![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী আপনি এসে দেখে যান আপনার সোনার ছেলে মেয়েরা সায়েন্সে এ-প্লাস পেয়েও কোন ভাল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাচ্ছেনা। অবশেষে বাধ্য হয়ে জবাই হচ্ছে কসাইদের হাতে অর্থার শিক্ষাকে বাণিজ্য রুপ দেওয়া প্রাইভেট কলেজ গুলিতে। আর যারা গরিব তাদের আর হয়তো টাকার অভাবে কসাইদের হাতে জবাই অর্থার শিক্ষাকে বাণিজ্য রুপ দেওয়া প্রাইভেট কলেজ গুলিতে এ বছর আর সায়েন্স নিয়ে ভর্তি হওয়া হবেনা টাকার অভাবে। আগামী বছর হয়তো তারা তাদের প্রিয় বিষয় সায়েন্স ত্যাগ করে অন্য কোন বিষয় নিয়ে আবার আবেদন করবে। আর না হয় বাবা মা (মেয়ে) বিয়ে দিয়ে দেবে অথবা (ছেলে) কোন মেকানিক ওয়ার্কশপে। ইতি হবে আপনার সোনার ছেলে মেয়ের শিক্ষা জীবন।
মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী জানী তখন আপনার একটুও লজ্জা বোধ হবেনা। আমি বলিনা কিন্তু লোকে বলে রাজনীতিবীদদের নাকী লজ্জা থাকেনা। এরা নাকী নির্লজ্জ হয়। আপনিও তাদের একজন মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী।
২৫ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আপনি শুরু করুন জনাব আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ।
২| ২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:০২
আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ বলেছেন: ফলাফলের ভিত্তিতে ভর্তি তুলে দিয়ে ভর্তি পরীক্ষা চালু করা যেতে পারে আপাতত।
২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১১
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: না এটার সাথে আমি সহমত নই।
কারন ছাত্র ছাত্রীদের কাছে পরিক্ষাটা পুলসিরাত এর পুল পারি দেওয়ার মতো ভয়ংকর।
এতো ভয় এদেরকে দেওয়া উচিত নয়। তাইতো অবিভাবক রাস্থায় নেমেছেন পিএসসি বাতিলের জন্য।
আমিও উনাদের সাথে সহমত।
সরকারী অথবা এমপিও ভুক্ত স্কুল কলেজ গুলিতে অবকাঠামো উন্নয়ন ও বৃদ্ধি করে ছাত্র ছাত্রীর আসিন সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে।
যাতে এক আসনে জন্য গড়ে ৪০০ ৫০০ ছাত্র ছাত্রীর আবেদন করতে না হয়।
৩| ২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৫
প্রন্তিক বাঙ্গালী বলেছেন: শিক্ষা নিয়ে আমার অনেক আপত্তি আছে।
১। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিয়ে।
২। শিক্ষার মান নিয়ে।
৩। শিক্ষকদের নিয়ে।
৪। শিক্ষার পদ্ধতি নিয়ে।
৫। পরিক্ষার পদ্ধতি নিয়ে।
অারো অনেক আছে। এগুলো ঠিক করতে হবে। আর আমাদের যেই শিক্ষামন্ত্রী ওনাকে দিয়েত বাজারে গাইড ই বিক্রয় বন্ধ করা গেল না। ওনাকে দিয়ে এসব হবে না।
২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০২
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: যার দ্বারা গাইড বই বন্দ করা সম্ভব হয়নি, কোচিং সেন্টার বন্দ করা সম্ভব হয়নি তার দ্বারা শুধু সার্টিফিকেট বিতরন আর বই বিরতরন সম্ভব হয়েছে বলেই সরকার নিজেদের শিক্ষামন্ত্রীকে সফল মনে করছে। এই সফলতার আড়ালে যে কতো অসফলতা আড়ালে লুকিয়ে আছে তা কারোই অজানা নয়।
৪| ২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ৭২এর পাশ বলে একটা কথা প্রচলিত আছে...
যুদ্ধোত্তর দেশে যেই হাজিরা দিয়েছে সেই নাকি পাশ করেছে্। এমনকি বলা হয় যে চেয়ার টেবিলও পাশ!
বর্তমার শিক্ষা মন্ত্রী শিক্ষা ব্যবস্থাকে সেখানে টেনে নিয়ে গেছেন কি?
অথচ আগের শিক্ষামন্ত্রীর রেকর্ড কত উজ্জ্বল! কিভাবে নকল বন্ধ করে দারুন সব উদ্যোগে পাসের হার কমলে শিক্ষার মান বাড়িয়েছিলেন।
@প্রান্তিক বাঙালীর সাথে সহমত।
টোটাল সিস্টেমটাই গলদে ভরপুর বর্তমান সরকারের মতো
২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩১
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: অথচ আগের শিক্ষামন্ত্রীর রেকর্ড কত উজ্জ্বল! কিভাবে নকল বন্ধ করে দারুন সব উদ্যোগে পাসের হার কমলে শিক্ষার মান বাড়িয়েছিলেন।
এটা শিক্ষামন্ত্রী কৃতিত্ত ছিলোনা ছিলো শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর কৃতিত্য।
প্রান্তিক বাঙ্গালির সাথে দ্বিমত কেউ হবে বলে আমার মনে হয়না।
তবে সরকার পক্ষ কেউ থাকলে হয়তো দ্বিমত হতে পারে।
৫| ২৬ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৩৬
প্রন্তিক বাঙ্গালী বলেছেন: এ সব কারিকুলাম গুলো তারাকারি পরিবর্তন করা দরকার, তা না হলে জাতির ধ্বংস অবধারীত।
২৬ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:০৭
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: কে করবে কে শুনে কার কথা
ওরাই তো কিনে নিয়েছে জাতীর মাথা
তাই তো করছে যা তা---------------
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭
আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ বলেছেন: কমেন্টে আমরা সমাধান নিয়ে আলোচনা করতে পারি।