নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ছবিঃ আমার তোলা।
সমস্ত পাপীদের একসাথে করা হয়েছে।
আজ সকল পাপী নিজেদের পাপ স্বীকার করে নেবে। সবাই সুন্দর করে লাইনে দাঁড়িয়ে আছে। পাপ স্বীকার করা খুবই সহজ কাজ। ফেরেশতার হাত ধরে নিজের পাপ কাজ গুলো শুধু স্বীকার করা। মেনে নেওয়া। আর একবার নিজের পাপের কথা ফেরেশতাকে বলে দিতে পারলে বেহেশত নিশ্চিত। তা যত বড় কঠিন পাপ'ই হোক না কেন? আল্লাহ ক্ষমাশীল। দয়ালু।
ফেরেশতা পাপীর মুখ দেখতে পাবে না।
পাপীর মুখ সাদা কাপড়ে ডেকে রাখা হয়েছে। ফেরেশতার কাজ হলো মহান প্রভুর নামে পাপীকে ক্ষমা করে দেওয়া। ফেরেশতা একের পর এক পাপীকে সমানে ক্ষমা করে চলেছেন। এক পাপীর পাপের কথা শুনে ফেরেশতা চিৎকার করে উঠলো। ফেরেশতার চিৎকার শুনে অনেকে ঘাবড়ে গেলো। কেউ কেউ বলেই ফেললো 'খাইছে আমারে'! হারামজাদা কি এমন পাপ করেছে!
দুই হাত তুলে ক্ষমা চাইলে ক্ষমা পাওয়া যায়।
মানুষের পাপকে শুধু মাত্র আল্লাহ'ই ক্ষমা করতে পারেন। তিনি মানুষের সকল পাপকে ক্ষমা করে দেওয়ার জন্য বসে আছেন। তবে জজ ক্ষমার ধারধারেন না। তিনি ফাঁসি দিয়ে দেন। তাই সমস্ত পাপীরাই একজন ক্ষমাশীলকে খুঁজে বেড়ায়। ভালো মানূষরা কোনো ক্ষমাশীলকে খুজেন না। আল্লাহ নিজেই বলেছেন, আমার কাছে চাও আমি দিবো। তবে কিছু দেওয়ার চেয়ে আল্লাহ ক্ষমা করে দিতে বেশি পছন্দ করেন। এজন্য মানুষ সব সময় আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়।
সমাজে তো পাপীদের অভাব নেই।
যে লোকটা একটা কিশোরীকে ধর্ষন করেছে, সেও একজন ক্ষমাশীলকে খুঁজে বেড়ায়। যে লোকটা অন্যের জমি দখল করেছে সেও একজন ক্ষমাশীলকে খুঁজে বেড়ায়। যে লোকটা অন্যের সম্পদ চুরী করে ধনী হয়েছে- সেও একজন ক্ষমাশীলকে খুঁজে বেড়ায়। ভালো মানুষদের কোনো ক্ষমাশীলদের দরকার পড়ে না। বহু পাপী সমানে পাপ করছে। পাপ করে এসে ওজু করে নামাজ পরে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছে। বেশি বড় পাপ করলে সৌদি গিয়ে হজ্ব করে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছে।
যাই হোক, মাদ্রাসা নিয়ে আমি কিছু লিখতে চাই।
চীন, জাপান, কোরিয়া সহ পৃথিবীর অনেক দেশ টেকনোলজি বিদ্যায় বিপ্লব ঘটালেও বাংলাদেশ তা আজও পারেনি। তবে, বাংলাদেশে মাদ্রাসা শিক্ষার বিপ্লব ঘটেছে। যে হারে মাদ্রাসা ছাত্র বাড়ছে তারা পাস করার পর অন্য মাদ্রাসার শিক্ষক হওয়ার জন্যে দরকার নতুন আরো মাদ্রাসা। তাই সারাদিন প্রচারনা চলে সন্তানকে মাদ্রাসায় দেওয়ার জন্যে। বাংলাদেশ নয় বিশ্বের কোন মুসলিম দেশেই টেকনোলজি বিপ্লব ঘটবে এটা বাস্তব সম্মত নয়। আগামী কোনো পোষ্টে মাদ্রাসার শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে লিখব।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:০২
রাজীব নুর বলেছেন: আসএল আমাদের দেশটা দরিদ্র। দরিদ্র বাবা মা স্কুলের খরচ চালাতে পারেন না। তাই ছেলে মেয়েদের মাদ্রাসায় দেন।
২| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১০
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: সেটাও ঠিক নয়
ফ্রী বিদ্যালয় আছে এখন অনেক
০৬ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: বলা হয় ফ্রি। আসলে ফ্রি বলতে দুনিয়াতে কিছু নেই।
৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:২৫
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: তাহলেত ঐযে আপনি বললেন গরিব বাবামা সন্তানকে মাদ্রাসায় পাঠায়
ওখানেও টাকাপয়সার বিষয় থাকে। যাই হোক, ধন্যবাদ।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: মাদ্রাসায় খরচ কম। এমন কি টাকা না দিলেও সেখানে আরবী পড়া যায়। তিন বেলা খাওয়ার নিশ্চয়তা আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৬
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ভালো লিখেছেন
তবে জানার কিছু ভুল আছে (আমাদের সবার জ্ঞান ই সীমিত । জানতে হবে সঠিক স্থান থেকে )
যেমন - আপনি বলেছেন -
নিজের পাপের কথা ফেরেশতাকে বলে দিতে পারলে বেহেশত নিশ্চিত। তা যত বড় কঠিন পাপ'ই হোক না কেন? আল্লাহ ক্ষমাশীল। দয়ালু........বেশি বড় পাপ করলে সৌদি গিয়ে হজ্ব করে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছে।
শুদ্ধ বা ঠিক কথা হবে - আল্লাহকে না মানা অথবা আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করার পাপ ক্ষমার অযোগ্য ,এবং আরো কিছু আছে
আবার বলেছেন -যে হারে মাদ্রাসা ছাত্র বাড়ছে তারা পাস করার পর অন্য মাদ্রাসার শিক্ষক হওয়ার জন্যে দরকার নতুন আরো মাদ্রাসা।
শুদ্ধ বা ঠিক কথা হবে - মাদ্রাসায় এখন টেকনিক্যাল বিষয় বাধ্যতামূলক ,মাদ্রাসা ছাড়াও চাকরি করছেন সরকারি অফিসে ,বহুজাতিক কোম্পানিতে।
এর পরের লেখাটা আর একটু স্টাডি করে লিখবেন আশা করি ,যাতে আমরা শিখতে পারি (আমাদের সবার জ্ঞান ই সীমিত । জানতে হবে সঠিক স্থান থেকে )