| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
রাজীব নুর
	আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
  ছবি; আমার তোলা।   
নারীরা হচ্ছে ধরনী তাদের মধ্যেই আমাদের বসবাস। 
যে ছেলে পরিবার থেকে সঠিক শিক্ষা পাবে সে কখনও কোনো নারীকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করবে না। হোক সে গার্মেন্সের মেয়ে, হোক সে বাসার কাজের বুয়া অথবা হোক সে আপনার প্রেমিকা বা স্ত্রী। প্রতিটা নারীকে সম্মান করতে হবে। তার মানে এই না যে সমাজে দুষ্ট নারী নেই। আছে অনেক আছে। আমার অফিসে এক বদমাশ নারী ছিলো। সে তো আমার চাকরী খেয়ে ফেলেছে। অথচ তাকে আমি আপা আপা বলে জীবন দিয়ে দিতাম। তবে সে নারীটা দুঃখী ছিলো। তার স্বামী তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিলো। এরপর সে আর বিয়ে করেনি। তার উপর আমার কোনো রাগ নেই। প্রতিটা নারী চায় একজন বিশের কারো উপর আস্থা রাখতে। ভরসা রাখতে। বিশ্বাস করতে। কিন্তু নারীরা আশাহত হয়। কোনো নারী শখ করে বিবাহ বিচ্ছেদ করে না। যা পুরুষেরা করে থাকে।
বর্তমানে মেয়েরা সচেতন হচ্ছে। 
তাঁরা বলতে শিখেছে। তাঁরা লেখাপড়া করছে। আর কতকাল তারা অপমান, লাঞ্ছনা সহ্য করবে? যুগ যুগ ধরে তাঁরা অনেক সহ্য করেছে। তাদেরও তো সহ্যের একটা বাঁধ আছে। নারীরা ঘুরে দাড়াচ্ছে। স্যালুট জানাই আমি নারীদের। এখন তাঁরা প্রতিবাদ করে। মুখ বুজে তাঁরা আর সহ্য করে না। এজন্য সমাজে বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়ছে। বাড়ুক। একটা মেয়ে কেন একজন দুষ্টলোকের সাথে সংসার করবে? আমার পরিচিত এক ছেলে বিয়ে করেছে। সে কোনো কাজ করে না। তার স্ত্রী চাকরী করে। সে স্ত্রীর টাকায় চলে। বলে, ধর্মে আছে স্ত্রীর সম্পত্তিতে স্বামীত ভাগ আছে। এখন সে চায় তার স্ত্রী মাস শেষে সমস্ত টাকা তার হাতে দিক। স্ত্রীলোকটি লাথথি দিয়ে স্বামীকে ঘর থেকে বের করে দিয়েছে। গুড জব। এরকম সাহসী নারী দরকার। ফিচ ফিচ করে কাদুনী টাইপ মেয়ে দররকার নাই। সাহসী মেয়ে দরকার এই সমাজে।
নারীরা যত সচেতন হবে, তত বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়বে। 
ধর্ম এবং সমাজ নারীদের কোনঠাসা করে ফেলেছে। তাঁরা নিজ শক্তিতে এখন সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। এজন্য আমি নারীদের সব সময় বলি- লেখাপড়াটা মন দিয়ে করুণ। নিজেকে যোগ্য ও দক্ষ করে গড়ে তুলুন। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করুণ। নিজের পায়ের নিচের মাটি শক্ত করুণ। নিজেকে সফল ভাবে গড়ে তুলুন। ইনকাম করতে শিখুন। তারপর না হয় প্রেম ভালোবাসায় জড়াবেন, বিয়ে করবেন। কতদিন আর বাবা আর স্বামীর উপর নির্ভর করে থাকবেন? নারী মানেই যেন আঁতুড়ঘর আর রান্নাঘর। নো নেভার। একজন নারী মানে এক টুকরো স্বচ্ছ ও পবিত্র আকাশ। যারা নারীদের সম্মান করে না তাদের কপালে অনেক দুঃখ থাকে। ইউরোপের নারীদের চেয়ে আমাদের দেশের নারীদের করুণ দশা। কারন ধর্ম নারীদের পিছিয়ে রেখেছে। সামনে এগোতে দিচ্ছে না।
কবিতা লেখা সহজ, এজন্য বাংলাদেশে বহু লোক কবিতা লিখে। 
হাতে ডি 'এসএলআর' ক্যামেরা থাকলেই যেমন ফটোগ্রাফার হওয়া যায় না। তেমনি প্রেম করা সহজ। কিন্তু বিয়ে করা সহজ নয়। প্রেমের চেয়ে হাজার গুণ বেশি কঠিন সংসার করা। প্রেমে কোনো দায়-দায়িত্ব থাকে না। ছেলেরা নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করারা আগে বিয়ে করে ফেলে। ফলাফল সংসারে অভাব। আর মেয়ে গুলো ছেলেদের কথায় পটে যায়। ফলাফল গভীর প্রেম। কিন্তু ছেলেটা বাদশা না হারামজাদা সেটা খোজ নেয় না। মেয়েরা ছেলেদের বিশ্বাস করে ধরা খায়। তারপর হয়তো ,মুখ বুঝে সংসার করে যায় অথবা সারা জীবন দুঃখে কষ্টে জীবন পার করে দেয়। শ্বাশুরি, ননদ, জা এবং স্বামীর অত্যাচার, অপমান অবহেলার কথা কাউকে বলতে পারে না। বলবে কি করে? কারন সে তো নিজে প্রেম করে বিয়ে করেছে। এক হিসেবে প্রেম ভালোবাসার বিয়ে গুলোর শেষ ফলাফল ডির্ভোস।
বিবাহ বিচ্ছেদ যেন না ঘটে এজন্য ছোটবেলা থেকেই ছেলে মেয়েকে সঠিকভাবে পারিবারিক শিক্ষা দিতে হবে। 
পারিবারিক শিক্ষাটা খুব জরুরী। অনেক বাবা মা আছেন ছেলেমেয়ে জন্ম দেন। সেই ছেলে মেয়ে সারাদিন কি করে বেড়ায় সেদিকে তাদের কোনো খেয়াল নেই। এরকম বাবা মা ও তাদের ছেলেমেয়েরা সমাজের জন্য ক্ষতিকর। পুরুষ যদি যোগ্য ও দক্ষ হয়, সঠিক শিক্ষা পায়, এবং মানবিক ও হৃদয়বান মানুষ হয়- তাহলে বিবাহ বিচ্ছেদ হবে না। বর্তমানে দেখা যাচ্ছে- নারীরা ডির্ভোস বেশি দিচ্ছেন। তার মানে তাঁরা এখন আর মুখ বুঝে সহ্য করতে রাজী না। সহ্য করা উচিতও না। মেয়েরা জাগুক। সব সময় জাগ্রত থাকুক। বদমাশ স্বামীর সাথে ঘর সংসার না করে একা থাকুক, তাও ভালো। তবে নারীদের যোগ্য ও দক্ষ হতে হবে। ইনকাম করা শিখতে হবে। একজন নারী যখন লেখাপড়া শিখে নিজ যোগ্যতায় সফল হবেন, তখন সেই নারীর মধ্যে একটা ব্যাক্তিত্ব তৈরি হবে। নারীর এই ব্যাক্তিত্বের কারনে যেনতেন পুরুষ নারীর সামনে এসে দাঁড়াতে সাহস পাবে না।
সুযোগ যখন পাওয়া গেছে, এই ফাঁকে নিজের কথা সামান্য বলে নেই। 
আমি বিয়ে করেছি প্রায় ৯/১০ বছর হয়ে গেছে। আমারা দুজনে খুব ভালো আছি। সহজ সরল জীবনযাপন করছি। দুজন দুজনকে বুঝি। মানি। আমাদের জীবন জটিলতা কুটিলতা মুক্ত। সংসার জীবনে স্বামী স্ত্রী দুজনকেই ছাড় দেওয়ার মানসিকতা থাকতে হয়। সংসারে কোনো সমস্যা হলে- দুজন মিলে আলাপ আলোচনা করি। হাউকাউ চিল্লাচিল্লি করি না। কখনও আমি স্বামীগিরি ফলাই না। বিয়ে করেছি তাঁরা মানে এই না যে- আমার স্ত্রী আমার কেনা বান্দী। আমার কথায় উঠবস করবে। আমি আমার স্ত্রীর প্রতিটা ইচ্ছা অনিচ্ছায় দাম দেই। সে যখন ইচ্ছা তার বাবা মায়ের বাড়ী যেতে পারে। আত্মীয়স্বজনদের বাসায় যেতে পারে। বন্ধুবান্ধবের সাথে দেখা করে। বেশি কথা বলে লাভ নাই। আমার স্ত্রীর একটা কথা বলে লেখাটা শেষ করি- এই জীবনের পর যদি আরেকটা জীবন পাই, সেই জীবনেও আমি তোমাকে স্বামী হিসেবে চাই।
 
২০ শে মে, ২০২৩  দুপুর ১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। 
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
২| 
২০ শে মে, ২০২৩  রাত ২:১৭
শার্দূল ২২ বলেছেন: নুর ভাই একটা বিশেষ গুন হলো আপনি মজায় মজায় অনেক দামি কথা বলে ফেলেন । এটা ভালো লাগে আমার। আমি যেটা করি সেটা হলো আপনার যে কোন ধরণের পোষ্ট পড়ি শেষ পর্যন্ত। যদি কিছু পেয়ে যাই এই আশায়। মিলেও। এখানে আপনি অনেক কিছু বলেছেন ব্যালেন্স করে, আমি আবার এই ব্যালেন্স বিষয়টা পারিনা। বলতে হলে বলে দেই, একটা মানুষ সবার চোখে ভালো হয়না, হলে বুঝতে হবে সে অতি মাত্রায় অভিনেতা। 
আপনার টপিক টা সমসাময়িক এবং খুব গুরুত্বপুর্ন। আগল খুলে বলতে না পারলে মন ভরবেনা। তাই আবার আসবো কথা বলতে।
আপনি বলেছেন- সচেতন হয়েছে বলে ডিভোর্স বাড়ছে, তাহলে দাড়ালো এখনকার ছেলেমেয়েরা অসেচতন অবস্থায় বিয়ে প্রেম করে বিয়ে করে তারপর সচেতন হয়ে ডিভোর্স দিচ্ছে। এটাকে কি সচেতনতা বলবো? 
আপনি জানেন চাঁদপুরের মত ছোট্ট একটা শহরে ২০২২ এর ডিভোর্স কত হয়েছে? ১৪ হাজার। ভাবা যায়? কেন হচ্ছে জানেন? ধর্য্যহীনতা আর চাহিদা বেড়ে যাওয়া থেকে। এই চাহিদা বাড়ছে প্রযুক্তির কল্যাণে এক ছেলে হাজার মেয়েকে জানতে চিনতে দেখতে পায়, কারো চোখ সুন্দর কারো চুল ,কারো কোমড়, কারো কান,এই ফান করে সব কিছুতে কান দিয়ে বেড়েছে চাহিদা। কিন্তু দিন শেষেতো একজনকেই জীবনে জড়াতে হয়। আর বেরসিক বিধাতা একজনের মধ্যে এক সাথে এত কিছু দেননা, চোখ সুন্দর বউএর চোখের দিকে তাকিয়ে পাড়ার মেয়ের সুন্দর চুল ভাবতে থাকলে প্রিয়ার কালো চোখ তো ঘোলাটে হবেই। 
আগের দিনে এমন ছিলোনা,আব্বু নাকি মেয়েদের চোখের দিকে তাকাতে লজ্জা পেতো ,  শুনেছি আমার আব্বু নাকি আম্মুকে দেখেছে বাসর ঘরে, তাই আমার আব্বুর চোখে আমার আম্মু ঐশ্ব্যরিয়া রায়। এই মানুষটা জানতৈনা নারীর কত রুপ থাকতে পারে। আম্মুকে প্রশ্ন করলাম রান্না বান্না ছাড়া জীবনে কি পেলে, প্রতিদিন একি কাজ। বিরক্ত লাগেনা তোমার? আম্মু বললো - তোর আব্বু যখন বের হয় ঘর থেকে তখন আমার হাতের উপর হাত রেখে একটা চাপ দিয়ে যায়, ওটা দিয়েই এক বছর অনায়েশে কেটে যাবে আমার। 
বিষয়টা হলো লেগে থাকা, পেতে থাকা, নিতে থাকা, যা আছে তাকে মোহনীয় করে তোলা, আমাদের জন্য জীবন,সময়,সংগ। আমারা সময়ের জন্য নই। 
আসছি আবার। 
 
২০ শে মে, ২০২৩  দুপুর ১:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমি লেখার সময় আবেগটা দূরে রাখি। বাস্তবের কাছাকাছি থাকতে চেষ্টা করি। 
আমি সব সময় চেষ্টা করি, মানুষের গভীর গোপন দিক গুলো তুলে ধরতে। 
চাঁদপুরের মানুষদের সমস্যা আছে। তাঁরা লোভী। মখা সাহেব ঐ এলাকার মন্ত্রী ছিলেন। এখন মখা সাহেব স্ত্রী নিয়ে আমেরিকাতে মহা সুখে জীবনযাপন করছেন।  
বর্তমান প্রজন্মের শরম লজ্জা কম। নেই বললেই চলে। 
এই প্রজন্ম ভয়াবহ। এদের দ্বারা জাতি উপকার পাবে না। ফেসবুক, টিকটক, ইউটিউব ব্যাবহার করে আমাদের প্রজন্ম ছাগলে পরিনত হয়েছে। এরা পরিবারা থেকে সঠিক শিক্ষা পায়নি।
৩| 
২০ শে মে, ২০২৩  রাত ২:২৭
কামাল১৮ বলেছেন: আজকেই মাত্র কিছুটা সুস্থ বোধ করছি।হসপিটালেও ছিলাম দুই দিন।
 
২০ শে মে, ২০২৩  দুপুর ১:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: হায় হায়-- 
কিছুই তো জানি না। 
আপনাকে সামুতে দেখতে না পেয়ে ভেবেছিলাম আপনাকে বুঝি কমেন্ট ব্যান করা হয়েছে। 
আপনার মোবাইল নম্বর টা আমাকে দিবেন। না থাক, মোবাইল নম্বর লাগবে না। ইমেল এড্রেস টা দিলেই হবে।
৪| 
২০ শে মে, ২০২৩  ভোর ৫:৩৮
হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: আপনি সম্ভবত মধ্যবিত্ত শ্রেণীর কথা বলছেন। একদম নিম্নবিত্ত পরিবারে ডিভোর্স আগে থেকেই অনেক। সর্বাগ্রে অর্থনৈতিক কারণ সেখানে। মধ্যবিত্ত পরিবারে ডিভোর্স কম ছিল সেটাও অর্থনৈতিক কারণ। আর যেসব বিষয় আছে তার কিছুটা আপনি বলেছেন। তবে ডিভোর্স আরো বাড়বে বৈ কমবে না, তারপরে অনেক যুগ পরে আনুপাতিক গড়টা মোটামুটি স্থির হবে।
 
২০ শে মে, ২০২৩  দুপুর ১:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: মন্দ লোকের সাথে একটা মেয়ে কেন ঘর সংসার করবে? 
ডির্ভোস বাড়ুক, সেটাও ভালো। মন্দ লোকদের আর সুযোগ দেওয়া যাবে না।
৫| 
২০ শে মে, ২০২৩  ভোর ৬:০৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
সাম্প্রতিক  জনশুমারী  প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশের জনসংখার মধ্যে  মোট বিবাহিতের হার 
৬৫ দশমিক ২৬ শতাংশ , অবিবাহিতের হার ২৮ দশমিক ৬৫ শতাংশ, বিধবা বা বিপত্নীকের 
হার ৫ দশমিক ৩১ শতাংশ এবং দাম্পত্য বিচ্ছিন্নের হার শুন্য দশমিক ৩৭ শতাংশ। 
বিবাহ বিচ্ছেদের হার কমানোর জন্য সমাজতাত্বিক সচেতনতা সৃজনের উদ্যোগ 
নিতে হবে সমাজের সকলকেই । অকারণে বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য কঠোওর ব্যবস্থা
গ্রহন প্রয়োজন , কারণ  অকারণে একটি বিবাহ বিচ্ছেদ অনেক অশান্তি বযে আনে ।
 
২০ শে মে, ২০২৩  দুপুর ১:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম। 
কেউ ইচ্ছা করে বিবাহ বিচ্ছেদ করে না। বেশির ভাগ বিবাহ বিচ্ছেদের কারন হচ্ছে পুরুষেরা অত্যাচার করে, স্ত্রীকে মারে, পরকীয়া, গালি দেওয়া, এবং সংসারে অভাব। 
সমাজের দোষ দিয়ে লাভ নাই। আসল দোষ হলো যে বাবা মা বদমাশ ছেলে জন্ম দেয় এবং সঠিক পারিবারিক শিক্ষা দেয় না।
৬| 
২০ শে মে, ২০২৩  সকাল ৮:৫০
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমার মনে হয় আপনি একজন সফল স্বামী। আপনাদের সংসার আনন্দময় হোক। আমার শুভ কামনা রইল।
 
২০ শে মে, ২০২৩  দুপুর ১:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: বিয়ের আগের দিন হুমায়ূন আহমেদ কে দাওয়াত দিতে গিয়েছিলাম। 
তিনি আমাকে বলেছিলেন, সংসার জীবনে 'ছাড়' দেওয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। এই 'ছাড়' স্বামী স্ত্রী দুজনকেই দিতে হবে। যত ছাড় দেওয়া হবে, সংসার জীবন তত সুন্দর হবে।
৭| 
২০ শে মে, ২০২৩  সকাল ৮:৫৬
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার মতো করে সবাই বুঝলে ডিভোর্স বলে কিছু থাকতো না।
 
২০ শে মে, ২০২৩  দুপুর ১:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ বোন। 
আমি আমাদের সমাজটাকে সুন্দর করে সাজাতে চাই। আমি চাই সবাই ভালো থাকুক।
৮| 
২০ শে মে, ২০২৩  সকাল ৯:৩১
ধুলো মেঘ বলেছেন: বাংলাদেশে যত ডিভোর্স পুরুষের কারণে হয়, তার চেয়ে বেশি হয় নারীর কারণে। এ ব্যাপারটা বোধ হয় আপনার জানা নেই। কামাই থাকলে জামাই দরকার হয়না বলে একটা প্রবাদ আছে। যেসব মেয়েরা রোজগার করে, তাদের ৮০% এরই সংসার টেকেনা। আল্লাহ কুরআনে বলেছেন, পুরুষ নারীর উপর কর্তৃত্বশীল, কারণ তারা খরচ (কামাই) করে। 
পুরুষ কামাই করবে, তাহলেই তারা নারীর উপর কর্তৃত্বশীল থাকবে - এটা আল্লাহ্র তৈরি করা নিয়ম। এ নিয়মের ব্যত্যয় ঘটলে পুরুষের কর্তৃত্ব নারী মেনে নিতে চাইবেনা - এটা খুবই স্বাভাবিক। ফলাফল? সংসারে অশান্তি এবং শান্তির আশায় ডিভোর্স। 
সংসারে নারী যদি পুরুষের অনুগত থাকে, সে সংসারে ভাঙন ধরার আমি কোন যৌক্তিক কারণ দেখিনা, যদিনা পুরুষ পরনারীতে আসক্ত থাকে।
 
২০ শে মে, ২০২৩  দুপুর ১:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা নারীর কারনেই ডির্ভোস বেশি হয়। 
কারন নারীরা এখন মুখ খুলতে শুরু করেছেন। তাঁরা আর মুখ বুঝে থাকবে না। তাঁরা যদি আরো একশ' বছর আগে থেকেই মুখ খুলতো, তাহলে আজ সমাজ বদলে যেতো। 
ধর্ম টানবেন না ভাইসাহেব।
ধর্মই সব নষ্টের মূল। ধর্ম তো নারীদের কোনঠাসা করে ফেলেছে। আর কত? এবার থামেন। 
নারীদের প্রতিষ্ঠিত হতে হবে। তবেই মন্দ পুরুষেরা বদমাশি করার সুযোগ পাবে না। 
আমাদের রাষ্ট্র আল্লাহর নিয়মে চলে না। চলে সংবিধান অনুযায়ী। পৃথিবীতে সভ্য দেশ গুলো ধর্মকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে ভালো আছে। আর যারা ধর্মকে আকড়ে থেকেছে, সেসব দেশের নারীরা ভালো নেই। 
পুরুষরা, বিশেষ করে ধর্মীয় পুরুষেরা কুত্তার জাত। এদের সাথে সংসার করার চেয়ে নারীরা একা থাকবে তাও ভালো।
৯| 
২০ শে মে, ২০২৩  সকাল ১০:২৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যে জমানা এসেছে এখন প্রতিটা মেয়ের উচিত স্বাবলম্বী হওয়ার মত যোগ্যতা অর্জন করা।  কোন মেয়ের ডিভোর্স হয়ে গেলে তখন সে বিপদে পড়ে।  
আমার পরিচিত একটা মেয়েকে তার শাশুড়ি বিভিন্নভাবে মানসিক নির্যাতন করতো।  ছেলেও মাকে তাল দিত।  নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে গেলে এক পর্যায়ে মেয়েটি তার এক আত্মীয় মহিলা পুলিশ কর্মকর্তাকে (এস পি) দিয়ে এই ছেলে এবং মাকে হাজত পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করে।  পরে অবশ্য মা এবং ছেলে তাদের ভুল বুঝতে পারে এবং এখন ঐ মেয়ের সাথে মিল হয়ে গেছে।  এই মেয়েটি দুর্বল হলে আজীবন এই নির্যাতন সহ্য করতে হত।  
বাংলাদেশে ডমেস্টিক ভায়োলেন্স বেশী।  এক সময় এসিড মেরে মেয়েদের চেহারা নষ্ট করে দেয়া হত।  সরকার কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করার পরে এটা এখন হয় না বললেই চলে।  ডমেস্টিক ভায়োলেন্সের জন্য সরকারের উচিত পুলিশের বিশেষ সেল গঠন করা।  যারা দ্রুত এবং তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা নেবে।  বাংলাদেশে এই ধরনের কঠোর আইন প্রয়োগ না হলে কোন দিন পরিস্থিতির উন্নতি হবে না।
 
২০ শে মে, ২০২৩  দুপুর ১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন, যে জমানা এসেছে এখন প্রতিটা মেয়ের উচিত স্বাবলম্বী হওয়ার মত যোগ্যতা অর্জন করা। কোন মেয়ের ডিভোর্স হয়ে গেলে তখন সে বিপদে পড়ে। 
আপনার কাছ থেকে এরকম নিরপেক্ষ মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো।
১০| 
২০ শে মে, ২০২৩  সকাল ১১:১১
রানার ব্লগ বলেছেন: তালাক ব্যাপারটা হুট করে হয় না । দেখতে বা শুনতে হয়তো এমনি মনে হয় কিন্তু অনেক দিনের জমানো ক্ষভ থেকে যখন তা আগ্নেয়গিরিতে রূপান্তরিত হয় তখনি তালাক শব্দটা এগিয়ে আসে । এডজাস্টমেন্ট কখনোই এক পাক্ষিক হয় না । এডজাস্টমেন্ট উভয় পক্ষের হতে হয় । কেউ যদি ভাবে আমি বিয়ে করছি ইহাই বড় এডজাস্টমেন্ট তাহলে ধরে নিন উহার মেয়াদকাল খুবি কম তালাক যেমন কাম্য নয় ঠিক তেমনি এক অসহ্যকর পরিস্থিতির মধ্যে জীবন চালনা করাটাও যুক্তিসঙ্গত নয় । অনেক মুরুব্বী বলেন পাগল হোক ছাগল হোক মেনে নিতে । কিন্তু মুরুব্বী কে যদি বলেন সেই পাগল ছাগলের সাথে থাকতে তখন মুরুব্বী পিটটান দিয়ে বলবে তোমার সমস্যা তুমি বোঝ আমাকে কেনো এর মধ্যে ফেলছো ।
 
২০ শে মে, ২০২৩  দুপুর ১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: রাইট। 
আপনি আসলেই একজন অভিজ্ঞ মানুষ।  স্যলুট।
১১| 
২০ শে মে, ২০২৩  সকাল ১১:১১
কলাবাগান১ বলেছেন: বউ পিটানোতে আমাদের বাংলাদেশী ভাই দের অনেক 'সুনাম' আছে। লন্ডনস্হান এ এই বছর এ এই পর্যন্ত্য ৫ জন বাংলাদেশী নারী স্বামীর হাতে খুন হয়েছেন....। তারা সবাই 'স্বামীর' উপর নির্ভরশীল ছিল বলেই প্রতীয়মান
 
২০ শে মে, ২০২৩  দুপুর ১:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: ছোটবেলার একটা ঘটনা বলি- 
প্রতিদিন রাত ১২ টার দিকে, এক লোক মদ খেয়ে এসে, কুৎসিত গালাগালি করতো। তারপর স্ত্রীকে মারতো। খুব মারতো। আশেপাশের লোকজন লোকটাকে ধরতো না। বলতো সে তার স্ত্রীকে মারছে। এটা তার হোক আছে। 
আরেকটা ঘটনা বলি, আমাদের পাশের বাসায় একলোক কিছু দিন পর পর তার স্ত্রীকে খুব মারতো। চুল টেনে রাস্তায় বের করে সকলের সামনে মারতো। লোকোটা আরেকটা বিবাহ করেছে। দিনের পর দিন এসব ঘটনা গুলো দেখতে দেখতে আমি ছোটবেলায় ভেবে রেখেছিলাম- আমি কোনো দিন আমার স্ত্রীর সাথে খারাপ আচরন করবো না। করিও না।
১২| 
২০ শে মে, ২০২৩  সকাল ১১:২৯
কলাবাগান১ বলেছেন: সবচেয়ে বেশী হাসি আসে যখন দেখি নাটক সিনেমা তে স্বামী প্রবর সকাল বেলায় অফিস যাবে, আর 'স্ত্রী' তার টাই বেধে দিচ্ছে, কোট পড়িয়ে দিচ্ছে, টিফিন বানিয়ে, তার ব্যাগ গোছায়ে দিচ্ছে। আরে ঐ নাদান স্বামীর কি হাত নাই ...এটা কে সোহাগ বলে না...সকালে দুজনে মিলে অফিসে যাবে সেটাই হবে দেখার বিষয়। কেউ কারো উপর নির্ভরশীল না..স্বনির্ভর
 
২০ শে মে, ২০২৩  দুপুর ১:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: ''সকালে দুজনে মিলে অফিসে যাবে সেটাই হবে দেখার বিষয়''।
চমৎকার বলেছেন। এমনটাই হওয়া উচিৎ। ধন্যবাদ।
১৩| 
২০ শে মে, ২০২৩  বিকাল ৩:৪৮
ডার্ক  ম্যান বলেছেন: বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়ার প্রধান কারণ হচ্ছে মেয়ের পরিবারের লোভ। কাবিন ব্যবসা এখন ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। 
সরকারের আইন করা উচিত মেয়েরা ডিভোর্স দিলে কাবিনের ৩ ভাগের ১ ভাগ টাকা পাবে। তাহলে ডিভোর্স অনেক কমে যাবে। 
 
২০ শে মে, ২০২৩  রাত ৮:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার এই চিন্তা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ভুল। 
আসল কথা হচ্ছে বেশির ভাগ মেয়ে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তার কাবিনের টাকা পায় না।
১৪| 
২০ শে মে, ২০২৩  বিকাল ৩:৫২
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার গিন্নির সাথে এই ছবিটা মনে হয় খুব পছন্দের- বেশ কয়েকবার দেখেছি। ![]()
লেখার বিষয়বস্তু নয়ে পরে কথা বলব।
 
২০ শে মে, ২০২৩  রাত ৮:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: এরকম ছবি আরো অনেক আছে। 
এই ছবিটা হাতের কাছেই। তা এটা অনেক লেখাতে দিয়েছি।
১৫| 
২০ শে মে, ২০২৩  বিকাল ৪:১৫
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: এত বড় একটা লেখা লিখলেন, কিন্তু বিবাহ বিচ্ছেদের সবচাইতে বড় দুই/তিনটা কারণই লিখলেন না, ক্যামনে কি?
বিবাহ বিচ্ছেদের বর্তমানে সব থেকে বড় কারণ হচ্ছে পরকীয়া। এবং এই পরকীয়ার প্রায় ৯০%ই হয় কর্মক্ষেত্রে। হয় স্ত্রী স্বামীকে পরকীয়া করতে দেখছে, অথবা স্বামী স্ত্রীকে পরকীয়া করতে দেখছে।
এরপর বড় কারণ হচ্ছে বিবাহ বিচ্ছেদ একটা ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। মুসলিম দেশ গুলিতে তো স্বামীরা শুধু কাবিনে লেখা দেন মোহর দিয়ে বেঁচে যায়। কিন্তু পশ্চিমা দেশ গুলিতে আর্ধেক সম্পত্তির লোভ ঠেকানো কঠিন হয়ে দাড়াচ্ছে। অবশ্য আমাদের দেশেও ইদানিং বাড়ায় বাড়ায় কাবিন লেখার একটা ট্রেন্ড চালু হয়েছে। এবং এই টাকার লোভ সামলানোও কঠিন হয়ে যায় অনেকের। আর যখন টাকার লোভ + নতুন/পুরান প্রেমিক বিষয়টা এক সাথ হয়, তখন অবস্থা ব্যারাছ্যাড়া হয়ে যায়। আমার এই লেখাটা পড়ে দেখতে পারেনঃ তালাক/বিবাহ বিচ্ছেদ একটা বড় ব্যবসা, এবং এটা আরও বড় হচ্ছে!
আমরা যে সারাদিন নারীরা আর অপমান সহ্য করতেছে না এগুলি বলি, এগুলি আসলে খুব কম ক্ষেত্রেই বিবাহ বিচ্ছেদের কারণ।
এই ধরণের লেখা গুলি, এই ধরণের প্রচারণা গুলি আমাদেরকে আসলে স্ত্রীর বন্ধু না বানিয়ে "বিপক্ষ পার্টি" বানিয়ে ফেলেছে। কেমন যেন একটা রেস লেগে গেছে আমাদের মধ্যে!
 
২০ শে মে, ২০২৩  রাত ১০:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আপনি কি বলতে চাচ্ছেন?
১৬| 
২০ শে মে, ২০২৩  বিকাল ৪:৪৮
নাহল তরকারি বলেছেন: কি কমু। কিছুই বলার নাই। মেয়েরাও ইনকাম করতে শিখুক। তারা জানুক ১ টাকা কামাই করতে কত কষ্ট। বর্তমান জেনারেশন, একটি নষ্ট জেনারেশন। ছেলে বা মেয়ে কেউ সংসার করার যোগ্য না। আমি তো মেয়েদের বিয়ে না করার জন্য উপদেশ দিবো। তারা কেন বিয়ে করবে? বিয়ে করার কি দরকার? মেয়েরা কি শুধু বাচ্চা উৎপাদন করার মেশিন? না, তারা বাচ্চা উৎপাদন করার মেশিন না। তারা সংসারের কাজও করবে কেন? মেয়েরা কি ঘরের চাকর?
 
২০ শে মে, ২০২৩  রাত ১০:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: যে ছেলে নিজেকে যোগ্য ও দক্ষ করার আগেই বিয়ে করে বসে, তার কপালে দুঃখ থাকে।
১৭| 
২০ শে মে, ২০২৩  বিকাল ৫:১৯
নস্টালজিয়া ইশক বলেছেন: ছেলে কিংবা মে নয়। পরিচয় হুক একটি। আমরা সকলে মানুষ।
 
২০ শে মে, ২০২৩  রাত ১০:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ তা তো অবশ্যই।
১৮| 
২০ শে মে, ২০২৩  রাত ৮:০৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বাড়তে দিন সমস্যা নেই, বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে বাড়তে যেন একদিন বিবাহ প্রথাটাই উঠে যায়, তবে আপনাদের বন্ধন যেন চিরকাল অটুট থাকে সেই দোয়া করে দিয়ে গেলাম।
 
২০ শে মে, ২০২৩  রাত ১০:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১৯| 
২০ শে মে, ২০২৩  রাত ৯:১৪
মিরোরডডল  বলেছেন: 
ডিভোর্স কখনোই কাম্য না কিন্তু এটাকে ঘৃণা করারও কিছু নেই। 
আমাদের সমাজে ডিভোর্স বিষয়টাকে অনেক নেগেটিভভাবে দেখা হয়। 
কিন্তু এটা একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। লাইক আদার এক্সিডেন্ট।
যে কোন এক্সিডেন্ট থেকে মানুষ যেমন রিকভারি করে নর্মাল লাইফে রিটার্ন করে, সেরকম রিলেশনশিপে একটা এক্সিডেন্ট হচ্ছে ডিভোর্স। একটা সম্পর্ক যখন ওয়ার্ক করেনা, মানুষ ওটা থেকে বের হয়ে আসে, আবার নতুন করে শুরু করে। এটাকে স্বাভাবিকভাবে একসেপ্ট করা উচিৎ।
ডিভোর্সি পুরুষ আলোচনায় থাকে না কিন্তু ডিভোর্সি মেয়েদেরকে অনেকে একজন প্রস্টিটিউটের মতো ট্রিট করে, ধরেই নেয় সে  এভেইলেবল এবং তাকে পাওয়া সহজলভ্য। নানাভাবে মেয়েগুলোকে উত্ত্যক্ত করে। আর মহিলা মজলিসের শাড়ি গহনার গল্পের পাশাপাশি গীবতের সাবজেক্টই হচ্ছে কোন মেয়ের ডিভোর্স হয়েছে, কেনো হয়েছে, সে কত খারাপ এগুলো।  
কিছুদিন আগে এক ভদ্রমহিলার সাথে কথা হচ্ছে, উনি আমাকে জানালেন যে ওনার কাছে যারা বাচ্চা দিয়ে যায় তাদের ম্যাক্সিমামের চরিত্র খারাপ। জানতে চাইলাম একথা কেনো বললেন। উনি বললেন কারণ এদের বেশিরভাগই ডিভোর্সি সিঙ্গেল মাম। আমি অবাক!! কি বলছেন এসব, একটা মেয়ে ডিভোর্সি হলেই সে খারাপ? উনি বললেন হ্যাঁ, নিশ্চয়ই চরিত্র খারাপ বলেই এমন হয়েছে। একজন মেয়েই যদি আরেকটা মেয়ে সম্পর্কে এমন ধারনা রাখে তারপর আর কিছু বলার থাকে না।
আসলে আমরা বাঙালিরা নর্দমার চেয়েও খারাপ একটা সোসাইটিতে বিলং করি, যেখানে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি ভয়াবহ!!!
আমরা যখন জীবন নিয়ে কমপ্লেইন করা বন্ধ করবো, দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করবো, তখন অনেক কিছুই আমাদের কাছে স্বাভাবিক মনে হবে। 
Less complain, less pressure in life.
 
২০ শে মে, ২০২৩  রাত ১০:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: রাইট। 
আমি সব সময় বলি, বাঙ্গালীরা ইতর শ্রেনীর প্রানী।
২০| 
২০ শে মে, ২০২৩  রাত ১০:০০
মিরোরডডল  বলেছেন: 
ডিভোর্স বেড়ে যাওয়ার অনেক কারণ আছে, কোন একটা নির্দিষ্ট কারণ না।
যদি বাংলাদেশের কথা বলি, বাংলাদেশ সবকিছুতে পশ্চিমা বিশ্বকে ফলো করে তাদেরকে ছাড়িয়ে গেছে।
এটার প্রভাব ডিভোর্সেও পরেছে। ইভেন কিছু বিষয় ওয়েস্টার্ন কালচারেও সেই লেভেলের বাড়াবাড়ি নেই, যা এখন বাংলাদেশে দেখা যায়। এনিওয়ে সেই প্রসঙ্গে না যাই। 
নারী পুরুষ সবার জন্য এডুকেশন যেমন মাস্ট, আত্ম-স্বনির্ভরতাও মাস্ট।
এটার কোন বিকল্প নেই এবং সবার জন্য রেকমেন্ডেড।
এগুলো ডিভোর্সের কারণের সাথে কখনও সম্পৃক্ত হতে পারে, কিন্তু সবসময় না। 
আগে ডিভোর্স হলে খুব কম লোক জানতো, লোকে জানলে মন্দ বলবে বলে ডিসক্লোজ হতো না কিন্তু ডিভোর্স তখনও হতো।
এখন একদিকে সোশ্যাল মিডিয়া, আরেকদিকে সামাজিক এবং আইনগত সাপোর্টের কারণে মানুষের জড়তাটা নেই, সবকিছু অনেক বেশি ওপেন। তাই এগুলো সামনে আসে এবং এসব নিয়ে অনেক কথা হয়। 
একটা কাপলের ডিভোর্স হলে কখনও মেয়েটা গিল্টি কখনও ছেলেটা, কখনও দুজন আবার কখনও কেউই না, তারপরও ডিভোর্স হয়। প্রতিটা কেইস এবং কারণ ডিফারেন্ট। আজকাল আত্মনির্ভরশীল হওয়াতে অনেক মেয়েই যেমন অত্যাচার সহ্য করতে চায় না, ডিভোর্স দিয়ে দিচ্ছে, ঠিক একইভাবে হাজার হাজার ওয়ার্কিং উইম্যান আছে যারা স্বনির্ভর হওয়া সত্ত্বেও প্রচণ্ড মানসিক চাপ নিয়ে অনেক টর্চার সহ্য করেও সংসার করছে, শুধুমাত্র বাচ্চার কথা চিন্তা করে। কাজেই স্বনির্ভর বলেই যে ডিভোর্স হচ্ছে তা ঠিক না। 
 
আবার এমনও মেয়েকে চিনি যে কোন কাজ করেনা কিন্তু তারপরও ডিভোর্স করেছে কারণ হাজব্যান্ড তার সাথে প্রতারনা করেছে । আগের বিয়ে গোপন রেখে বিয়ে করে। তার ফ্যমিলি তার পাশে দাঁড়িয়েছে। কাজেই স্বনির্ভর না হলে যে ডিভোর্স হবেই না, এটাও বলা যায় না। 
আজকাল অনেক ইয়ং কাপল দেখা যায় যারা খুব অল্পতেই গিভ আপ করে, কোন এফোর্ট দেয়না। এদের কোন কারণ লাগে না। তারা সম্পর্ককে এতোই হাল্কা ভাবে নেয় যে সম্পর্কের বন্ধন মায়া তৈরি হবার আগেই ডিভোর্স।
এমন অনেক কাপল আছে দুজনেই ভালো কিন্তু তাদের মাঝে কম্প্যাটিবিলিটি নেই, তারা চেষ্টা করে কিন্তু একটা সময়ের পর গিভ আপ করে। আবার অনেকসময় হেলথ ইস্যু অথবা বাচ্চা ইস্যু এগুলো নিয়েও ডিভোর্স হয়। 
কারণের কোন শেষ নেই আসলে, অনেক কারণ আছে। একজনের প্রব্লেম অন্যদের বোঝার কথাও না।
So better not to overthink about it.
সংসার আসলে একজনের চেষ্টায় হয় না, দুজনের সম্মিলিত চেষ্টায় একটা সম্পর্ক সফল হয়।
পারস্পারিক বিশ্বাস, রেস্পেক্ট আর আন্ডারস্ট্যান্ডিং থাকতে হবে।
 
২০ শে মে, ২০২৩  রাত ১০:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর বলেছেন।
২১| 
২০ শে মে, ২০২৩  রাত ১০:১৬
মিরোরডডল  বলেছেন: 
রাজীব সুরভীকে শুভকামনা।
I've got a request.
আমি দীর্ঘদিন পর রাজীবের পোষ্টে কমেন্ট করলাম।
আমার কমেন্ট এর আগে কপি পেস্ট করা হয়েছিলো।
একবার না, কয়েকবার।
কেউ না জানলেও আমি যেমন জানি, ইউ নো এজ ওয়েল।
I didn't like it.
So, please don't do so.
thanks.
 
২০ শে মে, ২০২৩  রাত ১০:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
২২| 
২১ শে মে, ২০২৩  রাত ১:১৪
শার্দূল ২২ বলেছেন: আসলে বিষয়টা এত বেশি আপেক্ষিক এবং কমপ্লিকেটেডে যে এক বসায় এটার সমস্যা সমাধান আমরা দিতে পারবোনা, তবে কিছুটা অভিজ্ঞতা আর কিছুটা সমাজ থেকে নিয়ে সমস্যার মুল নিয়ে কথা বলা যায় যদিও এটার আমুল পরিবর্তণ সম্ভব নয়। 
আমি খুব বেশি সেকেলে একটা মানুষ, বর্তমানে বসবাস করা আমি কোন ভাবেই বর্তমান নিয়ে হ্যাপি নই। এর অনেক কারণ আছে।সেই দিকে না যাই। তাই আমার কথা বার্তায় পুরনো ঘুরে ফিরে বেশি আসে। এটা বোধহয় আমার মা বাবার প্রেম ভালোবাসার দেখে ।ওনাদের একে অপরের উপর শ্রদ্ধা বিশ্বাস সর্বোপোরি সুখ দেখে হতে পারে।যেটা বতর্মানের বিপরিত। ওনাদের সুখের উপকরণ গুলো আমি এই সময়ে দেখিনা। 
দেখুন কারো সাথে কারো লেগে থাকার সব চেয়ে বড় উপকরণ হলো ভালোবাসা। আর এই ভালোবাসা জন্মগত ভাবেই আধুনিক। সময় দিয়ে এটাকে রাঙানো যায়না, ইটস মডার্ন বাই ক্রিয়েশান। আর আমরা ভাবি সময়ের সাথে ভালোবাসার বিহেইভ পরিবর্তন হয়, কিন্তু এটাই ভুল। এটাই মুল সমস্যা। 
এখন ভালোবাসা কাকে বলে।( ?)
আমার জবাব হলো নিজের জন্য ভালো এমন কিছু নিজে না নিয়ে অপর জনের জন্য তুলে রাখার নাম ভালোবাসা। এটা একটা চকলেট হতে পারে অথবা অট্রালিকা। ভালোথাকা বা লেগে থাকা বা সুখ এটা সবার চোখে সমান নয়, কথায় আছে কেউ দুধ বিক্রি করে মদ খায় আর কেই মদ বিক্রি করে দুধ খায়। বিষয় হলো সুখ কার কাছে কি? কারো  কাছে প্রিয়ার কালো চোখ কারো কাছে  প্রিয়ার কালো ব্রা। যেভাবেই হোক সুখ খোজা আর লেগে থাকা ভালো থাকা মুল ব্যপার। 
ডিভোর্স নেয়া মানুষ আর না নেয়া মানুষের মধ্যে আমি কোন রকম ব্যবধান খুজিনা, জীবন বা বেঁচে থাকার প্রয়োজনে আলাদা হতেই পারে। লেগে থাকার অভিনয়ের চেয়ে বরং আলাদা হয়ে যাওয়াই উত্তম। পাত্র/পাত্রী দেখার অনুষ্ঠানে বরং ডিভোর্স বিষয়টা হাত কাটা পা কাটা দাগের মতই অবহেলিত হোক, এতে আমার ব্যক্তিগত কোন সমস্যা নাই। কিন্তু আমাদের সমাজে কয়টা ডিভোর্স সঙ্গত কারণে হচ্ছে সেটা আমাদের দেখতে হবে। খুব ঠুনকো কারণ নিয়ে মানুষ গুলো জড়াজড়ি পরে জীবনে জড়াচ্ছে সেটা নিয়ে ভাববার দরকার আছে। কথায় আছে - ফাইন্ড হোয়াট ইউ লাইক এনড লেট ইট কিল ইউ। আপানাকে আগে খুজে বের করতে হবে আপনার কি দরকার প্রিয়ার কালো চোখ নাকি প্রিয়ার কালো ব্রা। আত্মবিশ্বাস যদি থাকে এই দুটোর একটা হলেই আমি ভালো থাকবো দেন জাম্প অন ইট। 
কারো সিক্স প্যাক বডি দেখে জাম্প দিবেন পরে তার ৬ প্যাক বিয়ার গেলা সহ্য হবেনা এমন ভালো লাগায় এগোয় যারা তারাই বিপদে পড়ে। পুরুষ জাত হিসেবে আমি নারীদের মন নিয়ে মাতামাতি করবোনা। পুরুষের কথা বলতে চাই। আমরা একটু বেশি জেলাসী, বরং মেয়েদের চেয়ে বেশি। আমার নিজেকে দিয়েই বিচার করি,- আমি মনে করি আমার মানুষের ছিড়ে যাওয়া স্যান্ডলটা , আমার, তার ভেঙ্গে যাওয়া টুথ ব্রাশাটাও আমার। তার ফ্যাকশে যাওয়া ওড়নাটাও আমার, এখানে কারো হাত লাগা আমি মেনে নেবোনা। এখন আমার এই আকড়ে ধরে আকন্ঠ ভালোবাসার নাম যদি কেউ নাম দেয় ডমিনেট তাহলে তাকে আমার লাগবেনা। বিশ্বাসের নামে ফ্র্যান্ডের সাথে বান্দরবন ঘুরতে যাওয়া বা যেতে দেয়ার নাম যদি হয় বিশ্বাস ভালোবাসা তাহলে সেই ভালোবাসা আমার লাগবেনা। 
আমার প্রিয়া ছেলে বন্ধুর গায়ের সাথে হেলান দিয়ে গল্প করার নাম যদি হয় মডার্নিটি তাহলে আমি সেকেলেই এই বেশ ভালো আছি,। 
আবার আসছি...
২৩| 
২১ শে মে, ২০২৩  দুপুর ১:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন। 
আপনি ভাগ্যবান খাটী বাবা মা পেয়েছেন। অনেকের কপালে ভালো বাবা মা জোটে না। 
দিন শেষে কথা একটাই আমাদের ভালো থাকতে হবে। সকলকে নিয়ে আমাদের ভালো থাকতে হবে।
২৪| 
২১ শে মে, ২০২৩  দুপুর ২:১৮
নতুন বলেছেন: মানুষ বিয়ে করে সুখে থাকবে বলে। 
একটা মেয়ে নিজের পরিচিত জগত ছেড়ে নতুন মানুষের কাছে আসে সুখে থাকবে বলে। 
সেই মেয়ে কেন ডিভোর্স চায়? 
একটা মেয়ের ডিভোর্সে লস কার? সমাজে ডিভোর্সীকে ভালো চোখে দেখা হয় না। এটা এক রকমের কড়াই থেকে উনুনে ঝাপ দেবার মতন। কিন্তু কেন করে? 
সবার কাছে এটা উনুনে ঝাপ দেবার মতন হলেও আসলে সে যেই পরিবেশে আছে সেটা থেকে মুক্তি চায়। 
তাই আমি সব ডিভোর্সেই নারীর দোষ খুজে পাইনা। কারন একজন নারী অবশ্যই তার সবচ্র্চ চেস্টা করে সংসার টিকিয়ে রাখতে। অন্য কোন পথ না পেয়েই কেবল নারী ডিভোর্সের দিকে আগায়। 
স্বামী স্ত্রীর মাঝে ভালোবাসা থাকলে পরকিয়া বা অন্য কোন ঝামেলা কখনোই আসতে পারেনা। তাই নিজের পাটনার নিয়ে সুখি থাকার চেস্টা করলে পরকিয়া বা অন্য ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকা যায়। 
স্বামী স্ত্রীর মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকতে হবে। শারিরিক আবেদন থাকতে হবে, দুস্টুমি থাকতে হবে, নতুন নত্ব থাকতে হবে। সর্বপরী দুজনই পজেটিভলি একত্রে সুখি জীবনের ইচ্ছা থাকতে হবে।
 
২১ শে মে, ২০২৩  বিকাল ৫:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর বলেছেন।
২৫| 
২১ শে মে, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৭:৫০
টারজান০০০০৭ বলেছেন: 
 
২১ শে মে, ২০২৩  রাত ১১:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা-----
২৬| 
২২ শে মে, ২০২৩  বিকাল ৪:৪৭
নাহল তরকারি বলেছেন: ভাই। আপনি কি মনে করেন বর্তমান প্রজন্মের ছেলে মেয়েরা বিয়ে করার যোগ্য? সংসার করতে গেলে স্বামী ও স্ত্রী উভয়কেই যার যা্র দায়িত্ব পালন করতে হবে। বর্তমান প্রজন্ম কি এসব দায়িত্ব পালন নিয়ে সচেতন?
 
২২ শে মে, ২০২৩  বিকাল ৫:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: বর্তমান প্রজন্মের অনেক দোষ আছে। 
কেউ কেউ এই দোষ কাটিয়ে উঠতে পারে। তাঁরা ভালো আছে।
২৭| 
২৩ শে মে, ২০২৩  বিকাল ৪:২৩
নাহল তরকারি বলেছেন: কি আর কমু ভাই!!! বর্তমানে মেয়েরা ছাড় দিতে চায় না। ৯৯% ভালোবাসা দিয়েছেন। ১% ভুল হয়েছে। এই ১% ভুলের জন্য আপনাকে ছাই দিয়ে ধরবে। আদালতে নিয়ে যাবে। যন্ত্রণা দিবে। ঐ ১% ভুলের জন্য ৯৯% ভালোবাসা মিথ্যে হয়ে যায়। ১% ভুলের জন্য মেয়েরা তালাক চায়। 
বর্তমানে মেয়েরা স্বামী কর্তৃক শারীরিক নির্যাতন কম হয়। কিন্তু মিডিয়া এটাকে এমন ভাবে ফলাও করে উপস্থাপন করে যে দুনিয়ার সকল পুরুষ খারাপ। আর একটু ভুল হলেই যে স্ত্রী স্বামীর বিরুদ্বে মিথ্যে অপবাদ, অপমান, মানহানি শুরু করে দেয়। এটা নিয়ে মিডিয়া কোন গবেষণাই করে নাই। 
বাংলাদেশে নারী নির্যাতন দমনে আইন আছে। পুরুষ নির্যাতন দমনেও আইন থাকা দরকার। আর স্বামীকে ফাসানোর জন্য যে সব মেয়েরা মিথ্যে মামলা দেয়, তাহলে মেয়ের শাস্তি ব্যাবস্থা করতে হবে। তা নাহলে এই আইনের অপব্যাবহার বন্ধ হবে না।
 
২৩ শে মে, ২০২৩  বিকাল ৪:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: মনে হচ্ছে আপনি মাইনকা চিপায় পড়েছেন।
২৮| 
২৩ শে মে, ২০২৩  বিকাল ৪:৩৩
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: ডিভোর্সের হার বেড়ে যাওয়ায় সবাই উদ্বিগ্ন, কিন্তু আমি এর ব্যাতিক্রম। আগে অবলা মেয়েরা কিল খেয়ে কিল হজম করতো। এখন তারা স্বাবলম্বী হচ্ছে, নিজের পায়ে নিজে দাঁড়াতে পারছে, এর ফলে নারী নির্যাতন কমে আসছে বলে মনে করি।
 
২৩ শে মে, ২০২৩  বিকাল ৪:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: সঠিক।
২৯| 
২৩ শে মে, ২০২৩  বিকাল ৪:৫৯
নাহল তরকারি বলেছেন: ডিভোর্সের হার বেড়ে যাওয়ায় সবাই উদ্বিগ্ন, কিন্তু আমি এর ব্যাতিক্রম। আগে অবলা মেয়েরা কিল খেয়ে কিল হজম করতো। এখন তারা স্বাবলম্বী হচ্ছে, নিজের পায়ে নিজে দাঁড়াতে পারছে, এর ফলে নারী নির্যাতন কমে আসছে বলে মনে করি।
এর জন্য পুরুষ নির্যাতন বেড়ে গেছে।
 
২৩ শে মে, ২০২৩  রাত ১১:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: বাঘকে সবাই ভয় পায়। বাঘকে কেউ নির্যাতন করে না।
৩০| 
২৩ শে মে, ২০২৩  বিকাল ৫:০০
নাহল তরকারি বলেছেন: অন্যায় প্রতিবাদ করা আর নির্যাতন করা এক জিনিস না।
 
২৩ শে মে, ২০২৩  রাত ১১:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ তা তো অবশ্যই।
৩১| 
২৫ শে মে, ২০২৩  দুপুর ২:১২
নাহল তরকারি বলেছেন: এখন মেয়েরা বাঘ।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে মে, ২০২৩  রাত ২:০০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: প্রথম পাতায় স্বাগতম।