নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

২০০৬ এর ২৮ অক্টোবর ঢাকার রাজপথে হাসিনার দ্বারা লগি বৈঠা দিয়ে মানুষ হত্যার দায়ে শেখ হাসিনার ফাসি চাই।২২৮ অক্টোবর রাজপথে হাসিনার দ্বারা লগি বৈঠা দিয়ে মানুষ হত্যার দায়ে শেখ হাসিনার ফাসি চাই।

সত্যের সেনানীরা নেবেনাকো বিশ্রাম ! আমাদের সংগ্রাম চলবেই অবিরাম।

রাজনীতি

আমার সোনার বাংলা ........... আমি তোমায় ভালবাসি................ বাংলাদেশ ...........আমার অহংকার।

রাজনীতি › বিস্তারিত পোস্টঃ

তসলিমা নাসরিনের ভাগ্যবরন করতে হতে পারে ব্যরিস্টার তানিয়া আমীর কে । জাতি ঘৃনা ভরে তার বক্তব্য প্রত্যাখান করেছে। তেমনি ডাস্টবিনে ছুড়ে ফলবে দালাল গোষ্ঠীকেও!

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:৩১

বায়তুল মোকাররম মসজিদ বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ। পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের জাতীয় মসজিদ হিসেবে এর মর্যাদা রয়েছে সারাবিশ্বে। অবশ্য ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে প্রত্যেক মসজিদই মর্যাদাপূর্ণ, আল্লাহর ঘর, শান্তির জায়গা। এ মসজিদ থেকে প্রতিদিন পাঁচবার আযানের ধ্বনিতে মুখরিত হয় ঢাকা শহর। আকাশ-বাতাস প্রকম্পিত করে মহান আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণা দেয় এ মসজিদের মুয়াজ্জিন। হাজার হাজার শান্তিপ্রিয় আল্লাহ ভীরু মুসল্লীদের জিকির আযকারে মুখরিত হয় আল্লাহর ঘর বায়তুল মোকাররম মসজিদ। দেশের উন্নয়ন, ইসলামী মূল্যবোধ রক্ষা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় এ মসজিদের রয়েছে বিরাট অবদান।

কিছু দিন আগে কতিপয় বিপথগামী লোক সারাদেশে ইসলামের নামে জঙ্গী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছিল, ইসলাম কায়েমের নামে বোমা হামলা চালিয়ে রক্তাক্ত করছিল দেশকে, তখনই এ মসজিদ থেকে ঘোষণা আসলো ইসলামের নামে জঙ্গী কর্মকাণ্ড, বোমা হামলা হারাম, ইসলামে এসব নিষিদ্ধ। ইসলামের নামে যারা এগুলো করছে তারা বিপথগামী। প্রথম আলোর আলপিনে একজন কার্টুনিস্ট মহানবী (সা:)কে ব্যঙ্গ করলে সারাদেশের তৌহিদী জনতা ক্ষোভের আগুনে জ্বলতে থাকে। পত্রিকা কর্তৃপক্ষ তাদের ভুল বুঝতে পেরে হাজির হন বায়তুল মোকাররম মসজিদের সর্বজন শ্রদ্ধেয় খতিব মরহুম ওবায়দুল হকের কাছে এবং তাঁর কাছে মাফ চান। মরহুম খতিব তাদের ক্ষমা করে দেন এবং ক্রোধানিðত জনতাকে শান্ত হওয়ার পরামর্শ দেন। এতে তৌহিদী জনতা শান্ত হয়ে ঘরে ফিরে যান। সুতরাং দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বায়তুল মোকাররম মসজিদের অবদানকে কোন অংশেই খাটো করে দেখা যায়না। অথচ গত ১১ ই আগস্ট ঢাকায় সফররত মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ড. মাহাথির মোহাম্মদের কন্যা মেরিনার উপস্খিতিতে একটি মধ্যাহ্ন ভোজে আওয়ামী লীগ নেতা ও সুপ্রিম কোর্ট বার সমিতির সাবেক সভাপতি ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলামের কন্যা ব্যারিস্টার তানিয়া আমির বললেন- বায়তুল মোকাররম মসজিদ জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসীদের আখড়া।



তার এ জাতীয় বক্তব্য এ দেশে নতুন কিছু নয়। এর আগে এ রকম বক্তব্য শুনেছি, তসলিমা নাসরিন, দাউদ হায়দার, হুমায়ুন আজাদ, শাহরিয়ার কবীরদের মুখ থেকে। আযান নিয়ে ব্যঙ্গক্তি করতে শুনেছি শামছুর রাহমানকে। এরা সুযোগ পেলেই ইসলাম, ইসলামের নবী, শরীয়ত, মসজিদ, মাদরাসার বিরুদ্ধে বিষোদগার করে থাকে। ওলি-আওলিয়া, ওলামা-মাশায়েখ, ইসলামী নেতাদের চরিত্র হননে এরা সিদ্ধহস্ত। এরা তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতার নামে ধর্মহীনতা ও নাস্তিকতাবাদের প্রচারে লিপ্ত। ইঙ্গ-মার্কিন সাম্র্রাজ্যবাদের হোতা ইহুদী-খৃস্টান চক্রের দালাল এরা। জায়নবাদী প্রভুদের নির্দেশনা অনুসারে এরা ধর্মহীনতা, নাস্তিকতাবাদ প্রচার করে, ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধ ধ্বংস করে, ধর্মীয় ও দেশীয় কৃষ্টি কালচারের পরিবর্তে ব্রাহ্মণ্যবাদী এবং পশ্চিমা উলঙ্গপনা ও বেহায়াপনার কালচার প্রবর্তনের জন্য কাজ করে চলেছে। আর তাদের এ মিশন বাস্তবায়নের একমাত্র বাধা হচ্ছে ইসলাম। মিশনকে সাকসেসফুল করার ক্ষেত্রে তারা ইসলামকে একমাত্র অন্তরায় মনে করছে। তাই ইসলামের বিরোধিতায় তারা কোমর বেঁধে নেমেছে। বিদেশী মদদপুষ্ট এনজিওগুলো এদের পৃষ্ঠপোষকতা করছে। এসব এনজিও'র তত্ত্বাবধানে বিভিন্ন সভা, সেমিনার হয়। আকর্ষণীয় টাইটেলের এসব সেমিনারে আমন্ত্রিত অতিথিরা হলেন এসব তথাকথিত প্রগতিশীল, ধর্মনিরপেক্ষ ব্যক্তি। এই সুযোগে তারা ইসলাম, ইসলামী মূল্যবোধ, নবী, রাসূল, শরীয়ত, মসজিদ, মাদরাসা ইত্যাদির সমালোচনা করে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় হচ্ছে- বায়তুল মোকাররম মসজিদকে জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসের আখড়া অভিহিত করে ব্যারিস্টার তানিয়া আমিরের দেয়া বক্তব্য। এর আগে আমরা তানিয়া আমিরকে দেখেছি একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের টকশোতে। তিনি ছিলেন সেই টকশোর উপস্খাপিকা। সেই অনুষ্ঠানে তিনি একজন মাওলানাকে হাজির করেছিলেন। অনুষ্ঠানে এক পর্যায়ে আলোচনা হয়, ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়া এবং সেই দেশের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্খাপন করা বাংলাদেশের উচিত কি না। কথিত সেই মাওলানা ইনিয়ে বিনিয়ে বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে শেষ পর্যন্ত বলেছিলেন, বাংলাদেশের উচিত ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়া। এতে বাংলাদেশই বেশি লাভবান হবে। অনুষ্ঠানের উপস্খাপিকাও এমনটিই আশা করেছিলেন। তারও অভিপ্রায় বাংলাদেশের উচিত ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়া এবং সে দেশের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্খাপন করা। নইলে তিনি বেছে বেছে কেন এমন একজন অখ্যাত মাওলানাকে তার টকশোতে ডাকলেন। কারণ, কথিত ঐ মাওলানা এবং টকশোর উপস্খাপিকা একই মিশনের কর্মী। আর তাহলো ইসরাইলের দালালি করা। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে একটি নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। আর তাহলো- মুসলিম উম্মাহর ক্ষতি হয় এবং সেন্টিমেন্টে আঘাত লাগে এমন কোন সিদ্ধান্ত না নেয়া, এ জন্য অত্যাচারী, জায়নবাদী রাষ্ট্র ইসরাইলকে স্বীকৃতি না দেয়া। স্বাধীনতা পরবর্তী কোন সরকারই এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেনি। কিন্তু এ দেশের অভ্যন্তরে তানিয়া আমিরের মতো মুসলিম নামধারী কতিপয় ব্যক্তি ফিলিস্তিনের অসহায় শিশু, মহিলা, বৃদ্ধদের হত্যাকারী বর্ণবাদ রাষ্ট্র ইসরাইলের দালালিতে লিপ্ত। এতে বুঝতে অসুবিধা হয় না তানিয়া আমিরের এই ইসলাম বিরোধী গোষ্ঠীটি এ দেশে ইসরাইলেরই প্রতিনিধিত্ব করছে।

তানিয়া আমির চক্র বাংলাদেশের সংবিধান থেকে বিসমিল্লাহকে মুছে ফেলতে চায়, রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে বাদ দিতে চায়। বিসমিল্লাহ ও রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম যেন সংবিধানের বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে- তাদের চিন্তায়। শত সমস্যায় জর্জরিত দেশকে কোন দিক-নির্দেশনা না দিয়ে সংবিধান থেকে ইসলামকে বিদায় করতে চায় এরা। ভাবটা এমন- সংবিধান থেকে ইসলামকে বাদ দিলে দেশের সব সমস্যা মিটে যায়। কিন্তু তাদের জানা উচিত, নব্বই শতাংশ মুসলমানের দেশে তাদের এ আশা পূরণ হওয়ার নয়। ইমানদার মুসলমানরা তা কখনও মেনে নেবে না।

তানিয়া আমিরের জানা উচিত ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলে কেউ এ দেশে টিকতে পারেনি। দাউদ হায়দার ও তসলিমা নাসরিনের পরিণতি তিনি স্বচক্ষে দেখেছেন। কঠোর নিরাপত্তার বেড়াজালে আবদ্ধ সালমান রুশদীর বন্দিত্ব তিনি দেখেছেন। নিজের পরিণতি যাতে এদের মতো না হয় সেদিকে তার খেয়াল রাখা উচিত। ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলে তিনি এদেশে টিকতে পারবেন না। তৌহিদী জনতা তাকে ছেড়ে দিবে না।



আমরা চাই না, তানিয়া আমির তসলিমা নাসরিনের পরিণতি বরণ করুক। আমরা চাই তিনি তার ভুল বুঝতে পারুক। তিনি যা বলেছেন- তা ক্ষমার অযোগ্য নয়।ঠিক তেমনি ভাবে নারী নীতি সম্পর্কেও তিনি ইসলামকে খাট করে বক্তব্য রেখেছেন। কিন্তু মাহাথির কন্যা ও ইসলাম নারীকে তার যথার্থ মর্জাদা দিয়েছে তা স্বীকার করেছেন। কিন্তু মুসলমান নামধারী কিছু প্রগতির নামে বেহায়া নারী ইসলামকে নারীর মর্জাদার স্থান মানতে নারাজ। এখনই উচিত এই দালাল গোষ্ঠিকে জাতির নিকট ক্ষমা চাওয়া। নইলে তসলিমা নাসরিনের মত ভাগ্যাবরন করতে অপেক্ষা করতে হবেনা।

মন্তব্য ৪৫ টি রেটিং +১৬/-২০

মন্তব্য (৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:৪৩

অনিন্দিতা ০১ বলেছেন: তানি্যা খুব খাটি কথা বলেছেন

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:৫৬

রাজনীতি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। যার জ্ঞান যত টুকু সে ততটুকুই বলতে পারে বলে আমরা বিশ্বাস করি। এতে আমাদের লজ্জার কিছু নাই।

২| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:৫৪

চোরকাঁটা বলেছেন: তানিয়া আমির নির্বোধের মতো কথা বলেছে! কারনটা ধর্ম নয়, কারনটা হল কোন রকম তথ্য প্রমাণ এবং সুচিন্তিত ভাবনা ছাড়াই সে ফট করে মন্তব্য করে বসেছে!!
আর খোদ ফিলিস্তিন যদি ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়, আমরা দিলে দোষ কোথায়?!!
আমাদের তানিয়া আমির এবং "রাজনীতি" দুজনেই উগ্রবাদী আতংকে ভুগছে!!

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:৫৮

রাজনীতি বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল বলেছেন।

৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:৫৭

আঁধার রাতের মুসাফির বলেছেন: ধণ্যবাদ , আপনার লেখার জন্য। ফারাওদের বংশধররা যুগে যুগে ইসলামের বিরুদ্ধে অনেক অপপ্রচার চালিয়েছে, এটা নতুন কিছু নয়। তবে এদেরকে মোকাবেলা করতে হবে বুদ্ধি দিয়ে। ইসলাম বিরোধী কথা বার্তা বলে এরা বাম ও রামপন্থী মিডিয়ার কল্যানে হাইলাইটেড হতে চায়। সুতরাং এই সুযোগ এদের কিছুতেই দেয়া যাবেনা।

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:০২

রাজনীতি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ঢাকায় কোথায় আছেন আপনি?

৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:১৫

বিবর্ণ বলেছেন: যখন ফ্রান্সের গীমে যাদুঘরে বাংলাদেশের পূরার্কীর্তি প্রদর্শনী হওয়ার কথা ছিলো তখন এই ব্যারিষ্টার ফ্রান্সে গিয়ে সেখানের বাংলাদেশীদের উস্কানী দিয়ে ছিলেন রাজপথে প্রদর্শনী বিরোধ মিছিল করার জন্য। আর তার জন্য যতো অর্থ প্রয়োজন তা তিনি যোগাবেন বলেছিলেন। পরে জানা গিয়েছিলো তিনি সেখানে গিয়েছিলেন 'র' এর এজেন্ট হিসাবে। প্রদর্শনী বন্ধ করাতে যতো অর্থ দরকার র ব্যায় করতে প্রস্তুত ছিলো, বিনিময় গরীবের ঘরে সুন্দরী বউ অর্থাৎ বাংলাদেশের যে ওইতিয্য আছে তা বিশ্ববাসীকে দেখতে দেয়া যাবে না।
আর ধর্মবিরোধীতা! ওই গংদের পুঁজিই তো ওটুকু........

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:২৫

রাজনীতি বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল বলেছেন। আপনার পোষ্ট পাইনা অনেকদিন।

৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:০৪

চোরকাঁটা বলেছেন: আর হ্যাঁ একটা সাধারণ বক্তব্যকে এতো বড় ইস্যু করার জন্য ও অর্থহীন ভাবে তসলিমা নাসরিনকে টেনে আনার জন্য "রাজনীতি"কে মাইনাস!!!
:D

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:২৩

রাজনীতি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ইসলামকে নিয়ে কটুক্তি করলেও আপনাদের গন্ডারের কিছুই গায়ে লাগেনা।

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:১৩

খালিদ মাহমুদ বলেছেন: আমার এক friend বলেছে তানিয়ার নাকি আমিরের সাথে বিয়ে দিলে সব ঠিক হয়ে যাবে।

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:২৪

রাজনীতি বলেছেন: হাসলাম...........কিছুক্ষন।

৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:২২

সাহোশি৬ বলেছেন: তানিয়া যদি ভুল করেই থাকে তো খতিব তানিয়ারে মাফ করার কেডা? খতিবও তো দোষে-গুনে মানুষ, তার এত ক্ষমতা সে যে কাউরে মাফ কইরা দিতে পারে? কোরানের কোথায় বলা আছে যে কোন মানুষ ভুল করলে খতিব মাফ কইরা দিতে পারব? আর এইটারই বা গ্যারান্টি কি যে খতিব মাফ করলেই আখেরাতে আল্লাহ তানিয়ারে মাফ কইরা দিব?

খৃষ্টান ধর্মে আছে কেউ কোন ভুল করলে ফাদারের কাছে গিয়া নিজের ভুল স্বীকার করলে তার পাপ মোচন হবে। ইসলাম ধর্মে তো এই ধরনের কিছু নাই। এইসব আজগুবি মানুষের বানানো নীতি কেন ইসলামে ঢুকানোর চেষ্টা হইতেসে?

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:২৮

রাজনীতি বলেছেন: আনার এই ধারনা ভুল। ইসলামে নেতাকে বলা হয় খতিব বা উলামা। আর খতিব বা উলামা জাতির পক্ষ থেকে মাফ করে দেন। আর পুরো মাফ করার মালিক আল্লাহ। আপনার চিন্তা পরিশুদ্ধ করবেন বলে আশা রাখি।

৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:২৮

রাজর্ষী বলেছেন: মানুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে হরন করতে চায় যারা তারা ধার্মিক নয় ধর্ম ব্যবসায়ী। আখেরে তো কিছুই করতে পারবেন না দেশটাকে আফগানিস্তান বানানো ছাড়া।

তানিয়া আমির যা বলেছে তার সাথে আমি একমত নই কিন্তু তানিয়া স্বাধীনমত প্রকাশ যেন হুমকির সম্মুখিন না হয় তার জন্য যা করা দরকার আমি তাই করবো।

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:২৯

রাজনীতি বলেছেন: আপনার স্বাধিন মত এর সংজ্ঞা জানতে ভুল চিন্তা আছে। আপনি ইসলামের মর্জাদাকে খাট করার অধিকার কই পাইলেন?

৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:২৯

আনিসুজ্জামান উজ্জল বলেছেন: তানিয়া যদি সত্যিই এ কথা বলে থাকেন তবে অবশ্যই ঠিক বলেন নি। কিন্তু একটা বিষয়ও মাথায় রাখা উচিত, মসজিদ যেন `তৌহিদী জনতা'র পৈত্রিক সম্পত্তি না হয়ে যায়। কারণ মসজিদ কোন রাজনৈতিক দলের দখলদারিত্বের হাতিয়ার না হয়ে যায়।
আর লেখক পত্রিকার কার্টোন বিষয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন আমি তার সাথে একমত নই। কারণ এই কার্টুন বিষয়ক ব্যাপারটার গোটাটাই অনেকটা সাজানো ছিলো।

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৩১

রাজনীতি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার ভাল কথার জন্য।

১০| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:২৮

বিবর্ণ বলেছেন: সাহোশি৬ - একমত মাফকরার অধিকার খতিব কোথায় পেলেন.... এর আগে যেমন খতিব ওবায়দুল হক মাফ করেছিলেন প্রথম আলোর মতি সাহেবকে!!!
সব নোটের কাছে কাইত..... বুঝলেন দাদা......

১১| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:২৮

ময়ুরবাহন বলেছেন: দারুন সুন্দরী।

১২| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:৪৪

রাঙা ঠোঁট বলেছেন: তানিয়া আমীর আহা উনারে দেখলেই আমার দাঁড়ায় যায়....




















রাগের চোটে গায়ের লোম।

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৩৪

রাজনীতি বলেছেন: হা হা হা হা.................... ধন্যবাদ।

১৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:৫১

অচেনা সৈকত বলেছেন: তানিয়া আমির ঠিকই বলেছেন।গত ১০ বছরে বায়তুল মোকাররম থেকে যত হামলা পরিচালিত হয়েছে তার পরিসংখ্যান নিন। এটাকে আপনার মত ধর্মান্ধ জঙ্গীদের হাত ঠেকে উদ্ধার করার সময় এসেছে।
রাঙা ঠোঁট@ ভদ্র ভাবে কথা বলতে শিখুন। একজন ভদ্র মহিলার বিষয়ে কথা বলার সময় অনেক কিছু খেয়াল রাখা উচিত।

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৩৬

রাজনীতি বলেছেন: শোনেন মসজিদ থেকে কোন সংঘর্ষ হয়নি। সংঘর্ষ হয়েছে রাস্তায়। অতএব আপনি ভদ্রভাবে কথা বলতে শিখুন।

১৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:৫৩

রাঙা ঠোঁট বলেছেন: সৈকত সাহেব আপনার মতো ভ্দ্র যেন জীবনে না হইতে হয়.... :)

১৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:৫৪

অ রণ্য বলেছেন: মাইনাস দিয়ে গেলাম কারণ
লেখাটা যেভাবে লেকা তাতে বিদ্বেষ ঝরে ঝরে পড়ছে, যেখানে লেখার অর্থ হল সাধারণের সাথে কমিউনিকেট করা নিজের বিদ্বেষ উগড়ে দেয়া নয়

একটা দলগত অবস্থান থেকে এই লেখাটার সূত্রপাত
এ জাতীয় লেখায় অবশ্যই মাইনাস

আর একটা কথা
আসলে ইসলামের সঠিক মূল্যবোদে আমার কেউ বিশ্বসীও নই আবার সঠিকরুপে অবগত যার ফল স্বরুপ আমাদের ক্রমশ বিকৃত অবস্থান ও গমন এবং তা কিন্তু ইসলাম নামক ছায়ার নীচ থেকেই

এটা অবিশ্বাস করবার কোন উপায়-ই নেই
আর সেটা ইতিমধ্যে প্রমাণিতও হয়েছে.........

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৪০

রাজনীতি বলেছেন: ইসলামের মৌলিক আদর্শের বিষয়ে কোন ছাড় দেয়া হবেনা।

১৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:০৯

মামু বলেছেন: ইসরাইলের দালাল তানিয়া কত কি যে কইব,
থার্টিফাস্টএর হের বাসায় যে মদ আর চরিত্র হীনতার আসর বসায় হেইডা কি খুব ভাল কতা?

জামাইডা বিদেশ গেলেই দুনিয়ার বেড়া গুলারে ঘরে ডাইক্যা আনে, মাগার জামাই ঘরে থাকলে তো কাউরে আনতে দেকি না।

নিজের চরিত্র আর ঘর আগে হেফাজত করতে কন, তার পর বায়তুল মোকারম হেফাজত করতে আইতে কন।

তার কাছে যদি প্রমান থাকে বায়তুল মোকাররম মসজিদ জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসীদের আখড়া, তাইলে সরকারের কাছে প্রমান দিয়া বন্ধ করার ব্যবস্থা করে না ক্যান? বা আদালতে মামলা করে না ক্যান? হেরা তো নিজেই মামলা চালাইতে পারে।
রাস্তা ঘাটে বক্তব্য দিয়া বেড়ায় ক্যান?

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৪২

রাজনীতি বলেছেন: সঠিক কথা বলেছেন। ধন্যবাদ। আসলে এটা তানিয়া আমীরদের স্বভাবজাত কথা।

১৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:০৬

জরিণা বলেছেন: তানিয়া যদি সত্যিই এ কথা বলে থাকে তবে তার ক্ষমা চাওয়া উচিত।

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৪০

রাজনীতি বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:১৩

মানচুমাহারা বলেছেন: এই পোস্ট থেকে অনেক জ্ঞান আহরণ করলাম।

১৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:৪৭

রাফা বলেছেন: বিগত চারদলীয় সরকার সহ এরশাদ ক্ষমতায় থাকাকালীন বিভিন্ন মসজিদ , মাদ্রাসা সহ জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমকে ইসলামি জঙ্গীবাদি দলের রাজনৈতিক কর্মক্ষেত্র সহ অনেক জঙ্গীবাদি কাজের জন্য ইসলামের দোহাই দিয়ে অপব্যাবহার করা হয়েছে এমন কি এই মসজিদ থেকে মাইকের মাধ্যমে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে বৃষ্টির মত গুলি করো ।মরলে শহিদ এবং বাচলে গাজী ধরনের ভূয়া অপপ্রচার চালানো হয়েছে।আপনার কি ধারণা এই দেশে সংবিধানে বিসমিল্লাহ সংযোজন করে আপনার মত নির্বোধরা ইসলাম কায়েম করেছে ,যত্তোসব সংবিধানে বিসমিল্লাহ সংযোজনের পূর্বে কি আমরা খৃষ্টান ছিলাম।তাহলেতো বলতে হয় বিসমিল্লাহর মাধ্যমে আমাদের সংবিধানের মুসলমানি হয়েছে।

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৪৬

রাজনীতি বলেছেন: আপনার তথ্য বানোয়াট । তাই এর বেশী কিছু বললাম না।

২০| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:৫৯

রবিন০৪ বলেছেন: তানিয়া যা বলেছেন তাতে তো দোষের কিছু দেখছি না। ব্যক্তিগত মতপ্রকাশের অধিকার সকলেরই আছে।

১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৪৮

রাজনীতি বলেছেন: আসলেই আপনি মুসলমান কিনা সন্দেহ আছে। বায়তুল মোকারমকে কি আপনার কিছুই মনে হয়না?

২১| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৪১

রাজর্ষী বলেছেন: ধর্ম ব্যাবসায়ী মজিদ। সেই একই কৌশল। কথা বলা যাবে না। ঐ কৌশল আবার পশ্চিমারা ব্যবহার করে মুসলিমদের বিরুদ্ধে।

আজকেই বায়তুল মোকারমকে রাজনীতিক ভাবে ব্যাবহার করা বন্ধ করেন তবে কালকেই দেখবেন আর কেউ কিছু বলবেনা।

মজিদেরকে কিসু বললে মজিদরা ঐটাকে ঘুরিয়ে দেয় মসজিদের দিকে যাতে মানুষকে উত্তেজিত করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করা যায়।

মজিদদের কাছে কি মুসলমানিত্বের পরীক্ষা দিতে হবে নাকি?

২২| ১৯ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ২:৩৯

লাল পিপড়া বলেছেন: মজিদদের কাছে কি মুসলমানিত্বের পরীক্ষা দিতে হবে নাকি?

২৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৮:৪৯

রাফা বলেছেন: আমার তথ্য যদি বানোয়াট হয় ,তাহলে এরশাদ কি সত্যি স্বপ্নে পাওয়া নির্দেশে প্রতি শুক্রবার দেশের বিভিন্ন মসজিদে নামাজ পরতেন ।এবং তা সবাইকে শুনতে ওবিশ্বাস করতে বাধ্য করতেন।

২৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১২:২৩

অচেনা সৈকত বলেছেন: জাহান্নামে যা ব্যাটা রাজাকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.