![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই পোস্টে মন্তব্য করতে গিয়ে মনে হলো মন্তব্য নয় বরং আলাদা পোস্ট দেই। তবে এই পোস্টা পড়ে আসলে ভালো হয়।
একজন প্রত্যক্ষদর্শী এবং আন্দোলনকারী হিসাবে আমি সম্পুর্নভাবে সুমনের ব্লগের বক্তব্যের সাথে এক্মত। একে বারে নির্ভুল স্মৃতিচারন হইয়েছে। তবে দৃশ্যমান ঘটনার পিছনেও কিছু ঘটনা থাকে। সুতরাং প্রত্যক্ষদর্শনের বাইরেও কিছু থাকে। বাস্তবতার বাইরেও কিছু সত্য থাকে। নিম্ন বিষয় গুলোতে এমন এমন কিছু কথা বলা হলো।
১। জাবিতে ধর্ষন বিরোধী আন্দোলন হইসে মানে কিন্তু এইনা যে সেখান ধর্ষন বা নারী নির্যাতন বেশী হয় বা হইসে। আসলে সেখানে সবসময় এসব ব্যাপারে প্রতিবাদ বেশী হয়। নারীদের বিরুদ্ধে কোনরকম অপরাধ করে পার পাওয়া খুবই কষ্ট সেখানে, সে যত ক্ষমতাশালীই হোক। (যেমন ধর্ষন বিরোধী আন্দোলন) সেখানে নারীদের নিরাপত্তা এবং স্বাধীনতা বাংলাদেশের অন্য যেকোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চেয়ে বেশী। আমি গর্ব বোধ করি সবসময় যে এখানে এভাবে প্রতিবাদ হয়েছিল এবং এখনো হয়, অথচ খারাপ লাগের অনেক মানুষের ভুল ধারনা অর্জন করা দেখে। কি ধরনে ভুল ধারনা সেটা বলতে চাই না। আশা করি বুঝে নিতে পারবেন।
২। কোন কিছু নিয়ে প্রতিবাদ/আন্দোলন করা আর সেটাকে সফল করার মধ্যে পার্থক্য আছে। যে কোন আদর্শিক অবস্থান নিয়ে বা মন্দের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা যায় কিন্তু যে কোন বিষয়ে সফল হতে হলে অনেক পরিকল্পনা, কৌশল করে এগুতে হয়। এর পিছনে অনেক রাজনীতি থাকে। অনেক সময় কুট কৌশল ও থাকে। অনেক প্রোপাগান্ডা লাগে। অনেক কিছু বিসর্জন দিতে হয়। এসব বোঝার বাস্তব জ্ঞান যার আছে তারা নিম্ন লিখিত সত্য গুলো বুঝবে।
এই আন্দোলনের সময় এমন কিছু নিউজ মিডিয়াতে করা হয়েছে যা হয়তো খাতাকলমে একেবারে সত্য নয় কিন্তু আন্দোলনের স্বার্থে , চাপ প্রয়োগের কৌশল হিসাবে এমন করতে হয়েছে।
ক্যম্পাসে ধর্ষন হইসে এটা যেমন সত্য তেমনি এটাও সত্য যে মানিক যে একটা খারাপ এবং ধর্ষকামী মানসিকতার লোক। আবার এও সত্য যে জাবিতে কখনই ১০০ জন ছাত্রী কে মানিক ধর্ষন করে নাই। এটা কখনই সম্ভব ছিলো না। তবে সে আর তার সাংগ পাংগরা তার শততম নারীভোগের( সে প্রেম করতো, মাগী লাগাইতো, আবার চান্স পেয়ে দুয়েকটা ধর্ষন ও করেছিলো যার মধ্য আবার ছাত্রী ছাড়াও গার্মেন্টস কর্মী ছিলো) জন্য নিজেরা মিষ্টি খাওয়া খাওয়ি করেছিলো এবং এই ঘটনাকেই এমনভাবে তার বিরুদ্ধে ব্যাবহার করা হয়েছিলো যাতে আজ সত্য হিসাবে প্রতিস্ঠিত জাবিতে ধর্ষনে সেন্চুরী হয়েছে। যাই হোক আমি এখানে প্রতিস্ঠিত সত্যকে বদলানোর জন্য তর্কের অবতারনা করতে চাই না কিন্তু শুধু বলতে চাই জাবিতে কেউ কোন মেয়েদেরকে যদি টিজও করে তবে তার যে শাস্তি হয় সেটা দেশের অন্য কোথাও
হয়তো ধর্ষন করলেও হয় না।
৩। ধর্ষনের দায়ে সেই তেরজন বহিস্কৃত এর মধ্যে যেমন মানিক কুলাংগার ধর্ষনকারী ছিলো তেমনি অনেকে ছিলো যারা মেয়েদের উত্যক্ত করতো এর বেশী কিছু করে নাই আবার এমন কেউও ছিলো যে কোনদিন কোন মেয়েকে উত্যক্তও করেনি কিন্তু ঐযে রাজনীতির স্বার্থেই তারা কুরবানী হয়ে গেসিলো। সংগ দোষে লোহা ভাসে। কেউ নিরপরাধী হয়ে শাস্তি পেলে তাদের জন্য খারাপ লাগতে পারে কিন্তু এটাই বাস্তবতা ছিলো, এছাড়া আন্দোলন সফল করা যেতো না।
৪। জাবিতে ধর্ষনের সেন্চুরী হইসে , এত বড় আন্দোলন হইসে
আজ পর্যন্ত কেউ জনে না যে কে কে ধর্ষিতা। আন্দোলনের এক পর্যায়ে ভিসি এসে জমায়েত মেয়েদের বলেছিলো যে আমি এই মুহুর্তে ব্যাবস্থা নেবো শুধু আমাকে বল যে কে ধর্ষিত হয়েছে? এবং তাকে কে ধর্ষন করেছে? কারন প্রচলিত আইনে অভিযোগ আর প্রমান ছাড়া কোন বিচার করা যায় না। তখন সব মেয়েরা চিৎকার করে বললো যে আমি ধর্ষিতা ( ওখানে ৫০০ এর মত মেয়েছিলো )। আর ধর্ষিতা কখনই প্রমান করবে না যে সে ধর্ষিত হয়েছে বরং ধর্ষনকারীকেই প্রমান করতে হবে যে সে ধর্ষন করে নাই। এটাও ছিলো পুর্বপরিকল্পনার অংশ এবং এর পিছনে যে তত্ত্ব ছিলো তা হল যে প্রচলিত আইনে একজন ধর্ষিতাকে যখন কোর্টে আলামত দিয়ে প্রমান করতে হয় যে সে ধর্ষিতা তখন সে আসলে সামাজিকভাবে কয়েকশতগুন বেশী ধর্ষিত হয়। ধর্ষনের শরিরীক ব্যাপারের চেয়ে এর সামাজিক প্রভাব অনেক বেশী। সুতরাং ধর্ষনের বিচার প্রচলিত পন্থায় এবং আইনে হবে না। ধর্ষিতা কে সেটা কখনো প্রকাশ করা হবে না। বরং কারো বিরুদ্ধে যদি ধর্ষনের অভিযোগ আসে তবে তাকেই প্রমান করতে হবে সে ধর্ষন করেনি।
এখন এমতাবস্হায় কি কি হতে পারে বুঝে নিন নিজে নিজে। অনেক ধর্ষনের দায়ে বহিস্কৃত তাই এমন ভাবতেই পারে যে তার প্রতি চুড়ান্ত আবিচার হয়েছে, কিণ্তু আসলে ঘটনা যখন ঘটে তখন এভাবেই ঘটে। ১০০% সুবিচারের নিশ্চিত করার আন্দোলন সেটা ছিলোনা তা কারো কিছু করারও ছিলো না।
জাবির ধর্ষন বিরোধী আন্দোলনে অনেক নারীবাদি তত্ত্বের ব্যাবহারিক প্রয়োগ হয়েছিলো। অনেক বিশদ পুর্ব পরিকল্পনা ছিলো।অনেক রাজনীতি কুটকৌশল ছিলো। অনেক এসপিওনাজ, অনেক ক্ষমতা চর্চা ছিলো। অনেক বীপ্রতিপ স্বার্থধারী গ্রুপছিলো যারা একটি কমন স্বার্থে এক হয়েছিলো যে ক্ষমতাশালী মানিকের বিচার করতে হবে এবং তার পুরো গ্রুপকে তাড়তে হবে। এখানে ক্ষমতাসীন ছা্ত্রলীগের আরেকটি গ্রুপও জড়িত ছিলো আন্দোলনে। এমনকি মানিকের গ্রুপের মধ্যেও এমন কেউ ছিলো যারা চাইতেছিলো মানিক এখানে ফেঁসে যাক যাতে তারা লাভবান হতে পারে। কিন্তু আসলে মানিকের সাথে তারাও ফেঁসে গিয়েছিল কারন নাহয় পুরো গ্রুপকে উচ্ছেদ করা যাবে না।
অতঃপর এই আন্দোলনের কিছু সুদুর প্রসারি লক্ষ্য ছিলো যেমন সব শিক্ষা প্রতষ্ঠানের জন্য ধর্ষন বিরোধী নীতিমালা তৈরী করা যেটা নিয়ে এখন পর্যন্ত আন্দোলন এবং কাজ হচ্ছে । অতএব জাবির এই আন্দোলন খুব সহজ বিশ্লেষ্য বিষয় নয় যা থেকে যে কেউ যে কোন সিদ্ধান্ত নিয়ে নিতে পারে। তবে যে কোন বিচারেই এটা একটা মহান ঘটনা যার কৃতিত্ব জাবির সেসব সাহসী প্রতিবাদ মুখর ছাত্রীদের যারা সামনে এগিয়ে বলতে পরেছিলো যে আমরা সকলেই ধর্ষিতা। জবির এই মুক্তমান, সাহসী ও স্বাধীনচেতা ছা্ত্রীদের জন্যই আজো শিবির এই ক্যম্পাসে ঢুকতে পারেনি।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৫
রাজর্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৯
ইশতে আশিক বলেছেন: তখন সব মেয়েরা চিৎকার করে বললো যে আমি ধর্ষিতা ( ওখানে ৫০০ এর মত মেয়েছিলো )।
বাংলার ঘরে ঘরে যেন এমন প্রতিবাদি কন্ঠ ভেসে উঠে । যেখানে এক নারী নির্জাতিত হলে যেন সবা
ই বলে উঠে ওই নির্জাতন এক জনের উপর হয়নাই । আমাদের সবার উপর নির্জাতন হয়েছে।
ওই মানিক কুলাংগারটার এখন কি অবস্থা কেউকি বলতে পারেন?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৮
রাজর্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার এমন আশা প্রকাশের জন্য।
অথচ দুঃখজনক হলেও সত্য যে এই আন্দোলনের পরে জাবির মেয়েদের বিয়ে হওয়ার ক্ষে্ত্রে সমস্যা তৈরী হয়েছিলো। এমনকি এখনো অনেক পরিবার নিরাপদ মনে করেনা জাবিকে। বুইঝা দেখেন এখন আমরা কি লেহাপরা করি।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৯
রাজর্ষী বলেছেন: ঐ হালায় মনে হয় দেশ ছাড়ছে।
৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৯
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: মানিক আর তার সাঙ্গোপাঙ্গোদের ফাসি চাই।
৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৯
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আপনার বিশ্লেষণ বেশ ইন্টারেস্টিং।
এর মধ্যে যে অংশটুকু আমি হাইলাইট করতে চাই তা হল নারীর প্রতি সহিংসতা সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই ঘটে কম আর বেশি। কিন্তু রাজনীতিটা হল জ্ঞাত ও অজ্ঞাত থাকার/ জ্ঞাত অজ্ঞাত রাখার.....ধর্ষণের ঘটনা কোনদিন ঘটেই নাই এই জাতীয় কথা হল আধিপত্যের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রকাশ। আর এটাকেই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে জাবি। ফলে আমার প্রায়শই হাসি পায় যখন লোকজন জিজ্ঞেস করে তোমাদের ওখানেই এসব হয় কেন, যখন পাবলিক ডিসর্কোর্সে শিরশির "উদ্বেগ" কাজ করে "ভদ্র ঘরের" মেয়েদের কি ওখানে পড়তে দেয়া যায় ইত্যাদি ইত্যাদি। এর ভেতরে একটা প্রচ্ছন্ন অনুমান কাজ করে আর সেটা হল জাবি অপরাপর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অধিকতর ধর্ষণ প্রবণ, প্রেম প্রবণ, আরো হাস্যকর ফ্রি মিক্সিং প্রবণ। আমি এ জাতীয় তুলনার কোন ভিত্তি এখনো খুঁজে পাই না আসলে।
এটা জাবিকে ডিফেন্ড করার চাইতে বরং জাবি-ধর্ষক বিরোধী আন্দোলন-জাবিতে ভর্তি শংকা ইত্যাদির চক্রটাকে খতিয়ে দেখার চেষ্টা। ক্ষমতা সম্র্পক, বাস্তব অভিজ্ঞতা ইত্যাদির সাথে সাথে এই পয়েন্টটা যুক্ত করা মনে হয় দরকার আছিল।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪৭
রাজর্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনে ঠিক ধরেছেন পয়েন্টটা। আসলে জাবি অন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এসব টিজ/উত্যক্ত করার ক্ষেত্রে নিরাপদ তুলনা মুলক ভাবে।
তা্ত্ত্বিকভাবে এইসব আলোচনা করতে গেলে এমন অনেক পয়েন্ট
আসতে পারে। কিন্তু কিন্তু আমার লেখতে খুব কস্ট লাগে , পারিনা, ঘাড় মাথা পুরা ব্যাথা হইয়া যায়। এইটা লেখা শুরু করছিলাম কমেন্ট হিসাবে, পরে দেখি বড় হইসে তাই পোস্ট দিলাম।
তবে এই যে আপনের দুইলাইন লেখলেন, বিষয়টা সামনের আনলেন , এভাবেই হয়ে যায় আরকি ব্লগে।
৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩১
নিশিবাস বলেছেন: আমাদের প্রধান নেত্রীদ্বয় তখন কোথায় ছিলেন?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০০
রাজর্ষী বলেছেন: নেত্রী দ্বয়ের ঐ লেভেলে রাজনীতি করার যোগ্যতা নাই। তারা ক্ষমতা সম্পর্ক আর নারীবাদি তত্ত্বের কিছু বোঝে বলে মনে হয়না।
তবে এখানে হাসিনার ব্যাপারে বলতে হয় যে উনি ছিলেন প্রধান মন্ত্রী আর মানিক ছিলো ছাত্রলীগের ক্ষমতাসীন নেতা। মানিকের সাপোর্টে লীগের অনেক রথী মহারথী থাকলেও তার শেষ রক্ষা হয়নি কারন প্রয়াত কবি সুফিয়া কামালের অনুরোধে হাসিনা তাকে সাপোর্ট দিতে না করে দিয়েছিলো ছাত্রলীগকে।
আর খা্লেদা তো এই ব্যাপারটাকে ব্যাবাহার করে কিভাবে পরবর্তী নির্বাচনে জেতা যায় সে চিন্তাই শুধু করেছিলো এবং সেটা পেয়েওছিলো। কারন ২০০১ এর নির্বাচনে আওয়ামীলীগের ভরাডুবির পিছনে এটা একটা বিরাট ভুমিকা রেখেছিলো।
মানিকের বিরোধী ছা্ত্রলীগের আরেক গ্রুপ (এদের কিলার গ্রুপ বলা হয়) যারা এই আন্দোলনের পক্ষে ছিলো (উপরে উল্লেখ করা হয়েছে) তাদের এক নেতাকে বলতে শুনেছি যে , আমরা আন্দোলনের পক্ষে সমর্থন দিসিলাম মানিকের পাছায় বাঁশ দেওয়া জন্য কিন্তু এই বাঁশ যে প্রধানমন্ত্রীর পাছা পর্যন্ত চলে যাবে সেটা বুঝিনি।
সো কিছু ক্ষেত্রে এসব হল বিভিন্ন ধরনের স্বার্থের সংঘাত আর রাজনীতি।
৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৫
সানি জামান বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৯
রাজর্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ।
আর আমি এই একটা আন্দোলনের ঘটনা থেকে অনেএএএএএক কিছু শিখেছি যা আমার এখনো কামে লাগে। এ ছিলো এক অনন্য অভিজ্ঞতা। ক্লাস রুমের শেখা সামাজিক বিজ্ঞানের নারীবাদি তত্ত্বের বাস্তব প্রয়োগ। ক্ষমতার সম্পর্ককে নিয়ন্ত্রনে আনার জন্য পরিকল্পনা করা আর সেটা বাস্তবায়ন করা।
৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০০
রশিক রশীদ বলেছেন: এই পোষ্টিট ভাল লেগেছে । আমি মানিক এর ব্যাচের স্টুডেন্ট হিসেবে বলতে পারি এই পোষ্টটিতে আসল ঘটনা প্রকাশিত হয়েছে।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৩
রাজর্ষী বলেছেন: হুমম । আসল ঘটনা পরবর্তিতে কতটা আসল থাকে সেটা ভাববার বিষয়।
৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২০
রশিক রশীদ বলেছেন: আপনি কি ২১ তম ব্যাচের আর্কিওলিজর রাজর্ষী ? আমিও একুশ তম ব্যাচের ।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৬
রাজর্ষী বলেছেন: না বড় ভাই। আমি জুনিয়র। আপ্নেরে চিনি না। আপ্নেও আমারে চিনবেন্না কারন এটা আমার নাম নয় ব্লগ নিক। হি হি হি। যাউকগা আপনাকে ধন্যবাদ অনেক ভালো থাইকেন।
৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৩
রাজর্ষী বলেছেন: ভাইরে ভাই এই এক পুস্ট দিয়া রাইত দুইটা বিশ বাইজা গেলো। আমার ঘাড় ঘুড় পুরা ব্যাথা হইয়া গেলো , ঘুমামু কখন? সামুতে পুস্ট দিলে আবার রাইতে ঘুম আসেনা কেডা কি কইলো হেই টেনশনে। বিশাল এক সমস্যা। এই জন্য হালায় কুনু পুস্ট দেইনা। পাবলিকরা যে কেমনে ব্লগিং করে আল্লাই মালুম। যাই ঘুমাই গিয়া।
১০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩১
তোমোদাচি বলেছেন: আমিও ঐ সময়ের ছাত্র ছিলাম। খুব কাছ থেকে দেখেছি ঘটনা গুলো। তখন থেকেই কোন আলোচনায় এই প্রসংগে কথা উঠলে আপ্রান চেষ্টা করতাম প্রকৃত ঘটনা সবাই কে বুঝাতে। যেমনটি আপনি তুলে ধরেছেন (অবশ্য আপনি অনেক গুছিয়ে কথাগুলো বলেছেন)।
জাহাঙ্গীরনগর আমার কাছে আমার পরিবারের মতই আপন; আপ্রান চেষ্টা করেছি আমার পরিবারের এই মিথ্যা বদনাম ঘুচাতে।
অধিকংশ ক্ষেত্রেই বিফল হয়েছি। ওই আন্দোলন ছিল জাবি'র অধিকংশ ছাত্র-ছাত্রীর উন্নত মানষিকতার বহিঃপ্রকাশ। কিন্তু কেও ওই আন্দোলনের পজিটিভ দিকের কথা শুনতে চায় না, সবাই চাই রসাল গল্পগুলো শুনতে।
কারন আমাদের সবার মধ্যেই একটু-আধটু "মানিক" বসবাস করে, ধরা খাইনি বলে আমরা সাধু!
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩০
রাজর্ষী বলেছেন: ওয়েল, আপনার কথার প্রথমাংশের সাথে ১মত হলেও দ্বিতীয় কথাটি এখানে অপ্রাসাংগিক। অন্য প্রসংগে হয়তো ঠিক কিন্তু জাবিতে মানিক এবং সাংগ-পাংগরা যেটা করেছিলো সেটা ধর্ষকামী মানসিকতার না হলে করা যায়না।
১১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৪
হাসমত০০৯ বলেছেন: অসাধারণ একটা পোস্ট হইছে । আমরা সেই ঘটনার অনেক পরে ভর্তি হইলেও যতটুকু শুনেছি সেটা মোটামুটি এরকমই । আর আমরা আসার পর তিনটা আন্দোলন হয়েছে যার ২টা সফলতা পেয়েছে, আরেকটা পায়নি । তবে ছাত্রছাত্রীদের সতঃস্ফুর্ত অংশগ্রহণ ছিল সবক'টা তে ।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩১
রাজর্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ
১২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৮
যীশূ বলেছেন: হুমমমমমম।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩১
রাজর্ষী বলেছেন: আপনের ভাইএর নাম কি মিশু।
১৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৭
রাজিবুল ইসলাম বলেছেন: (আবার এও সত্য যে জাবিতে কখনই ১০০ জন ছাত্রী কে মানিক ধর্ষন করে নাই। এটা কখনই সম্ভব ছিলো না। তবে সে আর তার সাংগ পাংগরা তার শততম নারীভোগের( সে প্রেম করতো, মাগী লাগাইতো, আবার চান্স পেয়ে দুয়েকটা ধর্ষন ও করেছিলো যার মধ্য আবার ছাত্রী ছাড়াও গার্মেন্টস কর্মী ছিলো) জন্য নিজেরা মিষ্টি খাওয়া খাওয়ি করেছিলো এবং এই ঘটনাকেই এমনভাবে তার বিরুদ্ধে ব্যাবহার করা হয়েছিলো যাতে আজ সত্য হিসাবে প্রতিস্ঠিত জাবিতে ধর্ষনে সেন্চুরী হয়েছে।)
(ধর্ষনের দায়ে সেই তেরজন বহিস্কৃত এর মধ্যে যেমন মানিক কুলাংগার ধর্ষনকারী ছিলো তেমনি অনেকে ছিলো যারা মেয়েদের উত্যক্ত করতো এর বেশী কিছু করে নাই আবার এমন কেউও ছিলো যে কোনদিন কোন মেয়েকে উত্যক্তও করেনি কিন্তু ঐযে রাজনীতির স্বার্থেই তারা কুরবানী হয়ে গেসিলো। কেউ নিরপরাধী হয়ে শাস্তি পেলে তাদের জন্য খারাপ লাগতে পারে কিন্তু এটাই বাস্তবতা ছিলো, এছাড়া আন্দোলন সফল করা যেতো না।)
আপনার এই দুটি বক্তব্যের সাথে আমি আরেকটু যোগ করতে চাই এই যে আবার সব মেয়েকেই যে মানিক জোর করে ধর্ষন করেছে এমনটিও না। যদিও কথাটা শুনতে খারাপ শোনা যাবে তবুও বলতে হয় কেউ কেউ তো নিজের ইচ্ছায় মানিকের সাথে এ কাজে লিপ্ত হতে পারে। জাবির ধর্ষনের উপর আরেকটি পোষ্টে আমি একটি ছোট মন্তব্য করেছিলাম সবাই এত বিষয় থাকতে এই ধর্ষন বিষয়টি কেন বার বার টেনে আনে। বেশি কিছু লিখি নাই এর একটা কারণ হলো এ ঘটনায় যাদের কে দোষি করা হয়েছিলো তাদের একটি ছেলের সাথে আমার এলাকা সুত্রে পরিচিতি থাকার কথাটা হয়ত অনেকেই সহজ ভাবে নিবে না। এটা অস্বাভাবিক নয় আমিও জানি। তাই সামান্য মন্তব্য করেছিলাম। আজ এই পোষ্টের সাথে আরেকটু যোগ করার লোভ সামলানো পারলাম না।
জাবির ধর্ষনের ঘটনা ঘটার আগে মানিক এবং তার বন্ধুদের সাথে আমার এলাকা একটি মেয়ের খুব গা লাগালাগি সম্পর্ক ছিলো। (এ নিয়ে আমার এলাকায় কিছু কথা রটনা আছে) এখন যদি বলা হয় এই মেয়েটিও সবার সাথে ধর্ষনের শিকার হয়েছিলো তবে এটা কতটা বিশ্বাস যোগ্য।
আর আমার পরিচিত ছেলেটার কথা আমি বলতে চাই না যে কেউ তার সম্বন্ধে খোজ নিয়ে দেখুক। প্রকৃত ব্যপার টা বুঝতে পারবে।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫৯
রাজর্ষী বলেছেন: আপনের কথা আমি কিছুই বুঝলামনা।
না জোর করে ধর্ষন বলে কিছু আছে?
দোষী কোন ছেলের এলাকায় থাকেন এই পরিচয় দিতে ভয় পাওয়ার কি আছে? তাইলে তো জাবিতে ধর্ষকদের সাথে পড়ার জন্য আমাদের কুন্ঠা বোধ করা উচিত।
মানিকের সাথে কোন মেয়ের গা লাগালাগি সম্পর্ক ছিলো সেটা এখানকার আলোচ্য বিষয় নয়। আর এমন কেউ থাকলে সে ধর্ষিতা এমন কথা কেউ বলেনি। আর এ ধরনের কথা আপনে বলার মানে মুল আলোচ্য বিষকে হালকা করে তোলা যা পারতঃ পক্ষে মানিকের অপরাধের পক্ষে সাফাই। কথার মধ্যেও অনেক রাজনীতি থাকে ম্যান। এবং আমার আসলে আপনের কমেন্ট মুছে দেওয়া উচিত।
প্লিজ ডোন্ট বি অফেন্ডেড অর টেক আদারওয়াইজ।
১৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৪
সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়লাম।
অনেক কিছু বলার ছিল। কিন্তু আপনি যে কারণে পোস্ট দিতে চান না আমিও সেই কারণেই মন্তব্যও করতে চাই না। সময় পাই না আগের মতো। তবে আমরা ওই ধর্ষণবিরোধী আন্দোলনের ঠিক পরর্বতী সময়ের শিক্ষার্থী। এমনকি দ্বিতীয় ধর্ষণবিরোধী আন্দোলনেও ছিলাম। আমরা দেখছি ধর্ষণের চাইতে আন্দোলনটাই একটি মানসিকতা এবং সংস্কৃতি তৈরি করে। ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলনের আগে মেয়েরা ছেলেদের হলের সামনে গেলেই টিজিং এর শিকার হত। আর ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলনের পরে দেখ গেলো জাহাঙ্গীরনগরে মেয়েরা একটা শক্তি, মেয়ে পরিচয়টাই তাদের একটা ক্ষমতা হয়ে গিয়েছিলো। বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃপর্যায়ের দায়িত্বে ছিল মেয়েরা।
পরে আবারো কিছু নিপীড়ণ বিরোধী আন্দোলন আমরা পেয়েছিলাম। সেখানে নানা স্বার্থ কাজ করলেও আন্দোলন হয়েছে। প্রতিবারেই মেয়েরা শক্তি দেখিয়েছে, জোট বেঁধেছে। এর মধ্যে একটা আন্দোলন ছিল কোন এক মেয়ে এক ছাত্রদল ক্যাডারের ভয়ে ক্যাম্পাসেই আসা বন্ধ করে দিয়েছিল। সে নতুন মেয়ে, যখন দেখলো তার আসলে ভয় পাবার কিছু নেই, তার পক্ষে গোটা ক্যাম্পাস। তখন মেয়েটার মুখের চেহারাই পাল্টে গেল। এটা প্রতিষ্ঠিত যে জাহাঙ্গীরনগরে যে কোন আন্দোলন বা দাবি আদায়ের মূল শক্তি মেয়েরা। ওই ছেলেটা বহিষ্কার হল ক্ষমতায় থাকবার পরেও। ধর্ষণবিরোধী আন্দোলন না হলে এসব হতো না।
যারা বার বারে জাহাঙ্গীরনগরের মানিকের পরিচয় বা সত্যতা জানতে চান তারা কখনোই কে বা কারা আন্দালন করেছে এসব জানতে চান না। এটা দুঃখজনক। মানিক নয় আন্দোলনকারীরাই ইতিহাসের সত্য।
ভালো থাকুন।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৩৭
রাজর্ষী বলেছেন: সুন্দর কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ শুভ্র। আপনে ঠিক বলেছেন যে "মানিক নয় আন্দোলনকারীরাই জাবির ইতিহাসের সত্য।" মানিককে কখনই আমার আর দশটা সন্ত্রাসী ছাত্রনেতার নেতার থেকে আলাদা কিছু মনে হয় নাই। সে এক্সট্রা ওর্ডিনারী কোন ক্যারেক্টার নয় যার নাম সবার জানতে হবে। এখানে এক্সট্রা ওর্ডিনারী হল জাবি এবং তার আন্দোলনকারী ছাত্রী-ছাত্ররা। এরাই ইতিহাস তৈরী করেছিলো সে সময়। এমনকি একজন সাধারন বখাটে সন্ত্রাসী মানিককে (যার মত আরো অনেক মানিক বাংলাদেশের অন্নত্র খুজলে ভুরি ভুরি পাওয়া যাবে সবসময়, যারা আবার নারীর প্রতি এরচেয়ে বেশী সহিংসতা করে যাচ্ছে) এই জাবির ছাত্রী-ছাত্ররাই এমন কুখ্যাত এবং ইতিহাসের অংশ বানিয়েছিলো এবং তার অন্যরকমের বিচারের দৃষ্টান্ত স্হাপন করেছিলো। সুতরাং হ্যা আমাদের এই ভুমিকার জন্য আমরা গর্ব করতে পারি। এমনটা বাংলাদেশে কেন পৃথিবী অন্য অনেক জাগায় বিরল একটা ব্যাপার।
আপনার সাথে আরেকটু যোগ করি। জাবি এরই সংস্কৃতি কিন্তু শুধু মাত্র এই ধর্ষনবিরোধী আন্দোলনের পরে তৈরী হয়েছে এমনটি নয়। জাবির ছাত্রীরা আরো অনেক আগে থেকেই অনেক এগিয়ে রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের হলে সান্ধ্য আইন নামে এক আইন ছিলো। জাবির মেয়েরা অনেক বছর আগেই সেটার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে সেটা উচ্ছেদ করেছিলো। যার ধারাবাহিকতায় অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়েও এটা করে হয়েছিলো।
জাবিতে শিবির ঢুকে থাকতে পারেন না এর কারন ছাত্রলীগ/দলের শক্তি বেশী তা নয়। এরা আসলে শিবিরের বিরুদ্ধে দাড়ানোর শক্তি রাখে না। কিন্তু এখানকার ছা্ত্রীরা শিবিরকে রুখে দেয় বলে শিবির এখানে ঢুকলেো থাকতে পারেনা।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৩৯
রাজর্ষী বলেছেন: তবে এটা ঠিক যে আন্দোলনের পরে মেয়েদের নিরাপত্তা অনেক বেশী বেড়েছিলো।
১৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৬
হুলো-বেড়াল বলেছেন: রশিক রশীদ@
মানিক এখন কোথায়??
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪৫
রাজর্ষী বলেছেন: "ও ...মানিক ও.. মানিক.. তুমি কুতায়..
ও ...মানিক ও.. মানিক.. তুমি কুঊঊঊঊতায়.."
আমার্তো মনে হয় মানিক এইখানেও লুকায়া থাক্তারে। এই ব্লগে যে মানিক আপ্নে বা আমার মত কুনু নিক লইয়া ব্লগিং কর্তাসেনা সেটা কে জানে। আর সেটা না হোক এমন আরো বহু মানিক এই ব্লগে আছে সেটা নিশ্চিত। এমনকি তারা হয়তো ধর্ষন বা নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে জ্ঞানগর্ভ পুস্ট ও দেয় আর আম্রা সেটা পইড়া পিলাস দেই।
১৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:১১
আকাশ_পাগলা বলেছেন: দারুণ পোস্ট।
অনেক অনেক অনেক কিছু জানলাম।
সহিংসতা সবখানেই হয়।
কোথাও মানুষ জানে কোথাও জানে না।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪৭
রাজর্ষী বলেছেন: হুমম আকাশ পাগলা।
১৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩০
রাজিবুল ইসলাম বলেছেন: যেহেতু আমি আপনার পোষ্টে মন্তব্য করেছি তাই সেটা মুঝে দেবার অধিকার আপনার আছে। আর যে প্রতি উত্তরে জন্য (আর এ ধরনের কথা আপনে বলার মানে মুল আলোচ্য বিষকে হালকা করে তোলা যা পারতঃ পক্ষে মানিকের অপরাধের পক্ষে সাফাই।) আমি এই বিষয়ে প্রথম পোষ্টের লেখকের মন্তব্য খুব বেশি কিছু লেখেনি সে রকমের একটা প্রতি উত্তর কিন্তু আপনার কাছ থেকে পেলাম। দয়া করে আমাকে এর পক্ষে ভাববে না। আপনার যদি মনে হয় আমার মন্তব্য আপনাদের বিষয় বস্তুকে হালকা করছে তবে মন্তব্যটি মুছে দিন।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২০
রাজর্ষী বলেছেন: রাজীব, আপনাকে আমি এর পক্ষে ভাবছিনা। কিন্তু আমাদের কথা বলার সময় খুবই সাবধানী হতে হবে। কারন শব্দের ভিতরেও অনেক রাজনীতি চর্চা হয়।
১৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:২১
নিবিড় বলেছেন: আপনে তো দেখি সামাজিক বিজ্ান বইয়ের ইতিহাস এর মত করে লিখে ফেলসেন পুরা ব্যপার টা .....আন্দোলন ,তাৎপর্য,পটভূমি ,ব্যাখ্যা ....বাহ ...বাহ
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:২৪
রাজর্ষী বলেছেন: হ. দিলাম ঝাইরা। খিকজজজজ।
১৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৩
লালসালু বলেছেন: ওই মানিক এখন ফর্মে আছে
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৪৩
রাজর্ষী বলেছেন: তাই নাকি? ঝাইরা কাশেন্তো।
২০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৯
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আপনাকে শ্রদ্ধা। পোস্টটি লেখার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
২১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১১
অাহেমদ হাসান বলেছেন: নিরপেক্ষ এবং সুন্দর ভাবে লেখার জন্য ধন্যবাদ।
আমি যতটুকু দেখেছি- অনেক ছাত্ররাও আন্দোলন করেছে এবং জা,বির প্রশাসনও তখন অনেক সহয়োগিতা করেছে। আপনরে লেখা থেকে এই বিষয় দুটি বাদ পরে গেছে বলে আমার মনে হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০২
সিরাজ বলেছেন: +