![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এম এ রাজ্জাক রাজ, সরকারী বাঙলা কলেজ
প্রতিদিন লাখ লাখ
টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে রোগীর
কাছ থেকে শামীম (এমডি) নামের এক
শাহবাগি জারজ কুত্তা ।
শ্রমিকদের টাকা শোষণ
করে শাহবাগে বিরিয়ানী ও
পানি দান করেছিলেন এই
নাস্তিক টা।। । ৩য় ও চতুর্থ শ্রেণির
শ্রমিক দের বেতন মাত্র 4000 ও। 3000
টাকা।
৩ ভুল চিকিত্সার
অভিযোগে রাজধানীর ল্যাবএইড
হাসপাতাল ঘেরাও করেছেন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থীরা। চিকিত্সকের
ভুলে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের
চতুর্থ বর্ষের ছাত্র মোস্তাফিজুর
রহমান এখন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন—এমন
অভিযোগ বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীর।
তারা অভিযুক্ত চিকিত্সকের সনদ
বাতিল ও এক
কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
দাবি করছেন। গত বুধবার দুপুর
সোয়া ১টা থেকে বিকাল
চারটা পর্যন্ত হাসপাতলের
প্রবেশপথ ঘেরাও করে বিক্ষোভ
করেন শিক্ষার্থীরা।
পরে হাসপাতাল পরিচালকের
আশ্বাসে ঘেরাও তুলে নেন
তারা। বিক্ষুব্ধ
শিক্ষার্থীরা জানান,
পায়ে টিউমারের চিকিত্সার
জন্য ২০১০ সালে মোস্তাফিজুর
রহমানকে ল্যাবএইড
হাসপাতালের চিকিত্সক আমজাদ
হোসেনের কাছে দেখানো হয়।
পরে তারই
তত্ত্বাবধানে মোস্তাফিজের
পায়ে অস্ত্রোপচার করা হয়।
অস্ত্রোপচারের পর আর
কোনো সমস্যা নেই বলে জানান
আমজাদ। কিন্তু
ধীরে ধীরে মোস্তাফিজুরের
পায়ের অবস্থা খারাপ
হতে থাকে। এরপর আবার
তাকে আমজাদ হোসেনের
কাছে নিয়ে গেলে কোনো সমস্য
বলে আশ্বাস দেন। এ সময়
তিনি কিছু ওষুধ লিখে দেন। তার
অবস্থা আরও খারাপ
হতে থাকলে অন্য চিকিত্সকের
কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। অন্য
চিকিত্সকরা জানান,
মোস্তাফিজুরের
সারকোমা ক্যান্সার হয়েছে।
পরে সহপাঠীদের সহযোগিতায়
তাকে উন্নত চিকিত্সার জন্য
কলকাতায় নিয়ে যাওয়া হয়।
কলকাতার
চিকিত্সকরা জানিয়েছেন,
মোস্তাফিজুরের
সারা শরীরে ক্যান্সার
ছড়িয়ে পড়েছে। প্রথমেই শনাক্ত
করা সম্ভব হলে তার
চিকিত্সা করা সম্ভব হতো।
শিক্ষার্থী বলেন, ল্যাবএইডের
চিকিত্সকের ভুল চিকিত্সার
কারণেই মোস্তাফিজ আজ মৃত্যুর
মুখোমুখি। তাই ল্যাবএইড
কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযুক্ত ওই
ভুয়া চিকিত্সকের সনদ বাতিল
এবং এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
দাবি করেন তারা। তবে এ
অভিযোগ অস্বীকার করেছেন
হাসপাতালের সংশ্লিষ্ট
চিকিত্সক আমজাদ হোসেন। তার
দাবি, রোগী ঠিকমত যোগাযোগ
না করায় একটা সমস্যা হয়েছে। এ
দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন
করে আসছেন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ
বর্ষের শিক্ষার্থীরা। এ
দাবিতে গত মঙ্গলবার বিভাগীয়
কার্যালয়ের সামনে অনশন করেন
তারা। পূর্ব ঘোষিত
কর্মসূচি অনুযায়ী গত বুধবার
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সকাল
১১টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত
বিক্ষোভ মিছিল
করে সোয়া ১টার দিকে ল্যাবএইড
ঘেরাও করেন তারা। বিকাল
চারটা পর্যন্ত হাসপাতালের
সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ
করেন তারা। এ সময়
শিক্ষার্থীদের
সঙ্গে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের
একাধিক শিক্ষকও অংশ নেন।
পরে ল্যাবএইডের পরিচালক
মাহবুবুল ইসলাম এ
বিষয়ে শুক্রবারের
মধ্যে সিদ্ধান্ত নেয়ার আশ্বাস
দিয়েও কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। তারা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের
কাছে আন্দোলন স্থগিত করার
আহ্বান জানান। কিন্তু আমাদের আন্দোলন চলবে। আজ (শনিবার) বিকেলে জাতীয় শহীদ মিনার চত্তরে মানববন্ধন অনষ্ঠিত হবে । আপনাদের সবাইকে আসার আহবান করছি।
অনুরোধে অবরোধ তুলে নেন
শিক্ষার্থীরা।
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
রাজ্জাক রাজ বলেছেন: আগামী শনিবার আবারও ল্যাবএইড ঘেরাও করা হবে। আপনারা সবাই অংশগ্রহণ করবেন।
৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: কিছু বলার ভাষা নেই,,,,,,,,সব কথা যেন হারিয়ে ফেলেছি,,,,,,,,,,,,এরা কি চিকিৎসক !!! না ডাকাত,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
আমি মোহাম্মদপুরের বসেন এমন একজন ডা:এর কাছে গিয়েছিলাম,,,,,,,উনার নাম ছিল ডা: আমজাদ। আমাদের বন্ধুরা বলতো উনি হাড় ভাংগা ডা:। তো আমাকে যে চিকিৎসা দিয়েছে তাতে আমার বারটা বেজেছিল। আমার পা মচকে গিয়েছিল আর উনি ভাংগা মনে করে একেবারে প্লাস্টার করে দিয়েছিলেন। ওহ,,, ২০ দিন পর আমার পায়ের অবস্থা খারাপ হতে থাকে,,,,,,,,পরে অন্য ডাক্তারের নিকট যাই,,,,,,,,উনি আমাকে বলেন," আপনার পাতো ভাঙ্গে নাই,,,,,শুধুমাত্র মচকে গিয়েছে !!! উক্ত ডাক্তার আমাকে দুইটাকা দামের পেন কিলার দিয়েছিল,,,,,,,,আর বোরিক পাউডার গরম পানিতে দিয়ে পা নাড়াচারা করতে বলেছিল। বাহ! সাত দিনেই আমি আরোগ্য লাভ করলাম। আর সেই আমজাদ ডা: আমাকে দামি দামি কতযে ্ওষধ দিয়েছিল। ইস্ কি যে কষ্ট করেছিলাম !!! মনে পড়লেই উক্ত ডা:এর চোদ্দ গুষ্টি উদ্ধার করি,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১২
রাজ্জাক রাজ বলেছেন:
ল্যাব এইড -
হাঁসপাতাল
নাকি কসাইখানা!
লিখেছেনঃ প্রত্যয় (তারিখঃ শনিবার, ০৯/০৭/২০১১ - ১১:০৬)
কোন বিতর্কের জন্য নয়। মনের
মধ্যে খেলল কথাটা তাই
লিখছি।
দিনক্ষণের রেফারেন্স মনে নাই।
এরকম একটা ঘটনার
কথা শুনেছিলাম। এক বৃদ্ধ
নারীকে ল্যাবএইডে নেওয়া হয়েছিল
মুমুরষ অবস্থায়। অবস্থাপন্ন
ছেলেমেয়েদেরকে সান্তনা দিয়ে আইসিইউতে ঢুকিয়ে ফেলে ততখনাত
জরুরী চিকিৎসার যজ্ঞমঞ্চ
তৈরী করে সনামধন্য
ডাক্তারেরা। দুইদিন যাবত এই
টেস্ট ঐ টেস্ট
এইটা সেইটা করে তারা বৃদ্ধাকে বের
করে আনেন মৃত হিসাবে। বৃদ্ধার
ছেলেমেয়েদেরকে তার লাশ
আর বিশাল অঙ্কের একটা বিল
ধরিয়ে দেওয়া হয়। বৃদ্ধার
প্রভাবসম্পন্ন এক সন্তানের সন্দেহ
হয় ডাক্তারদের কর্মকান্ডে।
পোস্ট মরটেম করায় বৃদ্ধার
লাশের। অবাক করা সেই পোস্ট
মরটেমের রিপোর্ট।
বৃদ্ধা নাকি উল্লেখিত
ঘটনাবলীর প্রথম দিনেই,
আইসিইউতে ঢোকানোর এক
ঘণ্টা বাদেই মারা গেছেন।
তাহলে এত টেস্ট করা হল
কি একটা লাশের!
যে কারনে করা আজকের পোস্ট।
এই মাসেই আমার ভাইসম দুইজন
মানুষ ল্যাব
এইডে চিকিৎসা নিয়েছেন।
একজন হার্টের
ভাল্বে রিং পরালেন। উনার
সাথে কথা হল সেদিন। বললেন,
ভাই দেখো আমার জীবনে কক্ষনও
বুকের ব্যথায় ভুগিনি। সেদিন
হটাত ব্যাথা করল।
নিজে পায়ে হেটে হাসপাতালে গেলাম।
ডাক্তাররা চেকআপ
করে রিপোর্ট দিল, আমার
দুটো ভাল্ভের একটা ৯০ শতাংশ
ব্লক। আরেকটাতেও ৫০
শতাংশের বেশী ব্লক।
এখুনি রিং পরাতে হবে।
নিয়ে ঢুকিয়ে ফেলল
আইসিইউতে। কিছুক্ষণের মধ্যেই
আমি হয়ে গেলাম মুমুরষ রোগী,
মরি মরি আরকি। আমার ইনস্যুরেন্স
ছিল। তাই তখনি করে ফেললাম।
কিন্তু প্রশ্ন যাগে মনে, ৯০
শতাংশ ব্লক নিয়ে এতদিন
বেঁচে ছিলাম কি করে! মোটেও
সন্তুষ্ট না আমি আমার
চিকিতসায়। হা ব্লক অবশ্যই ছিল,
তবে এত বেশী!
আর দ্বিতীয় রোগীটা হল আমার
বন্ধু, যার কথা গতকাল
লিখছিলাম। ল্যাব এইডের
ডাক্তাররা ঘোষণা দিয়েছিলেন,
তার অবস্থা মারাত্মক খারাপ।
অপারেশন না করালে আজ দুপুরের
মধ্যে সে মারা যাবে।
অপারেশন করলেও
যে সাকসেসফুল হবে তারও কোন
গ্যারান্টি নাই।
স্বাভাবিকভাবেই
আমরা শুভাকাঙ্ক্ষীরা ভেঙ্গে পড়ি।
তোড় জোড় করে অপারেশন করার
প্রস্তুতি নেয়। অনেক বড়
একটা অপারেশন। মাথার
খুলি পুরা খুলে ফেলার মত। অতএব
ল্যাব এইডের নিউরোলজিস্ট
কসাই মহোদয়ের একার সাধ্য
না এটা। দেশের অন্য
হাসপাতালের আরও দুজন
নিউরোলজিস্টকে নিয়ে অপারেশন
করতে চাইলেন তিনি। তাদের
একজন, রোগীর বিস্তারিত
দেখে বললেন। দ্রুত
রোগিকে ল্যাব এইড
থেকে সরাতে।
অবজারভেষনে রাখতে আগে।
ব্লিডিং যা হবার হয়ে গেছে।
এখন বন্ধ। কয়েকদিন
অবজারভেষনে রেখে অপারেশন
করার মতামত দিলেন উনি।
আমার বন্ধু, যাকে ল্যাব এইড আজ
দুপুরের মধ্যেই
মারা যাবে বলে প্রজ্ঞাপন
জারি করেছিল।
সে বেঁচে আছে। শুধু বেচেই না।
আগের থেকে ইম্প্রুভ করেছে।
কথা বলতে পারছে নাকি। এই নয়
যে মৃত্যুদেব তার পাশ
ছেড়ে গেছে। জীবন এখনও
সংশয়ে আছে।
ইবনে সিনাতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
ইন্টেন্সিভ
অব্জারভেষনে রাখা হয়েছে।
ওখানে মরুক আর বাচুক, অন্তত্য
আমাদের মানুষরূপী কিছু কসাই এর
হাত থেকে আপাতত বেঁচেছে।
ধিক্কার ল্যাব এইড আর তার
কসাইদের।
৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
এন এফ এস বলেছেন:
৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
সূর্য হাসান বলেছেন: দুইটা দাবির প্রতি সহমত প্রকাশ করছি এবং দাবি দুইটাতে যেন অটল থাকেন তার জন্য আন্দোলনকারীদের প্রতি অনুরোধ করছি।
৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
সোহানী বলেছেন: সঙ্গে ... বারডেম রে তালিকায় নেন... আমার মায়ের চোখ অন্ধ করে ফেলেছে পওায়...শালা....!!!!বাচ্চার দল.
৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: ডাক্তার রা ভুল চিকিৎসা করে কিন্তু বিচার হয় না । আবার অনেকে এই মহান পেশায় নিজের জীবন উৎসর্গ করে । কিন্তু দিন শেষে দেখা যায় । ভুল চিকিৎসার বিচার হয় না । আর সব ডাক্তারকে এক কাতারে ফেলে গালি দেয়া হয় ।
চিকিৎসা কোন ব্যবসা না, মহান দায়িত্ব । আমাদের দেশে এখন ব্যবসায়ীদের ইনভেস্টমেন্ট রয়েছে হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিকে । তারা তাদের বিনিয়োগ উত্তোলন করছে । প্রথম ক্ষেত্রেই চিকিৎসাকে ব্যবসা হতে দেয়াই উচিত ছিল না ।
৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬
রাজ্জাক রাজ বলেছেন: আজ শনিবার
আবারও ল্যাবএইড
ঘেরাও করা হতে পারে। 11.30 মিনিটে update জানানো হবে, আর
বিকেলে জাতীয় শহীদ মিনার
চত্তরে মানববন্ধন অনষ্ঠিত হবে ইনশাল্লাহ।
আপনাদের সবাইকে আসার
আহবান করছি।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭
পথহারা সৈকত বলেছেন: শাহবাগি জারজ কুত্তা ।