![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর গুড়িয়ে দিলো।
সমস্ত উপদেষ্টারা চুপ থাকলো। যাদের জন্মের ঠিক নেই, তারাই একটা বাড়ি ভেঙে গুড়িয়ে দিতে পারে। ৭১ এর পরাজিত শক্তি আবার জেগে উঠেছে। একবার ভেবে দেখুন কত বড় কলিজা। ওরা কি ভুলে গেছে, শেখ হাসিনা অনেক বছর পরে হলেও রাজাকারদের বিচার করেছেন, শেখ মুজিবের হত্যাকারীদের বিচার করেছেন। ৩২ নম্বর বাড়ি ভেঙে দেওয়ার অপরাধে ওদেরও একদিন বিচার হবে এই বাংলার মাটিতে। এজন্য কিছু করার আগে একবার ভেবে নেওয়া উচিৎ। বাড়ি ভেঙে দেওয়া অত্যন্ত গর্হিত কাজ। অন্তবর্তী সরকার থাকা অবস্থায় সবচেয়ে বেশি উজাইছে জামাত এবং এনসিপি।
আওয়ামী লীগের নেতা কর্মী অথবা আওয়ামী লীগ সাপোর্টার কে ধরা হচ্ছে।
তারা অন্যায় করে থাকলে, বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী তাদের বিচার হবে। শাস্তি হবে। কিন্তু মব তৈরি করে জামাত শিবির তাদের রাস্তার মধ্যে মারধর করছে। নেংটো করে দিচ্ছে। সব কিছু দেখেশুনে ইউনুস গং নিরব। এমনকি গ্রেফতারকৃতদের কারাগার থেকে কোর্ট পর্যন্ত আনা নেওয়ার সময় পুলিশের সামনে কে বা কারা চড় থাপ্পড় এবং ডিম ছুড়ে মারা হচ্ছে। ইউনুস গং নিরব। ইউনুস গ্যাং চেয়েছে বলেই এমনটা হচ্ছে। একদিন এসবেরও বিচার হবে বাংলার মাটিতে। অন্যায় করে পার পাওয়া যাবে না। ইউনুস গং যেহেতু দায়িত্ব নিয়েছে তাই তাদের বিষয় গুলো দেখা উচিৎ।
বইমেলাতে ডাস্টবিনের মধ্যে শেখ হাসিনার ছবি লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে।
সেই ডাস্টবিনে ময়লা ফেলা হচ্ছে। যিনি প্রথম ময়লা ফেলেছেন, জনগণ তাকে নাম দিয়েছে ডাস্টবিন শফিক। যারা এই ময়লার বিন অনুমোদন দিয়েছেন তারা অন্যায় করেছেন। কি নোংরা মানসিকতা এদের! পহেলা বৈশাখে চারুকলার ছাত্রছাত্রীরা র্যালি করবে। শেখ হাসিনার ভয়ংকর মুখোশ তৈরি করা হয়েছে। যদিও শেষ পর্যন্ত সেটা নিয়ে তারা রাস্তায় বের হতে পারে নাই। সেটা পুড়ে গিয়েছিল। জয় বাংলা ডাকটা পর্যন্ত ইউনুস গং মুছে দিতে চায়। ইউনুস গং জানে না সূর্যকে দাবিয়ে রাখা যায় না। ধরুন, শেখ হাসিনা যদি আবার ফিরে আসে। ক্ষমতা হাতে নেয়। তাহলে কি হবে?
ইউনুস গং এর খারাপ কাজের সংখ্যা অনেক।
একের পর এক শেখ মুজিবের ভাস্কর্য ভেঙে ফেলা হলো। কেউ কেউ শেখ মুজিবের ভাস্কর্যে মুতে দিলো, ইউনুস গং চুপ। জামাত শিবির একের পর এক অন্যায় করে গেলো। আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের বাড়ি লুটপাট হলো। ইউনুস গং চুপ। এমনকি তারা বাড়িঘর জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দিলো। ইউনুস গং চুপ। সারাদেশ থেকে অসম্ভব মানুষকে গ্রেফতার করা হলো। তাদের নামে মামলা দেওয়া হলো জুলাই আন্দোলনের। যাদের গ্রেফতার কর হয়েছে এদের বেশির ভাগই কোনো আন্দোলনে ছিলো না। কারাগার গুলোতে তিল ধারনের জায়গা নাই। এদিকে দাগী আসামীদের ছেড়ে দেওয়া হলো। রাজাকারকে ছেড়ে দেওয়া হলো।
ইউনুস সাহেব ক্ষমতা হাতে নেওয়ার পরই জামাত শিবির একের পর এক অন্যায় করা শুরু করলো।
মুক্তিযোদ্ধার গলায় জুতোর মালা দিলো। শহরের চার রাস্তায় থাকা ভাস্কর গুলো ভেঙে ফেললো। মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর ভেঙে দিলো। হিন্দুদের মারধর করলো। ইউনুস গং চুপ। দেশটা যেনো জামাত শিবিরের। এখন তো রাস্তায় হুজুর দেখলেই আমার ভয় করে। এদিকে ওয়াজি ওয়াজে যা মন চায় শেখ হাসিনা, শেখ মুজিবকে নিয়ে বলে যাচ্ছে। এরাই একসময় ওয়াজে শেখ হাসিনা আর শেখ মুজিবের জয়গান করেছে। ধার্মিকদের রুপ পাল্টাতে সময় লাগে না। মাদ্রাসা, ওয়াজ মাহফিল এসব চিরতরে বন্ধ করে দেওয়া বিশেষ প্রয়োজন। ওয়াজের বয়ান শুনে মানুষের বুদ্ধিনাশ হচ্ছে। এদের থামানো দরকার।
জামাতের ছানাপোনা হলো এনসিপি।
এরাই রাজাকারের বংশধর। জামাত জানে আমরা সংসদে যেতে না পারলেও এনসিপি পারবে। ওদের দিয়েই এই বাংলাদেশের বারোটা বাজাবো। এনসিপি ধরেই নিয়েছে দেশটা তাদের বাপ দাদাদের। ইউনুস সাহেবের আমলে যে পরিমান মুক্তিযুদ্ধের অবমাননা হয়েছে, গত ৫৫ বছরেও মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের এত অবমাননা হয়নি। ৭১ এর পরাজিত শক্তি নোংরা উৎসবে মেতেছে। ইউনুস গং চুপ। জামাত শিবিরের এই দেশের, খেয়েপড়ে, বড় হয়েও দেশের প্রতি তাদের কোনো ভালোবাসা জন্মায়নি। পাকিস্তান তাদের বাপ। শেখ হাসিনা কেন যে এদের পুরোপুরি বিনাশ করলেন না!!
১২ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন। সুস্থ থাকুন।
২| ১১ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:১৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: গত ১৫-২০ বছর ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে একটি নির্দিষ্ট কৌশল দেখা গেছে। এই কৌশলটি হল, যদি আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হয়, তবে যারা সরকার গঠন করবে (বিশেষ করে যদি তারা আওয়ামী লীগ-বিরোধী হয়), তারা হয়তো শেখ মুজিব এবং অন্যান্য স্মৃতিস্তম্ভগুলো ভাঙতে চাইবে
আওয়ামী লীগ এই বিষয়টি সামনে এনে বলতে চাইবে যে, নতুন সরকার 'বাংলাদেশ-বিরোধী' শক্তির প্রতিনিধিত্ব করছে এবং তারা ১৯৭১ সালের মূলনীতিগুলোকে অস্বীকার করছে। এত এট শেখ মুজিব এবং অন্যান্য স্মৃতিস্তম্ভগুলো তৈরি করার একটি কারণ এটই – যাতে ভবিষ্যতে কোনো আওয়ামী লীগ-বিরোধী সরকার এলে যদি তারা এই স্মৃতিস্তম্ভগুলো ভাঙতে চায়, তখন আওয়ামী লীগ এটি ব্যবহার করে বলতে পারে যে, "দেখো, এরা ১৯৭১-কে স্বীকার করে না।"
এভাবে আওয়ামী লীগ নিজেদেরকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার একমাত্র ধারক ও বাহক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চায় এবং বোঝাতে চায় যে, তাদের অনুপস্থিতিতে 'বাংলাদেশ-বিরোধী' শক্তি ক্ষমতা দখল করবে, যারা দেশের মূল ভিত্তিকেই অস্বীকার করবে। এভাবে তারা লুটপাত কে জায়েজ করতে চা্য ।
১২ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: সম্পূর্ন ভুল কথা।
৩| ১১ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:০৮
মাথা পাগলা বলেছেন: সৈয়দ কুতুব বলেছেন: গত ১৫-২০ বছর ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে একটি নির্দিষ্ট কৌশল দেখা গেছে। এই কৌশলটি হল, যদি আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হয়, তবে যারা সরকার গঠন করবে (বিশেষ করে যদি তারা আওয়ামী লীগ-বিরোধী হয়), তারা হয়তো শেখ মুজিব এবং অন্যান্য স্মৃতিস্তম্ভগুলো ভাঙতে চাইবে
শিশু উপদেষ্টারা হাসিনার নীল-নকশা বুঝতে না পারে তার ফাঁদে পা ফেলেছে - ধন্যবাদ বিষয়টি বুঝিয়ে বলার জন্য।
১২ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: না বিষয়টা এরকম নয়।
৪| ১১ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩১
কিরকুট বলেছেন: দেখুন আমার কেন জানি মনে হচ্ছে ৩২ ভেংগে আওমিলীগের উপকার করেছে । আমি প্রকৃতির একটা বিষয় কে কখনই নজর আন্দাজ করি না । তা হলো কেউ যদি আপনার জন্য কুয়া খোদে প্রকৃতি তার জন্য দুই টা কুয়া খুদে রাখে । আর ৩২ নাম্বার তো হাসিনা দান করে দিয়েছেন । জনগন তার সম্পদ নিজেই হাতে হাতে নিয়ে গেছে । এখন সুদে আসলে ফেরত দেয়ার সময় যখন আসবে এই জনগনই ফেরত দিয়ে আসবে ।
১২ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
৫| ১১ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩
কিরকুট বলেছেন: এভাবে আওয়ামী লীগ নিজেদেরকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার একমাত্র ধারক ও বাহক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চায় এবং বোঝাতে চায় যে, তাদের অনুপস্থিতিতে 'বাংলাদেশ-বিরোধী' শক্তি ক্ষমতা দখল করবে, যারা দেশের মূল ভিত্তিকেই অস্বীকার করবে। এভাবে তারা লুটপাত কে জায়েজ করতে চা্য
সৈয়দ সাহেবের এই কথার সাথে আমিও একমত । কিন্তু সমস্যা হলো অন্যান্য যে পার্টি গুলা আছে তারা তাদের কথাবার্তা ও কর্মকান্ড দিয়ে এটাই প্রমান করছে যে হ্যা আওমিলীগই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারক বাহক ।
১২ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
৬| ১১ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৮:৪৩
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: রাজীব নুর , আপনাকে বিনা পয়সায় একটা উপদেশ দেই। ব্লগে আপনি স্বনামে লিখেন। আওয়ামিলীগ আমলে আপনাকে কখনই লীগের পক্ষে দালালি করতে দেখি নাই। এক রক্তক্ষয়ী অভ্যূত্থানে আওয়ামিলীগের পতনের পর হঠাত আপনি লীগের একনিষ্ঠ দালাল হিসাবে উপস্থিত হয়েছনে ব্লগে। আপনাকে যারা উস্কানি দিচ্ছে বা আপনার সাথে তাল মিলিয়ে কমেন্ট করছে , চেয়ে দেখুন তারা সবাই ছদ্ম নামে লিখে। ছদ্ম নাম কিন্তু অস্তিত্বহীন মানুষ। অনলাইনে লীগের হয়ে যারা লেখছে , হুমকি ধামকি দিচ্ছে তারা হয় বট বাহিনী আর নতুবা বিদেশ থেকে লিখছে। বাস্তবতা কিন্তু ভিন্ন। দেশের রাজনৈ্তিক ময়দান এখন বিএনপি নেতা কর্মীদের দখলে। এরা পুরাই আগের আওয়ামি স্টাইলে লীগের নেতা কর্মী, সমর্থকদের উপড় দমন নীপিড়ন চালাচ্ছে। এবং পুলিশ এদের পক্ষে। বিএনপি নেতা কর্মীদের মুল পেশাই এখন চাঁদাবাজি। এই চাদাঁবাজির মেইন টার্গেট হচ্ছে দেশে থাকা আওয়ামী লীগের নেতা কর্মী ও সমর্থকরা। বিগত জুলাই মাসে অনেক মানুষ মারা গেছে। এটা নিয়েও বানিজ্য করছে বিএনপি। যে কোন হত্যা্মামলায় ইচ্ছেমত নাম ঢুকিয়ে দিচ্ছে। একবার মামলায় নাম উঠলে এরপর শুরু হয় মামলা বানিজ্য। যেই পুলিশ হত্যার কথা বলে হল্লা করেন ব্লগে, সেই পুলিশ সুযোগ পাইলে মামলা থেকে নাম প্রত্যাহার করতে আপনার কাছ থেকে কয়েক লাখ টাকা চাইবে। বিপদে পড়লে নিউইয়র্কের গুরু এবং ব্লগের ছদ্মনামে লেখা আপনার শুভাকাংখীদের খুজেও পাবেন না কোথাও।
১২ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ১১ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:০৩
Sulaiman hossain বলেছেন: রাজীব নূর। আপনি নিজেকে নিরপেক্ষ দাবি করেন,কিন্তু আপনার লেখার মধ্যে নিরপেক্ষতা নাই।আপনার আগের অনেক পোস্টে শেখ হাসিনার অনেক গুন গান গেয়েছেন,পুলিশ মারার বিচার চেয়েছেন,কিন্তু নিরিহ ছাত্রদেরকে পুলিশরা মারল এর বিচার একবারও চাননাই।সুতরাং আপনার নিরপেক্ষতা নিয়ে ❓ প্রশ্ন❓ থেকেই যায়?
১২ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: ছাত্র হত্যার বিচার আপনারা চেয়েছেন, এজন্য আমি পুলিশ হত্যার বিচাএ চেয়েছি।
৮| ১১ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:২৬
কামাল১৮ বলেছেন: যার শুরু খারাপ তার কাছথেকে ভাল কিছু আশা করা ভুল।
১২ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: এজন্যই আমার এক শিক্ষক ক্লাশে ঢুকে এবং বের হবার সময় আমাদের বলতেন- বাবারা লাইনে থাকিস।
৯| ১১ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:৪৭
মাথা পাগলা বলেছেন: মেঠোপথ২৩ বলেছেন: দেশের রাজনৈ্তিক ময়দান এখন বিএনপি নেতা কর্মীদের দখলে।
রাজনীতির মাঠ কে দখল করে আছে সেটা এই মুহুর্তে যথেষ্ট বিতর্কের বিষয়। তবে উপদেশগুলো যথেষ্ট যুক্তিসঙ্গত।
১২ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ১১ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১১:৪৮
নিমো বলেছেন: জা-শির কুকুরগুলো একটু বেশিই ঘেউ ঘেউ করছে। ৩৫ শতাংশ শুল্কে নির্বাচন ডিসেম্বরে চলে এসেছে। অপেক্ষা করুন। বাংলাদেশ আছে, থাকবে। এসব সীমিত সময়ের জন্য।
১২ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ১২ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
প্রতিটি মানুষেকেই আলাদাভাবে ভালো হতে হবে।
কোন উপায় নেই।
আগামীর বাংলাদেশ আরো খারাপও হতে পারে।
প্রস্তুত থাকুন।
১২| ১২ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কেউ কেউ তো দেখি আপনাকে হুমকি দিচ্ছে।
এই সব লেখার দরকার নাই
এই দেশের কোন ভবিষ্যত নাই।
চুপ হৈয়া যান।
অফ হৈয়া যান।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:১৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
পড়লাম। আপনার লেখার হাত ভালো। সুন্দর করে লিখতে পারেন। পড়তে মজা আগে।