![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার বান্ধবী যার বাবা একজন সামান্য প্রাইভেট কারের ড্রাইভার।
সেই বান্ধবীর একার ঈদের শপিং খরচ পনের হাজার টাকা।
খুব অহংকার আর বড়ত্বের সাথে আমাকে সে টাকার অংকটা বলেছে।
টাকার অংকটা বলতে তার একটুও লজ্জা হয়নি।
যদিও শুনতে আমার লজ্জা হয়েছে।
যে টাকাটা তার বাপের দুই মাসের বেতনের সমান।
যেই টাকা দিয়ে তার পরিবার তিন মাস অনায়াসে চলে জেত।
যেই টাকা দিয়ে তার পরিবারের সবার ঈদের শপিং করা কোন অসম্ভব কথা নয়।
যেই টাকা দিয়ে দেরশত গরিব অসহায় এতিম পথশিশুর নতুন জামা কিনে দেওয়া যেত।
মানুষ কতোটা নিচ হলে এমন কাজ করতে পারে তা আমার ধারনার বাহিরে।
জানী এমন নিচু লোকের সংখ্যা আমাদের দেশে কম নয় বরং অসংখ্য।
তাদেরকে তাদের বাবা মা মানবিকতা বিবেগ কি জিনিস তা শিক্ষা দেননি বলেই
আজ তারা না খেয়ে না পরে ছেলে মেয়েদের দামী দামী জামা কিনে দেন।
এর জন্য দায়ী আপন মা বাবা।
আমাদের সবার মনে রাখা উচিত প্রাতিষ্টানিক শিক্ষা আমাদের সার্টিফিকেট দিতে পারে
কিন্তু বিবেক মানষিকতা কি তা শিখাতে পারে কিন্তু বিবেক আর মানবতাটাকে জাগাতে পারেনা।
প্রথমত বিবেক মানবতা প্রথম জাগ্রত হয় আপন মা বাবা ভাই বোনের মাধ্যমে।
তাই আসুন সবাই নিজের ছেলে মেয়ে ভাই বোনকে বিবেক মানবিকতাকে আমরাই জাগ্রত করি।
এতে পরিবার সমাজ রাষ্ট উপকৃত হবে।
৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:১৫
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: পনার পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২| ২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৯
বিবেক ও সত্য বলেছেন: অনেকে ড্রাইভার হলেও তাদের গোপন কিছু আয়ের উৎস থাকে। আপনি তো জানেন না তার বাবার প্রকৃত আয় কত?
৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:১৮
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: হ্যা আগে পেট্রোল এর গাড়ি ছিল তখন ড্রাইভারদের তেল চুরির আয় ছিল কিন্তু এখন সিনজি চুরি করে পকেট খরচ ও চলে বলে আমার মনে হয়না।
৩| ২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫২
আর. এন. রাজু বলেছেন: বিবেক ও সত্য আপনার মন্তব্যে যুক্তি খোজে পেলাম না।
আর লেখক ভাই লেখাটা পড়ে যদি এমন ছেলেমেয়েরা বুঝতে পারত যে তার এই পনেরো হাজার টাকা তার বাববার কাছে অনেকগুলো টাকা।
ঐ টাকাটা যদি তার নিজের কাজে একা না লাগিয়ে ভাই-বোন এবং বাবা-মার জন্য একসাথে মার্কেট করে তাহলে হয়তো সবাই খুশি হত।
আর হ্যা আপনি যে বললেন এজন্য মা বাবা'রা'ই দায়ী, তা কিন্তু পুরোপুরি সত্যি বললে হবে না। কারণ আজকালকার ডিজিটাল ছেলে হোক বা সে মেয়েই হোক, সে নানা সিরিয়াল দেখে উৎসাহিত হয়ে দামী কাপড় কেনার জন্য বায়না ধরে, এতে মা বাবা যদি বাধা দেন তাহলে সন্তানরা মৃত্যু বেচে নেয়।
এই কথা ভেবে মা বাবাদের কিছুই করার থাকে না।
সন্তান যদি বুঝতে চায় না, তাহলে তারা আর কি করতে পারবে।
৩০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ক্ষমা করবেন আপনার প্রতি উত্তর আমি দুই কলম লিখে আপনাকে খুসি করতে পারবোনা।
আর খুব সময় নিয়ে লেখার মতো সময় আমার নেই ভাই।
আমি পাবলিক প্লেইসের খুব ব্যস্ত মানুষ।
৪| ৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:০২
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ভাই, লেখক বলেছেন যে বাবার স্বল্প আয়ের হওয়া সত্ত্বেও মেয়ে এত বেশি খরচ করে যা বিবেক বর্জিত। কথাটি ঠিক যদি বাবা সত্যিই স্বল্প আয়ের হন। আমার মন্তব্য হল বাবা ড্রাইভার হলেই যে স্বল্প আয়ের হবেন এটা নিশ্বিত হওয়ার কিছু নেই। কারন অনেক ড্রাইভারের অবৈধ আয়ও থাকে।
৩০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: নিশ্চই এখানে আমি আমার বান্ধবীর বাবাকে শিক্ষা দিক্ষা দেওয়ার ক্ষমতা রাখিনা।
যদিও বান্ধবী শিক্ষা দেওয়ার ক্ষমতা বা অধিকার দুটিও আমার আছে।
তাই ওর যদি কিছুটা শিক্ষা হয়।
৫| ৩০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০২
আর. এন. রাজু বলেছেন: ঠিক আছে।
০১ লা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:১৯
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জনাব আর. এন. রাজু
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৫
ইকরাম উল হক বলেছেন: তাই আসুন সবাই নিজের ছেলে মেয়ে ভাই বোনকে এর বিবেক মানবিকতাকে আমরাই জাগ্রত করি।
এতে পরিবার সমাজ রাষ্ট উপকৃত হবে।
ভালো পোস্ট