নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

গত ৫০ বছরে বাংলাদেশ কতটা উন্নতি করলো?

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৫১

ছবিঃ আমার আঁকা।

গত ৫০ বছরে বাংলাদেশ অনেক এগিয়েছে বলা যাবে না।
যতদূর এগিয়েছে তার চেয়ে ত্রিশ গুণ বেশি এগোনো দরকার ছিলো। শুধু মাত্র দূর্নীতির কারনে আজও পিছিয়ে আছে দেশ। হাসিনা সরকারের আমলে দেশে কোটিপতির সংখ্যা বেড়েছে। গত ৫০ বছরে শেখ মুজিব, জিয়া, এরশাদ, হাসিনা এবং খালেদা। এবং বহু এমপি, মন্ত্রী এসেছেন। এরা সবাই কম বেশী দেশের জন্য কাজ করেছেন। তবে তাদের সবার একটা বিষয়ে মিল আছে, সেটা হলো দূর্নীতি। সবচেয়ে বেশি দূর্নীতি হয়েছে খালেদা জিয়ার আমলে। মির্জা আব্বাস থেকে শুরু করে ফালু পর্যন্ত। এখনও তাঁরা বেশ আছে। এবার হাসিনার আমল খালেদা জিয়াকেও ছাড়িয়ে গেছে। প্রতিটা মন্ত্রী এমপি থেকে শুরু করে, তাদের ছত্রছায়ায় থাকা লোকজনও কোটিপতি। একজন ছিচকে চোর ধরার চেয়েও বেশি সহজ দূর্নীতিবাজ ধরা।

বাংলাদেশে দেশপ্রেমিক মানুষের সংখ্যা কম।
যদি কাউকে বলা হয়, আপনাকে আমেরিকান গ্রীনকার্ড দেওয়া হবে আপনি কি যাবেন? সবাই রাজি হয়ে যাবে। খোঁজ নিলে জানা যাবে প্রতিটা মন্ত্রীর আমেরিকাতে বাড়ি গাড়ি আছে। দেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর। জাতির জন্য কম সময় নয়, কিন্তু সুদীর্ঘ এ সময়ে দেশের মানুষের অনেক প্রত্যাশাই পূরণ হয়নি। দেশজুড়ে মাদকের ছড়াছড়ি তরুণ সমাজকে অন্ধকার জগতে ঠেলে দিচ্ছে। আমাদের দেশপ্রেম হল, কথায় কথায় বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ, চেতনা, ইত্যাদি বলা। দেশপ্রেম জিনিসটা আমরা চিনিই না। সবাই নিজের আখের গুছাতে ব্যস্ত। লেখক, কবি, ব্যবসায়ী, চাকরীজীবি, রাজনীতিবিদ।

মানুষের কর্মসংস্থান হোক।
সেই ৭২ সাল থেকেই রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা। দুর্নীতিসহ নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন এখনো দেখতে পাইনি আমরা। শুধু মাত্র পদ্মাসেতু আর মেট্রোরেল উন্নতিত সোপান হতে পারে না। যেদিকে তাকাই শুধু ঘুষ, দুর্নীতি, দুর্ঘটনাসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত দেশ। একটি জাতির জন্য- দূর্নীতি যেমন ক্ষতিকর, তেমনি ধর্মও ক্ষতিকর। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করেছিল যে দেশ সেই ভারত, একটি হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র। বাংলাদেশকে প্রথম রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি দিয়েছিল যে দেশ সেই ভূটান একটি বৌদ্ধ সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। স্বাধীনতার পর অদ্যাবধি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে যে দেশের অবদান অনস্বীকার্য সেটা হচ্ছে জাপান। একটি বৌদ্ধ ধর্ম প্রধান রাষ্ট।

ধর্ম শিক্ষা ও অশিক্ষার কারনে বাংলাদেশ উন্নত হতে পারেনি।
যে যেখানে পেয়েছে সেখানেই চুরি করেছ। দেশের সব জায়গায় চুরি, দূর্নীতি, অগণতান্ত্রিক ভোট, ডাকাতি, ধর্ষণ সব'ই হচ্ছে ধুমধাম। সেদিকে দেশের মাওলানাদের নজর নেই, তারা আছে কার ভাস্কর্য ভাঙা আর কার যাওয়া আসা নিয়ে। স্বাধীনতার ৫০ বছর উদযাপন যেখানে সরকার আর তার হেলমেট বাহিনীই করে! সর্বস্তরের জনগন কেন স্বাধীনতার উদযাপন করে নি? কথিত আছে, শেখ হাসিনার বেয়াই আর মখা সাহেব রাজাকার ছিলেন। তাহলে তাঁরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দলে জায়গা পান কিকরে? শেখ হাসিনা তাদের দলে জায়গা দিলেন কেন? তাহলে কি শেখ হাসিনা সৎ মানুষ নন! তিনি নষ্টদের ভালোবাসেন?

স্বাধীনতার ৫০ বছর পরেও আমরা আমাদের মেরুদণ্ড সোজা করতে পারলাম না।
আজও বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের বিচারে সেরা এক হাজার বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই। অথচ প্রতিদিনই আমরা শুনতে পাই বাংলাদেশ রোল মডেল এ পরিণত হয়েছে। উন্নয়নের মহাসড়কে। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ভারত জ্ঞান ও প্রযুক্তির দিক দিয়ে সবচেয়ে এগিয়ে। এখনো আমার ভাবতে অবাক লাগে স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর র‍্যাঙ্গকিং পাকিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর নিচে। আমাদের দেশে এখনো শিশুশ্রম প্রচুর। মানুষকে যদি মানব সম্পদে না পরিণত করা যায় তবে দেশ কখনো আগাবে না। বাংলাদেশ এগিয়ে যাক উন্নতি, প্রগতি এবং সমৃদ্ধির দিকে সে প্রত্যাশাই রইল।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৫৬

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: স্বাধীনতার ৫০ বছর পরেও আমরা আমাদের মেরুদণ্ড সোজা করতে পারলাম না।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: মেরুদন্ডের সমস্যার জন্য ভালো চিকিৎসা আছে।

২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:১১

সাসুম বলেছেন: কিচ্ছুই হবেনা। আরো ১০০ বছর পরেও সেইম প্যারা মজিদ প্রজন্ম আর চোর বাটপার ই থাকবে এই দেশ।

যতদিন পর্যন্ত জ্ঞান বিজ্ঞান আর সু শিক্ষা কে গুরুত্ব দেয়া হবেনা, জিডিপি তে শিক্ষার জন্য ৫% এর উপরে রাখা হবেনা, দেশের শিক্ষকের বেতন কাঠামো ম্যাক্সিমাম করা না হবে, যতদিন শিক্ষার মানে খালি সার্টিফিকেট অর্জন করে কেরানির চাকুরি করা এই মেন্টালিটি না যাবে- ততদিন কোন উন্নতি হবেনা।

দেখা যাবে সিক্সথ এক্সটিংশান চলছে আর বাংগুল্যান্ডের মানুষ এখনো কেয়ামতের দিন কি লুংগি পড়বে নাকি ফুল প্যাণ্ট টাকনুর উপর পড়বে এটা নিয়ে কেচাল লাগাইছে।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমার আশাবাদী হতে ইচ্ছা করে।

৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:১৬

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: ভবিষ্যতেও কি মেরুদণ্ড সোজা করতে পারব বলে মনে হয় না কারণ মিথ্যার একটা পুকুর হয়েছে পুকুরে ত আর জোয়ার ভাটা হয় না
যত পানি তত গভীরতা এই হলো আমাদের মেরুদণ্ড তাহলে কি করে সোজা হবে----স্যালুট জানাই দাদা ভাল থাকবেন

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৪৮

রানার ব্লগ বলেছেন: ৫০ বছরে পৃথিবীর উন্নয়ন হয়েছে তার কিছু ছোয়া বাংলাদেশে এসে পরেছে এর বেশি কিছুই না।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধীরে ধীরে এগিয়ে যাক স্বদেশ।

৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:১১

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: [পন্ডিতরা দূরে থাকুন প্লিজ ]
মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের জন্য
আমাদের মতো দেশে (রেমিটেন্স ওয়ালা দেশ)কখনোই প্রকৃত মদ্ধ আয়ের পর্যায়ে যাবে না (কাগজ কলমে যাবে,করণ ফালতু জিডিপির হিসাব )
একটি সরল হিসাব দেখুন -
২০ কোটি লোকের দেড় কোটি প্রবাসী (যাদের পরিবার দেশে)
গড়ে দেড় কোটি লোকের মোট পরিবারের সদস্য সংখ্যা (৪জন +প্রবাসী ১ জন = সাড়ে সাত কোটি )ধরে নেই ৫ কোটি। অর্থাৎ মোট জনসংখ্যার চার ভাগের ১ ভাগ অর্থনৈতিক চাহিদা মেটায় ডলার খরচ করে। মানে বে করে কিন্তু আয় নাই বা করে না। ফলে বাজারে ক্রয় ক্ষমতায় তারা বাকি ১৫ কোটির চেয়ে এগিয়ে (নীরব বিশৃঙ্খলা বাজার অথচ রাষ্ট্রে হিসাব বলে -"মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বাড়ছে ";) .... ইত্যাদি
(বিজ্ঞের মতো নয় ,সাধারণের মতো ভাবলেই বুঝা যায় )
আবার ১ কোটি পোশাক শ্রমিকের যে আয় (বেতন বাবত টাকা রপ্তানি আয়ের ৩০%- ৩৫%ভাগ ) কাঁচামাল ও অন্নান্য ৩০%-৪০% ধরলেও মালিক পক্ষ (১-৫ জন ) নিচ্ছে ২০% ভাগের বেশি

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি যা বললেন তা সরকারের ভেবে দেখা দরকার।

৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৪২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ১ম দুই রাষ্ট্রপতির অস্বাভাবিক মৃত্যু, তারপর পারিবারিক ও ছাত্র রাজনীতি, দুর্নীতির বিচার না হওয়া বা দীর্ঘায়িত হওয়াই মূল কারণ বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়ার...

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: পিছিয়ে পড়ার কারন গুলো চিহ্নিত করার দরকার। এই কাজ করতে হবে সরকার কে।

৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৪৮

নতুন বলেছেন: সাসুম বলেছেন: কিচ্ছুই হবেনা। আরো ১০০ বছর পরেও সেইম প্যারা মজিদ প্রজন্ম আর চোর বাটপার ই থাকবে এই দেশ।

যতদিন পর্যন্ত জ্ঞান বিজ্ঞান আর সু শিক্ষা কে গুরুত্ব দেয়া হবেনা, জিডিপি তে শিক্ষার জন্য ৫% এর উপরে রাখা হবেনা, দেশের শিক্ষকের বেতন কাঠামো ম্যাক্সিমাম করা না হবে, যতদিন শিক্ষার মানে খালি সার্টিফিকেট অর্জন করে কেরানির চাকুরি করা এই মেন্টালিটি না যাবে- ততদিন কোন উন্নতি হবেনা।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: উন্নতি সরকারের একার পক্ষে করা সম্ভব না।
আমাদের সকলের চেষ্টা থাকতে হবে।

৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৩

জ্যাকেল বলেছেন: https://www.transparency.org/en/cpi/2001

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের দুর্নিতি বিষয়ক র‍্যাংক দেখুন। ১৯৯৬-২০০১ আমলে আওয়ামীলীগ ছিল ক্ষমতায়। আওয়ামীলীগ আমলেই সর্বপ্রথম বাংলাদেশ দুর্নিতিতে চ্যাম্পিয়ন হয় এবং পরের বছরগুলিতে এই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার ধারাবাহিকতা বজায় থাকে। তাই ঢালাওভাবে বিএনপিকে দায়ী করে আপনি হয় মুর্খতার পরিচয় দিচ্ছেন না হয় কপটতা করছেন। বিএনপি যেটা করেনি সেইটা হল যে ভয়ানক ভাইরাস আওয়ামীলীগ পোষে গিয়েছিল সেইটাকে তারাও সুযোগ হিসাবে ব্যবহার করেছিল। তারা আগের সরকারের রেখে যাওয়া দুর্নিতির রাস্তা দিয়ে নিজেদের পকেট ভারী করতেছিল।
পরের সরকার গুলো এই হোল দিয়ে নিজেদের কার্যসিদ্দি করে গেছে এবং নিত্য নতুন উপায়ে দুর্নিতি করেই গিয়েছে। এখন সৌভাগ্যক্রমে পাল্লা দিয়ে আফ্রিকান সরকারগুলো দুর্নিতি বাড়িয়েই চলতেছিল যার দরুন বাংলাদেশ এই তালিকার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে ব্যর্থ হইয়াছে। বর্তমানে সরকারের খারাপ কাজের দালালেরা তাই প্রতারণা করে এইভাবে দেখুন বিএনপির সময়ে বাংলাদেশ দুর্নিতিতে চ্যাম্পিয়ন ছিল এখন আমাদের র‍্যাংক অনেক ভাল। এটা বুদ্ধিমান মানুষেরা দেখা হাসে, কারণ গু লেপটানোর প্রতিযোগিতায় কারো পুরো শরীর আর কারো সামান্য অংশ বাদ গেল কি না গেল উহা নিয়ে খুশি থাকা গর্ধভ/মানসিক রোগীর কাজ।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি যদি রাজনীতিবিদ হতেন আপনি কি দূর্নীতি করতেন?

৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:০৬

জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের সব অর্জন ধ্বংস হয়েছে গত ১৫ বছরে। তবে চোপা আর চাপাবাজীতে আমরা একশো বছর এগিয়েছি একই সময়ে।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: উন্নত বিশ্বের সাথে আমরা তাল মিলিয়ে চলতে পারছি না। আমাদের চেয়ে গরীব দেশ আজ কত উন্নত। আমরা কেন উন্নতি করতে পারছি না?

১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:১৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: গোটা দুই আওয়ামিলীগার ও গোটা চার বিএনপি নেতা এক সাথে বসায়া দেন, তারপর উত্তর খোজেন।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: তাঁরা একসাথে হলেও সমস্যার সমাধান হবে না ।

১১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:২২

সোবুজ বলেছেন: দর্নীতি করে যদি হজ করে আসে,ইসলামের আকিদা অনুসারে তার সমস্ত পাপ মাপ হয়ে যায়।এই জন্য সবাই দুর্নীতি করতে উদ্বুদ্ধ হয়।এবং প্রতিটা দুর্নীতিবাজ প্রায় প্রতি বছর হজ করে।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: অসৎ টাকায় হজ্ব করলে কোনো লাভ নাই।

১২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৪০

সোবুজ বলেছেন: সৎ টাকায় হজ্ব করলে কি লাভ?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ খুশি হন। খুশি হয়ে পাপ কমিয়ে দেন।

১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশের ইতিহাসে বর্তমান সরকার সবচেয়ে কম দুর্নীতিবাজ সরকার।
পৃথিবীর টপ দুর্নীতিবাজ তালিকায় হাসিনার নাম নেই, কিন্তু এরদোয়ান পুটিন ইমরানখানদের নাম আছে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: হাসিনা দুর্নিতিবাজ না। কিন্তু তার দলের সবাই দুর্নিতিবাজ।

১৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:২৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হাসিনা দুর্নিতিবাজ না। কিন্তু তার দলের সবাই দুর্নিতিবাজ। কথা সত্য কিন্তু শুভংকরের ফাকি আছে!

দুর্নীতি দিয়ে কোন দুর্নীতি বুঝানো হচ্ছে তা অনেকে নাও বুঝতে পারে। যদি সর্বপুরি দুর্নীতি বলেন তাহলে কেউই বাদ নেই! কিন্তু অর্থ আত্মসাত এই জাতীয় কিছু যদি বলেন। তাহলে শেখ হাসিনার যথেষ্ট আছে উনার প্রয়োজন নেই। চাইলেই পাচ্ছেন ও পাবেন। উনার ক্ষমতা থাকলেই হল। এটা যদি বলেন মেজর জিয়া বলেন তাহলেও উনি এক রকমই ছিলেন। উনার কোন পয়সার দরকার ছিল না। শেখ হাসিনার থেকেও কম প্রয়োজন ছিল। বঙ্গবন্ধুরও প্রয়োজন ছিল না। উনারও শেখ হাসিনার থেকে কম প্রয়োজন ছিল। কিন্তু খালেদার পয়সার দরকার ছিল ও আছে, তার ছেলেদের ছিল ও আছে। শেখ হাসিনার ছেলের ও বোনের কথা বলতে চাইনা! কেন চাইনা আপনি বুঝে নেন, না হলে নিজে খুজে দেখেন। এরশাদের তো দরকারের শেষ ছিল না, সবচেয়ে বড় দুর্নীতি একাই করে গেছে।

এখন যদি বলেন ক্ষমতার অপব্যবহার করে জনগণের অর্থকে নিজের মনে করা। বা একে ব্যবহার করে অবৈধভাবে আয় করা তাহলে এখন এটা হচ্ছিল বড় সড় ভাবেই অন্য যে কোন সময়ের থেকে বেশী। শেখ হাসিনা টের পেয়ে দুদককে কাজে লাগানের চেষ্টা করছে। কিন্তু যাদের দ্বারা চেষ্টা করছে থামানোর তারাই এর মধ্যে সামিল। তো বিড়ালের গলায় ঘন্টাটা পরাবে কে?
আপনি পরানোর চেষ্টা করতে পারেন! :)

আর লেখক সাহেব ক্ষমতা দখল করে রাখাও কিন্তু দুর্নীতির কাতারেই পরে। হতে পারে আপনার ব্যাকরনে পরে না। হাসান কালবৈশাখী আর আপনার মধ্যে এই বিষয়ে পাথর্ক্য কম। যদিও আমি ও আম ব্লগার রা আপনার থেকে আরও ভাল মতবাদ করি। আপনার অধিকাংশ চিন্তাভাবনাই ইতিবাচক কিছু ব্যতিরেখে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: রিফাত হোসেন আপনি ঠিকই বলেছেন।
কেউ মুখ খুলবে না। সে সাহস কারো নেই। তাই আমাদের চুপ থাকাই ভালো। গুম হয়ে যাওয়াও অসম্ভব না।

১৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:২৮

রিফাত হোসেন বলেছেন: #যদিও আমি ও আম ব্লগার রা আপনার থেকে আরও ভাল মতবাদ আশা করি

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:০১

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক কথাই ইচ্ছা থাকলেও বলা যায় না।
যখন এদেশে থাকব না। তখন মন খুলে বলব।

১৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:১৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: স্বাধীনতা র পঞ্চাশ বছরে প্রাপ্তি হয়তো আশাব্যঞ্জক নয়। দূর্নীতি থেকে জাতিকে মুক্ত করতে পারলে দেশের উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন সাধন কোন কঠিন বিষয় নয়। আর যোগ্য লোক যো্গ্যস্থানে বসাতে হবে। সুযোগ্য নেতৃত্ব রাষ্ট্র উন্নয়ন ত্বরান্বিত করে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:০২

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ যথার্থ বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.