নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

হুমায়ূন আহমেদ নাকি মুহম্মদ জাফর ইকবাল, কার লেখা বেশি ভালো লাগে?

৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১১


ছবিঃ গুগল।

প্রথমে বলি আমি বই পড়া কিভাবে শিখলাম।
আমার অনেক গুলো খালাতো ভাইবোন। আমাদের পাশাপাশি বাসা। তাদের বাসায় অনেক বই। খালাতো ভাইবোনদের দেখি তাঁরা সারাদিন বই পড়ছে। তাদের আলমারি ভরা বই। আমার খালাতো ভাইয়ের সাথে আমার খুব ভাব। ভাইকে দেখি, খাওয়ার সময় বই পড়ছে, এমন কি ওয়াশ রুমে গেলেও বই পড়ে। বই পড়ে আর হাসে। আমি ভীষন অবাক হই। লেখাপড়া আমার ভালো লাগে না। আর আমার খালাতো ভাইবোন সারাদিন বই পড়ে। আমি ক্লাস এইট- নাইনে থাকার সময় গল্প উপন্যাস পড়তে চেষ্টা করলাম। একদম ভালো লাগে না। মজা পাই না। আরাম পাই না। আনন্দ পাই না।

মেট্রিক পরীক্ষা দিলাম।
হাতে অনেক সময়। আমাদের সময় রেজাল্ট দিতে অনেক সময় নিতো। কি করি? এত সময়! খালাতো ভাইয়ের বাসায় বসে আছি। আলমারি থেকে একটা বই বের করলাম। হুমায়ূন আহমেদের 'নবনী' বইটা। প্রেমের উপন্যাস। পড়তে শুরু করলাম। একটানা পড়ে বইটা শেষ করলাম। এরপর আরেকটা বই নিলাম 'ছায়াসঙ্গী'। সেটাও পড়ে ফেললাম। এভাবে হুমায়ূন আহমেদ পুরো পড়ে ফেললাম। হিমু পড়ে তো কেমন পাগল পাগল হয়ে গিয়েছিলাম। যত পড়ি, তত ভালো লাগে। মিসির আলি, শুভ্র। আমার নেশা লেগে গেলো। এরপর মুহম্মদ জাফর ইকবাল পড়া শুরু করলাম। জাফর স্যারের প্রথম যে বইটা পড়েছি সেটার নাম 'ছেলেমানুষী'। ভয়াবহ এক বই। অদ্ভুত একটা বই। বেশ ভয় লেগেছিলো। এরপর পড়লাম 'প্রেত'।

এইভাবে আমার পড়া শুরু হলো।
কেমন নেশা লেগে গেলো। এরপর ধরলাম সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। কি সুন্দর সহজ সরল করে লিখেন সুনীল! 'একা এবং কয়েকজন', 'ছবির দেশে কবিতার দেশে', সোনালী দুঃখ। এরপর শীর্ষেন্দু পড়া শুরু করলাম। 'দূরবীন', চক্র, পার্থিব, মানব জমিন। দারুন লাগে পড়তে। গ্রেট লেখক। সমানে পড়ে চলেছি। একদিন শুরু করলাম সমরেশ মজুমদার। কালবেলা, কালপুরুষ, উত্তারাধিকার। গর্ভধারিনী। বই পড়ে পড়ে দারুন আনন্দময় সময় পার করতে থাকলাম। বাংলা সাহিত্য মোটামোটি পড়লাম। এরপর ইচ্ছা করলো বিশ্বসাহিত্য পড়তে। শুরু করলাম বিদেশী লেখকদের বই। অন্য একটা ভুবন। অন্য রকম স্বাদ। বই পড়তে পড়তে একদিন অনুভব করলাম- বইয়ের চেয়ে ভালো বন্ধু মানুষের আর হতে পারে না।

সেই থেকে বই পড়তে শুরু করলাম।
সেই অভ্যাস আজও বদলায় নি। কোনোদিন বদলাবেও না। বই পড়ার আনন্দ যে পেয়েছে সে জানে। বইয়ের ভুবন আনন্দময়। জটিলতা্‌ কুটিলতা মুক্ত। আমি মৃত্যুর আগ পর্যযন্ত বই পড়ে যাবো। সারাদিন যতই ব্যস্ত থাকি, প্রতিদিন আমি কিছু না কিছু পড়ি। না পড়লে ভালো লাগে না। ঘুম আসে না। দীর্ঘদিনের অভ্যাস। আমার একটা অভ্যাস, ভালো না মন্দ অভ্যাস সেটা জানি না। আমি প্রতিটা বই ২/৩ বার করে পড়ি। এজন্য আমি বইয়ের কাহিনী গুলো সহজে ভুলি না। কলকাতার লেখকরা সাধারণত অনেক মোটা বই লিখেন। সেসব মোটা বই গুলোও আমি তিনবার করে পড়ি। আমি মনে করি ভালো বই গুলো ২/৩ বার করেই পড়া উচিৎ। মানুষ একা হতে পারে কিন্তু একটা বই হাতে থাকা মানে শব্দমূখর।

হুমায়ূন আহমেদ মুহম্মদ জাফর ইকবাল আপন দুই ভাই।
দুজনের বই'ই ভালো লাগে। হুমায়ূন আহমেদের সমস্ত বই আমার পড়া। প্রতিটা বই ২/৩ বার করে পড়া। জাফর স্যারের সাইন্স ফিকশন বই গুলো ছাড়া তার সব বই আমার পড়া। জাফর স্যারের 'কাচ সমুদ্র' বইটা আমার ভীষন পছন্দ। আর বাংলাদেশ গর্ব করতে পারে এমন একজন লেখক হচ্ছেন হুমায়ূন আহমেদ। যার তুলনা হয় না। যারা হুমায়ূন আহমেদকে মন্দ কথা বলে, তাঁরা অদক্ষ ও অযোগ্য। হুমায়ূন আহমেদের মতো লেখক বাংলাদেশে আর একজন নেই। যেদিন শুনলাম হুমায়ূন আহমেদ মারা গেছেন। আমার ভীষন কষ্ট হয়েছে। মনের দুঃখে আমি টানা ৪৮ ঘন্টা না খেয়ে ছিলাম।

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:



এঁদের বই পড়ে আমাদের সমাজকে চেনা যায়?

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা অবশ্যই।
এরা দুইভাই মানবিক মানুষ। লোভহীন মানুষ। এদের লেখায় মানুষের জীবনের কথা উঠে আসে। দেশের কথা উঠে আসে।

২| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২১

কামাল৮০ বলেছেন: হুমায়ূন থেকে জাফর ইকবালের বই বেশি পড়েছি।

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: জাফর স্যারের প্রেত, কাচ সমুদ্র আর ছেলেমানুষী পড়েছেন?

৩| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪১

কামাল৮০ বলেছেন: হুমায়ূন আমাদের যুবকদের শিশু বানিয়ে গেছেন তার বই দিয়ে।তাদের কে আবেগী করেছেন যৌক্তিক করে নি।৪৮ ঘন্টা না খেয়ে থাকা তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ।

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: হুমায়ূন যুবকদের ড্রাগ থেকে দূরে রেখেছেন। বইমূখী করেছেন। জোছনা উপভোগ করতে শিখিয়েছেন।
প্রিয় একজন মানুষ মরে গেলে কষ্ট হয়। ক্ষুধাবোধ থাকে না।

৪| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুমায়ুন আর জাফর ইকবালের লেখার মূল পার্থক্য আমার কাছে মনে হয়। প্রাণ ! হুমায়ুন আহমেদ লেখায় প্রাণ দিতে জানেন ।বই পড়া ভালো অভ্যাস। যারা বই পড়ে তারা কখনো বন্ধুহীন হয় না।

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: হুমায়ূন আর জাফর দুজনেই গ্রেট লেখক। আমাদের দেশে তাদের তুমুল জনপ্রিয়তা।

৫| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৮

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: জাফর ইকবাল আমাকে তেমন টানেনি। হুমায়ুন আহমেদের ব্যাপারটাই অন্যরকম ছিল। সাইন্স ফিকশন লিখলেও সেখানে মানবিক আবেগ চলে আসতো।

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: জাফর স্যারের সাইন্স ফিকশন বাদ দিয়ে অন্য বই গুলো পড়ুন ভালো লাগবে। অবশ্যই ভালো লাগবে।
হুমায়ূন আহমেদের মতোন আমাদের দেশে আর কেউ লিখতে পারে না।

৬| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:০০

কামাল৮০ বলেছেন: তার সাথে আমি আধা ঘন্টার মতো আলাপ করে ছিলাম যখন সে কোন বই লেখে নি।হুমায়ূনের এক সহকর্মী যে আমাদের পার্টি কর্মী ছিল তার সহযোগিতায়।আলাপে বুঝেছিলাম,সে অন্য জগতের মানুষ।এটা ঠিক যে,যুবকদের বই পড়ার অভ্যাস গড়ে দিয়ে গেছেন।

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে আমি দীর্ঘদিন ধরে অনুরোধ করছি, আপনি লিখুন। আপনার অঅভিজ্ঞতা গুলো। আপনি লিখতে শুরু করলে, আপনি একজন গ্রেট ব্লগার হবেন।

৭| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৩৯

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: @সোনাগাজী,
আপনি হুমায়ুন আহমেদের এই বসন্তে, ফেরা, নন্দিত নরকে পড়তে পারেন।

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
আমি আরো কিছু বই যোগ করতে চাই- অপেক্ষা, কবি, অচিনপুর, দেয়াল, মিসির আলি সিরিজ হুলো।

৮| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:০৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

দুইভাই এদেশে না জন্মালে কি হতো?

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে দুজন সাহিত্যিক থেকে বঞ্চিত হতো।

৯| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:১০

শাহ আজিজ বলেছেন: নন্দিত নরকে আর শঙ্খনীল কারাগার ছিল ঢাকায় হোস্টেলে বসে বৈকালীন পড়ার বিষয় । আমি অবাক হয়ে নন্দিত নরকের চরিত্রগুলি নিয়ে নেমে পড়লাম । আমার ধারনা হল সমাজের অন্তস্থলে উকি না দিয়ে লিখলে এমন লেখা সম্ভব নয় । বিষয়ের অবতারনায় হুমায়ুন একদম মার মার কাট কাট ছিলেন । সত্য উপলব্ধি করতেন বলে সত্যকে প্রকাশ করতে দ্বিধা করতেন না , এজন্যই হুমায়ুনকে আমার ভাল লাগত । তদ্রুপ জাফর সায়েন্স ফিকশন দিয়ে খুব দ্রুতই উঠে এলেন । হুমায়ুন মারা যাবার পড়ে জেনেছি তদীয় ভ্রাতা আহসান হাবিব আমার বন্ধু ।

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:২২

রাজীব নুর বলেছেন: নন্দিত নরকে ও শঙ্খনীল কারাগার অতি চমৎকার দুটা বই।
মুহম্মদ জাফর ইকবালের সাইন্স ফিকশনের বই গুলো ছাড়া অন্য বই গুলো আমার দারুন পছন্দ।
আহসান হাবিব, উনার উম্মাদ পতৃকাটা এখনও বের হয়?

দীর্ঘদিন পর আমার কোনো লেখায় আপনি মন্তব্য করলেন। আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।

১০| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৫২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ব্যান মুক্তি মোবারক!
আমার হুমায়ূন আহমদের
লেখা ভালো লাগে কারন
তার লেখা নার্ভের উপর
চাপ পরেনা। জলবৎ
তরলং !

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: বঙ্গবন্ধুকে বারবার গ্রেফতার করা হয়েছে। কারাগারে পাঠানো হয়েছে। শেষমেশ ছেড়ে দিতে হয়েছে।

১১| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:১৪

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: তারা দু'জনেই অসাধারণ প্রতিভার অধিকারী ভীষণ জ্ঞানী ব্যক্তি। তাদের প্রতি শ্রদ্ধা বরাবরই ছিলো আর আগামীতেও থাকবে। তাদের লিখা ভালোলাগতো ছোটবেলায়, এখনো কিছুটা লাগে। তবে হিমু পড়ার বয়স আমার নেই। তাদের গল্প উপন্যাস পড়ে আমার কোন জ্ঞান বাড়ে নি, সাময়িক বিনোদন পেয়েছি কিন্তু মূল্যবান সময় ব্যয় হয়েছে অনেক। লিখার জন্য ধন্যবাদ জানবেন।

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি মিসির আলি পড়েছেন?

১২| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:২৯

শার্দূল ২২ বলেছেন: জাফর ইকবাল স্যার কে চিনি এবং জানি। উনি নতুন প্রজন্মকে আলোতে এনেছেন, আনছেন এবং আনবেন কিনতু পরের মানুষটা কে? তার শ খানেকের চেয়ে বেশি বই পড়েও তাকে জাফর ইকবালের ভাই হিসেবে খুঁজে পাইনি, ওনাকে পেলাম গুলিস্থানের মোড়ে ফুটপাথে। তিনি গ্রামকে তুলে এনে শহরের রাস্তায় বিক্রি করে পেট চালিয়েছেন। ওনাকে আল্লাহ মাফ করে বেহেস্ত দিন।

আমার দামি সময় গুলো ওখানে অপচয় না হলে আমি আরো এক সিড়ি উপরে থাকতাম।

৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: অত্যন্ত দুঃখজনক মন্তব্য করেছেন।

১৩| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:১২

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


আমার অসম্ভব রকম প্রিয় দুই লেখক।

আমি যে সাংস্কৃতিক সংগঠন করতাম, সেটার প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন জাফর স্যার।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:০১

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে সকল পাঠকের পছন্দ এই দুই ভাই।

১৪| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪২

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি কি মিসির আলি পড়েছেন?

জ্বী পড়েছি, কিন্তু সেটা পড়ে লব্ধ জ্ঞান দিয়ে আমার কর্মসংস্থান হয় নি।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: অন্য কোন লেখকের বই পড়লে কর্মসংস্থান হয়?

১৫| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:০৯

কামাল৮০ বলেছেন: আপনার প্রতি আন্তরিকতা রেখেই বলছি।আমি কোন রকমের ব্লগারই হতে চাই না।সুধু সময় কাটানোর জন্য দুই চারটা মন্তব্য করি।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:১০

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ সেটা ঠিক আছে।
কিন্তু আপনার জীবনের অভিজ্ঞতা গুলো লিখে ফেলা দরকার।

১৬| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৩৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: জাফর ইকবাল স্যারের মহাকাশে মহাত্রাস বই দিয়ে সাইন্স ফিকশন পড়া শুরু করি। পরে অনেক গুলো পড়েছি একটা সময় দেখতে পেলাম উনি কিছু বই হলিউড মুভি থেকে কনসেপ্ট নিয়ে লিখেছেন। এরপর আর তার সাইন্স ফিকশন পড়া হয়নি।
হুমায়ুন আহমেদ এর প্রায় সব বইই পড়া।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:১১

রাজীব নুর বলেছেন: হলিউড মুভি থেকে কনসেপ্ট নিয়ে লেখা। এই বিষয়টা ভুল। অবশ্যই ভুল চিন্তা।

১৭| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:০৪

বিটপি বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদের সায়েন্স ফিকশন খুব জীবন ঘনিষ্ট। পড়ে অনেক কিছু শেখা যায়। কিন্তু জাফর ইকবালের সায়েন্স ফিকশন হল হলিউড মুভির মত - উত্থান পতনে ভর্তি। জাফর ইকবালের সবগুলো সায়েন্স ফিকশন আমার কাছে কম বেশি একই রকম লাগে।

আমার জানামতে হুমায়ূন কোন ভৌতিক উপন্যাস লেখেননি। জাফর ইকবালের হরর উপন্যাসগুলো নাটকের মত। কোন শিহরণ তৈরি করেনা। থাকে নাটকীয়তা।

জীবন ঘনিষ্ঠ উপন্যাস জাফর ইকবাল একটাই লিখে গেছেন - দীপু নম্বর টু। এটা খুব উপভোগ করেছি। তার বেশিরভাগ শিশু এবং মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাসগুলোতে ইসলামী লেবাসধারী ক্যারেকটারগুলোর চরিত্র মারা হয় - সে কারণে উপভোগ্য হয়না।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদ অনেক ভূতের গল্প লিখেছেন। আপনি শুধু তার লেখা 'ছায়া সঙ্গী' ব্বইটা পড়ুন। তারপর আপনি নিজেই এই লেখকের অন্যান্য ভূরের গল্প উপন্যাস খুঁজে বের করবেন।

১৮| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:১১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি ফিরে এসেছেন?

৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: শেখ মুজিবকে বহুবার কারাগারে বন্ধী করা হয়েছে। শেষমেশ ছেড়ে দিতে হয়েছে।

১৯| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:২০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: অবশ্যই হুমায়ূন আহমেদ

৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস। ইয়েস। ইউ রাইট।

২০| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৫৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমিও এস. এস. সি.-র পর থেকে বই পড়া শুরু করি। যদিও তার আগে থেকেই বাসায় পত্রিকা, ম্যাগাজিন রাখতো। তবে আমার শুরুটা আপনার মত আপার ক্লাসের উপন্যাস দিয়ে হয়নি। আমার শুরু তিন গোয়েন্দা, কুয়াশা তথা সেবা প্রকাশনীর বই দিয়ে।
হুমায়ুন আহমেদ ওয়ান পিস অনলি...

৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
সেবা প্রকাশনী বহু পাঠক তৈরি করেছে।

২১| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:২১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: অন্য কোন লেখকের বই পড়লে কর্মসংস্থান হয়?

কর্ম যেহেতু আছে তার মানে কারো না কারো লিখা পড়তেই হয়েছে, উপায় কি =p~ B-)

৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:০০

রাজীব নুর বলেছেন: কারো লেখা পড়লেই যদি কর্মসংসস্থান হয়, তাহলে দেশে এত এত বেকার কেন?

২২| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:৩৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদ। প্রথম পাতায় আপনার পোস্ট দেখে আনন্দিত হলেম।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:০১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনারা চাইলেই প্রথম পাতায় আমার পোষ্ট সব সময় থাকবে।

২৩| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:২৫

কাছের-মানুষ বলেছেন: দুজনেই শক্তিশালী লেখক, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সাইন্স ফিকশন লেখক হুমায়ুন আহম্মেদ, আর তা পরিপক্ক এবং প্রতিষ্টিত করে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন জাফর ইকবাল। এই দুইজন ছাড়া বাংলা সাহিত্য কল্পনা করা যায় না!

জেনরেল পদ হারিয়ে ফিরে আসাতে অভিনন্দন আপনাকে!

৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
এই ভাই তাদের লেখার মধ্যে দিয়ে জাতিকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন।

সূর্য কে কি আর আটকে রাখা যায়?

২৪| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:১৬

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: কারো লেখা পড়লেই যদি কর্মসংসস্থান হয়, তাহলে দেশে এত এত বেকার কেন?

সেটা তাদেরকেই জিজ্ঞেস করা প্রয়োজন। "কারো না কারো" বলতে আমি যাকে তাকে বোঝাই নি। বোঝাতে চেয়েছি, কোন মানুষের লিখা গ্রন্থ, আর্টিকেল ইত্যাদি আমাকে পড়তে হয়েছে জ্ঞাণ অর্জনের জন্য যা আমাকে আমার কর্মসংস্থানের জন্য সহযোগীতা করেছে। আমার ধারনা অর্থনীতির বই পড়ে জ্ঞাণ অর্জন করতে পারলেও লব্ধ জ্ঞান দিয়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হওয়া সম্ভব নয়। মুখস্ত বিদ্যা দিয়ে সার্টিফিকেট পাওয়া সম্ভব হলেও জ্ঞান অর্জন প্রকৃত অর্থে সম্ভব নয়। বই জ্ঞানের পথ দেখিয়ে দিতে পারে, কিন্তু অর্জন করিয়ে দিতে পারে না। কেউ জীবনে কিভাবে তার কর্ম সংস্থান করবে আর সে জন্য কি জ্ঞান প্রয়োজন সেটা ঐ ব্যক্তিকেই নির্ধারণ করতে হবে। ব্যতিক্রম যে নেই তাও নয় তবে ব্যতিক্রম উদাহরণ হতে পারে না। ধন্যবাদ।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। বিষয়টা ক্লিয়ার হয়েছে।

ভালো থাকুন।

২৫| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৯

রানার ব্লগ বলেছেন: দুইজন দুই ধরনের লেখা লেখে !!! দুইজনকেই ভালো লাগে !!!

৩১ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: আমারও।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.