ফোটোগ্রাফার হয়ে যায়, তেমনি ২০/২৫ হাজার টাকা খরচ করলে যে কেউ এখন লেখক হতে পারে। কিন্তু সে সব বই কেউ পড়বে না। বইমেলার সময় বুঝা যায়- আমাদের ভালো লেখকও নাই, ভালো প্রকাশকও নাই। চাঁদগাজীর ভাষায় সবই গার্বেজ। আর সত্যি কথা বলতে কি, পাঠকও বই পড়ে না। অনুরোধে ঢেঁকি গেলার কারণে দু'একখানা বই কেনে মাত্র। দেশে নব্য ধনীর সংখ্যা যেমন বেড়েছে, তেমনি নব্য লেখকের সংখ্যাও বেড়েছে। নব্য ধনীদের ধরার জন্য দুদক আছে। কিন্তু নব্য লেখকদের ধরার জন্য কেউ নেই।
লেখক বাড়ছে লেখার মান বড়ছে না।
তবে নতুন লেখকদের বই কিনে আমাদের উৎসাহ দেয়া উচিত। কিনতে না পারলেও তারা কষ্ট করে লিখেছে, যাই লিখুক এপ্রিশিয়েট করা উচিত। উচিত অনেক কিছুই। এই সমাজে কেউ উচিত কাজ করে না। সবার চোখে টিনের চশমা। দেশটা পচে গলে নষ্ট হয়ে গেছে। এজন্য যারা দায়ী তাদের আমি শাস্তি দেবো। আমি কাউকে ছাড়বো না। দেরী হোক, যায়নি সময়।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা সবারই হয়।
লেখা থামাবেন না।
২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৭
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: একেবারে সত্যকথা বলেছেন রাজীব দা
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: সত্য কথা সব সময়ই বলি।
৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫২
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: এখন নিজের ঢোল নিজে বাজাতে হয় । আর যে যত বেশী ঢোল বাজাতে পারে সে তত বেশী সফলতা পায়।তাই এ দোষ শুধু লেখকদের দিয়ে লাভ নেই। সমাজের সর্বত্র এই রোগ মহামারীর আকার ধারন করছে আর সব পেশার মানুষজনই এই রোগে (দেখানেওয়ালা)আক্রান্ত।
আর এই সমাজে অনেকেরই অনেককিছু করা উচিত কিন্তু কোনটা উচিত আর কোনটা অনুচিত তাই এখন মানুষ ভূলে গেছে বা উচিত-অনুচিত বোধই মানুষের এখন লোপ পেয়ে গেছে।
এসব কিছু তথা সমাজের এ অবস্থার পরিবর্তনের জন্য একজন হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার আগমন জরুরী।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো বলেছেন।
তবে একটা আইন করা উচিত। যে প্রকাশ টাকার লোভে বাজে বই প্রকাশ করবে তাকে বাংলা একাডেমিতে কান ধরে উঠবোস করানো হবে।
৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যারা প্রকৃত লেখক তারা আর্থিক কারণে ছাপাতে পারে না। আর যারা লোক দেখানো লেখক তারা টাকার জোরে পরিচিতি অর্জনের চেষ্টা করছে। সব ক্ষেত্রে এখন শোবিজ ঢুকে গেছে। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন প্রকৃত লেখকদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো বলেছেন।
আমাদের দেশে এমন কোন লেখক আছেন- শীর্ষেন্দু, সমরেশ মজুমদার, সুনীল, শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় বা সঞ্জীব এর সাথে তুলনা করতে পারি?
৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৪
মানিক_চন্দ্র_দাস বলেছেন: টেনে খুলুন টিনের চশমা
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: এক দুইজনের টিনের চশমা হলে খোলা যেত। দেশের সবার চোখেই টিনের চশমা।
৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৫০
নীল আকাশ বলেছেন: দেশে ভন্ড চোর লেখকদের সংখ্যাও মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যাচ্ছে। অন্যের লেখা কাট কপি পেস্ট মেরে দিব্যি লিখে দিচ্ছে। এমন কি চোখে আঙ্গুল দিয়ে ধরিয়ে দিলেও লজ্জা শরম পায় না।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা এরকমও আছে।
তবে যারা ভালো তারা নিচে বলে দেয়, সংগ্রহ, কপি করা, বা লেখাটা অমুক জায়গা থেকে নিয়েছি।
অন্যের লেখা হলে, অবশ্যই বলে দেওয়া উচিত। এটাই ভদ্রতা। এটাই নিয়ম।
৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪৪
ইসমত বলেছেন: ইন্ডিয়ান পাঠকদের মতো বইপড়ার সংস্কৃতি এ দেশে তৈরি হলে ভাল লেখকের সংখ্যা বাড়বে; আর নয়তো অর্থপিশাচরা নামের লোভে সাদা কাগজকে কালো করবে; বৃক্ষের সর্বনাশ করবে। গার্বেজে ভরে উঠবে দেশ। এখনই অনেক ভরে গেছে।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৫
স্থিতধী বলেছেন: ২০১৫ সালে বাংলাদেশের ক্রিয়েটিভ পাবলিকেশন সংক্রান্ত বিষয়ে একটা ছোট গবেষনা টাইপ কাজ করেছিলাম। অনেক প্রকাশকদের সাথে কথা বলে জেনেছিলাম যে ন্যুনতম ৩০ - ৩৫ হাজার টাকা খরচ করলেই আপনি বই ছাপিয়ে লেখক হিসেবে আবির্ভূত হতে পারবেন কোনরকম রয়্যালটির দাবী ছাড়া। এখন সে খরচ একটু বাড়ার কথা। তারপরও শৌখিন মধ্যবিত্ত আর উচ্চমধ্যবিত্ত শ্রেনীর কিছু মানুষ বছরে একটা দুটা বই ঠিক ই ছাপিয়ে নিতে পারবে, বলতে পারবে আমার বই ছাপা হয়েছে। বই মেলায় এনাদের অনেক দেখা যায়, তবে ভালো পাঠকদেরকে ভালো লেখকদের বই গুলো ওখান থেকে খুঁজে খুঁজে বের করে আনতে হয়।
৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে বর্তমানে কোনো ভালো লেখকই নেই।
১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখকের সংখ্যা এতই কম যে, ব্লগার নীল আকাশের লেখাও নাকি চুরি হচ্ছে!
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা----
১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৭
রেজওয়ান ইসলাম বলেছেন: লেখা প্রকাশের জন্য কি এখনও বাংলাবাজারে ঘুরতে হয় ?না সবকিছু ডিজিটালাইজড হয়ে গেছে।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: আরেহ নাহ।
এখন আধুনিক নিয়ম। ফেসবুকে যোগাযো করে। লেখামেইল করে দিতে হয়। আর বিকাশে টাকা।
১২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৬
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: তলে তলে কোন দল বানাচ্ছেন কে জানে।যাই হোক আমাদের শাস্তি দিতে পারবেন না অনেক দুরে থাকি।তবে ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন তিন বছর পর আসবেন, তখন না হয় অন্য কোথাও চলে যাব।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা--------
আপনার কোনো ভয় নেই।
১৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:৫৮
ডাব্বা বলেছেন: লেখকরা আজকাল নিজের বইয়ের মাল্টিকালার পোস্টারও ছাপায় নিজের টাকা খরচ করে। পোস্টারে নিজের বড় একটা ছবি থাকে। হয়তো এটাই স্ট্যান্ডার্ড এখন।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: এইসব আদিখ্যেতা। হুমায়ূন বা সুনীল অথবা শেক্সপিয়ার এরকম করেন নি।
১৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫৮
রোকসানা লেইস বলেছেন: ভালো বিষয়ে লিখেছো তবে শুধু লেখকের দোষ না। পাঠক বলতেই নেই। পাঠক না হওয়ার কারণ আমাদের স্কুল সিস্টেম। আউট বই পড়া যেখানে শাস্তি যোগ্য অপরাধ। তার মাঝে যে পাঠক থাকে, তাদের পড়ার ধরন বিভিন্ন ধরনে ভাগ হয়ে যায়।
আমাদের দেশে মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্ত পরিবারের সন্তানরাই পড়ার প্রতি আগ্রহী কিন্তু তাদের সামর্থ কম বই কেনার।
আসল লেখক নিজের প্রচার তেমন করেন না। নিজের লেখায় ব্যস্ত থাকেন। প্রচারেও খুব বেশি ইচছুক না। কিন্তু ভণ্ড লেখকরা অন্যের লেখা যেমন চুরি করে ছাপিয়ে পর্যন্ত ফেলছে তেমনি নিজেদের প্রচার দেয় খুব ততপর ভাবে। ভাবনায় সময় ব্যয় করার চেয়ে ওদের প্রচার দেয়ার সময় বেশি।
লেখকের পাঠক হয় নিজের পরিচিত আত্মিয় স্বজন থেকে বন্ধু। এবং কাজের সহকারী থেকে তাদের ক্লায়েন্ট। যেমন সচিব, অফিস কর্মকর্তাদের পাঠক হয় তাদের সাথে যারা কাজে জড়িত তারা। শিক্ষকের পাঠক হয় ছাত্র। সত্যিকারের পাঠ হয় তো করে না। কিন্তু বই কিনে খুশি করে।
সচিব আমলাদের যোগাযোগ বেশি থাকে বলে তারা সব রকম সুযোগ পায় এবং পুরস্কারও পায়। পুরস্কার যারা দেয় তাদেরও সিন্ডিকেট আছে। একে অপরের পিঠ চুলকায়।
এছাড়া দেশি ভাইবোনরাও পাঠক এবং সাপোর্ট করে ।
ফেসবুকে এই ধরনের আঞ্চলিক লেখক প্রচুর। ফেসবুকে লিখতে লিখতে অনেকে বিখ্যাত লেখক এখন। তারা এক লাইন শব্দ লিখলে, হাজার লাইক আর কমেন্টের ছড়াছড়ি ভাই ব্রাদাররাই যার সমর্থক।এবং ভীষণ রকম বিখ্যাত লেখকের ছড়াছড়ি ।
প্রকাশক তো নিজে দেখে শুনে বই ছাপে না এখন দু চারজন ছাড়া টাকার বিনিময়ে নিজের বই নিজে ছাপছে প্রকাশকের মাধ্যমে।
মাত্র ৩০০ কপি বই কেউ কিনে না।
আগে কিন্তু ১০০০ কপির এর কমে বই ছাপত না প্রকাশক।
পুরো ব্যবস্থা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ভালো বই যা প্রকাশ হয় তা হয়তো পাঠকের নজরে আসে না। নিজে ছাড়া কেউ তো প্রচার করে না। সে প্রচারও খুব জোড়দার না।
জাতীয় পুরস্কার দেওয়া হয় এমন মানুষদের যাদের কোন লেখা পড়ার যোগ্য না। কিন্তু তারা বেশ ভালো লিয়াজো মেনটেন করতে পারে। তাদের নাম থেকে যাবে ইতিহাসের পাতায়। অনেক ভালো লেখক হারিয়ে যাচ্ছে।
ফেসবুকে নিজেদের প্রচার করার সুযোগ পেয়েছে লিখছে, সেটা খারাপ মনে করি না। কিন্তু পাঠকদের বের করতে হবে ভালো লেখক।
বর্তমান সময়ে লিখলে সুনীল, সমরেশদেরও এত প্রচার থাকত না। ফেসবুকে নিজেদের লেখা দিয়ে বলতে হতো আমি লিখি।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২১
রাজীব নুর বলেছেন: সূর্যের চেয়ে বালু গরম।
আমার পোষ্টের চেয়ে আপনার মন্তব্য বড়। সুন্দর মন্তব্য। চমত্কার মন্তব্য। গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য।
১৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৬
রানার ব্লগ বলেছেন: বই পড়ে টা কে ? এখনকার জেনারেশান বই পড়েই না তারা ব্যাস্ত টিকটক লাইকি নিয়ে। বাচ্চা বুড় সকলেই অর্থের পেছনে ছুটছে।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২২
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
১৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩৪
রানার ব্লগ বলেছেন: রোকসানা লেইস @ এখন ১০০ কপি বই ছাপিয়ে তা সেল করতে নাভিশ্বাস উঠে যায়। বই কেনাকে এখনকার লোকজন বিলাসিতা বা অযথা খরচ মনে করে।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: গার্বেজ বই কেনার চেয়ে না কেনা ভালো।
১৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩৯
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
ভণ্ড প্রকাশক, লেখক সাবধান - এরকম মনে করেছিলাম প্রথমে।
অসহায় লেখককের পাশে লেখককেরই থাকার দায় বেশি।
লেখা চুরি নিয়ে অন্যদিন বলবো।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
১৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১৯
মপোতোস বলেছেন: কেউ কষ্ট করে লিখছে বলে তার লেখাকে এপ্রিশিয়েট করি বলেই বছর বছর এত আজেবাজে মাল উৎপাদিত হচ্ছে দেশে। কষ্ট করে যে ভালো লিখছে, তার লেখাকে এপ্রিশিয়েট করব। হিরো আলম আর মাহফুজুর রহমানদের দেখতে চাই না আর।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩৫
নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: লেখালেখির প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলি মাঝে মাঝে।এটা কি সবারই হয়...?