নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
নাস্তিকরা সব ধর্মের বিরুদ্ধেই বলে।
যেমন: ভারতের নাস্তিকরা হিন্দু ধর্মের, ইউরোপের নাস্তিকরা খ্রিস্টান ধর্মের এবং ইসরায়েলের নাস্তিকরা ইহুদি ধর্মের বিরুদ্ধেই বেশি বলে, অর্থাৎ নাস্তিকরা সর্বদা স্থানভেদে ক্ষমতাসীন বা সংখ্যাগরিষ্ঠ ধর্মের বিরুদ্ধে বলে। রোমান দার্শনিক সেনেকা বলেছেন, ধর্ম সাধারণ মানুষের কাছে সত্য, বুদ্ধিমানের কাছে মিথ্যা, আর শাসকের কাছে অস্ত্র। খুবই সুন্দর কথা বলেছেন। একজন মুমিন বললেন: একটি মোবাইলের সৃষ্টিকর্তা থাকলে মানুষের কেন সৃষ্টিকর্তা থাকবে না? নাস্তিক বললেন: মানুষের সৃষ্টিকর্তা থাকলে আল্লাহর কেন সৃষ্টিকর্তা থাকবে না? মুমিন: সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টিকর্তা থাকে না। নাস্তিক: তাহলে মানুষেরও সৃষ্টিকর্তা নেই। কারণ মানুষ নিজেও সৃষ্টিকর্তা। তসলিমা নাসরিন বলেছেন, ধর্মও থাকবে, নারী স্বাধীনতাও থাকবে, এমনটি যারা ভাবে তারা হয় ধর্ম কী তা জানে না, অথবা নারী স্বাধীনতার মানে জানে না।
বার্ট্রান্ড রাসেল বলেছেন,
''ধর্ম দাঁড়িয়ে আছে মূলত ভয়ের উপর, রহস্যময়ের ভয়, পরাজয়ের ভয়, মৃত্যুর ভয়। ভয় নিষ্ঠুরতার উৎস। কাজেই এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে নিষ্ঠুরতা আর হাত ধরাধরি করে চলছে। ধর্মকে আমি ভয় থেকে উৎসারিত একটি ব্যাধি আর মানবজাতির অবর্ণনীয় দুঃখ- দুর্দশার উৎস বলে মনে করি''। একজন বিশ্বাসীকে তার ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন করলেই সে রেগে যায় এবং ধর্মের নামে রক্তপাত করতে উদ্যত হয়। কারণ তার অবচেতন মন জানে যে তাদের ধর্ম শিশুদের ঘুম পাড়ানোর গল্প ছাড়া কিছুই নয়। ধর্মগুলি আমাদেরকে আমাদের চারপাশের সবকিছু সম্পর্কে কোন প্রশ্ন না করে বরং কিছু উদ্ভট রূপকথা দিয়ে ভুলিয়ে রাখতে চায়।
ব্লগার ওয়াশিকুর বাবু বলেছিলেন,
ধর্মানুভূতি দিয়ে চাষাবাদ হয় না, উৎপাদন হয় না, শিক্ষা হয় না, গবেষনা হয় না, শিল্প-সাহিত্য হয় না। ধর্মানুভূতি দিয়ে সাম্প্রদায়িকতা হয়, দাঙ্গা হয়, লুটপাট হয়, ধর্ষন হয়, নোংরা রাজনীতি হয়। একদম বাস্তব কথা বলেছেন। Messiah Complex নামে একটি মানসিক রোগ আছে। এ রোগে ভোগা ব্যক্তি মনে করে, তাকে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে স্পেশাল একটা মিশন নিয়ে। আর সেই মিশন হল, পৃথিবী থেকে সব মন্দ দূর করে মানুষকে রক্ষা করা। বাঙলা সিনেমার পুলিশের শেষ দৃশ্যের ডায়লগের মত, মেসিয়া কমপ্লেক্সের রোগীরা সব সময় আইন নিজের হাতে তুলে নিতে চায়। অন্য কর্তৃপক্ষের উপরে সে ভরসা করেনা।
চীনের ৯০ ভাগ মানুষই ধর্মহীন।
তারা মনে করে, ধর্ম মানুষকে লোভ দেখিয়ে ভাল কাজ করাতে চায়। জাপানের অধিকাংশ মানুষের ধারণাও এমন। তারা বলে, আমরা নিজেরাই যদি ভাল হয়ে উঠি, তবে কেন মিছেমিছি ধর্মের লোভের ফাঁদে পা দেবো? আপনি হয়তো জানেন, জাপানীরা প্রচন্ড বই পড়ুয়া, জ্ঞানী ও শিক্ষিত। তারা কাজের ক্ষেত্রে বাস্তববাদী, সৎ, ন্যায়নিষ্ট। তাই হয়তো ধর্মের কাল্পনিক লোভ ও ভয় তাদের মনে স্থান পায় নি। জাপানের কমপক্ষে ৬২ ভাগ লোক সরাসরি ধর্মকে অস্বীকার করে। বর্তমানেে ইসলাম ধর্মই সবচেয়ে মারাত্মক ভাইরাস। ইসলামিক দেশগুলোর দিকে তাকালে তা খুব ভালো ভাবেই লক্ষ করা যায়।
ইসলামের আল্লাহ তার নবী মুহাম্মদকে সাধারণ মুমিনদের চেয়ে বেশি বিবাহ করার বিধান দিয়েছেন। ইসলামের আল্লাহ তার নবী মুহাম্মদকে সমস্ত মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ এবং অনুকরণীয় আদর্শ ঘোষণা করেছেন। ইসলামের আল্লাহ অমুসলিমদের নিকৃষ্টতম জীব তথা জাহান্নামী ঘোষণা করেছেন। ইসলামের নবী মুহাম্মদ তার কন্যা ফাতিমাকে জান্নাতের সর্দারনী ঘোষণা করেছেন। ইসলামের নবী মুহাম্মদ তার পরে তার সাহাবীদের সমস্ত মুসলিমদের অনুকরণীয় বলেছেন। মার্ক টোয়েন খুব সুন্দর একটা কথা বলেছেন, ''মানুষকে বোকা বানানো সহজ। তবে তাকে এটা বোঝানো কঠিন যে তাকে বোকা বানানো হয়েছে''। যেদিন থেকে ধর্ম বলে কিছু নাই মনে করতে শুরু করেছিলাম। ভাবতে পেরেছিলাম। সেদিন থেকে আজ অবধি। কিছুটা হলেও মানুষ হয়েছি বলেই মনে হয়।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: দুই নৌকার পা রাখলে সমস্যা কি? সেটাই তো বুঝতে পারছি না।
লেখায় কি কি ভুল আছে সেটা বললে আমার উপকার হতো।
২| ০১ লা মার্চ, ২০২১ ভোর ৫:৪০
রিফাত হোসেন বলেছেন: কখনো কোরআন মাজীদ বাংলা তর্জমা বা বাংলায় পড়েছিলেন কি? কৌতুহল আর কি!
উগ্র না হলে নাস্তিক মানুষও আমার ভাল লাগে তবে তাদের প্রতি মায়া হয়। তেমনি উগ্র হলে আস্তিক মানুষও আমার ভাল লাগে না। তবে ইউরোপে ইসলামফোবিয়া যতটুকু দেখেছি তার থেকে নাস্তিকদের ভেতর খৃষ্ট ধর্ম ঘৃণার ব্যাপারটা প্রায় নাই বললেই চলে। কারণ! কারণ আশেপাশের মানুষ নামেই তো খৃষ্টান। শতবর্ষ আগে গীর্জায় যখন পরিবার নিয়ে ছুটির দিনে সমবেত হত, তা এখন কাক পক্ষীদের দ্বারা সমবেতর এর কাজ চলে। যে আব্রু রক্ষা করার কথা, তারা কেউ পালন করছে না। খাবারের আগে ঈশ্বরের উপাসনা করা ইত্যাদি আচার তারা ছেড়ে দিয়েছে। সুতরাং খৃষ্টানরাই মোটামোটি নাস্তিকের কাতারেই পরে, কিন্তু নাস্তিক বলা যাবে না। কারণ তারা কাগজে কলমে স্বীকার করে বা কোন সাক্ষাত্কারে বলতে পারে যে, ''হুম আমি অমুক ধর্মের''। যেমন বাংলাদেশের মানুষও বলতে পরে। কিন্তু পালনের খবর নাই। তবে তাদের(অধিকাংশ ইউরোপিয়ানদের) ঈমান বাংলাদেশের(সবাই নয়) থেকে ভাল।(সবার নয়, অধিকাংশের) পার্থক্য হল বিশ্বাসের দিক থেকে ইউরোপের খৃষ্টানরা বিচ্যুত। এটা তাদের নিজের অধিকার। যেমনটি আপনার। অদৃশ্য কাউকে যদি জবাব দিতেই হয়, সবাই নিজের কৃতকর্মের জন্য দিবে।
(অধিকাংশ)
তবে তারা(অধিকাংশ ইউরোপিয়ানরা) আপনার বাজারের মুসলমানের মত মাপে কম দিবে না, যে কোন কারণে জমায়েত উপলক্ষে মাইক দিয়ে দীর্ঘ সময় কান ফাটাবে না বা মাইকের তীব্রতা কোন ছাত্রের বা রোগীর কষ্টের কারণ হবে না। ঘুষ নিবে না। কাজে বিলম্ব হবে না, যাকাত না দিলেও দাতব্য সংস্থায় দান করবে, যাকাতের নিম্ন মানের জিনিস না দিলেও ভাল মানের দান করবে। যা লাগবে না তা বাবুগিরি করে ফেলে দিবে না, তা অন্য কাউকে দিবে যার লাগবে। আমানতের খেয়ানত করবে না। অন্য ধর্মকে অবমাননা করত না, কিন্তু এখন বিশেষ করে ইসলামকে করে থাকে। লাদেনের অবদান আর কি। ইসরাঈলের প্রপাগান্ডায় বিশ্বাস করে। বিয়ে অনেকে করে অনেকে করে না, তাই বলে ১ জন সাথীই জীবনে থাকে না। আরবের মতই বেদুঈন বললেও চলে। যেটা আপনার মাথায় আছে বহু বিবাহ বা গমন বা .... সুতরাং এ দিক দিয়ে ইসলামের বহু বিবাহ থেকে তারা ভিন্ন নয়। ইসলামে শুধু ইসলামিক আইনের কাগজে থাকতে হয়, আর এখানে খৃষ্টান নিয়মের কাগজেও হয় আর কাগজ ছাড়াও হয় সংসার করছে। অনেকের একাধিক সংসার থাকেই। ইসলামে বিয়ের আগে স্ত্রীর পয়সা দেবার বিধান আছে, আর তাদের বিয়ের পর ক্যাচাঁল করে মামলা মোকদ্দমা করে। তবে তাদের জন্মহার কম ও বাচ্চা নেবার আগ্রহ কম। কিন্তু পোষা প্রানী প্রিয় বেশী। কারণ পোষা প্রাণী অনুগত হয়। বাচ্চা অনুগত থাকে না। এইটাই কারণ। পারিবারিক জোট বদ্ধতা কম।
সৃষ্টি কর্তার সৃষ্টিকর্তা আছে কি নাই সেটা বিবেচ্য নয় নাস্তিকদের। আগে সমাধান করতে হবে সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস আছে কিনা! সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টিকর্তা থাকলে কি তারা মেনে নিবে? অবশ্যয়ই নয়। সৃষ্টিকর্তা খারাপ কিছু বলছে না, কিন্তু নাস্তিকরা ভাল দিকগুলি নিয়ে আলোচনা করবে না। ঠিকাছে সৃষ্টিকর্তা না মানুক, কিন্তু এই বলে কাউকে হেনস্তা করার অধিকার রাখে না। এটা ঠিক বিশ্বাসীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। একজন নাস্তিক একজন সঠিক আস্তিকের মত হতে পারে না, যার ঈমান থাকে ও বিশ্বাসী। কিন্তু আস্তিকের আচরণ নাস্তিকের মত হতেই পারে কারণ তার ঈমান নাও থাকতে পারে আর বিশ্বাস করার অভিনয় একটি সামাজিক পর্দা বা নাটক! উপরে ফিটফাট কিন্তু ভেতরে সদরঘাট।
ওয়াজে মন্দ কাজ পরিহার করে ভাল কাজের দাওয়াত না দিলেও ,কতটা কি পড়লে জান্নাত পাওয়া যাবে সেটারই জিকির চলতে থাকে। (ব্যতিক্রম আছে) আর ওয়াজে অপ্রয়োজনীয় তামাশা তো আছেই। কারণ মন্দ কাজের বিরুদ্ধে বললে, অনেকের গায়ে লাগবে, তখন আর ওয়াজ হবে না! যে সম্মেলনটা ইসলামকে ভিত্তি করে মানুষের কল্যাণে আলোচনা করা যেত সেটা এখন ...
অনেক দিন পোস্ট করা হয় না, তাই মন্তব্যটা বড় হয়ে গেল।
কাজে ব্যস্ত, পরে কোন দিন, ভাল থাকুন।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা পরপর দুইবার পড়লাম। নতুন কিছু পেলাম না। সেই একই সব কথা বার্তা।
৩| ০১ লা মার্চ, ২০২১ ভোর ৬:৫৩
প্যারাডাইম বলেছেন: ঝামেলাটা হয়, যখন সকলকেই(আস্তিক ও নাস্তিক) মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হয়। এত চিল্লাচিল্লির ও উন্নয়নের পরেও সবাইকেই মরতে হচ্ছে।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: আহারে একদিন মরে যাবো। মাটির সাথে মিশে যাবে আমার দেহ।
৪| ০১ লা মার্চ, ২০২১ ভোর ৬:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
নাস্তিক বলতে কিছু নেই; ধর্মের কথা এলে, মানুষকে ২ ভাগে ভাগ করতে হয়: মানুষ ও কমবুদ্ধিমান মানুষ।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমরা বিজ্ঞানের সুফল ভোগ করবো আর ইসলামের গুণগান করবো?
৫| ০১ লা মার্চ, ২০২১ ভোর ৬:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
জুডাইজম হলো ততকালীন সময়ের শিক্ষিত ইহুদীদের সংস্কৃতি ও ট্রেডিশন; খৃশ্চিয়ানিজম হচ্ছে, ততকালীন কমশিক্ষিত ইউরোপিয়ানদের ট্রেডিশন; ইসলাম হচ্ছে, বেদুইনদের ট্রেডিশন ও সংস্কৃতি।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: বেদুইনদের ট্রেডিশন ও সংস্কৃতি এই আধুনিক যুগেও কি করে টিকে আছে সেটাই বুঝি না।
৬| ০১ লা মার্চ, ২০২১ সকাল ৭:০৭
নজসু বলেছেন:
আমি আস্তিক। পরকাল বিশ্বাস করি। পরকাল বলে যদি কিছু থাকে তাহলে আমার জন্য রয়েছে পুরস্কার। চির সুখের স্থান জান্নাত। আর পরকাল বলে যদি কিছু না থাকে তাহলে আস্তিক নাস্তিক দুজনেই এক পথে থাকবে। হতে পারে মৃত্যুর পরে মাটির দেহ মাটিতেই মিশে যাবে। পরকাল না থাকলে নাস্তিকের কোন ভাবনা নেই। কিন্তু প্রিয় ভাই, পরকাল বলে যদি কিছু থাকে তখন নাস্তিকের কি দশা হবে? লে হালুয়া। হালুয়া টাইট হবে রে ভাই। একবারে কঠ্ঠ্ঠ্ঠ্ঠ্ঠিন টাইট।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমার আস্তিক মানুষদের ভালো লাগে।
পরকাল নিয়ে আমি মোটেও চিন্তিত না। পরকাল থেকে থাকলেও আমি স্বেচ্ছায় দোজকে যাব।
৭| ০১ লা মার্চ, ২০২১ সকাল ৭:৩৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে আজ খুব বড় করে একটা ধন্যবাদ দিতে চাই। কারনটা বলছি।
গিরগিটির মতো ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে বহুদিন ব্লগিং করেছেন। ধর্ম নিয়ে বিভ্রান্তিমূলক পোষ্ট দিয়ে আর মন্তব্য করে ব্লগারদের একাংশকে ক্রমাগত বিভ্রান্ত করেছেন। বোঝার সুবিধার জন্য সম্মানিত ব্লগারদেরকে দু'টা উদাহরন দেই। একটা এই পোষ্টের শুরুতেই ব্লগার কাছের মানুষ এর মন্তব্যে পরিস্কার। আরেকটার জন্য গল্পঃ মিথিলা কাহিনী ৩ - তালাক-আল-রাজী (প্রথম পর্ব) পোষ্টের ৪ আর ১২ নং মন্তব্য দেখা যেতে পারে। অন্যদিকে, অনেককেই বিভ্রান্ত করতে পারেন নাই। সেটারও বেশকিছু উদাহরন সূরা আত-তাওবা পোষ্টে আছে। আগ্রহী ব্লগারদেরকে মন্তব্য আর প্রতি-মন্তব্যগুলি মন দিয়ে পড়তে অনুরোধ করছি। এমন আরো হাজারো উদাহরন ব্লগে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।
আপনার বহুদিনের ইচ্ছা ইউরোপ কিংবা আমেরিকা যাওয়ার। ব্লগে বিভিন্ন সময়ে সেই ইচ্ছা আপনি বহুবার ব্যক্তও করেছেন। এবার একটিভলী কাজ শুরু করেছেন দেখে ভালো লাগলো। আপনাকে অভিনন্দন!!
আশা করবো, এখন থেকে নির্দোষ শিরোনামে বিভিন্ন রকমের ইসলামী পোষ্ট দিয়ে মন্তব্য অংশে সাঙ্গোপাঙ্গ নিয়ে হাসি-তামাশা করে অন্য অনেকের মনঃকষ্টের কারন হবেন না। মনে রাখবেন, নাস্তিক হওয়াও ভালো, কিন্তু হিপোক্র্যাট হওয়া ভালো কিছু না। নাস্তিকদের তাও একটা নীতি থাকে, আদর্শ থাকে, যেটা কিনা হিপোক্র্যাটদের একেবারেই থাকে না। দিনশেষে এরা শুধুমাত্র হাসি-তামাশার পাত্রই হয়।
আপনার যাত্রা শুভ হোক!!!
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: আমি গিরগিটি না। আমি মানুষ।
ধর্ম নিয়ে আমি আমার বক্তব্য স্পষ্ট দিয়েছি ''আমার ধর্ম চিন্তা'' নামক পোষ্টে।
আরেহ ভাই, আমার কি কোরআন-হাদীশ পড়তে ইচ্ছা হতে পারে না? আমার কি ইউটিউবে প্রিয় সূরা গুলো শুনতে ইচ্ছা হতে পারে না? আমি কি ঈশ্বর নিয়ে ভাবতে পারি না?
আমার কোনো পোষ্টে সমস্যা থাকলে বলবেন, আমি পোষ্ট মুছে দিব।
নিজের দেশ ছেড়ে যাওয়ার ইচ্ছা আমার কোনো কালেই ছিলো না। তবে আমি ইউরোপ আমেরিকা ভ্রমনে যাব।
আমি পোষ্ট নিয়ে তামাশা করি না। আমি আমার বিশ্বাসের কথা গুলোই লিখি। মানে আপনাদের সাথে শেয়ার করি।
৮| ০১ লা মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:০৭
ঈশ্বরকণা বলেছেন: বার্ট্রান্ড রাসেল, মার্ক টোয়েনের মন্তব্যের সাথে আবার ব্লগার ওয়াশিকুর বাবুর মন্তব্য থেকেও কোট করেছেন ! তা এই ওয়াশিকুর বাবু ব্লগারটা কে ? নোবেল টোবেল পাননিতো আবার বার্ট্রান্ড রাসেলের মতো ? রাজীব নূর, আমি কি কিছু মিস করলাম ওয়াশিকুর বাবু সম্পর্কে ?
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: ওয়াশিকুর বাবু কে? জানতে হলে গুগল করুন।
৯| ০১ লা মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:০১
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সকল মানুষ মিলে যদি একজন সৃষ্টিকর্তা নির্ধারন করা যায় তাহলে কিন্তু কোন ঝামেলেই থাকে না।এতো মারামারি,কাটাকাটি,হিংসা বিদ্বেষ থাকে না ।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: ঈশ্বর না থাকলে পৃথিবী এভাবেই চলবে। এখন যেভাবে চলছে।
১০| ০১ লা মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:২৬
জাহিদ হাসান বলেছেন: আপনার মত স্ববিরোধী মানুষ দুনিয়ায় আর একটাও নাই।
এক পোস্ট দেন ইসলামের পক্ষে, আরেকটা ইসলামের বিপক্ষে।
আপনি কি মুসলিম নাকি নাস্তিক সেটা কোন মানুষ আজ পর্যন্ত বুঝতে পারলো না।
আমি এমন স্ববিরোধী মানুষকে পছন্দ করিনা।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: দুই পথ দুই দিকে যায়। দুই পথকে এক করতে চান কেন?
আমাকে কেউ পছন্দ করে না। কেউ না। এটা আমি মেনেই নিয়েছি।
১১| ০১ লা মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:৪২
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: বলব চমৎকার লেখেছেন এটাই সত্য যে মরতে হয়!
মরণের কথা স্মরণে সব কিছু বুঝে নিতে হয়
এই বুঝাটাই হলো ধর্ম -------------
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
১২| ০১ লা মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:০৩
রক্ত দান বলেছেন: সূরাঃ ৩৩ আহযাব, ৫২ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫২। এরপর তোমার জন্য কোন নারী বৈধ নয় এবং তোমার স্ত্রীদের পরিবর্তে অন্য স্ত্রী গ্রহণও বৈধ নয়, যদিও তাদের সৌন্দর্য তোমাকে মুগ্ধ করে; তবে তোমার অধিকারভূক্ত দাসীদের ব্যাপারে এ বিধান প্রযোজ্য নয়। আল্লাহ সমস্ত কিছুর উপর তীক্ষ্ম দৃষ্টি রাখেন।
- নবির (সা বিয়ে আগে হয়েছে। বিধান করে পরে তাঁর আর বিয়ে করা বন্ধ করা হয়েছে। সংগত কারণ এ বিষয়ে আপনার ধারণা ভুল।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:০০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ জানলাম।
১৩| ০১ লা মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:০৬
রক্ত দান বলেছেন: আপনে কিভাবেন সেটা একান্তই আপনার নিজের ভাবনা। তবে আপনার ভাবনা সব সময় এক রকম থাকে না এটাই মুশকিল। মনে হচ্ছে বেশী ভাবতে গিয়ে আপনার ভাবনাগুলো এলোমেলো হয়ে গেছে।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা এরকমও হতে পারে। সেই সম্ভবনা আছে।
১৪| ০১ লা মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:০৯
রক্ত দান বলেছেন: শৃঙ্খলার জন্য সুনির্দিষ্ট বিধান প্রয়োজন। ধর্মের ক্ষেত্রে সেটা আছে। আর সেটা সারা বিশ্বের জন্যই আছে। ধর্মহীনতার জন্য কোন বিশ্ব বিধান নেই। ধর্মহীনরা হচ্ছে বিশৃঙ্খলদের একটি দল। কারা কি করে সেটা সঠিকতার মাপকাঠি নয়।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: খুব একটা ভুল বলেন নি।
১৫| ০১ লা মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:১৩
রক্ত দান বলেছেন: ধর্মহীনরা সমকামিতা অনুমোদন করে। ধর্ম সমকামিতা অনুমোদন করে না।পৃথিবীর সব লোক সমকামিতা গ্রহণ করলে পৃথিবী জনশূণ্য হবে। এমন বিধান বিশ্ব বিধান নয় যা বিশ্বের সবাই করলে বিশ্ব জনশূণ্য হয়। সংগত কারণে ধর্মহীনতা হচ্ছে সভ্যতার অন্তরায় এক জঘণ্য অসভ্যতা।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি মনে করেন মুক্তমনারা ধর্ম সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞান রাখেনা? একজন আলেমের চেয়েও ভালো জ্ঞান রাখে। মুক্তমনারা অন্তত যা জানে সঠিকটাই জানে এবং বলে। আর আলেমরা নিজেদের ধর্ম ব্যবসা টিকিয়ে রাখার স্বার্থে ধর্মের অপব্যাখ্যা করে। একজন আলেমের চেয়ে একজন মুক্তমনার কাছে ধর্মের বিশুদ্ধ জ্ঞানটা বেশি পাবেন।
১৬| ০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৩৩
পঞ্চগড়ের বাসিন্দা বলেছেন: এই ভদ্দরলোক একজন ভদ্রবেশী নাস্তিক , ইসলাম নিয়ে চুলকানিটা তার বেশ পুরনো তবে ইনিয়ে বিনিয়ে ধর্মকে কটাক্ষ করার পদ্ধতি জানতে হলে এইসমস্ত ভদ্রবেশী নাস্তিক তথা মুনাফিকদের চিনে রাখা দরকার
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: যৌবন কালে যে যত বেশী পাপ করে,
বুড়ো বয়সে সে তত বড় ধার্মিক হয়।
১৭| ০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৩৩
মেহেদি_হাসান. বলেছেন: আপনি দুই নৌকায় পা দেয়া মানুষ ভাই।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমি ধার্মিক, কিন্তু ধর্মান্ধ নই!
এই ধরণের ফাইজলামি কথা শুনলেই দোররা মারতে মঞ্চায়! পৃথিবীতে ধর্মই একমাত্র জিনিস, যেটিকে 'অন্ধভাবে' ফলো করতে হয়!
কিন্তু 'অন্ধত্ব' ঘুচিয়ে কেউ যদি যুক্তি, জ্ঞান আর বিবেক খাটিয়ে প্রশ্ন করা শুরু করে!
তখন সে হয়ে যাবে 'মুরতাদ' অথবা 'নাস্তিক'!
১৮| ০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:২৫
এমেরিকা বলেছেন: রাজীব নুর মোটেও দুই নৌকায় পা দেয়া মানুষ নন। কিছুটা বিভ্রান্ত এবং পথভ্রষ্ট। যখন ভালো লাগে, ধর্মকর্ম করে, যখন লাগেনা তখন নাস্তিক সাজে। অপ্রিয় হলেও সত্য যে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ এরকমই। কিন্তু একটা কথায় দ্বিমত করতেই হচ্ছে। নাস্তিকরা সব ধর্মের বিরুদ্ধে বলেনা - যে দেশেরই হোক না কেন, তাদের সমস্ত রোশ ইসলামের উপরই। কারণ এই ধর্ম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম মানুষ এত নিষ্ঠার সাথে পালন করেনা।
আমি একটা বিয়ের অনুষ্ঠানে দেখেছিলাম, পুরুত মশায়ের সামনেই হিন্দি গান বাজিয়ে ছেলে মেয়েরা অশ্লীল নাচানাচিতে মেতে উঠল। কোন মুসলিমের কোন অনুষ্ঠানে কি এই দৃশ্য কল্পনা করা যায়? একমাত্র ইসলাম ধর্মই মানুষের মনে তার দৃঢ় স্থান করে নিতে পেরেছে। তাই যে যে ধর্মের নাস্তিক হোক না কেন - সবার আক্রোশ কেবল ইসলামের বিরুদ্ধেই।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:১০
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম ও বিজ্ঞান পরস্পর বিপরীত মুখি, তাই শরীর খারাপ হলে নাস্তিকরা যাবে হাসপাতালয়ে আর ধার্মিকরা যাবে তাঁদের উপাসোনালয়ে?
এই মর্মে দেশের আইন পাস হওয়া দরকার ।
কন ঠিক কিনা?
১৯| ০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৫৪
আমি নই বলেছেন: জার্মানি এখন তাদের ভিসা পলিসি কঠোর করেছে।
০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:১১
রাজীব নুর বলেছেন: কঠোর তো করবেই চারিদিকে জঙ্গি।
২০| ০১ লা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:২৪
এমেরিকা বলেছেন: ধর্ম ও বিজ্ঞান কখনোই বিপরীতমুখী নয়। বিজ্ঞান প্রমাণসাপেক্ষ, কিন্তু ধর্মের ভিত্তি হল বিশ্বাস। বিজ্ঞানীদের সাথে ধর্মগুরুদের কোন বিরোধ নেই। জ্ঞানের দুটি শাখার মধ্যে একটি হল ধর্ম - আরেকটি বিজ্ঞান। যারা এই দুই বিষয়েই বিদ্বান, তাঁরা হলেন প্রকৃত জ্ঞানী।
০১ লা মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো বলেছেন। একতরফা।
২১| ০১ লা মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:৪১
করুণাধারা বলেছেন: ভুয়া মফিজের সাথে সহমত। এই পোস্ট দেবার মাধ্যমে আপনার উদ্দেশ্য পরিষ্কার হয়ে গেছে।
০১ লা মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: এটা হলো সরকারী চাকরির গুন।
২২| ০১ লা মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:২৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মেরুদণ্ড সোজা করুন!
যা বলতে চান দৃঢ়তার সাখে বলুনৃৃ
দু নায়ে পা রাখা বড়ই বিপজ্জনক কর্ম!
০১ লা মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: ওখেই।
২৩| ০১ লা মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৫৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: লেখা পড়লাম কাজে লাগবে
০১ লা মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
২৪| ০১ লা মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৪
পুকু বলেছেন: আপনার চিন্তাভাবনার জগৎটি বিশাল।আমার ব্যক্তিগত ভাবে খুব পছন্দ আপনার লেখাগুলো। কারন বহুমুখি চিন্তাভাবনা যা নিজের কাছে নিজেরই জিগ্গাস্য।দার্শনিক ও যুক্তিবাদী দুটোই।আপনার লেখাগুলো বিশেষ ভাবে চিন্তা করতে শেখায়।চালিয়ে যান।থামবেন না।
০১ লা মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
আপনি একজন নিরপেক্ষ ব্লগার।
ভালো থাকুন।
২৫| ০১ লা মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০২
কাছের-মানুষ বলেছেন: দুই নৌকার পা রাখলে সমস্যা কি?
আমিতো বলি নাই দুই নৌকায় পা দেয়া একটা সমস্যা! এটা "সমস্যা" আমি বলি নাই এবং এটা যে "সমস্যা না" এটাও বলি নাই! আমি জাষ্ট ফ্যাক্ট বললাম!
০১ লা মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: না ছুই পানি না ধরি মাছ এই অবস্থা ।
২৬| ০২ রা মার্চ, ২০২১ রাত ১২:০৫
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমি শুধু ফ্যাক্ট বলেছি, এর বেশী কিছু না! কারন আমার কাছে যেটা সমস্যা আপনার কাছে নাও হতে পারে এবং আপনার কাছে যেটা সমস্যা সেটা আমার কাছে সমস্যা নাও হতে পারে! সমস্যা ধরা আমার কর্ম নয়! আপনি এডাল্ট, ফ্যাক্ট যদি জানেন তাহলে সমস্যা কি সমস্যা না সেটা আপনি বিবেচনা করবেন!
০২ রা মার্চ, ২০২১ রাত ১২:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো বলেছেন।
ধন্যবাদ।
২৭| ০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:২৪
রক্ত দান বলেছেন: মুক্তমনারা সঠিক জানে তাদের নিজেদের বিবেচনায়। মানুষ তাদের জানাটাকে সঠিক হিসাবে গ্রহণ করেনি। মুক্তমনাদের অবস্থা অনেকটা গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল জাতীয়। চোর -ডাকাতও নিজেদেরকে সঠিক দাবী করে। মুখ থাকলে এমন ঢের কথা বলা যায়।
০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: তর্ক করতে আমার ভালো লাগে না।
২৮| ০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৩৪
রক্ত দান বলেছেন: একজন আলেমের চেয়ে একজন মুক্তমনার কাছে ধর্মের বিশুদ্ধ জ্ঞানটা বেশি পাওয়া গেলেও জনগণ তাদেরকে আলেমের স্থান প্রদান করবে না। তারা ব্যবহার অযোগ্য অতিজ্ঞানী আবর্জনা। অতিরিক্ত সব কিছুই মন্দ। মানুষ মাত্রই ভুল আছে। ভুল-শুদ্ধ মিলে যারা আলেম জনগণের সাথে তাদেরই মিলে ভাল। বায়ু ত্যাগ হলে ওজু করতে বলবে একজন আলেম। বায়ু ত্যাগ হলে পায়ু পথ ধৌত করতে বলবে একজন মুক্তমনা। জনগণ কি করবে? জনগণ বায়ু ত্যাগ হলে ওজু করবে, পায়ু পথ ধৌত করবে না।
০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: বাঁশি থাকলেই বাঁশি বাজে।
বাঁশি টা ফেলে দিলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। হে হে---
২৯| ০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৫৮
রক্ত দান বলেছেন: বাঁশিতে যার চিত্ত বিনোদন হয় সে বাঁশি সংরক্ষণ করবে, ফেলে দিবে না। কাজেই বাঁশি ফেলে দেওয়া কোন সমাধান নয়। মুক্তমনাদেরকে আমি বিবেক-বুদ্ধি মুক্ত মনা বলেই জানি। এরা এমন সব আজগুবি কথা বলে যা জনগণের মনে ধরে না। অভিজিতের শূণ্য থেকে মহাবিশ্ব পড়ে হুদয়ে আচ্ছন্ন হলো এক বিশাল শূণ্যতায়। বুঝলাম এর লেখা কোন কাজের কিছু নয়।
০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের সৌরজগৎ মিল্কিওয়ে নামক একটি গ্যালাক্সিতে পরিভ্রমণ করে। পরিষ্কার আকাশে অমাবশ্যার গভীর রাত্রে তাকালে আপনি দেখবেন আকাশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে মেঘমালার ন্যায় একটি ধোয়াময় রেখা । এটি হচ্ছে আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি জগৎ। এ গ্যালাক্সি কত বড় তা সাধারণের কল্পনার বাইরে। সূর্য এই গ্যালাক্সির কেন্দ্রে যে black hole আছে তার চারিদিকে আমাদের ৮ টি গ্রহ, ৩টি ডর্ফ-গ্রহ ( যার মধ্যে প্লুটো একটি ), অসংখ্য উপগ্রহ, গ্রহাণুপুঞ্জ ও ধূমকেতুর এই সৌরজগৎকে নিয়ে পরিভ্রমণ করে l
৩০| ০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:২০
রক্ত দান বলেছেন: সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই তাঁর।কে সে যে তাঁর অনুমতি ছাড়া তাঁর নিকট সুপারিশ করবে? তাঁর সামনে পিছনে যা কিছু আছে তা’ তিনি জানেন।তাঁর ইচ্ছা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কিছুই কেউ আয়ত্ব করতে পারে না।তাঁর ‘কুরসী’ আকাশ ও পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত।এ দু’টির হেফাজত তাঁকে ক্লান্ত করে না।আর তিনি পরম উচ্চ-মহিয়ান।
সহিহ মুসলিম, ২৪৯ নং হাদিসের (কিতাবুল ঈমান) অনুবাদ-
২৪৯।হযরত আবু হুরায়রা (রা.) কর্তৃক বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের কাছে লোকেরা প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞেস করতে থাকবে। শেষ পর্যন্ত এও বলবে যে, আল্লাহ প্রত্যেকটি বস্তু সৃষ্টি করেছেন, কিন্তু তাঁকে সৃষ্টি করেছে কে?
সহিহ মুসলিম, ২৫০ নং হাদিসের (কিতাবুল ঈমান) অনুবাদ-
২৫০। হযরত আনাস ইবনে মালিক (রা.)কর্তৃক বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, মহান পরাক্রমশালী আল্লাহ বলেন, তোমার উম্মত হঠাৎ এ ধরনের কথা বলবে। যেমন তারা বলবে, আল্লাহ প্রত্যেকটি বস্তুকে সৃষ্টি করেছেন, কিন্তু তাঁকে কে সৃষ্টি করেছে?
-আল্লাহ বললেন, তিনি চির বিদ্যমান। মানুষ বলে তাঁকে কে সৃষ্টি করেছে? তো যে বিদ্যমান থাকে তাকে আবার সৃষ্টি করতে হয় নাকি? আল্লাহ ছাড়া আর কিছুই ছিলনা বলেই আল্লাহ ছাড়া আর সব কিছুকে সৃষ্টি করতে হয়েছে। আল্লাহ ছিলেন বলেই তাঁকে সৃষ্টি করতে হয়নি। বিষয়টা সহজ বোধগম্য।
সূরাঃ ৫৫ রাহমান, ২৬ নং ও ২৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। তাতে সব বিলিন হয়
২৭। আর বাকী থাকে তোমার প্রতিপালকের সত্তা, যিনি মহিমাময়, মহানুভব।
- আল্লাহ ছাড়া আর সব কিছু বিলিন হয় বলেই আল্লাহ ছাড়া আর কিছু বিদ্যমান ছিল না। আল্লাহ বিলিন না হয়ে বাকী থাকেন বলেই তিনি বিদ্যমান ছিলেন। বিষয়টা সহজ বোধগম্য।
আল্লাহ ছাড়া আর সব কিছু সসীম বলেই এক সময় তা’ ফুরিয়ে গিয়ে অবশেষে বিলিন হয়ে যায়। আল্লাহ অসীম বলেই তিনি কখনো না ফুরিয়ে বাকী থাকেন। সসীম বলেই সসীমের সীমা দিয়ে এটাকে অস্তিত্বে আনতে এর একজন সৃষ্টিকর্তার প্রয়োজন হয়। অসীমের সীমা দিতে হয় না বলে তাঁর সৃষ্টি কর্তা থাকার কোন প্রয়োজন নেই। এসব সহজ কথা। তথাপি কেউ যদি বলে আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে? তবে বুঝতে হবে তার বুদ্ধির দৈন্যতা আছে। সে মূলত বুদ্ধি প্রতিবন্ধি।
সূরাঃ ৯৫ তীন, ৪ নং থেকে ৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা মানুষকে সৃষ্টিকরেছি সুন্দরতম গঠনে।
- মানুষের গঠন যা আছে মানুষের গঠন এর চেয়ে উত্তম হতে পারে কি? বিজ্ঞান কি বলে? বিজ্ঞান এ ক্ষেত্রে নিশ্চয়ই অজ্ঞান হবে। পারলে বিজ্ঞান বলুক মানুষের গঠন এর চেয়ে উত্তম কি হতে পারে? তো কথা হচ্ছে এরকম সর্বোত্তম গঠনে মানুষ আপনা আপনি হয়ে চলছে? এর পিছনে কারো উপস্থিতি নেই। এ বিষয়ে বিজ্ঞানের ব্যখ্যা শুধু তারাই বুঝে। মানুষ তাদের কথা বুঝে না।
০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: তিনিই ঈশ্বর যিনি সাতটি আকাশ ও একই সংখ্যক পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন। তাঁর আদেশ তাদের মধ্যে অবতীর্ণ হয়েছে, যাতে আপনি জানতে পারেন যে ঈশ্বরের সবকিছুর উপর ক্ষমতা রয়েছে; এবং তিনি তাঁর জ্ঞানে সমস্ত কিছুকে পরিবেষ্টিত পরিচালিত করেন ।
৩১| ০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:২৯
রক্ত দান বলেছেন: রাজীব নূর জাহান্নামে যেতে চায় এটা তার ইচ্ছা। আমরা তার এ অধিকার খর্ব করতে চাই না। রাজীবের যারা সাথী হতে চায় সেটাও একান্তই তাদের ইচ্ছা। তামরা তাদের ইচ্ছাতেও বালি ছিঁটতে চাই না। আমরা কিন্তু সর্বোচ্ছ জান্নাতে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করি। সেখানে সুন্দরী সুকন্ঠী ললনারা থাকবে। আমরা তাদের সাথে জমিয়ে আড্ডা দিব। সুখাদ্য খাব, সুপানীয় পান করব। আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে। কাজকর্ম ছাড়াই সব সামনে হাজির। মনি-মুক্তার মত বালকেরা খাদ্য-পানীয় সরবরাহ করবে। ফুরফুরে বাতাসে মনপ্রাণ জুড়িয়ে যাবে। এসব কিছু ভাবতেও ভাল লাগে। কিন্তু নাস্তিকের কথা সত্যি হলেও আমার আফসুসের কোন কারণ নেই। কিন্তু আমার কথা সত্য হলে বেটা নাস্তিকের কি দশা হবে? এটাই মূল ফেক্ট। এর জন্য মুসলিম বাড়ছে, বাড়বেই। কোন নাস্তিক ইসলামের উত্থান ঠেঁকাতে পারবে না। নাস্তিকের কপালে আছে কাঁচ কলা।
০২ রা মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: কাচ কলা ভর্তা খাওয়ার সময় এসেছে আপনার।
৩২| ০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৩১
রক্ত দান বলেছেন: কেন আল্লাহ বলতে কি লজ্জা করে?
০২ রা মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: না লজ্জা করে না।
আল্লহা। আল্লহাহ। আল্লহা। আল্লাহ।
৩৩| ০৩ রা মার্চ, ২০২১ ভোর ৪:১৯
কাতিআশা বলেছেন: আপনার মত ফ্লিপ ফ্লপ করা মানুষ খুব কমই দেখেছি!..There is no consistency at all in you posts!...Need to see a psychiatrist immediately!
০৩ রা মার্চ, ২০২১ ভোর ৪:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমি এরকমটা ভাবছি না।
৩৪| ০৩ রা মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:২৮
রক্ত দান বলেছেন: আমার কাঁচ কলা ভর্তা খাওয়ার সময় এসেছে, কি করে বুঝলেন?
০৩ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্য পড়ে বুঝতে পারলাম ।
৩৫| ০৩ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৪৮
রক্ত দান বলেছেন: মন্তব্যের সাথে কাঁচা কলা ভর্তার সম্পর্ক কি?
০৩ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: সব কিছুর সাথে সব কিছুর সামঞ্জস্য আছে।
৩৬| ০৩ রা মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:১৫
রক্ত দান বলেছেন: কি সামঞ্জস্য সেটাই তো বললেন না!
০৩ রা মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: এত কথা বলতে পারবো না।
৩৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৩৭
জাহিদ হাসান বলেছেন: আপনাকে কেউ পছন্দ করে না এটা কে বলেছে? আপনাকে সবাই পছন্দ করতো। কিন্তু আপনি নিজেই এমন কিছু করতেছেন যার কারণে সবার মন থেকে উঠে যাচ্ছেন।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: ওখেই।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা মার্চ, ২০২১ ভোর ৪:৪৯
কাছের-মানুষ বলেছেন: মাঝে মাঝে আপনার পোষ্ট এবং কমেন্ট পড়লে মনে হয় আপনি দরবেশ হয়ে গেছেন! আবার মাঝে মাঝে মনে হয় আপনি ধর্মকে ধোরাই কেয়ার করেন! আপনি দুই নৌকায় পা দিয়ে রেখেছেন!