নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
যুগে যুগে ধর্ম ব্যবসায়ীরা নিজেদের সুবিধামতই ফতোয়া দিয়ে গেছে। এবার কিছু নির্বোধ মানুষের যদি বোধদয় ঘটে! শিথিল হচ্ছে লকডাউন। ধেয়ে আসছে মৃত্যু। উদ্ভ্রান্ত জনগণ। প্রশ্নবিদ্ধ সরকার। সবই খুলে দিন, সার্ভাইব করতে পারলে পারলাম নইলে টা টা! ইতিহাসে কোন রাজনীতিবিদ মাথা গরম করে ভালো ফল পায়নি। চিৎকার করা, হুমকি দেওয়া, উস্কানি দেওয়া, উত্তেজিত করা আর মধ্যরাতে দাবা খেলায় জিতে আসা এককথা নয়। এক্ষেত্রে নিজের যোগ্যতা বুঝতে হবে। আজ পৃথিবীতে মানুষ বলে পরিচিত হলেও কোনো এক দিন আমি লাশ নামে পরিচিতি পাবো সবার কাছে। প্রথম বাণী ছিলো -"তুমি আবার মাঝখান দিয়া কিছু মনে কইরো না! আজকের বাণী -"স্ত্রীকে সন্তুষ্ট রাখতে প্রয়োজনে সীমিত পরিসরে মিথ্যা বলা যায়।'' আমাদের সকলের জীবন শান্তিময় হোক।
১।
আমার এলাকায় কেউ লকডাউন মানছে না। আগের মতোই অবস্থা।
২।
পোলাপান মাঠে খেলছে। আগে অবশ্য এ জায়গাটা ভয়াবহ নোংরা ছিলো। কিছুদিন আগে সিটিকরপোরেশন সুন্দর খেলার মাঠ করে দিয়েছে।
৩। রাস্তাঘাট সব আগের মতোই আছে। লকডাউন কিছুই বদলে দেয়নি।
৪। সারা দিন মাছ বিক্রি হচ্ছে। তবে জমজমাট হয় সন্ধ্যার পর। অনেকে বলে এটা ঘুষখোরদের বাজার। কারন ঘুষখোররা দামাদামি করে না।
৫। প্রতিদিন বাসা থেকে বের হয়ে আমি এখানে দশ মিনিট দাড়াই। লোকজনের ব্যস্ততা দেখি। ভালো লাগে।
৬। এ জায়গাটা সারা বছর এরকমই থাকে। অথচ লোকজন যদি নিয়ম মেনে চলতো তাহলে এই রাস্তাটা ফাঁকা থাকতো।
৭। অত্যন্ত বেকুবি টাইপের লকডাউন হয়েছে। করোনার সংক্রমণ বেড়েছে, সরকার তা ঠেকাতে চায়। কিন্তু সঠিক প্ল্যান করার দক্ষ লোকজন নেই সরকারে।
৮। ভ্যানগাড়িতে করে রাস্তায় সবজি বিক্রি করে। তবু পুলিশকে টাকা দিতে হয়।
৯। এবার জনগন লকডাউন প্রত্যাখ্যান করেছে।
১০। সিটি কর্পোরেশন খেলার মাঠটা করে ভালো করেছে। প্রতিটা এলাকায় এরকম মাঠের দরকার আছে।
১১। এই হছে আমার বন্ধু শাহেদ জামাল। খুব ভালো ছেলে। কিন্তু লকডাউন মানে না। সে প্রতিদিন রাস্তায় বের হয়। রাস্তার পাশের দোকান থেকে চা খায়।
১২। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি মাসে একবার জাতির কাছে দেশের সর্বশেষ অবস্থা বিস্তারিত জানানো উচিত। যদি প্রধানমন্ত্রী মাসে একবার জাতিকে ৩০ মিনিট ব্রীফ করে তাহলে জনগনের শান্তি হয়।
১৩। প্রয়োজন মানুষকে রাস্তায় বের করে।
১৪। রাস্তায় ভিক্ষুক এবং রিকশার সংখ্যা খুব বেড়েছে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:১০
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশটা দরিদ্র। এর মধ্যে আবার মানুষ বেশি। দেশের অর্ধেক এর বেশি মানুষ দরিদ্র। তারা কোনো রকমে ডাল ভাত খেয়ে বেঁচে থাকতে চায়। বেঁচে থাকার জন্যই তাদের বাইরে বের হতে হয়। কেউ শখ করে বাইরে বের হয় না। বাইরে বের না হলে তাদের পরিবার নিয়ে না খেয়ে থাকতে হবে। সরকার তাদের দিকে ফিরেও তাকাবে না। করোনার ভয়ে তো আর লোকজন আর না খেয়ে থাকতে পারে না। আরস এটা সম্ভবও না।
তাছাড়া মানুষের মধ্যে এরকম একটা ভাব এসেছে- কপালে যা আছে তাই হবে। মরলে মরে যাবো। ব্যস।
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:১৪
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: প্রতি নিয়ত সবার প্রশ্ন ?
এই লকডাউনের বেনিফিট কি ?
শুধু মাত্র গণপরিবহন বন্ধকরা ? জনসমাবেশ রহিত করা ?
স্কুল কলেজ ঈদের আগে না খুলা !
...............................................................................................
যার যার অবস্হান থেকে সবাই সুবিধা চায়, কিন্ত
করোনার বাস্তবতা কত ভায়াবহ তা বাংলার মানুষ কেন,
পৃথিবীর ৯০% মানুষও বুঝতে চায় না ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: ধরুন আপনার ঘরে খাবার নেই। পরিবারে ৫/৭ সদস্য।
এখন কি করবেন? ঘরে বসে থাকবেন?
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:২৯
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: লোকজন কমই মনে হয়।চৌরাস্তায় একটু ভিড়।বন্ধুর লাল গাড়িটি ভাল,কি সুন্দর ম্যাচ করে লাল জামা পড়েছে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা লোকজন কিছুটা কম বলা যেতে পারে।
লাল রঙ আমার পছন্দ।
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৪৪
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হবেন না।
০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা প্রয়োজনেই বের হই। এছাড়া বের হই না। আমি একজন সচেতন নাগরিক।
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৬:০২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশে শেষ পর্যন্ত মনে হয় করোনা তার তান্ডব চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েই নিল।
খুবই ভয়াবহ ব্যাপার।
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:০৬
বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: ১২নং- এ সহমত।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:০৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ব্যবসায়ীদের চাপের মুখে কাল থেজে
খুলবে দোকানপাট। গত ২৪ ঘন্টায় করোনা্য়
মৃত্যু ৭৪ জন। আগামীতে কি আরো বাড়বে?
ব্যবসাায় বড় না জীবন ?