নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমাদের দেশে সেই ছেলে কবে ,কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে।

রাশেদ বিন রাদ

আমি সোজা পথে চলার চেষ্টা করি।

রাশেদ বিন রাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা কি জানি , যারা গরু , মহিষ বা উট ভাগিতে কোরবানি দেই । তখন ভাগিদারদের যেকোন একজনের নিয়ত যতি গোসত খাওয়ার হয়, তখন সব ভাগিদের কোরবানি বাতিল.............................. রাশেদ বিন জাফর (ব্লগার)

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১


আমরা যারা গরু, মহিষ বা উট ভাগিতে কোরবানি দেই । তখন ভাগিদারদের যেকোন একজনের নিয়ত যতি গোসত খাওয়ার হয় তখন সব ভাগিদের কোরবানি বাতিল হয়ে যায়। তাই আমরা যারা ভাগিতে কোরবানি দেই তখন দেখে শুনে বুঝে শুনে ভাগিদার নির্বাচন করার চেষ্টা করব। আর তাই অনেকে একক ভাবে গরু বা ছাগল কোরবানি দিতে পছন্দ করে। যার সার্মথ যতটুকু , ততটুকু চেষ্টাই তারা করে থাকে।

আর একটা জিনিস আছে তা হল লৌকিকতা ,
একজনের অঢেল টাকা থাকার কারনে বড় বড় বা নাম ফোটানোর জন্য কোরবানি করে থাকে। আর সমাজের মানুষ কিন্তু এটা বুঝে যে কারা কারা মানুষকে দেখারনো জন্য কোরবানি করে । আচ্ছা যারা দুই, পাচ , দশ, বাইশ লাখ টাকা দিয়ে কোরবানি দেয় তারাদের কি সারা বছরে একবারও কি গরিব ,মিসকিনদের কথা মনে করে। তাই বলছি সাবধানতা অবলম্বন করুন।

আর যাদের অধিকাংশ উপার্জন বা সম্পূর্ন উপার্জন হয় হারাম পন্থায় । যেমন : সুদের টাকায়, ঘুসের টাকায় যারা কোরবানি করি তাদের কোরবানি সহিহ হবে না।

আমি একদিন একটি দোকানের সামনে দারিয়ে ছিলাম , তখন একটি লোক দোকানে এসে বলল, (ভাই ভ্রম্যমান আদালত কিন্তু নামছে তাই সাবধানে একটু কাজ কইরো। এইতো আর কয়দিন,ইদের পরেই সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। বড় বড় গরু কোরবানি দিবেতো তাই একটু মাঠে নামছে । হারাম টাকায় কোরবানি দিতে হবে তো তাই । আর এরা যখনি টাকার দরকার পরে তখনি আসে তারপর আর এদের দেখা পাওয়া যায় না।) কথা গুলো আমি দাড়িয়ে দাড়িয়ে শুছিলাম।

আসলেইতো তাই, সারা বছর ঘুস খায় , সুদ খায় আর কোরবানির হাটে এসে বড় বড় গরু চায়। আর সমাজের মানুষদের বোঝায় যে ,আমি কোরবানি দিতে পারি তোমরা পার না। তবে যারা হালাল ভাবে দেয় তাদের কথা আলাদা। তারা শুধু আল্লাহকে খুশি করার জন্যই দেয় । আর তাদের মাঝে বিরাজ করে কোরবানির ত্যাগ আর মহত্য।

(বি: দ্র: লেখটি যেহেতু আমারি লেখা ।তাই কপি না করে শেয়ার করবেন। এবং বানান ও বাক্যে ভুল হলে কমেন্টে জানাতে পারেন)

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫১

প্রামানিক বলেছেন: এরকম সত্য কথা কইয়া তো বিপদে ফালাইলেন, এখন সহি শুদ্ধ ভাগীদার পামু কই?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৬

রাশেদ বিন রাদ বলেছেন: যথা বিহত স্মানের সাথে বলছি, প্রামানিক ভাইকে- আমি আমার লেখায় এটা বোঝাতে চেয়েছি যে, ভাগিদারদের ক্ষেত্রে সর্তকতা অবলম্বন করতে।আর আমরা যেহেতু যারা যার সমাজে বসবাস করি তাই সমাজের মানুষের সর্ম্পকে মোটামুটি ধারনা সবারি থাকে। ধন্যবাদ.............

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: আমরা সবা্ই যারা ধর্মে একটু মতি আছে তারা এই হাদিস জানি,
তবে ঠক বাছতে তো গাঁ উজড়া হয়ে যাবে। দেখা যাবে হয়তো
আপনি কোরবানী দেবার সুযোগই পাবেন না। আমার মতো
অনেকেই একার পক্ষে একটা গরু কোরবানী দেওয়া সম্ভব নয়
তাই তারা শরিক খুজেন ভাগে কোরবানী দেবার জন্য। কিন্তু
আমি কি করে জানবো তিনি ঘুষের নাকি সুদের টাকায় কোরবানী
দিচ্ছেন অথবা গোস্ত খাবার জন্য কোরবানী দিচ্ছেন?
আমরা সবা্ই যারা ধর্মে একটু মতি আছে তারা এই হাদিস জানি,
তবে ঠক বাছতে তো গাঁ উজড়া হয়ে যাবে। দেখা যাবে হয়তো
আপনি কোরবানী দেবার সুযোগই পাবেন না। আমার মতো
অনেকেই একার পক্ষে একটা গরু কোরবানী দেওয়া সম্ভব নয়
তাই তারা শরিক খুজেন ভাগে কোরবানী দেবার জন্য। কিন্তু
আমি কি করে জানবো তিনি ঘুষের নাকি সুদের টাকায় কোরবানী
দিচ্ছেন অথবা গোস্ত খাবার জন্য কোরবানী দিচ্ছেন?

অন্য একটি হাদিসে আছে তোমরা তোমার অপর ভাইয়ের দোষ
গোপন করো, হাসরের দিনে আল্লাহ তোমার দোষ গোপন করবেন।
তা ছাড়া হুজুর যখন কোরবানীর চামড়া সংগ্রহ করেন তখন প্রশ্ন
তোলেন না কোরবানী কোন টাকায় দেওয়া হয়েছে। সুতরাং
আমার আপনার নিয়ত ঠিক রাখি, কোরবানী কবুল করার মালিক
আল্লাহ্ কি বলেন?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৭

রাশেদ বিন রাদ বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম, মন্তব্যটি পেয়ে ভালো লাগল- ভাই, ধরুন আমি নামাজি , তাই আমি অবশ্যই চাইব যে ভালো লোক খোজার ।।

৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: আমরা সবা্ই যারা ধর্মে একটু মতি আছে তারা এই হাদিস জানি,
তবে ঠক বাছতে তো গাঁ উজড়া হয়ে যাবে। দেখা যাবে হয়তো
আপনি কোরবানী দেবার সুযোগই পাবেন না। আমার মতো
অনেকেই একার পক্ষে একটা গরু কোরবানী দেওয়া সম্ভব নয়
তাই তারা শরিক খুজেন ভাগে কোরবানী দেবার জন্য। কিন্তু
আমি কি করে জানবো তিনি ঘুষের নাকি সুদের টাকায় কোরবানী
দিচ্ছেন অথবা গোস্ত খাবার জন্য কোরবানী দিচ্ছেন?
আমরা সবা্ই যারা ধর্মে একটু মতি আছে তারা এই হাদিস জানি,
তবে ঠক বাছতে তো গাঁ উজড়া হয়ে যাবে। দেখা যাবে হয়তো
আপনি কোরবানী দেবার সুযোগই পাবেন না। আমার মতো
অনেকেই একার পক্ষে একটা গরু কোরবানী দেওয়া সম্ভব নয়
তাই তারা শরিক খুজেন ভাগে কোরবানী দেবার জন্য। কিন্তু
আমি কি করে জানবো তিনি ঘুষের নাকি সুদের টাকায় কোরবানী
দিচ্ছেন অথবা গোস্ত খাবার জন্য কোরবানী দিচ্ছেন?

অন্য একটি হাদিসে আছে তোমরা তোমার অপর ভাইয়ের দোষ
গোপন করো, হাসরের দিনে আল্লাহ তোমার দোষ গোপন করবেন।
তা ছাড়া হুজুর যখন কোরবানীর চামড়া সংগ্রহ করেন তখন প্রশ্ন
তোলেন না কোরবানী কোন টাকায় দেওয়া হয়েছে। সুতরাং
আমার আপনার নিয়ত ঠিক রাখি, কোরবানী কবুল করার মালিক
আল্লাহ্ কি বলেন?

৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩

মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: ভাই কোরবানীর অর্থ ত্যাগ- নিজের প্রিয় সম্পদ ত্যাগ--- কাকে খুশি করার জন্য ত্যাগ- আল্লাহকে..কিভাবে নিজের আশে পাশে গরীব দু:খীদের সাহায্য করে। কোটি কোটি গরুর মাংস দিয়া যদি গরীবি দুর হত তাহলে কতই না ভাল হত...সেটা কি আদৌ হয়? এর কোরবানী মাংস কি আল্লাহর কাছে যায়?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৬

রাশেদ বিন রাদ বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম,- কোরবানীর মাংস ,চামড়া ,রক্ত কোনটাই আল্লাহর কাছে যায় না। দেখে শুধু তার খালেছ নিয়ত।

৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ইসলামে কি একজনের দোষ অন্য জনের উপরে চাপানো যায়??

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.