![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
থ্রি জি নিলামে অংশ নিশ্চিত করেছে চার
অপারেটর World - Wide
বেসরকারি চার মোবাইল ফোন
অপারেটর বিড আর্নেস্ট
মানি জমা দিয়ে “থ্রিজি” তরঙ্গ নিলাম
অংশ নিশ্চিত করেছে। তবে দেশের প্রথম মোবাইল ফোন অপারেটর
সিটিসেল নিলামে অংশগ্রহণে যোগ্য
বিবেচিত হওযার পরও বিড আর্নেস্ট
মানি জমা দেয়নি। আর এর ফলে সিটিসেল আগামী ৮ সেপ্টেম্বর
অনুষ্ঠেয় নিলামে অংশ
নিতে পারবে না বলে জানিয়েছেন
বিটিআরসি চেয়ারম্যান। আজ বৃহস্পতিবার বিকালে সিটিসেল
ছাড়া বাকি চার অপারেটর (গ্রামীণফোন,
বাংলালিংক, এয়ারটেল ও রবি) বিড
আর্নেস্ট মানি জমা দিয়েছে। তৃতীয়
প্রজন্মের মোবাইল প্রযুক্তি সেবার
(থ্রিজি) নিলামে অংশ নেয়া নিশ্চিত করতে প্রতি অপারেটর ২ কোটি মার্কিন
ডলারের পে-অর্ডার জমা দিয়েছে। বিটিআরসি চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস
সাংবাদিকদের বলেন, আর্থিক সমস্যার
কথা উল্লেখ করে সিটিসেল
টাকা জমা দেয়ার সময় বৃদ্ধি ও স্পেকট্রাম
রাখার সুপারিশ করেছে। “সিটিসেলের এ সুপারিশ রাখার কোনো সুযোগ
নেই, তবে নিলামের পর যদি স্পেকট্রাম
বাকি থাকে, তাহলে নিয়ম
অনুযায়ী তা বিক্রি করা হবে।” বেসরকারি পাঁচ মোবাইল অপারেটরের
মধ্যে তিনটিকে থ্রি জি লাইসেন্স দেয়ার
কথা রয়েছে। তবে নিলামে কোনো নতুন
অপারেটর না আসায় সে লাইসেন্স বিদ্যমান
অপারেটরকেই দেয়া হবে বলে লাইসেন্স
নীতিমালায় রয়েছে। সিটিসেল
নিলামে না আসাতে প্রতিযোগিতা কমে যাবে কি না জানতে চাইলে বিটিআরসি প্রধান
বলেন, নিলামে প্রতিযোগিতার সুযোগ
রাখা হয়েছে, প্রথম
ফেইজে দুটি ব্লকে নিলাম হবে। “সিটিসেল নিলামে এলে একজন অপারেটর
বাদ পড়ার সম্ভাবনা থাকত, তাই
প্রতিযোগিতাটাও বেশি থাকত।” অপারেটরারা নিয়ন্ত্রক
সংস্থা বিটিআরসি কার্যালয়ে ভাইস
চেয়ারম্যান গিয়াসউদ্দিন আহমেদের
কাছে এ টাকা জমা দিয়েছে।
তিনি সাংবাদিকদের বলেন, বির্ড আর্নেস্ট
মানি জমা দেয়ার মাধ্যমে নিলাম প্রক্রিয়া সক্রিয়ভাবে শুরু হলো। পে অর্ডার জমা দেয়ার পর গ্রামীণফোনের
চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ
হোসাইন সাংবাদিকদের বলেন, “সিম
রিপ্লেসমেন্ট ইস্যুসহ অন্যান্য
বিষয়ে সরকার ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ
করেছে, নিলামের আগেই এসব সুরাহা হবে বলে আশা করা যায়। বাংলালিংকের জ্যেষ্ঠ পরিচালক জাকিউল
ইসলাম পে-অর্ডার জমা দেন। রবি,
এয়ারটেল প্রতিনিধিরা পে–অর্ডার
জমা দেয়।উল্লেখ্য, গত ১৮ সেপ্টেম্বর ৫
বেসরকারি অপারেটরকে নিলামে অংশ
নিতে যোগ্য ঘোষণা করে বিটিআরসি। গত ১২ ফেব্রুয়ারি প্রতি মেগাহার্টজ তরঙ্গ মূল্য
২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার নির্ধারণ
করে তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল
প্রযুক্তি সেবা (থ্রিজি) লাইসেন্স
নীতিমালা চূড়ান্ত করে ডাক ও
টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়। চূড়ান্ত নীতিমালায় বাংলাদেশের
বেসরকারি পাঁচ মোবাইল অপারেটরদের
মধ্যে তিনটি এবং নতুন এক
অপারেটরকে লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত
নেয়া হয়। ছয় অপারেটরের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিটক
পরীক্ষামূলক থ্রি জি সেবা দিচ্ছে। চূড়ান্ত
নীতিমালা অনুযায়ী টেলিটক নিলামে অংশ
না নিলেও নিলামে যে দর উঠবে,
সে পরিমাণ টাকা দিয়েই
টেলিটককে লাইসেন্স নিতে হবে। ১৫ বছরের জন্য থ্রি জি লাইসেন্স
পাবে অপারেটররা।
World - Wide
২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: দেখা যাক কি হয়। মিয়া কই থিকা ভাসলা।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২৬
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: আমরা যে কবে এই জিনিসটা পামু......