![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক নগন্য মানুষ,তবে জগন্য নয় কিন্তু।
লেখা লেখির অভ্যাস বা বদভ্যাসটা আমার সেই কৈশোর থেকেই।
তবুও লেখক হতে পারলাম না জীবনের প্রায় অর্ধেক আয়ু শেষ করেও।হাহাহাহা..................
কৈশোরে লিখতাম মাগনা পাওয়া ঔষধ কোম্পানির পেডবুকে।
খাতা বা ডাইরিতে লিখার ক্ষমতা আমার পক্ষে সম্ভব ছিলনা।
খাতাতে লিখলে মা অনেক বকা দিতেন, মাঝে মাঝে বেপক প্রহার ও করতেন।
কারণ অহরত খাতা কলম কিনে দেওয়ার ক্ষমতা আমার মায়ের ছিলনা।
আর ডাইরি কেনা তো সে সময় আমার মায়ের জন্য ছিল এক বিশাল
কষ্ট সাধ্য বেপার, প্রায় অসাধ্য বলাই চলে।
ভাবছেন বাবা কোথায়?
হা হা হা বাবাকে কি বলে ডাকতাম তাও জানিনা।
সম্ভবত আব্বা আব্বা বলেই ডাকতাম।
কারন আমাদের সিলেটে বাবাকে আব্বা বলেই ডাকা হয়।
কিছু কিছু শিক্ষিত ও পয়সা ওয়ালা পরিবারে হয়তো বাবা বা আব্বু বলেই ডাকে।
আমার বাবা শিক্ষিত বা পয়সা ওয়ালা ছিলেন না বলেই আমি ভেবে নিয়েছি,
বাবাকে আমি আব্বা আব্বা বলেই ডাকতাম।
বাবার চেহারাটা মোটেও মনে করতে পারিনা। কি করে মনে করবো?
তখন যে আমি নিজ হাতে ভাত খাওয়াও শিখিনি।
তবে একটা কথা মনে আছে, সেদিন সকালে আমার পায়ে নতুন এক জোরা জুতা
পড়ানো ছিল।
আমি এই নতুন জুতা পা থেকে খুলে একা একাই খেলছিলাম।
কেউ আমায় সঙ্গ দিচ্ছিল না।
সম্ভবত জুতা জোরা বাবা রাতেই কিনে এনেছিলেন।
আমি ছিলাম ঘরের বাড়ান্দায় বসা। মা ঘরের ভিতর হাউ মাউ করে কাদছিল।
কেন কাদছিল তা বুঝার ক্ষমতা বা জ্ঞান তখন আমার ছিলনা।
আমাদের বাসার উঠানে অনেক মানুষ জনের ভিড় ছিল।
একটা চিকন লম্বা খাটের মধ্যে শুইয়ে বাবাকে কারা যেন গোসল করাচ্ছেন।
কেউ কেউ কান্নাকাটিও করছেন।
দুপুরের দিকে আমার অনেক খিদা লাগাতে আমি কাদছিলাম।
আমাদের আসে পাশের কেউ একজন আমায় কোলে নিয়ে, তিনিও কাদছিলেন।
আমি জানতাম না সেদিন, তিনিও কেন কাদছিলেন।
আমি একবার উনার দিকে তাকাই, আরেক বার নিজের দিকে তাকাই।
উনার কান্না দেখে আমার কান্নার শব্দ ও গতি আরো বেড়ে গেল।
উনি আমার চোখের পানি মুছে দিয়ে সামনের দিকে আঙ্গুলের ইশারায়
তাকাতে বললেন।
যদিও আঙ্গুলের সাথে মুখেও বলেছিলেন কি যেন।
আমার তখন কথা বুঝার ক্ষমতা বা জ্ঞান হয়নি।
তাকিয়ে দেখি আমার বাবাকে কারা যেন একটা পালকির মতো
কাঠের খাটে তুলে নিয়ে যাচ্ছে।
আমি তখন কান্না থামিয়ে পালকি চরার জন্য চ্যাঁচ্যাঁতে লাগলাম।
উনি আমায় বুকে জরিয়ে ধরলেন। আমি জোর করে উনার বুক থেকে ছুটে
সামনে তাকিয়ে দেখি পালকিটি আর আমার চোখের সামনে নেই।
আমি আবার কান্না শুরু করে দিলাম।
জানি না কতক্ষন কেদেছিলাম সেদিন।
জানতাম না আমার বাবাকে তারা কোথায় নিয়ে যাচ্ছিল সেদিন।
আজ জানি আমার বাবাকে তারা কোথায় নিয়ে গিয়েছিল সেদিন।
কিন্তু আজো জানা হলনা বাবার আদর কেমন?
জানা হলোনা বাবার কবর কোনটা?
বড় হয়ে জানলাম আমার মা -ই বাবা, বাবা-ই মা।
মা-ই অর্থ সম্পদ ঐশর্জ।
ধারিদ্রতার কারনে বেশীদূর পড়াশুনা করতে পারিনি।
হাই স্কুলেই ঝরে গেল আমার শিক্ষা জীবন।
ছাত্র জীবনে সবারই বড় হয়ে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার বা অন্যান্য কিছু হবার স্বপ্ন থাকে।
কিন্তু আমার স্বপ্নটা ছিল একেবারেই ব্যতিক্রম।
যা সেই বয়সে তখন তা হয়তো কল্পনাও করতে পারতো না কেউ।
আমার স্বপ্ন ছিল আমি বড় হয়ে বিজ্ঞানি হবো।
আমার স্বপ্নটা আমার স্কুল ও প্রতিবেশি বন্ধুরা জানার পর আমাকে ক্ষেপিয়ে,
টিটকারী দিয়ে বলতো "বিজ্ঞানী" "বিজ্ঞানী"।
মাঝে মাঝে বড়রাও বলে খেপাত।
পড়াশুনা ঝরে পড়ার সাথে সাথেই ঝরে গেল আমার বিজ্ঞানী হওয়ার স্বপ্ন।
হয়ে গেলাম আমি স্বপ্নহীন।
আর স্বপ্নহীন মানুষ কখনো জীবনে উন্নতি করতে পারে না।
আমি তখনো কথাটি জানতাম এবং মানতামও।
তাইতো আজো আমার জীবনে কোন উন্নয়নের স্পর্শ লাগেনি।
হয়ে গেলাম আমি বেকার।
ঘরের টুকটাক কাজ ছাড়া আমার আর কোন কাজ ছিলনা।
খেলা দুলাতে মোটা মুটি আগ্রহ থাকা সত্তেও যেতাম না।
কারন মায়ের বারণ। গরিবের ছেলের খেলাদোলা করতে নেই।
মাঝে মায়ের চোখ ফাকি দিয়ে খেলতে যেতাম।
সন্ধ্যা বেলা ঘরে ফিরতেই মা বেপক প্রহার করতেন।
মায়ের প্রহার গুলুই আজ আমার শৈশবের প্রধান স্মৃত্বি।
তার পর খেলাদোলা একেবারেই ছেড়ে দিলাম।
শুরু হলো আমার পড়ার প্রতি আগ্রহ।
মুড়ির টোঙ্গা থেকে শুরু করে রাস্তায় কুরিয়ে পাওয়া কাগজ, পত্রিকার ছেড়া অংশ
বাসায় এনে পড়তাম।
মাঝে মাঝে মুদির দোকানের টোঙ্গা বাঁধার পুরাতন বই খুজে নিয়ে এসেও পরতাম।
আবার ফেরত দিয়ে আরেকটা আনতাম পড়ার জন্য।
তখন লাইব্রেরী কি জানতাম না।
শুধু জানতাম লাইব্রেরীতে বই কলম খাতা বিক্রি হয়।
পড়ার ফাকে ফাকে কুড়িয়ে আনা কাগজ গুলির সাদা অংশে মনের ইচ্ছে মতো লিখতাম।
কেউ দেখে ফেললে লজ্জা পেয়ে ছিড়ে ফেলে দিতাম।
সেই থেকেই শুরু পড়ার পাশা পাশি লেখার আগ্রহ।
এক সময় আমি কর্মমুখী হলাম।
মোটামোটি নিজের খরচ চালিয়ে মাকেও আর্থিক ভাবে সামান্য হেল্প করতে পারতাম।
আর অবসরে পুরাতন বইর দোকান থেকে পুরাতন বই কিনে পড়তাম।
পুরাতন বইর দাম কম বল অনেক গুলি এক সাথে কিনে ফেলতে পারতাম।
আর নতুন ডাইরি নোট পেড কিনে লিখতাম।
তখন আমার লেখার পাঠক সংখ্যা ছিল একজন।
আর সে আর কেউ নয় আমি নিজেই।
বন্ধুরা মাঝে মাঝে পড়তো। কিন্তু যতোটা প্রশংসা করতো না তার চেয়ে বেশি
টিটকারি মারত। এই ভাবে অপমানিত হয়ে এক সময় হারালাম লেখা লেখির ভাষা।
লিখতে আর ভালো লাগতো না। তাই পড়াতেও মন বসতো।
পাঠকহীন লেখক কি আর লেখা লেখিতে এগিয়ে যেতে পারে।
এই অতি নগন্য অযোগ্য লেখকের লেখা কি পত্রিকা বা ম্যাগাজিনে ছাপাবে।
প্রশ্নই আসে না।
এটা ঘুমের ঘোরে স্বপ্নেও সম্ভব না।
তাই আর লেখা লেখি করা হলো না।
মৃত্যু গঠলো আমার লেখক ও পাঠক মনের।
অনেক দিন পড় আমি ফেইসবুক ইউস জানলাম।
তখন ফেইসবুকে চ্যাট অপশনটা ছিলনা।
বাংলা লেখাও যেতনা।
ইংলিশ ফ্রন্টে বাংলা উচ্চারণ দিয়ে ছোট ছোট স্ট্যাটাস দিয়ে আবার লেখা শুরু করলাম।
নতুক করে আবার পাঠক হয়ে গেলাম।
লাইক কমেন্ট শেয়ার দিয়ে শুরু করলাম নতুন এক জগত।
মানে ইন্টারনেট জগত।
তখন কিন্তু শিক্ষিতরাও এই জগতে তেমন একটা পা বাড়াননি।
মোটামোটি পড়তে লিখতে ভালই লাগতো। লাইক কমেন্ড দেখে ভাবতাম
এই বুঝি আমার পাঠক সংখ্যা এক এর অধিক ছাড়িয়ে গেল।
আমার ভুলটা তখনি ভাংলো যখন দেখলাম আমার ইন বক্সে ,কমেন্ট বক্সে
একটাই ম্যাসাজ আসে।
আর তা হলো আমি লাইক কমেন্ট দিলাম আপনি ও আমারটায় লাইক কমেন্ট দেন।
আমার বুঝতে বাকী রইলো না যে এরা আমার লেখার পাঠক না।
তারা শুধু লাইককারী কমেন্টকারী। এরা লাইকের বিনিময়ে লাইক চায়
কমেন্ট এর বিনিময়ে কমেন্ট।
আমি আবার হতাসা ভোগী হলাম।
তাই গুগলে খুজতে লাগলাম এমন একটা লেখার প্লাটফ্রম যেখানে
আমি লিখতে পারবো পড়তে পারবো,সত্যিকারের পাঠক পাবো আর
কুড়াতে পারবো সত্যিকারের প্রশংসা। যা দেবে আমায় লেখার পেরণা।
অনেক দিন খোজার পরেও আমি এমন কোন প্লাটফ্রম খুজে পেলাম না।
গত বৎসর "৫ম বাংলা ব্লগ দিবস" এর নামে একটা পোষ্ট আমার
ফেইসবুক টাইমলাইনে দেখতে পেলাম। পোষ্টের নিচে একটা লিংক পেলাম।
লিংকটা নিউ টেব এ ওপেন করলাম।
পুরাটা পোষ্ট পড়লাম। পড়ার পর কমেন্ট করতে গেলাম।
আমায় ইনফরমেশন দিল যে আমার লগইন করা লাগবে।
তাই আর কমেন্ট করা হলো না।
ওয়েব লিংকটা বুকমার্ক করে রেখে দিলাম। যানিনা কেন জানি সেদিন কেন
এই সাইটটা আমার ভাল লেগেছিল।
সাইটটার নাম আর কিছু না আমাদের "সামওয়ার ইন ব্লগ ডট নেট।
এর পর থেকে আমি প্রতিদিন সামওয়ারে ডুকে পোস্ট পড়া শুরু করে দিলাম।
প্রায় দুই মাস শুধু পাঠক রুপেই ছিলাম সামুর সাথে।
সামুকে মোটামোটি জানলাম বুঝলাম এবং ধারনা নিলাম।
১৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৪তে নুর ইসলাম রফিক নামে একটা একাউন্ট করে ফেললাম।
১০ মাস ২ সপ্তাহ পর্যন্ত পোস্ট ৬৭টি করেছি,মন্তব্য করেছি ৪৯৭টি,
প্রশংসা পেয়েছি ১৭৬টি, আর পাঠক পেয়েছি ৪৪৭৩ জন।
যা আমার কল্পরার সীমাকে ছাড়িয়ে গেছে।
তাই সামুর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ না করে পারলাম না।
সামু ভাল থাকুক, ভাল থাকুক সামুর পাঠক লেখক ও বাংলা ব্লগ।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও, সাথে শুভ কামনাও রইল............
২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার পুরো কাহিনী পড়লাম।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪০
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও, সাথে শুভ কামনাও রইল............
৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২২
মামুন ইসলাম বলেছেন: সামনের দিকে এগিয়ে চলুন ভাই শুভ কামনা থাকলো ।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪১
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, সাথে শুভ কামনাও রইল............
৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১
খেলাঘর বলেছেন:
আপনার মতো কয়েক কোটী আছে।
আপনার বয়স কতো এখন, কি করছেন?
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০২
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: উপরের লাইনটা বুঝতে পারিনি।
প্রশ্ন(?) বোধক এর উত্তর পরে দিচ্ছি কেমন।
৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: সাবলীলভাবে আপনার জীবনী বলে দিলেন।
সুন্দর লেখা।+++
শুভকামনা রইল।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৯
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: অল্প চেষ্টা করেছি বটে।
ধন্যবাদ..................
ভাল থাকবেন শুভ কামনা রইলো
৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০২
সুমন কর বলেছেন: অাপনার জীবনী পড়লাম। ভাল লাগলো। কিছু টাইপো অাছে।
বেশী করে মন্তব্য করেন, ভাল লেখাগুলো পড়ুন। দেখবেন পাঠক পেয়ে যাবেন।
শুভকামনা রইলো।
২য় লাইক।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩১
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আপনার সুন্দর উপদেশ এর জন্য ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন শুভ কামনা রইলো
৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১০
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার কাহিনী পড়লুম। ভাল লাগল্ লেখা। ভাল কথা আপনি আরো লেখাপড়া করুন, বেশী বেশী বই পড়ুন। আপনার বাংলা বানানে এমনকি বাক্য গঠনেও সমস্যা আছে। শুভেচ্ছা আর ধন্যবাদ।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৭
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার সুন্দর উপদেশ এর জন্য ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন শুভ কামনা রইলো
৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৪
খেলাঘর বলেছেন:
"লেখক বলেছেন: উপরের লাইনটা বুঝতে পারিনি। "
-দেশে কয়েক কোটী মানুষ সরকার থেকে, সমাজ থেকে সাহায্য পায়নি; তারা আপনারা মত কস্টকর অবস্হায় ছিল, বা আছে।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আমার বিশ্বাস আপনার সাথে গোটা বাংলাদেশ সহমত পোষণ করবে। আর আমি তো অতি নগণ্য।
এতো সমস্যায় জর্জরিত বাংলাদেশকে, যে কোন সরকারের একার পক্ষে সমস্যা মুক্ত করা সম্ভবনা।
এগিয়ে আসতে হবে সকল নাগরিকগনকে সুন্দর বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে।
হা কেউ কেউ কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হয়ে গেছেন।
কিন্তু দুঃখের বিষয় অধিকাংশই কাজে না বড় হয়ে কথায় বড় হয়ে গেছেন।
আমিও হয়তো তাদের একজন।
৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৪
হামিদ আহসান বলেছেন: হৃদয় ছুঁয়া লেখা। ধন্যবাদ ...................
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও,
ভালো থাকবেন, শুভ কামনা রইলো............
১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৫
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অনুভূতি জেনে ভালো লাগলো।
বেশি বেশি পড়ুন ও লিখুন,
বানানের দিকে মনোযোগ দিন।
ভালো থাকুন, সামুতে থাকুন ভ্রাতা !
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০২
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আমি জানি আমার বানানে অসংখ্য ভুল হয়।
এবং কি বাক্য গঠনেও।
আপনাদের নির্দেশনায় তা হয়তো খুব শিগ্রই শুধরে নিতে পারবো।
ভাল থাকবেন, শুভ কামনা রইলো
১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: অভিনন্দন
ভালো থাকবেন ভ্রাতা
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আপনাদের প্রেরণাই আমার পথ চলার নির্দেশনা।
ভাল থাকবেন, শুভ কামনা রইলো............
১২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২১
আলম দীপ্র বলেছেন: আপনার জন্য অনেক শুভকামনা !
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো
১৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩১
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার বাবার জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা ।
লিখে যান অবিরত । লিখতে লিখতেই একদিন অনেক পাঠক পাবেন, পাবেন পাঠকপ্রিয়তা ।
সামুর প্রতি কৃতজ্ঞতা অনিঃশ্বেষ ।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১০
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: জনাব মামুন ভাই আপনাকে ধন্যবাদ জানানোর মতো স্পর্ধা আমার নেই।
তবে সালাম নিবেন
একবার নয় অজশ্রবার।
১৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯
সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
হৃদয়ের গভীর থেকে বের হওয়া খুব সিম্পল একটা লেখা। কিন্তু যে কারও হৃদয় ছুঁয়ে যেতে বাধ্য। ভাল থাকবেন।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ধন্যবাদ............
আপনিও ভালো থাকবেন।
শুভ কামনা রইলো............
১৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১২
ইছামতির তী্রে বলেছেন: হৃদয়গ্রাহী লেখা। ভীষণ ভাল লাগলো। আল্লাহ আপনার বাবাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসীব করুন। আমিন। আপনার মা এখন কেমন আছেন?
সামু আসলেই সকলের আশ্রয়স্থল। কাউকে সামু ফিরিয়ে দেয় না। আপনি অনেক ভাল লেখেন। চালিয়ে যান। আশা করি ভবিষ্যতে আরো অনেক সুন্দর সুন্দর লেখা দিবেন।
কখনো সাহস হারাবেন না। সাহসীরাই টিকে থাকে।
অনেক ভাল থাকবেন।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: মা ভালই আছেন।
আর্থিক ভাবে এখন আমরা মোটামোটি সচ্ছল।
পারিবারিক দিক দিয়েও সুখি।
ব্যক্তিগত ভাবে আমি অসচ্ছল,
অসুখি।
কারন আমি আমার জীবন যুদ্ধের পরাজিত সৈনিক।
সাহসটা আমার অনেক আগেই হারিয়ে গেছে।
এখন কিছু খোজে পাচ্ছি আপনাদের প্রেরনা থেকে।
ধন্যবাদ আপনাকে, আপনিও ভাল থাকবেন, শুভ কামনা রইলো......
১৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫
তানজীব তন্ময় বলেছেন: ভাই , আপনার লেখা পড়ে খুব মন খারাপ হয়ে গেল । একই সাথে লেখালেখির প্রতি আপনার আগ্রহের কথা জেনে ভীষণ ভাবে অনুপ্রাণিত হলাম । অপনি খুব সুন্দর , সরল ভাষায় লিখেন । এই ব্যাপারটাও খুব ভাল লেগেছে । আপনার জীবন কাহিনীর সাথে দার্শনিক আরজ আলী মাতুব্বরের জীবন কাহিনীর কিছুটা মিল রয়েছে । আমার ধারনা , লেখা পড়ার প্রতি এরকম আগ্রহ ধরে রাখলে একদিন আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌছাতে পারবেন । আপনার প্রতি শুভ কামনা রইলো ।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৫
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: doa korben jonob tanjir tonmoy.
১৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: doa korben jonab tanjir tonmoy
১৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৪
নীল আতঙ্ক বলেছেন: ভালো লাগলো ভাইয়া.......
আপনার ব্লগ জীবন সম্পর্কে সব জানা হয়ে গেলো এক লেখা তেই......
+++
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: এতো সহজেই সব যেনে গেলেন।
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা.....................
১৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
নীল আতঙ্ক বলেছেন: আরও বাকি আছে :O
দিলেন তো ভাইয়া ভাবনায় ফেলে
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ২৮ বছরের জীবন কি ৫ পৃষ্টায় সমাপ্তি গঠে।
২০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
নীল আতঙ্ক বলেছেন: আমি ভাইয়া ব্লগ জীবনের কথা বলেছি
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২০
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: দুঃখিত আমি বুঝতে পারিনি।
২১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩০
নীল আতঙ্ক বলেছেন: দুঃখিত হবার কিছু নেই ভাইয়া...... পাশে আছি একদিন না একদিন সম্পূর্ণ আপনাকেও জানা হবে আশা করি
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আপনাকেও
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১০
বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: অসাধারন ভাবে লেখছেন নিজের জীবন কাহিনী ভাই । ধ্যবাদ আপনাকে প্রথম ভালোলাগা