নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

রিজিকের মালিক আল্লাহ

৩০ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:১৮



দুনিয়াতে সব কিছু আল্লাহর ইচ্ছাতে হয়।
এই যে দেশে নব্য ধনীদের সংখ্যা বেড়েছে এটাও আল্লাহর ইচ্ছাতে হয়েছে। আল্লাহ ইচ্ছা করলেই যে কোনো ব্যক্তির রিজিক বাড়িয়ে দিতে পারেন, তেমনি তিনি তা কমিয়ে দিতেও পারেন। পৃথিবীর সব মানুষকে পর্যাপ্ত রিজিক ও নেয়ামত দেওয়া হলে ধন-সম্পদ প্রাচুর্যের কারণে কেউ কারও মুখাপেক্ষী থাকত না। মহান আল্লাহ পৃথিবীর কাউকে না খাইয়ে রাখেন না। আল্লাহর রহমতে পুরো বাংলাদেশে কেউ তিনবেলা না খেয়ে থাকে না। কম হলেও একবেলা খাবার ঠিকই জোটে। সবল-দুর্বল, শিক্ষিত-অশিক্ষিত, নারী-পুরুষ, বুদ্ধিমান-বোকা সবাইকে রিজিক দান করেন আল্লাহ। সারা বিশ্বে রিজিকের মালিক একমাত্র আল্লাহ। হঠাৎ করে চাকরি চলে যেতে পারে; ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে; কিছুদিন পর আবার ব্যবসায় ব্যাপক উন্নতি হতে পারে; চাকরিতে হতে পারে পদোন্নতি। এই উন্নতি-অবনতিও আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত। তার নির্দেশেই এমনটা হয়। আর এটাও মানুষের জন্য শিক্ষণীয়।

কোরআনে মহান রাব্বুল আলামীন ইরশাদ করেছেন-
পৃথিবীতে বিচরণশীল সকল প্রাণীর রিজিকের দায়িত্ব আল্লাহ তায়ালার ওপর ন্যস্ত। (সূরা হুদ: আয়াত ৬)। আল্লাহপাক নিজেই সৃষ্টিকুলের রিজিকের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। এজন্য'ই তিনি রাব্বুল আলামিন। আপনি এক বছরে কত টাকা আয় করবেন, কোন খাবার কতটুকু খাবেন, সবকিছুই এক আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত। আমি যে গতকাল রাতে না খেয়েছিলাম, এটাও আল্লাহর ইচ্ছায়। সব প্রাণীর রিজিকের মালিক তিনি। কারও রিজিক কমানো-বাড়ানো সবই তার এখতিয়ার। মানুষের রিজিক মানুষ কমাতে বা বাড়াতে পারে না। যতটুকু আল্লাহ নির্ধারন করেছেন, ততটুকুই কেবল মানুষ ভোগ করতে পারে। প্রকৃতিতে কিছু প্রাণী আছে, যারা খাদ্য মজুদ করতে জানে না। প্রতিদিনকার খাবার প্রতিদিন সংগ্রহ করে খায়। এসব প্রাণীর রিজিকের দায়িত্বও আল্লাহর। তিনি এদের না খাইয়ে রাখেন না। সামান্য পিঁপড়া তার খাবারও আল্লাহ ব্যবস্থা করে দেন। পিঁপড়া রাস্তা দিয়ে যেতে-যেতে দেখে একটা চিনির দানা পড়ে আছে। সেই চিনির দানা পিঁপড়া বাসায় নিয়ে যায়। সবাই মিলে খায়। পিঁপড়া চিন্তা করে না রাস্তায় মধ্যে তার জন্য কে এই চিনির দানা ফেলে রেখেছে। কারন পিপড়ার চিন্তা করার ক্ষমতা নেই। কিন্তু মানুষের চিন্তা করার ক্ষমতা আছে। অথচ মানুষ চিন্তা না।

স্বভাবগত ভাবে মানুষের মধ্যে তাড়াহুড়া করার প্রবণতা বেশী।
সে দ্রুত সব কিছু পেতে চায়। সব কিছু ভোগ করতে চায়। কিন্তু প্রকৃতির নিয়ম হলো, নির্ধারিত সময়ে ধীরে ধীরে জীবনোপকরণ হাতে আসে। হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী, নির্ধারিত জীবিকা আসবেই। কেউ তার রিজিক ভোগ না করে মৃত্যুবরণ করবে না। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘হে মানুষ! তোমরা আল্লাহকে ভয় করো। ধনসম্পদ সংগ্রহে উত্তম পন্থা অবলম্বন করো। কেননা কেউ তার রিজিক পরিপূর্ণ না করে মৃত্যুবরণ করবে না, যদিও তা অর্জনে বিলম্ব হোক না কেন। পাখির কথাই ধরা যাক। তার খাবার মজুদের গুদাম নেই। সকালে ক্ষুধা পেটে বের হয়; বিকাল বেলা কিন্তু ভরা পেটেই ঘরে ফেরে। ‘যদি তোমরা আল্লাহ তায়ালার ওপর সঠিক ও যথাযথভাবে ভরসা কর, তাহলে তিনি তোমাদের পাখির মতো জীবিকা দান করবেন, ক্ষুধার্ত অবস্থায় সবাই বের হয়ে পেট ভরে বাসায় ফিরবে।’ (আহমদ, তিরমিজি)। কোরআন-হাদীসের কথা থেকে ভরসা পাই। শক্তি পাই। এই জন্য এখনও বেঁচে আছি।

হজরত ওমর (রা.) বলেন, তোমাদের কেউ যেন জীবিকার সন্ধান না করে বসে বসে এ কথা না বলে, হে আল্লাহ আমাকে রিজিক দাও; কারণ তোমরা জানো, আকাশ কখনও স্বর্ণ বর্ষণ করে না। দুনিয়ায় সে যত বড়ই হোক না কেন, তার কাছে নয় বরং রিজিক আল্লাহর কাছে চাইতে হবে। বিশ্বাস যেন এমন হয়, রিজিক বৃদ্ধির ক্ষমতা শুধু আল্লাহর। পাশাপাশি কর্মক্ষেত্রে সৎ ও আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেনঃ ‘তোমাদের রবের কাছে ক্ষমা চাও; নিশ্চয় তিনি পরম ক্ষমাশীল’। (তাঁর কাছে ক্ষমা চাইলে) ‘তিনি তোমাদের উপর মুষলধারে বৃষ্টি বর্ষণ করবেন, ‘আর তোমাদেরকে ধন-সম্পদ ও সন্তান- সন্ততি দিয়ে সাহায্য করবেন এবং তোমাদের জন্য বাগ-বাগিচা দেবেন আর দেবেন নদী-নালা’। {সূরা নূহ, আয়াত : ১০-১২} ‘যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় করো, তাহলে আমি অবশ্যই তোমাদের বেশি বেশি দেব। আর যদি তোমরা অকৃতজ্ঞ হও, তবে মনে রেখো, আমার শাস্তি বড়ই কঠোর।’ কোনো ছাড় নেই। কাজেই সাবধান। (সুরা : ইবরাহিম, আয়াত : ৭)

এক ভাইয়ের গল্প বলিঃ
ভাইটি বিয়ে করেছেন বছর এক হবে।
দ্বীন বোঝার পর বিয়েতে আর দেরী করেন নি ভাইটি। কারন ইসলামে বয়স হলে বিয়ে করে ফেলতে বলা হয়েছে। ভাইটি আল্লাহর উপর আস্থা রেখে আয়ের কথা না ভেবে, ভেবেছেন বিয়েটা জরুরী, আমার রিযিক বৃদ্ধি পাবেই কেননা, আল্লাহ বলেছেন বিয়ে করে ফেলো, তাহলে আমি আয় বৃদ্ধি করে দেব। ভাইটি বিয়ে করেছেন, আল্লাহ তার আয় রোজকার তিন গুন বাড়িয়ে দিয়েছেন। এখন ভাইটি স্ত্রীর সংখ্যা বৃদ্ধি করতে চাচ্ছেন। তো! সেই ভাই বললেন, “যখন বিয়ে করি তখন আয় মাত্র ৬ হাজার টাকা। আল্লাহ অবশ্যই বিয়ে করলে রিযিক বৃদ্ধি করে। আলহামদুলিল্লাহ এখন আমার আয় তখন থেকে প্রায় ৫/৬ গুন বেশি। দুনিয়াতে খেতে পড়ে থাকতে বেশি টাকার প্রয়োজন হয় না, যদি অপচয় না করা হয়। আর যা প্রয়োজনের অধিক তাই অপচয়! এখন চিন্তা করেছি আরেকটি বিয়ে করবো। বিয়ে করলে রিযিক আরো বৃদ্ধি পায়। অবশ্যই বৃদ্ধি পাবে। স্ত্রীকে বোঝাতে পেরেছি। ও সম্মত আছে। হে হে। তবে আমার ইচ্ছা এবার বিয়ে করলে তালাকপ্রাপ্ত/ বিধবা অগ্রাধিকার দেবো।”


ভালো এবং বেশী রিজিক চাইলে-
আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে হবে। আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে পারলেই তিনি রিযিকের ব্যবস্থা করে দিবেন। এটাই চিরন্তন সত্য। যে কেউ আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তবে তার জন্য আল্লাহ'ই যথেষ্ট। অবশ্য আল্লাহ তায়ালা আমাকে খাওয়াবেন- এই কথা বলে হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকার সুযোগ নেই। কাজ করতে হবে। রিজিককে কর্মের মাধ্যমে খুঁজে বের করতে হবে। একবার এক সাহাবী উটে সওয়ার হয়ে নবীজির সাথে দেখা করতে এলেন- রাসূল তখন মসজিদে আছরের নামাজ শেষ করে মসজিদের বারান্দায় বসা ছিলেন। পেয়ারা নবিজি আকাশে পাখি দেখছিলেন। সাহাবী উটকে মসজিদের সামনে রেখে রাসূলের সঙ্গে দেখা করতে চলে গেলেন। কথাবার্তা শেষে মসজিদের বাইরে এসে সাহাবি দেখেন উট নেই। চিন্তিত হয়ে পড়লেন, উট কোথায় গেল! সাহাবির মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো। একটা মাত্র উট ছিলো তাও চুরী হয়ে গেলো?
সাহাবী নবিজিকে বললেন- হুজুর,আমার উট! আমি তো আল্লাহ তায়ালার ওপরে তাওয়াককুল করে এখানেই রেখে গিয়েছিলাম! জবাবে নবিজি বললেন, আগে উট বাঁধবে এরপরে তাওয়াককুল করবে।


এক ব্যক্তি নবিজির কাছে এসে বললেন, হে পেয়ারা নবী আপনি আমার জন্য দুআ করবেন। যেন আমি সন্তান লাভ করি। নবীজি বললেন, আচ্ছা দুআ করব। বেশ কিছুদিন পরে দুআ প্রার্থী লোকটি পুনরায় এলো নবিজির কাছে। এবার কিছুটা আক্ষেপ এবং অভিযোগের সুরে বলল, হযরত, সন্তান তো হয় নি! আপনি কেমন দুআ করেছেন! নবীজি জিজ্ঞেস করলেন তুমি বিয়ে করেছো কি? এবার লোকটি মুচকি হেসে উত্তর দিল, না হুজুর, বিয়েটা এখনও করা হয় নি। হুজুর এবার রেগে গিয়ে বললেন, আল্লাহ তায়ালা সন্তান কি তোমার পেটেই দিবেন! সন্তান পেতে হলে যেমন আগে বিয়ে করতে হবে, ঠিক তেমনি রিজিক পেতে হলে, সম্পদ পেতে হলে কর্ম-প্রচেষ্টা চালাতে হবে। এটাই বিধান। এটাই আল্লাহ তায়ালার নির্দেশ।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:




এখন তেল ও গ্যাসের উপর ভাসছে বেশীরভাগ আরবেরা; এখন আরবদের যেই টালমাটাল বেহাল অবস্হা, ভেবে দেখুন, ১৪০০বছর আগের কথা, অন্যের গাছের নীচে পড়ে থাকা ১ টা খেজুর খাওয়ার কারণে প্রাণ হারাতে হয়েছে অনেক আরবকে; তখনকার আরবরা কি বলেছে, কি ভেবেছে সেটা সহজে অনুমান করা সম্ভব।

ইয়েমেনে তেল নেই, দেখছেন শিশুরা কিভাবে প্রাণ হারাচ্ছে? রিজিক কে দিচ্ছে? রেড ক্রস।

৩০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ রেড ক্রস কে দিয়ে ব্যবস্থা করিয়েছেন।
রেডক্রস হলো আল্লাহ পাকের উছিলা।

২| ৩০ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২০

নজসু বলেছেন:


কেমন আছেন প্রিয় ভাই?

৩০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: বেঁচে আছি।

৩| ৩০ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৭

পাঁচ-মিশালি বলেছেন: হজরত চাঁদগাজী , রিযিকের মালিক আল্লাহ , হায়াৎ -মৌত, ইয়েমেনের শিশু দের মৃত্যু ইত্যাদি ,শুধুমাত্র আল্লাহর ইচ্ছাতেই হয়। এনিয়ে দ্বিমতের জায়গা নেই।

৩০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা সব আল্লাহ করেন। এর পেছনের উদ্দেশ্য তো আর আমরা জানি না। আমাদের পক্ষে জানা সম্ভব না।

৪| ৩০ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

রিজিকের মালিক আল্লাহ

একথা আপনি বিশ্বাস করেন ?
গিরগিটির মতো আর কত রং পাল্টাবেন?

৩০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: সাতটি রঙ্গের মাঝে আমি মিল খুঁজে না পাই।

৫| ৩০ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৫

বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: ভালো পর্যবেক্ষণ

৩০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ৩০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৮:১২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উটের হাদিস আপনি নিজের মত করে বিকৃত করে বলেছেন। আর শেষ প্যারার হাদিসের সূত্র দিতে পারবেন?

৩০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা সুত্র দিতে পারবো। তিরমিজি।

৭| ৩০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৯:৩০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: শুধু রিজিকের মালিক না,কে পাপ করবে কে পুন্য করবে তার মালিকও আল্লাহ।কোরান হাদিসে স্পষ্ট লেখা আছে,আল্লাহ যাকে বেহেস্ত নিবেন তাকে দিয়ে বেহেশতে যাওয়ার কাজ করিয়ে নেন,আর যাকে দোজখে নিবেন তাকে দিয়ে দোজখে যাওয়ার কাজ করিয়ে নেন।
কেউ যদি অন্য কিছু দেখান সেটা হবে কোরান হাদিসে পরস্পর বিরোধী কথা আছে।

৩০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: এই পোষ্ট টা আপনার পছন্দ হয়েছে।

৮| ৩০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৫৬

সিগনেচার নসিব বলেছেন: রিজিকের মালিক আল্লাহ । বিশ্বাসীদের জন্য এতটুক ই যথেষ্ট।

৩১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১২:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা।

৯| ৩০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৫৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি আপনার সন্তান হওয়ার জন্য দোয়া চাওয়ার হাদিসটা যুগান্তর পত্রিকায় পেলাম। ওখানে এটাকে হাদিস বলেনি। বরং মাওলানা আশরাফ আলী থানভির (র ) জীবনের একটা ঘটনা এটা। হুবহু আপনার মত বর্ণনা। লিঙ্কটা নীচে দিলাম।
[link|https://cutt.ly/

৩১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা আপনি সঠিক।

১০| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১:০১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এই পোষ্ট আমার পছন্দ হয়নাই।আমার পছন্দ কোন পজিটিভ পোষ্ট।যেটা মানুষকে একটু হলেও এগিয়ে নিবে।যেটা পড়ে মানুষ কুসংস্কার মুক্ত হবে,একটু হলেও রাজনৈতিক সচেতনহ হবে।

৩১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ২:০০

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা আমি এইরকম পোষ্ট লিখব।

১১| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:৫৭

জুল ভার্ন বলেছেন: রিজিকের মালিক আল্লাহ ।

৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:২০

রাজীব নুর বলেছেন: হুম, আল্লাহ আমাকে খাওয়াচ্ছে। সব কিছু করে দিচ্ছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.