নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাশরের ময়দানে

১৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৩:১০



স্বপ্নে দেখলাম আমি মরে গেছি-
ঈশ্বরের সামনে দাঁড়িয়ে আছি
ঈশ্বর আমার দিকে তাকিয়ে রেগেমেগে গেলেন
দাঁত কিড়মিড় করে বললেন,
তুই তো সারা জীবন পাপ করেই কাটিয়েছিস
তোর পুণ্যের থালা শূন্য,
তোর কি কিছু বলার আছে?
আমি জবাব দিলাম না-
মাথাটা নীচু করে চুপচাপ দাড়ায়া থাকলাম
ঈশ্বর বললেন, তোকে দেখে মায়া লাগছে
যা চুপ করে বেহেশতে ঢুকে পড়
কাউকে কিচ্ছু বলিস না।

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



তিনি নিশ্চয় ঘরগুলো খালি রাখতে চাচ্ছেন না

১৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: বেহেশত আসলে ত্রিমাত্রিক দুনিয়া।

২| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৫:৪৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বেহেশত কি আসলে পৃথিবীতে হবে?
নাকি মঙ্গলগ্রহে?

এই বিষয়ে বিস্তাুরিত লিখুন।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: লিখতে তো চাই। কিন্তু গজব থেকে আমাকে কে রক্ষা করবে?

৩| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৫:৪৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



কিয়ামত অনুষ্ঠিত হওয়ার মাধ্যমে পৃথিবীর সবকিছু ধ্বংস হয়ে যাবে।
অতঃপর আল্লাহ তাআলা হরজত ইসরাফিল আলাইহিস সালামকে
সিঙ্গায় দ্বিতীয়বার ফুৎকার দেয়ার নির্দেশ দিবেন। সে নির্দেশে পৃথিবীর শুরু
থেকে কিয়ামত অনুষ্ঠিত হওয়া পর্যন্ত সব মানুষ আবার জীবত হবে। সবার
মাঝে থাকবে চরম পেরেশানী। সবাই মুক্তির অপেক্ষায় আত্মহারা পাগলপারা
অবস্থায় সময় কাটাবে। সে সময়ের অবস্থা বর্ণনা ইমাম ইবনে জারির রহমাতুল্লাহি
আলাইহি একটি হাদিস এনেছিন। যা হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু
হাদিসটি বর্ণনা করেছেন।

যখন সব মানুষ ভীত ও সন্ত্রস্ত হয়ে পড়বে; তখন তারা নবিদের নিকট সুপারিশ জানাবে।
হজরত আদম আলাইহিস সালাম থেকে শুরু করে এক একজন নবির কাছে তারা যাবে
এবং প্রত্যেকের কাছে তারা পরিস্কার জবাব (প্রত্যেকেই সাহায্য করার ব্যাপারে সুস্পষ্ট
অপরগতা প্রকাশ করবে।) পেয়ে ফিরে আসবে।

অবশেষে সব মানুষ সাহায্য লাভের সুপারিশ নিয়ে বিশ্বনবি হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট পৌঁছবে। তিনি উত্তর দিবেন, আমি প্রস্তুত আছি। আর
আমিই তার (এ কাজের) অধিকারী।

অতঃপর তিনি (বিশ্বনবি )আরশের নিকট যাবেন এবং আরশের নিচে সিজদায় পড়ে যাবেন।
তিনি আল্লাহ তাআলার নিকট সুপারিশ করবেন যে, তিনি (আল্লাহ) যেন বান্দাদের ফয়সালার
জন্য আগমন করেন।

আল্লাহ তাঁর (বিশ্বনবির) সুপারিশ কবুল করবেন এবং মেঘমালার ছায়াতলে সমাগত হবেন।

দুনিয়ার আকাশও ফেটে যাবে এবং দুনিয়ার সব ফেরেশতাও এসে যাবে। অতঃপর দ্বিতীয়
আকাশও ফেটে যাবে, সেখানের ফেরেশতারাও এসে যাবে। এভাবে সাতটি আকাশ ফেটে
যাবে এবং সব ফেরেশতা এসে উপস্থিত হবে।

অতঃপর আল্লাহ তাআলা আরশ থেকে নেমে আসবেন, সম্মানিত ফেরেশতাগণ (আগে)
অবতরণ করবেন অতঃপর স্বয়ং মহা পরাক্রমশালী আল্লাহ তাআলা আগমন করবেন।

আরশে আজিম থেকে হাশরের ময়দানে আল্লাহ তাআলার আগমনের সময় সব ফেরেশতাগন এ
এ তা সবিহ পাঠে ব্যস্ত হয়ে পড়বেন-

উচ্চারণ :
‘সুবহানা জিল মুলকি ওয়ালমালাকুতি; সুবহানা জিল ইযযাতি ওয়াল
আজমাতি ওয়াল জাবারুতি; সুবহানাল হাইয়্যিল্লাজি লা ইয়ামুতু;
সুবহানাল্লাজি ইয়ুমিতুল খালায়িক্বি ওয়া লা ইয়ামুতু; সুব্বুহুন কুদ্দুসুন
রাব্বুল মালাইকাতি ওয়ার রূহি; সুব্বুহুন কুদ্দুসুন; সুবহানা রাব্বানাল আ’লা;
সুবহানা জিস সুলত্বানি ওয়াল আ’জমাতি; সুবহানাহু আবাদান আবাদান।’

অর্থ :
‘সমগ্র জগত ও আত্মার অধিকারীর পবিত্রতা বর্ণনা করছি। সম্মান ও অসীম
ক্ষমতার অধিকারীর প্রশংসা ও গুণগান করছি। সেই চিরঞ্জীবের পবিত্রতা
বর্ণনা করছি, যিনি মৃত্যুবরণ করেন না। তাঁরই গুণগান করছি, যিনি সৃষ্টিজীব
সমূহের মৃত্যু ঘটিয়ে থাকেন এবং তিনি নিজে মৃত্যুমুখে হন না। ফেরেশতাগণ
ও আত্মার প্রভুর তাসবিহ পাঠ করছি। আমাদের প্রভুর পবিত্রতা বর্ণনা করছি।
জগতের শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারীর আমরা গুণগান করছি। সদা সর্বদা তাঁরই
পবিত্রতা বর্ণনা করছি।’

পরিশেষে...
আল্লাহ তাআলা উম্মাতে মুহাম্মাদিকে হাশরের ময়দানে তাঁর পবিত্রতা ও
গুণগান করার মাধ্যমে নাজাত লাভের তাওফিক দান করুন। হাশরের
ময়দানে বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুপারিশ পেতে
কুরআন বিধি-বিধান পালন এবং বিশ্বনবির পরিপূর্ণ সুন্নাহর তথা আনুগত্য,
অনুসরণ ও তাঁর সুমহান আদর্শের অনুকরণ করার তাওফিক দান করুন।
আমিন।
তথ্য ও লেখা সুত্র : https://www.jagonews24.com/religion/news/206383

১৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: হাশর ময়দান দারুন একটা বিষয়। কত না আনন্দ হবে, টেনশন হবে।

৪| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৬:১৫

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: @ডঃ এম এ আলী,কবরে আমরা যে আজাবের কথা শুনি,সেটা কি হয় মরা মানুষের উপর?

১৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ তো মাটির সাথে মিশে যাবে। শাস্তি হবে আত্মার।

৫| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৬:২০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ফাঁকতালে তো ঢুকে গেলেন।কিন্তু চেকার যখন আসবে টিকিট দেখাবেন কোথা থেকে।টিকিট ছাড়া ঢোকার জন্য ডবল সাজা।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: টিকিট মানে আমলনামা। সে তো চেক করবে ফেরেশতারা।

৬| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৭:১৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



@নুরুলইসলা০৬০৪ , ধন্যবাদ ভাল একটি প্রশ্ন করার জন্য ।
আমি বিশ্বাস করি ভাল কাজের সুফল ও মন্দ কাজের কুফলে ।
এটা ইহলোকেই পরিলক্ষিত হয় ।

আমি কোন অযৌক্তিক শুনা কথায় আস্থা রাখিনা । তাই জীবিত
না মরা মানুষের আজাব হবে তা চাক্ষুষ জানতে পারব কেবল
মারা যাওয়ার পরে আর তখনই আমি বলতে পারব কার আজাব
হবে । এবং সে কথাও এ জগতে এসে বলতে পারবনা ।

এখন যেটা বিশ্বাস করি সেটা হল ধরা খেলে মন্দ কাজের আজাব
দুনিয়াতেই হবে , ধর্মের কথামালা অনুযায়ি জানি মন্দ কাজের আজাব
পরকালেও হবে যদিনা পরম করুনাময় আল্লাহ ক্ষমা করে দেন ।
একজন মুলমান হিসাবে আমি পুরুথ্থান দিবসে বিশ্বাস করি ।

আল্লার জগতে প্রতিটি মানুষই কিছু না কিছু তে আস্থা রাখে বা বিশ্বাস করে ।
কেহ বিশ্বাস করে আল্লাহ রাসুল ও পরকালে, কেহ বিশ্বাস রাখে গডে,
কেহ বিশ্বাস রাখে দেব দেবীতে , কেহ আবার বিশ্বাস করে আল্লা খোদা
আখেরাত , পরকাল ইত্যাদি বলতে কিছুই নাই তবে জাগতিক সকল
বিষয়ের প্রতি সে দারুনভাবে বিশ্বাসী । পবিত্র কোরান ও গাইবে/অদৃশ্যে বিশ্বাস
না করলেও মানুষ চাদে ও অদৃশ্য মহাশুন্যে( অনেক অদৃশ্য বিষয়তো এখন
অবশ্য আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে দৃশ্যমান করা যায় ) বিচরণে বিশ্বাস করে ,
সে বৈজ্ঞানিক আবিস্কার ও কাহিনীর প্রতি আস্থা রাখে । তাই প্রতিটি মানুষই কোন না
কোন ভাবে বিশ্বাসি, অবিশ্বাসি নয় । আবার বিশ্বাসের মাত্রা অনুযায়ি কেহ
পুর্ণ বিশ্বাসী/ অবিশ্বাসী কিংবা আংশিক বিশ্বাসী / অবিশ্বাসী হতে পারে ।
কিন্ত কোন মতেই একেবারে অবিশ্বাসী নয় ।

সবচেয়ে বড় কথা কে বিশ্বাসী আর কে অবিশ্বাসী তা একমাত্র আলেমুল গায়েব আল্লাই
ভাল জানেন। আর এটা ঠিক যে, আল্লাকে বিশ্বাস করলে কেও ঠকবেনা । আল্লাহকে বিশ্বাস
না করে মরার পরে ( বিশ্বাস করুক আর নাই করুক মরতে তাকে একদিন হবেই ) যদি দেখে
পরকাল সম্পর্কে যে রকমটা শুনেছিল সেটাই ঠিক, তাহলে অবিশ্বাসের ফলটা কি হবে ভাবাই
যায়না । আর যদি পরকাল বলতে কিছু নাইই থাকে তবে তো ল্যডা চুকেই গেল ! ক্ষতি
কিছুই হবেনা । কিন্তু থাকলে এবং সে অনুযায়ী আমল না করে গেলে সমুহ ক্ষতি । এতবড়
একটা রিস্ক নেয়া কি কোন বুদ্ধিমানের কাজ হবে । তাই প্রতিটি মানুষেরই একান্ত উচিত হবে
সর্বশক্তিমান সৃস্টিকর্তা আল্লাহ, রাসুল ও পরকালের প্রতি প্রগার বিশ্বাস রেখে তার বিধান
মেনে চলা । সৎপথে থেকে সহজ সরল জীবন যাপন করা , মানবতা শান্তি ও প্রগতির পথে
ধাবিত হওয়া । তবে আল্লার সহজ সরল বিধান বাদ দিয়ে কেহ অতি ধার্মিক হলে তার নীজের
সহ জগতের সকলের জন্য বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়ায় এটা অনেকটাই এখন পরিক্ষিত ।


১৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: এযুগের মানুষরা বোধ হয় হাশর ময়দান, বিচার শাস্তি নিয়ে ভাবে না।

৭| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৭:৩২

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ড: এম এ আলী বলেছেন: প্রতিটি মানুষই কোন না কোন ভাবে বিশ্বাসি, অবিশ্বাসি নয় । আবার বিশ্বাসের মাত্রা অনুযায়ি কেহ
পুর্ণ বিশ্বাসী/ অবিশ্বাসী কিংবা আংশিক বিশ্বাসী / অবিশ্বাসী হতে পার। .....প্রতিটি মানুষেরই একান্ত উচিত হবে সর্বশক্তিমান সৃস্টিকর্তা আল্লাহ, রাসুল ও পরকালের প্রতি প্রগার বিশ্বাস রেখে তার বিধান মেনে চলা । সৎপথে থেকে সহজ সরল জীবন যাপন করা , মানবতা শান্তি ও প্রগতির পথে ধাবিত হওয়া । তবে আল্লার সহজ সরল বিধান বাদ দিয়ে কেহ অতি ধার্মিক হলে তার নীজের সহ জগতের সকলের জন্য বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়ায় এটা অনেকটাই এখন পরিক্ষিত ।

সহমত।

ধর্ম ভিন্ন হলেও অধিকাংশ মানুষ সৃষ্ঠিকর্তাকে বিশ্বাস করে, তা যে নামেই ডাকা হউক না কেন। বিভিন্ন ধর্মের আচারঅনুষ্ঠান বা রিচুয়াল ভিন্ন হতে পারে কিন্তু সকল ধর্মেই কিছু জিনিস কমন আছে যেমন সৎপথে চলা, মিথ্যা না বলা, নৈতিকতা, সহজ সরল জীবন যাপন করা , মানবতা শান্তি ও প্রগতির পথে ধাবিত হওয়া,ইত্যাদি। এই সকল বিধানগুলো মেনে চললে জগতের কারো জন্য বিপদের কারণ হওয়ার যেমন সম্ভাবনা নেই ঠিক তেমনি সৃষ্টিকর্তার অসন্তোষের কারণ হওয়ারও সম্ভাবনা কমে যায় বলেই আমার বিশ্বাস।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: করোনা দিয়ে এই জন্যই কি প্রভু আমাদের শিক্ষা দিচ্ছেন।

৮| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৭:৫৭

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: @ ড

৯| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:১১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: @ ডঃ এম এ আলী,আপনি বোধ হয় আমার প্রশ্নটা বুঝতে পারেন নাই।আপনি লিখেছেন আখেরাতের পর ২য় বার যখন সিঙ্গায় ফু দিবে তখন সকল মানুষ জীবিত হবে।
আমার প্রশ্ন কবরে যে মরার পরে আজাব হবে তখন কি জীবিত করা হবে, নাকি মরা মানুষের উপর আজাব হবে।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: না সবাই জীবিত হবে। জীবিত হওয়ার শাস্তি হবে।
আর করবে দুই ফেরেশতা আসবেন, মুনকার আর নকির। তারা দুই চারটা প্রশ্ন করবেন। প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারলে হয়তো লাঠি দিয়ে দুই চারটা বাড়ি দিবেন।

১০| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:৩৯

নজসু বলেছেন:



কি অপূর্ব প্রিয় ভাই।
এ যেন ছেলের মোয়া।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: হয়। কখনও কখনও এরকমই হতে পারে। অসম্ভব কিছু না। কত রমস্যময় ব্যাপার স্যাপার হয় জগতে। অনু ভুবনেও এরকম হবে।

১১| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:০০

সাকলায়েন শামিম বলেছেন: কিন্তু ঈশ্বর এমন’টা করবে না। সে খুব বদমেজাজী, রেগে-মেগে খুব বাজে ব্যবহার করবে এবং অভিশাপ দিয়ে জাহান্নামে পাঠিয়ে দিবে।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: আরেহ না। আমরা তার বান্দা না? আমরা তার কাছে নানান আবদার করবো।

১২| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৩১

নজসু বলেছেন:


কি অপূর্ব প্রিয় ভাই।
এ যেন ছেলের হাতের মোয়া।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: হে হে হে হে----

১৩| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৪৭

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি স্বপ্নেও মরি, আর বেঁচে থাকতেই মরে গেছি!

১৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: না এভাবে বললে হবে না।

১৪| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৫৩

রানার ব্লগ বলেছেন: সবাই বলে কেয়ামতের সময় পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে, তার মানে কি কেবল পৃথিবী ধ্বংস বাকিরা আগের মত লাট্টুর মত ঘুরবে?

১৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: সব কিছু তছনছ হয়ে যাবে।

১৫| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৫

স্থিতধী বলেছেন: তিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু । আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল গান বেঁধেছেন ওনাকে নিয়ে “ খেলিছো এ বিশ্ব লয়ে, বিরাট শিশু আনমনে”।

তবে সৃষ্টিকর্তা শিশুর ন্যায় সরল ও দয়ালু হলেও তাঁর সৃষ্টি বেহেস্তী মানুষ সবাই দয়ালু নাও হতে পারে । তাই দেইখেন আপনি আবার এভাবে বেহেস্তের টিকেট হাসিল করার পর, বেহেস্তে ঢুইকাই ওনার কতক প্রিয় বান্দার মাইর না খেয়ে বসেন! যারা হয়তো আপনাকে এই দুনিয়াতে চিনতেন এমন বেহেস্তী মানুষ আরকি । এমন যাতে না হয় যে ,বেহেস্ত আর দোজখের দারোয়ানের চোখ এড়ায়ে ওনারা আপনাকে পাঁজাকোলা করে তুলে নিয়ে আবার দোজখের আগুনে ফেলে দিয়ে আসে! মানুষ বড়ই হিংসুক হয় তো ! তাই আমার মনে হয় আপনি ওনাকে বইলেন যে আপনাকে যাতে বেহেস্তে ঢোকানোর আগে উনি বিনা প্লাস্টিক সার্জারিতে আপনার চেহারা সুরত বদলায়ে দেন । এতে করে ঐ দুষ্ট হিংসুকেরা আপনাকে বেহেস্তে চিনতে পারবেনা। আপনিও নিরাপদে বেহেস্তি নাজারা উপভোগ করতে পারবেন ।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: বেহেশতে কোনো গণ্ডগোল হবে না।

১৬| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৬

স্প্যানকড বলেছেন: আপনার কনফিডেন্স দেখে কি আর কমু ! তবে স্বপ্ন কি দেখছেন ভোরে? ভোরের স্বপ্ন সত্যি হয় শুনছি! তবে আপনার কবিতা বদ লোকদের উৎসাহিত করবে। ভালো থাকবেন।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: ধনবাদ। মন্তব্যের জন্য।

১৭| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

আমার নিজের ধারণা, সবাই নিজের ধর্মকেই সেরা মনে করে। করাই্ উচিত।
তবে অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা থাকা উচিত।
অন্য ধর্মকে আঘাত দিয়ে কথা বলা উচিত নয়।

ব্লগে ধর্ম নিয়ে কোন পোস্ট দেয়াই সঠিক কাজ নয়।

অন্য সব পোস্ট দিন।

যার যার ধর্ম তার তার কাছে সেরা ও নিরাপদ হয়েই থাকুক।

১৬ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কতটা দুঃখ, কষ্টের ভেতর আছেন, তা একমাত্র আল্লাহই ভালো জানেন, এবং স্নেহ সহকারেই জানেন। এমনকি যখন আপনি তা প্রকাশ করেন না, তখনও তিনিই জানেন। আর এর উত্তম প্রতিদান একমাত্র তিনিই দিতে পারেন।

১৮| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৪৪

ইসিয়াক বলেছেন: ব্লগার মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাইয়ের সাথে আমি একমত। একটু ভেবে দেখবেন প্লিজ।

১৬ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।

১৯| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধর্ম নিয়ে আপনার খোচাখুচি না করাই ভালো।
আপনার দ্বিমুখী চরিত্র সবার কাছে উন্মোচিত
আপনি ধর্মক কটাক্ষ করে লেখা ছাড়েন হিট
হবার জন্য। খুবই নিম্নমানের কাজ

১৬ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।

২০| ১৬ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+

১৭ ই মার্চ, ২০২১ রাত ২:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.