নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার ৫টি প্রিয় মুভি

১৮ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৬

ছবিঃ আমার তোলা।

১। দ্য হিডেন ফেস (The Hidden Face)
স্প্যানিশ এ মুভিতে দেখা যায় একদিন সকালে ঘুম ভেঙ্গে এক সংগীত পরিচালক দেখতে পায় তার বান্ধবী তাকে ছেড়ে চলে গেছে। রেখে গেছে একটি ভিডিও বার্তা। পরিচালক ধীরে ধীরে এক ওয়েট্রেসের সাথে জড়িয়ে পড়ে। ওয়েট্রেস মেয়েটি পরিচালকের ভাড়া বাড়িতে দেখে বেসিনের বদ্ধ পানিতে কম্পন উঠে আপনাআপনি। ঠান্ডা পানি-গরম পানি কেন জানি একাকার হয়ে আসে গোসলের সময়। পুলিশ সন্দেহ করে পরিচালক তার প্রাক্তন বান্ধবীকে খুন করেছে। কিন্তু সত্যি কি? এরপর কি হয় তা দেখার জন্য মুভিটি দেখতেই হবে। মুভিতে বেশ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য কিছু দৃশ্য রয়েছে।

২। দ্য নরমাল হার্ট (The Normal Heart)
মুভিটির কাহিনী আবতির্ত হয়েছে আশির দশকের শুরুতে সমকামী আন্দোলন নিয়ে। সে সময়টায় অজানা রোগে একের পর এক সমকামী মারা যেতে শুরু করে। সমকামী নেতারা এ নিয়ে দৃষ্টি আকর্ষন করতে চাইলেও আমেরিকার সরকার ও সমকামীদের নিয়ে দৃষ্টিভঙ্গি ও রাজনীতির কারনে তা যেন কেউ দেখেও দেখত না। পরবতীর্তে এ রোগটির নামই হয় এইডস। চমৎকার অভিনয় আর গাঁথুনীর মুভি। এমি এ্যাওয়ার্ড পাওয়া মুভি। তবে সমকামী ব্যাপার স্যাপার যারা জানেন না তারা মুভিটা দেখলে ধাক্কাই খাবেন।

৩। এপ্রিল স্নো (April Snow)
মুভিতে দেখানো হয় নায়িকার হাজব্যান্ড এবং নায়কের ওয়াইফ গাড়ি এক্সিডেন্ট করে একই হাঁসপাতালে ভর্তি এবং তারা একে অপরকে ভালোবাসতো। সেই হাঁসপাতালে পরিচয় হয় নায়ক এবং নায়িকার। একে অপরের সাথে ধীরে ধীরে পরিচয় এবং এক সময় প্রেম। তারপর শেষ পরিণতিটাই দেখার জন্যই মুভিটা দেখতে হবে।

৪। ব্রিয়াথ (Breath)
ফাঁসির রায় হয়ে যাওয়া এক কয়েদী এই নিয়ে দ্বিতীয় বারের মত আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেছে। ছবির নায়িকা টিভিতে সেই খবর দেখছিল। নায়িকার স্বামী গোপনে এক মেয়ের সাথে যোগাযোগ রাখে নায়িকা সেটা জানতে পারে। এরপর নায়িকা একটা অদ্ভুত সিধান্ত নেয়। নায়িকা সেই জেল কয়েদী এর সাথে প্রতিদিন দেখা করতে যায়, একেক দিন একেক ড্রেস পড়ে সে কয়েদী এর সাথে দেখা করতে যায়। ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে এক রকম ভালোবাসা সৃষ্টি হয়। প্রতি দেখাতেই তারা একে অপরকে কিস করে। দেখে ফেলুন । মাত্র দেড় ঘণ্টার মুভি।

৫। দ্য ফল্ট ইন আওয়ার স্টারস (The Fault In Our Stars)
একটা রোমান্টিক মুভি ভালো হওয়ার পিছনে নায়ক নায়িকার কেমিস্ট্রিটাও কম গুরুত্বপূর্ণ না। এক কিশোরি যার ফুসফুসে ক্যানসার ধরা পড়ে। কিন্তু সে একটা এক্সপেরিমেন্টাল ট্রিটমেন্টের মাধ্যমে তখন বেঁচে যায়। যে ডিপ্রেশনে ভুগছে। তাঁর ডাক্তারের পরামর্শে একটা ক্যান্সার সাপোরটিং গ্রুপে যায়। আর তাঁর সাথে দেখা হয় Augustus Waters এর। যার কিনা একটা পা নেই। আর শুরু হয় তাঁদের বন্ধুত্ব। তারপর? IMDb তে ৮.২ স্কোর তোলা মুভিটি দেখুন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.