নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
এই মুহূর্তে বিশ্বে পরিস্থিতি যা তাতে বিনা দ্বিধায় বলায় যেতে পারে-
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ অস্বাভাবিক নয়। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের একটা অদৃশ্য হুমকি যে তৈরি হয়েছে, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। আমাদের পৃথিবীর অবস্থা ভালো না। উন্নত দেশ গুলো চায় দরিদ্র দেশ গুলোকে শাসন করতে। চায় আধিপত্য। এই যে আমেরিকা আমাদের শেখ হাসিনাকে চাপ দিচ্ছে। অথচ শেখ হাসিনা হাসিমুখে সত্যিই দেশের জন্য ভালো ভালো কাজ করছেন। কিন্তু বর্হিবিশ্ব তাকে থামিয়ে দিতে চায়। আসলে দুষ্টলোকেরা যেমন কারো ভালো দেখতে পারে না, তেমনি বিশ্বের বড় বড় নেতারা দরিদ্র দেশ গুলির উন্নতি সহ্য করতে পারে না। এদিকে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের এক বছর পূর্তিতে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট যে ভাষণ দিয়েছেন, সেই ভাষণই এই সংঘাতকে বিশ্বযুদ্ধের দিকে নিয়ে গেছে।
পুরো বিশ্বে একটা হানাহানি শুরু হয়ে যাবে খুব শ্রীঘই।
লেগে যাবে যুদ্ধ। যার নাম তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ। এই যুদ্ধ খুব ভয়ংকর হবে। কমপক্ষে বিশ্বের এক কোটি লোক মারা যাবে। বলা যায় দরিদ্র দেশ গুলো ধ্বংস হয়ে যাবে। দেখা দিদবে দুর্ভিক্ষ। তৃতীয় বিশ্বের দেশ গুলো- কোনোদিনই মাথা উচু করে দাড়াতে পারবে না। বিশ্বের বড় বড় নেতারা যদি ভালো হতো, তাহলে আফ্রিকা বদলে যেত। বিশ্ব মোড়লরাই বিশ্বের বারোটা বাজিয়ে দেবে। আগামী দিন গুলোতে চীন ভয়ংকর হয়ে উঠবে। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিউজিল্যান্ডের কোনো ক্ষতিই হবে না। তাঁরা নিরাপদ থাকবে। এদিকে ব্রিটেন সুরক্ষিত থাকলে আয়ারল্যান্ডও রক্ষা পেয়ে যাবে। কানাডাও তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নিরাপদ থাকতে পারে।
কিম জং আর পুতিন ভয়ংকর কিছু করবে।
জাতিসংঘ পৃথিবীর আসন্ন বিপদ টের পাচ্ছে না। যুদ্ধ সব কিছু ধ্বংস করে দেয়। এই যে রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ করছে, এজন্য বিশ্বের প্রতিটি দেশের বেগ পেতে হচ্ছে। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ লেগে গেলে দরিদ্র দেশ গুলোর মানুষ না খেয়ে মরবে। বিশ্বের অনেক দেশ আমেরিকাকে মোড়ল মানতে চায় না। সামনের দিন গুলোতে আমেরিকার অনেক বিপদে পড়বে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে ষাটের দশক অবধি বিশ্বজুড়ে ছিল মূল্যস্ফীতির ব্যপক সংকট। ইরানের হাতে আধুনিক রকেট ও মিসাইল আছে। কিন্তু এসব অস্ত্র যদি তারা মার্কিন বাহিনীর ওপর প্রতিশোধমূলক হামলার জন্য ব্যবহার করে তাহলে পরিস্থিতি বরং খারাপ হতে পারে। সামনের দিন গুলোতে যা ঘটবে, সব মন্দ ঘটবে।
ভারতের সাথে আমাদের সুসম্পর্ক থাকুক এটা আমেরিকার চায় না।
আমেরিকা যদি আমাদের বন্ধুই হতো তাহলে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে এগিয়ে আসতো। মায়ানমার খারাপ জাতি। মায়ানমার ভবিষ্যতে আমাদের উপর হামলা করবে। ভারত পাকিস্তান তো বহু বছর ধরে লেগেই আছে। চীন তাইওয়ান যুদ্ধ হবে নিশ্চিত। ইউক্রেন যুদ্ধ থামলেই আমেরিকা রাশিয়া লেগে যাবে। আফগানিস্তান আর ইজরাইল যুদ্ধ হবে। কেয়ামতের আগেই যুদ্ধে যুদ্ধে পৃথিবীটা শেষ হয়ে যাবে। ইউক্রেন তো অলরেডি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্যেই রয়েছে। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কেন হবে আর কোন কোন দেশগুলোর সক্রিয় অংশগ্রহণ থাকবে, কিংবা কোথায় কিভাবে সংঘটিত হতে পারে এ মহাযুদ্ধ, সেসব নিয়ে কি কখনো ভেবেছেন আপনি?
পৃথিবী থেকে যদি অস্ত্র বিলুপ্তি করা যেত তাহলে যুদ্ধ বন্ধ হতো।
অস্ত্র বেচা কেনা, ডলার আর মানুষের লোভ পৃথিবীকে দিন দিন ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। যখন কোনো দেশে সম্মেলন হয়, তখন ধনী দেশের নেতারা সেখানে যান না। এটা খুবই অশুভ সংকেত। ভিতরে ভিতরে তারা খারাপ কিছু পরিকল্পনা আটছে নিশ্চয়ই। বিশ্বে এখন মহান প্রভুর ইচ্ছেতে পরিচালিত হয় না। ঈশ্বরের দিন শেষ। দুষ্ট লোকেরা সব ক্ষমতার মালিক হয়ে গেছে। ৭১ সালে আমরা যুদ্ধ করেছিলাম, তারপর কোমর সোজা করে দাড়াতে আমাদের অনেক সময় লেগেছে। বিশ্বযুদ্ধ যে বিপর্যয়কর পরিণতি বয়ে আনবে তার পরিপ্রেক্ষিতে, কূটনীতি, আলোচনা এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে শান্তি ও সংঘাত সমাধানের দিকে কাজ করা জাতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: সেটা অতি সামান্য সংখ্যায়।
কিন্তু আমেরিকার উচিৎ মিয়ানমারকে বুঝানো। তাদের কথা মায়ানমার ফেলবে না। এবং আমাদের অনেক উপকার হবে।
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:১২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: প্রথম প্যারায় লিখা আপনার কিছু কথা সঠিক নয়।
বিশ্ব আগের চেয়ে অনেক বেশী রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে সন্দেহ নেই। বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম ঘটছে না। আফ্রিকা নিজেই নিজের সমস্যা সমাধান করতে পারছে না, এখানে পৃথিবীকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাধলে কেউ নিরাপদ থাকবে বলে আমি মনে করি না। বিশেষ করে, পরমাণু বোমার ব্যবহার হলে নিউজিল্যান্ড, কানাডাও ভুগবে।
ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য মূলত আমেরিকা আর ইউরোপ দায়ী, রাশিয়া এককভাবে দায়ী নয়। লিটল ম্যান কিছুই করবে না কারণ সে জানে কিছু করলে তাকে আমেরিকার সামনে পড়তে হবে। তাইওয়ান গন কেইস, ওটাকে চীন খাবেই। খোদ আমেরিকাও দীর্ঘ মেয়াদে তাইওয়ানের নিরাপত্তা দিতে পারবে না। বড় প্রতিবেশীর সাথে ঝগড়া করে কোন লাভ হয় না। বাংলাদেশ, ইউক্রেন, তাইওয়ান, নিউজিল্যান্ড সব দেশের জন্যই একই কথা প্রযোজ্য। ইউক্রেন আমেরিকার কথা নেচে ভুল করেছে আর তার খেসারত দিচ্ছে। ভারতের সাথে বাংলাদেশের বন্ধু-প্রতিম প্রতিবেশীর মত সম্পর্ক বজায় রাখা উচিত তবে সেটা অবশ্যই নিজের স্বার্থ নিশ্চিত করে। অস্ত্র বিক্রি বন্ধ হবে না, হওয়া উচিতও হবে না। দোষ অস্ত্রের নয়, মানুষের। বিশ্ব এখনো সৃষ্টিকর্তা ইচ্ছেতেই চলছে বলে আমার ধারনা।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি বিচক্ষণ মানুষ। আপনি ভুল কথা বলবেন না সেটা আমি জানি। তাই আপনার বক্তব্যে আমার পুরো আস্থা আছে।
৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:১৪
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: "শুধুমাত্র সামরিকভাবেই রাশিয়াতে পরাজিত করা সম্ভব"-এরকম ভাবনা যারা করছে তাদের মনে রাখতে হবে যে রাশিয়া, ইরাক লিবিয়া কিংবা সিরিয়া না।
/ইতোমধ্যেই পশ্চিমারা তাদের সংশ্লিষ্ট দেশের অধিবাসীদের ট্যাক্সের পয়সা উড়িয়ে সামরিক সরঞ্জাম ইউক্রেনকে দিয়েছে।
-স্বাভাবিকভাবেই করদাতারা এখন জানতে চান যে যুদ্ধ কবে শেষ হবে?
-এত এত যুদ্ধ সরঞ্জাম পাঠানোর পর ইউক্রেন তার অভীষ্ট লক্ষ্যে কতদূর এগিয়েছে?
-পরিস্থিতি কি এখন এরকম পর্যায়ে যে আর তিন মাস বা ছয় মাসের মাথায় রাশিয়ানদের শুধু যেটিয়ে বিদায় করাই নয়, রাশিয়ার কিছু অংশও দখল করে ফেলবে, যা বাফার এরিয়া হিসেবে কাজ করবে।
/পশ্চিমা যুদ্ধ সরঞ্জামের অভাব নেই কিন্তু দিন যত যাচ্ছে ইউক্রেনের জনবল ততই কমে যাচ্ছে। একটা পর্যায়ে গিয়ে কি খোদ পশ্চিমারাই ময়দানে নেমে পড়বে?
/এদিকে সৌদি আরব আর রাশিয়া জোটবদ্ধভাবে তেলের দাম বাড়াচ্ছে।
রাশিয়ার সাথে যখন কোন পক্ষ যুদ্ধ শুরু করে তখন যুদ্ধ শেষ হওয়ার বিষয়টি পুরোপুরি নির্ভর করে রাশিয়ার উপর। এটিই ঐতিহাসিক সত্য। এখন পর্যন্ত তাই হয়ে এসেছে।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি ঠিক কথাই বলেছেন।
আসুলে সব নষ্টের মুলে আছে ন্যাটো।
৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:০০
আমি সাজিদ বলেছেন: কিমের তো আপনার মতো নাদুস চেহারা। উত্তর কোরিয়ায় তেলের ইলিশ পাওয়া যায় নাকি?
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমি এখন ডায়েট করছি। উপকার পেয়েছি। ওজন অনেক কমেছে। আরো কমাবো।
৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:৩৫
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: রোহিঙ্গা শরনার্থী সমস্যার রাজনৈতিক সমাধানের কোন বিকল্প নেই। তাই একটি স্বাধীন রাখাইন অঞ্চলের স্বপ্ন রোহিঙ্গাদের বুকের গভীরে ঢুকিয়ে দিতে হবে। তাদেরকে সুস্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দিতে হবে যে রাখাইন অঞ্চলে তাদের জন্য একটি স্বাধীন দেশই তাদের একমাত্র গন্তব্যস্থল এবং বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পাওয়ার কোন সম্ভাবনাই নেই। সরাসরি মায়ানমারের সাথে যুদ্ধে জড়িত না হয়ে রোহিঙ্গাদের দিয়ে প্রক্সি ওয়ার চালান যেতে পারে। স্বাধীন রাখাইন অঞ্চল বাংলাদেশ ও মায়ানমারের মাঝে বাফার স্টেট হিসেবে কাজ করবে।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:২০
রাজীব নুর বলেছেন: রোহিঙ্গারা অসহায়। তাদের মনোবল নাই। লড়াই করা তাদের পক্ষে একেবারেই সম্ভব নয়।
৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৬:৩৫
কামাল১৮ বলেছেন: বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে।একদিকে রাশিয়া অন্য দিকে পশ্চিমা বিশ্ব।ন্যাটোর সবাই ইতিমধ্যে এই যুদ্ধে অংশগ্রহন করে ফেলছে।অর্থ এবং অস্ত্রদিয়ে সাহায্য করছে।বিশ্ব দুই ভাগে বিভক্ত।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: ন্যাটো সব নষ্টের মূলে আছে।
জাতিসংঘ কি করছে?
৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৬:৫৪
কামাল১৮ বলেছেন: রুহিঙ্গা সমস্যায় আমেরিকা এগিয়ে এসেছিল।বাংলাদেশ সেই প্রস্তাবে রাজি হয় নাই।আমেরিকা বলেছিলো,প্রয়োজনীয় অস্ত্র আমি দিচ্ছি।মায়ানমারের কিছু অংশ দখল করে সেখানে রুহিঙ্গাদের বসত গড়ে তোলো।বাঙ্গালীরা বীর পুরুষ হলে ইউক্রেনের মতো যুদ্ধে ঝাপিয়ে পরতো।বছরের পর বছর যুদ্ধ যুদ্ধ চলতো আর আমেরিকা আমাদের অস্ত্র দিতেই থাকতো।যেমন দিচ্ছে ইউক্রেনে।হাসিনা কেন যে এমন সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করে এখন চাঁপের মধ্যে আছে।বোকা মেয়ে বুঝতে পারেনাই এমন সুঝোগ বার বার আসে না।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:২২
রাজীব নুর বলেছেন: বাঙ্গালীরা অবশ্যই বীরপুরুষ। তার প্রমান ৭১।
আমেরিকা অস্ত্র না দিয়ে নিজেরাই এই সমস্যার সমাধান করতে পারে।
৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:১৫
অহরহ বলেছেন: তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কখনোই হবে না, অমুলক চিন্তা। তবে বড় ভাইদের মদদে here and there যুদ্ধ হবে, যেমনটি হচ্ছে মধ্য এশিয়ার ইউক্রেনে। আর, রাখাইন/টাখাইন স্বাধীন হবে......... এসব একদম বাজে কথা।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: যুদ্ধ হবে। কঠিন যুদ্ধ হবে। অপেক্ষা করুণ।
৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৮
শেরজা তপন বলেছেন: কামাল ভাই সঠিক কথা বলেছেন; আমরা আসলেৈ যুদ্ধের মধ্য দিয়েই যাচ্ছি।
সব যুদ্ধই তেমনভাবে দৃশ্যমান হবে আসলে তেমন নয় ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: এই আধুনিক বিশ্বে যুদ্ধ কোনো ভালো কথা না। যুদ্ধ মানেই তো ধ্বংস।
ছাড় দেওয়ার মানসিকতা থাকতে হয়। বিশ্ব নেতারা একসাথে বসলেই, আলাপ আলোচনা করলেই ৭৫% সমস্যা সমাধান এমনিতেই হয়ে যাবে।
১০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৪৯
কাছের-মানুষ বলেছেন: মানব ইতিহাস যুদ্ধের ইতিহাস, আমেরিকা আবিষ্কারের পর রেড ইন্ডিয়ান বদ, আফ্রিকানদের জোড় পূর্বক কৃতদাস বানানো, বর্ণ বিদ্বেষ, উনবিংশ শতাব্দীর বিশ্বযুদ্ধ, একসময় কয়েকশত আমাদের এই বছর বাংলা শাসন করত বৌদ্ধ, সেখানে সেন রাজারা বাংলা আক্রমণ করেন এবং বৈদ্ধ বদ শুরু হয়, পুরো মানব ইতিহাসই দেখা যায় রক্তপাত আর যুদ্ধ। মানব ধর্ম নিয়ে যুদ্ধ করে আবার ধর্ম ছাড়াও ভিন ইস্যু নিয়ে আধিপত্যের জন্য যুদ্ধ করেছে তাই ধর্ম না থাকলে সব মানুষ হাফেজ হয়ে যাবে তা হয় ভিন্ন কিছু নিয়ে ঝাপিয়ে পরবে, এটা মানব প্রকৃতি। পৃথিবীতে বিচ্ছিন্নভাবে মানব যুদ্ধে আছে এখনো, দক্ষিণ এশিয়া, আফ্রিকা ছাড়াও কিছু দেশে বিচ্ছিন্নভাবে খারাপ আছে তবে ওভারল বর্তমান পৃথিবীর যে কোন সময়ের তুলনায় অনেক ভাল আছে, এবং মানুষ অনেক সভ্য হয়েছে। তাই তয় বিশ্বযুদ্ধের কোন সম্ভাবনা নেই।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: এক সময় মানুষ জ্ঞান বিজ্ঞানে উন্নত ছিলো না। তখন না হয় যুদ্ধ করে। মেনে নিলাম।
কিন্তু আজ এই আধুনিক যুগে কেন মানুষ যুদ্ধ করবে? মানুষ কেন নিজের সর্বনাশ নিজে ডেকে আনবে?
১১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:১৯
অহরহ বলেছেন: কাছের-মানুষ বলেছেন : রেড ইন্ডিয়ান বদ, জোড় পূর্বক কৃতদাস বানানো, সেন রাজারা বাংলা আক্রমণ করেন, বৈদ্ধ বদ..... ব্লা ব্লা
কিন্তু আরব দস্যুদের ভারত দখল, ভারতবাসীর মাথার খুলি দিয়ে মসজিদ নির্মাণ, বঙ্গ দেশে বখতিয়ার খোলজীর গনহত্যা, নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন বিশ্ব জ্ঞান ভান্ডার ধ্বংস করে দেয়া, অটমানদের দাস সাপ্লাই বানিজ্য.... এসব নিয়ে কিছুই বল্লেম না..... @ রাজিব নুর ভাইয়া?
১২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৯
কাছের-মানুষ বলেছেন: অহরহ বলেছেন: কাছের-মানুষ বলেছেন : রেড ইন্ডিয়ান বদ, জোড় পূর্বক কৃতদাস বানানো, সেন রাজারা বাংলা আক্রমণ করেন, বৈদ্ধ বদ..... ব্লা ব্লা
কিন্তু আরব দস্যুদের ভারত দখল, ভারতবাসীর মাথার খুলি দিয়ে মসজিদ নির্মাণ, বঙ্গ দেশে বখতিয়ার খোলজীর গনহত্যা, নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন বিশ্ব জ্ঞান ভান্ডার ধ্বংস করে দেয়া, অটমানদের দাস সাপ্লাই বানিজ্য.... এসব নিয়ে কিছুই বল্লেম না..... @ রাজিব নুর ভাইয়া?
আমার কমেন্ট কোট করে রাজিন নূর সাহেবকে বললেন না আমাকে?
পৃথিবীর সব কিছু নিয়ে আমাকেই/রাজীব নুর সাহেবকেই কেন লেখতে হবে। আপনার পছন্দের যেই যেই যুদ্ধু বাদ গেছে বলা উহা আপনি লেখুন আমরা আলোচনা করি।
১৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০২
জুন বলেছেন: যেই কথাটি লেখার জন্য স্ক্রল করে নামছিলাম। দেখতে পেলাম কামাল ১৮ তা বলে ফেলেছে। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ ঘটার কিছু কি বাকি আছে রাজীব নুর? এখন আর আগের মত মুখোমুখি যুদ্ধ হয় না। সবই আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে।
১৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৩
অহরহ বলেছেন: @ কাছের-মানুষ : না, আমাকে বলতে হবে কেন? কারো পছন্দ, অপছন্দে ইতিহাস লেখা হয় না। ইতিহাস সত্যের কাছে দায়বদ্ধ। It is indeed hypocrisy to describe pick and choose history......... ধন্যবাদ
১৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৬
শাওন আহমাদ বলেছেন: আমরা কেউ কারো ভালো দেখতে পারিনা এটাই আমাদের সমস্যা তার চেয়েও বড় সমস্যা হল ক্ষমতা আর রাজত্ব করার লোভ! এ সবকিছু পৃথিবীকে ধীরে ধীরে ধ্বংস করে দিচ্ছে।
১৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:১৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: @ কাছের-মানুষ : না, আমাকে বলতে হবে কেন? কারো পছন্দ, অপছন্দে ইতিহাস লেখা হয় না। ইতিহাস সত্যের কাছে দায়বদ্ধ। It is indeed hypocrisy to describe pick and choose history......... ধন্যবাদ
আমরা যখন কোন বৃহত্তর কিছু নিয়ে লেখব অবশ্যই পিক করেই লেখব, কোন একটি কমেন্টে পৃথিবীর সব যুদ্ধের কথা একসাথে লেখা সম্ভব না সেটা জায়গা স্বল্প হোক বা জানার সীমাবদ্ধতার জন্যেও হতে পারে। তাছাড়া ধরুন আপনার কাছে যেগুলো গুরুত্বপূর্ন্য সেগুলো কোন ভাবে লিখলাম অনুমান করে, আরেকজন এসে আবার বলতে পারেন আপনি অহরহ সাহেবের পছন্দেরগুলোই কেন পিক করলেন, পিক করে লেখা ঠিক না, এটা এক ধরনের হিপোক্রেসি, আপনার যুক্তিতে তিনি বলতেই পারেন। পৃথিবীতে হাজার হাজার বার মানুষ যুদ্ধে জড়িয়েছে, আপনার কাছে যেই যুদ্ধ গুরুত্বপূর্ণ আরেকজনের কাছে অন্য কোন যুদ্ধ গুরুত্বপূর্ণ। পৃথিবীর সবার পছন্দের বিষয় মাথায় রেখে এক কমেন্টে লেখা সম্বব না তাই অবশ্যই কমেন্ট-কারী যেগুলো তার লেখায় সামাঞ্জস্যপূর্ন্য, উপযুক্ত মনে করবেন এবং নিজের জানার মধ্যে থাকবে তিনিই সেটা নির্বাচন করবেন! তাই আপনার যদি মনে হয় কিছু বাদ গেছে এবং মনে করেন যোগ করা আবশ্যক তাহলে অবশ্যই অন্যকে না বলে আপনাকে লিখতে হবে আর নয়ত খামোশ থাকতে হবে!
আপনি ভাল থাকুন
১৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬
বাকপ্রবাস বলেছেন: বিশ্বযুদ্ধ এগুলো বড় দেশগুলোর খেলার মাঠ।
আর লীগ সরকারের বেলায় আপনার চশমা দিয়ে দেখা, যেখানে গুম, লুট এগুলো দেখা যায়না
"আব্বু তুমি কাঁদছো যে?" তারপর ঠুস ঠুস ঠুস এসব ঠুস শব্দ আপনাদের কানে পৌঁছায়না, তায় অন্ধ সাপোর্ট করে যেতে পারেন
১৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৯
মুদ্দাকির বলেছেন: এত কনজিউমারিজম আর ম্যাট্যারিয়ালিজমের মধ্যে যুদ্ধ কি আসলেই জমবে?
১৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:০৯
অহরহ বলেছেন: @ কাছের মানুষ ভাইয়া : I said what I had to say. I don't wanna repeat over and over. Thanks, bye bye......
২০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার বিশ্লেষণ মোটামুটি ভালো লেগেছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:২৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আমেরিকা মোটামুটি কিছু রোহিংগাদের নিয়ে এসেছিলো অতীতে।