নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শান্তির জন্য যুদ্ধ

সবাইকেই নিজ কর্মের জবাব দিতে হবে

রওনক

রওনক › বিস্তারিত পোস্টঃ

টাইম ট্র্যাভেল সম্ভব

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬

কয়েক দিন আগেও ভাবতাম আলোর বেগ সর্বোচ্চ বেগ হতে পারে না। কারন তখনও চিরায়ত বিজ্ঞানের ন্যায় স্থান কে স্থির বিবেচনা করে মহাবিশ্ব ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করতাম। এখন সময়কে স্থির (অতি-বিস্তৃত সুপার-ডাইমেনশন) বিবেচনা করলে দেখা যাচ্ছে আলোর বেগ ততটা গুরুত্বপুর্ণ নয়।

স্পেস-টাইম ইসুতে পদার্থবিদ্যা শুরু থেকেই ভুলের উপর আছে। সৃষ্টিতত্ব ব্যাখ্যায় স্থানের উপর প্রাধান্য দিয়েছে, কিন্তু স্থান বলে কিছু নেই। আমরা যেটাকে স্থান বলি তা আসলে সময়েরই একটা অংশ, সময়ের বিস্তার যা একটি প্লাটফর্মের মত। এই প্লাটফর্ম মহাবিশ্বের সকল উপাদান ধারন করছে। আমরা বলি ১ সেকেন্ড আগের/পরের সময়। আসলে আগে/পরে নয় বরং সামনে-পিছে, পুরোটা মিলিয়েই সময়। ইলেক্ট্রিক কারেন্টের সাথে তুলনা করলে আমরা যেটাকে স্থান বলি তা অ্যাম্পিয়ারের ন্যায় আর যাকে সময় বলি তা ভোল্টেজের সাথে তুলনা যোগ্য।

"ধরাযাক মহাবিশ্বে স্থান-কালের মাত্রা মোট ১৯ টি। এর মধ্যে ৩ টি মাত্র বস্তুজগতে, ৮ মাত্র কোয়ান্টাম জগতে সুপার-কার্ভড, ৭ টি মাত্র কন্ট্রল প্লেইন -এ রিজার্ভ, আর শেষ টি অন্য সবগুলো সাথে আরা-আড়ি ভাবে অতি-বিস্তৃত সুপার-ডাইমেনশন "সময়"। সবাই ভাবে সময় চলমান। সময় মোটেও চলমান নয়। আসলে সময় হচ্ছে স্রিস্টি-জগতের প্লাটফর্ম।

নিচের ছবিতে দেখুনঃ কাল রঙের পটভূমি হচ্ছে সময়ের পথ। পাশাপাশি A থেকে B হচ্ছে সময় পথের ত্রিমাতৃক বিস্তার বা স্পেস, আর উপর থেকে নিচে ১,২,৩,৪ হচ্ছে সময় এর দৈর্ঘ্য বা ৪ টি পর্যায়ক্রমিক সময়ে মহাবিশ্বের উপাদান সমূহের স্থানিক আবস্থান।





মহাবিশ্বের উপাদান সমুহ সময়ের বিস্তারের সাথে বাধা পরে আছে। বলবিদ্যার নিয়ম মেনে তারা পরষ্পর আন্তক্রিয়া করছে। আমাদের দেখা মহাবিশ্ব-কাঠামো এই পারষ্পরিক আন্তক্রিয়ার ফল। সময়ের বিস্তারের সাথে মহাবিশ্বের উপাদান সমুহের বন্ধন অমোচনিয় নয়। গতিবেগ এই বন্ধন থাকে উত্তরনের ১টি বা সহজতম উপায়। উচ্চতর গতিবেগে সময়ের বিস্তারের সাথে মহাবিশ্বের উপাদান সমুহের বন্ধন দুর্বল হতে থাকে। আপেক্ষিক তত্বে যে রকম বলা হয়েছে। আর একটি মুক্ত বেগও নিশ্চই আছে। আইনস্টাইনের মতের মত আমারও মত হল মুক্ত বেগ হচ্ছে আলোর বেগ। আলোক-বেগ কে মুক্তবেগ বলার কারন হচ্ছে প্রভু আল্লাহ তায়ালা মহাবিশ্ব পরিচালনার কাজে কিছু ফেরেস্তা নিয়োগ করে রেখেছেন, আর ফেরেস্তারা নুর বা আলোর তৈরি। মহাবিশ্ব পরিচালনা করতে ফেরেস্তাদের নিশ্চই সময়ের সীমাবদ্ধতা থেকে স্বাধীন থাকতে হবে।

আবার স্বাধিন মনও সময়ের বিস্তারের বন্ধন থেকে মুক্ত।

মুক্ত বেগে চলতে পারলে বা মনকে সঠিক ভাবে প্রশিক্ষন দিতে পারলে সময় ভ্রমন সম্ভব।

ভবিষ্যতে এই বিষয়ে বিস্তারিত লেখার ইচ্ছা আছে।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮

আমাবর্ষার চাঁদ বলেছেন: :-& :-& :-&

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

তূর্য হাসান বলেছেন: আরও জানার আগ্রহ রয়ে গেল।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩

রওনক বলেছেন: এখানে যেটা জানার তা হল: প্রচলিত বিঙান ভুল যাগায় সৃষ্টি তত্ব খুজছে।

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সকল কিছূতেই ভ্রমন সম্ভব! তবে তাঁর অনুমতি ব্যাতিরেকে নয়!


নিশ্চয়ই তিনি মহাপরাক্রমশালী। অসীম দয়ালু, পরম দাতা।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

রওনক বলেছেন: একদম ঠিক

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

রাজীব বলেছেন: আরো লিখেন

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৪

রওনক বলেছেন: আরও লিখলে গণিত আনতে হবে।

৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৩২

ডি এইচ খান বলেছেন: পড়ে খুব ভাল্লাগল।

৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:২১

সন্যাসী পিপড়া বলেছেন: ভাল লাগল

৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৫৪

যাযাবরমন বলেছেন: ডি এইচ খান ও সন্যাসী পিপড়া , আপনাদের ২ জনকেই ধন্যবাদ।
রওনক ব্যান, তাই তার পক্ষে আপনাদের কমেন্টের উত্তর করা সম্ভব হচ্ছে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.