নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ছবিঃ আমার তোলা।
আসলে মানুষের জানার আছে অনেক।
বুঝার আছে অনেক। বহু কথা আছে। ধর্মবিশ্বাসীরা লজিক মানে না। তাদের আছে শুধু বিশ্বাস। প্রশ্ন করা যাবে না। শুধু বিশ্বাস করে যাও। ভালো কাজ করো, মৃত্যুর পর হুর পাবে। মন্দ কাজ করেছো- মৃ্ত্যুর পর কঠিন সাজা। সূর্য থাকবে মাথার এক হাত উপরে। ঘিলু গলে গলে পড়বে। খেতে দেওয়া হবে দুষিত রক্ত, পুঁজ। এসব মুসলমানরা জানে। মানে। কিন্তু তাঁরা এসবের পরোয়া করে না। অন্যায়, অবিচার, দুর্নীতি সমানে করেই চলেছে। কঠিন কঠিন শাস্তির ভয়ে তাঁরা ভীত নয়। পাপ করেই যাচ্ছে। বাংলাদেশে এত এত মসজিদ, এত এত মুসুল্লি- অথচ তাঁরা পাপ থেকে বের হয়ে আসতে পারছে না। অন্যদিকে জাপানে এত এত মসজিদ নাই, মন্দির নাই। লোকজন ধর্মও মানে না। সেসব দেশে দূর্নীতি হয় না। মারামারি, হানাহানি হয় না। সবাই বেশ ভালো আছে। মুসলিমরা কেন ভালো নেই? বিশেষ করে বাঙ্গালী মুসলিমরা?
আমি কোরআন পড়েছি। হাদীস পড়েছি।
প্রতিটা সূরার বাংলা অর্থ গুলো বড় অদ্ভুত মনে হয়। বিশ্ব কোনআন, হাদীসের নিয়মে চলে না। আমাদের দেশ কোরআনের নিয়ম অনুযায়ী চলে না। দেশ চলে সংবিধান অনুযায়ী। সবাইকে সংবিধান মেনে চলতে হয়। পৃথিবীর সব সমস্যার সমাধান আছে কোরআনে। তাহলে কেন বিশ্বের সবাই তা মেনে চলছে না? মুসলমানরা ধর্ম, কোরআন, হাদীস নিয়ে অনেক কথাই বলেন। যা আবেগ থেকে বলেন। যার কোনো লজিক নেই। যেমন পৃথিবীর সব সমস্যার সমাধান আছে কোরআনে। ইহুদী নাসারা কোরআন রিসার্চ করে সব কিছু আবিস্কার করেছেন। কোরআনের আয়াত বা একটা সূরা কেউ লিখতে পারবে না। ইত্যাদি বহু কথা, বহু রকমের কথা। আস্তিক নাস্তিকদের কথার শেষ নেই। যুক্তি তর্কের শেষ নাই। এরকম কথা কাটাকাটি নিয়ে বেশ কয়েকজন ব্লগারকে হত্যা পর্যন্ত করা হয়েছে। হুমায়ূন আজাদকে হত্যা করা হয়েছে। বিজ্ঞানের সুত্র গুলো কোরআনের কোন আয়াত থেকে নেওয়া হয়েছে? কম্পিউটার কোন আয়াত থেকে বানানো হয়েছে? উড়োজাহাজ? ফটোকপি মেশিন? মোবাইল ফোন?
একটা ঘটনা বলি-
আমার বন্ধুর স্ত্রীর বাচ্চা হবে। বন্ধু চায় বাচ্চা হবে আল্লাহর নিয়মে। সেই বাচ্চা আল্লাহর নিয়মে হয়নি। অপারেশন করে হয়েছে। ডাক্তার বলেছিলেন, আর কিছু সময় দেরী হলে বাচ্চা এবং বাচ্চার মা দুজনেই মারা যেত। হুজুররা সাধারনত খুব হিংস্র হয়। মতিঝিলে হুজুরদের আন্দোলন আমি নিজের চোখে দেখেছি। কিছু দিন পরপর'ই শোনা যায় হুজুররা মাদ্রাসার ছাত্রদের বলাৎকার করেছে। হুজুরদের দোষের শেষ নাই। ওয়াজ এঁর নাম দিয়ে হুজুররা অনেক রঙ তামাশা করেন ইদানিং। শিক্ষিত জনগন ইউটিউবে ওয়াজ দেখে বিনোদন পায়। মূর্খরা মুগ্ধ হয়। ধর্ম, হাদীস, বা কোরআন দেশ বা সমাজের কোনো উপকার করে না। আমি কোরআন খতম দিলেই আমার সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে না। দিন রাত ২৪ ঘন্টা কোরআন পড়লে আমার ঘর আলোকিত হয়ে যাবে না। তাতে সমাজের কোনো উপকার হবে না। আমার ঘরে খাবার চলে আসবে না। বাজারে জিনিসপত্রের দাম কমে যাবে না। বস্তিতে থাকা মানুষ গুলো- পাকা বাড়ি পেয়ে যাবে না। ধর্ম, কোরআন, হাদীস ইহকালে আপনাকে কিছু দিতে পারবে না। মৃত্যুর পর দিবে আঙ্গুর, আনার ও হুর। আরো অনেক কিছু। এগুলো শ্বান্ত্বনা। জাস্ট শ্বান্ত্বনা।
মানুষ যত শিক্ষিত হবে।
মানুষ যত জ্ঞান অর্জন করবে, তত সে ধর্ম থেকে দূরে সরে আসবে। এই আধুনিক বিশ্বে মানুষ ধর্ম থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। এই করোনা কালে মানুষ বেশ ধাক্কা খেয়েছে। ধাক্কা খেয়ে ধর্ম থেকে দূরে সরে গেছে। কেউ যদি সারা জীবন ধর্মকর্ম না করে, দুনিয়াতে বেঁচে থাকতে তার কোনো সমস্যা হবে না। ধর্ম হলো এক ধরনের ব্যবসা। ধর্ম হইলো আফিম। দেশটারে ধর্মই খাইলো। ধর্ম ব্যবসার খুবই রমরমা অবস্থা সেই আদিকাল থেকেই। তবে বিজ্ঞান যত এগিয়েছে, মানুষ ধর্ম থেকে তত পিছিয়ে গেছে। একসময় মানুষ পানিপোড়া খেতো। পানিপড়া তো দুনিয়া থেকে উঠেই গেছে। তাবিজ কবচেরও দিন শেষ। এখন মানুষের কোনো সমস্যা হলে ডাক্তারের কাছে দৌড় দেয়। ঝাড়ফুক এর দিন শেষ। এই যে মানুষের এত এত উন্নতি, এটা বিজ্ঞানের অবদান। হুজুরেরা মানুষকে ১৪০০ বছর পেছনে নিয়ে যেতে চায়। নানান রকম ভয় ভীতি দেখায়। ফলাফল শূন্য। কথা হলো- তুমি মানুষ হয়ে জন্ম নিয়েছো। তুমি ভালো কাজা করে যাও। ব্যস শেষ। পৃথিবীর সব ধর্মেই বেশ কিছু ভালো ভালো কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এরচেয়ে ভালো ভালো কথা বলেছেন- সক্রেটিস, নিউটন, কার্লমার্ক্স, লেনিন, আইনষ্টাইন। আমাদের রবীন্দ্রনাথ, স্বামী বিবেকানন্দ, মেন্ডেলা। এরকম বহু নাম বলতে পারি।
কুসংস্কার থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে।
এই বিশ্ব সংসার এরকম ছিলো না। মানুষ তার মেধা আর শ্রম দিয়ে আজকের আধুনিক সভ্যতা গড়েছে। হাজার হাজার বছর সময় লেগেছে তাতে। আকাশ থেকে ফেরেশতা এসে এই সভ্যতা গড়ে দিয়ে যায়নি। আধুনিক পৃথিবীতে ধর্মের কোনো প্রয়োজন নেই। ধর্ম মানেই তো হানাহানি। মারামারি, কাটাকাটি। ধর্মের কারনে আমাদের দেশটা ভাগ হলো। যারা ধর্ম নিয়ে পরে থাকে তাদের ধ্বংস অনিবার্য। দুবাই আজ এত উন্নত কেন, কারন তাঁরা ধর্মকে এক পাশে সরিয়ে রাখতে পেরেছে। কিন্তু সৌদি আজও বর্বরর। ইউরোপ এত উন্নত কেন? কারন ধর্ম নিয়ে তাদের কোনো চুলকানি নেই। আমার এক খালাতো ভাই আছেন। দূদার্ন্ত ভালো ছাত্র। কিন্তু তিনি নাস্তিক। আমি বললাম, ভাই আপনি নাস্তিক হলেন কি করে? ভাই বললেন, কোরআন পড়ার পর আমি নাস্তিক হয়ে গেছি। এটা ইশ্বরের বই হতে পারে না। কাজেই বিনাদ্বিধায় বলা যেতে পারে- একবিংশ শতাব্দীকে দেওয়ার মতো কিচ্ছুই নেই কোরআনের।
যার ধর্ম পালন করতে ভালো লাগে, সে পালন করবে।
যার নামাজ, রোজা করতে ভালো লাগে সে করবে। যার কোরআন হাদীস পড়তে ভালো লাগবে সে পড়বে। বাঁধা দেওয়া যাবে না। স্বাধীন দেশ, সবার স্বাধীনতা আছে। যার কোরআন, হাদীস বা ধর্ম ভালো লাগবে না সে পড়বে না। নামাজ, রোজা ভালো না লাগলে করবে না। তাকে জোর করা যাবে না। এটা আধুনিক যুগ। ধর্ম নিয়ে হানাহানি করা যাবে না। খুন করা যাবে না। গালমন্দ করা যাবে না। যা হবার মৃত্যুর পর হবে। সমস্ত অপরাধের বিচার হাশরের ময়দানে আল্লাহ করবেন। যার যার বিচার তার তার। আমি আপনি কে কথা বলার? আপনাদের প্রতি আমার অনুরোধ পড়াশোনা করুণ। প্রচুর পড়াশোনা করুণ। জ্ঞান সংগ্রহ করুণ এবং মন থেকে সমস্ত কুসংস্কার থেকে দূরে থাকুন। চিন্তা চেতনায় ও মননে আধুনিক হোন। তবেই না বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারবেন।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: রুপকথার দিন এখনও শেষ হয়নি?
২| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৫১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি বিকারগ্রস্থ। মানষিক চিকিৎসার প্রয়োজন আছে। ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: আপনকে এমন একটি আমল শিখিয়ে দেব যার দ্বারা সারাদিনের ক্লান্তি, অবসাদ দুর হয়ে যাবে।
যখন বিছানায় শুতে যাবেন তখন ৩৪ বার আল্লাহু আকবার, ৩৩ বার সুবহান আল্লাহ্ এবং ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ্ পড়বেন। এটাকে তসবিহ ফাতেমী বলা হয়। আজ থেকেই আমল শুরু করে দেন।
৩| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:১৯
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধর্মহীনতা দোষের নয় এটা যার যার নিজস্ব ব্যাপার । আর মহান আল্লাহপাকও জানেন, তার কঠোর-কঠিন হুশিয়ারীর পরেও দুনিয়ার অনেক মানুষই ধর্ম মানবেনা বা ধর্মহীন থাকবে। ধর্মহীনদের বিচারের ভার আল্লাহপাক কাউকে দেন নি তবে মানুষকে সৎ কাজের আদেশ দিতে ও অসৎকাজের নিষেধ করতেও বলেছেন। আর এই জন্যই তিনি পাপের জন্য পুরষ্কার ও পূণ্যের জন্য শাস্তির ব্যবস্থার করার জন্যই বেহেশত-দোষখ বানিয়ে রেখেছেন।
এখন , কোন মানুষ যখন কাউকে সৎ কাজের আদেশ দিবে ও অসৎকাজের নিষেধ করবেও তার পূর্বে তাকেই সৎ হতে হবে এবং মানুষকে আল্লাহর পথে আহববান করতে বলেছেন যুক্তির সাথে ও শান্তিপূর্ণ ভাবে । নিষেধ করেছেন ধর্ম নিয়ে কাউকে বাড়াবাড়ি করতে। যে যেই যেই ধর্মের অনুসারী সে তা পালন করবে নির্ভয়ে - এটাই ইসলামের মূলকথা।
এখান যদি কেউ ধর্মের স্বাধীনতার নাম করে বা ধর্মকে ব্যবহার করে সমাজে বিভেদ-সংঘাত তৈরী করে তবে তা ধর্ম সমর্থন করেনা এবং এর দায় ধর্মের নয় সেই ব্যক্তির।
সবশেষে, রাজিব ভাই - ধর্ম আপনাকে সরাসরি কিছুই দিবেনা যেমন টা দেয়না বা পাওয়া যায়না এ দুনিয়াতে কিছুই । সব কিছুরই একটা বিনিময় মূল্য থাকে। আপনি যখন কোন জিনিষের জন্য মূল্য পরিশোধ করবেন তখনই সেই জিনিষ পাওয়ার জন্য আপনি বিবেচিত হবেন। অথচ, সৃষ্টিকর্তা আপনাকে কোন কিছুর বিনিময় ছাড়াই অনেক কিছু দিয়েছেন যার কোন কোন মূল্য বা বিনিময় আপনি - আমি দেইনি । আবার কিছু জিনিষ রেখেছেন তার কাছে যা কিছুটা মূল্য প্রদান করেই আপনাকে - আমাকে পেতে হবে। আপনাকে - আমাকে চেষ্টা করতে হবে আর তাতেই হয়ত সৃষ্টিকর্তা সাফল্য দিবেন।
আপনি-আমি থাকব না । থাকবে আল্লাহপাক-ধর্ম-আল কোরআন। এ বিষয়ে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম ভুল স্বীকার করে না। ফলে ধর্ম আগাতে পারে না। ধর্ম সুন্দর সুন্দর কথা বলে ব্রেইনওয়াশ করে তার থিওরী গুলি মস্তিষ্কে চাপিয়ে দেয়। একবার তার থিওরী গুলি মস্তিষ্কে চাপিয়ে দিলে এটা থেকে বের হতে চাইলে কল্লা কাটার হুমকি। পরে আসলেই কল্লা কাটা পড়ে।
বিজ্ঞান হলো ডেভেলপ করে। বিজ্ঞান নিজেই বলতেছে তার থিওরী ভুল/আপডেট নয় ৷ আরো নুতন থিওরী নিয়ে আসতে যা অধিক cost efficient (জ্বালানি খরচ কম হবে)
বিজ্ঞান কখনও বলছে না যে বুলেট ট্রেনই সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ ট্রেন। কেয়ামত পর্যন্ত এর চেয়ে ভালো ট্রেন আশা করো না। কেউ যদি বুলেট ট্রেন ব্যতিরেকে ভিন্ন ট্রেন আবিস্কারের চেষ্টা করে তবে ইহা প্রকৃতির নিকট গ্রহন যোগ্য হবে না। এবং প্রকৃতির হাতে তার নির্মম মৃত্যু হবে। তারপর তার জন্যে রয়েছে জলন্ত অগ্নি। যা তাকে চিরকাল ধরে পুড়াতে থাকবে।
তাই হাইপারলুপ আবিস্কার করা সম্ভব হয়েছে।
৪| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪৪
নজসু বলেছেন:
এক সময় আপনি পথে প্রান্তরের বিভিন্ন ধরনের ছবি পোষ্ট করতেন।
আমার খুব ভালো লাগতো। হয়তো আরও অনেকের ভালো লাগতো।
ঐ সিরিজটা ফিরিয়ে আনার অনুরোধ রইলো।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো কথা মনে করিয়ে দিয়েছেন। হ্যাঁ এরকম পোষ্ট দিবো। ধন্যবাদ।
৫| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪৫
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: গভীর চিন্তার বিষয় কিন্তু কোন উত্তর পাই না যে রাজীব দা
২৭ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: উত্তর আছে। অবশ্যই আছে।
৬| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪৬
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: লেখক বলেছেন: রুপকথার দিন এখনও শেষ হয়নি?
উত্তর -নিজেকে প্রশ্ন করুন
......
প্রতি মুহূর্ত দিয়ে যাচ্ছে, (শতাব্দীর এতো ক্ষমতা নেই সব গ্রহণের )
সময়কে থামিয়ে শেষ বলবেন (ইস্রাফিল ফেরেস্তাকে সিঙ্গায় ফু দিতে বলবেন )
কোরআনের সৃষ্টি কর্তা।
[আল্লাহু আকবর ]
২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: ইসলামে মেডিটেশন করা কি জায়েজ?
৭| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৩
মরুর ধুলি বলেছেন: একবিংশ শতাব্দীকে দেওয়ার মতো কিছুই কি আছে কুরআনে নাকি সব প্রাচীন কালেই শেষ?[/sb
পৃথিবী ধ্বংসাবধি পবিত্র আল কুরআনের সবচেয়ে বড় ম্যাসেজ - “ প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যু স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।”
আমাদের জ্ঞান-বিজ্ঞান এখনো মৃত্যুর ঠেকাতে পারিনি, পারেনি অমরত্ন বটিকা উপহার দিতে। বিজ্ঞান আলোকিত করেছে দুনিয়াকে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম তৈরি করে কিন্ত কুরআন আলোকিত করেছে মানুষের আন্তরকে প্রথম বাণী “পড়” শব্দের মাধ্যমে। দুনীয়ার আলোয় ঘর আলোকিত হয় কিন্তু কুরআনের আলোয় কবর আলোকিত হয়। আপনার বিজ্ঞান ধর্মকে অস্বীকার করেনা, আপনার মতো কেউ কেউ করে। আপনি পড়ার জন্য যে অনুরোধ করেছেন তা কুরআন করেছে সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগে।
সৃষ্টিকর্তার প্রতি বিশ্বাসের মাধ্যমেই আসে ধর্মের প্রতি বিশ্বাস। এখন কেউ যদি সৃষ্টিকর্তার অস্বিত্বই স্বীকার না করে তবে তার কাছে কুরআনের বিশ্বাস কি প্রাধান্য পাবে? পাবে না। বিজ্ঞান সৃষ্টি কর্তাকে অস্বীকার করেনি, আখেরাত কিংবা পরকালকেও ।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:১১
রাজীব নুর বলেছেন: "The Quran and modern Science "বইটি পড়েছেন?
৮| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি একজন গুনাহগার। নামাজ ৫ ওয়াক্ত পড়ার চেষ্টা করি। দোয়া করি। আলহামদুলিল্লাহ আমি আল্লাহর কাছে যা চাইছি তার অধিকাংশ দেরীতে হলেও পাইছি। যা পাইনি এখন এসে বুঝতে পারছি ঐগুলা না পাওয়াই আমার জন্য কল্যাণকর ।দোয়ার শক্তি দেখে আমি বিস্মিত হয়েছি।দোয়ার মাধ্যমে আমি গায়েবি সাহায্য পেয়েছি।
একটা শুধু বলছি। করোনা মহামারীতে ব্যাবসায় হিউজ লস খাই। নিয়মিত দোয়া করে আল্লাহর সাহায্য চেয়েছি। এখন আমার ৬০% সমস্যার সমাধান হয়েছে। যেহেতু ৬০% হয়েছে আমি বিশ্বাস করি বাকি ৪০% সমস্যার ও সমাধান হবে ইনশাআল্লাহ ।
লা হাওলা ওয়ালাকুওয়াতা ইল্লাহবিল্লাহ।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: তাহলে তো খুব ভালো।
সবার জীবনেই এরকম হোক।
৯| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৯
এল গ্যাস্ত্রিকো ডি প্রবলেমো বলেছেন: খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, কিছু লোক ‘কিল্লতে ইলম ও কিল্লতে ফাহাম’ অর্থাৎ ‘কম জ্ঞান ও কম বুঝের’ কারণে বলে থাকে যে, “সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে লিবাস বা পোশাকের নির্দিষ্ট কোন বর্ণনা নেই। নাঊযুবিল্লাহ! সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মৌসুমের চাহিদা মোতাবেক যখন যে ধরনের পোশাক পেতেন তাই পরিধান করতেন।” নাঊযুবিল্লাহ! আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, যদি তাই হয়ে থাকে, তবে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগে- তবে কি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র ওহী মুবারক উনার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ছিলেন না? নাঊযুবিল্লাহ! তবে কি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আয়াত শরীফ সত্য নয়? নাঊযুবিল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি তো ‘সূরা নজম শরীফ’ উনার ৩-৪ নম্বর আয়াত শরীফ উনার মধ্যে স্পষ্টই বলে দিয়েছেন, “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাপবিত্র ওহী মুবারক ব্যতীত নিজ থেকে কোন কথা মুবারক বলেন না ও কোন কাজ করেন না।” সুবহানাল্লাহ! কাজেই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “মৌসুমের চাহিদা মোতাবেক সব ধরনের লিবাস বা পোশাক পরিধান করতেন” নাঊযুবিল্লাহ! এ কথা বলার অর্থই হলো উপরোক্ত মহাপবিত্র আয়াত শরীফ উনাকে অস্বীকার করা; যা সকলের মতেই কাট্টা কুফরী। আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে লিবাস বা পোশাকের নির্দিষ্ট কোন বর্ণনা নেই বা সুন্নতী পোশাক বলতে কোন পোশাক নেই।” নাঊযুবিল্লাহ! তাদের এ বক্তব্য একথাই প্রমাণ করে যে, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম নাক্বিছ বা অপূর্ণ। নাঊযুবিল্লাহ! অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে পরিপূর্ণ করে দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘পবিত্র সূরা মায়েদা শরীফ’ উনার ৩ নম্বর আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে পরিপূর্ণ করে দিলাম। তোমাদের উপর আমার নিয়ামত পূর্ণ করলাম এবং সম্মানিত ইসলাম উনাকেই তোমাদের দ্বীন হিসেবে মনোনীত করলাম।” অতএব, প্রমাণিত হলো যে, “সম্মানিত দ্বীন ইসলাম” পরিপূর্ণ অর্থাৎ দ্বীনী ও দুনিয়াবী সকল বিষয়ের ফায়ছালা বা সব সমস্যার সমাধান সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে রয়েছে। মহান আল্লাহ পাক তিনি এ প্রসঙ্গে ‘মহাপবিত্র সূরা আনয়াম শরীফ’ উনার ৫৯ নম্বর মহাপবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “শুকনা এবং ভিজা এমন কিছুই নেই; যা এ স্পষ্ট কিতাবে অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করা হয়নি।”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে লিবাস বা পোশাকের বর্ণনাও সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। যেমন লিবাস বা পোশাক সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি তোমাদের জন্য লিবাস বা পোশাক নাযিল করেছি।” আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা ইহুদী-নাছারা তথা কাফির-মুশরিকদের লিবাস বা পোশাক থেকে বেঁচে থাকো।” এর দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, মুসলমানদের জন্য আলাদা বা নির্দিষ্ট পোশাক রয়েছে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, মূলত নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে লিবাস বা পোশাক মুবারক পরিধান করেছেন তা মুসলমান পুরুষদের জন্য এবং হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা যে পোশাক মুবারক পরিধান করেছেন তা মহিলাদের জন্য। আর সেগুলোই হচ্ছে সম্মানিত ইসলামী বা পবিত্র সুন্নতী পোশাক মুবারক। আর সেই সুন্নতী পোশাক মুবারক উনার মধ্যে ক্বমীছ হচ্ছে অন্যতম। অর্থাৎ গুটলীযুক্ত, গোল, কোণাবন্ধ, নিসফুস সাক্ব ক্বমীছ বা কোর্তাই খাছ ইসলামী ও সুন্নতী পোশাক মুবারক। কেননা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট সবচেয়ে পছন্দনীয় পোশাক মুবারক হচ্ছে ক্বমীছ। ক্বমীছ বা কোর্তার ন্যায় মুসলমান পুরুষ ও মহিলাদের অন্যান্য পোশাক যেমন, ইযার বা লুঙ্গি, ইমামাহ বা পাগড়ী, টুপি, রুমাল, সেলোয়ার, ক্বামিছ, ওড়না, বোরকা ইত্যাদির বর্ণনাও কিতাবে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তাই প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলাদেরকে কিতাবে বর্ণিত সেই ইসলামী ও সুন্নতী পোশাকই পরিধান করতে হবে। বিধর্মীদের পোশাক- শার্ট, প্যান্ট, টাই, কোট ইত্যাদি থেকে বেঁচে থাকতে হবে। কারণ বিধর্মীদের অনুসরনে পোশাক পরিধান করা হারাম।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: কোনো নিয়মাবলী অন্তর্নিহিত অর্থ না বুঝে পালন করাকে (বর্তমানে) ধর্ম বলে!
ধর্ম দুই প্রকার — সংখ্যাগুরুর ধর্ম ও সংখ্যালঘুর ধর্ম !
১০| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:০৮
আমি রানা বলেছেন: যে ধর্ম জানে তার কাছ থেকে ধর্মের কথা না শুনে, ধর্ম ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ধর্ম শিখতে গেলে হানাহানি হবেই।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: পৃথিবীর প্রত্যেকটি সভ্যতার একটি বিশ্বাস আছে।
তারা সব থেকে প্রাচীন তারচেয়েও বেশী যে তারা সব থেকে বেশী সমৃদ্ধ।
ধর্মের প্রবর্তন ও তার ক্রমবিবর্তনের ইতিহাস যদি কেউ উদারবাদীতার সাথে অধ্যয়ন করতে চায়, তাহলে তাকে হয়তো নাস্তিক আখ্যা দেওয়া হবে। এই আখ্যা তাকে ভিন্ন ধর্মাবলম্বি দিক, তা তার নিজের ধর্মের লোক, তার নিজের ধর্মীয় সমাজ দিক।
১১| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রভূ, আপনি এই জ্ঞানহীন রাজীবকে জ্ঞান দান করুন।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: জ্ঞান নয়। ডলার, পাউন্ড, ইউরো দান করতে বলুন। যেটা আমার কাজে লাগবে।
১২| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:২৩
সোনাগাজী বলেছেন:
মুসলমানেরা এমন কিছু জানে, তাঁদের জ্ঞান, তাঁদের দক্ষতা, তাঁদের ভাবনা, তাদেরকে বিশ্বের বুকে সবকিছুতে পেছনে ফেলে দিয়েছে।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: যা কিছু আমরা ইতিহাসে পড়ে থাকি, তাতে আমরা আমাদের ক্রমবিকাশের অনেক কথাই জানতে পারি। আদিম মানব, তার প্রস্তর যুগের জীবন, গাছ থেকে নেমে মাটিতে বসবাস, আগুন আবিষ্কার, নদীর পাশে দল বেঁধে থাকা, চাষবাস করা, চাকা আবিষ্কার করা ইত্যাদি। সেই সময়ে তারা ছবি এঁকে একে অপরকে কিছু বলতেন। এরপর তাদের সভ্যতায় তারা পাথরের গায়ে, গুহায় পাথরে নানান রকম আকৃতি তৈরী করেন।
১৩| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:২৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আপনি কি আবার ধর্মীয় প্যাচাল লাগাতে চান? এসব বলার মানে কি?
২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমি আমার বিশ্বাসের কথা বলব না? বলতে মানা করছেন?
মানব জীবনে, আপনি লক্ষ্য করতে পারেন, যে জন্মগত কেউ ধর্ম নিয়ে আসে না। প্রত্যেকেই জন্মের অনেক বছর পর্য্যন্ত ধর্মের বিষয়ে কিছুই বুঝতে পারে না, বুঝতে চায়ও না, মানতে চায় না।
১৪| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৩১
সোনাগাজী বলেছেন:
ইসলামের কোন বিষয় নিয়ে আপনি ব্লগে লিখবেন না, ইহা লেখার জন্য অনেকেই আছেন। আপনি ঢাকা শহর ও ঢাকার মানুষের জীবন নিয়ে লিখুন।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:০১
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে এটা ইসলাম নিয়ে লেখা নয়।
এখানে মানুষের কথা বলা হয়েছে। কান টানলে যেমন মাথা আসে। তেমনি একটা বিষয় থেকে আরেকটা বিষয় চলে এসেছে।
ধরা যাক, আমি মুসলিম হয়ে মরার পর দেখলাম, হিন্দু ধর্ম সত্য, তাহলে কি হবে? আমার আবার পুনর্জন্ম হবে। কোন সমস্যা নেই।
১৫| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৩৫
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: কুরআনে কী আছে আর কী নেই তা শুধু তখন স্পষ্ট হয় যখন কেউ তা বিশ্বাসের সাথে চর্চা করে। যে বিশ্বাস করে না তার জন্য কুরআন একখান বই, যে বই কখনো খুলে দেখা হয়নি।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:০২
রাজীব নুর বলেছেন: নাস্তিকতা সত্য হলে- আপনি মরার পরে সেই যে মরেছেন তারপর আর জানার সুযোগও নেই কি সত্য আর কি মিথ্যা। আর তো বেঁচেই উঠবেন না, এই জিনিস নিয়ে তাই চিন্তা নেই। এদের মতে আপনি মরেছেন মানে মরেছেন। সব শেষ।
শেষ কথা, ইসলাম সত্য হলে বাকিদের কপালে দুঃখ আছে। কোন রিটার্ন টিকিট নেই। যা বোঝার একবারেই বুঝে নিন। এক্কা দোক্কা করার সময় ইসলামে নেই। দেখা যাক কে জেতে।
খেলা হবে।
১৬| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:০৯
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: রাজিব ভাই,
নাস্তিকতা কবে থেকে শুরু হয়েছে? নাস্তিকতা কী?
ন্যায় অন্যায় নিশ্চয় বিশ্বাস করেন? গতকাল আপনার এক মন্তব্য পড়েছিলাম আপনি খুব মর্মাহত হয়েছিলেন। তা কেন?
ইসলাম আলী আর ইলাম দুই বিষয়।
থাক, আমি বকবক করতে চাই না।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
১৭| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:১৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেন, 'তোমরা হতাশ হয়ো না এবং দুঃখ কোরো না, যদি তোমরা মুমিন হও, তবে তোমরা জয়ী হবেই। ' (সুরা ৩ আলে ইমরান, আয়াত: ১৩৯)।
খানসাব আল্লাহর কাছে চাইলে তিনি নিরাশ করেন না।
তার ভাণ্ডারে কোন কিছুর কমতি নাই। সুতারং চাইতে
থাকুন পেয়ে যাবেন।
মুক্তির পরে সুনামির মতো
লিখছেন, ভালো, তবে আর
বিবাদে জড়াবেন না।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: না বিবাদ করবো না।
১৮| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:৫৯
সোনাগাজী বলেছেন:
রূপক ঢাকার বাহিরের ছেলে, তার চাকুরী নেই, তাকে ঢাকা ছাড়তে হচ্ছে; এতে চাকুরী পাবার সম্ভাবনা কমে যাচ্ছে; এখন কিছু একটা করে আয় করার দরকার। আপনি তার জন্য কিছু করলে, সমস্যা কেন সমস্যা ইত্যাদি হতে পারে ভাবছেন?
২৭ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমি রুপকের সাথে কথা বলব। প্রয়োজনে দেখা করবো। কিছু একটা করা সম্ভব।
১৯| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৪
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইসলামে মেডিটেশন করা কি জায়েজ?
উত্তর -পথ চলতে যত্রতত্র আবর্জনা ফেলা ঠিক কি (!?)
প্রশ্নটা মাথা খারাপ বা আইনস্টেইন দের মতো লোকদের জন্য প্রযোজ্য না
২৭ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: আজকাল অনেককেই দেখি আলাপচারিতার নেকি অর্জনের সহজ মওকা ছাড়ছে না।
হরহামেশাই শুনতে পাবেন, 'আলহামদু লিল্লাহ', 'মাশাআল্লাহ', 'সোবহান আল্লাহ', 'জাজাকাল্লা খায়রান'। প্রতিটি উচ্চারণে কত নেকি তা আমার জানা নেই। তবে ভাবি, আজ থেকে ১০ বৎসর আগেও এমনতরো আরবি ভাষার শব্দাবলীর উচ্চারণ শোনা যেত না। আর আমাদের বাবা-মার প্রজন্মের মানুষদের মুখে তো এতোটা নয়ই। কিন্তু তারা, আমি নির্দ্বিধায় বলবো, আমাদের চেয়ে অনেক বেশি ধার্মিক। তারা ধর্মীয় আচার পালনের পাশাপাশি গুরুত্ব দিতেন হালাল রোজগারের উপর।
সস্তা নেকি অর্জনের ধার ধারতেন না তারা। আফসোস, এখন নতুন প্রজন্মের মাঝে সংক্রমিত হচ্ছে আচার সর্বস্ব পোশাকি এবং প্রদর্শনীর ইসলাম। মুসলমান হওয়ার বড় শর্ত হালাল রুজিতে জীবন নির্বাহ করা, এই বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেয় কতজনে?
২০| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনার জেনারেল হয়ে যাওয়ার কয়েকটা কারণের একটা সম্ভবতো এই ধরনের পোস্টে।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: আরেহ না।
ব্লগ হলো স্বাধীন মতামতের একটা জায়গা।
২১| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪০
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: সরাসরি অবস্থান নেয়ার জন্য ধন্যবাদ। অনেকদিন থেকেই দুই নৌকায় পা রেখে চলছিলেন। আশা করব, এর পর আর ধর্মের পক্ষে কোন ন্যাকামো পোস্ট দিবেন না।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাদের বুঝার ভুল।
আমি সব সময় আমার নৌকায় ছিলাম। আছি। থাকব।
২২| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৫
সাসুম বলেছেন: অবশ্যই আছে!!! কোরানে আছে সব সমস্যার একমাত্র সমাধান!
দুনিয়ার প্রতিটি আবিস্কার, প্রতিটি জ্ঞান, প্রতিটি সূত্র,প্রতিটি সমাধান কোরান থেকে বের করে আনা হয়েছে।
খেয়াল করে দেখবেন- যেসব দেশ ই জ্ঞান বিজ্ঞানের সর্বোচ্চ মাকাপে পৌঁছেছে তারা রাত দিন কোরান গবেষণা করে তবেই সেখানে পৌছাতে পেরেছে।
আপ্নিও এসব বাদ দিয়ে আলোর পথে আসুন। জাজাকাল্লাহ খাইরান
২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:১০
রাজীব নুর বলেছেন: আমি আলোর পথেই আছি।
২৩| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৮:২৩
সোবুজ বলেছেন: @আব্দুলহাক,নাস্তিকতা হলো,প্রমানের অভাবে সৃষ্টিকর্তায় অবিশ্বাস।যেদিন আল্লাহ দাবি করলো,তার কোন সৃষ্টিকর্তা নেই সেই দিন থেকে নাস্তিকতা শুরু।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:১১
রাজীব নুর বলেছেন: নাস্তিক আস্তিক শব্দটা আমার পছন্দ না। সবাই মানুষ।
২৪| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৮:৫৫
সোনাগাজী বলেছেন:
গত ৫০ বছরে কোরান পাওয়া যাচ্ছে মানুষ পড়তে পারছে; আগে কোরানও পাওয়া যেতো না, এবং মুসলমানরা গড়ে হাজারে ২/৪ জন পড়তে পারতো। ইসলাম ধর্মের লোকেরা যখন যুদ্ধ করে সাম্রাজ্য গঠন করেছিলো, তখন কোরান পাওয়া অসম্ভব ছিলো, পুরো সৈন্য বাহিনীর কেহ পড়তে জানতো বলে মনে হয় না।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: ইসলাম শুধু আধ্যাত্মিকতা নির্ভর ধর্ম নয়।
এর একটা বিরাট অংশ জুড়ে আছে রাজনীতি। আইন, শাসন, শাস্তি, কর, সুদ এসব বিষয় নিয়ে প্রচুর কথা আছে। আর আছে যুদ্ধ। কখনো অতীতে ঘটা যুদ্ধের কথা, কখনো সেই সময়ে ঘটা যুদ্ধের কথা। কারা শত্রু, কিভাবে তাদের দমন করতে হবে, কিভাবে হত্যা করতে হবে এমনকি শরীরের কোথায় আঘাত করতে হবে - এর সবই সৃষ্টিকর্তা বলেছেন তার গ্রন্থে।
২৫| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৯:০৫
ঈশ্বরকণা বলেছেন: রাজীব নূর,
হঠাৎ ইসলাম নিয়ে পড়লেন কেন আবার ? ব্যাপারটা কি এরকম কুরআনে একবিংশ শতাব্দীকে দেবার কিছু নেই কিন্তু অন্য ধর্মগ্রন্থগুলোর দেবার অনেক কিছু আছে ? আপনার শিরোনাম আর লেখার কনটেন্ট থেকে সেটা ভাবার সুযোগও আছে কিন্তু ।
আপনাকে তৃতীয় শ্রেনীর নকলবাজ ব্লগার যার পেছনে লাগা মানেই সময় নষ্ট বলেছেন মডারেটর মাত্রই গতকালকে। আমিও সেই এসেসমেন্টের সাথে একমত । তবুও একটু সময় নষ্ট করি । আমি ধরে নিচ্ছি আপনি কুরআন বিজ্ঞান সম্পর্কে অনেক বলেনি দেখে এই রকম একটা লেখা লিখেছেন । বিজ্ঞানের সাথে সম্পর্ককেই একবংশ শতাব্দীর সবচেয়ে প্রায়সঙ্গিক বিষয় ভাবছেন । ধর্ম কেন দরকার বা ধর্ম মানুষকে ঠিক কি অফার করছে এটা যদি বিনা কারণে ইউক্রেনে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম উদার মানুষদের দেশ (অন্য ভাষায় ঈশ্বর অবিশ্বাসী নাস্তিক) রাশিয়ার আধুনিক বিজ্ঞানের আশীর্বাদপুষ্ট অস্রসশ্র নিয়ে আক্রমণ আর নিরীহ মানুষদের হত্যা থেকেও না বোঝেন তাহলে শুধু বলি ধর্ম নিয়ে না লেখাই ভালো ।
একবিংশ শতাব্দীতে ধর্মের দরকারটা কি সেটা বুঝতে নিজের মাথায় কিছু স্বকীয় ভাবনা চিন্তা থাকতেই হবে । সেটা একেবারেই না থাকলে তৃতীয় শ্রেনীর নকলবাজ ব্লগার মানসিকতা (আমাকে দুষবেন না এই কথার জন্য। এটা আপনার সম্পর্কে মডারেটরের রিসেন্ট এসেসমেন্ট আমি শুধু একমত হয়েছি) নিয়ে ধর্ম নিয়ে কিছু না লেখাই ভালো। আপনার লেখার শুরুর একটা কথা দিয়েই শেষ করি --'ধর্মবিশ্বাসীরা লজিক মানে না। তাদের আছে শুধু বিশ্বাস। প্রশ্ন করা যাবে না। শুধু বিশ্বাস করে যাও।' এই যে কথাটা আপনি লিখেছেন এটা কিন্তু আপনার মতো তৃতীয় শ্রেনীর নকলবাজ ব্লগারের মানসিকতা আছে এমন কিছু নাস্তিক মানুষই বলে।খুবই গড়পড়তা আর মিথ্যে একটা কথা এটা । এবং অবশ্যই অযৌক্তিকভাবে বলা একটা কথা । মানুষের দৈনন্দিন জীবনে লজিক ব্যবহার করেই জীবন পরিচালনার কথা ধর্মে বলা হচ্ছে । ইসলামেও তাই আছে । রাসূল (সাঃ) লজিক ব্যবহার করেই সাহাবীদের নিয়ে ইসলামিক রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন । ধর্মবিশ্বাসীরা লজিক মানে না সেটা যে আপনি বললেন সেটা আপনার ধর্ম সম্পর্কে অজ্ঞতা ।তার বেশি কিছু নয় । এখনকার সময় থেকেও কিছু উদাহরণ দেই ব্যাপারটা যে অযৌক্তিক কথা সেটা বোঝাতে, অলরাইট ?প্রফেসর সালাম খুবই ধর্ম মানতেন। নোবেল পেয়েছিলেন ফিজিক্সে । এটা বলা যাবে প্রফেসর সালাম লজিক মানতেন না ? নিউটনের বাইবেল নিয়ে অনেক কাজের ড্রাফট কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটিতে এখনো আছে। খুবই আস্তিক টাইপ একজন বিজ্ঞানী ছিলেন নিউটন। ফিজিক্স আর কেমিস্ট্রিতে দুইবারের নোবেল লরিয়েট মাদাম কুড়িও ছিলেন ধর্ম বিশ্বাসী। এখন এই মানুষগুলো ধর্ম মানতেন। ধর্ম বিশ্বাসী তাই বলে এই যশস্বী মানুষগুলোকে লজিক মানতেন না বলা উচিত হবে ? না আপনাকে ভাবনা চিন্তাহীন তৃতীয় শ্রেনীর নকলবাজ ব্লগারের মানসিকতা সম্পন্ন বলা উচিত সেটার ফায়সালা আপনিই করুন ।
কুরান তো বিজ্ঞান বা মেডিসিনের বই না। ওখানে এই সব সূত্র খুজঁলেতো আপনি সেটা পাবেন না । যেমন আপনি অরিজিন অফ স্পিসিসে বিগব্যাংগের সম্পর্কে বা আইনস্টাইনের ১৯০৫ সালের বিখ্যাত সাইন্টিফিক পেপার 'On the Electrodynamics of Moving Bodies চিকিৎসা বিজ্ঞান সম্পর্কে কোনো কিছু পাবেন না, তেমন কুরআনেও বিজ্ঞান খুঁজতে গেলে খুব বেশি কিছু পাবার সুযোগ্য নেই । দরকারও নেই সেটার । মানুষ বিজ্ঞান বা নিজের আবিষ্কার দিয়ে সেই জীবনকে উন্নত করেও সামাজিক প্রাণী হিসেবে কিভাবে কিছু ঐশ্বরিক বিধান অনুযায়ী জীবন যাপন করবে যা পৃথিবী পরবর্তী জীবনে পূর্ণতা পাবে কুরআন সেটাই বলেছে । জ্ঞান বিজ্ঞান মানুষের জীবন যাপনের একটা টুল। তার বেশি কিছু না। এই টুল থাকলেও আপনার জীবন সুন্দর হবেই সেটা কিন্তু না। পুতিন নিশ্চই আপনার চোখে আঙ্গুল দিয়ে সেটা দেখিয়ে দিচ্ছে ? ধর্ম এই টুলগুলো দিয়ে কেমন করে জীবনটা সুন্দর করা যায় সেটাই বলে। ধর্মের এই গাইডলাইনগুলো একবিংশ কেন যতদিন সভ্যতা থাকবে মানুষের ততদিনই মানুষের দরকার হবে। আপনি অতিবিজ্ঞান মনস্ক হয়ে সেটা মানবেন কিনা সেটা আপনার ব্যাপার সেজন্যতো ধর্মকে গালাগালি করে লাভ নেই। যেমন আপনি অতি বিজ্ঞান মনস্ক কিন্তু নকল বাজি করেন ব্লগে অহরহ ।এটা ধর্মে অন্যায়। কিন্তু আপনি করেই যাচ্ছেন। তাহলে বিজ্ঞান কিন্তু আপনাকে একটা ক্লিন জীবনের নিশ্চয়তা দিচ্ছে না, তাই না ? বিজ্ঞান আসলে সেটা পারেও না । কেন পারে না সেটাও একজন স্কলার তার নোবেল উইনিং থিয়োরীতে ব্যাখ্যা করেছেন ।বলতে পারবেন তিনি কে আর তার কাজটাই বা কি ?বিজ্ঞান জাগতিক উন্নতির সন্ধান হয়তো দিতে পারে কিন্তু সুখী সুন্দর জীবনের সন্ধান দেবে সেটার কিন্তু নিশ্চয়তা দেয় না। সেটা ধর্মই দিতে পারে আপনি যদি সত্যিকারের অনুশীলন করেন। এটাই ধর্মের মূল কাজ । ধর্মে সেটাই খুঁজতে হবে সবার আগে ।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: জাদিদ ভাই তার পোষ্টে আমার মন্তব্যের উত্তর যা দিয়েছেন। তার অর্ধেক আপনি পড়েছেন। বাকি টুকু কেন পড়লেন না? নাকি আপনার চোখে পড়েনি?
যাই হোক, লোকের কথা শুনে নাচানাচি বন্ধ করুণ। নিজের চোখ, বিবেক, মাথা খাটান না কেন?
শুধু ইসলাম কেন, সব ধর্মই মিথ্যা।
কারন যে ওপর ওয়ালার অস্তিত্বের কোন প্রমান নেই তার আরাধনা করতে শেখায় ধর্ম। স্বর্গ- নরকের লোভ আর ভীতি দেখিয়ে জীবনকে অবহেলা করতে শেখায় ধর্ম। ধর্ম শেখায় পৃথিবী কারাগার, পরীক্ষাগার জাতীয় সমস্ত আজব কথা। আচ্ছা ধর্মগুলো কি এক একটা উদ্ভট প্রথা তৈরী করে মানুষে মানুষে পার্থক্য তৈরী করে না?কারন সব এক হলে ধর্মগুলির নিয়ম কেন আলাদা? আর ধর্মের একমাত্র অস্তিত্ব কেবল মানবসমাজেই আছে। কিন্তু প্রাকৃতিক জগতে, অন্যান্য প্রানীর জীবনে ধর্মের কোন জায়গাই নেই। এর থেকে কি প্রমান হয়না যে ধর্মগুলোর ভিত্তিই হলো মিথ্যা?
২৬| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৯:২৯
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: ভাই শরীরে চুলকানি হইলেই চুলকাতে হয়না, কিছু চুলকানির ঔষুধ আছে। হাদিস কুরআন জানেন যখন ,তখন তার আলোকেই আপনি যে সমস্যার মধ্যে পড়েছেন, আপনার বন্ধু যার বাচ্চা হবে তার সমস্যার সমাধান এমনকি আপনার খালাতো ভাই কুরআনের কোন আয়াত পড়ে নাস্তিক হয়েছে সেটা উল্লেখ করতে পারতেন।
আপনি বললেন কুরআন পড়েই নাস্তিক হয়ে গেছে!
অদ্ভুত !
যোগ্য সমালোচক হন । আপনার গুরু যেমন খামোখা শেখ মুজিবর রহমান কিছুই বুঝতেন না ,কিছুই জানতেন না বলে চিল্লায় আপনি সেরকম আচরণ কইরেন না ।
পোস্ট করার আগে লেখা সম্পাদনা করুন , ভুল বানান ঠিক করুন । দেখতে ও পড়তে দৃষ্টিকটু লাগে। বেশি উত্তেজিত হয়ে ধুমধাম পোস্ট করলে লেখা গার্বেজে পরিনত হয়, যেমন এই লেখাটি।
আর আপনি কয়জন হুজুরকে চেনেন ? খুব পরিচিত কোনো হুজুরের হিংস্রতার প্রমান দিয়ে রচনা লিখুন । পয়েন্ট আকারে দিবেন। খবরের কাগজ থেকে কপি করবেন না। হয়ত এমন কিছু করলে হুজুর সম্পকে আপনার জানাশোনাটাও ভালো হবে।
বেশি বলে ফেললাম । মনে কিছু নিয়েন না ।
ভালো থাকবেন ।
তবে একটা গল্প অবশ্যই জানার ইচ্ছে, কুরআনের কি কি পড়ে আপনার খালাতো ভাই নাস্তিক হয়েছেন। কেন তাহার মনে হইলো ইহা ঈশ্বরের গ্রন্থ নয় ?
মনে তো হয় ইহা শুধুই গল্প নাকি নয় !
২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: স্বামী বিবেকানন্দ সকল মানবজাতির জন্যে কোন বিশেষ ধর্মকে উপযুক্ত মনে করেননি।
সেক্যুলারিজম দুই প্রকার। একটা নাস্তিক্যবাদী সেকুলারিজম এবং অপরটি ইসলামী সেক্যুলারিজম। নাস্তিক্যবাদী সেক্যুলারিজমকে ইসলাম সাপোর্ট করে না। কিন্তু ইসলামী সেক্যুলারিজম কী?
২৭| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:০৫
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: আপনার খালাতো ভাই কি স্বামী বিবেকানন্দ ? তার সমপরিমাণ বিবেক বুদ্ধির অধিকারী ? তাহলে ঠিক আছে । অত্যন্ত উপযুক্ত মানুষ অনুসরণ করেন আপনি!
বিভিন্নজনের লেখায় জানা যায়, স্বামীজির কমবেশি ৩১ ধরনের রোগ ছিল। অনিদ্রা তো ছিলই; যকৃৎ, কিডনির সমস্যা, মাইগ্রেন, হৃদরোগে ভুগেছেন তিনি। রোগের হাত থেকে বাঁচতে অ্যালোপ্যাথি, হোমিওপ্যাথি এমনকি কবিরাজী চিকিৎসাও করিয়েছেন। অত্যাধিক চিন্তা, ঠিক মতো খেতে না পারার জন্য তাঁর স্বাস্থ্য খুবই ভেঙে পড়েছিল; view this link
অত্যাধিক চিন্তা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয় !!
আপনার প্রশ্নের উত্তর আরেকদিন দেয়া যাবে । আগে যেগুলো করেছিলাম সেসবের উত্তর দিন । না পারলে থাক আমার যা বোঝার তা বুঝে নিব ।
২৮ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমার খালোতো ভাই খুবই জ্ঞানী মানুষ। তার কাছ থেকে আমি অনেক শিখেছি। তিনি একজন আধুনিক মানুষ। তার মধ্যে কোনো কুসংস্কার নেই। বর্তমানে তিনি ইংরেজির অধ্যাপক। অধাপক হিসেবে তার বেশ নাম ডাক আছে।
আপনার প্রশ্নের উত্তর দেওয়া ঠিক হবে না। প্রশ্নের উত্তর দিতে গেলে তর্ক করতে হবে। প্রায় দুই মাস পর জেনারেল থেকে মুক্তি হয়েছি। আর জেনারেল হতে চাই না।
বিবেকান্দ একজন গ্রেট মানুষ।
২৮| ২৮ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:০৯
গরল বলেছেন: রাজীব ভাই, কবে যে চাপাতির কোপ খাবেন, আল্লাহও আপনাকে চাপাতির কোপ থেকে রক্ষা করতে পারবে না। যেমন আল্লাহ ইদানিং পারছে না ফিলিস্থিন ও সিরিয়ার মুসলিমদের রক্ষা করতে।
২৮ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: কোপ কেন খাবো? আমি কি কাউকে কোপ দিয়েছি?
২৯| ২৮ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:১৫
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: লেখক বলেছেন: আজকাল অনেককেই দেখি আলাপচারিতার নেকি অর্জনের সহজ মওকা ছাড়ছে না।
হরহামেশাই শুনতে পাবেন, 'আলহামদু লিল্লাহ', 'মাশাআল্লাহ', 'সোবহান আল্লাহ', 'জাজাকাল্লা খায়রান'। প্রতিটি উচ্চারণে কত নেকি তা আমার জানা নেই। তবে ভাবি, আজ থেকে ১০ বৎসর আগেও এমনতরো আরবি ভাষার শব্দাবলীর উচ্চারণ শোনা যেত না। আর আমাদের বাবা-মার প্রজন্মের মানুষদের মুখে তো এতোটা নয়ই। কিন্তু তারা, আমি নির্দ্বিধায় বলবো, আমাদের চেয়ে অনেক বেশি ধার্মিক। তারা ধর্মীয় আচার পালনের পাশাপাশি গুরুত্ব দিতেন হালাল রোজগারের উপর।
সস্তা নেকি অর্জনের ধার ধারতেন না তারা। আফসোস, এখন নতুন প্রজন্মের মাঝে সংক্রমিত হচ্ছে আচার সর্বস্ব পোশাকি এবং প্রদর্শনীর ইসলাম। মুসলমান হওয়ার বড় শর্ত হালাল রুজিতে জীবন নির্বাহ করা, এই বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেয় কতজনে?
.............
চমৎকার বলেছেন। ধর্মীয় বিশ্বাস ,আমার মতো সাধারণ মুছলিমের চেয়ে আপনার পিতামাতার ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রতি আপনার বিশ্বাস অনেক বেশি।
আমরা লোক দেখানোর মুছলিম ,প্রকৃত মুছলিমরা কথায় কথায় এতো আরবি শব্দ বলেনা ,কাজে প্রমান করেন ,কতটা মুছলিম .যেমন আপনার পিতামাতা বা পূর্ব পুরুষ
২৮ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৩০| ২৮ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:৩৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সাহসী পোস্ট।
২৮ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: তা সাহস কিছুটা অবশিষ্ঠ আছে।
৩১| ২৮ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৩৯
নীল আকাশ বলেছেন: আর কত এইসব এ্যাটেসন সিকিং পোস্ট দিয়ে লাইমলাইটে থাকার চেষ্টা করবেন? ভণ্ড গরুর লাইন ধরেছেন?
শুনুন, মনোযোগ দিয়ে শুনুন, তৃতীয় শ্রেনীর নকলবাজ ব্লগার হিসেবে লেখা চোরের যেই তকমা ইতিমধ্যেই গায়ে লাগিয়ে ফেলেছেন, তা এইসব আউল ফাউল পোস্ট দিয়ে আমজনতাকে ভুলাতে পারবে না।
আপনার চেয়ে অনেক বড় বড় নাস্তিকদের দেখেছি। বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে দরগায় যেয়ে শিরনি দিয়ে হাউমাউ করে কান্নাকাটি করে। আপনি এরচেয়ে বেশি করবেন, সময় আসুক। যে যত বেশি উলটা দিকে যায় সে বেশি বেশি করে শিরনি দেয়।
এইসব করে কোনো লাভ নেই। কোনোকালেই ছিল না। ভবিষ্যতেও থাকবে না।
ধন্যবাদ।
২৮ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমি কারো লাইন ধরা মানষ না। আমি অন্য জিনিস।
আমি কি তাহা আমি জানি। আপনাদের মতো লোকদের তকমা আমার গায়ে লাগে না। যদি আপনার স্বচ্ছ এবং ভালো মানুষ হতেন তাহলে আপনাদের তকমা আমার গায়ে লাগতো।
অনেকেই বলেছেন, আমার হাতে থাকবে তজবি। নামাজ পড়তে পড়তে কপালে দাগ বসে যাবে।
৩২| ২৮ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:১৫
নতুন বলেছেন: ধর্ম পুরাই চলে বিশ্বাসের উপরে তাই ধামিকদের তাদের নিজের ধর্মকেই সেরা মনে হয়।
বর্তমান যুগে অনেক ধর্মই তার অনুসারীদের হারাচ্ছে কিন্তু কিছু মানুষ তাদের বাব দাদার ধর্মকে কট্টর ভাবে অনুসরন করে। এটা থাকবেই।
আমাদের দেশের মানুষের মাঝে ভন্ড অনেক বেশি তারা নামে বাপ দাদার ধর্ম অনুসরন করে কিন্তু ধর্মের শিক্ষা জীবনে অনুসরন করেনা তাই দেশে এতো দূনিতি।
প্রকৃতই যারা ভালো মানুষ তারা নাস্তিক বা ধামিক যেকোন অবস্থায়ই সমাজের মানুষের জন্য ক্ষতিকর না। ভন্ডরাই সমাজের মানুষের জন্য ক্ষতির, সেটা অন্ধধামিক/ভন্ডধামিক/ধর্মবিদ্বেষী যেই যেই রুপেই হোক না কেন।
২৮ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ আমার পোষ্টেও আমি বলেছি, কোনো প্রশ্ন করা যাবে না। শুধু বিশ্বাস করে যেতে হবে। আর প্রশ্ন করলেই তুমি নাস্তিক। তুমি কাফের। ইত্যাদি।
ধর্ম পালন করে মুসলিমরা। কিন্তু তাঁরা আগে মানূষ। মানুষ- মুসলিম।
ধর্ম- বিশ্বাস। কিন্তু আজকাল মানুষ মানূষকে বিশ্বাস করে না।
যে মানুষ ধর্ম মানে। ধর্ম বিশ্বাস করে। কিন্তু তাদের (শ্রেষ্ঠ জীব) মানুষকে বিশ্বাস করে না।
৩৩| ২৮ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৩৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: নিষেধ করেছেন ধর্ম নিয়ে কাউকে বাড়াবাড়ি করতে। যে যেই যেই ধর্মের অনুসারী সে তা পালন করবে নির্ভয়ে - এটাই ইসলামের মূলকথা - একথা সত্য হলে আমিও মুসলমান।
২৮ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৩৪| ২৮ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: @নীল আলাশ ভাই আপনি আপনার মন মতো পোস্ট বা মন্তব্য না হলেই কেন এট্যাকিং মন্তব্য করেন? রাজীব নূর তার মত করে তার মনের ভাব প্রকাশ করেছেন সামু সেটা এপ্রুভাল ও দিয়েছে। এতে আপনার সমস্যা কি? আপনি যুক্তি খন্ডন করুন বুদ্ধিদীপ্ত মন্তব্যের মাধ্যমে। কিন্তু তা না করে রাজীব নূর কে এটেনশান সীকার ট্যাগ দিচ্ছেন। অন্য একজন কে ভন্ড গরু ট্যাগ দিচ্ছেন। এগুলো ঠিক না ভাই।
২৮ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মোহাম্মদ গোফফরান ভাই আপনাকে।
দেশ ভরতি 'নীল আকাশ' ভাইদের মতো মানসিকতার লোক।
৩৫| ২৮ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:০৩
মরুর ধুলি বলেছেন:
২৮ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: ভাই সাহেব এই লেখা আমি পড়তে পারবো না। আমার চোখে সমস্যা।
৩৬| ২৮ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:০৫
মরুর ধুলি বলেছেন:
৩৭| ২৮ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৮:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
এমনি এমনি ও বিবর্তন পদ্ধতিতে আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছু হওয়া সম্ভব নয়
সূরাঃ ২ বাকারা ১১৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১১৭। আকাশ মন্ডলী ও পৃথিবীর দৃষ্টান্ত বিহীন নতুন স্রষ্টা। আর যখন তিনি কোন কিছু করতে সিদ্ধান্ত করেন তখন উহার জন্য শুধু বলেন ‘হও’ আর উহা হয়ে যায়।
সহিহ মুসলিম, ২৪৯ নং হাদিসের (কিতাবুল ঈমান) অনুবাদ-
২৪৯।হযরত আবু হুরায়রা (রা.) কর্তৃক বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের কাছে লোকেরা প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞেস করতে থাকবে। শেষ পর্যন্ত এও বলবে যে, আল্লাহ প্রত্যেকটি বস্তু সৃষ্টি করেছেন, কিন্তু তাঁকে সৃষ্টি করেছে কে?
সহিহ মুসলিম, ২৫০ নং হাদিসের (কিতাবুল ঈমান) অনুবাদ-
২৫০। হযরত আনাস ইবনে মালিক (রা.)কর্তৃক বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, মহান পরাক্রমশালী আল্লাহ বলেন, তোমার উম্মত হঠাৎ এ ধরনের কথা বলবে। যেমন তারা বলবে, আল্লাহ প্রত্যেকটি বস্তুকে সৃষ্টি করেছেন, কিন্তু তাঁকে কে সৃষ্টি করেছে?
* হানাফীদের আল্লাহ এবং সালাফীদের আল্লাহ একরকম নয়। কারণ হানাফীদের আল্লাহ নিরাকার, কিন্তু সালাফীদের আল্লাহর আকার আছে। হানাফীদের আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান হলেও সালাফীদের আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান নয়। আর হিন্দু, খ্রিস্টান ও ইহুদীরা যাকে আল্লাহর স্থানে বসায় তার আবার স্ত্রী-সন্তান আছে।কিন্তু হানাফীদের আল্লাহর স্ত্রী সন্তান নেই।সেই আল্লাহ প্রত্যেকটি বস্তুকে সৃষ্টি করেছেন, কিন্তু তাঁকে কে সৃষ্টি করেছে? এ প্রশ্ন তুলে কিছু সংখ্যক লোক আল্লাহর সবকিছু সৃষ্টিকরার দাবী অস্বীকার করছে। তাদের কথা হলো কেউ সৃষ্টি করা ছাড়া আল্লাহ হতে পারলে অন্য সব কিছু সৃষ্টি হতে আল্লাহকে লাগবে কেন? একই প্রশ্ন তাদেরকেও করা যায়, সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহর এমনি এমনি হতে সমস্যা কোথায়? তো আল্লাহ এমনি এমনি হয়ে সব কিছু বিলুপ্ত করে নতুনভাবে সব কিছু সৃষ্টি করতেই পারেন। তাহলে আল্লাহ নেই এ কথা এরা কিভাবে বলে? সুতরাং এমনি এমনি হওয়া পদ্ধতিতে আল্লাহকে অস্বীকার করার কোন সুযোগ নেই।
সূরাঃ ৫৫ রাহমান, ২৬ নং ও ২৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। তাতে সব বিলিন হয়
২৭। আর বাকী থাকে তোমার প্রতিপালকের সত্তা, যিনি মহিমাময়, মহানুভব।
* সব কিছু বিলিন করার যোগ্যতা থাকায়, আল্লাহ সব কিছু বিলিন করে আবার সব কিছু নতুনভাবে সৃষ্টি করতেই পারেন।
সূরাঃ ২ বাকারা ১১৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১১৭। আকাশ মন্ডলী ও পৃথিবীর দৃষ্টান্ত বিহীন নতুন স্রষ্টা। আর যখন তিনি কোন কিছু করতে সিদ্ধান্ত করেন তখন উহার জন্য শুধু বলেন ‘হও’ আর উহা হয়ে যায়।
* তবে আল্লাহ যা সৃষ্টি করেছেন তার কিছুই পূর্বে ছিল না। নতুন সব কিছু আল্লাহ নতুনভাবে সৃষ্টি করেছেন।সুতরাং এমনি এমনি হওয়া পদ্ধতিতে আল্লাহকে অস্বীকার করা যায় না।
এমনি এমনি সসীম হবে না অসীম হবে? সসীমকে সীমা দিতে হয় অসীমকে সীমা দিতে হয় না। সসীম সীমা দাতার অপেক্ষায় অপেক্ষমান থাকে কিন্তু অসীম সীমাদাতার অপেক্ষায় অপেক্ষমান থাকে না। সুতরাং এমনি এমনি শুধু অসীম হবে। কোন সসীম এমনি এমনি হবে না। কোন বস্তু অসীম হতে পারে না। কিন্তু শক্তি অসীম হতে পারে। সুতরাং এমনি এমনি অসীম সর্বশক্তিমাণ হয়েছেন।
কোন কিছু হতে কর্মশক্তি লাগে। সুতরাং শক্তি আগে, ‘হওয়া’ পরে।সুতরাং শক্তি আগে হয়ে পরে অন্যসব হয়েছে। শক্তির সংযোগ ছাড়া কিছু হয় না। সুতরাং শক্তির সংযোগ ছাড়া কিছু হয়নি। শক্তির গতি বেশী, বস্তুর গতি কম। সুতরাং শক্তি আগে হয়েছে এবং বস্তুর আগেই শক্তি বিবর্তন ধারায় সংযুক্ত হয়ে ক্ষুদ্র শক্তি থেকে বির্তিত হয়ে বৃহৎ শক্তি হয়ে অসীম সর্বশক্তিমাণ হয়েছেন অন্য কোন কিছু হওয়ার আগেই। সসীম তখন সীমার অপেক্ষায় অপেক্ষমাণ ছিল। এরপর অসীম সর্বশক্তিমাণ সীমা দিয়ে সসীম বস্তু ও শক্তিকে সৃষ্টি করেছেন।
অসীম সর্বশক্তিমাণ দেখলেন তিনি ছাড়া আর কিছু হয় না। না হওয়ার কারণ তাদের সীমা ছিল না। সর্বশক্তিমাণ তাদের সীমা দিলেন, তথাপি তিনি দেখলেন কিছুই হয় না। তারপর তিনি ‘হও’ বলার পর তিনি দেখলেন হয়। আমরা হও বলার পর সব কিছু কেন হয় না? কারণ হও বলার পর অনেক কিছু হতে অসীম সর্বশক্তিমাণ লাগে, আমরা তা’ নই। কিন্তু প্রোগ্রাম রচনায় প্রয়োজনীয় লিমিট দিযে ডান কমান্ড দিলে প্রোগ্রাম হয় এবং আমাদের দ্বারা এটা হচ্ছে। সুতরাং যার জন্য যা লাগে তা’ ছাড়া তা’ হয় না। আল্লাহ হতে কিচ্ছু লাগেনি, কিন্তু আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছু হয় না, এতে কার কি করার আছে? ডাক্তার পেট সেলাই করতে পারে, মুচি জুতা সেলাই করতে পারে। ডাক্তার জুতা সেলাই করতে পারে না, মুচি পেট সেলাই করতে পারে না। যার যেমন যোগ্যতা। তবে ডাক্তার মুচি বিদ্যা রপ্ত করলে জুতা সেলাই করতে পারবে এবং মুচি ডাক্তারি বিদ্যা রপ্ত করলে পেট সেলাই করতে পারবে। সুতরাং কাজের ক্ষেত্রে যোগ্যতাই আসল বিষয়। আমরা আল্লাহ হতে পারব কি? সহজ উত্তর ‘না’। কারণ আল্লাহ হতে আগে আমাদেরকে অসীম হতে হবে। আর অসীম একাধীক হয় না। কারণ অসীমকে একাধীক করতে এর সীমা দিতে হবে, আর সীমা দিলে অসীম আর অসীম থাকে না, বরং সসীম হয়ে যায়। সেজন্য যত অসীম হবে জ্যামিতির সমপাতন সূত্রে এক অসীম অন্য অসীমে সমপতিত হবে এবং সকল অসীম একটা আরেকটায় সমপতিত হয়ে সাকুল্যে অসীম একটাই অবশিষ্ট থাকবে।
সূরাঃ ৫৫ রাহমান, ২৬ নং ও ২৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। তাতে সব বিলিন হয়
২৭। আর বাকী থাকে তোমার প্রতিপালকের সত্তা, যিনি মহিমাময়, মহানুভব।
* আল্লাহর অসীমত্তে সকল অসীম বিলিন হয়ে অসীম আল্লাহ অবশিষ্ট থাকেন। সুতরাং কেউ অসীম হলে সে আল্লাহর অসীমত্ত্বে বিলিন হয়ে যায়। সে আর আলাদা কিছু হতে পারে না। সুতরাং অসীম আল্লাহ একজনই হয়, একের বেশী অসীম আল্লাহ হয় না।সুতরাং এমনি এমনি ও বিবর্তন পদ্ধতিতেও আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছু এমনি এমনি হওয়া সম্ভব নয়। আর বীগ ব্যাং এর আগে অন্য কিছু যে ছিল তা’ তো স্পষ্ট বুঝা যায়। নতুবা বীগ ব্যাং হলো কিসে?
সূরাঃ ২১ আম্বিয়া, ৩০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩০। যারা কুফুরী করে তারা কি ভেবে দেখে না যে, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী মিশেছিল ওতপ্রতভাবে। অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিয়েছি। আর প্রাণবান সব কিছু সৃষ্টি করেছি পানি হতে। তথাপি কি তারা ঈমান আনবে না?
* সুতরাং বীগ ব্যাং হয়ে থাকলে সেটা আল্লাহর কাজ। কারণ আমরা জানি ব্যাং হতে শক্তি লাগে। সুতরাং বীগ ব্যাং হতে মহাশক্তি তো লাগবেই। সুতরাং আপনি যে দিকেই যাবেন সেদিকেই আল্লাহর উপস্থিতি দেখতে পাবেন। সুতরাং কোন ক্ষেত্রেই আল্লাহকে নেই বা অনুপস্থিত ভাবা সম্ভব নয়। কিন্তু সীমা নেই তো সসীম নেই। কারণ সসীম সীমাবদ্ধ। সুতরাং সীমা ছাড়া সসীম থাকা সম্ভব নয়। কিন্তু সীমা নেই তো অসীম নেই এমন কথা কি কেউ বলতে পারবে? এমন কেউ বলতে পারবে না। কারণ সীমা না থাকলেই অসীম থাকে। সীমা নেই সসীম নেই সীমা নেই অসীম আছে, এ সূত্রেই একদা অসীম আল্লাহ ছিলেন এবং তিনি ছাড়া অন্য কোন কিছু ছিল না।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই তাঁর।কে সে যে তাঁর অনুমতি ছাড়া তাঁর নিকট সুপারিশ করবে? তাঁর সামনে পিছনে যা কিছু আছে তা’ তিনি জানেন।তাঁর ইচ্ছা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কিছুই কেউ আয়ত্ব করতে পারে না।তাঁর ‘কুরসী’ আকাশ ও পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত।এ দু’টির হেফাজত তাঁকে ক্লান্ত করে না।আর তিনি পরম উচ্চ-মহিয়ান।
* সীমা না থাকলেও অসীম থাকেন এ সূত্রে অসীম আল্লাহ আছেন চিরকাল। আর তাঁর সত্ত্বায় অসীম প্রাণশক্তি থাকায় তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ। তন্দ্রা অথবা নিদ্রা অসীম নয় বিধায় এরা তাঁকে কাবু করতে পারে না। কিন্তু সসীমে এরা সহজে ছড়াতে পারে বলে সসীম সহজে তন্দ্রা অথবা নিদ্রার কোলে ঢলে পড়ে।
কোন সসীম এমনি এমনি হলো কেমন করে? এর সীমা তবে দিল কে? আর অসীমকে কে সৃষ্টি করলো? কেউ তাঁর সীমা দেওয়ার দরকার ছিল কি? অসীমকে সসীম কি সৃষ্টি করতে পারে? তাই যদি কেউ পারে তবে সে নিজে কেন সসীম রয়ে গেল? আর অসীমকে যদি অসীম সৃষ্টি করে তাহলে সে অসীমে সমপতিত হবে এবং সৃষ্টি ও শ্রষ্টা মিলেমিশে একাকার হয়ে একজনই রয়ে যাবে। কারণ অসীম একাধীক হয় না এবং সকল অসীম মিলে একজন হয়। সুতরাং সব কিছু এমনি এমনি হতে না পারলেও আল্লাহ তেমনটা হতে পারবেন না ঘটনা এমন নয়। সুতরাং এমনি এমনি ও বিবর্তন পদ্ধতিতে আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছু হওয়া সম্ভব নয়। বাস্তব বিষয় হলো ক্ষুদ্র শক্তি হয়ে বিবর্তন ধারায় বৃহৎ শক্তি হয়ে অসীম সর্বশক্তিমাণ হয়েছেন। অন্য কোন কিছু হওয়ার আগেই। সসীম তখন সীমার অপেক্ষায় অপেক্ষমান ছিল। অসীম আল্লাহ সকল সসীমকে সীমা দিয়ে হও বলার পর সকল সসীম হয়েছে। এটাই মহাজাগতিক একমাত্র সত্য। এর অন্যথা হওয়া সম্ভব নয়।
আল্লাহ অসীম হলে তিনি সর্বত্র বিরাজমান। তাহলে তিনি এক আকাশ থেকে অন্য আকাশে নামেন কেমন করে? আল্লাহর সৃষ্টি পানি জলীয় বাস্প রূপে পৃথিবীর সর্বত্র বিরাজমান। এটা বাস্তব সত্য। কিন্তু বরফ অবস্থায় পানি মেরে কারো মাথা ফাটিয়ে দেওয়া যায়। আর তরল পানি মেরে কারো কাপড় ভিজিয়ে দেওয়া যায়। সুতরাং একরূপে আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান হলেও অন্য রূপে তিনি এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতেই পারেন।তার জন্য তাঁর আকার থাকাও জরূরী নয়।
সূরাঃ ১৯ মারিয়াম, ১৬ নং থেকে ৩৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৬।বর্ণনা কর এ কিতাবে উল্লেখিত মারইয়ামের কথা, যখন সে তার পরিবার হতে পৃথক হয়ে নিরালায় পূর্ব দিকে এক স্থানে আশ্রয় নিল।
১৭। অতঃপর তাদের থেকে সে পর্দা করলো। অতঃপর তার নিকট আমরা আমাদের রূহকে পাঠালাম, সে তার নিকট পূর্ণ মানব আকৃতিতে আত্মপ্রকাশ করলো।
১৮। মারইয়াম বলল, আল্লাহকে ভয় কর যদি তুমি মুত্তাকী হও। আমি তোমা হতে দয়াময়ের আশ্রয় চাই।
১৯। সে বলল, আমি তো তোমার প্রতি পালক প্রেরিত, তোমাকে এক পবিত্র পুত্র দান করার জন্য।
২০। মারইয়াম বলল, কেমন করে আমার পুত্র হবে, যখন আমাকে কোন পুরুষ স্পর্শ করেনি।আর আমি ব্যভিচারিণীও নই।
২১। সে বলল, এমনটাই হবে।তোমার প্রতিপালক বলেছেন, এটা আমার জন্য সহজসাধ্য এবং আমি তাকে এ জন্য সৃষ্টি করব যেন সে মানুষের জন্য এক নিদর্শন হয়। আর আমার নিকট হতে এক অনুগ্রহ হয়।এটা তো এক স্থিরকৃত ব্যাপার।
২২। অত:পর সে তাকে গর্ভে ধারণ করলো। অত:পর সে তাকেসহ এক দূরবর্তী স্থানে চলে গেল।
২৩। প্রসব বেদনা তাকে এক খেজুর গাছের নীচে আশ্রয় নিতে বাধ্য করলো। সে বলল হায় এর পূর্বে আমি যদি মরে যেতাম ও লোকের স্মৃতি হতে সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হতাম!
২৪। ফিরিশতা তার নিকট পার্শ্ব হতে আহবান করে তাকে বলল, তুমি দু:খ করবে না, তোমার পাদদেশে তোমার প্রতিপালক এক নহর সৃষ্টি করেছেন।
২৫। তুমি তোমার দিকে খেজুর গাছের কান্ড নাড়া দাও! তা’ তোমাকে সুপক্ক তাজা খেজুর দান করবে।
২৬। সুতরাং আহার কর, পান কর ও চক্ষু জুড়াও।মানুষের মধ্যে কাউকে যদি দেখ তখন বলবে, আমি দয়াময়ের উদ্দেশ্যে মৌনতার মান্নত করেছি। সুতরাং আজ আমি কিছুতেই কথা বলব না।
২৭। অত:পর সে সন্তানকে নিয়ে তার সম্প্রদায়ের নিকট উপস্থিত হলো, তারা বলল হে মরিয়ম! তুমি তো এক অদ্ভুত কান্ড করে বসেছ!
২৮। হে হারূণের বোন! তোমার পিতা অসৎ ব্যক্তি ছিল না এবং তোমার মাতাও ছিল না ব্যভিচারিণী।
২৯। অত:পর মরিয়ম সন্তানের প্রতি ইঙ্গিত করল, তারা বলল, কোলের শিশু, তার সহিত আমরা কেমন করে কথা বলব।
৩০। সে বলল, আমি তো আল্লাহর বান্দা। তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন, আমাকে নবি করেছেন।
৩১। যেখানেই আমি থাকি না কেন তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন। তিনি আমাকে নির্দেশ দিয়েছেনআমি যত দিন জীবিত থাকি তত দিন সালাত ও যাকাত আদায় করতে।
৩২। আর আমাকে আমার মাতার প্রতি অনুগত করেছেন। তিনি আমাকে করেননি উদ্ধত ও হতভাগ্য।
৩৩। আমার প্রতি শান্তি যেদিন আমি জন্ম লাভ করেছি, যেদিন আমার মৃত্যু হবে এবং যেদিন আমি জীবিত অবস্থায় উত্থিত হব।
৩৪। এই মরিয়ম পুত্র ঈসা। আমি সত্য কথা বললাম, যে বিষয়ে তারা বিতর্ক করে।
৩৫। সন্তান গ্রহণ করা আল্লাহর কাজ নহে। তিনি পবিত্র মহিমাময়। তিনি যখন কিছু স্থির করেন তখন বলেন হও এবং তা’ হযে যায়।
* পূর্ণ মানব আকৃতিতে আত্মপ্রকাশ করার পর মরিয়ম (আ.) তাঁকে দেখেছেন। তার আগে তিনি তাকে দেখেননি। আল্লাহও কোন আকারে আত্মপ্রকাশ করার পর কেউ তাঁকে দেখবে। আকার ধারণ করলেও আল্লাহর অসীমত্ব হারাবে না। যেমন বরফ হওয়ার পরেও পানির পৃথিবীর সর্বত্র বিরাজমানতা নষ্ট হয় না। আর জলীয়বাস্প পানি টয়লেটে থাকলেও তাতে নাপাক লাগে না। তেমনি নিরাকার আল্লাহর দেহেও কোথাও থেকে কোন নাপাক লাগে না।
কলার মোছার এক খোলের ভিতর আরেক খোল থাকে। অসীম নিরাকার আল্লাহর সত্ত্বায় তাঁর সসীম নিরাকার সত্ত্বা থাকতেই পারে। আরপর প্রয়োজনে তিনি আকারও ধারণ করতে পারেন। সর্ব শক্তিমাণের পক্ষে সব কিছুই সম্ভব। সুতরাং কোন অযুহাতে আল্লাহকে অস্বীকার করা যায় না।
২৮ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:২১
রাজীব নুর বলেছেন: মনে মনে আপনার এরকম একটা বিশাল মন্তব্যের অপেক্ষায় ছিলাম।
২৮ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: বৌদ্ধ ধর্মে বলা আছে কর্মই ধর্ম , মানুষ নিজেই নিজের ভাগ্য বিধাতা । যদি তা’ই হয় তাহলে ঈশ্বরের ভুমিকা থাকে না । আবার অন্য দিকে ঈশ্বর থাকলে মানুষ নিজেই নিজের ভাগ্য বিধাতা হতে পারেনা । মানুষকে প্রতিনিয়ত জীবন সংসারে এতো সংগ্রাম করতে হতো না , ঈশ্বরই তাকে ভরন পোষন করতো ।
৩৮| ২৮ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:০৮
মরুর ধুলি বলেছেন: ভাই সাহেব এই লেখা আমি পড়তে পারবো না। আমার চোখে সমস্যা।[/sb
মনে হয়না সেই রকম কোন সমস্যা আপনার আছে। সত্য এড়িয়ে যাবার হয়তো এটাও আপনার কোন কৌশল।
২৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: আপাত দৃষ্টিতে আপনার কাছে যেটা সত্য বলে মনে হচ্ছে না, সেটাই আসলে সত্য।
কৌশল আমি জানি না। আমি সহজ সরল মানুষ। সহজ সরল জীবনযাপন করি।
৩৯| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঈশ্বর ঈশ্বরের ইচ্ছায় চলেন। কারো ভরন-পোষণ না থাকা আর ঈশ্বর না থাকা এক কথা নয়। আপনি আছেন, কিন্তু আপনার বাসায় বাজার নাই। বাসায় বাজার না থাকা আর আপনার না থাকা এক কথা নয়।
২৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: যে ইশ্বর থাকতে না খেয়ে থাকতে হবে। ঘরে বাজার থাকবে না। সে ইশ্বর লইয়া আমি কি করিব?
অচল, পঙ্গু, বধির এরা বোঝা হয়।
৪০| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৮:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঈশ্বর বঞ্চিত করেন সঞ্চিত করার জন্য। যে বুঝে সে লাভবান হয়, আর যে বুঝে না সে ক্ষতিগ্রস্থ্য হয়।
২৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: আর ক্ষতিগ্রস্ত!!
ক্ষতির মধ্যেই আছি।
৪১| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:১৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি তো ঈশ্বরকে পরোয়া করেন না। হতে পারে সেজন্য আপনার প্রতি ঈশ্বরের মনোযোগ কম। কারণ ঈশ্বর তাঁকে যারা পরোয়া করেন তাঁদের নিয়েই বেশী ব্যস্ত থাকেন।
৪২| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: তাহলে খুব ভালো কথা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৩২
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: প্রতি মুহূর্ত দিয়ে যাচ্ছে, (শতাব্দীর এতো ক্ষমতা নেই সব গ্রহণের )
সময়কে থামিয়ে শেষ বলবেন (ইস্রাফিল ফেরেস্তাকে সিঙ্গায় ফু দিতে বলবেন )
কোরআনের সৃষ্টি কর্তা।
[আল্লাহু আকবর ]