![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সামু ব্লগে মিতক্ষরা এবং সোনা ব্লগে সাতকরা। এক সময় দেশে থাকতাম, এখন বিদেশ।
আইসিসি প্রধান কামালের বক্তব্য নিয়ে বিতর্কের ঝড় উঠেছে। ঝড় উঠার কারন তিনি আইসিসি প্রধান।
কামালের মন্তব্যকে সমালোচনা করে যারা লিখেছেন তাদের অনেকের মন্তব্য প্রথম আলোর পাঠকের মন্তব্য হিসেবে প্রকাশ হয়েছে। বিপরীত মন্তব্য প্রকাশ করায় প্রথম আলোকে ধন্যবাদ রইল।
এখন এক এক করে আমি মন্তব্যগুলোর জবাব দিচ্ছি।
জনৈক পাঠক এস এম বিল্লাহ লিখেছেন:
"ক্রিকেট একটি ভদ্রলোকের খেলা। ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে ফুলবল অথবা হাডুডু খেলার মতো কোথাও কখনো মারামারি হতে দেখা যায় না। ক্রিকেটে আম্পায়ার কোনো বিতর্কিত সিদ্ধান্ত দিলে তা নিয়ে আপত্তি করার সুযোগ আছে এবং নির্দিষ্ট উপায়ে তার নিষ্পত্তি করার সুযোগও রয়েছে। তবে আম্পায়ারের এমন একটি সিদ্ধান্তকে ঘিরে আইসিসি প্রধানের কথিত মন্তব্য ও পদত্যাগের হুমকি একটি নজিরবিহীন ঘটনা। এই ধরণের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ায় দেশের ক্রিকেটপ্রেমী জনগণ তাৎক্ষণিকভাবে উদ্বেলিত হতে পারে; কিন্তু তা ক্রিকেটের সুশীল চরিত্রের সাথে বেমানান মনে হয়। "
আমার জবাব:
ক্রিকেট ভদ্রলোকের খেলা তখনই হবে যখন তা দুই পক্ষের প্রতি সম আচরনমূলক হবে। এক পক্ষকে দুর্বল পেয়ে সেই দুর্বল দলের প্রতি বিষম আচরন কোনভাবেই ভদ্রোচিত হতে পারেনা। খেলার মাঠে বাংলাদেশ দল আম্পায়ারের প্রতিটি সিদ্ধান্তকে বিনাবাক্য ব্যয়ে মেনে নিয়েছে। যা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। বাংলাদেশ ব্যতিরেকে আর কোন দল এরকম ভদ্রতা দেখাত কি না তা সন্দেহ। কিন্তু এই ভদ্রতাকে দুর্বলতা হিসেবে গন্য করা হবে - তা তো হতে দেয়া যায় না। ক্রিকেটীয় সুশীল চরিত্র ধরে রাখার জন্যই বাজে আম্পায়ারিং এর বিরুদ্ধে সরব হওয়া উচিত। আম্পায়ারিং ক্রিকেটের বাইরের কোন অংশ নয়। ক্রিকেটের স্বার্থেই এরকম বাজে আম্পায়ারিং বন্ধ করা প্রয়োজন। সেই উদ্যোগটা আসা উচিত ছিল আইসিসির কাছ থেকেই। অথচ আইসিসির কাছ থেকে তার উল্টোটাই শোনা যাচ্ছে। বাজে আম্পায়ারিং এর বিরুদ্ধে যে কোন অভিযোগ তারা এক কথায় নাকচ করে দিচ্ছেন। দেখুন রিচার্ডসনের বক্তব্য:
রিচার্ডসন বলেছেন, ‘ আইসিসির সভাপতি হিসেবে ম্যাচ অফিশিয়ালদের সমালোচনা করার ক্ষেত্রে কামালের আরও সচেতন হওয়া উচিত ছিল। কারণ, তাঁদের সততা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই। ম্যাচ অফিশিয়ালদের ‘‘অ্যাজেন্ডা’’ ছিল কিংবা তাদের সামর্থ্যের বাইরে অন্য কিছু করেছে, এমন অভিযোগ ভিত্তিহীন এবং জোরালোভাবে প্রত্যাখ্যান করা হচ্ছে।"
একটি ম্যাচে বাজে আম্পায়ারিং এর কারনে আইসিসি প্রধানের পদত্যাগের হুমকি অবশ্যই শোভন নয়। কিন্তু আইসিসি যখন বাজে আম্পায়ারিং এর বিরুদ্ধে জোরালো পদক্ষেপ রাখেনা তখন তা কতটা শোভন?
প্রথম আলোতে আরেকটি মন্তব্যে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক লিখেছেন:
"আইসিসির প্রেসিডেন্ট হিসেবে কামাল সাহেবের বক্তব্য আমার কাছে যৌক্তিক মনে হয় নি। আম্পায়ারিং খারাপ হয়েছে। সেটা অন্য ম্যাচেও হয়। শ্রীলঙ্কার অশোকা ডি সিলভার কথা তো এখনও মনে আছে। সে সময়ও অনেক সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের বিপক্ষে গেছে। তখন তো আইসিসিকে দোষারোপ করা হয় নি! ফুটবলে রেফারির ভুলের পরিমান অঢেল। তখন কোন দেশ বা ফিফার উপর দোষ চাপানো হয় না। এখন আইসিসি ভারত প্রভাবিত বলে আম্পায়ারের দোষকে পাতানো ম্যাচ বা অন্যান্য অভিযোগ করাকে আমি অত্যন্ত হীনমন্যতা বলে মনে করি। আম্পায়াররা পাতানো থাকলে তামিমের আউটে তারা থার্ড আম্পায়ারকে ডাকতো না। ইংল্যান্ডের জর্ডানের রান আউটও বিতর্কিত ছিল, এবং বাংলাদেশের পক্ষে গেছে। তার মানে কি ঐদিন আম্পায়ার বাংলাদেশের পক্ষে ছিল? "
আমার জবাব:
আইসিসি প্রেসিডেন্ট ঠিক কি বলেছেন তা সঠিক বিবরন কোথাও পাচ্ছি না। তিনি যদি সরাসরি পাতানো খেলা বলে থাকেন, তবে তা ঠিক বলেন নি কারন এর পক্ষে এখনও কোন প্রমান নেই। কিন্তু বাজে আম্পায়ারিং এর বিরুদ্ধে কথা বলার অধিকার তিনি রাখেন। আম্পায়ারের ভুল কি ইচ্ছাকৃত নাকি অনিচ্ছাকৃত কিনা তা তদন্ত করে দেখা উচিত - এটা বলার অধিকারও তিনি রাখেন।
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বাজে আম্পায়ারিং যেমন নিন্দনীয়, তেমনি অন্য দলের বিরুদ্ধে বাজে আম্পায়ারিংও নিন্দনীয়। দেখার বিষয় হল, বাংলাদেশ সেদিন বেশ কয়েকটি বাজে সিদ্ধান্তের শিকার হয়েছে - যা কোনভাবেই মেনে নেয়া যাচ্ছে না। বিশেষত "নো বল" এর সিদ্ধান্তটি একেবারেই অপরিপক্ক। সেজন্যই প্রশ্ন উঠেছে, এসব ভুল কি অনিচ্ছাকৃত ভুল, নাকি ইচ্ছাকৃত? যদি অনিচ্ছাকৃতও হয়ে থাকে, তবে এরকম নির্জলা ভুল করার পরেও আম্পায়াররা কি খেলা পরিচালনার সুযোগ রাখেন?
আইসিসি থেকে কামালের পদত্যাগের প্রশ্নই উঠেনা। এই হুমকি দেয়াটাও ঠিক সমর্থন করা যাচ্ছে না। তবে জঘন্য মাত্রার আম্পায়ারিং এর বিরুদ্ধে সরব হতে হবেই।
২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২২
মিতক্ষরা বলেছেন: একজন পাঠক লিখেছেন, আইসিসির নিয়মতান্ত্রিক উপায়েই নাকি বাজে আম্পায়ারিং এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা যায়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে তা কতটা কার্যকর?
আয়ান গোল্ডের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেখুন:
https://www.youtube.com/watch?v=WCl6clGNYlg
http://defence.pk/threads/ian-gould-steve-davis-worst-umpires-of-world-cricket-now.359999/
২| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২৮
নবাব চৌধুরী বলেছেন: ওসব নিয়োমের তোয়াক্কা করে কোনও লাভ হবেনা ভ্রাতা।
২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২৯
মিতক্ষরা বলেছেন: সেই জন্যই তো সবার সরব হওয়া দরকার। দর্শক পয়সা দিয়ে টিকেট কেটে খেলা দেখতে যায়। তাদেরকে এভাবে ঠকানোর মানে কি?
৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৪
নবাব চৌধুরী বলেছেন: আমার মনে হয় কামালের পদক্ষেপ যথাযথ।প্রতিবাদের ভাষাটা এমনই হওয়া উচিৎ।
২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৭
মিতক্ষরা বলেছেন: তার কোট টু কোট বক্তব্য আমি কোথাও পাচ্ছি না। তবে আইসিসি প্রধানের ভাষা প্রয়োগের দিকে সতর্ক হওয়া উচিত। কারন তিনি ১৬টি দেশকে রিপ্রেসেন্ট করেন।
৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
মিতক্ষরা বলেছেন: আয়ান গোল্ডের বিরুদ্ধে পাকিস্তান অভিযোগ করেছিল কমপক্ষে দশ থেকে বারটি ভুল করেছিলেন পাকিস্তান শ্রীলংকা ম্যাচে। যার ভিক্টিম পাকিস্তান দল হয়েছিল। সেই খেলায় পাকিস্তান গোহারা হেরে যায়। তৎকালীন কোচ ডেভ হোয়াটমোর এই অভিযোগ লিখিতভাবে করেছিলেন আইসিসিতে।
তার রেজাল্ট কি ছিল?
http://zeenews.india.com/sports/cricket/pakistan-lodges-complaint-over-poor-umpiring-decisions_744648.html
৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৮
প্লাবন২০০৩ বলেছেন: চার বছর পর অনুষ্ঠিত হয় একটি বিশ্বকাপ । এই বিশ্বকাপ ঘিরে থাকে বছরের পর বছর কঠোর অনুশীলন আর পরিশ্রম, আর ঘিরে থাকে কোটি মানুষের স্বপ্ন । অল্প কয়েকজনের কিছু ভুল সিদ্ধান্তের জন্য এরকম একটি স্বপ্নের অকাল মৃত্যু কোন মতেই কাম্য নয় । এর প্রতিবাদ অবশ্যই জানানো উচিত । বাংলাদেশের সাথে ইংল্যান্ডের খেলায় যদি ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে কোন ভুল সিদ্ধান্ত ঘটে থাকে সেটার প্রতিবাদ জানানোর দায়ীত্ব ইংল্যান্ডের, তাই বলে আমরা তো আর ভারতের বিরুদ্ধে খেলার সময়কার আম্পায়ারের ভুলগুলোর প্রতিবাদ থেকে বসে থাকতে পারি না । আইসিসি থেকে কামালের পদত্যাগ-এর কথা সেরকম আবেগ থেকেই উঠে এসেছে । আশা করি তিনি বাস্তবে সেরকম কিছু না করে যথাযথ উপায়ে এর প্রতিবাদ জানাবেন । ধন্যবাদ মিতক্ষরাকে এরকম একটি সুন্দর লেখার জন্য
২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:১৫
মিতক্ষরা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও। ভুল কি মাত্রার সেটাও বিবেচ্য বিষয়। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে "নো বলের" যে ভুল সিদ্ধান্ত হয়েছে এটা একেবারেই নির্জলা ভুল। এছাড়াও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আম্পায়ারের আরো কয়েকটি সিদ্ধান্ত বিতর্কিত ছিল। কিন্তু ইংল্যান্ডের সেই রান আউট সংক্রান্ত ইস্যুটি এতটা স্বচ্ছ ছিল না। থাকলে সেরকম প্রতিবাদ হত।
একের পর এক নির্জলা ভুল করার পরও আম্পায়ার কি যোগ্যতা রাখেন খেলা পরিচালনা করার?
৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:১১
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: আপনার পোস্ট না দেখেই আমি একটা পোস্ট দিছি....
২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:১৬
মিতক্ষরা বলেছেন: আমিও মন্তব্য করেছি আপনার পোস্টে .......................
৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:০৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ভাল বলেছেন।
তবে আজ একাত্তর টিভিতে ভারতীয় একটি চ্যানেলের সাথে যৌথ টকশো হয়েছিল।
আমাদের আলোচকরা আমতা আমতা করে ইংরেজিতে বার বার আম্পায়ারের ভুলগুলো বলছিলেন।
আসলে মুল ব্যাপারটিতো কেউ বলছিল না
বলা উচিত ছিল এটা মামুলি ব্যাড আম্পায়ারিং না।
বাংলাদেশ মুলত ক্রিকেট মাফিয়ার ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছে।
ব্রিটিশ+ভারতের একদল জুয়াড়ী দুষ্টচক্র নেপথ্যে শ্রীনিবাসন, বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের মাফিয়া চক্র। এরা চায় যে কোন মুল্যে টিমইন্ডিয়া থাকুক। ভারত বা ভারত সরকারও এদের দাপটে অসহায়। ভারতীয় আদালত মাফিয়া শ্রীনিবাসনকে সুধু বর্খাস্তই করেনি। যাতে আর কখনোই ICC সভাপতি হতে না পারে সেই রুলিংও জারি করেছিল।
যদিও এই ব্লাডি শ্রীনিবাসন এখনো নেপত্থে সকল কলকাঠি নাড়ছে।
নিঃসন্দেহে টিমইন্ডিয়া বাংলাদেশের চেয়ে শক্তিশালী দল। কিন্তু এই দুষ্ট মাফিয়া চক্র যে কোন মুল্যে ইন্ডিয়াকে রাখার স্বার্থে খেলায় লড়াইটা জমে উঠার ঝুকিটুকু পর্যন্ত নিতে চায় নি।
২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৩৯
মিতক্ষরা বলেছেন: বিষয়গুলো তদন্ত করে দেখা দরকার।
শক্তিশালী ইন্ডিয়া দল হয়তো এমনিতেই জিতত। সেই জেতা হত সত্যিকার আনন্দের। কিন্তু এইরকম জেতার মধ্যে আছে শুধুই লজ্জা।
৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:২৬
জাফরুল মবীন বলেছেন: বর্তমান ক্রিকেট আক্রমণাত্মক বাণিজ্য ও আধিপত্যবাদের শিকার।
আম্পায়ারিংয়ে ভুল হতেই পারে।কিন্তু সেটা যখন ক্রমাগত অপেক্ষাকৃত দূর্বল দলগুলোর প্রতি হতে থাকে এবং আইসিসি সেটাকে সংশোধন না করে অন্ধভাবে সমর্থন জানায় তখন সেটা ক্ষোভের জন্ম দেওয়া স্বাভাবিক নয় কি?
আর আপনি যে নিয়মতান্ত্রিক প্রতিবাদ করবেন সেটা কীভাবে সম্ভব যখন আইসিসি’র প্রধান নির্বাহী সকল ভুলকে অস্বীকার করে ও ভুলকারীদের সমর্থনে প্রকাশ্য বিবৃতি দেয়!এ ধরনের মানসিকতার কাছে নৈতিকতার খাতিরে সঠিক বিচার চাওয়ায় কোন ফল দিবে কি?আমি মনে হয় খুব বেশি হতাশ হয়ে পড়েছি।ভুল কিছু বলে থাকলে ক্ষমা করবেন ভাই।
২১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:০০
মিতক্ষরা বলেছেন: আপনার সাথে একমত। আম্পায়ারিংয়ে ভুল হলে তা কোন মাত্রার ভুল সেটা যাচাই করা প্রয়োজন। এই বিশ্বকাপ খেলার জন্য খেলোয়াররা কঠোর অনুশীলন করে থাকে। আম্পায়ারের খামখেয়ালী জনিত ভুলের কারনে খেলার স্পিরিট নষ্ট হয়ে যাক - তা কারো কাম্য নয়।
৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:০১
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: জাফরুল মবীন বলেছেন: বর্তমান ক্রিকেট আক্রমণাত্মক বাণিজ্য ও আধিপত্যবাদের শিকার।
২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৫৩
মিতক্ষরা বলেছেন: আক্রমণাত্মক বাণিজ্য ও আধিপত্যবাদ ক্রিকেটকে গিলে ফেলছে - যা দুঃখজনক।
১০| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২৮
সুমন কর বলেছেন: ভালো বলেছেন।
২২ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫
মিতক্ষরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লোটাস কামালের প্রতিক্রিয়া সমগ্র বাংলাদেশীদের মনের কথা
তবে দায়িত্বের কারণে 'তার কিছুটা সংযত হওয়া দরকার ছিল।
২২ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫
মিতক্ষরা বলেছেন: ঠিক।
১২| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩
শাহীদুর রহমান খান বলেছেন: যে খেলাটি আজ তিন মোড়লের ইচছা অনিচছা বিষয়ে পরিণত হয়েছে, সেখানে ব্যাপক প্রতিবাদ করেই মোড়লিপানা বন্ধ হয় না, আর অল্প স্বলপ প্রতিবাদে কিছু লাভ নেই। আজ যদি কামাল সাহেব তীব্র প্রতিবাদ না করত, প্রথমআলোতেই তার বিপরীতে লেখা হত।
আমার মনে হয়না আই ছি: ছি: ঘটিত ক্রিকেট কলংক ফোরমাল আলোচনায় থামবে। অনেক প্রতিবাদ হয়েছে, কাজ হয়নি। আর প্রতিবাদের ভাষা নরম হলে সেটা অবশ্যই প্রতিবাদ না। দেশপ্রেম যুক্তি দিয়ে বিচার হয় না।
This time I salute you Mr. Kamal.
১৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: টাইগাররা বেশ কয়েকটি বাজে সিদ্ধান্তের শিকার হয়েছে ।
২২ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:২০
মিতক্ষরা বলেছেন: এর প্রতিবাদ জরুরী।
১৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেহেতু বাংগালীদের আর কিছু নেই, খেলাটাই একমাত্র ধন।
১৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৭:৪০
মিতক্ষরা বলেছেন: নাহ, খেলা ছাড়াও অনেক কিছু রয়েছে। ধীরে ধীরে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
রমজানের শুভেচ্ছা।
১৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: সুন্দর লেখেছেন ।
২২ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯
মিতক্ষরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০৭
নবাব চৌধুরী বলেছেন: জঘন্যমাত্রার আম্পেয়ারিং এর বিরুদ্ধে আপনি কোন পদ্ধতিতে প্রতিবাদ করবেন?আপনি লিখেছে খুব সুন্দর।ভালো লেগেছে ভ্রাতা ধন্যবাদ।