নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্টিমার

১২ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ২:৪৩



মানুষের পতনের কোনো শব্দ হয় না।
তবু আশপাশের কিছু লোক ঠিক কেমন করে যেন টের পায়, এ লোকটার দিন শেষ হয়ে এসেছে। সকাল থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে। চিপা চিপা গলি গুলোতে পানি জমে গেছে। আবহাওয়া শীতল। গত কয়েকদিন খুব বেশি রকমের গরম গেছে। মাত্র ঘুম ভাঙ্গল। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখা গেলো- সকাল ১১টা। গতকাল অনেক রাত পর্যন্ত ঘুম হয়নি। শুধু এপাশ ওপাশ। বিছানায় মাথা রাখা মাত্র যাদের ঘুম চলে আসে তাঁরা ভাগ্যবান। আমি ভাগ্যবান নই। জন্মের পর থেকেই ঈশ্বর আমার সাথে শত্রুতা করে যাচ্ছেন। সেটা আজও অব্যহত আছে। যাইহোক, ফযরের আযানের পর ঘুম এলো। ঘুমের সাথে স্বপ্ন। স্বপ্নে নদী, স্টিমার, পুরোনো বাড়ি আর একটা মেয়ের মুখ।

বিশাল একটা প্রাচীন নদী।
নদীর পানি দেখতে কালচে ধরনের। নদীর পাড়ে একটা প্রাচীন বাড়ি। বাড়িটা দেখতে পুরোনো জমিদার বাড়ির মতোন। বাড়ির চারপাশে নানান রকম গাছপালা থাকায় এক ধরনের ভৌতিক পরিবেশ সৃস্টি করেছে। বুঝাই যাচ্ছে বাড়িতে কেউ থাকে না। এপাশের নদীর ঘাট বাঁধানো। ঘাটে সিংহদ্বার দেখা যাচ্ছে। পুকুরের ঘাট বাঁধানো হয় কিন্তু নদীর ঘাট নয়। নদীর ঘাটে একটা বৈঠা ছাড়া নৌকা বাধা। দূরে দেখা যাচ্ছে একটা স্টিমার আসছে। এই জমিদার বাড়ি, নদীর ঘাট এবং এই স্টিমার আমি আগে কখনও দেখেছি কি? মনে হচ্ছে জমিদার বাড়ির ছাদে একটা মেয়ে আছে। সে স্টিমারের দিকে তাকিয়ে আছে। মেয়েটা কে?

এই স্বপ্নটা দেখে ঘুম ভেঙে গেলো।
আবার ঘুমালাম, ঠিক এই স্বপ্নটাই দেখলাম। স্বপ্নটা দেখে আর ঘুম হলো না। একা একা শুয়ে খুব ভয় করতে লাগল। মনে হল, কেউ পাশে থাকলে খুব ভালো হতো। কেমন একা লাগে। রাত-বিরোতে ঘুম ভাঙলে কারো নাম মনে পড়ে না। কাউকে ডাকতে গিয়ে দেখি, মাথা অন্ধকার লাগে। মনে হয় কেউ নেই আমার। সে বড় কষ্ট। নিজেই এক কাপ চা বানিয়ে নিলাম। জানালা খোলা। সমানে বৃষ্টি পড়েই যাচ্ছে। পড়ুক। ভেসে যাক সব। এমনিতেই আমার ধারনা- আগামী পনের বছরের মধ্যে সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস, দুরারোগ্য ক্যান্সার, মহামারী আর এইডস, মারাত্মক ভূমিকম্প, বিশ্বযুদ্ধ, অনাবৃষ্টি, অতিবৃষ্টি- পৃথিবীর জনসংখ্যা বিপুল পরিণামে কমিয়ে দেবে।

যেহেতু হাতে কাজ নেই-
বাইরে বৃষ্টি! তাই স্বপ্নের নদী, স্টিমার, জমিদার বাড়ি ও জমিদার বাড়ির ছাদে যে মেয়েটিকে দেখেছি তাদের কথা ভাবা যেতে পারে। আকাশে কালো মেঘ জমেছে, তাই নদীর পানি কালচে দেখা গেছে। আমার দাদা জমিদার ছিলেন। তার সেই ভগ্ন রুগ্ন ইট বালু খসে যাওয়া জমিদার বাড়িটা রয়ে গেছে। বাড়ির ছাদে যে মেয়েটাকে দেখেছি, তার নাম নীলা। নীলা ব্যাংকে কাজ করতো। প্রতি সপ্তাহে আমাকে কয়েকবার ব্যাংকে যেতে হতো। তখন আমি বিজনেস করতাম। মেয়েটাকে দেখতাম। ভীষন সুন্দর ও সহজ সরল একটা মেয়ে। রোজ শাড়ি পড়ে অফিসে আসতো। মাঝে মাঝে কাজ না থাকলেও আমি ব্যাংকে যেতাম শুধু মাত্র নীলাকে দেখতে। নীলা আমাকে না চিনলেও সে জানতো আমার একাউন্টে ঠিক কত টাকা আছে।

দুই বছর নীলাকে শুধু দেখে গেলাম।
একদিন বিকেলে দোয়েল চত্ত্বের কাছে নীলার সাথে দেখা হয়ে গেলো। সেই শুরু। নীলাই কাছে এগিয়ে এলো। বলল, শুধু দেখে যাওয়া আর কাছে আসা এক নয়। আমি বোকার মতো বলে বললাম, আইসক্রীম খাবেন? নীলা হেসে ফেলল। সহজ সরল সুন্দর হাসি। যে হাসি মুগ্ধ হয়ে দেখতে হয়। নীলা বলল, আপনার হাতে সময় আছে, তাহলে চলুন আমার সাথে। আমি বাংলা একাডেমী যাচ্ছি। নীলার পাশে নিজেকে প্রাচীন রোমের সম্রাট বলে মনে হচ্ছে। আমি হেটে চলেছি। সেই শুরু আমাদের পথ চলা। ভালোবাসা মনে হয় এভাবেই হয়ে যায়। তারপর একদিন বিছানায় যাওয়া। মাতাল হয়ে যাওয়া, পাগল হয়ে যাওয়া। অভ্যাসে পরিনত হয়ে যাওয়া।

সদরঘাট থেকে একদিন আমরা স্টিমারে উঠে বসলাম।
নীলার শখ স্টিমারে উঠবে। সে লঞ্চে উঠেছে কিন্তু স্টিমারে নয়। এই নীলাকে নিয়ে এই শহরের এমন কোনো অলিগলি বাদ নেই যাইনি আমার বাইকে করে। সেসময় আমার একটা সস্তার বাইক ছিলো। নীলাকে পাশে বসিয়ে সমস্ত শহর ঘুরে বেড়াতাম। নীলা বলতো বাইক কেউ এত ধীরে চালায়। স্প্রিড বাড়াও। নইলে মজা নেই। নীলা বুঝে না সস্তার বাইক স্প্রিড বেশি হয় না। নীলাকে পাশে বসিয়ে মনে মনে বলতাম, হে আমার প্রিয় বাইক তুমি রাস্তায় বিগড়ে যেতো না। বাইক আমার কথা শুনতো। নীলার চুল বাতাসে উড়ে এসে আমার চোখে মুখে লাগতো। বড় ভালো লাগতো। মিষ্টি একটা গন্ধে আমি বিভোর হয়ে থাকতাম।

ঐ যে বলেছিলাম, আমার ভাগ্য ভালো নয়।
ঈশ্বর আমার সাথে শত্রুতা করে যাচ্ছেন। আজ নীলা আমার পাশে নেই। নীলার বিয়ে হয়ে গেছে। সে এখন পাক্কা সংসার নিয়ে ব্যস্ত। তার এক ছেলে, এক মেয়ে। তার স্বামী মস্ত ধনী মানুষ। বিরাট ব্যবসায়ী। এদিকে আমি ব্যবসায় ধরা খেয়ে ধরাশায়ী। কিছুতেই আর কোমর সোজা করে দাঁড়াতে পারলাম না। এটাই আমার জন্য ভালো হয়েছে। নীলা পাশে নেই, আমি ব্যবসা দিয়ে কি করবো? একজন ভালোবাসার মানুষ পাশে থাকলে কাজ করে আনন্দ পাওয়া যায়। হ্যাঁ নীলাকে আমি আজও ভালোবাসি। আমৃত্যু ভালোবেসে যাবো। নীলার কোনো দোষ নেই। আমিই দোষী। আমিই অপরাধী।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:০২

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: হায় নীলা যেখানে থাকো ভাল থাকো
মাঝে মাঝে স্বপ্নে তারা করো
ভীষণ মজা লাগে, কিন্তু নীলা
প্রণয়ের কষ্ট বুঝে না আজও!

১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: প্রনয়ে কষ্ট নেই। কষ্ট তো বিচ্ছেদে।

২| ১২ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৪

প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর কাহিনী

১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: বাস্তব ঘেষা তো তাই।

৩| ১২ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৪১

শাওন আহমাদ বলেছেন: ভালোবাসা নিজের না হলেই তা নিজের হয়ে থাকে আমৃত্যু। নিজের হলেই কেবল তা ফীকে হয়ে যায়!

১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: কিন্তু সারা জীবন একটা হাহাকার থেকে যায়।

৪| ১২ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:০৯

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: রাজিব ভাই, নীলার সাথে আপনার কিছু হলোনা তা বড় বেদনার তবে নীলা ভাল আছে জেনে ভালো লাগল তবে আপনি কেমন আছেন জানবার মুনচায়?

আপনি কি কন্যার মা'কে (সুরুভী ভাবী) নিয়ে ভাল আছেন?

আরেকটা জিনিষ জানবার মুনচায় < ছবির এ স্টিমার ( নীলাকে নিয়ে যে স্টিমারে চড়েছিলেন) তার নাম কি ? (অস্ট্রিচ,লেপচা ) নাকি অন্য কিছু?

১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: এটা আমার কাহিনী নয়। আমার বন্ধু শাহেদ কামালের কাহিনী।
আমি বেশ আছি।

সেই স্টিমারের নাম ছিলো- প্যাডল।

৫| ১২ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:২৫

শোভন শামস বলেছেন: সুন্দর , চালিয়ে যান
ধন্যবাদ

১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া জনাব।

৬| ১২ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


ঈশ্বরের এ লেখাটি পড়া দরকার।

১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: ঈশ্বর পড়তে জানেন না। সে মূর্খ।

৭| ১২ ই জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

আমি সাজিদ বলেছেন: আপনার পড়া সেরা পাঁচটি নন ফিকশন বইয়ের নাম বলুন।

১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: ১। লাল নীল দীপাবলি বা বাংলা সাহিত্যের জীবনী- হুমায়ূন আজাদ।
২। উপমহাদেশের এগারোজন পদার্থ বিজ্ঞানী- প্রদীপ দেব।
৩। জীবন সৃতি- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৪। আদিবাসী জীবন আদিবাসী সংস্কৃতি- হাফিজ রশিদ খান।
৫। দ্য উইজ ডম অফ দ্য প্রফেট- সেয়িংস অফ মুহাম্মাদ এবং থমাস ক্লেয়ারি।

আরো দুটা বইয়ের নাম বলতে চাই। নইলে অন্যায় হয়ে যাবে।
৬। আ ক্যারাবিয়ান মিস্ট্রি- অগাথা ক্রিস্টি।
৭। হাত বাড়িয়ে দাও- ওরিয়ানা ফ্লাচ্চি।

৮| ১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: ঈশ্বরে বিশ্বাস করলে এমন ই হবে।ভয় দেখাবার জন্য ঈশ্বরের আছে দোজখ,সেটা মোটেই কোন ভালো যায়গা না। আবার লোভ দেখাবার জন্য আছে বেহেস্ত।সেখানে ৭০/৭২ জন হুরের সাথে থাকতে হবে।ভারতেই গা শিউরে উঠে।সেটাও ভালো যায়গা নয়।তা হলে কেনো অকারনে বিশ্বাস করা।

১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: ঈশ্বর বিশ্বাস আর ভূতে বিশ্বাস একই কথা।

৯| ১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:২৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাইকের পিছনে বসা যায়। কিন্তু পাশে কি ভাবে বসা সম্ভব মাথায় আসছে না। তবে নীলা বুদ্ধিমতী মেয়ে।

১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:১০

রাজীব নুর বলেছেন: ও দাদা, বাইকের পাশে কিভাবে বসা যায় সেটা বুঝে নিতে হবে। জ্ঞান দিয়ে, মেধা দিয়ে আর ভালোত্ব দিয়ে।

১০| ১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:৪৩

কামাল১৮ বলেছেন: আমি যতবার স্টিমারে চড়েছি হয় বাতামতলি ঘাট থেকে নয়তো নারায়নগঞ্জ থেকে বা মুন্সিগঞ্জ থেকে।একবার চড়েছি ষাটনল থেকে।সদরঘাট থেকে কখনো চড়িনি।স্টিমারে চড়ে গোয়ালন্দ,বরিশাল ও খুলনা গিয়েছি বহুবার।স্টিমারে চড়ে বেড়াতে খুবই ভালো লাগে।৭১ একবার স্টিমার থেকে কাউখালী নেমে নৌকা করে আমাদের মুক্তাঞ্চলে গিয়েছি।সেটা জীবন মরন ভ্রমন ছিলো।
এর মধ্যে দুই একবার ডুবচরে আটকা পরে পরবর্তি জোয়ারের জন্য অপেক্ষা করতে হয়।এই সময় আশেপাশের গ্রাম থেকে ছোট ছোট নৌকা করে খাবার বিক্রয় করতে আসে স্টিমারে থাকা লোকদের কাছে।

১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: আজকাল এত সুন্দর সুন্দর লঞ্চ হয়েছে, যে লোকজন খুব একটা স্টিমার ব্যবহার করে না। স্টিমার এখন ব্যবহার করা হয় মালামাল নেওয়ার জন্য। মূলত এখন যে কটা স্টিমার আছে, সেগুলো সরকারী।

কাউখালি গিয়েছেন আপনি!! ৭১।
যুদ্ধের সময় কাউখালিতে গজব অবস্থা হয়ে ছিলো। নদীতে অসংখ্য লাস ভেসে ছিলো। পচে গন্ধ বের হয়েছিলো।

ডুবচরে লঞ্চ স্টিমার আটকে যায়। সে এক বিরাট নায়নাক্কা। অবশ্য অনেকে লম্বা বাঁশ দিয়ে লঞ্চ স্টিমার ছাড়াতে পারে। এমনকি অনেক মানুষ মিলে জোরে ধাক্কা দিয়ে ডুবচর থেকে লঞ্চ ছড়িয়ে নেয়।

আপনার জীবন দারুন অভিজ্ঞতাময়।
আপনি আপনার জীবনীটা লিখুন।

১১| ১২ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:৩১

রানার ব্লগ বলেছেন: আমি জীবনে স্টিমারে একবার চড়েছি এবং অভিজ্ঞতা খুব খারাপ । স্টিমারের নাম ছিলো টার্ন । দশটার স্টিমার বেলা তিনটায় এসেছিলো ।

১৩ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: বাস, ট্রেন, লঞ্চ এগুলো বাংলাদেশে যথা সময়ে আসে না।

১২| ১৩ ই জুন, ২০২৩ ভোর ৫:৩৭

কাছের-মানুষ বলেছেন: বাস্তবিক লেখা। নীলা বুদ্ধিমতী, ঝোপ বুঝে কোপ মেরে বড়োলোককে বিয়ে করেছে!

স্টিমারে আমি কখনোই চরি নাই, যখন ইন্টার পড়তাম তখন টলারে চেপে কলেজে যেতাম প্রতিদিন, টলার সদরঘাট নামাত, সেখান থেকে হেটে suhrawardy কলেজে এ যেতাম!

১৩ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: নীলা সহজ সরল একটা মেয়ে।
সে পরিস্থিতির স্বীকার।

১৩| ১৩ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৮

শাওন আহমাদ বলেছেন: ভালোবাসা পেয়ে গেলে এই হা হাকার আর থাকতো না। তাকে তখন আর এইভবে উপভোগ করতে পারেতেন না।

১৩ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: মন্দ বলেননি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.