নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রমিত

মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল!

রমিত

মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল! ব্যাটা নিয়াজী বলেছিলো, “বাঙালী মার্শাল রেস না”। ২৫শে মার্চের পরপরই যখন লক্ষ লক্ষ তরুণ লুঙ্গি পরে হাটু কাদায় দাঁড়িয়ে অস্র হাতে প্রশিক্ষন নিতে শুরু করল, বাঙালীর এই রাতারাতি মার্শাল রেস হয়ে যাওয়া দেখে পাকিস্তানি শাসক চক্র রিতিমত আহাম্মক বনে যায়। সেই অসম সাহস সেই পর্বত প্রমাণ মনোবল আবার ফিরে আসুক বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে। দূর হোক দুর্নীতি, হতাশা, গ্লানি, অমঙ্গল। আর একবার জয় হোক বাংলার অপরাজেয় তারুণ্যের।

রমিত › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোন জ্ঞান বিজ্ঞান? সেই জ্ঞান পাঠ করা এতো জরুরী কেন?

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪

কোন জ্ঞান বিজ্ঞান? সেই জ্ঞান পাঠ করা এতো জরুরী কেন?
------------------------------------------------------- ড. রমিত আজাদ

প্রাচীন পৃথিবীর বিখ্যাত এক জ্ঞানী মানুষ — এরিস্টোটল তাঁর নাম— তিনি বলেছিলেন যে, "বিশুদ্ধ চিন্তা থেকে তত্ত্ব তৈরী করা যায়", অর্থাৎ যা কিছু বলেছিলেন তা কেবল যুক্তিতর্কের সাহায্যে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এইভাবে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, উপর থেকে দুটি বস্তু ছেড়ে দিলে ভারী বস্তুটি সর্বদা হালকা বস্তুর চেয়ে আগে মাটিতে পড়বে। তিনি আরও বলেছিলেন, "স্থির অবস্থাই যে কোন কায়ার স্বাভাবিক অবস্থা", এই বিবেচনায় চলন্ত কোন বাহনে অবস্থিত অন্যান্য কায়াগুলোর সেখান থেকে ছিটকে পড়ার কথা। তিনি আরো বলেছিলেন, "ডেমোক্রিটাসের এ্যাটমিজম সঠিক নয়, এ্যাটম বলে কিছু নাই"। তিনি আরো বলেছিলেন যে, "নারীদের দন্তের সংখ্যা পুরুষদের দন্তের সংখ্যা অপেক্ষা কম।" যদিও এরিস্টোটল দুই দুইবার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন, তারপরেও তিনি সম্ভবত একবারও স্ত্রীদের দন্তের সংখ্যা গণনা করে নিজের মতামতের সত্যতা যাচাই করেননি। ৩২২ খ্রিস্টপূর্বাব্দে পৃথিবী থেকে বিদায় নেন এরিস্টোটল, কেটে যায় প্রায় ১৩০০ বছর। আর এই সুদীর্ঘকাল টিকে থাকে এরিস্টোটলের এই মতবাদগুলো।

পরবর্তিতে এরিস্টোটল-এর উপরোক্ত সবগুলো মতবাদই ভুল প্রমাণিত হয়। আর এর পিছনে অবদান রেখেছিলেন বিশ্বখ্যাত মুসলিম বিজ্ঞানী আল হাইয়াম ( আবু আলী আল-হাসান ইবনে আল-হাতেম (Abū ʿAlī al-Ḥasan ibn al-Ḥasan ibn al-Haytham))। তিনি ছিলেন আরবী ভাষায় রচিত কিতাব-আল-মানাজির (Kitāb al-Manāzir, Book of Optics) নামক একটি গ্রন্থের লেখক। যুগান্তকারী গ্রন্থ কিতাব-আল-মানাজির, রচনা করা হয়েছে ১০১১ থেকে ১০২১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সময় ধরে। পদার্থবিদ্যার ইতিহাসে সবচেয়ে প্রভাব সৃষ্টিকারী গ্রন্থ হিসেবে আইজাক নিউটনের Philosophiae Naturalis Principia Mathematica এর সমান্তরালে উচ্চারিত হয় এর নাম। গ্রন্থটিতে তিনি আলোকসংক্রান্ত অনেক যুগান্তকারী তত্ত্ব দেন এবং প্রাচীন ভ্রান্ত ধারণার নিরসন করেন, তাই তাঁকে বলা হয় আধুনিক আলোকবিজ্ঞানের জনক (father of modern optics)।

বর্তমান ইরাকের বসরা নগরীতে ৯৬৫ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন ইবনে আল-হাতেম। কেউ তাঁকে বলেন আল-বসরী 'বসরা থেকে আগত ব্যক্তি', কেউ বা বলেন আল-মিসরী 'মিসর থেকে আগত ব্যক্তি'। আর পশ্চিমে তাঁকে বলা হয় আল হাজেন, তাঁর নাম আল-হাসানের লাতিনীয় অনুবাদের কারণে ঘটেছিল এমনটি। তিনি লিখে গেছেন ২০০'র উপর গ্রন্থ এবং অভিসন্দর্ভ, নানা বিষয়ের উপর। জ্যামিতিতে বীজগণিত প্রয়োগের প্রচলন তিনিই প্রথম করেন, এর ফলে সূচনা হয় নতুন গাণিতিক ধারা: বিশ্লেষণধর্মী জ্যামিতি (analytical geometry), রেনে ডেকার্তের জ্যামিতিক বিশ্লেষণ এবং নিউটনের ক্যালকুলাসে এর প্রভাব পরিলক্ষিত হয় ছয়-সাত শতাব্দী পর।


নতুন কি কাজটি করেছিলেন আল হাইয়াম যা পাল্টে দিলো পৃথিবীকে?
ইতিহাসের সময়রেখা ধরে এগুলে আমরা দেখি পৃথিবীর বহু প্রান্তে বহু মানুষ প্রকৃতির উপর গবেষণা করে গেছেন, কোনোরূপ নিয়মতান্ত্রিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অবলম্বন না করেই। প্রথম দিককার এরূপ কিছু মানুষ ছিলেন প্রাচীন গ্রিকরা। এরিস্টোটলের মতো পণ্ডিতগণ প্রাকৃতিক স্বতঃসিদ্ধ ঘটনা (phenomena) পর্যবেক্ষণ করেছিলেন, কিন্তু তাঁরা তাঁদের ধ্যান-ধারণাকে সুশৃঙ্খল গবেষণার মাধ্যমে পরীক্ষা করে দেখেননি (যেমন করে তিনি তার স্ত্রীদের দন্ত গণনা করে দেখেননি)। তাঁরা ছিলেন উত্তম পর্যবেক্ষক কিন্তু দুর্বল পরীক্ষক। তাঁরা চেয়েছিলেন যুক্তি-তর্কের মাধ্যমে তাঁদের ফলাফলকে সমর্থন করতে। এর ফলে প্রায়ই তাঁরা ভুল সিদ্ধান্তে উপনীত হতেন, যা ধরা পড়ে শত শত বছর পর, বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে।

ইবনে আল-হাতেমের বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি প্রয়োগের পেছনে কাজ করেছে মূলত তাঁর ইসলাম ধর্মীয় বিশ্বাস এবং তাঁর অনুসন্ধিৎসু, সন্দেহবাদী মন। পবিত্র কোরআন শরীফ পাঠ করে তিনি জেনেছিলেন যে, মানুষ ত্রুটিপূর্ণ, কেবলমাত্র স্রষ্টা-ই নিখুঁত। প্রকৃতির ব্যাপারে সত্য আবিষ্কার করতে, তিনি বলতেন, প্রকৃতিকেই তার নিজের হয়ে কথা বলতে দিতে হবে। টলেমির উপর সংশয় পোষণ করতে গিয়ে তিনি বলেন,
"একজন সত্য-সন্ধানী তিনি নন যিনি প্রাচীন মানুষের লেখা পড়েন, এবং নিজের প্রবৃত্তির দ্বারা পরিচালিত হয়ে সেগুলির উপর বিশ্বাস স্থাপন করেন, বরং তিনিই সত্য-সন্ধানী যিনি সেগুলির উপর নিজের বিশ্বাসকে সন্দেহ করেন এবং সেখান থেকে যা আহরণ করেন তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেন—তিনি এমন একজন মানুষ যিনি যুক্তি ও নিরীক্ষার আশ্রয় নেন।" অর্থাৎ জ্ঞানের কথা যাই বলেন আর তাই বলেন, পরীক্ষার দ্বারা যতক্ষণ না তা প্রমাণিত হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত তাকে বিজ্ঞান বলা যাবেনা। আর যখন জ্ঞানের কথাটি যথাযথ পদ্ধতির মাধ্যমে পরীক্ষা-নিরীক্ষার দ্বারা প্রমাণিত হবে কেবলমাত্র তখনই তাকে বিজ্ঞানের মর্যাদা দেয়া হবে।

'আলো এবং বর্ণ বায়ুতে মিশ্রিত হয় না' এ হাইপোথিসিসকে পরীক্ষা করতে গিয়ে আল-হাতেম পৃথিবীর প্রথম ক্যামেরা, অবস্কিউরা (Obscura) উদ্ভাবন করেন, পর্যবেক্ষণ করেন আলো সূক্ষ্ম ছিদ্রের ভেতর দিয়ে গমন করার পর কী ঘটে, এবং ফলাফল লিপিবদ্ধ করেন। এমনিভাবে আরো ডজন ডজন 'সত্যিকারের গবেষণালব্ধ ফলাফল' কিতাব-আল-মানাজিরে তিনি লিপিবদ্ধ করেন।

আর গবেষণালব্ধ ফলাফলের উপর জোর দিয়ে এভাবেই ইবনে আল-হাতেম জ্ঞান-বিজ্ঞানে নতুন এক "অনুসন্ধানের" দ্বার খুলে দেন এবং ইতিহাসে সত্যিকারের প্রথম বিজ্ঞানীর স্থান অলংকৃত করেন।

সত্য ও জ্ঞান অনুসন্ধানে ইবনে আল-হাতেমের উক্তিঃ “আমি নিরন্তর জ্ঞান ও সত্য খুঁজে বেড়িয়েছি, এবং আমার উপলব্ধি হলো, স্রষ্টার দ্যুতি ও নৈকট্যলাভের জন্য জ্ঞান ও সত্যানুসন্ধানের চেয়ে উত্তম কোনো পথ নেই।“

আমি ফিজিক্সের অধ্যাপক পাশাপাশি আমাকে ব্যবসায় প্রশাসনে অধ্যায়নরত ছাত্র-ছাত্রীদেরকেও বিজ্ঞান পড়াতে হয়। প্রায়শঃই আমাকে এই প্রশ্নবাণে বিদ্ধ হতে হয় যে, "বিজনেস স্টুডেন্টদের বিজ্ঞান পড়ানোর মানে কি? কি কাজে লাগবে তাদের এই বিজ্ঞান পড়া?" সেমিস্টারের শুরুতে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যেও বিজ্ঞান শিক্ষায় অনীহা লক্ষ্য করি। অবশ্য সেমিস্টারের শেষে তারা সকলেই সন্তষ্টি প্রকাশ করে ও বলে, "এই সাবজেক্টটি না পড়লে জীবন অপূর্ণ থেকে যেত"।

আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি বিদ্যালয়ে তো বটেই, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়েও অ-বিজ্ঞানের ছাত্র-ছাত্রীদের কিছু পরিমানে বিজ্ঞান পড়া উচিৎ এবং বিজ্ঞানের ছাত্র-ছাত্রীদের কিছু পরিমানে আর্টস পড়া উচিৎ। তা না হলে শিক্ষিত মানুষ হিসাবে পূর্ণতা পাওয়া যায়না।

এবার যে আলোচনাটিতে আসবো সেটি হলো বিজ্ঞান শিক্ষা ব্যাক্তি মানুষের কি উন্নয়ন সাধন করে, এর কি ধনাত্মক প্রভাব পড়ে সমাজ জীবনে।
১। এই বিশ্বসংসারে মানবজাতির আগমনহেতু জীবনের উদ্দেশ্য মুলত দুটি ১। আমাদের দৈনন্দিন জীবনের দুঃখ-কষ্টগুলোকে দূর করা (আরাম-আয়েশ বৃদ্ধি করা), ২। সৃষ্টির রহস্য উদঘাটন করা (মানব জীবনের অর্থ খোঁজা) বিজ্ঞান এই দুইটি উদ্দেশ্য সাধনে নিরলস সাধনা করে যাচ্ছে।
২। বিজ্ঞান পাঠ করলে বোঝা যায় যে এই জগত-সংসার সুশৃংখল ও এখানে রয়েছে কঠোর আইনের শাসন - এই অর্থে তা সুপরিকল্পিত।
৩।বিজ্ঞান শিক্ষা এই জগৎ-সংসারকে বোঝা (understanding)-কে প্রসারিত করে।
৪।বিজ্ঞান শিক্ষা যে কোন ঘটনা ও বিষয়কে যৌক্তিকভাবে (rational) ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ করা শিখায়।
৫।বিজ্ঞান শিক্ষা সত্য ও মিথ্যার মধ্যে পার্থক্য করতে শেখায়, যার ব্যবহারিক প্রয়োগ রয়েছে সর্বত্র।
৬।বিজ্ঞান শিক্ষা মার্কেটিং স্ফুর্তি ও সত্যের মধ্যে পার্থক্য করণপূর্বক কোন পণ্যটি ক্রয় করা যথাযথ ও অর্থপূর্ণ হবে তা শেখায়।
৭।বিজ্ঞান শিক্ষা যেকোন বিষয়ের গবেষকদের বলিষ্ঠ গবেষণা করতে সহায়তা করে।
৮। আমাদের দেশে একটি সমস্যা প্রকট, তা হলো যে কোন স্তরের আলোচক বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তথ্য, উপাত্ত ও যুক্তির ভিত্তিতে আলোচনা না করে, ফাঁকা কিছু ভাবাবেগের ভিত্তিতে আলোচনা করে থাকে। বিজ্ঞান শিক্ষা তথ্য, উপাত্ত ও যুক্তির ভিত্তিতে আলোচনা করার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা শেখায়।

৯। বিজ্ঞান শিক্ষা চিন্তার পরিসর ও উপায়সমুহকে বিস্তৃত করে।
১০। যে কোন বিষয় বিশ্লেষণে গণিত ও গণনার গুরুত্বকে বুঝতে সাহায্য করে।
১১। এই যুগ বিজ্ঞানের যুগ এই যুগে থেকে বিজ্ঞান না জানাটাই অপূর্ণতা ও নির্বুদ্ধিতা, যে কোন ব্যাক্তিরই বিজ্ঞানের নূন্যতম জ্ঞান থাকা জরুরী।
১২। বিজ্ঞান শেখায় যথাযথতা ও অভ্রান্ততা (accuracy)।
১৩। বিজ্ঞান শেখায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে বিক্ষিপ্তভাবে আলোচনা না করে স্পেসিফিক অবজেক্টে ফোকাস করতে।
১৪। যেকোন জটিল পরিস্থিতিতে গ্রন্থিমোচন করে খুব সহজেই সমাধান খুঁজে বের করতে বিজ্ঞান শিক্ষা অপরিহার্য্য।
১৫। বিজ্ঞান শিক্ষায় শিক্ষিত ব্যাক্তির সাংখ্যিক দক্ষতা (numeric skills) বাণিজ্যিক কর্মকান্ডে সুক্ষবুদ্ধি প্রয়োগে আত্মবিশ্বাসের জন্ম দেয়।
১৬। বিজ্ঞান মানেই নতুন কিছুকে আবিষ্কার করা, তাই বিজ্ঞান শিক্ষা নতুন আবিষ্কারের ঝোঁক সৃষ্টি করে।
১৭।কোন একটি কিছুর দিকে দেখা ও তার সম্বন্ধে ভাবার চাইতে এক্সাইটিং কিছু নাই। বিজ্ঞানই এটা শেখায়।
১৮। বিজ্ঞান রহস্যকে ভালোবাসা ও তাকে উদঘাটন করা শেখায়।
১৯। যিনি বিজ্ঞান জানেন না তিনি কেবল কলা ও ব্যবসা সংক্রান্ত বিষয়েই আলোচনা করতে সক্ষম, আর যিনি বিজ্ঞান জানেন তিনি সর্ববিষয়েই আলোচনা করতে সক্ষম। এই 'অলরাউন্ডার' মানুষ বিজ্ঞানের অবদান।
২০। বিজ্ঞান আমাদের শেখায়, কি করে প্রশ্ন করতে হয়, অন্বেষণ করতে হয়, বিবরণ পেশ করতে হয় ও কমুনিকেইট করতে হয়। এইগুলো সেইসব দক্ষতা যেকোন প্রকার কর্মস্থলেই যার ব্যবহারিক প্রয়োগ রয়েছে।

(চলবে)


কৃতজ্ঞতা স্বীকার:
১। সামুর ব্লগার ম্যাভেরিক
২। ইন্টারনেটে প্রাপ্ত বিভিন্ন আর্টিকেল

তথ্যসূত্রঃ
১। 50 Good reasons to study science - https://www.ntu.ac.uk/sat/cels/

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৫

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
অর্গানাইজড ণোলেজ হিসেবে বিজ্ঞান আবার প্রাপ্ত জ্ঞানের যথাযথ ব্যবহারও বিজ্ঞান। হাহ হাহ হা... লিখুন, রমিত।

০২ রা মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৫

রমিত বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ০২ রা মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

রমিত বলেছেন: লেখাটিকে নির্বাচিত পাতায় স্থান দেয়ার জন্য সামু কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.