নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফেরাউন ও তার দাসী

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০২



কোরআনে ২৭ টি সুরায় সর্বমোট ৭৪বার ফেরাউনের কথা উল্লেখ আছে।
ফেরাউন শুধু অত্যাচারী শাসকই ছিল না, সে নিজেকে খোদা দাবি করতো, আল্লাহর পরিবর্তে মানুষকে তার ইবাদত ও পূজা করতে বলতো। ফেরাউন তার রাষ্ট্র ও ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে মানুষের ওপর নির্মম নির্যাতন চালাতো এবং সে যুগের শিশুদের হত্যা করতো। হজরত মুসা (আ.)-এর সময় পরপর দুজন ফেরাউন ছিল। আমরা জানি, ফেরাউন’ কোনো ব্যক্তির নাম নয়। এটি তৎকালীন মিসরের সম্রাটদের উপাধি। ফেরাউনদের নাম যাইহোক, তৎকালীন শাসকদের খেতাব ছিল ফেরাউন।

যীশুর জন্মের বহু বছর আগে জন্ম নিয়েছিলেন- ফেরাউন।
মিশরে নগর সভ্যতা গড়ে উঠেছিল খ্রীস্টপূর্ব ৫০০০ অব্দে। পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন হল- মিশরীয় সভ্যতা।
যাইহোক, আমি আমার গল্পে ফিরে যাই। ফেরাউনের এক দাসী ছিল। এই দাসীর ছোট ছোট দুই মেয়ে ছিলো। একটার বয়স এক বছর, আরেকটার বয়স তিন বছর। একদিন দাসীটি গোপনে মুসলমান হয়ে যায়। এ ঘটনা ফেরাউন ঠিকই জেনে যায়। এবং প্রচন্ড রেগে যায়।

ফেরাউন বড় কড়াইতে তেল গরম করে।
গরম তেল টগবগ করে ফুটতে থাকে। ফেরাউন দাসীকে ডেকে আনে। বলে, ধানাইপানাই করবা না। এখন তোমার সামনে পথ দুটা। এক, চিৎকার করে- মূসার খোদাকে অস্বীকার করো। তাহলে তোমাকে মুক্ত করে দেওয়া হবে। সেই সাথে তোমাকে পর্যাপ্ত টাকা পয়সা দেওয়া হবে। যেন তুমি দুই মেয়েকে নিয়ে বাকি জীবন আরামে পার করে দিতে পারো। দুই হচ্ছে, তোমার দুই কন্যাকে ফুটন্ত কড়াইতে ছেড়ে দেওয়া হবে তাঁরা ছটফট করতে করতে তোমার চোখের সামনে মরবে। এরপর তোমাকেও গরম তেলে ছেড়ে দেওয়া হবে। আমার রাজত্বে থেকে তুমি যাদুকর মূসার তাবিদারি করবে সেটা আমি মেনে নিবো না।

দাসী বলল, ওহে ফেরাউন আমার তো মাত্র দুটি সন্তান-
যদি আমার বারোটি সন্তান থাকতো এবং তাদের প্রত্যেককে যদি তুমি ফুটন্ত তেলে ফেলে হত্যা করো তবু আমি তোমার কথা শুনব না। মানবো না। নো নেভার। আমার ঈমান আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন। মিঃ ফেরাউন তোমার যা খুশি করো। আর শুনে রাখো মূসা আমার নবী। আল্লাহ্‌ আমার রব। এই রব'ই আমার সব। তোমার মতো বদ লোককে আমি প্রভু বলে মানতে পারবো না। ফেরাউন মনে মনে বলল- নির্বোধ নারী।

দাসীর কথা শুনে ফেরাউনের খুব রাগ হলো।
বেজায় রাগ। দাসীর ছোট ছোট দুই মেয়েকে ফেরাউন গরম তেলের মধ্যে ছেড়ে দিলো। মুহুর্তের মধ্যে শিশু দুজন ছটফট করতে করতে মরে গেলো। তবু দাসী তার সদ্ধান্তে অটল রইলো। এরপর ফেরাউন হাসতে হাসতে দাসীটি কে গরম তেলে নিক্ষেপ করলো। বড় মর্মান্তিক ঘটনা। এই ঘটনায় আল্লাহর আরশ কেঁপে কেঁপে উঠলো। আল্লাহ্‌ এই মা এবং তার দুই কন্যাকে বিনা বিচারে বেহেশতে দাখিল করলেন। (সুবাহানাল্লাহ)

আমাদের প্রিয় নবীজি এই ঘটনার কিছুই জানতেন না।
একবার নবীজি সাত আসমানে গেলেন। সেখানে নবীজি বাইতুল মোকাদ্দাসে দুই রাকাত নামায আদায় করেন। তারপর অনন্ত নক্ষত্র পথ পাড়ি দিচ্ছিলেন বোরক যানে করে। নবীজির সাথে ছিলেন, গ্রেট জিবরাঈল। হঠাত নবীজি খুব সুন্দর গন্ধ পান। এই ঘ্রানে নবীজির মন প্রান নেচে ওঠে। অতি মনোরম সেই ঘ্রান। বিশ্ব নবী বিমোহিত হয়ে গেলেন। মুগ্ধ হয়ে গেলেন! নবীজি বললেন, ভাই জিবরাঈল এত সুন্দর গন্ধ কোথা থেকে আসছে? জিবরাঈল তখন নবীজিকে ফেরাউন ও দাসীর ঘটনাটি বলেন। ঘটনাটি শুনে নবীজির চোখে পানি চলে আসে। জিবরাঈল নবীজির চোখের পানি মুছে দিয়ে বলেন- হুজুর এই মনোমুগ্ধকর গন্ধ আসছে ফেরাউনের দাসীর কবর থেকে। (সুবহান আল্লাহ)

মূলত এসব গল্পের কোনো ভিত্তি নেই।
মুখে মুখে এসব গল্প তৈরি হয়েছে যুগ যুগ ধরে। এক মুখ থেকে যখন এসব গল্প আরেক মুখে যায় তখন- ডালপালা গজাতে থাকে। ডাপালা গজাতে গজাতে গল্প গুলো হয়ে যায় অলৌকিক রুপকথা। এসব গল্প কয়েক লাখ আছে। ওয়াজ করার সময় হুজুরেরা রস লাগিয়ে এসব গল্প বলে থাকেন। ধার্মিকেরা শুনে আর চিৎকার করে 'সুবাহানাল্লাহ' বলে। বাচ্চারা ননসেন্স রাইম নামে কিছু গল্প-ছড়া পড়ে। যার কোনো মানে থাকে না। ঠিক তেমনি ধার্মিকদের এসব গল্পে লজিক থাকে না। এসব গল্প গুলোকে 'ননসেন্স স্টোরি' বললে খুব একটা ভুল বলা হবে না।

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:২৭

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: রাজিব ভাই, এই ঘটনাটি খুব সম্ভবতঃ ফেরাউনের স্ত্রী পূণ্যবতী রমনী বিবি আছিয়া সম্পর্কীয় যা আপনার বর্ণনায় দাসী হিসাবে বর্ণিত।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: এক কাহিনী অনেক রকম ও অনেক ভাবে- করে বলা হয়েছে।
আসলে এগুলো বানোয়াট গালগল্প। কোনো দলিল নেই। তা যে যেভাবে পেরেছে মনের মাধুরী মিশিয়ে গল্প গুলো অতিরঞ্জিত করেছে।

২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৬

রানার ব্লগ বলেছেন: এমন সব কাহিনী বানাইছেন তার সাথে আবার শর্ত জুড়ে দিছেন বিশ্বাস করলে ঈমান আছে না করলে কাফের !! এখন বলেন কই যাই ?

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: এসব গল্প বিনোদন হিসেবে নেবেন।

৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মূলত এসব গল্পের কোনো ভিত্তি নেই। মুখে মুখে এসব গল্প তৈরি হয়েছে যুগ যুগ ধরে। এক মুখ থেকে যখন এসব গল্প আরেক মুখে যায় তখন- ডালপালা গজাতে থাকে। ডাপালা গজাতে গজাতে গল্প গুলো হয়ে যায় অলৌকিক রুপকথা। এসব গল্প কয়েক লাখ আছে। ওয়াজ করার সময় হুজুরেরা রস লাগিয়ে এসব গল্প বলে থাকেন। - ঠিক ঠিক।

ননসেন্স স্টোরি বা আজগুবি গাল গপ্পো ছাড়া আজ পর্যন্ত পৃথিবীর ইতিহাসে কোন ধর্মীয় সমাবেশ বা ধর্মীয় আলোচনা করা সম্ভবপর হয়নি। ধর্মের মূল ভিত্তিই হচ্ছে এসব ননসেন্স স্টোরি।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০১

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।

৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ফেরাঊনের সময় বেশ আশ্চর্য্য রকমের কিছু আইন ছিল, যেমন ধনী কোনো ব্যক্তি তার দাসী বা সাধারণ কোনো নাগরিককে হত্যা করলে তার একটি আঙ্গুল কেটে নেওয়া হতো অথবা হত্যাকারীর পরিবারকে অর্থ দিয়ে খুশি করা গেলে মাফ পেতো। কিন্তু সাধারণ কেউ কাউকে হত্যা করলে তার মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হতো।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০২

রাজীব নুর বলেছেন: জ্ঞানহীন সমাজে এরকমই হয়।

৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৮

রিফাত হোসেন বলেছেন: যুক্তি তো বলে কেউ যদি ধর্ম ব্যবসায়ী হয় তাহলে জীবনকে ভালভাবে উপভোগ করার কথা। আর যেখানে মহানবী সা: সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা ছিলেন। কিন্তু সেটা তিনি করেন নাই। এতে প্রতীয়মান অনেক কিছুই হয়। Abrahamic Religion নিয়ে যদি বলেন তাহলে কমই আছে অলৌকিক ঘটনা, যদি তুলনা করেন হিন্দু ধর্ম নিয়ে। হিন্দু ধর্ম নিয়ে বলতে গেলে দৈব ব্যাপারে অনেক অগ্রজ। আমি কোন ধর্মকেই ছোট করছি না। আরবরা তখন অনেক নিকৃষ্ট ছিল বিধায় মহানবী সা:কে সেখানে পাঠানো হয়েছিল। তাদের কাছে manipulate করা ব্যাপার নয়। এখন যদি এক প্রজাতীর প্রাণীর পাখা থাকে সে যদি উড়তে পারে আর যদি সেটা আমরা কখনো না দেখি তার মানে এই নয় যে এটা গাল গল্প হবেই। হয়ত তার শারীরিক পার্টিকেল কোন কিছু দিয়ে তৈরী যা আমাদের দৃষ্টিগোচর নয়। যেহেতু বর্তমানে প্রমাণ করা সম্ভব হচ্ছে না এবং এই ব্যাপারে প্রমাণ ছাড়া বিশ্বাস হবে না তাই যদি এমন কারো কাছে মনে হয় তাহলে সেটা আজগুবি মনে হবে তার কাছে।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমি আসলে কি বলতে চাচ্ছেন, সেটা আমি বুঝতে পারছি না।

৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৪

বাউন্ডেলে বলেছেন: মিরাজ মুসলমানদের বিশ্বাষের একটি অন্যতম স্তম্ভ। এটা বিশ্বাষ করা প্রত্যেক মুষলমানদের জন্য ফরজ ।
কুরআন শরিফের সুরা বনি ইসরাঈল এর প্রথম আয়াতে এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে:[৩]

"পবিত্র মহান সে সত্তা, যিনি তার বান্দাকে রাতে নিয়ে গিয়েছেন আল মাসজিদুল হারাম থেকে আল মাসজিদুল আকসা পর্যন্ত, যার আশপাশে আমি বরকত দিয়েছি, যেন আমি তাকে আমার কিছু নিদর্শন দেখাতে পারি। তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।
ইসলামের ইতিহাস-অনুযায়ী মুহাম্মাদের (সা:) নবুওয়াতের দশম বৎসরে (৬২১ খ্রিষ্টাব্দ) রজব মাসের ২৬ তারিখের দিবাগত রাতে ইসলামের নবি মুহাম্মাদ (সা:) প্রথমে কাবা শরিফ থেকে জেরুজালেমে অবস্থিত বায়তুল মুকাদ্দাস বা মসজিদুল আকসায় গমন করেন এবং সেখানে তিনি নবিদের জামায়াতে ইমামতি করেন। অতঃপর তিনি বোরাক নামক বিশেষ বাহনে আসীন হয়ে ঊর্ধ্বলোকে গমন করেন। ঊর্ধ্বাকাশে সিদরাতুল মুনতাহায় তিনি আল্লাহর সাক্ষাৎ লাভ করেন। নবি মুহাম্মদ (সা:)-এর আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ করার আগ পর্যন্ত এই সফরে ফেরেশতা জিবরাইল তার সফরসঙ্গী ছিলেন।
মিরাজ রজনীতে প্রিয় হাবিবের একান্ত সাক্ষাতে এসব সিদ্ধান্ত ঘোষণা হয়:
‘আল্লাহ ছাড়া কারও ইবাদত করা যাবে না, পিতা-মাতার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করতে হবে, নিকট আত্মীয়স্বজনের অধিকার দিতে হবে; মিসকিনদের ও পথসন্তানদের অধিকার দিতে হবে; অপচয় করা যাবে না, অপচয়কারী শয়তানের ভাই, কার্পণ্য বা কৃপণতা করা যাবে না, সন্তান হত্যা করা যাবে না, ব্যভিচারের কাছেও যাওয়া যাবে না, মানবহত্যা করা যাবে না, এতিমের সম্পদ আত্মসাৎ করা যাবে না, প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করতে হবে, মাপে পূর্ণ দিতে হবে, অজ্ঞতার সঙ্গে কোনো কিছু করা যাবে না, পৃথিবীতে গর্বের সঙ্গে চলা যাবে না। এ সবই মন্দ, তোমার রবের কাছে অপছন্দ।’ (সুরা ইসরা, আয়াত: ২২-৪৪)।
মরুর দুলালের মেরাজ ছিল একটি ব্যতিক্রমধর্মী সফর। যা সাধারণ জ্ঞানে বোঝা বড়ই দুরূহ ব্যাপার। ওই সফরে চক্ষু দ্বারা দেখার জন্য যেসব শর্ত পূরণ আবশ্যক সেসব শর্তের যাবতীয় বাধা রাসূলের চক্ষু থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। শ্রবণের সাধারণ নিয়মাবলি অপসারিত হয়েছিল এবং স্থান ও কালের সব দূরত্ব তাঁর জন্য সংকুচিত করা হয়েছিল।



১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আমি মেরাজ নিয়ে বলতে চাইনি। আমি ফোকাস করেছি ফেরাউন ও তার দাসীর ঘটনাকে।

৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩১

বাকপ্রবাস বলেছেন: মেরাজকে অস্বীকার করলে কোরানকেও ননসেন্স ষ্টোরী বলা হবে, আপনি কী একমত? কোরান সম্পর্কে আপনার ধারণ প্রকাশ করলে ভাল হয়।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: আমি পোস্ট করেছি ফেরাঊন ও তার দাসীকে নিয়ে।
মেরাজ বা কোরআন নিয়ে এই পোষ্টে আলোচনা করিনি।

৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০১

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: বাহ ভাল লেখেছেন রাজীব দা
ভাল থাকবেন

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ কবি। ভালো থাকুন।

৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

কামাল১৮ বলেছেন: মুসা ঈসা ইহুদি ও খৃষ্টানদের নবী।তাদের ধর্মের লোকেরা বিধর্মী কিন্তু তারা সত্য নবী।কি বিচিত্র কথা।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই বিচিত্র কথা।
ধর্ম গুলোই তো বিচিত্র।

১০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



এই গল্প ১ম বার কোথায় লিপিবদ্ধ হয়েছে?

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: এই সব গল্প গুলো মূলত হাদীস যখন সংকলনের কাজ শুরু হয়, তখন থেকেই রুপকথার গল্প গুলো প্রচলিত হতে শুরু করে।

১১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৭

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ভালো লাগে নারে পাগলা ।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: কখনও কখনও এমন হয়।

১২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৮

কালো যাদুকর বলেছেন: এক কাজ করেন, মিশরে চলে যান। ফেরাউনের মরদেহ নিজের চোখেই দেখে আসুন। আমি যাব ভাবছি। জানার জন্য।

কিছু বিশ্বাস করার দরকার কি। নিজেই দেখে, যাচাই করে, এরপর লিখুন।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ শুনেছি মিসরে ফেরাউনের মরাদেহ আছে।
যাবো একদিন সময় করে। দেখে আসবো।

১৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৬

অহরহ বলেছেন: আজ থেকে পাঁচ হাজার বছর আগের ফেরাউনদের পরিচিতি পদ্ধতিগতভাবে, প্রত্নস্থান শনাক্ত করে খুঁজে বের করা হয়েছে। গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপে ফেরাউনদের পরমপরা শতভাগ প্রমানিত। ভূ-পৃষ্ঠে তাদের অবস্থান চিহ্নত করে মানচিত্রও শনাক্ত করা হয়েছে।

অন্যদিকে মুসা নবীর কুদরতি, ইব্রাহিমের নবী..... এগুলো শুধুই আজগুবি মিথ, আদীম কিচ্ছা কাহিনী

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১০

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৮

নাহল তরকারি বলেছেন: আমরা মানুষের মুখের কথা বিশ্বাস করি না। আমরা বিশ্বাস করি কোরআনে কি আছে। হাদিসে কি আছে। কারন অনেক সময় মানুষ বানিয়ে বানিয়ে অনেক কথা বলে।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১২

রাজীব নুর বলেছেন: কোরআন হাদীস তো মানুষই লিপিবদ্ধ করেছে।

১৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৪

বাউন্ডেলে বলেছেন: কামাল১৮ বলেছেন: মুসা ঈসা ইহুদি ও খৃষ্টানদের নবী।তাদের ধর্মের লোকেরা বিধর্মী কিন্তু তারা সত্য নবী।কি বিচিত্র কথা।
শুধুই ইহুদি ও খৃষ্টান নয় মুষলমানরাও (প্রায় সবাই) তাদের মুল আকিদা থেকে বিচ্যুত হয়ে মোনাফেক বা পথভ্রস্ট হয়ে গেছে । তবে
অজ্ঞাত কারনে তাদের আসমানী কিতাব অবিকৃত আছে। পক্ষান্তরে ইহুদি ও খৃষ্টানদের আসমানী কিতাব তারা নিজেরাই বিকৃত করে কয়েকবার সংশোধন করেছে (নাউজুবিল্লাহ)।

১৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪২

বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: অবশ্যই বিচিত্র কথা।
ধর্ম গুলোই তো বিচিত্র।

কোন ধর্মই বিচিত্র রুপে আসেনি। বিচিত্র রুপ দিয়েছে নবীদের বেশ ধারী ভন্ডরা। এ জন্যই আল্লাহ বার বার নবী বা সংস্কারক প্রেরন করেছেন।
লেখক বলেছেন: অবশ্যই বিচিত্র কথা।
ধর্ম গুলোই তো বিচিত্র।

কোন ধর্মই বিচিত্র রুপে আসেনি। বিচিত্র রুপ দিয়েছে নবীদের বেশ ধারী ভন্ডরা। এ জন্যই আল্লাহ বার বার নবী বা সংস্কারক প্রেরন করেছেন।

লেখক বলেছেন: অবশ্যই বিচিত্র কথা।
ধর্ম গুলোই তো বিচিত্র।

কোন ধর্মই বিচিত্র রুপে আসেনি। বিচিত্র রুপ দিয়েছে নবীদের বেশ ধারী ভন্ডরা। এ জন্যই আল্লাহ বার বার নবী বা সংস্কারক প্রেরন করেছেন।
লেখক বলেছেন: অবশ্যই বিচিত্র কথা।
ধর্ম গুলোই তো বিচিত্র।

কোন ধর্মই বিচিত্র রুপে আসেনি। বিচিত্র রুপ দিয়েছে নবীদের বেশ ধারী ভন্ডরা। এ জন্যই আল্লাহ বার বার নবী বা সংস্কারক প্রেরন করেছেন।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: আহ হা আপনি এতটা সির‍্যাস হচ্ছেন কেন?
কুল কুল।

১৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫১

বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: আহ হা আপনি এতটা সির‍্যাস হচ্ছেন কেন?
কুল কুল।

না, ব্রাদার আমি কোন ব্যাপারেই সিরিয়াস হতে পারি না। তবে কেউ নিজের ভুল ধারনা ব্যক্ত করলে- তাকে বুঝার মত তথ্য দিয়ে সাহাজ্য করি । ধন্যবাদ , ভালো থাকবেন।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০০

কালো যাদুকর বলেছেন: এখানে মন্তব্যে বিভিন্ন নবীদে সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছে। তুরস্ক তে হজরত ইব্রাহিম (আ:) এর কবর আছে। কাবার সামনে ওঁনার পায়ের ছাপআছে।

যারা সন্দেহ করেন, তারা কোন প্রমাণ পেলেও কি মতামত পরিবর্তন করবেন? মনে হয় করবেন না।

প্রশ্ন “hat” shape কি? ২০২৩ সালের আগে কেউ জানত না, এইটি জিনিস? তার মানে তো এই না যে, এই সেপের অস্তিত্ব ছিল না। সব সময়ই ছিল।

মানুষ তার রেঞ্জের বাইরে বুঝতে চায় না। এই সমস্যা নতুন না।

১৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: একটা কথা সঠিইক বলেছেন- মানুষ তার রেঞ্জের বাইরে বুঝতে চায় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.