নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিশেষ কোন পরিচয় নাই।

আমি রাছেল খান

বলার মত কিছু নেই

আমি রাছেল খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই প্রশ্নগুলোর উত্তর কেউ দিবেন?

১১ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৭:৫০

কোন মানব-শিক্ষক মহানবী (সাঃ) কে কিছু শেখায়নি এবং তিনি কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও যাননি। তিনি ছিলেন একজন নিরক্ষর, ইয়াতিম ও দরিদ্র। কোরআনও তার প্রমাণ হিসেবে মুহাম্মাদ (সাঃ)’র নিরক্ষরতার কথা উল্লেখ করেছে। মহানবী (সাঃ) নিজেও তা বার বার বলেছেন।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে-
প্রশ্ন নং ১
কোরআনের ভাষা-শৈলী, সাহিত্য-মান ও আলংকারিক সৌন্দর্য্যে, সুশৃঙ্ক্ষল শব্দ চয়ন, ত্রুটিমুক্ত কোরআন তাহলে হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) আরবের অন্ধকার যুগে কিভাবে রচনা করলেন?
প্রশ্ন নং ২
মহানবী কিভাবে অতীতের ইতিহাস কোরআনে তুলে আনলেন?
প্রশ্ন নং ৩
ভবিষ্যতের তথ্য সম্পূর্ণ সঠিক ভাবে কিভাবে ১৪০০ বছর আগেই কোরআনে তুলে ধরলেন?
প্রশ্ন নং ৪
একজন নিরক্ষর ব্যক্তি পরস্পর বিরোধী বক্তব্য, অসঙ্গতি, সমন্বয়হীনতা ছাড়াই কিভাবে সাবলিল, মানানসই কোরআন লিখলেন?
প্রশ্ন নং ৫
১৪০০ বছর আগে বিজ্ঞানের বিষয়গুলো যেমন বিশ্বজগত সৃষ্টির রহস্য, পানিচক্র, চিকিৎসা বিজ্ঞান, ফিঙ্গার প্রিন্ট, লুনার ফেজ, জ্যোতির্বিদ্যা, ভ্রুণবিদ্যা, ভূতত্ত্ববিদ্যা ও আবহাওয়াবিদ্যা, প্রাণিবিদ্যা ইত্যাদি একজন নিরক্ষর ব্যক্তি কোরআনে কিভাবে নির্ভুলভাবে লিখলেন?
প্রশ্ন নং ৬
কোরআনের গানিতিক সমন্বয়/সংখ্যা বিষয়ক মোজেজা অকল্পনীয়ভাবে সমন্বয় কিভাবে করলেন?
প্রশ্ন নং ৭
তাহলে আপনি কিভাবে অস্বীকার করবেন এই মহাগ্রন্থ অলৌকিক এবং আল্লাহর প্রেরিত নয়?

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:১৯

রাফা বলেছেন: ৪ নম্বরটা অবান্তর প্রশ্ন । অন্য সবগুলোর উত্তর হইতেছে যিনি উহা নাজিল করিয়াছেন তিনিই সৃষ্টি করিয়াছেন। কারন যে সৃষ্টি করে তাহার পক্ষেই নির্ভুল তথ্য দেওয়া সম্ভব।আর আমাদের কর্তব্য হইতেছে অন্ধভাবে কোন কিছু অনুসরন না করিয়া উহা ষ্টাডি করিয়া সঠিকভাবে পালন করা।

ধন্যবাদ।

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:২২

মো : শহিদুল আলম বলেছেন: অবশ্যই এই কোরআন লাওহে মাহফুজ থেকে প্রেরন করেছেন

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আল কোরানের কাহিনীগুলো যেমন নুহের নৌকা, মোজেস বা মুসার কুদরতি, ফেরাউন কাহিনী ইত্যাদি ৯০% কাহিনী বাইবেল, ওল্ড টেষ্টামেন্ট, নিউ টেষ্টামেন্ট, যাত্রাপুস্তক ইত্যাদিতে ছিল।
এবং কোরানে এসেছে। কারন বাইবেল/ সব টেষ্টামেন্ট আসমানি পুস্তক হিসেবে ইসলাম স্বীকার করে।
আর নিরক্ষর হলেই কিছু পারবেনা এটাও ঠিক নয়।
খনা ও লালন ফকিরও নিরক্ষর ছিলেন কিন্তু বহু সঙ্গিত ও কাব্য রচনা করেছেন ।
কবি হোমার সুধু নিরক্ষরই ছিলেন না, অন্ধও ছিলেন এরপরও বিশাল কাব্যগ্রন্থ মহাকাব্য "ইলিয়াড" আর "ওডিসি" মুখে মুখে রচনা করেছেন।

১১ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৫৯

আমি রাছেল খান বলেছেন: আপনার কি মনে হয় আপনি এখানের সব প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়েছেন?

৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:৩২

বংগল কক বলেছেন: সূর্য উঠছে কি না - সেইটা বার বার হারিকেন জ্বালিয়ে দেখার দরকার কি? চোখ থাকলে দেখতে পারবেন, কানা হইলে পারবেন না।

৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:৫৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আরবে খ্রিষ্টানরা সেই যুগে ছিল যারা বিশ্বাস করত যে ঈসা (আঃ) কে ক্রুশে বিদ্ধ করা হয়েছে। বাইবেলেও তাই বলা আছে। তবে কেন কোরান বলছে যে ঈসা (আঃ) কে ক্রুশ বিদ্ধ করা হয় নাই। নবীজি (সাঃ) যদি বাইবেলকেই অনুকরন/ অনুসরণ করতেন তবে এরকম একটা গুরুত্বপূর্ণ ও সর্বজনবিদিত তথ্য কেন কোরানে ভিন্নভাবে আসবে। কারণ কোরান আল্লাহর কথা যা রসূলে করীম (সাঃ) এর ঠোটের মাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে। এরকম আরও অনেক বর্ণনা আছে যেখানে কোরান বাইবেলের বিরোধিতা করেছে।

বর্তমান খ্রিষ্টান ও হিব্রু বাইবেলকে কোরান কখনই সমর্থন দেয় নাই। এই বই গুলি বিকৃত হয়ে গেছে। এই বই গুলির আসল সংস্করণের কথা কোরআনে বলা আছে যা রসুল (সাঃ) এর আগমনের অনেক আগেই বিকৃত হয়ে গেছিলো।

৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৪৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: প্রশ্নের সাথে সাথে আপনি উত্তর দিতেন তাহলে আমরা জানতে পারতাম। কোরান পড়তে বাংলা অর্থসহ পড়বেন তাহলে উত্তর পেয়ে যাবেন

৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: প্রশ্নের উত্তর আমার কাছে নাই।
হয় বিশ্বাস করুন। না হয় বিশ্বাস করবেন না।
আর যদি বিশ্বাস করেন চোখ বন্ধ করে পুরোপুরি শুধু বিশ্বাস করে যান।

১১ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:১১

আমি রাছেল খান বলেছেন: কেন উত্তর থাকবে না। তারমানে আমরা সহজে বুঝতে পারি এই মহাগ্রন্থ অলৌকিক এবং আল্লাহর প্রেরিত। স্পষ্ট নিদর্শন থাকা সত্ত্বেও তারপরও কয়েকজন হাস্যকর যুক্তি দিচ্ছেন। ওনাদের সাথে শুধু শুধু তর্ক করা ঠিক না। কারন ওনারা নিজেদের স্বপক্ষে যুক্তি দিয়েই যাবে। সূরা বাকারায় ওনাদের কথা বলা আছে।

৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৫৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: হ্যাঁ, মাইক্রোসফট এর একজন বিজ্ঞানী বলেছেন করোনার কথা কোরআনে বলা আছে, এবং এর ভ্যাকসিনের কথাও বলা হয়েছে। তিনি চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের বলেছেন ভ্যাকসিন আবিষ্কারের জন্য কোরআন ভালোভাবে পড়তে। আল্লাহ আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.