নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রমিত

মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল!

রমিত

মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল! ব্যাটা নিয়াজী বলেছিলো, “বাঙালী মার্শাল রেস না”। ২৫শে মার্চের পরপরই যখন লক্ষ লক্ষ তরুণ লুঙ্গি পরে হাটু কাদায় দাঁড়িয়ে অস্র হাতে প্রশিক্ষন নিতে শুরু করল, বাঙালীর এই রাতারাতি মার্শাল রেস হয়ে যাওয়া দেখে পাকিস্তানি শাসক চক্র রিতিমত আহাম্মক বনে যায়। সেই অসম সাহস সেই পর্বত প্রমাণ মনোবল আবার ফিরে আসুক বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে। দূর হোক দুর্নীতি, হতাশা, গ্লানি, অমঙ্গল। আর একবার জয় হোক বাংলার অপরাজেয় তারুণ্যের।

রমিত › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসঙ্গ শর্ট ড্রেস ও পশ্চিমা চিন্তাভাবনায় আধুনিকতার নামে আদর্শচ্যুতি - পর্ব ১

১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬

প্রসঙ্গ শর্ট ড্রেস ও পশ্চিমা চিন্তাভাবনায় আধুনিকতার নামে আদর্শচ্যুতি - পর্ব ১
(Short dress fashion and change in US mentality)



----- ড. রমিত আজাদ
১৯৮৯ সালের আগস্ট মাসের কোন এক দিনে উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্য পাড়ি জমিয়েছিলাম ইউরোপে। মহাশক্তিধর দেশের দৃষ্টিনন্দন মৃত্তিকা ও পট্টনের অত্যাধুনিকতায় প্রতি মুহূর্তেই ধাঁধিয়ে ধাঁধিয়ে উঠছিলো আমার এই প্রাচ্যদেশীয় রক্ষণশীল পশ্চাদপদ দুটি কনীনিকা। এত এত নান্দনিকতার মধ্যে যে কয়েকটি জিনিস দৃষ্টিকটু লাগছিলো তার মধ্যে দুটি হলো মেয়েদের স্বল্পবসন আর নারী-পুরুষের প্রকাশ্য আলিঙ্গন-চুম্বন দৃশ্য। প্রথম প্রথম এগুলো দেখে নিজের কাছেই নিজে লজ্জা পেয়ে যেতাম, তারপর একসময় চোখ সয়ে এলো। তবে মাঝে মাঝে কয়েকটা প্রশ্ন মনের কোনে উঁকি দিত, "পুরুষরা স্বাভাবিক পোষাকেই চলাফেরা করে, অথচ শুধু মেয়েরাই কেন এত সংক্ষিপ্ত অথবা আটসাঁট পোষাকে চলে?, "এরকম শর্ট ড্রেসের প্রচলন কি তাদের আবহমান কালের ঐতিহ্য, নাকি পরবর্তিতে তার প্রচলন হয়েছে? যদি পরবর্তিতে তা হয়ে থাকে, তবে তা কবে থেকে শুরু হলো? কেন শুরু হলো?"
তখন তো আর ইন্টারনেট-এর মত এত উপকারী বন্ধু ছিলোনা যে ক্লিক করলেই সব তথ্য পেয়ে যাবো। ভরসা ছিলো পত্র-পত্রিকা, সেখানে যা ছাপা হবে তাই জানতে পারবো, যা ছাপা হবেনা তা যদি জানতে চাই তাহলে হয় অপেক্ষা নয়তো গ্রন্থাগারে গিয়ে খাটাখাটুনি করা। তাই দ্রুত প্রশ্ন দুটির উত্তর পাইনি। তবে একটা বিষয় মনের আকাশে মাঝে মাঝে ঝিলিক দিতো। বিটিভির কল্যাণে মার্কিনী যে ফিল্মগুলো পর্দায় দেখতে পেতাম সেখানে তো নারীদের শর্ট ড্রেসে দেখিনাই, বরং খুব লম্বা ও ঢোলা ড্রেস এমনকি জামার হাতাও ছিলো ফুল স্লিভ। তার মানে এই সেদিনও সেখানকার নারীরা শালীন পোষাক পরিধান করতো। তাহলে পোষাক থেকে কাপড়ের পরিমান কমতে থাকে ধীরে ধীরে, সেই সাথে খুব সম্ভবত আরো অনেক কিছুই কমতে থাকে।
১৯৭০ সালে সংঘটিত রিচার্ড নিক্সনের 'ওয়াটারগেট কেলেংকারী' তো একসময় মানুষের মুখে মুখে ফিরতো। চাকুরীপ্রার্থীরা ইন্টারভিউতে প্রা্যশ্ঃই ঐ বিষয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হতেন। বেচারা নিক্সনের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারটাই ধ্বসে গিয়েছিলো এক ধাক্কায়। তবে মার্কিনীরা এটা প্রমাণ করতে পেরেছিলো যে, নৈতিকতার প্রশ্নে তারা ছাড় দেয়না। একই কথা বলা যায় Gary Warren Hart-এর ক্ষেত্রে, আরেকটু হলেই ১৯৮৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি হয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু বেচারা! হঠাৎ মিডিয়ায় চলে এলো Donna Rice-এর সাথে উনার রোমান্টিক এ্যাফেয়ারের গোপন কাহিনী। ব্যাস সেখানেই সমাপ্তি রাষ্ট্রপতি হওয়ার বাসনা। মার্কিনীরা আরো একবার প্রমাণ করলো, নৈতিকতার প্রশ্নে তারা ছাড় দেয়না।
কিন্তু ১৮০ ডিগ্রী উল্টা ঘটনা দেখলাম যখন সুদর্শন রাষ্ট্রপতি বিল ক্লিনটন-এর বিরূদ্ধে এক্সট্রামেরিটাল এ্যাফেয়ার থাকার প্রমাণ পাওয়া সত্ত্বেও ইমপিচমেন্ট আনা সম্ভব হলোনা। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগলো, "মার্কিনীরা কি নৈতিকতার প্রশ্নে ছাড় দিতে শুরু করেছে?"

এই উন্নতি/অবনতি তাদের সমাজে ঘটলো কেন? এটা কি প্রাকৃতিক স্বাভাবিকতা? নাকি এক গভীর ষড়যন্ত্র?
আমার সৌভাগ্য, দর্শনের একজন খুব ভালো একজন অধ্যাপক পেয়েছিলাম বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে। মার্কিন সমাজের মানসিকতার পরিবর্তন, ক্লিনটন স্ক্যান্ডাল ও ইমপিচমেন্টের ব্যর্থতার উপর তিনি আমাদের কিছুটা আলো দিয়েছিলেন, তখন বিষয়টি সম্পর্কে আমার ধারনা অনেকটাই স্বচ্ছ হয়ে এসেছিলো।
পরবর্তি পর্বে এই বিষয়ে লিখবো।
(ডোনাল্ড ট্রাম্প-এর বিজয় আমি কামনা করিনি, তবে তার বিজয়ে মর্মাহত হলেও হতবাক হইনি)

নীচে টেনিস খেলো্যাড়দের সেকাল ও একালের দুটি ছবি দিলাম। ছবিদুটি সেকাল ও একালের কথা বলছে।





মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ক্ষুধার্তের সামনে প্লেট দিয়ে আহার না দেয়া- জিগিষা জাগিয়ে হঠাৎ পোষ্ট শেষ করাকে কি এক বলা যায়;) ???

দারুন বিষয়ের শেষের অপেক্ষায় :)

+++++++++++

১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১২

রমিত বলেছেন: ভৃগু ভাই আমিও অত্যন্ত ক্ষুধার্ত অবস্থায় লেখাটি লিখেছি। পেশাগত জীবনে ব্যস্ততা যাচ্ছে খুব। তাই ব্লগে আসার সময় পাইনা। আজ লাঞ্চ না করে কোনরকমে সময় ম্যানেজ করে লিখেছি।
লেখায় প্রথমেই আপনার মন্তব্য দেখে খুব ভালো লাগলো।
আমি দ্রুতই পরবর্তি পর্ব লেখার চেষ্টা করবো।
আপনাকে ধন্যবাদ।

২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। একবার history চ্যানেলে how sex changed the world সিরিজে আমরা দেখেছি আমেরিকার এই পরিবর্তন খুব বেশীদিন আগে হয়নি। কয়েক দশক আগেও প্লেবয় ম্যাগাজিনের সম্পাদকের বিরুদ্ধে নারীদের মিছিল হয়েছিল...

১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৪

রমিত বলেছেন: প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়েছেন।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৬

রমিত বলেছেন: লেখাটিকে নির্বাচিত পাতায় স্থান দেয়ার জন্য সামু কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ ।

৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২১

সংক্ষিপ্ত যোগাযোগ বলেছেন: ব্যবসায় পরিনত আজ নারী সমাজ।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩

রমিত বলেছেন: জ্বী।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: @ড. রমিত আজাদ

আসলে আপনি বেআইনি কাজ ( illegal act ) এবং অনৈতিক কাজ ( immoral act ) এই দুটো জিনিস কে গুলিয়ে ফেলেছেন।

১) যদি বিবাহিত দুই নারী -পুরুষ বিবাহ -বহির্ভূত সম্পর্কে স্বেচ্ছায় জড়িয়ে পরে, মেয়েরা শর্ট বা revealing ড্রেস পরে , ওপেনলি নরনারী hug করে বা চুমু খায় , গে বা লেসবিয়ানরা নিজেদের মতো একসাথে থাকে আমেরিকা ইউরোপ অথবা পৃথিবীর অনেক দেশেই সেটা কোন ব্যাপার নয় , সাধারণ জনগণ সিম্পলি নট বদার্ড। এগুলো বেআইনি কাজ নয়। প্রধানত অনুন্নত দেশগুলোর জনগণের সামাজিক চেতনায় এগুলো অনৈতিক কাজ ( immoral act ) কিন্তু উন্নত দেশগুলোতে নয় । তাই রাষ্ট্রপতি বিল ক্লিনটন-এর বিরূদ্ধে এক্সট্রামেরিটাল এ্যাফেয়ার থাকার প্রমাণ পাওয়া সত্ত্বেও ইমপিচমেন্ট আনা সম্ভব হয় না ।

২) কিন্তু কেউ যদি ট্যাক্স ফাঁকি দেয় , বিদ্যুৎ চুরি করে , রাস্তায় থুতু ফেলে , ঘরের নোংরা রাস্তায় ফেলে , করাপশন করে , ইনসাইডার ট্রেডিং করে , অন্যের ফোনে আড়ি পাতে দেন এভরি বডি ইস বদার্ড। উন্নত দেশগুলোতে এগুলো illegal act এবং punishable অফেন্স , সাধারণ জনগণ অথবা mighty এন্ড পাওয়ারফুল কেউই ছাড় পায় না তা সে সাধারণ আমেরিকান Joe হোক অথবা ওয়াটার গেট এ ফেঁসে যাওয়া রিচার্ড নিক্সন ।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১

রমিত বলেছেন: বেআইনি কাজ ( illegal act ) এবং অনৈতিক কাজ ( immoral act ) এই দুটো জিনিস কে গুলিয়ে ফেললাম কখন? বেআইনি কথাটাতো ব্যবহারই করিনি লেখাতে।
বেআইনি ও অনৈতিক দুটো অপকর্মের যেকোন একটার জন্যই ইমপিচমেন্ট আনা সম্ভব। আমি গ্যারি হার্টের ঘটনাটি উল্লেখ করেছি, ওখানে অনৈতিক কাজের জন্যই ওনাকে সরে দাঁড়াতে হয়েছিলো।
সো কলড উন্নত দেশে আমি নিজেই অনেকগুলো বছর কাটিয়েছি, আর নিজে অনুন্নত দেশের সন্তান, তাই উন্নত ও অনুন্নত দুধরনের দেশ সম্পর্কেই আমার অভিজ্ঞতালদ্ধ ধারনা রয়েছে।
যাহোক গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টের অবতারনা করেছেন। পরবর্তি পর্বে এই বিষয়ে লেখার আশা রাখি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৮

রেজা এম বলেছেন: এক কথায়, মানুষের নৈতিক অবক্ষয় । মৌলবাদী নৈতিকতার পতন ।

৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৪

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: সুন্দর বিষয়ের অবতারণা করেছেন -- কিন্তু হঠাৎ করেই যেন শেষ হয়ে গেল -- আরো একটু বড় হলে ভাল হতো -- যাই হোক আমার কাছে স্বল্প বসনকে পূঁজিবাদের জয় হিসেবে দেখছি - এখন নারীরা কোন কোন ক্ষেত্রে পন্যে পরিণত হয়েছে --- এই স্বল্প বসনকে আমি কোন ক্রমেই মানতে পারি না --------

৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:০৭

মহীয়সী (নারী বিষয়ক নিউজ পোর্টাল) বলেছেন: Nice writing..please write on http://www.mohioshi.com the first women related constructive news portal in Bangladesh and Bengali language

৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: @ড. রমিত আজাদ
আসলে আমি যেটা বলতে চেয়েছি যে আমেরিকা বা ইউরোপের মতো দেশে , " মেয়েদের স্বল্পবসন আর নারী-পুরুষের প্রকাশ্য আলিঙ্গন-চুম্বন দৃশ্য" কোনও আদর্শচ্যুতির জিনিস নয়। আমাদের মতো "অনুন্নত " দেশগুলোতে এইসব আদর্শচ্যুতি/ ইমমোরাল হতে পারে বা আরো গোড়া কোন মধপ্রাচ্যের মুসলিম দেশে এগুলো ইমমোরাল এবং ইললিগাল দুটোই হতে পারে।

সাধারণ ভাবে নারী পুরুষের এক্সট্রেমেরিটাল অ্যাফেয়ার পৃথিবীর "উন্নত "দেশ গুলোতে ইমমোরাল, কিন্তু সাধারণ মানুষ এই নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নয়। Gary Warren Hart অথবা Bill Clinton কে যে হ্যাপা পোয়াতে হয়েছিল তার কারণ হয়তো , সাধারণ মানুষের মনে হয়েছিল উচ্চপদের পদের সুযোগ নিয়ে তারা সাধারণ মহিলা কে এক্সপ্লয়েট করেছিলেন এই নিয়ে ঝড় উঠেছিল। Gary Warren Hart ডেমোক্রেটিক পদ প্রার্থীর থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করেছিলেন , ক্লিন্টন ইমপিচমেন্ট থেকে বেঁচে যান। তাঁরা যদি সাধারণ মানুষ হতেন তাহলে হয়তো তাদের কোনোরকম ঝামেলায় পড়তে হতো না।
রিচার্ড নিক্সনের 'ওয়াটারগেট কেলেংকারী' ইমমোরাল এবং ইললিগাল দুটোই ছিল তাই তার আমেরিকান প্রেসিডেন্ট পদে টিকে থাকার উপায় ছিল না।
"১৯৭০ সালে সংঘটিত রিচার্ড নিক্সনের 'ওয়াটারগেট কেলেংকারী' তো একসময় মানুষের মুখে মুখে ফিরতো। ..............বেচারা নিক্সনের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারটাই ধ্বসে গিয়েছিলো এক ধাক্কায়। তবে মার্কিনীরা এটা প্রমাণ করতে পেরেছিলো যে, নৈতিকতার প্রশ্নে তারা ছাড় দেয়না। " -----আমেরিকানদের কাছে এটা শুধু নৈতিকতার প্রশ্ন ছিল না , ইললিগাল কাজ ও ছিল।
"কিন্তু ১৮০ ডিগ্রী উল্টা ঘটনা দেখলাম যখন সুদর্শন রাষ্ট্রপতি বিল ক্লিনটন-এর বিরূদ্ধে এক্সট্রামেরিটাল এ্যাফেয়ার থাকার প্রমাণ পাওয়া সত্ত্বেও ইমপিচমেন্ট আনা সম্ভব হলোনা। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগলো, "মার্কিনীরা কি নৈতিকতার প্রশ্নে ছাড় দিতে শুরু করেছে?" ---------বিল ক্লিনটন-এর কাজ ইমমোরাল ছিল কিন্তু ইললিগাল ছিল না , ইললিগাল হলে তিনি ইমপিচমেন্ট সারভাইব করতে পারতেন না।

আশাকরি আমি আপনার পোস্টের পরিপ্রেক্ষিতে যেটা বলতে চাইছি সেটা বোঝাতে পারলাম। আপনার পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।

১০| ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪

নতুন নকিব বলেছেন:



"তবে মাঝে মাঝে কয়েকটা প্রশ্ন মনের কোনে উঁকি দিত, "পুরুষরা স্বাভাবিক পোষাকেই চলাফেরা করে, অথচ শুধু মেয়েরাই কেন এত সংক্ষিপ্ত অথবা আটসাঁট পোষাকে চলে?, "এরকম শর্ট ড্রেসের প্রচলন কি তাদের আবহমান কালের ঐতিহ্য, নাকি পরবর্তিতে তার প্রচলন হয়েছে? যদি পরবর্তিতে তা হয়ে থাকে, তবে তা কবে থেকে শুরু হলো? কেন শুরু হলো?"

-আজাদ ভাই,
তথাকথিত ভদ্র(!) দের আসল চেহারা উম্মুক্ত করে দেখিয়ে দিলেন! আদর্শিকভাবে পরাজিতদের চিনিয়ে দেয়ায় অগনন ভালবাসা।

ভাল থাকবেন নিরন্তর।

১৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫১

রমিত বলেছেন: 'নতুন নকিব' আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:০২

টারজান০০০০৭ বলেছেন: স্যার , এইস জি ওয়েলস এর লেখা মনে পড়লো , "নিরবিচ্ছিন্ন শান্তি লিপ্ত করে অবাধ যৌনতায়, এরপরে ধ্বংস।" ১/১১ এবং পার্ল হারবার ছাড়া আমেরিকার নিজের ভূখণ্ডে বড় কোনো যুদ্ধ নাই। পুলিশি অপরাধ ছাড়া আমেরিকানরা ব্যাপক স্বাচ্ছন্দ ও সমৃদ্ধির মধ্যেই আছে , আর তাই অবাধ যৌনতার দিকেই তাদের অভিমুখ। নৈতিকতা শুধু ব্যবহার ও সামাজিক আচরণের মধ্যেই আছে, চরিত্র থেকে অনেক আগেই বিদায় নিছে।
যাহাদের দিলমে য়ুরোপ, মেরিকা তাহাদের অবশ্য এই পোস্ট ভালু লাগিবে না !

১৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:২০

রমিত বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
এইস জি ওয়েলস-এর উক্তিটি জানা ছিলোনা, জানলাম। সাংঘাতিক কথা! সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোতে যখন স্বাচ্ছন্দ ছিলো তখন সেখানেও অবাধ যৌনতা ছিলো। আবারো ধন্যবাদ।

১৫ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬

রমিত বলেছেন: এইস জি ওয়েলস এর কোট-টা কোথায় পাওয়া যাবে? কোন বইয়ে? একটু বলবেন প্লিজ! ইংরেজী অনুবাদ-টা দিলে ভালো হয়।

১২| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৩৯

টারজান০০০০৭ বলেছেন: স্যার , বইটা সেবা প্রকাশনীর অনুবাদ। নামটাও ভুলে গেছি ! ওয়ার অফ দি ওয়ার্ল্ড হতে পারে।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮

রমিত বলেছেন: থ্যাংক য়ু। আমি দেখে নেব নে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.