নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
আজ হাঁটে গিয়েছিলাম।
প্রতি বুধবার হাঁট বসে। বিশাল হাঁট। আজ অনেক ফালতু জিনিসপত্র কিনেছি। এসব জিনিসপত্র দেখলে সুরভি রেগে আগুন হবে। কিন্তু হাঁটে গিয়ে খালি হাতে ফিরতে পারি? ভাগ্যিস সুরভি তার বাবার বাড়ি গেছে। অবশ্য দুই একদিনের মধ্যেই এসে পড়বে। একটা বিছানার চাঁদর কিনেছি। এই চাঁদর সুরভি কোনো দিনও বিছানায় দিবে না। পেঁপে গাছের চারা কিনেছি। বিক্রেতা বলেছে, সারা বছর পেঁপে হবে। একটা লুঙ্গি কিনেছি। আমি লুঙ্গি পড়ি না। একটা পাতিল কিনেছি। একটা তোয়ালে কিনেছি। কাঁচা মরিচ কিনেছি। মিষ্টি মন্ডা মিঠাই কিনেছি। খাটি শরিষার তেল কিনেছি। ইত্যাদি হাবিজাবি অনেক কিছু কিনেছি। সুরভি বাসার আসার আগেই এসব জিনিসপত্রের বন্ধোবস্ত করতে হবে। এমনিই টানাটানির মধ্যে আছি। তার মধ্যে ফালতু অপচয় করলাম। আসলে আবেগে খরচ করে ফেলেছি। যাই হোক, এখন ছবি দেখুন। বহু ছবি তুলেছি আজ।
১।
মেলায় প্রচুর শুটকি মাছ বিক্রি হচ্ছে। কক্সবাজারে দেখেছিলাম লোকজন পাগলের মতো শুটকি কিনছে। আজ দেখলাম হাঁটে লোকজন পাগলের মতো শুটকি কিনছে।
২। পাখির খাবার বিক্রেতা। মাশাল্লাহ বেশ ভালো বেচা কেনা হচ্ছে।
৩। এই লোকের কাছ থেকে লইট্রা শুটকি কিনেছি। পরী লইট্রা পছন্দ করে।
৪। কাঁচা মরিচ। সস্তাই বলা যায় ৬০ টাকা কেজি।
৫।
হাঁটে সবজি উঠেছে ভালো। দামও বেশ সস্তা।
৬। একটা পাতিল কিনেছি। এই পাতিলে ফাইহা'র জন্য খিচুরী রান্না হবে। ফাইহা'র ছয় মাস হয়ে গেলেই তাকে প্রতিদিন নানান রকম সবজি দিয়ে খিচুরী খাওয়াবো।
৭। খেজুরের গুঁড়। তবে ১০০% আসল না।
৮। একজন বেল্ট বিক্রেতা।
৯। পাখিও বেশ ভালো বিক্রি হচ্ছে।
১০। খরগোশ পাওয়া যাচ্ছে হাঁটে।
১১। খেয়ে দেখেছি। একদম ফালতু মিষ্টি।
১২। কয়েকটা মিষ্টির দোকান আছে। তবে মিষ্টি গুলোর মান ভালো না।
১৩। একসময় টোমেটো কিনেছি ১২০ টাকা করে কেজি। এখন বিক্রি হচ্ছে মাত্র ২০ টাকা।
১৪। চানাচূর। একটুও ভালো না। খেয়ে দেখেছি।
১৫।
১৬। শান্তির পায়রা।
১৭। তেলে ভাজা হাবিজাবি। খেয়েছি। একটুও ভালো না। অথচ বহু লোকজন আগ্রহ নিয়ে খাচ্ছে।
১৮। কাঁচের গ্লাস। প্লেট, মগ সবই আছে হাঁটে।
১৯। কেপসিকাম।
২০। শরিষার তেল বিক্রেতা।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকা শহরে যেমন খাটি মধু পাওয়া যায় না। কিন্তু সব জাগায় লেখা থাকে খাটি মধু।
তেমনি খাটি গুড়ও পাওয়া যায় না।
২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
খেজুরের গুড়ে কেমিক্যাল আছে।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা কেমিকেল আছে।
তবে অসৎ লোকেরা ভালো ভালো খাবার খায়।
৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:০৬
প্যারাডাইম বলেছেন: সরিষার তেলের কেজি কত?
আপনার মুখে কোন খাবারই ভাল লাগলনা এটা কেমন কথা?
অন্তত চানাচুর দেখে ভাল মনে হল
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১০
রাজীব নুর বলেছেন: না খাবার গুলোর মান অতি নিম্ম।
দুই শ' টাকা কেজি।
৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:৩৯
জুন বলেছেন: বহু বছর আগে একদিন মেরাদিয়া হাটে গিয়েছিলাম। আমরা যখন গিয়ে পৌছাই তখন হাট ভেংগে গেছে। ভাংগা হাট থেকে মুরুলী কিনে খেতে খেতে ফিরে এসেছিলাম। আপনার ছবি আর বর্ননায় ফিরে গেলাম স্মৃতিতে। অনেক সুন্দর ছবিগুলো।
১৫ নং ছবিটিতে টার্কি পাখিটি নাম থেকে বঞ্চিত কেন রাজীব নুর!!
+
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১১
রাজীব নুর বলেছেন: এখনও প্রচুর মুরুলীর দোকান আছে।
টার্কি আমার অপছন্দ। খেতে ভালো লাগে না।
৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:১৩
ইসিয়াক বলেছেন:
সুন্দর ছবি ব্লগ।
লুঙ্গি পরেন না, তবে লুঙ্গি কিনলেন কেন? তাহলে কি আপনি ধুতি পরেন? ধুতি অবশ্য আমার দাদাজানেরাও পরতেন।
#অপচয় করবেন না। অপচয় করা বুদ্ধিমানের পরিচয় না।
শুভসকাল।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১২
রাজীব নুর বলেছেন: না ধুতিও পড়ি না।
৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভালো লাগলো পোস্ট
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৩
জুল ভার্ন বলেছেন: অনেক সুন্দর ছবিগুলো।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৪২
নতুন নকিব বলেছেন:
দ্রুত বন্দোবস্তটা এখন শেষ করে ফেলাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে? অন্যথায়, আপনার ধারণা অনুসারে অনুমান করা যায়, ফাইহার আম্মু এসে এসব মালামাল দেখে ফেললে ছোটখাট ঝামেলা হতে পারে।
আচ্ছা, 'বন্দোবস্ত' কি করবেন বলে ঠিক করেছেন, জানতে পারি কি?
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের বাসায় তন বুয়া। তিন বুয়াকে সমান ভাগ করে দিয়ে দিবো।
৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গ্রামের হাটের মজাই আলাদা!
আমাদের গ্রামে সপ্তাহে দুই দিন
রবি ও বুধবারে হাট বসে।
সুন্দর ছবির জন্য ধন্যবাদ খানসাব
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা এই হাঁট আসলে হাঁট না। ''ওপেন ডে' শপিং বলা যেতে পারে। রাস্তায় দোকানিরা বসেছে। চারিপাশে বিল্ডিং। মাটি নেই, গাছ নেই।
১০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৫৪
ফয়সাল রকি বলেছেন: চানাচুরটা খুবই লোভনীয়
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০২
রাজীব নুর বলেছেন: কিন্তু খেতে স্বাদ না।
১১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: অনেক সুন্দর ছবি। গ্রাম বাংলার মানুষের জীবিকার ছবি
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০০
ইসিয়াক বলেছেন: আমাদের গ্রামে শনিবার আর বুধবার হাট বসে। দেড়শো বছরের বেশি পুরানো হাট।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: একদিন আমি আপনাদের গ্রামের হাঁটে যাবো।
১৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৪৭
মেহেদি_হাসান. বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর। হাঁটে যাওয়ার মজাই আলাদা
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: গ্রামের হাট আরো বেশী সুন্দর। আরো বেশী মনোরম।
১৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১১
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: খাবার গুলো লোভনীয়ই মনে হচ্ছে। বিশেষ করে গরম জিলাপি, আহা জিভে জল এসে গেল।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: না না খাবারের মান ভালো না।
১৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমাদের গ্রামের বাজার
১।
২।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: বাজার এবং হাট একই জিনিস?
১৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৩
শায়মা বলেছেন: এই হাঁটের সব খাবারই দেখি বাজে!!!
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।
১৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ০, ২, ৪, ১৩, ১৪ ও ১৯ সবচেয়ে ভালো হয়েছে।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: ফোটোগ্রাফারের চোখ বলে কথা।
১৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:১৮
অনল চৌধুরী বলেছেন: ইত্তেফকে লিখেছিলো, এই হাট ২০০-২৫০ বছরের পুরানো।
আপনি এর খবর পেলেন কিভাবে?ঢাকার বুকেই গ্রাম-বাংলার ‘মেরাইদ্দা হাট’
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা কাছেই।
রামপুরা দিয়ে যাওয়া যায়। আবার খিলগাও হয়েও যাওয়া যায়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:১৪
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: গুঁড় পরীক্ষা করলেন কি ভাবে।আমি নিজেই গুঁড় তৈরি করেছি ,দেখতে এমনি।দেখে গুঁড় চেনা যায় না।কালো গুডও খাঁটি।হলদেটে গুড়ও খাঁটি।রশের জন্য গুঁড় বিভিন্ন রকমের হয়,স্বাদও আলাদা আলাদা হয়।