নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ছবিঃ অনলাইন নিউজ পোর্টাল।
এখন মানুষ মন ভরে আলোচনা সমালোচনা করতে পারে।
ফেসবুক আছে, ব্লগ আছে। এজন্য যার সমালোচনা করার যোগ্যতা নেই, সে-ও সমালোচনা করতে পারে। আমাদের ছোট দেশ। মানুষ বেশি। একেক জন একেক রকম মতামত দেয়। এখন দেখতে হবে, কোন ব্যাক্তি সঠিক সমালোচনা করেছে। গ্রাম বাংলার গান গুলো আসলেই সুন্দর। মানুষকে শক্তি দেয়, প্রেরনা দেয়। আনন্দ দেয়। এই প্রজন্ম এই গানের সৌন্দর্য বুঝবে না। এরা হলো প্রশ্নপত্র ফাঁস জেনারেশন। এরা জাতির জন্য বোঝা। পালা গান, সারি গান, জাগ গান ইত্যাদি গানের মর্ম এই প্রজন্ম বুঝবে না। সেই মেধা তাদের নেই। এই প্রজন্ম ব্যস্ত প্রেম ভালোবাসা, টিকটক আর ফেসবুক নিয়ে।
এখন যদি হিরো আলম বলেন, রবীন্দ্রনাথ ভালো লিখতে জানেন না।
তাহলে হবে? লোকজন হিরো আলমের মুখে থু থু দেবে। একটা সহজ উদাহরন দেই। ধরুন, একটা লাইব্রেরী ভেঙ্গে ফেলা হলো অথবা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হলো। অথচ অনেক লোক লাইব্রেরীতে বসে পড়তো। জ্ঞান অর্জন করতো। লাইব্রেরী পুড়িয়ে ফেলা বা ভেঙ্গে ফেলা অন্যায় কাজ। কিন্তু দেখবেন এখানে লোকজন দুই ভাগে ভাগ হয়ে যাবে। একদল বলবে লাইব্রেরী পুড়িয়ে ভালো কাজ করা হয়েছে। আরেকদল বলবে, লাইব্রেরী পুড়িয়ে অন্যায় করা হয়েছে। অর্থ্যাত যে কোনো ঘটনাতে লোকজন দুই ভাগে ভাগ হয়ে যাবে। এবং চ্যাচাতে থাকবে।
'হাতে লাগে ব্যথা রে, হাত ছাইড়া দাও সোনার দেওরা রে'…।
কোক স্টুডিও’র 'দেওরা' শিরোনামের এই গানটি এখন সবার মুখে মুখে। দশ দিনে গানটি আড়াই কোটি মানুষ দেখে ফেলেছেন। গানটি আমি শুনেছি। আমার কাছে ভালো লেগেছে। গানের মূল স্রষ্টা ফজলুল হক, তিনি পেশায় একজন কৃষক ও মাঝি। ফজলু মাঝি হিসেবেই সবার কাছে পরিচিত তিনি। এটাই তো নিয়ম একজন গান লিখবেন, আরেকজন সুর করবেন। গায়ক গাইবেন। কোক স্টুডিওতে অনেক গুলো শিল্পী মিলে গানটা গেয়ে, নেচে সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। মানুষ গানটা উপভোগ করছে। এতে অনেক লোকের পরিশ্রম আছে। অথচ আমরা সমালোচনা করতে গিয়ে- অতি কটু কথা বলে ফেলি। তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করি। ইহা সঠিক কাজ নহে।
ফজলু মাঝি ও প্রীতমের যৌথভাবে লেখা গান ‘দেওরা’।
গ্রাম বাংলায় এরকম বহু গান আছে। যা মানুষের হৃদয় ছুঁয়ে গেছে। আধুনিক শিল্পীরা এখন গ্রাম বাংলার গান গেয়ে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। এই গানের শিল্পী ইসলাম উদ্দিন বলেছেন, আমাদের নতুন প্রজন্ম পালাগান দেখে-শুনে খুব পছন্দ করবে। তারা দেশের ঐতিহ্যকে জানবে। ভালোবাসবে।’ এই সব গ্রাম বাংলার গান কোনোদিন পুরনো হবে না। অনেক গান আসে সেই গান শুনে মানুষ হই চই করে। তারপর ভুলে যায়। কিন্তু আমাদের গ্রাম বাংলার বাউল গান, সারি গান, পালা গান- কখনও হারিয়ে যাবে না। লালন সেই কবে মরে ভূত হয়ে গেছে, অথচ আজও লালনের গান মানুষের মুখে মুখে। অন্তরে অন্তরে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন রিলস, টিকটকে এই গানের সঙ্গে ঠোঁট মেলাচ্ছেন তরুণ-তরুণীরা।
আমি এই গানের সাথে যারা জড়িত তাদের সকলকে ধন্যবাদ জানাই। আমি চাই তাঁরা আমাদের হারিয়ে যাওয়া গ্রাম বাংলার গান গুলো সংগ্রহ করে- নতুন করে নেচে গেয়ে আমাদের উপহার দিক। উদ্ধার হোক বাংলার হারানো ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। এতে আমরা সমৃদ্ধ হবো। আমাদের সমৃদ্ধির পথে যে বাঁধা দিবে সেই বাঁধাকে অতিক্রম করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। যে ধর্ম আমাদের বাঁধা দিবে প্রয়োজনে সেই ধর্মকে ছুড়ে ফেলতে হবে।
স্বয়ং ঈশ্বর বলেছেন, আমাকে খুজো সুর ও সংগীতে।
পৃথিবী সৃষ্টি হয়েছে সঙ্গীতের মাধ্যমে। পৃথিবী ধ্বংসও হবেও সঙ্গীতের মাধ্যমে। বিশ্ব শুরু থেকেই সঙ্গীত আছে। থাকবে। সুরের মাঝে ঈশ্বর লুকিয়ে আছেন। আদিম সঙ্গীত আর আজকের আধুনিক সঙ্গীত আসলে একই। একজন শিল্পী সুর ও সঙ্গীতে প্রভুকে খুঁজে পান। সুর ও সঙ্গীত প্রসঙ্গে একটা হাদীস বলা যেতে পারে। একদন বিকেলে নবীজি এক সাহাবীর বাড়ি থেকে দাওয়াত খেয়ে, তার স্ত্রীকে নিয়ে বেদুইনদের এলাকা দিয়ে হেটে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে নবীজি ও তার স্ত্রী দেখলেন বেদুইনরা নাচ-গান করছে। নবীজি ও তার স্ত্রী বেদুইনদের নাচ-গান উপভোগ করলেন। নবীজি বেদুইনদের নাচ গান দেখে খুশি হয়ে তাদের কিছু টাকা দেন।
২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: লালন হতে পারবে না আমাদের দেশের ধার্মিকেরা।
লালনের মতো চিন্তা ভাবনা করার ক্ষমতা তাদের ধর্ম কেড়ে নিয়েছে। লালন গ্রেট।
২| ২৩ শে মে, ২০২৩ সকাল ৭:০৬
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: অনেক দিন পরে আপনার লেখা পড়া হলো।
ভালো থাকবেন
২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:২২
রাজীব নুর বলেছেন: আপন তো আমাকে ভুলেই গেছেন।
৩| ২৩ শে মে, ২০২৩ সকাল ৮:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: কাকতলীয়ভাবে বাচ্চাদের স্কুলে দিয়ে ফিরে আসার সময়ে এফ এম রেডিওতে এই গানটাই বাজছিল।
গানটার একটা যাদুকরী সুর ও ছন্দ আছে। সহজেই মানুষের মনের মধ্যে ঢুকে যায়।
এই ছেলে যে প্রীতম জানা ছিল না-সেদিন ভিডিও দেখে চিনলাম। ওতো নাটকেও অভিনয় করে।
তবে এই গানটার থেকে 'মুড়ির টিনে'র কোরিওগ্রাফি থেকে শুরু করে রুপসজ্জা, পরিকল্পনা ও ভিডিওগ্রাফিতে এগিয়ে রাখব।
ভাল লিখেছেন।
২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:২২
রাজীব নুর বলেছেন: সব মিলিয়ে উপস্থাপনটা সুন্দর হয়েছে।
৪| ২৩ শে মে, ২০২৩ সকাল ৮:২২
রানার ব্লগ বলেছেন: যাহারা সমালোচনা করে এরা হলো নব্য চুলকানি রোগাগ্রস্থ ব্যক্তি। এরা জানেই না বাংলা সাংস্কৃতিতে এমন লাখ লাখ গান মানুষের মুখে মুখে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। অবশ্য এমন চুলকানি রোগে আক্রান্ত সমালোচক যুগে যুগে ছিলো। এদের অস্তিত্ব এখন নাই কিন্তু কালজয়ী গান গুলো ঠিকি টিকে আছে সাধারন মানুষের মুখে অন্তরে।
২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: একদম সঠিক কথা বলেছেন।
৫| ২৩ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:১৮
ধুলো মেঘ বলেছেন: গানটা এমনিতে খারাপ লাগেনি, কিন্তু ইসলাম উদ্দিন পালাকারের পার্টটা জঘন্য লেগেছে। তার গলাও অতটা মনোহারি নয়। মেয়েদের ড্রেস পড়ে সে একটা হিজরা হিজরা ভাব নিয়েছে।
দুট মেয়ের গলায় 'ভাবি আমার পড়িয়াছে' দেখে মনে হচ্ছিল ভাবি নিজেই গানের এই অংশটুকু গাইছে। অত্যন্ত খাপছাড়া লেগেছে গানটি।
২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের কুদ্দুস বয়াতি কন্তু এরকম জামা পড়ে।
কুদ্দুসের একটা গান আছে- আমার যমুনার জল দকেহতে কালো। অথবা আমার পাগলা ঘোড়ারে গানটাতে সে অদ্ভিত জামা পড়েছে। এমন কি সেই গানে একটা বালিশ আছে। বালিশটাকে সে ঘোড়া বানিয়েছে। আসলে গ্রামের লোকজন এরকম গান ও সাজ পছন্দ করে।
আমার কাছে খারাপ লাগেনি দুই মেয়ের গলায়--
৬| ২৩ শে মে, ২০২৩ সকাল ১০:০৮
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: এক ধম ভাল লেখেছেন অনেক শিক্ষনিয় ভাবনা আছে রাজীব দা
ভাল থাকবেন-------------
২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: আচ্ছা, ভালো থাকবো।
৭| ২৩ শে মে, ২০২৩ সকাল ১১:০০
রানার ব্লগ বলেছেন: ধুলো মেঘ বলেছেন: গানটা এমনিতে খারাপ লাগেনি, কিন্তু ইসলাম উদ্দিন পালাকারের পার্টটা জঘন্য লেগেছে। তার গলাও অতটা মনোহারি নয়। মেয়েদের ড্রেস পড়ে সে একটা হিজরা হিজরা ভাব নিয়েছে।
পালা গান কখনো শুনেছেন ? না শুনে থাকলে আগে শুনে অভিজ্ঞতা নিন । ইসলাম উদ্দিন পালাকার বিশ্বনন্দিত পালাকার ।
২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমি রাত জেগে পালা গান শুনেছি। যা অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর।
এই তো চার বছর আগে এক গ্রামে গান শুনেছিলাম। দুইহজন গায়ক স্টেজে উঠে গান গাইছে। গানের মধ্যে একজন আরেকজনকে প্রশ্ন করছে। অন্য জন গানে গানে সেই প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন।
৮| ২৩ শে মে, ২০২৩ সকাল ১১:৩৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: গানটা পোস্টে এড করে দিন। যারা শোনে নাই, তারাও শুনতে পারবে। আমাদের ফোক সং সবসময়ই খুবই সমৃদ্ধ। নতুন প্রজন্মের ব্যন্ড দলের এই ফিউশন বেশ ভাল লেগেছে। এভাবেই প্রজন্মের পর প্রজন্ম বেঁচে থাকবে আমাদের জারি , সারি , লালন গীতি।
২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: গানটা ইউটুব এ আছে। যে কেউ ইচ্ছা করলেই শুনতে পারে। আমার ধারনা অলরেডি ব্লগাররা গানটা শুনেছেন।
৯| ২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৭
ধুলো মেঘ বলেছেন: রানার ব্লগ, ইউটিউবে কিছু কিছু পালাগান দেখলাম। এ সম্পর্কে কিছু আইডিয়াও নিলাম। কোথাও তো হিজরা সেজে কাউকে জোকারগিরি করতে দেখলাম না। ইসলাম উদ্দিন বিশ্বের কোথায় নন্দিত? এরকম জঘন্য কন্ঠের গায়ক আবার জনপ্রিয় হয় কি করে?
আমাদের মধ্যে আসলেই রুচির দুর্ভিক্ষ চলছে। দেওরা নাম দেখেই সবাই ঝাঁপিয়ে পরেছে দেবর-ভাবির নিষিদ্ধ প্রণয় কাহিনী দেখার আশায়।
২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: ইসলাম উদ্দিন আগামী দিন গুলোতে বিশ্বের বহু দেশে শো করবেন।
প্রতিভা থাকলে জঘন্য কন্ঠেরও দাম আছে। ইসলাম উদ্দিনেরা গানের জন্য ঘর ছেড়েছে। সব ছেড়ে দিয়েছে। সীমাহীন যন্ত্রনা ভোগ করেছেন। সেসব ইতিহাস আপনার জানা নেই।
রুচির দুর্ভিক্ষের সাথে মন্দ মানসিকতারও দুর্ভিক্ষ চলছে।
১০| ২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:২৯
কাছের-মানুষ বলেছেন: দেখছিলাম গানটি! আমার মন্তব্য হয়ত আপনার বা অনেকের পছন্দ হবে না! তবে আসলে দেবর ভাবি নিয়ে যেই ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে সেটা আমার ভাল লাগেনি, দ্বিতীয়বার আর শুনতে মন চাইল না, লোক গান নামে সব কিছু হজম করতে হবে বলে আমি বিশ্বাস করিনা!!!
২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: গানটা একদম বাস্তব ঘেষা।
গ্রাম দেশে রসিক বয়স্করা নানান রকম রসিকতা করে। যা শহরের মানুষদের কাছে হয়তো কুৎসিত মনে হতে পারে।
নানী দাদীরা রসিকতা করতে গিয়ে মুখে লাগাম একদম খুলে দেন।
একটা উদাহরণ দেই। এক মেয়ের বিয়ে হবে। দাদী নাতীকে গোছল করাতে গিয়ে বলছে কিরে তোর তো বুনি উঠে নাই। তোর বিয়ে হবে কি করে? এটা জাস্ট একটা রসিকতা। গ্রামের এরকম রসিকতা জায়েজ।
১১| ২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫
রানার ব্লগ বলেছেন: ধুলো মেঘ বলেছেন: রানার ব্লগ, ইউটিউবে কিছু কিছু পালাগান দেখলাম। এ সম্পর্কে কিছু আইডিয়াও নিলাম। কোথাও তো হিজরা সেজে কাউকে জোকারগিরি করতে দেখলাম না। ইসলাম উদ্দিন বিশ্বের কোথায় নন্দিত? এরকম জঘন্য কন্ঠের গায়ক আবার জনপ্রিয় হয় কি করে?
আপনার জন্য এক বালতি সহানভুতি ।
২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধুলো মেঘ আপনি গ্রামে যাবেন। যেখানে এরকম গানের আয়োজন করা হয়। নিজ চোখে দেখুন।
১২| ২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:৫৩
ধুলো মেঘ বলেছেন: আমি গ্রামে গিয়েছি। অনেক ধরণের গানও শুনেছি। কিন্তু কোন জায়গায়ই হিজরা সেজে ব্যাতা ব্যাতা করতে দেখিনি। গ্রামের গায়ক-গায়িকারা অনেক রুচিশীল।
২৩ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা---
ওকে ওকে। ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১৩| ২৩ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:০৫
পাজী-পোলা বলেছেন: আপনিও যা মন চাইলো লিখে দিলেন। মূলত আমাদের যেটা ভালো লাগে আমরা সেটার পিছনে যুক্তি খুঁজি, ভালো না লাগলেও যুক্তি খুঁজি। সবাই্কে জারি, সারি, ভাটিয়ালি গান শুনতে হবে, ভালো লাগতে হবে এমন কোন বাধ্য বাধকতা নেই। কারো রক, মেটাল ভালো লাগলে পারে। সবাই সব কিছু বুঝবে না, কিন্তু মতামত সবাই দিবে। নিজস্ব মতামতে কিছু যায় আসে না, যায় আসে সমালোচনায়। এখন কোনটা নিজস্ব মতামত আর কোনটা সমালোচনা সেটা স্রষ্টা কে বুঝে নিতে হবে। কাউকে জোর করে মতামত দেওয়া থেকে বঞ্চিত করতে পারবেন না। কারণ পৃথিবীর সবাই সব কিছু বুঝলে তো কাজই হত। সাধারণ মানুষ সব কিছু জেনে বুঝে শিখে সমালোচনা করবে না, সেটা আশা করাও বোকামি। গান শিখে বা ফিল্মের উপর পড়াশোনা করে যদি সমালোচনা করতে হয় তাহলে ভাবেন পৃথিবীর সব কিছু শিখতেই একটা লোকের আস্ত জীবন চলে যাবে, তবুও শেখা শেষ হবে না। তাহলে সমালোচনা করবে কখন?
শ্রেষ্টত্ব মাপার কোন মাপকাঠি নেই। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ, জীবনান্দের কবিতা বুঝতেন না। সেখানে হিরো আলম ও যে রবি ঠাকুরের গানের, কবিতার সমালোচনা করবেই এটা মেনে নিতে হবে।
আপনি, চাঁদগাজী ও অনেক লেখা বোঝেন না কিন্তু মন্তব্য ঠিকি করেন।
আগে ফিল্ম বোঝে না এমন কেউ ফিল্ম নিয়ে মন্তব্য করলে রাগ লাগত। কিন্তু পড়ে বুঝতে পারলাম, তাদের আসলে ফিল্ম বোঝার কোন দায় নেই। তারা সাধারণ মানুষ, তাদের অনেক কাজ। কোন ফিল্ম ভালো লাগলে তারা যেমন লজিক ছাড়ায় প্রশংসায় ভাষায় আবার খারাপ লাগলে লজিক ছাড়ায় ধুয়ে দেয়। এটাই তাদের বৈশিষ্ট্য, এই জন্যেই তারা সাধারন মানুষ।
"স্বয়ং ঈশ্বর বলেছেন আমাকে খোঁজো সুর, সংগীতে।" এটা কোথায় পেলেন? আমি তো জানতাম আপনি ঈশ্বর মানেন না।
২৩ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি যা বলেছেন, মূলত আমি আমার লেখাতে তাইই বলেছি।
আপনি উত্তেজিত হয়ে গেছেন। কুল ম্যান। কুল। চিল।
বাইবেল পড়েছেন?
১৪| ২৩ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:১১
মোগল সম্রাট বলেছেন:
শাহাবাগের লাইব্রেরীটা ভাইংগালাইলো ক্যা রানু ভাই ? কইতারেন ?
২৩ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ কইতে পারি।
১৫| ২৩ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:৫১
মোগল সম্রাট বলেছেন:
কইঞ্চেন দেহি। অথবা এই বিষয়ডা লইয়া একখান পোষ্ট মারেন।
২৩ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপাতত আমি একটু ব্যস্ত আছি।
ব্যস্ততা কমলে পোস্ট দেওয়া যেতে পারে।
১৬| ২৩ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৫:১০
ঢাবিয়ান বলেছেন: দেখার দৃষ্টিভঙ্গি বিড়াট একটা ব্যপার। গানটা যখন শুনলাম তখন কথাগুলোর মাঝে গ্রাম্য বালিকা বধু ও দেবরের দুষ্টূমিভরা এক মিষ্টি সম্পর্কের দেখা পেলাম। এর মাঝেও যে কেউ পরকিয়া, দেবর ভাবীর প্রনয়ের মত জঘন্য ও নিকৃষ্ট জিনিষের সন্ধান পেতে পারে তা এক কথায় অবিশ্বাষ্য!!
২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: বারো রকমের মানুষ। চব্বিশ রকমের তাদের চিন্তা ভাবনা।
১৭| ২৩ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৫:৪১
ধুলো মেঘ বলেছেন: @ঢাবিয়ান, লাল রংয়ের শাড়ি, বাবলা গাছের ফুল, ঝুমকা নামের দুল - এগুলো কি বালিকা বধুর সাজ? যে মেয়ে দুটো গাইছিল, ওরা কি বালিকা ছিল? কিজন্য আপনার কাছে বালিকা বধু বলে মনে হল - খোলসা করুন তো!
আপনি ইউটিউবে গিয়ে মন্তব্যগুলো একটু দেখবেন। পালাকারের অংশটুকু না থাকলে আমিও এই গানের মুগ্ধ প্রশংসা করতাম। বিশেষ করে বাইচালদের সারি গানে আমি স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু পালাকারের অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি আর তার সাথে হিরো আলম মার্কা গলায় 'আত চাইরা দেও সুনার দেওরারে...'
মিষ্টি সম্পর্ক হলে কি কোন দেবর ব্যাথা দিয়ে ভাবির হাত ধরবে? গানের কথায়ই বুঝা যায় ভাবি তার দেওরকে তার বাড়ি যাবার ইঙ্গিতপূর্ণ নিমন্ত্রণ করছে, আর তার জবাবে দেবর শক্ত করে তার হাত ধরেছে। বুঝাই যায় দেবরের অত ধৈর্য্য নেই। যা চাইবার এখনি চায়।
এমনি এমনি রুচির দুর্ভিক্ষের দেশে একটা গান ১১ দিনে ২ কোটির উপরে ভিউ পায়না।
২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি যতটা বলছেন, ঠিক ততটা না।
গানে আঞ্চলিক শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। এজন্য হয়তো আপনি মেনে নিতে পারছেন না।
১৮| ২৩ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৫:৫১
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: গানটা মনে হয় নৌকাবাইচের সারি গান !
এইসব গানগুলো আসলে তৈরী হত শারীরিক পরিশ্রমের সময় একটা প্রেষণার জন্য । তবে যেমনই হোক কোক স্টুডিও গানটাকে কেন যেন লেটো গানের ধাঁচে করতে চাইলেন তাই বুঝলাম না । যদিও গানটা এভাবে পরিবেশন করা হয় না !
লেটো গান নতুন কিছু না । তবে আমার আপত্তি লিরিক্সে । দেখুন দেবর ভাবির খুনসুঁটি থাকেই তাই বলে এমন হাত ধরাধরি ব্যাপারটা আমার কাছে অশ্লীল বলেই মনে হয় এবং নীচু বলেই মনে হয় ! সে যাক গানের পরিবেশন ভালো ছিল !!
২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: আচ্ছা, আপনাকে একটা লিরিক্স শোনাই-
''তোর কোন কোন জায়গায় ব্যথা লো বান্ধবী ললিতা''। এই লিরিক্সটা কেমন?
১৯| ২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ৮:৪২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দীর্ঘকাল পর প্রথম পাতায় আপনার পোষ্ট।
স্বাগতম।
২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
দোয়ায় রাখবেন।
২০| ২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:২৬
আমি সাজিদ বলেছেন: ভাষাটি বেশ অশ্লীল৷" দাঁড়ালে দূরে " ই আমি বারবার শুনতে চাইবো দেওরার চাইতে।
২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার কাছে অশ্লীল। আবার কারো কারো কাছে এটাই স্বাভাবিক।
২১| ২৪ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:২৭
আমি সাজিদ বলেছেন: হ্যাঁ৷ কারও কাছে এইটাই স্বাভাবিক।
২৪ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২২| ২৪ শে মে, ২০২৩ ভোর ৬:০৭
চারাগাছ বলেছেন:
দেওরা মানে কি দেবর?
২৪ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: জ্বী।
২৩| ২৪ শে মে, ২০২৩ ভোর ৬:১৪
চারাগাছ বলেছেন: 'শালী কয় ও দুলাভাই গাছের নিচে ......'
এই গান কোক স্টুডিওতে কবে আসবে?
এই টাইপের গান কি বাংলার চিরাচরিত সাংস্কৃতিকে রি প্রেজেন্ট করে (শালী- দুলাভাই)।
দেবর ভাবী কিংবা শালিকা দুলাভাইয়ের সম্পর্ক এই সব গানের মত হবার কথা না।
২৪ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আপনি কি বলতে চাচ্ছেন?
২৪| ২৪ শে মে, ২০২৩ সকাল ১০:৫৪
ধুলো মেঘ বলেছেন: @চারাগাছ, দেওরা মানে দেবর মানে স্বামীর ছোট ভাই। কিন্তু গ্রামাঞ্চলে দেওরা বলতে গ্রামের সকল অবিবাহিত যুবকদেরকেই বোঝায়।
গান সবসময়ই ভালো যদি তা অশ্লীল না হয়। কোক স্টুডিওর দেওরা গানটা কেবল অশ্লীলই নয়, অরুচিকর অলসো। আর আপনি জানেন যে অরুচিকর গানের ভিউইয়ের অভাব হয়না। নইলে ডেসপাসিতো গান এত জনপ্রিয় হবার কথা নয়।
২৪ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি হুজুর?
২৫| ২৪ শে মে, ২০২৩ সকাল ১১:৪৯
নতুন বলেছেন: মিষ্টি সম্পর্ক হলে কি কোন দেবর ব্যাথা দিয়ে ভাবির হাত ধরবে? গানের কথায়ই বুঝা যায় ভাবি তার দেওরকে তার বাড়ি যাবার ইঙ্গিতপূর্ণ নিমন্ত্রণ করছে, আর তার জবাবে দেবর শক্ত করে তার হাত ধরেছে। বুঝাই যায় দেবরের অত ধৈর্য্য নেই। যা চাইবার এখনি চায়।
এমনি এমনি রুচির দুর্ভিক্ষের দেশে একটা গান ১১ দিনে ২ কোটির উপরে ভিউ পায়না।
এতো সিরিয়াসলি ভাবলে তো সমস্যা।
ও আকাশ, প্রদীপ জ্বেলো না
ও বাতাস, আঁখি মেলো না
ও আকাশ, প্রদীপ জ্বেলো না
আমার প্রিয়া লজ্জা পেতে পারে
এই গানে কি বোঝাতে চাইছে? দুজনে আউটডোরে কি করতে ছিলো যে প্রদীপ জ্বলে, কেউ আখি মেললে প্রিয়া লজ্জা পেতে পারে?
২৬| ২৪ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: তার মানে রঙ রসিকতা করা যাবে না। সব সময় সিরিয়াস থাকতে হবে?
২৭| ২৪ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:০৯
রানার ব্লগ বলেছেন: ধুলো মেঘ , বাংলা আদি অকৃত্তিম গান গুলো বেশিরভাগ মানুষের মুখেমুখে প্রচলিত । তো এই সব গানের সমালচনাকারি আগেও ছিলো এখনো আছে যেমন আপনি । মজার বিষয় কি জানেন সমালোচনাকারীদের সার্চ লাইট জ্বালিয়েও খুজে পাওয়া যাবে না বা যাচ্ছে না কিন্তু গান গুলো ঠিকি রয়ে যাবে যুগ যুগ ধরে আর আপনারা যুগ যুগ ধরে নাক ছিটকাবেন যাহা ধাতোর্বের মধ্যে গন্য করা হবে না।
নতুন, আসলে এদের সমস্যা কোথায় বলি । আপনি যদি এখন গলায় মাখরাজ টাজ দিয়া আরবী লোকজো কোন গান করেন যার মর্মার্থ কাম ভাব জাগানো এরা উহাতে আহা উহু করে স্বপ্নে বিভর হয়ে যাবে । কারন আর কিছুই না বাংলা ভাষা । বাংলা ভাষা ও তার সংস্কৃতির প্রতি এদের বিন্দুমাত্র শ্রধ্যা বোধ দুরে থাক সামান্যতম আকর্ষনও নাই । এদেরই সহযোগী এই ব্লগে একজন একখান লম্বা পোশট দিয়েছিলো ভাষা আন্দলন নাকি ওভাররেটেড এবং অপ্রয়োজিনীয় ছিলো আর ওরা আমার মুখের ভাষা কাইরা নিতে চায় এই গান খানাও নাকি ওভাররেটেড এবং অপ্রয়োজিনীয় । সেই ভদ্রলোকের সৌভাগ্য সম্ভাবত এডমিন পোস্ট খানা সরিয়ে দেন ।
২৪ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আপনি আমার মনের কথা বলে দিয়েছেন।
২৮| ২৪ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:১৪
আমি সাজিদ বলেছেন: @রানা ভাই, ভাষা আন্দোলন ওভাররেটেড বলা ব্লগার কি এখনও লিখে যাচ্ছেন? ব্লগ ঠিকানাটা দিন তার। বাংলা ভাষায় কষে দুটো গালি দিয়ে আসি।
২৪ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:১০
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা---
২৯| ২৪ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৬
ধুলো মেঘ বলেছেন: @নতুন, এই গানে কি বোঝাতে চেয়েছে, তার জবাব আছে পরের লাইনগুলোতে
আহা, কাছে এসেও ফিরে যেতে পারে
ও আকাশ, প্রদীপ জ্বেলো না
তার সময় হলো আমায় মালা দেবার
সে যে প্রাণের সুরে গান শোনাবে এবার
সেই সুরেতে, ঝর্ণা, তুমি চরণ ফেলো না
কোন আজেবাজে ইঙ্গিত এই গানে নেই। পিওর প্রেমের ব্যাকুলতা।
রানার ব্লগ, দেওরা গানটি বাংলার আদি বা অকৃত্রিম গানের ক্যাটাগরিতে পড়েনা। এটি একটি কাতুকুতুমূলক চটুল গান। প্রীতম ও ফজলু - দুজনে মিলে এই গান লিখেছে। এটি টিকে থাকার মত কোন গান নয়। কোক স্টুডিও আরেকটি গান রিলিজ করলেই এই গানটি হারিয়ে যাবে কালের গর্ভে।
৩০| ২৪ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:১৫
রানার ব্লগ বলেছেন: ধুলো মেঘ বলেছেন: রানার ব্লগ, দেওরা গানটি বাংলার আদি বা অকৃত্রিম গানের ক্যাটাগরিতে পড়েনা। এটি একটি কাতুকুতুমূলক চটুল গান। প্রীতম ও ফজলু - দুজনে মিলে এই গান লিখেছে। এটি টিকে থাকার মত কোন গান নয়। কোক স্টুডিও আরেকটি গান রিলিজ করলেই এই গানটি হারিয়ে যাবে কালের গর্ভে।
আপনি যে বিষয়ে জানেন না তা নিয়ে বুলি না কপচালেই খুশি হবো ।
৩১| ২৫ শে মে, ২০২৩ রাত ১:৪৭
নাজনীন১ বলেছেন: কোড স্টুডিও র প্রায় সবকটা গানই চমৎকার! এই গানটিও শুনে ভাল লেগেছে আমার।
২৫ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩২| ০৬ ই জুন, ২০২৩ ভোর ৪:৩৫
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: চারাগাছ গানটা বুঝতে পারে নি।
অনেকেই ভুল মানে বের করছে।
দেওরা ভাবীর হাত ধরে রাখেনি যে হাত ব্যাথা করবে এবং ভাবী হাত ছেড়ে দিতে বলবে।
নৌকা বাইচ খেলার সময় বৈঠা চালাতে চালাতে হাত ব্যাথা হয়ে গিয়েছিল। হাত আড়ষ্ট হয়ে গিয়েছিল।
তাই ভাবী হাত ছাড়তে বলছে। মানে হাত ঝাড়াতে। এটা উৎসাহ মূলক উক্তি।
আপনি প্রথম পাতায় তাহলে?
০৬ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: একদম সঠিক।
৩৩| ০৬ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৭
নতুন বলেছেন: আরে, আইজকা মোরা বাইচাল পারছি
মনেরই মতন
হায় হায় মনেরই মতন
দেখো বাইচ খেলিয়া এবার কিন্তু
জীবন করবো সার্থক রে
হাত ছাইড়া দাও সোনার দেওরা রে
হায়রে, আগা লায়ে বৈঠার সাথে
মারবে তোমারা টান
আর, ঝড় তুফান আসিলে কিন্তু
নৌকা যাবে চলি রে
হাত ছাইড়া দাও সোনার দেওরা রে
আরে, হতে লাগে রে হাতে
হাতে লাগে ব্যাথা রে
হাত ছাইড়া দাও সোনার দেওরা রে
@ধুলোমেঘ ভাই।
গানের কথা গুলি পড়েন তবে বুঝতে পারবেন যে হাত ছাইড়া দাও সোনার দেওরা অর্থ হাত ছেড়ে নৌকা চালানোর কথা বলেছে, ভাবীর হাত ধরে রাখে নাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ২:২৬
কামাল১৮ বলেছেন: লালনের গানে সাম্প্রদায়িকতা নাই,মানুষে মানুষে বিভেদের কথা নাই।লালন মানুষের ঐক্যের কথা বলেছে,জাতিভেদ প্রথা ভুলে সকল মানুষ কে এক কাতাড়ে দাঁড়াতে বলেছে।নারী পুরুষকে এক করে দেখেছে।সে হিন্দুনা মুসলমান না, সে ছিলো মানুষ।