নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ছবিঃ আমার তোলা।
ইদানিং আমার খাই খাই স্বভাব হয়েছে।
শুধু নানান পদের খাবার খেতে ইচ্ছা করে। কয়েকদিন ধরে নেহারী খেতে ইচ্ছা করছে। গরুর পা কিনতে গিয়েছিলাম। চারটা পা দুই হাজার টাকা চাইলো। আমি বললাম, আমাকে একটা পা দিন। কসাই বলল, নিলে চারটা নিতে হবে। একটা পা বিক্রি করি না। বাসায় সুরভি নেই। সে তার বাবার বাড়ি গেছে। সুরভি ভালো নেহারি রান্না করতে পারে। গরুর পা কেনার চিন্তা বাদ দিলাম। কিন্তু নেহারি তো খেতে হবে। আমাদের এলাকায় রেস্টুরেন্টে সকালে নেহারী পাওয়া যায়। ১৫০ টাকা করে। কিন্তু স্বাদ ভালো না। কৃত্রিম একটা স্বাদ। আসল নেহারীর স্বাদ পাওয়া না গেলে আমার আছে? আমার সমস্যা হলো একটা জিনিস খেতে ইচ্ছা হলে, না খাওয়া পর্যন্ত আমার শান্তি লাগে না। কেমন অস্থির অস্থির লাগে। অর্থ্যাত আমাকে নেহারী খাওয়ার জন্য পুরান ঢাকা যেতেই হবে।
আমার ধারনা- পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ভালো নেহারী বানায় পাকিস্তানিরা।
ওদের দেশে যাওয়া তো সম্ভব না। শুনেছি পাকিস্তানের লাহোরে আনারকলি মার্কেটের সামনে একলোক নেহারী বিক্রি করে। দারুন স্বাদ। লোকটা ভোর চারটায় আনারকলি মার্কেটের সামনে রাস্তায় আসে। দুই ঘন্টার মধ্যে তার নেহারী শেষ। এই নেহারী খাওয়ার জন্য লোকজন রাত তিনটা থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করে। আমি সকাল সকাল ঘুম থেকে পুরান ঢাকায় গেলাম। কলকাতা বাজার এলাকায়। একদিকে রায়সাহেব বাজার। অন্যদিকে ধোলাইখাল। ব্যস্ত রাস্তা। নেহারী খেলাম স্বাদ পেলাম না। বাসা থেকে দেড়শ' টাকা রিকশা ভাড়া দিয়ে এখানে এসেছি। নিজের উপর নিজের বিরক্ত লাগলো। পরের দিন গেলাম মোহাম্মদপুর। জেনিভা ক্যাম্পের কাছে। শুনেছি চান্দু নামের একলোক এখানে দারুন নেহারী বানায়। খেলাম। কিন্তু ভালো লাগলো না। নাকি আমার স্বাদ নষ্ট হয়ে গেছে? অনেককেই দেখলাম পাগলের মতো খাচ্ছে।
আমি শুনেছি, মানুষের মৃত্যুর আগে অনেক কিছু খেতে ইচ্ছা করে।
আমি কি মরে যাবো? সময় ঘনিয়ে এসেছে? নইলে আমার হঠাত হঠাত এটা ওটা খেতে ইচ্ছা করে কেন? সেদিন ঘুম থেকে ওঠার পর লইট্রা শূটকি ভূনা খেতে ইচ্ছা করলো গরম ভাতের সাথে। মাকে বললাম। মা নিজের হাতে রান্না করে দিলো। যদিও মা এখন রান্নাবান্না করে না। মা নিজেই বাজার থেকে লইট্রা নিয়ে এলো। আমি বলেছিলাম, আমি এনে দেই। মা বলল, তুই চিনে ভালোটা আনতে পারবি না। দুপুরে গরম ভাতের সাথে লইট্রা দারুন লাগলো। তৃপ্তি করে খেলাম। এবং ভাতঘুম দিতে গিয়ে একটা স্বপ্ন দেখে ফেললাম। দেখি, আমি সমুদ্রে লইট্রা মাছ ধরছি। জাল ফেলছি, শুধু লইট্রা মাছ উঠে আসছে। তখন দেখা পেলাম 'দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি' উপন্যাসের বুড়ো নাবিক সান্টিয়াগো'র। বললাম, কি খবর আপনার? বুড়ো নাবিক উত্তর দেবার আগেই আমার ঘুম ভেঙ্গে গেলো।
মতিঝিলে একটা রেস্টুরেন্ট আছে- হীরা ঝিল নামে।
অনেকদিন আগে এই রেস্টুরেন্টে একদিন বৃষ্টির দিনে গরম গরম খিচুড়ি খেয়েছিলাম। দারুন লেগেছিলো। এরপর আমি বহুবার এই রেস্টুরেন্টে খিচুড়ি খেয়েছি। কিন্তু সেদিনের মতো স্বাদ পাইনি। ঘটনা কি? ঘটনা হচ্ছে, সেই খিচুড়ি যে বাবুর্চি রেধেছিলেন, তিনি এখন নেই। সে বাবুর্চি এখন কোথায় আছে, সেটা জানার জন্য লোক লাগিয়েছি। যাইহোক, ফরিদপুরের বোয়ালমারী জজ কোটের সামনে একটা রেস্টুরেন্ট আছে। সেই রেস্টুরেন্টে খাসির মাংস রান্না করে। খেতে দারুন। বড় বাটিতে বড় বড় অনেক গুলো খাসির মাংসের টুকরো দেয়। একদিন আমি খেতে বসেছি। আমার সামনে বাটিতে খাসির মাংস দিলো। বড় বড় টুকরা। মোট সাতটা টুকরা। আমি বোকা নই। জিজ্ঞেস করলাম কত করে? বলল, ১২০ টাকা। আমি ভীষন অবাক! এত গুলো মাংস মাত্র ১২০ টাকা! মনে মনে ভাবালাম গ্রাম দেশ বলেই হয়তো দাম কম। আমি সাতটা টুকরাই খেয়ে নিলাম। খাওয়ার পর জানতে পারি, একটা টুকরো ১২০ টাকা করে, সব গুলো নয়। তাহলে ওরা আমাকে এক টুকরাই দিতো। এত গুলো টুকরো দেওয়ার কারন কি?
গুলিস্তানে একটা রেস্টুরেন্টা আছে- নাম নিউ রাজ।
আর রাস্তার ঐ পাড়ে একটা রেস্টুরেন্ট আছে- নাম রাজধানী। এখন রাজধানী হোটের মান একেবারে কমে গেছে। একসময় দারুন ছিলো। সে যাকগে, নিউ রাজ রেস্টূররেন্টে একদিন দুপুরে খেলাম। আস্তো খাশির পা। কচি খাশি। লেক পিছের সাইজটা এত্ত বড়! বলা যেতে পারে ৫/৬ টা চিকেন রোস্টের সমান। দারুন স্বাদ। বাবুর্চির রান্না ভালো। কয়েকদিন ধরে এই খাসির লেক পিছটা খেতে ইচ্ছা করছে। ঢাকার আর কোনো হোটেলে এত বড় লেক পিছ বিক্রি করে না। বেশির ভাগ রেস্টুরেন্টে খাসির মাংস রান্না করে মুগডাল দিয়ে। কেন মুগুডাল ছাড়া কি খাশির মাংস রান্না করা যায় না? আগে আমাদের এলাকায় একটা হোটেল ছিলো। দারুন গরুর কালা ভূনা করতো। সেই রকম স্বাদ। গরম ভাতে সাথে খাও, নান দিয়ে খাও, দারুন স্বাদ। এরকম স্বাদ আমি আর অন্য কোথাও পাই নাই। অথচ খুব নামীদামী হোটেল ছিলো না। হোটেলটা উঠে গেছে। আফসোস।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: পূর্নিমার জিলাপী খেয়েছি হাজার হাজার বার।
২| ১০ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গরুর পা চারটি দুই হাজার হলে সস্তাই।
আমাদের এখানে কেজি হিসেবে বিক্রি করে। মাঝারি সাইজের একটা পায়ের দাম আসে ৭/৮শ টাকা।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: ছোট গরু হলে চারাটা পা দুই হাজার। বড় গরু হলে আড়াই হাজার টাকা।
৩| ১০ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: আফসোস ছোট বেলায় খাওয়া খাবারের সেই স্বাদ আর পাই না।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:১০
রাজীব নুর বলেছেন: স্বাদ না পেলে ডাক্তার দেখান।
৪| ১০ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
কামাল১৮ বলেছেন: আমি জীবনেও এই জিনসটি খাই নাই।খাওয়ার ব্যাপারে আমার কোন আগ্রহ নাই।এটা খেতে হবে ওটা খেতে হবে।
গরুর বা ছাগলের পা খাওয়া আমাদের বিহারিরা শিখিয়েছে।ছোটবেলায় দেখতাম এগুলি কুকুরে খায়।গ্রামে যখনই গরু জবাই হতো,চারটা পা নিয়ে কুকুরে কামড়া কামড়ি করতো।দুঃখিত এসব লেখার জন্য।যা সত্য তাই লিখলাম।এসব দেখেছি পঞ্চাশের দশকে।কোরবানির ঈদে যখন গরু জবাই হতো।অন্য সময় গরু জবাই হতে দেখিনি।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: জনাব, নেহারির ইতিহাসটা আপনার জানা দরকার।
আপনি অনেক দেখেছেন, অনেক জেনেছেন। আপনি একজন অভিজ্ঞ মানুষ এটা আমি জানি। কিন্তু আপনার দেখার বাইরে অনেক কিছু আরো অনেক কিছে আছে। হয়তো আপনি সেসব দেখেন না। সেসব বিষয়ে জানেন না।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:২০
রাজীব নুর বলেছেন: ১। অষ্টাদশ শতাব্দীতে ভারতীয় উপমহাদেশে মুঘল সাম্রাজ্যে নেহারির উৎপত্তি হয়।
আরবি ভাষার 'নাহার' শব্দটির অর্থ দিনের বেলা, এই খাবারটি সাধারণত সকাল বেলার নাস্তাতে খাওয়া হয় বলে এর নামকরণ করা হয়েছে নেহারি।
২। ভারত বিভাজনের সময়ে অভিবাসী হয়ে যারা এসেছেন- সেই সব উর্দুভাষীদের আনা খাবারগুলোরই একটি নেহারি। বর্তমানে পাকিস্তানের জাতীয় খাবার হচ্ছে নেহারি।
৩। মোঘল আমলে লখনৌর সুই ঘরে নেহারির শুরু। কথিত আছে, মোঘল শ্রমিকদের নির্মাণ কাজে পারিশ্রমিক ছাড়া সকালে কাজের আগে নেহারি খাওয়ানো হতো। ফলে দুপুর অব্দি তাদের শরীরে ক্ষুধা ও শক্তির ঘাটতি হতোনা।
আপনি কি জানেন পুরান ঢাকায় নেহারির মেলা হয়?
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখিত হওয়ার কিছু নেই।
আমি রাগ করিনি।
সামুতে আমি আপনাকে অনেক পছন্দ করি।
আপনাকে কমেন্ট ব্যান করলে আমার মন খারাপ হয়।
৫| ১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার নিকট সবচেয়ে সুস্বাদু হলো আমার নিজের বানানো দুধ চা বেকারী বিস্কুট দিয়ে খাওয়া। আজ সন্ধায়ও খেয়েছি। কিন্তু হার্টের রোগের কারণে আমার স্ত্রী দুধ চা খেতে নিষেধ করে।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:২১
রাজীব নুর বলেছেন: একদিন আপনার হাতের বানানো দুধ চা খেতে চাই।
৬| ১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:২৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি শুনেছি, মানুষের মৃত্যুর আগে অনেক কিছু খেতে ইচ্ছা করে। - আমিও শুনেছি এরকম।
খাবার দাবারের প্রতি আমার তেমন কোন চয়েজ নেই, ক্ষুধা পেলে যে কোন খাবারই আমার ভালো লাগে তবে, মিষ্টি জাতীয় খাবারের প্রতি আমি ক্রেজি, আমার মিষ্টি খাওয়া দেখে মানুষ অস্থির হয়ে যায়!! শুনেছি, মিষ্টি খেলে নাকি মানুষের ডায়াবেটিক হয়, কিন্তু আমি যে পরিমাণে মিষ্টি খেয়েছি জীবনে তাতে এতদিন আমার মরে ভূত হয়ে যাবার কথা।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:২২
রাজীব নুর বলেছেন: এখনও কি মিষ্টি আপনার পছন্দ?
আমার ছোটবেলায় মিষ্টি ভীষন পছন্দ ছিলো। এখন না।
৭| ১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:৪৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
লইট্রা মাছ খেতে ইচ্ছে করছে আমারও।
১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: খান। স্ত্রী, মা অথবা বোনকে বলুন তৈরি করে দিতে।
অথবা গুলিস্তানে রাজধানী হোটেলে দুপুরবেলা লইট্রা পাবেন। তবে স্বাদ হয় না তেমন।
৮| ১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:১৩
কামাল১৮ বলেছেন: এখন আমি আর আমার মতো হয়ে কমেন্ট করি না।চেষ্টা করি সামুর মতো হয়ে কমেন্ট করতে।তাই কমেন্ট ব্যান হবার সম্ভাবনা কম।
১১ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: সেটাই ভালো।
৯| ১০ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:৫৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হ্যঁ মিষ্টি এখনো আমার সমান ভাবে প্রিয়, তবে চেস্টা করছি মিষ্টি অ্যাডিকশন কামানোর।
১১ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার যদি ত্রিশ বছর পার হয়ে থাকে, তাহলে যে কোনো খাবার হিসাব করে ও বুঝে খাবেন।
শুধু মাত্র সঠিক নিয়মে খাবার খেলে দীর্ঘদিন সুস্থ থাকা যায়।
১০| ১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:১৮
মৌন পাঠক বলেছেন: খাওয়াট হয় বেচে থাকার জন্য,
খাওয়া হয়, খেতে হয় বলে,
হারাইয়া ফালাইছি বহুত কিছু
১১ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
১১| ১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ১২:২৩
চারাগাছ বলেছেন: মিষ্টি খেতে ইচ্ছা হচ্ছে।
১১ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: এত কিছু থাকতে মিষ্টি কেন?
১২| ১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ৩:২৩
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: গ্রামাঞ্চলে কোরবানির ঈদে তেঁতুল দিয়ে নেহারি রাঁধে। আমার কাছে দারুণ স্বাদের মনে হয়। গরু-ছাগলের বট জেনে-বুঝে এক সময় খেতাম না। না জানিয়ে আমার এক আত্মীয় খাইয়েছিল মালিবাগের আবুল হোটেলে। দারুণ স্বাদের হয়েছিল। এখন বট খেতে মুখিযে থাকি। গরুর ক্ষুর দিয়েও নেহারি স্বাদের হয়।
সৌদি আরবে ফিলিপিনোদের দেখতাম তারা ছাগলের চামড়া রেঁধে খায়। এইটা আমার খাওয়া হইলো না।
১১ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
১৩| ১১ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ২:২০
শোভন শামস বলেছেন: আকর্ষণীয় খাবারের কথা
আগ্রহী করবে অনেক কে।
ধন্যবাদ
১১ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ২:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৪| ১১ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অনেকেই সৌন্দর্যের জন্য মেহেদি পড়তে খুব পছন্দ করে থাকেন। বর্তমান যুগে ছেলে মেয়ে উভয়েই মেহেদী
পড়তে পছন্দ করেন কিন্তু মেয়েদের ক্ষেত্রে একটু বেশি । মাঝে মাঝে মেহেদি পড়া মেয়েদের হাতের ছবিসহ
আপনাকে পোষ্ট দিতে দেখা যায়, বুঝাই যাচ্ছে এ বিষয়টি আপনার খুব পছন্দের।তাই আপনার জন্য রইলএটি
লিংক ফলো করে দেখে নিতে পারবেন বাকি সব
https://www.sorolmanus.com/2022/07/mehedi-design.html
১১ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ১২ ই জুন, ২০২৩ সকাল ৮:৩৫
কলাবাগান১ বলেছেন: Eat your food as medicine, otherwise you will have to eat your medicine as food.
১২ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:১০
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ হ্যাঁ।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
মোগল সম্রাট বলেছেন:
রানু ভাই, আমারো ছুটির দিন বাসায় থাকলে এইরকম খাই খাই স্বভাব জাগে।
লাঞ্চে হিরাঝিলের পাতলা ডাল দিয়ে অনেক দিন ভাত খেয়েছি, অনেক মজা লাগতো আমার। আর গুলিস্তানের হোটেল পূর্নিমার জিলাপি খাইছেন? দারুন লাগতো খেতে।