নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাংবাদিক সাগর রুনি হত্যাকান্ড

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫১



২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি একটি হত্যাকাণ্ড হয়।
সাংবাদিক দম্পতি সাগর রুনিকে হত্যা করা হয় পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া বাসায়। ছুরি দিয়ে তাদের বারবার আঘাত করা হয়। ধারনা করা হয় দুজন ব্যাক্তি তাদের হত্যা করেছে। আমার ধারনা দুজন নয়, কমপক্ষে তিনজন হবে। এই হত্যা কান্ড সারা দেশের মানুষকে ভীষন অবাক করেছে। হত্যাকাণ্ডের সময় বাসায় ছিল তাঁদের সাড়ে চার বছরের ছেলে মেঘ। খুনের পর তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন বলেছিলেন, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে খুনিদের গ্রেপ্তার করা হবে। এরকম ফালতু কথা সব মন্ত্রীরাই কম বেশি বলে থাকেন। তাদের কথা সিরিয়াস ধরার বোকামি। রাগ, হিংসা থেকে সাগর রুনিকে হত্যা করা হয়।

খুনের মামলা তদন্ত করছে র‍্যাব।
তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য ৯৫ বার আদালতের কাছে সময় নিয়েছে র‍্যাব। আমার মনে হচ্ছে সেঞ্চুরী হবে। মূলত এখন মামলাটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফরেনসিক ও ডিএনএ টেস্টের নামে ঝুলে আছে। যেটা হাস্যকর। এত লম্বা সময় লাগে না। সাদা চোখে দেখলে এটাকে যে কারো ই অস্বাভাবিকই মনে হবে। এই মামলায় সন্দেহভাজন কয়েকজনকে আটক করা হয়েছিলো। রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মাসুম মিন্টু, কামরুল হাসান ওরফে অরুন, আবু সাঈদ, সাগর-রুনির বাসার দুজন নিরাপত্তাকর্মী পলাশ রুদ্র পাল ও এনামুল হক এবং সাগর-রুনির পারিবারিক বন্ধু তানভীর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে তাদের সবাই জামিনে ছাড়া পেয়ে গেছেন। যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁরা দুধ ভাত। আসল অপরাধী তাঁরা নয়।

কী ছিল সাগর সরওয়ারের ল্যাপটপে?
খুনি চক্রের কী প্রয়োজন রয়েছে ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোনের? আমার ধারনা মোবাইলে এবং ল্যাপটপে কিছুই ছিলো না। খুনীরা এটা ইচ্ছা করে করেছে। যেন গোয়েন্দাদের নজর অন্যদিকে থাকে। হাস্যকর চেষ্টা। খুনিরা চলে গেলে মেঘ ৭টার দিকে তার নানুকে ফোন করে। খুনিরা তাহলে ৭টার কিছুক্ষন আগে বাসা ত্যাগ করে। খুন করার পর, বাসা ত্যাগ করার আগে গ্রিল কাটে। গ্রিল কাটাও একটা হাস্যকর কাজ হয়েছে। তাঁরা গ্রিল দিয়ে ঘরে প্রবেশ করেনি। গোয়েন্দাদের নজর ঘুরানোনোর চেষ্টা মাত্র। এই খুনের হত্যাকারীদের ধরা খুব কঠিন কিছু না। আমার ধারনা ব্যাক্তিগত আক্রোশ থেকেই তাদের খুন করা হয়েছে।

সাগর রুনি হত্যাকান্ডটি যদি রাষ্ট্রীয় খুন হয়-
যদি এর সাথে সরকারের গোয়েন্দারা জড়িত থাকে, যদি এর সাথে 'র' বা মোসাদের সংশ্লিষ্টতা থাকে, যদি এর সাথে দেশী বা বিদেশী বড় কোম্পানীর স্বার্থ তাহলে আসামী ধরা কঠিন কিছু না। বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল মাছরাঙ্গার বার্তা সম্পাদক সাগর ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক ছিলেন রুনি। সাগর রুনী দুজনেই এনার্জি নিয়ে কাজ করতেন। সাংবাদিক হিসেবে সাগরের স্পেশালিটি ছিল এনার্জি। সাগর-রুনি খুন হওয়ার পর বাসা থেকে কিছুই খোয়া যায়নি। শুধু দু'টি মোবাইল ফোন এবং দু'টি ল্যাপটপ পাওয়া যায়নি। সাগর একটি বই লিখেছেন- ‘কর্ণেলকে আমি মনে রেখেছি'। পার্বত্য এলাকার আদিবাসীদের নিয়ে তাঁর এই লেখা। এই হত্যাকান্ডের সবচেয়ে বড় রহস্য সরকার কেন আসামীকে ধরছে না।

খুনীকে ধরা এই আধুনিক যুগে কোনো ঘটনাই না।
এখন প্রযুক্তি অনেক উন্নত। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে সৃষ্ট ক্ষত দিয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণেই তাদের মৃত্যু হয়েছে। বাঙ্গালীরা খুবই চতুর, মূর্খ, ধান্দাবাজ এবং ইতর একটি জাতি। বিনা দ্বিধায় বলা যায়- এই হত্যা কান্ড হুট করে করা হয়নি। পরিকল্পিত। ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করলে অনেক গুলো মোটিভ পাওয়া যায়। গুরুত্বপূর্ণ স্বাক্ষী মেঘ ও দাড়োয়ান। তারা নিশ্চয় দেখেছে কারা এসেছিল। বন্ধু বা পরিচিত কেউ না হলে রাত ২ টা পর্যন্ত বাসায় থাকতে পারে না। নাকি খুনীরা অন্য ফ্লাটে লুকিয়ে ছিলো? সিগারেট এ খুনির লেগে যাওয়া ডিএনএ স্যাম্পল টেস্ট করে এবং ওই দিন যারা ফ্ল্যাটে এসেছিল তাদের প্রত্যেকের ডিএনএ'র সাথে মিলিয়ে খুনি ধরা যেতে পারে। এই প্রযুক্তির যুগে কেউ অপরাধ করে পার পেতে পারে না।

সাগর রুনির ফেবু সহ অন্যান্য এ্যাকাউন্ট হ্যাক করে অনেক গুরুত্বপূর্ন তথ্য পাওয়া যাতে পারে।
আটকৃত নিরাপত্তারক্ষী পলাশ রুদ্র পাল জিজ্ঞাসাবাদে কি তথ্য দিয়েছে তা জানানো হচ্ছে না। এ মামলায় এ পর্যন্ত ১৫৮ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে র‍্যাব। সক্রেটিসের সময়কার একজন স্বল্প খ্যাত দার্শনিক থ্রেসিমেকাস বলেছিলেন- 'শক্তিমানের স্বার্থরক্ষাই ন্যায়'। মোটিভবিহীন হত্যাকাণ্ডের কোন কুল কিনারা পায় না তদন্তকারিরা। পুলিশ, র‍্যাব ও ডিবি, এটিএন বাংলা ও মাছরাঙ্গা টেলিভিশন কার্যালয়ে তল্লাশি চালানো হয়েছিল দফায় দফায়। কিন্তু কোন ক্লু পাওয়া যায় নি। সাগর রুনি বিখ্যাত কেউ না। কে তাদের হত্যা করতে পারে? অবশ্যই তাদের পরিচিত কেউ। যে তাদের হত্যা করেছে। সে অবশ্যই সাইকো।

(ছবি ও তথ্যঃ বিভিন্ন পত্রপত্রিকা)

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



কারা ইহার পেছনে, আপনি পুলিশ টুলিশ থেকে কোন খবর টবর পাননি?

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মন্তব্যের উত্তর দেওয়া কঠিন।

২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তারা যদি সুন্দরবন অথবা বান্দরবনের মত গহীন কোন অরন্যে খুন হতেন তাহলে হয়তো মনকে বুঝ দেয়া যেতো যে খুনীর হয়তো কোন সন্ধান পাওয়া যাবে না। কিন্তু খোদ ঢাকা শহরে নিজ ফ্ল্যাটে দেশের স্বনামধন্য দুজন সাংবাদিক খুন হলেন অথচ এত বছর পরেও খুনীর কোন চিহ্ন খুঁজে পেলোনা দেশের আইন শৃংখলা বাহিনী!! বিষয়টি আমাকে ভাবায়। তারা হয়তো ভয়ঙ্কর কোন ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছেন।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমার ধারনা হত্যাকারী তাদের পরিচিত। হিংসাত্মক হয়ে তাঁরা খুন করেছে।

৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৩৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সবচেয়ে হাস্যকর যে বিষয়টা তা হচ্ছে, খুনির ডিএনএ থেকে নাকি তার ছবি তৈরীর প্রক্রিয়া চলছে, কিন্তু পুরোপুরি ছবি পাওয়া যাচ্ছে না। কি বলবো ঠিক ভেবে পাচ্ছি না।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০২

রাজীব নুর বলেছেন: ওরা মগজহীণ।

৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



ডিএনএ গুলো সংরক্ষণ করে রাখলে, এক সময় উহা থেকে নতুন সাগর-রুনি বানানো সম্ভব হবে, হয়তো!

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০২

রাজীব নুর বলেছেন: সাগর রুনি বিখ্যাত কেউ না। অতি সাধারন মানুষ ছিলেন।

৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



জলদস্যুর মন খারাপ, সেইজন্য উনাকে একটা প্রশ্ন করছি না; ব্লগার অপু উনার আশ্রমে বেড়াতে যাবার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলো; গিয়েছিলো নাকি?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: কপু গিয়েই কুফা লাগিয়েছে।
এজন্য কুকুর ছানা দুটার এই অবস্থা হয়েছে। কারন সে তো কুকুরের লেজ বিশেষজ্ঞ।

৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:০৫

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: দেশ যদি উত্তর কোরিয়ার মত একনায়কতান্ত্রিক অথবা রাশিয়ার মত গণতান্ত্রিক হয় তবে এর বিচার মেঘ পাবে না। বললাম কারণ অনেক আলোচিত হত্যাকান্ডের বিচার সরকার করে, তবে সব আলোচিত হত্যাকাণ্ডের নয়।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ আমারও ধারনা সরকার চাইলে যে কোনো হত্যা কান্ডের সমাধান সম্ভব ।

৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:০৫

কামাল১৮ বলেছেন: লেখাটি বস্তুনিষ্ঠ নয়।কিছু ধারনা প্রকাশ করে পাঠককে বিভ্রান্তকরা হয়েছে।
জাতির বৃহৎ বা ক্ষুদ্র অংশ খারাপ।সমগ্র জাতি খারাপ না।এমন কোন জরীপ বা পরিসংখ্যান নাই বা তথ্য নাই।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: এখন দেশের সব মানুষ খারাপ। একসময় হয়তো কিছু ভালো ছিলো। এখন কেউ ভালো না। যাদের ভালো মনে করছেন তাঁরা আসলে মুখোস পড়ে আছে।

৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:১৫

রানার ব্লগ বলেছেন: অসম্ভব কে সম্ভব করার দেশ বাংলাদেশ। এটা প্রশংসা নয় ইহা তিরস্কার।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।

৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


সাধারন খুনি বা ভাড়াটে খুনি হলে খুনিকে খুজে বের করা সহজ ছিল।
খুনি একজন বলেই সন্দেহ তদন্দকারিদের।
এই জোড়া হত্যার কোন আলামত তো দুরের কথা কোন কারনও খুজে পাওয়া যায় নি। তদন্ত রিপোর্ট তৈরি করার জন্য পাওয়া যায়নি তেমন গুরুত্বপুর্ন উপাত্ত।

২০১২ শেষের দিকে আটক করা হয়েছিল সাতজনকে। এটিএন বাংলা চেয়ারম্যানকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। তখন নতুন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রি মখা। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ছিলেন রুনির পারিবারিক বন্ধু তানভীর রহমান। গ্রেপ্তার দেখানো হয় ২০১২ সালের আগস্টে মহাখালীর বক্ষব্যাধি হাসপাতালের চিকিৎসক নারায়ণ চন্দ্র হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া পাঁচ শিদেল চোর রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, সাইদ, মিন্টু, কামরুল হাসান ওরফে অরুণকে। একই সঙ্গে গ্রেপ্তার করা হয় সাগর-রুনির বাড়ির নিরাপত্তাকর্মী পলাশ রুদ্র পালকে। মখার পরামর্শে একপর্যায়ে একজন কে জজ মিয়া সাজানোর প্রকৃয়াও চলে, কিন্তু সরকারে উচ্চ পর্যায়ে থেকে প্রবল বিরোধিতা থাকায় 'জজ মিয়া' র চিন্তা বাতিল করা হয়।

এক সময় ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল ফ্ল্যাটের আরেক নিরাপত্তাকর্মী হুমায়ুন কবীর ওরফে এনামুলকে ধরিয়ে দিলে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। পরে র‍্যাব এনামুলকেও গ্রেপ্তার করে; দুই নিরাপত্তাকর্মীকেই আটক করে পিটিয়েও কোন কিছু না পেয়ে ছেড়ে দিয়েছিল র‍্যাব ডিবি।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: রাইট।

১০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:৪৫

কামাল১৮ বলেছেন: যাঁদের মুখোশ নাই তা কি পরবে।মুখোশ কিনতে টাকা লাগে।যাঁদের টাকাই নাই তারা মুখোঁশ পাবে কোথায়।সবাই যদি খারাপ হয় তাহলে আপনিও খারাপ।আপনি কি খারাপ?
দুর্নীতি করার সুযোগ নাই বলে দুর্নীতি করে না।তাই বলে তো তাকে দুর্নীতির অপরাধে অপরাধী করা যায়না।লক্ষ লক্ষ লোকের দুর্নীতি করার কোন সুযোগই নাই।
পৃথিবীর কোন দেশেই শতভাগ ভাল লোক নাই।খারাপ লোক সবদেশেই আছে ।বাংলাদেশে হয়তো একটু বেশি আছে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: আমি তো ভালো মানুষ দেখি না। সেখানেই যাই শুধু খারাপ মানুষ চোখে পড়ে।

১১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:২২

জুল ভার্ন বলেছেন: শর্ষের মধ্যেই যদি ভূত থাকে তাহলে ভূত তাড়াবে কে!

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: ভূত তাড়াবো আমি। আপনি এবং আমরা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.